শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

স্থাপনা ইতিহাসের জলজ্যান্ত সাক্ষী। মানব সভ্যতার নানা বিস্ময়কর ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোয়। পৃথিবীর ইতিহাসে বহু সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন ঘটেছে। গত হয়েছে অসিরীয়, ব্যাবিলন রোমান, অটোমান ও মোগল সাম্রাজ্যের মতো সভ্যতা। সেই  সাম্রাজ্যগুলো এখন নেই। তবে  ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং বইয়ের পাতায় তাদের শৌর্যের ও প্রাচুর্যের কথা জানা যায়। এই স্থাপনাগুলো নানা কারণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হচ্ছে। বিগত বছরগুলোয় মধ্যপ্রাচ্যে আইএস জঙ্গিরা ধ্বংস করেছে হাজার বছর পুরনো ঐতিহাসিক স্থাপনাসমূহ। আইএসের হাতে পৃথিবী হারিয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। আইএস জঙ্গিদের এই বেনজির ধ্বংসলীলায় হতবাক গোটা বিশ্ব।

 

পালামায়রা

সম্ভবত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে পুরনো শহরটি ধ্বংস করেছে আইএস। পালামায়রা তেমনি একটি প্রাচীন শহর যা শুরু হয়েছিল নিওলিথিক সময়ে। এটি প্রথম প্রমাণ্য দলিল যা শুরু হয়েছিল প্রায় ৪ হাজার বছর আগে। ধারণা করা হয়, প্রাচীন সভ্যতার প্রমাণ্য দলিল সংরক্ষণ এখান থেকেই শুরু। পালামায়রা শহরে এমন কিছু স্থাপনা ছিল যা সত্যিই পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে পুরনো। কিন্তু ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিরা গত বছরের মে মাসে সিরিয়ার এই প্রাচীন শহরটি দখল করে নেয়। পালামায়রা সিরিয়ার প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি শহর। সিরিয়ার বাহিনীর পাল্টা অভিযানে শহরটি পুনরুদ্ধার করেছে ঠিকই, তবে ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে হাজার বছরের ঐতিহ্য।

১০ মাস ধরে আইএসের কব্জায় থাকা শহরটির বহু পুরাকীর্তি ও প্রাচীন স্থাপত্য ধ্বংস হয়ে গেছে। বিভিন্ন ফুটেজে দেখা গেছে, ইউনেস্কো ঘোষিত এসব ঐতিহাসিক স্থানগুলোয় কী ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করেছে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পালামায়রায় সত্যিই কিছু ঐতিহাসিক স্থান ছিল যার মধ্যে টেম্পল অব বেল। একটি মাত্র পিলার ছাড়া পুরো টেম্পল অব বেল ভেঙে ফেলা হয়। দ্বিতীয় শতাব্দীর রোমান থিয়েটার এবং দ্য গ্রেট কোলনাদের পাথুরে দেয়ালের পুরোটাই এখন ধ্বংসস্তূপ। ভারী অস্ত্রের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় প্রায় ২০০০ বছর আগের সৌধ। এ ছাড়া নগর রক্ষাকারী দুর্গ, পালামায়রা সিটি কাউন্সিল, দ্য লায়ন অব আল-লাত, টেম্পল অব বাল শামিন, আর্চ ত্রিয়াম্প, পালামায়রা জাদুঘরে প্রবেশমুখের একটি পুরাকীর্তি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয় আইএস। চলতি বছরের মার্চে এসব ধ্বংসযজ্ঞের ছবি প্রকাশ করা হয়। আইএসের ধ্বংসযজ্ঞে বাদ যায়নি গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনা। শহরের দেয়াল এমনকি জাদুঘরের প্রতিটি প্রদর্শনীও তারা নষ্ট করে ফেলে। তারা জাদুঘরের দেয়াল, প্রতিটি মূর্তি, বিভিন্ন হস্তশিল্প থেঁতলে দেয়। সিরিয়া প্রাচীন ঐতিহ্য সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থার প্রধান মামুন আবদুল করিম জানান, তারা আরও খারাপ পরিস্থিতির আশঙ্কা করেছিলেন।


তাল আফার দুর্গ

অটোমান সাম্রাজ্যের সময়কার প্রাচীন দুর্গ। যদিও অসিরীয় সাম্রাজ্যের নিদর্শনও রয়েছে এখানে। ইরাকের নিনেভে প্রদেশের তাল আফার শহরে দুর্গটির অবস্থান। পাহাড়ের ওপর বসে থাকা দুর্গটি সে সময়কার ব্যস্ত নগরী। অটোমান শাসনামলে দুর্গটি শহরের নিরাপত্তায় ব্যবহার করা হতো। ইরাক যুদ্ধে ২০০৫-এ দুর্গটি ন্যাটো বাহিনীর ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করে। আমেরিকান সৈন্যরা এই দুর্গ থেকে অনেক অপারেশন সম্পন্ন করে। এটি শহরের পৌরসভা এবং পুলিশ সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল। ২০১৪ সালে এর প্রেক্ষাপট পাল্টে যায়। ইসলামিক স্টেট দুর্গটি দখল করে। দুর্গটি সে সময় অনৈতিক কাজে ব্যবহার করত। মূলত এটি ছিল মহিলাদের জেলখানা। জঙ্গিরা ইরাকি মহিলাদের জোরপূর্বক বিয়ে করে এখানে আটকে রাখত। যারা বিয়েতে রাজি হতো না তাদের ওপর নেমে আসত অমানবিক নির্যাতন। অনেক মহিলাকে এখান থেকে যৌনদাসী হিসেবে বিক্রিও করা হয়। আইএস প্রায় কয়েক শতাধিক মহিলাকে নষ্ট, এমনকি হত্যা করেছে। এরা প্রত্যেকেই জোরপূর্বক বিয়েতে রাজি ছিল না। ইরাকের সরকারি হিসাব অনুযায়ী দুর্গটির বহু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। ২০১৪-এর ৩১ ডিসেম্বর আইএস দুর্গটি গুঁড়িয়ে দেয়। দুর্গটির উত্তর এবং পশ্চিম দেয়াল বোমার আঘাতে ধ্বংস করে। এ ছাড়া জঙ্গিরা দুর্গের বিভিন্ন অংশ খনন করে। নষ্ট করা হয় অটোমান সময়ের বহু নিদর্শন। সম্ভবত জঙ্গিরা এসব হস্তনির্মিত নিদর্শনগুলো বিক্রি করে ফেলে কিংবা পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। আইএস তাল আফার শহরের দুর্গটি তো বটেই, ৩০টি মঠ এবং ১৫টি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেয়।

 

লামাসু প্রাচীর

নিনেভে পুরাকালের অন্যতম প্রাচীন শহর। প্রায় ৮ হাজার বছরের পুরনো শহর। ইরাকের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যের স্থাপনা ‘লামাসু’। গুরুত্বপূর্ণ এই প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস এখনো ধ্বংস করে চলেছে। ইরাকি প্রশাসন ও পশ্চিমা দুনিয়ার ওপর রাগ মেটাতে তাদের এই ধ্বংসযজ্ঞ। প্রাচীন ভাস্কর্যগুলোর শরীর দেখতে সিংহ, ঘোড়া বা ষাঁড়ের মতো, কিন্তু মুখটি মানুষের।

দেখলেই মনে হবে দাঁড়িয়ে পাহারা দিচ্ছে। লামাসুর ক্ষমতার ওপর সে সময়ের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর পাড়ের নগরীর বাসিন্দাদের ভরসা ছিল অসীম। প্রাচীন যুগে লামাসুগুলোকে স্থানীয়রা দেবতা মনে করত। তখনকার প্রথা অনুযায়ী নগর রক্ষায় প্রতিটি প্রবেশদ্বারে ‘লামাসু’ তৈরি করা হতো।

অসিরীয় সাম্রাজ্যে রাজা-রানী এবং সাধারণ বাসিন্দারা কেউই ভাবেনি নগরীর এই প্রাচীরগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু সে দিন লামাসুরা কিছুই করতে পারবে না। আইএস নিনেভা প্রাচীরই ধ্বংস করেনি, হাজার বছরের অসিরীয় সংস্কৃতিকে নিশ্চিহ্ন করেছে। হাতুড়ি, শাবল এমনকি ড্রিল মেশিন ব্যবহার করে আইএস সদস্যরা প্রাচীরটি ভাঙছে। কিছু লামাসু বাইরের জাদুঘরে সরানো হয়েছে। তবে প্রায় ২৭ থেকে ৩০ টন ওজনের লামাসুগুলো জাদুঘরে সরানো যায়নি। সেগুলো সবই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিক করাত, হাতুড়ি বা বুলডোজারের সাহায্যে। লামাসু প্রাচীরের বড় অংশগুলো আইএস বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।


 

মসুল জাদুঘর

হাজার বছর আগে ইরাকে মেসোপটেমিয়া থেকে শুরু করে অসিরীয়, ব্যাবিলন ও অটোমান সভ্যতার পদচারণা ঘটেছিল। সেসব সভ্যতার বহু নিদর্শন যা মানুষকে অতীতের সেই স্বর্ণযুগগুলো সম্পর্কে ধারণা দিত। কিন্তু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস মেতে ওঠে ঐতিহ্য ধ্বংসের লীলা খেলায়। খুব অল্প সময়ে আইএস ইরাকের মসুল দখল করে নেয়। দখল করার পর থেকেই সেখানে চলে ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ও জঘন্যতম ধ্বংসলীলা। লুটপাট চলে জাদুঘরের মূল্যবান সব ঐতিহ্যকে ঘিরে। ধ্বংস করা হয় পাথরের তৈরি সব ভাস্কর্য ও মূর্তি। অসিরীয়  সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বেশি প্রচলিত হস্তনির্মিত শিল্পগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়। যার বেশির ভাগই আনা হয়েছিল প্রাচীন শহর হাতরা থেকে। নিনেভের নের্গলের গেটের মূল্যবান গ্রানাইট পাথরের তৈরি লামাসুও ছিল সেখানে। ১৯৪০ সালের আবিষ্কারের পর মসুল জাদুঘরে এটি সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের জাতীয় জাদুঘরের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ইসলামবিরোধী যুক্তি দেখিয়ে জঙ্গিরা মসুলের জাদুঘরের মূর্তি ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে পুড়িয়ে দেয় বহু প্রাচীন পুথিপত্র। বেশকিছু প্রাচীন মূর্তির ছাঁচে তৈরি প্লাস্টার অব প্যারিসের মূর্তি ছিল ঠিকই। সেই সঙ্গে সেখানে ব্যাবিলন ও অসিরীয় সভ্যতার নিদর্শনও সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের সরকারি কর্মকর্তা জানান, শহরটির প্রাচীন ইতিহাস কার্যত মুছে দেওয়া হয়। বেশির ভাগ হস্তশিল্পের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাগদাদ জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে। ৩০০টি গুরুত্বপূর্ণ মূর্তি ও ভাস্কর্য ধ্বংস করেছে আইএস। যার ইতিহাস হাজার বছর পুরনো।


মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার

ইসলামী বিশ্ব কায়েমে আইএস এখনো তাদের অভিযান অব্যাহত রেখেছে। ইতিমধ্যে তারা মসুল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারটি সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে। ইসলামবিরোধী ও নাস্তিকবাদী আখ্যা দিয়ে লুটপাট করে গ্রন্থাগারের মূল্যবান বই। ভাঙচুর করে গ্রন্থাগারের পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন ল্যাবরেটরি। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ১০ হাজারেরও বেশি বই। যার মধ্যে প্রায় ৮ হাজারেরও বেশি প্রাচীন পাণ্ডুলিপি ছিল।

জঙ্গিদের হামলায় মানব সভ্যতা হারিয়েছে বিশাল জ্ঞানের ভাণ্ডার। গ্রন্থাগারে ৭ হাজার বছরের বেশি পুরনো পাণ্ডুলিপি সংরক্ষিত ছিল। ২০১৪ সালের জুনে ইসলামী স্টেট মসুলসহ আশপাশের এলাকা দখল করে। সে সময় তারা মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি বন্ধ করে দেয়। জাতিসংঘের বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কোর ভাষায়, এ হামলা মানব ইতিহাসে গ্রন্থাগার ধ্বংসের সবচেয়ে জঘন্য হামলা।

তবে সে সময় মসুলের কয়েকজন ধনাঢ্য লুট হওয়া কিছু পাণ্ডুলিপি কিনে সংরক্ষণ করেছিলেন। উদ্দেশ্য পুরনো ঐতিহ্যে প্রতিস্থাপন। ধ্বংসযজ্ঞ চলাকালীন সময় কিছু বয়স্ক ব্যক্তি গ্রন্থাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে বহু মিনতি করেন। কিন্তু জঙ্গিরা তাতে কর্ণপাত করেনি। সে সময় এক জঙ্গি বলে, এসব বই নাস্তিকদের প্রচার এবং ইসলামবিরোধী, তাই এগুলো পুড়িয়ে দেব। ধ্বংস হওয়া গ্রন্থাগারের এসব মূল্যবান বই ও পাণ্ডুলিপি ইতিহাস থেকে হারিয়ে গেছে। যা আর কোনো দিনও ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। এ এক অপূরণীয় ক্ষতি।

 

হযরত ইউনুস (আ.) মসজিদ


আইএসের ধ্বংসলীলা থেমে নেই। একের পর এক উল্লেখযোগ্য ও ঐতিহাসিক স্থাপনা আইএসের বোমার আঘাতে গুঁড়িয়ে গেছে। এগুলোর বেশির ভাগই হাজার বছর ধরে মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে সমাদৃত ছিল। ইসলামিক নিদর্শনও আইএসের ধ্বংসযজ্ঞের হাত থেকে রেহাই পায়নি। নানা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে তারা বহু সম্মানিত স্থানেও হামলা চালিয়েছে। বিশ্ববাসী তাদের হামলায় হতভম্ব। ২০১৪ সালের ২৭ জুলাই আইএস জঙ্গিরা হজরত ইউনুস (আ.) মসজিদটি অবরুদ্ধ করে। মসজিদের ভিতরে-বাইরে শক্তিশালী বিস্ফোরকের সাহায্যে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেয়। এর আগে ৪ জুলাই আইএস জঙ্গিরা আরেক নবী হজরত শায়েত (আ.) মসজিদটিও ভেঙে ফেলে। তিনি শেঠ নবী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আইএসের এক সদস্য প্রচার করে, মসজিদগুলো প্রার্থনার স্থান নয় বরং ধর্মত্যাগের স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তাই ধ্বংস করা হয়েছে। ইরাকের মসুলে এই মসজিদটি প্রাচীন অসিরীয় সভ্যতার ঐতিহ্য ছিল। ধারণা করা হয় মসজিদটি প্রায় ১৪০০ বছর আগের। নিনেভের প্রদেশের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যে মসজিদটির ভিতরে হজরত ইউনুস (আ.)-এর মাজার ছিল। ভিতরের অংশ দামি কার্পেটে আবৃত এবং আশপাশে মূল্যবান পাথরে খচিত বস্তু সংরক্ষিত ছিল। ভিতরে একটি দাঁতও সংরক্ষিত ছিল। হজরত ইউনুস (আ.)-এর অনুসারীদের বিশ্বাস ছিল মসজিদটির ভিতরের অংশ সুরক্ষিত থাকবে। মসজিদটি শতাব্দীর পর শতাব্দী সব ধর্মের মানুষের জন্য সম্মানিত স্থান ছিল।


দুর-শারুকিন

অসিরীয় সভ্যতার আরেক নিদর্শন দুর-শারুকিন। দুর-শারুকিন ছিল যিশু জন্মের ৭০০ বছর আগের অসিরীয় সম্রাট দ্বিতীয় সারগনের রাজধানী শহর। বর্তমানে এটি ইরাকের ধ্বংসাবশেষ খোরসাবাদ নামে পরিচিত। শহরটি ছিল ইতিহাসের প্রাচীন অসিরীয় শিল্প ও স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান। শহরটি মূলত সম্রাট দ্বিতীয় সারগন তৈরি করেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, তার মৃত্যুর পর শহরটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ২৭০০ বছরের পুরনো দুর-শারুকিন শব্দের অর্থ ‘সারগনের দুর্গ’। তাইগ্রিস ও জাব নদীর পাড়ে এ দুর্গ নগরী গড়ে তোলা হয়েছিল। প্রায় তিন বর্গকিলোমিটার এলাকার দুর-শারুকিন শহরের প্রধান ৭টি ফটক ছিল। ছিল অসিরীয়দের দেবতা নাবু, শামাশ ও সিনের উদ্দেশে তৈরি একাধিক মন্দির। ২০১৫ সালের ৮ মার্চ থেকেই খোরসাবাদ শহরের প্রাচীন ঐতিহ্য ধ্বংসের খেলায় মাতে আইএস। ভেঙে ফেলা হয় অসিরীয় রাজধানীর ২৪ মিটার দেয়াল। মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয় প্রাচীন মন্দিরগুলো। লুটপাট চলে দেদার। তবে এসব প্রাচীন অটোমান ও অসিরীয় সাম্রাজ্যের বহু হস্তনির্মিত শিল্প আগেই বাগদাদের জাদুঘরে সরিয়ে ফেলা হয়। কিছু মূল্যবান শিল্প হস্তান্তর করা হয় লন্ডন ও শিকাগোর মতো বিখ্যাত জাদুঘরে। তবে কিছু শিল্প হস্তান্তর করা হয়েছিল মসুল জাদুঘরে যা পরবর্তীতে আইএস পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। প্রাচীন এই শহরগুলো যারা তৈরি করেছিলেন তারা ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন না বলেই এসব মূর্তি বা ধর্মস্থানের নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। খোসরাবাদ শহরটি ছিল প্রাচীন অসিরীয় ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির উজ্জ্বল নক্ষত্র। যা এখন কেবল ধ্বংসযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা