শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

স্থাপনা ইতিহাসের জলজ্যান্ত সাক্ষী। মানব সভ্যতার নানা বিস্ময়কর ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোয়। পৃথিবীর ইতিহাসে বহু সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন ঘটেছে। গত হয়েছে অসিরীয়, ব্যাবিলন রোমান, অটোমান ও মোগল সাম্রাজ্যের মতো সভ্যতা। সেই  সাম্রাজ্যগুলো এখন নেই। তবে  ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং বইয়ের পাতায় তাদের শৌর্যের ও প্রাচুর্যের কথা জানা যায়। এই স্থাপনাগুলো নানা কারণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হচ্ছে। বিগত বছরগুলোয় মধ্যপ্রাচ্যে আইএস জঙ্গিরা ধ্বংস করেছে হাজার বছর পুরনো ঐতিহাসিক স্থাপনাসমূহ। আইএসের হাতে পৃথিবী হারিয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। আইএস জঙ্গিদের এই বেনজির ধ্বংসলীলায় হতবাক গোটা বিশ্ব।

 

পালামায়রা

সম্ভবত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে পুরনো শহরটি ধ্বংস করেছে আইএস। পালামায়রা তেমনি একটি প্রাচীন শহর যা শুরু হয়েছিল নিওলিথিক সময়ে। এটি প্রথম প্রমাণ্য দলিল যা শুরু হয়েছিল প্রায় ৪ হাজার বছর আগে। ধারণা করা হয়, প্রাচীন সভ্যতার প্রমাণ্য দলিল সংরক্ষণ এখান থেকেই শুরু। পালামায়রা শহরে এমন কিছু স্থাপনা ছিল যা সত্যিই পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে পুরনো। কিন্তু ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিরা গত বছরের মে মাসে সিরিয়ার এই প্রাচীন শহরটি দখল করে নেয়। পালামায়রা সিরিয়ার প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি শহর। সিরিয়ার বাহিনীর পাল্টা অভিযানে শহরটি পুনরুদ্ধার করেছে ঠিকই, তবে ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে হাজার বছরের ঐতিহ্য।

১০ মাস ধরে আইএসের কব্জায় থাকা শহরটির বহু পুরাকীর্তি ও প্রাচীন স্থাপত্য ধ্বংস হয়ে গেছে। বিভিন্ন ফুটেজে দেখা গেছে, ইউনেস্কো ঘোষিত এসব ঐতিহাসিক স্থানগুলোয় কী ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করেছে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পালামায়রায় সত্যিই কিছু ঐতিহাসিক স্থান ছিল যার মধ্যে টেম্পল অব বেল। একটি মাত্র পিলার ছাড়া পুরো টেম্পল অব বেল ভেঙে ফেলা হয়। দ্বিতীয় শতাব্দীর রোমান থিয়েটার এবং দ্য গ্রেট কোলনাদের পাথুরে দেয়ালের পুরোটাই এখন ধ্বংসস্তূপ। ভারী অস্ত্রের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় প্রায় ২০০০ বছর আগের সৌধ। এ ছাড়া নগর রক্ষাকারী দুর্গ, পালামায়রা সিটি কাউন্সিল, দ্য লায়ন অব আল-লাত, টেম্পল অব বাল শামিন, আর্চ ত্রিয়াম্প, পালামায়রা জাদুঘরে প্রবেশমুখের একটি পুরাকীর্তি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয় আইএস। চলতি বছরের মার্চে এসব ধ্বংসযজ্ঞের ছবি প্রকাশ করা হয়। আইএসের ধ্বংসযজ্ঞে বাদ যায়নি গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনা। শহরের দেয়াল এমনকি জাদুঘরের প্রতিটি প্রদর্শনীও তারা নষ্ট করে ফেলে। তারা জাদুঘরের দেয়াল, প্রতিটি মূর্তি, বিভিন্ন হস্তশিল্প থেঁতলে দেয়। সিরিয়া প্রাচীন ঐতিহ্য সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থার প্রধান মামুন আবদুল করিম জানান, তারা আরও খারাপ পরিস্থিতির আশঙ্কা করেছিলেন।


তাল আফার দুর্গ

অটোমান সাম্রাজ্যের সময়কার প্রাচীন দুর্গ। যদিও অসিরীয় সাম্রাজ্যের নিদর্শনও রয়েছে এখানে। ইরাকের নিনেভে প্রদেশের তাল আফার শহরে দুর্গটির অবস্থান। পাহাড়ের ওপর বসে থাকা দুর্গটি সে সময়কার ব্যস্ত নগরী। অটোমান শাসনামলে দুর্গটি শহরের নিরাপত্তায় ব্যবহার করা হতো। ইরাক যুদ্ধে ২০০৫-এ দুর্গটি ন্যাটো বাহিনীর ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করে। আমেরিকান সৈন্যরা এই দুর্গ থেকে অনেক অপারেশন সম্পন্ন করে। এটি শহরের পৌরসভা এবং পুলিশ সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল। ২০১৪ সালে এর প্রেক্ষাপট পাল্টে যায়। ইসলামিক স্টেট দুর্গটি দখল করে। দুর্গটি সে সময় অনৈতিক কাজে ব্যবহার করত। মূলত এটি ছিল মহিলাদের জেলখানা। জঙ্গিরা ইরাকি মহিলাদের জোরপূর্বক বিয়ে করে এখানে আটকে রাখত। যারা বিয়েতে রাজি হতো না তাদের ওপর নেমে আসত অমানবিক নির্যাতন। অনেক মহিলাকে এখান থেকে যৌনদাসী হিসেবে বিক্রিও করা হয়। আইএস প্রায় কয়েক শতাধিক মহিলাকে নষ্ট, এমনকি হত্যা করেছে। এরা প্রত্যেকেই জোরপূর্বক বিয়েতে রাজি ছিল না। ইরাকের সরকারি হিসাব অনুযায়ী দুর্গটির বহু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। ২০১৪-এর ৩১ ডিসেম্বর আইএস দুর্গটি গুঁড়িয়ে দেয়। দুর্গটির উত্তর এবং পশ্চিম দেয়াল বোমার আঘাতে ধ্বংস করে। এ ছাড়া জঙ্গিরা দুর্গের বিভিন্ন অংশ খনন করে। নষ্ট করা হয় অটোমান সময়ের বহু নিদর্শন। সম্ভবত জঙ্গিরা এসব হস্তনির্মিত নিদর্শনগুলো বিক্রি করে ফেলে কিংবা পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। আইএস তাল আফার শহরের দুর্গটি তো বটেই, ৩০টি মঠ এবং ১৫টি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেয়।

 

লামাসু প্রাচীর

নিনেভে পুরাকালের অন্যতম প্রাচীন শহর। প্রায় ৮ হাজার বছরের পুরনো শহর। ইরাকের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যের স্থাপনা ‘লামাসু’। গুরুত্বপূর্ণ এই প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস এখনো ধ্বংস করে চলেছে। ইরাকি প্রশাসন ও পশ্চিমা দুনিয়ার ওপর রাগ মেটাতে তাদের এই ধ্বংসযজ্ঞ। প্রাচীন ভাস্কর্যগুলোর শরীর দেখতে সিংহ, ঘোড়া বা ষাঁড়ের মতো, কিন্তু মুখটি মানুষের।

দেখলেই মনে হবে দাঁড়িয়ে পাহারা দিচ্ছে। লামাসুর ক্ষমতার ওপর সে সময়ের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর পাড়ের নগরীর বাসিন্দাদের ভরসা ছিল অসীম। প্রাচীন যুগে লামাসুগুলোকে স্থানীয়রা দেবতা মনে করত। তখনকার প্রথা অনুযায়ী নগর রক্ষায় প্রতিটি প্রবেশদ্বারে ‘লামাসু’ তৈরি করা হতো।

অসিরীয় সাম্রাজ্যে রাজা-রানী এবং সাধারণ বাসিন্দারা কেউই ভাবেনি নগরীর এই প্রাচীরগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু সে দিন লামাসুরা কিছুই করতে পারবে না। আইএস নিনেভা প্রাচীরই ধ্বংস করেনি, হাজার বছরের অসিরীয় সংস্কৃতিকে নিশ্চিহ্ন করেছে। হাতুড়ি, শাবল এমনকি ড্রিল মেশিন ব্যবহার করে আইএস সদস্যরা প্রাচীরটি ভাঙছে। কিছু লামাসু বাইরের জাদুঘরে সরানো হয়েছে। তবে প্রায় ২৭ থেকে ৩০ টন ওজনের লামাসুগুলো জাদুঘরে সরানো যায়নি। সেগুলো সবই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিক করাত, হাতুড়ি বা বুলডোজারের সাহায্যে। লামাসু প্রাচীরের বড় অংশগুলো আইএস বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।


 

মসুল জাদুঘর

হাজার বছর আগে ইরাকে মেসোপটেমিয়া থেকে শুরু করে অসিরীয়, ব্যাবিলন ও অটোমান সভ্যতার পদচারণা ঘটেছিল। সেসব সভ্যতার বহু নিদর্শন যা মানুষকে অতীতের সেই স্বর্ণযুগগুলো সম্পর্কে ধারণা দিত। কিন্তু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস মেতে ওঠে ঐতিহ্য ধ্বংসের লীলা খেলায়। খুব অল্প সময়ে আইএস ইরাকের মসুল দখল করে নেয়। দখল করার পর থেকেই সেখানে চলে ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ও জঘন্যতম ধ্বংসলীলা। লুটপাট চলে জাদুঘরের মূল্যবান সব ঐতিহ্যকে ঘিরে। ধ্বংস করা হয় পাথরের তৈরি সব ভাস্কর্য ও মূর্তি। অসিরীয়  সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বেশি প্রচলিত হস্তনির্মিত শিল্পগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়। যার বেশির ভাগই আনা হয়েছিল প্রাচীন শহর হাতরা থেকে। নিনেভের নের্গলের গেটের মূল্যবান গ্রানাইট পাথরের তৈরি লামাসুও ছিল সেখানে। ১৯৪০ সালের আবিষ্কারের পর মসুল জাদুঘরে এটি সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের জাতীয় জাদুঘরের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ইসলামবিরোধী যুক্তি দেখিয়ে জঙ্গিরা মসুলের জাদুঘরের মূর্তি ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে পুড়িয়ে দেয় বহু প্রাচীন পুথিপত্র। বেশকিছু প্রাচীন মূর্তির ছাঁচে তৈরি প্লাস্টার অব প্যারিসের মূর্তি ছিল ঠিকই। সেই সঙ্গে সেখানে ব্যাবিলন ও অসিরীয় সভ্যতার নিদর্শনও সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের সরকারি কর্মকর্তা জানান, শহরটির প্রাচীন ইতিহাস কার্যত মুছে দেওয়া হয়। বেশির ভাগ হস্তশিল্পের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাগদাদ জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে। ৩০০টি গুরুত্বপূর্ণ মূর্তি ও ভাস্কর্য ধ্বংস করেছে আইএস। যার ইতিহাস হাজার বছর পুরনো।


মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার

ইসলামী বিশ্ব কায়েমে আইএস এখনো তাদের অভিযান অব্যাহত রেখেছে। ইতিমধ্যে তারা মসুল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারটি সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে। ইসলামবিরোধী ও নাস্তিকবাদী আখ্যা দিয়ে লুটপাট করে গ্রন্থাগারের মূল্যবান বই। ভাঙচুর করে গ্রন্থাগারের পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন ল্যাবরেটরি। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ১০ হাজারেরও বেশি বই। যার মধ্যে প্রায় ৮ হাজারেরও বেশি প্রাচীন পাণ্ডুলিপি ছিল।

জঙ্গিদের হামলায় মানব সভ্যতা হারিয়েছে বিশাল জ্ঞানের ভাণ্ডার। গ্রন্থাগারে ৭ হাজার বছরের বেশি পুরনো পাণ্ডুলিপি সংরক্ষিত ছিল। ২০১৪ সালের জুনে ইসলামী স্টেট মসুলসহ আশপাশের এলাকা দখল করে। সে সময় তারা মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি বন্ধ করে দেয়। জাতিসংঘের বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কোর ভাষায়, এ হামলা মানব ইতিহাসে গ্রন্থাগার ধ্বংসের সবচেয়ে জঘন্য হামলা।

তবে সে সময় মসুলের কয়েকজন ধনাঢ্য লুট হওয়া কিছু পাণ্ডুলিপি কিনে সংরক্ষণ করেছিলেন। উদ্দেশ্য পুরনো ঐতিহ্যে প্রতিস্থাপন। ধ্বংসযজ্ঞ চলাকালীন সময় কিছু বয়স্ক ব্যক্তি গ্রন্থাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে বহু মিনতি করেন। কিন্তু জঙ্গিরা তাতে কর্ণপাত করেনি। সে সময় এক জঙ্গি বলে, এসব বই নাস্তিকদের প্রচার এবং ইসলামবিরোধী, তাই এগুলো পুড়িয়ে দেব। ধ্বংস হওয়া গ্রন্থাগারের এসব মূল্যবান বই ও পাণ্ডুলিপি ইতিহাস থেকে হারিয়ে গেছে। যা আর কোনো দিনও ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। এ এক অপূরণীয় ক্ষতি।

 

হযরত ইউনুস (আ.) মসজিদ


আইএসের ধ্বংসলীলা থেমে নেই। একের পর এক উল্লেখযোগ্য ও ঐতিহাসিক স্থাপনা আইএসের বোমার আঘাতে গুঁড়িয়ে গেছে। এগুলোর বেশির ভাগই হাজার বছর ধরে মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে সমাদৃত ছিল। ইসলামিক নিদর্শনও আইএসের ধ্বংসযজ্ঞের হাত থেকে রেহাই পায়নি। নানা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে তারা বহু সম্মানিত স্থানেও হামলা চালিয়েছে। বিশ্ববাসী তাদের হামলায় হতভম্ব। ২০১৪ সালের ২৭ জুলাই আইএস জঙ্গিরা হজরত ইউনুস (আ.) মসজিদটি অবরুদ্ধ করে। মসজিদের ভিতরে-বাইরে শক্তিশালী বিস্ফোরকের সাহায্যে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেয়। এর আগে ৪ জুলাই আইএস জঙ্গিরা আরেক নবী হজরত শায়েত (আ.) মসজিদটিও ভেঙে ফেলে। তিনি শেঠ নবী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আইএসের এক সদস্য প্রচার করে, মসজিদগুলো প্রার্থনার স্থান নয় বরং ধর্মত্যাগের স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তাই ধ্বংস করা হয়েছে। ইরাকের মসুলে এই মসজিদটি প্রাচীন অসিরীয় সভ্যতার ঐতিহ্য ছিল। ধারণা করা হয় মসজিদটি প্রায় ১৪০০ বছর আগের। নিনেভের প্রদেশের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যে মসজিদটির ভিতরে হজরত ইউনুস (আ.)-এর মাজার ছিল। ভিতরের অংশ দামি কার্পেটে আবৃত এবং আশপাশে মূল্যবান পাথরে খচিত বস্তু সংরক্ষিত ছিল। ভিতরে একটি দাঁতও সংরক্ষিত ছিল। হজরত ইউনুস (আ.)-এর অনুসারীদের বিশ্বাস ছিল মসজিদটির ভিতরের অংশ সুরক্ষিত থাকবে। মসজিদটি শতাব্দীর পর শতাব্দী সব ধর্মের মানুষের জন্য সম্মানিত স্থান ছিল।


দুর-শারুকিন

অসিরীয় সভ্যতার আরেক নিদর্শন দুর-শারুকিন। দুর-শারুকিন ছিল যিশু জন্মের ৭০০ বছর আগের অসিরীয় সম্রাট দ্বিতীয় সারগনের রাজধানী শহর। বর্তমানে এটি ইরাকের ধ্বংসাবশেষ খোরসাবাদ নামে পরিচিত। শহরটি ছিল ইতিহাসের প্রাচীন অসিরীয় শিল্প ও স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান। শহরটি মূলত সম্রাট দ্বিতীয় সারগন তৈরি করেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, তার মৃত্যুর পর শহরটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ২৭০০ বছরের পুরনো দুর-শারুকিন শব্দের অর্থ ‘সারগনের দুর্গ’। তাইগ্রিস ও জাব নদীর পাড়ে এ দুর্গ নগরী গড়ে তোলা হয়েছিল। প্রায় তিন বর্গকিলোমিটার এলাকার দুর-শারুকিন শহরের প্রধান ৭টি ফটক ছিল। ছিল অসিরীয়দের দেবতা নাবু, শামাশ ও সিনের উদ্দেশে তৈরি একাধিক মন্দির। ২০১৫ সালের ৮ মার্চ থেকেই খোরসাবাদ শহরের প্রাচীন ঐতিহ্য ধ্বংসের খেলায় মাতে আইএস। ভেঙে ফেলা হয় অসিরীয় রাজধানীর ২৪ মিটার দেয়াল। মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয় প্রাচীন মন্দিরগুলো। লুটপাট চলে দেদার। তবে এসব প্রাচীন অটোমান ও অসিরীয় সাম্রাজ্যের বহু হস্তনির্মিত শিল্প আগেই বাগদাদের জাদুঘরে সরিয়ে ফেলা হয়। কিছু মূল্যবান শিল্প হস্তান্তর করা হয় লন্ডন ও শিকাগোর মতো বিখ্যাত জাদুঘরে। তবে কিছু শিল্প হস্তান্তর করা হয়েছিল মসুল জাদুঘরে যা পরবর্তীতে আইএস পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। প্রাচীন এই শহরগুলো যারা তৈরি করেছিলেন তারা ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন না বলেই এসব মূর্তি বা ধর্মস্থানের নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। খোসরাবাদ শহরটি ছিল প্রাচীন অসিরীয় ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির উজ্জ্বল নক্ষত্র। যা এখন কেবল ধ্বংসযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা