শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আইএসের ধ্বংসলীলায় প্রাচীন সভ্যতা

স্থাপনা ইতিহাসের জলজ্যান্ত সাক্ষী। মানব সভ্যতার নানা বিস্ময়কর ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোয়। পৃথিবীর ইতিহাসে বহু সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন ঘটেছে। গত হয়েছে অসিরীয়, ব্যাবিলন রোমান, অটোমান ও মোগল সাম্রাজ্যের মতো সভ্যতা। সেই  সাম্রাজ্যগুলো এখন নেই। তবে  ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং বইয়ের পাতায় তাদের শৌর্যের ও প্রাচুর্যের কথা জানা যায়। এই স্থাপনাগুলো নানা কারণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হচ্ছে। বিগত বছরগুলোয় মধ্যপ্রাচ্যে আইএস জঙ্গিরা ধ্বংস করেছে হাজার বছর পুরনো ঐতিহাসিক স্থাপনাসমূহ। আইএসের হাতে পৃথিবী হারিয়েছে হাজার বছরের ইতিহাস। আইএস জঙ্গিদের এই বেনজির ধ্বংসলীলায় হতবাক গোটা বিশ্ব।

 

পালামায়রা

সম্ভবত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে পুরনো শহরটি ধ্বংস করেছে আইএস। পালামায়রা তেমনি একটি প্রাচীন শহর যা শুরু হয়েছিল নিওলিথিক সময়ে। এটি প্রথম প্রমাণ্য দলিল যা শুরু হয়েছিল প্রায় ৪ হাজার বছর আগে। ধারণা করা হয়, প্রাচীন সভ্যতার প্রমাণ্য দলিল সংরক্ষণ এখান থেকেই শুরু। পালামায়রা শহরে এমন কিছু স্থাপনা ছিল যা সত্যিই পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে পুরনো। কিন্তু ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিরা গত বছরের মে মাসে সিরিয়ার এই প্রাচীন শহরটি দখল করে নেয়। পালামায়রা সিরিয়ার প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি শহর। সিরিয়ার বাহিনীর পাল্টা অভিযানে শহরটি পুনরুদ্ধার করেছে ঠিকই, তবে ইতিমধ্যে হারিয়ে গেছে হাজার বছরের ঐতিহ্য।

১০ মাস ধরে আইএসের কব্জায় থাকা শহরটির বহু পুরাকীর্তি ও প্রাচীন স্থাপত্য ধ্বংস হয়ে গেছে। বিভিন্ন ফুটেজে দেখা গেছে, ইউনেস্কো ঘোষিত এসব ঐতিহাসিক স্থানগুলোয় কী ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ পরিচালনা করেছে এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। পালামায়রায় সত্যিই কিছু ঐতিহাসিক স্থান ছিল যার মধ্যে টেম্পল অব বেল। একটি মাত্র পিলার ছাড়া পুরো টেম্পল অব বেল ভেঙে ফেলা হয়। দ্বিতীয় শতাব্দীর রোমান থিয়েটার এবং দ্য গ্রেট কোলনাদের পাথুরে দেয়ালের পুরোটাই এখন ধ্বংসস্তূপ। ভারী অস্ত্রের সাহায্যে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় প্রায় ২০০০ বছর আগের সৌধ। এ ছাড়া নগর রক্ষাকারী দুর্গ, পালামায়রা সিটি কাউন্সিল, দ্য লায়ন অব আল-লাত, টেম্পল অব বাল শামিন, আর্চ ত্রিয়াম্প, পালামায়রা জাদুঘরে প্রবেশমুখের একটি পুরাকীর্তি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয় আইএস। চলতি বছরের মার্চে এসব ধ্বংসযজ্ঞের ছবি প্রকাশ করা হয়। আইএসের ধ্বংসযজ্ঞে বাদ যায়নি গুরুত্বপূর্ণ সব স্থাপনা। শহরের দেয়াল এমনকি জাদুঘরের প্রতিটি প্রদর্শনীও তারা নষ্ট করে ফেলে। তারা জাদুঘরের দেয়াল, প্রতিটি মূর্তি, বিভিন্ন হস্তশিল্প থেঁতলে দেয়। সিরিয়া প্রাচীন ঐতিহ্য সংরক্ষণ বিষয়ক সংস্থার প্রধান মামুন আবদুল করিম জানান, তারা আরও খারাপ পরিস্থিতির আশঙ্কা করেছিলেন।


তাল আফার দুর্গ

অটোমান সাম্রাজ্যের সময়কার প্রাচীন দুর্গ। যদিও অসিরীয় সাম্রাজ্যের নিদর্শনও রয়েছে এখানে। ইরাকের নিনেভে প্রদেশের তাল আফার শহরে দুর্গটির অবস্থান। পাহাড়ের ওপর বসে থাকা দুর্গটি সে সময়কার ব্যস্ত নগরী। অটোমান শাসনামলে দুর্গটি শহরের নিরাপত্তায় ব্যবহার করা হতো। ইরাক যুদ্ধে ২০০৫-এ দুর্গটি ন্যাটো বাহিনীর ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করে। আমেরিকান সৈন্যরা এই দুর্গ থেকে অনেক অপারেশন সম্পন্ন করে। এটি শহরের পৌরসভা এবং পুলিশ সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহৃত হয়েছিল। ২০১৪ সালে এর প্রেক্ষাপট পাল্টে যায়। ইসলামিক স্টেট দুর্গটি দখল করে। দুর্গটি সে সময় অনৈতিক কাজে ব্যবহার করত। মূলত এটি ছিল মহিলাদের জেলখানা। জঙ্গিরা ইরাকি মহিলাদের জোরপূর্বক বিয়ে করে এখানে আটকে রাখত। যারা বিয়েতে রাজি হতো না তাদের ওপর নেমে আসত অমানবিক নির্যাতন। অনেক মহিলাকে এখান থেকে যৌনদাসী হিসেবে বিক্রিও করা হয়। আইএস প্রায় কয়েক শতাধিক মহিলাকে নষ্ট, এমনকি হত্যা করেছে। এরা প্রত্যেকেই জোরপূর্বক বিয়েতে রাজি ছিল না। ইরাকের সরকারি হিসাব অনুযায়ী দুর্গটির বহু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। ২০১৪-এর ৩১ ডিসেম্বর আইএস দুর্গটি গুঁড়িয়ে দেয়। দুর্গটির উত্তর এবং পশ্চিম দেয়াল বোমার আঘাতে ধ্বংস করে। এ ছাড়া জঙ্গিরা দুর্গের বিভিন্ন অংশ খনন করে। নষ্ট করা হয় অটোমান সময়ের বহু নিদর্শন। সম্ভবত জঙ্গিরা এসব হস্তনির্মিত নিদর্শনগুলো বিক্রি করে ফেলে কিংবা পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। আইএস তাল আফার শহরের দুর্গটি তো বটেই, ৩০টি মঠ এবং ১৫টি মসজিদ গুঁড়িয়ে দেয়।

 

লামাসু প্রাচীর

নিনেভে পুরাকালের অন্যতম প্রাচীন শহর। প্রায় ৮ হাজার বছরের পুরনো শহর। ইরাকের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যের স্থাপনা ‘লামাসু’। গুরুত্বপূর্ণ এই প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস এখনো ধ্বংস করে চলেছে। ইরাকি প্রশাসন ও পশ্চিমা দুনিয়ার ওপর রাগ মেটাতে তাদের এই ধ্বংসযজ্ঞ। প্রাচীন ভাস্কর্যগুলোর শরীর দেখতে সিংহ, ঘোড়া বা ষাঁড়ের মতো, কিন্তু মুখটি মানুষের।

দেখলেই মনে হবে দাঁড়িয়ে পাহারা দিচ্ছে। লামাসুর ক্ষমতার ওপর সে সময়ের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর পাড়ের নগরীর বাসিন্দাদের ভরসা ছিল অসীম। প্রাচীন যুগে লামাসুগুলোকে স্থানীয়রা দেবতা মনে করত। তখনকার প্রথা অনুযায়ী নগর রক্ষায় প্রতিটি প্রবেশদ্বারে ‘লামাসু’ তৈরি করা হতো।

অসিরীয় সাম্রাজ্যে রাজা-রানী এবং সাধারণ বাসিন্দারা কেউই ভাবেনি নগরীর এই প্রাচীরগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু সে দিন লামাসুরা কিছুই করতে পারবে না। আইএস নিনেভা প্রাচীরই ধ্বংস করেনি, হাজার বছরের অসিরীয় সংস্কৃতিকে নিশ্চিহ্ন করেছে। হাতুড়ি, শাবল এমনকি ড্রিল মেশিন ব্যবহার করে আইএস সদস্যরা প্রাচীরটি ভাঙছে। কিছু লামাসু বাইরের জাদুঘরে সরানো হয়েছে। তবে প্রায় ২৭ থেকে ৩০ টন ওজনের লামাসুগুলো জাদুঘরে সরানো যায়নি। সেগুলো সবই গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বৈদ্যুতিক করাত, হাতুড়ি বা বুলডোজারের সাহায্যে। লামাসু প্রাচীরের বড় অংশগুলো আইএস বোমা মেরে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।


 

মসুল জাদুঘর

হাজার বছর আগে ইরাকে মেসোপটেমিয়া থেকে শুরু করে অসিরীয়, ব্যাবিলন ও অটোমান সভ্যতার পদচারণা ঘটেছিল। সেসব সভ্যতার বহু নিদর্শন যা মানুষকে অতীতের সেই স্বর্ণযুগগুলো সম্পর্কে ধারণা দিত। কিন্তু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আইএস মেতে ওঠে ঐতিহ্য ধ্বংসের লীলা খেলায়। খুব অল্প সময়ে আইএস ইরাকের মসুল দখল করে নেয়। দখল করার পর থেকেই সেখানে চলে ইতিহাসের ভয়ঙ্কর ও জঘন্যতম ধ্বংসলীলা। লুটপাট চলে জাদুঘরের মূল্যবান সব ঐতিহ্যকে ঘিরে। ধ্বংস করা হয় পাথরের তৈরি সব ভাস্কর্য ও মূর্তি। অসিরীয়  সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বেশি প্রচলিত হস্তনির্মিত শিল্পগুলো ধ্বংস করে ফেলা হয়। যার বেশির ভাগই আনা হয়েছিল প্রাচীন শহর হাতরা থেকে। নিনেভের নের্গলের গেটের মূল্যবান গ্রানাইট পাথরের তৈরি লামাসুও ছিল সেখানে। ১৯৪০ সালের আবিষ্কারের পর মসুল জাদুঘরে এটি সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের জাতীয় জাদুঘরের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ইসলামবিরোধী যুক্তি দেখিয়ে জঙ্গিরা মসুলের জাদুঘরের মূর্তি ভাঙার সঙ্গে সঙ্গে পুড়িয়ে দেয় বহু প্রাচীন পুথিপত্র। বেশকিছু প্রাচীন মূর্তির ছাঁচে তৈরি প্লাস্টার অব প্যারিসের মূর্তি ছিল ঠিকই। সেই সঙ্গে সেখানে ব্যাবিলন ও অসিরীয় সভ্যতার নিদর্শনও সংরক্ষিত ছিল। ইরাকের সরকারি কর্মকর্তা জানান, শহরটির প্রাচীন ইতিহাস কার্যত মুছে দেওয়া হয়। বেশির ভাগ হস্তশিল্পের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাগদাদ জাদুঘরে হস্তান্তর করা হয়েছে। ৩০০টি গুরুত্বপূর্ণ মূর্তি ও ভাস্কর্য ধ্বংস করেছে আইএস। যার ইতিহাস হাজার বছর পুরনো।


মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার

ইসলামী বিশ্ব কায়েমে আইএস এখনো তাদের অভিযান অব্যাহত রেখেছে। ইতিমধ্যে তারা মসুল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারটি সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে। ইসলামবিরোধী ও নাস্তিকবাদী আখ্যা দিয়ে লুটপাট করে গ্রন্থাগারের মূল্যবান বই। ভাঙচুর করে গ্রন্থাগারের পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়ন ল্যাবরেটরি। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ১০ হাজারেরও বেশি বই। যার মধ্যে প্রায় ৮ হাজারেরও বেশি প্রাচীন পাণ্ডুলিপি ছিল।

জঙ্গিদের হামলায় মানব সভ্যতা হারিয়েছে বিশাল জ্ঞানের ভাণ্ডার। গ্রন্থাগারে ৭ হাজার বছরের বেশি পুরনো পাণ্ডুলিপি সংরক্ষিত ছিল। ২০১৪ সালের জুনে ইসলামী স্টেট মসুলসহ আশপাশের এলাকা দখল করে। সে সময় তারা মসুল কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটি বন্ধ করে দেয়। জাতিসংঘের বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা ইউনেস্কোর ভাষায়, এ হামলা মানব ইতিহাসে গ্রন্থাগার ধ্বংসের সবচেয়ে জঘন্য হামলা।

তবে সে সময় মসুলের কয়েকজন ধনাঢ্য লুট হওয়া কিছু পাণ্ডুলিপি কিনে সংরক্ষণ করেছিলেন। উদ্দেশ্য পুরনো ঐতিহ্যে প্রতিস্থাপন। ধ্বংসযজ্ঞ চলাকালীন সময় কিছু বয়স্ক ব্যক্তি গ্রন্থাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে বহু মিনতি করেন। কিন্তু জঙ্গিরা তাতে কর্ণপাত করেনি। সে সময় এক জঙ্গি বলে, এসব বই নাস্তিকদের প্রচার এবং ইসলামবিরোধী, তাই এগুলো পুড়িয়ে দেব। ধ্বংস হওয়া গ্রন্থাগারের এসব মূল্যবান বই ও পাণ্ডুলিপি ইতিহাস থেকে হারিয়ে গেছে। যা আর কোনো দিনও ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। এ এক অপূরণীয় ক্ষতি।

 

হযরত ইউনুস (আ.) মসজিদ


আইএসের ধ্বংসলীলা থেমে নেই। একের পর এক উল্লেখযোগ্য ও ঐতিহাসিক স্থাপনা আইএসের বোমার আঘাতে গুঁড়িয়ে গেছে। এগুলোর বেশির ভাগই হাজার বছর ধরে মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে সমাদৃত ছিল। ইসলামিক নিদর্শনও আইএসের ধ্বংসযজ্ঞের হাত থেকে রেহাই পায়নি। নানা ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে তারা বহু সম্মানিত স্থানেও হামলা চালিয়েছে। বিশ্ববাসী তাদের হামলায় হতভম্ব। ২০১৪ সালের ২৭ জুলাই আইএস জঙ্গিরা হজরত ইউনুস (আ.) মসজিদটি অবরুদ্ধ করে। মসজিদের ভিতরে-বাইরে শক্তিশালী বিস্ফোরকের সাহায্যে পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেয়। এর আগে ৪ জুলাই আইএস জঙ্গিরা আরেক নবী হজরত শায়েত (আ.) মসজিদটিও ভেঙে ফেলে। তিনি শেঠ নবী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আইএসের এক সদস্য প্রচার করে, মসজিদগুলো প্রার্থনার স্থান নয় বরং ধর্মত্যাগের স্থান হয়ে দাঁড়িয়েছিল, তাই ধ্বংস করা হয়েছে। ইরাকের মসুলে এই মসজিদটি প্রাচীন অসিরীয় সভ্যতার ঐতিহ্য ছিল। ধারণা করা হয় মসজিদটি প্রায় ১৪০০ বছর আগের। নিনেভের প্রদেশের প্রাচীন অসিরীয় সাম্রাজ্যে মসজিদটির ভিতরে হজরত ইউনুস (আ.)-এর মাজার ছিল। ভিতরের অংশ দামি কার্পেটে আবৃত এবং আশপাশে মূল্যবান পাথরে খচিত বস্তু সংরক্ষিত ছিল। ভিতরে একটি দাঁতও সংরক্ষিত ছিল। হজরত ইউনুস (আ.)-এর অনুসারীদের বিশ্বাস ছিল মসজিদটির ভিতরের অংশ সুরক্ষিত থাকবে। মসজিদটি শতাব্দীর পর শতাব্দী সব ধর্মের মানুষের জন্য সম্মানিত স্থান ছিল।


দুর-শারুকিন

অসিরীয় সভ্যতার আরেক নিদর্শন দুর-শারুকিন। দুর-শারুকিন ছিল যিশু জন্মের ৭০০ বছর আগের অসিরীয় সম্রাট দ্বিতীয় সারগনের রাজধানী শহর। বর্তমানে এটি ইরাকের ধ্বংসাবশেষ খোরসাবাদ নামে পরিচিত। শহরটি ছিল ইতিহাসের প্রাচীন অসিরীয় শিল্প ও স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ স্থান। শহরটি মূলত সম্রাট দ্বিতীয় সারগন তৈরি করেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য, তার মৃত্যুর পর শহরটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ২৭০০ বছরের পুরনো দুর-শারুকিন শব্দের অর্থ ‘সারগনের দুর্গ’। তাইগ্রিস ও জাব নদীর পাড়ে এ দুর্গ নগরী গড়ে তোলা হয়েছিল। প্রায় তিন বর্গকিলোমিটার এলাকার দুর-শারুকিন শহরের প্রধান ৭টি ফটক ছিল। ছিল অসিরীয়দের দেবতা নাবু, শামাশ ও সিনের উদ্দেশে তৈরি একাধিক মন্দির। ২০১৫ সালের ৮ মার্চ থেকেই খোরসাবাদ শহরের প্রাচীন ঐতিহ্য ধ্বংসের খেলায় মাতে আইএস। ভেঙে ফেলা হয় অসিরীয় রাজধানীর ২৪ মিটার দেয়াল। মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হয় প্রাচীন মন্দিরগুলো। লুটপাট চলে দেদার। তবে এসব প্রাচীন অটোমান ও অসিরীয় সাম্রাজ্যের বহু হস্তনির্মিত শিল্প আগেই বাগদাদের জাদুঘরে সরিয়ে ফেলা হয়। কিছু মূল্যবান শিল্প হস্তান্তর করা হয় লন্ডন ও শিকাগোর মতো বিখ্যাত জাদুঘরে। তবে কিছু শিল্প হস্তান্তর করা হয়েছিল মসুল জাদুঘরে যা পরবর্তীতে আইএস পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয়। প্রাচীন এই শহরগুলো যারা তৈরি করেছিলেন তারা ইসলামী আদর্শে বিশ্বাসী ছিলেন না বলেই এসব মূর্তি বা ধর্মস্থানের নিদর্শন ধ্বংস করা হয়। খোসরাবাদ শহরটি ছিল প্রাচীন অসিরীয় ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির উজ্জ্বল নক্ষত্র। যা এখন কেবল ধ্বংসযজ্ঞ।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম