শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

স্থাপনা ইতিহাসের জলজ্যান্ত সাক্ষী। মানব সভ্যতার নানা বিস্ময়কর ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোয়। পৃথিবীর ইতিহাসে বহু সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন ঘটেছে। গত হয়েছে অসিরীয়, ব্যাবিলন রোমান, অটোমান ও মোগল সাম্রাজ্যের মতো সভ্যতা। সেই  সাম্রাজ্যগুলো এখন নেই। তবে  ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং বইয়ের পাতায় তাদের শৌর্যের ও প্রাচুর্যের কথা জানা যায়। এই স্থাপনাগুলো নানা কারণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হচ্ছে। বিগত বছরগুলোয় মধ্যপ্রাচ্যে আইএস জঙ্গিরা ধ্বংস করেছে হাজার বছর পুরনো ঐতিহাসিক স্থাপনাসমূহ। আইএসের হাতে পৃথিবী হারিয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। আইএস জঙ্গিদের এই বেনজির ধ্বংসলীলায় হতবাক গোটা বিশ্ব।

 

পালামায়রা

সম্ভবত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে পুরনো শহরটি ধ্বংস করেছে আইএস। পালামায়রা তেমনি একটি প্রাচীন শহর যা শুরু হয়েছিল নিওলিথিক সময়ে। এটি প্রথম প্রমাণ্য দলিল যা শুরু হয়েছিল প্রায় ৪ হাজার বছর আগে। ধারণা করা হয়, প্রাচীন সভ্যতার প্রমাণ্য দলিল সংরক্ষণ এখান থেকেই শুরু। পালামায়রা শহরে এমন কিছু স্থাপনা ছিল যা সত্যিই পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে পুরনো। কিন্তু ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিরা গত বছরের মে মাসে সিরিয়ার এই প্রাচীন শহরটি দখল করে নেয়। পালামায়রা সিরিয়ার প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি শহর। সিরিয়ার বাহিনীর পাল্টা অভিযানে শহরটি পুনরুদ্ধার করেছে ঠিকই, তবে ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে হাজার বছরের ঐতিহ্য।

১০ মাস ধরে আইএসের কব্জায় থাকা শহরটির বহু পুরাকীর্তি ও প্রাচীন স্থাপত্য ধ্বংস হয়ে গেছে। বিভিন্ন ফুটেজে দেখা গেছে, ইউনেস্কো ঘোষিত এসব ঐতিহাসিক স্থানগুলোয় কী ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করেছে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পালামায়রায় সত্যিই কিছু ঐতিহাসিক স্থান ছিল যার মধ্যে টেম্পল অব বেল। একটি মাত্র পিলার ছাড়া পুরো টেম্পল অব বেল ভেঙে ফেলা হয়। দ্বিতীয় শতাব্দীর রোমান থিয়েটার এবং দ্য গ্রেট কোলনাদের পাথুরে দেয়ালের পুরোটাই এখন ধ্বংসস্তূপ। ভারী অস্ত্রের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় প্রায় ২০০০ বছর আগের সৌধ। এ ছাড়া নগর রক্ষাকারী দুর্গ, পালামায়রা সিটি কাউন্সিল, দ্য লায়ন অব আল-লাত, টেম্পল অব বাল শামিন, আর্চ ত্রিয়াম্প, পালামায়রা জাদুঘরে প্রবেশমুখের একটি পুরাকীর্তি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয় আইএস। চলতি বছরের মার্চে এসব ধ্বংসযজ্ঞের ছবি প্রকাশ করা হয়। আইএসের ধ্বংসযজ্ঞে বাদ যায়নি গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনা। শহরের দেয়াল এমনকি জাদুঘরের প্রতিটি প্রদর্শনীও তারা নষ্ট করে ফেলে। তারা জাদুঘরের দেয়াল, প্রতিটি মূর্তি, বিভিন্ন হস্তশিল্প থেঁতলে দেয়। সিরিয়া প্রাচীন ঐতিহ্য সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থার প্রধান মামুন আবদুল করিম জানান, তারা আরও খারাপ পরিস্থিতির আশঙ্কা করেছিলেন।


তাল আফার দুর্গ

অটোমান সাম্রাজ্যের সময়কার প্রাচীন দুর্গ। যদিও অসিরীয় সাম্রাজ্যের নিদর্শনও রয়েছে এখানে। ইরাকের নিনেভে প্রদেশের তাল আফার শহরে দুর্গটির অবস্থান। পাহাড়ের ওপর বসে থাকা দুর্গটি সে সময়কার ব্যস্ত নগরী। অটোমান শাসনামলে দুর্গটি শহরের নিরাপত্তায় ব্যবহার করা হতো। ইরাক যুদ্ধে ২০০৫-এ দুর্গটি ন্যাটো বাহিনীর ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করে। আমেরিকান সৈন্যরা এই দুর্গ থেকে অনেক অপারেশন সম্পন্ন করে। এটি শহরের পৌরসভা এবং পুলিশ সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল। ২০১৪ সালে এর প্রেক্ষাপট পাল্টে যায়। ইসলামিক স্টেট দুর্গটি দখল করে। দুর্গটি সে সময় অনৈতিক কাজে ব্যবহার করত। মূলত এটি ছিল মহিলাদের জেলখানা। জঙ্গিরা ইরাকি মহিলাদের জোরপূর্বক বিয়ে করে এখানে আটকে রাখত। যারা বিয়েতে রাজি হতো না তাদের ওপর নেমে আসত অমানবিক নির্যাতন। অনেক মহিলাকে এখান থেকে যৌনদাসী হিসেবে বিক্রিও করা হয়। আইএস প্রায় কয়েক শতাধিক মহিলাকে নষ্ট, এমনকি হত্যা করেছে। এরা প্রত্যেকেই জোরপূর্বক বিয়েতে রাজি ছিল না। ইরাকের সরকারি হিসাব অনুযায়ী দুর্গটির বহু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। ২০১৪-এর ৩১ ডিসেম্বর আইএস দুর্গটি গুঁড়িয়ে দেয়। দুর্গটির উত্তর এবং পশ্চিম দেয়াল বোমার আঘাতে ধ্বংস করে। এ ছাড়া জঙ্গিরা দুর্গের বিভিন্ন অংশ খনন করে। নষ্ট করা হয় অটোমান সময়ের বহু নিদর্শন। সম্ভবত জঙ্গিরা এসব হস্তনির্মিত নিদর্শনগুলো বিক্রি করে ফেলে কিংবা পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। আইএস তাল আফার শহরের দুর্গটি তো বটেই, ৩০টি মঠ এবং ১৫টি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেয়।

 

লামাসু প্রাচীর

নিনেভে পুরাকালের অন্যতম প্রাচীন শহর। প্রায় ৮ হাজার বছরের পুরনো শহর। ইরাকের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যের স্থাপনা ‘লামাসু’। গুরুত্বপূর্ণ এই প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস এখনো ধ্বংস করে চলেছে। ইরাকি প্রশাসন ও পশ্চিমা দুনিয়ার ওপর রাগ মেটাতে তাদের এই ধ্বংসযজ্ঞ। প্রাচীন ভাস্কর্যগুলোর শরীর দেখতে সিংহ, ঘোড়া বা ষাঁড়ের মতো, কিন্তু মুখটি মানুষের।

দেখলেই মনে হবে দাঁড়িয়ে পাহারা দিচ্ছে। লামাসুর ক্ষমতার ওপর সে সময়ের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর পাড়ের নগরীর বাসিন্দাদের ভরসা ছিল অসীম। প্রাচীন যুগে লামাসুগুলোকে স্থানীয়রা দেবতা মনে করত। তখনকার প্রথা অনুযায়ী নগর রক্ষায় প্রতিটি প্রবেশদ্বারে ‘লামাসু’ তৈরি করা হতো।

অসিরীয় সাম্রাজ্যে রাজা-রানী এবং সাধারণ বাসিন্দারা কেউই ভাবেনি নগরীর এই প্রাচীরগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু সে দিন লামাসুরা কিছুই করতে পারবে না। আইএস নিনেভা প্রাচীরই ধ্বংস করেনি, হাজার বছরের অসিরীয় সংস্কৃতিকে নিশ্চিহ্ন করেছে। হাতুড়ি, শাবল এমনকি ড্রিল মেশিন ব্যবহার করে আইএস সদস্যরা প্রাচীরটি ভাঙছে। কিছু লামাসু বাইরের জাদুঘরে সরানো হয়েছে। তবে প্রায় ২৭ থেকে ৩০ টন ওজনের লামাসুগুলো জাদুঘরে সরানো যায়নি। সেগুলো সবই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিক করাত, হাতুড়ি বা বুলডোজারের সাহায্যে। লামাসু প্রাচীরের বড় অংশগুলো আইএস বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।


 

মসুল জাদুঘর

হাজার বছর আগে ইরাকে মেসোপটেমিয়া থেকে শুরু করে অসিরীয়, ব্যাবিলন ও অটোমান সভ্যতার পদচারণা ঘটেছিল। সেসব সভ্যতার বহু নিদর্শন যা মানুষকে অতীতের সেই স্বর্ণযুগগুলো সম্পর্কে ধারণা দিত। কিন্তু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস মেতে ওঠে ঐতিহ্য ধ্বংসের লীলা খেলায়। খুব অল্প সময়ে আইএস ইরাকের মসুল দখল করে নেয়। দখল করার পর থেকেই সেখানে চলে ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ও জঘন্যতম ধ্বংসলীলা। লুটপাট চলে জাদুঘরের মূল্যবান সব ঐতিহ্যকে ঘিরে। ধ্বংস করা হয় পাথরের তৈরি সব ভাস্কর্য ও মূর্তি। অসিরীয়  সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বেশি প্রচলিত হস্তনির্মিত শিল্পগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়। যার বেশির ভাগই আনা হয়েছিল প্রাচীন শহর হাতরা থেকে। নিনেভের নের্গলের গেটের মূল্যবান গ্রানাইট পাথরের তৈরি লামাসুও ছিল সেখানে। ১৯৪০ সালের আবিষ্কারের পর মসুল জাদুঘরে এটি সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের জাতীয় জাদুঘরের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ইসলামবিরোধী যুক্তি দেখিয়ে জঙ্গিরা মসুলের জাদুঘরের মূর্তি ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে পুড়িয়ে দেয় বহু প্রাচীন পুথিপত্র। বেশকিছু প্রাচীন মূর্তির ছাঁচে তৈরি প্লাস্টার অব প্যারিসের মূর্তি ছিল ঠিকই। সেই সঙ্গে সেখানে ব্যাবিলন ও অসিরীয় সভ্যতার নিদর্শনও সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের সরকারি কর্মকর্তা জানান, শহরটির প্রাচীন ইতিহাস কার্যত মুছে দেওয়া হয়। বেশির ভাগ হস্তশিল্পের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাগদাদ জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে। ৩০০টি গুরুত্বপূর্ণ মূর্তি ও ভাস্কর্য ধ্বংস করেছে আইএস। যার ইতিহাস হাজার বছর পুরনো।


মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার

ইসলামী বিশ্ব কায়েমে আইএস এখনো তাদের অভিযান অব্যাহত রেখেছে। ইতিমধ্যে তারা মসুল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারটি সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে। ইসলামবিরোধী ও নাস্তিকবাদী আখ্যা দিয়ে লুটপাট করে গ্রন্থাগারের মূল্যবান বই। ভাঙচুর করে গ্রন্থাগারের পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন ল্যাবরেটরি। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ১০ হাজারেরও বেশি বই। যার মধ্যে প্রায় ৮ হাজারেরও বেশি প্রাচীন পাণ্ডুলিপি ছিল।

জঙ্গিদের হামলায় মানব সভ্যতা হারিয়েছে বিশাল জ্ঞানের ভাণ্ডার। গ্রন্থাগারে ৭ হাজার বছরের বেশি পুরনো পাণ্ডুলিপি সংরক্ষিত ছিল। ২০১৪ সালের জুনে ইসলামী স্টেট মসুলসহ আশপাশের এলাকা দখল করে। সে সময় তারা মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি বন্ধ করে দেয়। জাতিসংঘের বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কোর ভাষায়, এ হামলা মানব ইতিহাসে গ্রন্থাগার ধ্বংসের সবচেয়ে জঘন্য হামলা।

তবে সে সময় মসুলের কয়েকজন ধনাঢ্য লুট হওয়া কিছু পাণ্ডুলিপি কিনে সংরক্ষণ করেছিলেন। উদ্দেশ্য পুরনো ঐতিহ্যে প্রতিস্থাপন। ধ্বংসযজ্ঞ চলাকালীন সময় কিছু বয়স্ক ব্যক্তি গ্রন্থাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে বহু মিনতি করেন। কিন্তু জঙ্গিরা তাতে কর্ণপাত করেনি। সে সময় এক জঙ্গি বলে, এসব বই নাস্তিকদের প্রচার এবং ইসলামবিরোধী, তাই এগুলো পুড়িয়ে দেব। ধ্বংস হওয়া গ্রন্থাগারের এসব মূল্যবান বই ও পাণ্ডুলিপি ইতিহাস থেকে হারিয়ে গেছে। যা আর কোনো দিনও ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। এ এক অপূরণীয় ক্ষতি।

 

হযরত ইউনুস (আ.) মসজিদ


আইএসের ধ্বংসলীলা থেমে নেই। একের পর এক উল্লেখযোগ্য ও ঐতিহাসিক স্থাপনা আইএসের বোমার আঘাতে গুঁড়িয়ে গেছে। এগুলোর বেশির ভাগই হাজার বছর ধরে মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে সমাদৃত ছিল। ইসলামিক নিদর্শনও আইএসের ধ্বংসযজ্ঞের হাত থেকে রেহাই পায়নি। নানা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে তারা বহু সম্মানিত স্থানেও হামলা চালিয়েছে। বিশ্ববাসী তাদের হামলায় হতভম্ব। ২০১৪ সালের ২৭ জুলাই আইএস জঙ্গিরা হজরত ইউনুস (আ.) মসজিদটি অবরুদ্ধ করে। মসজিদের ভিতরে-বাইরে শক্তিশালী বিস্ফোরকের সাহায্যে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেয়। এর আগে ৪ জুলাই আইএস জঙ্গিরা আরেক নবী হজরত শায়েত (আ.) মসজিদটিও ভেঙে ফেলে। তিনি শেঠ নবী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আইএসের এক সদস্য প্রচার করে, মসজিদগুলো প্রার্থনার স্থান নয় বরং ধর্মত্যাগের স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তাই ধ্বংস করা হয়েছে। ইরাকের মসুলে এই মসজিদটি প্রাচীন অসিরীয় সভ্যতার ঐতিহ্য ছিল। ধারণা করা হয় মসজিদটি প্রায় ১৪০০ বছর আগের। নিনেভের প্রদেশের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যে মসজিদটির ভিতরে হজরত ইউনুস (আ.)-এর মাজার ছিল। ভিতরের অংশ দামি কার্পেটে আবৃত এবং আশপাশে মূল্যবান পাথরে খচিত বস্তু সংরক্ষিত ছিল। ভিতরে একটি দাঁতও সংরক্ষিত ছিল। হজরত ইউনুস (আ.)-এর অনুসারীদের বিশ্বাস ছিল মসজিদটির ভিতরের অংশ সুরক্ষিত থাকবে। মসজিদটি শতাব্দীর পর শতাব্দী সব ধর্মের মানুষের জন্য সম্মানিত স্থান ছিল।


দুর-শারুকিন

অসিরীয় সভ্যতার আরেক নিদর্শন দুর-শারুকিন। দুর-শারুকিন ছিল যিশু জন্মের ৭০০ বছর আগের অসিরীয় সম্রাট দ্বিতীয় সারগনের রাজধানী শহর। বর্তমানে এটি ইরাকের ধ্বংসাবশেষ খোরসাবাদ নামে পরিচিত। শহরটি ছিল ইতিহাসের প্রাচীন অসিরীয় শিল্প ও স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান। শহরটি মূলত সম্রাট দ্বিতীয় সারগন তৈরি করেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, তার মৃত্যুর পর শহরটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ২৭০০ বছরের পুরনো দুর-শারুকিন শব্দের অর্থ ‘সারগনের দুর্গ’। তাইগ্রিস ও জাব নদীর পাড়ে এ দুর্গ নগরী গড়ে তোলা হয়েছিল। প্রায় তিন বর্গকিলোমিটার এলাকার দুর-শারুকিন শহরের প্রধান ৭টি ফটক ছিল। ছিল অসিরীয়দের দেবতা নাবু, শামাশ ও সিনের উদ্দেশে তৈরি একাধিক মন্দির। ২০১৫ সালের ৮ মার্চ থেকেই খোরসাবাদ শহরের প্রাচীন ঐতিহ্য ধ্বংসের খেলায় মাতে আইএস। ভেঙে ফেলা হয় অসিরীয় রাজধানীর ২৪ মিটার দেয়াল। মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয় প্রাচীন মন্দিরগুলো। লুটপাট চলে দেদার। তবে এসব প্রাচীন অটোমান ও অসিরীয় সাম্রাজ্যের বহু হস্তনির্মিত শিল্প আগেই বাগদাদের জাদুঘরে সরিয়ে ফেলা হয়। কিছু মূল্যবান শিল্প হস্তান্তর করা হয় লন্ডন ও শিকাগোর মতো বিখ্যাত জাদুঘরে। তবে কিছু শিল্প হস্তান্তর করা হয়েছিল মসুল জাদুঘরে যা পরবর্তীতে আইএস পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। প্রাচীন এই শহরগুলো যারা তৈরি করেছিলেন তারা ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন না বলেই এসব মূর্তি বা ধর্মস্থানের নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। খোসরাবাদ শহরটি ছিল প্রাচীন অসিরীয় ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির উজ্জ্বল নক্ষত্র। যা এখন কেবল ধ্বংসযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা