শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মহাকাশে অবাক জীবন

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশে অবাক জীবন

মহাকাশযানে অভিকর্ষ বল হয় শূন্য। তাই পৃথিবীতে আমরা যতটা স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করতে পারি, মহাকাশচারীরা ততটা করতে পারেন না। তবে তারা আমাদের মতোই সহকর্মীদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা-আনন্দে মেতে উঠেন। তারা অবসর সময় কাটান গান শুনে, সিনেমা দেখে, কার্ড-দাবা খেলে কিংবা বই পড়ে। পৃথিবীকে ৪৫ মিনিট পর পর ঘুরে আসে বলে সেখানকার মহাকাশচারীরা ২৪ ঘণ্টায় ১৬টি সূর্যাস্ত দেখেন! আজকের রকমারিতে থাকছে মহাকাশচারীরা কীভাবে কাজ করেন, কী ব্যবহার করেন এবং কীভাবে জীবনযাপন করেন ইত্যাদি।

 

মূত্র থেকে

তৈরি পানি

মূত্র থেকে তৈরি পানি দিয়েই মহাকাশে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে থাকেন মহাকাশচারীরা। বিশুদ্ধ পানি মহাকাশে নিয়ে যাওয়াটা খুবই খরচের ব্যাপার। এক লিটার পানি মহাকাশযানে নিয়ে যাওয়ার খরচ হয় ৪৮ হাজার ডলার! তাই মহাকাশচারীদের মূত্র থেকেই আবার তাদের পানের জন্য পানি তৈরি করা হয় রিসাইক্লিং প্রক্রিয়ায়। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন বা এর চেয়েও দূরে মহাকাশযাত্রার জন্য জরুরি অনুষঙ্গ হলো পোর্টেবল ড্রিঙ্কিং ওয়াটার। স্মিথসোনিয়ান চ্যানেলে প্রকাশিত এক ডকুমেন্টারি, আমেরিকাস সিক্রেট স্পেস হিরোজ থেকে জানা যায়, নাসার গবেষকরা মূত্র নিয়ে অনেকদিন গবেষণা করেন এবং এমন একটি শোধনযন্ত্র তৈরি করেন যার মাধ্যমে মহাকাশচারীর মূত্রকে পানিতে পরিণত করা যায়। মহাকাশযানের কৃত্রিম মাধ্যাকর্ষণ ব্যবহার করে এই যন্ত্র বা ডিস্টিলারি কাজ করে। ঘূর্ণনরত সন্ট্রিফিউজের কারণে মূত্র যন্ত্রটির পেছনের দেয়ালে ছিটকে পড়ে। ভারী তরল আটকে থাকে দেয়ালে এবং হালকা তরল বাষ্প হয়ে যায়। সেই বাষ্প যন্ত্রের পরের অংশে চলে যায় এবং সেই তরল থেকে আরও বিস্তারিত ছাঁকন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মহাকাশচারীদের জন্য পানি তৈরি হয়।

 

ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে

টয়লেট ব্যবস্থা

প্রাকৃতিক কাজ নিয়ে আমাদের সবার মাথায় প্রায় একই প্রশ্নই আসে, মহাকাশচারীদের টয়লেট ব্যস্থা কি জিরো গ্র্যাভিটিতে?

মহাকাশচারীরা ভরশূন্য পরিবেশে নিশ্চয়ই আমাদের মতো সহজ স্বাভাবিকভাবে প্রাকৃতিক কাজ সারতে পারেন না। মহাকাশযানের ভরশূন্য পরিবেশের কারণে বিশেষ টয়লেটের ব্যবস্থা করতে হয়। একে বলে ‘স্পেস টয়লেট’ বা ‘জিরো গ্র্যাভিটি টয়লেট’। পৃথিবীতে অভিকর্ষ বল কাজ করে, তাই আমরা বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দিলেই তা নিচে চলে যায়। কিন্তু মহাকাশে জিরো গ্র্যাভিটির জন্য এক ধরনের ফ্যানযুক্ত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার টাইপের কমোড ব্যবহার করা হয়। এতে বায়ু প্রবাহের বাধ্যমে দূষিত বায়ু, কঠিন ও তরল বর্জ্য অপসারণ করা হয়। আমরা যেমন একই কমোডে মল-মূত্র ত্যাগ করি তেমনি মহাকাশচারীদের ব্যবস্থা কিন্তু সে রকম নয়। তারা মূত্রত্যাগ করে আলাদা ভ্যাকুয়াম টিউবে। মেয়েরা চাইলে সেটা মূত্রদ্বারেই লাগিয়ে নিতে পারেন। আর পুরুষদের ক্ষেত্রেও এই কথা প্রযোজ্য। এসব বর্জ্য রিসাইকেল প্রক্রিয়ায় পুনরায় ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে। সায়েন্স ফিকশন মুভিগুলোতে দেখা যায় এসব বর্জ্য দিয়ে সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয়।

 

কেন ভরশূন্য মহাকাশযান?

মহাকাশযান সবসময় ভরশূন্য হয়। এর কারণ অনেকেই ধারণা করেন পৃথিবী থেকে দূরে যাওয়ার ফলে মহাকর্ষ বল কমতে কমতে শূন্য হয়ে যায়। আদতে ঘটনা ভিন্ন। নিউটনের মহাকর্ষ বলের সূত্র বলছে মহাকর্ষ বল দূরত্বের বর্গের অনুপাতে কমে, অর্থাৎ দ্বিগুণ দূরত্বে সরে গেলে বল কমবে চারগুণ, চারগুণ দূরত্বে সরে গেলে কমবে ষোলো গুণ। কাজেই আমরা একটা মহাকাশযানে মাধ্যাকর্ষণ বল কতটুকু হবে তা সহজেই অনুমান করতে পারি। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃথিবীপৃষ্ঠের দূরত্ব হচ্ছে প্রায় ছয় হাজার কিলোমিটার। ধরা যাক পৃথিবীকে ঘিরে একটি মহাকাশ স্টেশন ঘুরছে এবং মহাকাশচারীরা একেবারে ভরশূন্য বসবাস করছে। যদি এই মহাকাশ স্টেশনটির উচ্চতা পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে আনুমানিক চারশ কিলোমিটার হয়। তবে তার মাধ্যাকর্ষণ বল সহজেই বের করতে পারি। মাধ্যাকর্ষণ বল যদি দূরত্বের সঙ্গে সমানুপাতিক হারে কমত তাহলে ওজন কমত মাত্র সাত শতাংশ। কিন্তু যেহেতু এটি দূরত্বের সঙ্গে বর্গের হারে কমে তাই ওজন কমে প্রায় চৌদ্দ শতাংশের কাছাকাছি। অর্থাৎ ৬০ কেজি ওজনের একজন মানুষ যদি মহাকাশ স্টেশনের সমান উচ্চতায় হাজির হয় তাহলে তার ওজন মাত্র ৭ কেজি কমে হবে ৫৩ কেজির কাছাকাছি! ৬০ কেজি ওজনের মানুষের যদি নিজেকে ৫৩ কেজি মনে হয় এটি মোটেও ভরশূন্য নয়। কাজেই মহাকাশযানে মহাকাশচারীরা যে ভরশূন্য পরিবেশ অনুভব করেন সেটি অবশ্যই উচ্চতার কারণে নয়, এখানে অন্য ব্যাপার আছে। সেটি ব্যাখ্যা করতে খুব সহজ একটা উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। উঁচু বিল্ডিং থেকে লিফটে নামার সময় ঠিক শুরুতে আমরা এক মুহূর্তের জন্য একটুখানি হালকা অনুভব করি। এটা নিশ্চয়ই অনেকে লক্ষ্য করেছেন। আবার নাগরদোলা নিচে নামার সময় সেটি আরও অনেক তীব্রভাবে অনুভব করা যায়। এটি কিন্তু শুধু কাল্পনিক অনুভব নয়, তখন আমরা সত্যি সত্যি হালকা হয়ে যাই। যদি কল্পনা করি লিফটের দড়ি ছিঁড়ে পুরো লিফটটা একেবারে মুক্তভাবে নিচে পড়তে পারত তাহলে সেই সময়টুকু আমরা পুরোপুরি হালকা কিংবা ভরশূন্য হয়ে যেতাম। মহাকাশযানে মহাকাশযাত্রীরা যখন ভরশূন্য পরিবেশে এক গ্লাস পানি ঢালেন সেই পানি নিচে না পড়ে তাদের সামনে ভাসতে থাকে কিংবা ঝুলতে থাকে। মুক্তভাবে পড়তে থাকা একটা লিফটের ভিতরে যদি এক গ্লাস পানি ঢেলে দিই তাহলে আমরা হুবহু একই ব্যাপার দেখব। পানিটা নিচে না পড়ে আমাদের সামনে ভেসে আছে।

কারণ আসলে আমরা যে বেগে নিচে পড়ছি পানিটাও সেই একই বেগে নিচে পড়ছে। কাজেই আমাদের তুলনায় সেটা স্থির। লিফটের দড়ি ছিঁড়ে মুক্তভাবে পড়তে দিয়ে তার ভিতরে ভরশূন্য পরিবেশ তৈরি করার আইডিয়াটা যত সহজই হোক না কেন, সেটা তো কেউ কখনো চেষ্টা করে দেখেনি। কিন্তু মহাকাশচারীরা এই অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়েই যায়। 

 

দাঁত ব্রাশ করা

দাঁত ব্রাশ প্রতিদিনের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য মহাকাশচারীরা যে কোনো ধরনের এবং পছন্দের ব্র্যান্ডের টুথপেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। অন্য বিষয়গুলোর মতো এক্ষেত্রে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। তবে নিয়ম আছে খুব সীমিত পরিমাণে টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ অতিরিক্ত টুথপেস্ট ফেনার সৃষ্টি করে যা দাঁত ব্রাশ করার সময় মুখের ভিতরে জমা হয়ে থাকে। এটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আর একটা কারণ হলো দাঁত ব্রাশের পর কুলকুচি করেন না তারা। ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলেন।

 

বেঁধে ঘুমায়

মহাকাশ স্টেশনে যারা অবস্থান করেন সেখানের ভরশূন্য পরিবেশে তারা ঘুমানোর সময় নিজেদের স্লিপিং ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে নেন। মহাকাশচারীদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে ঘুমানো বাধ্যতামূলক। মহাকাশে দিনরাত বলে কিছুই নেই, তাহলে তাদের ঘুমানোর উপায় কী। আসলে সবারই ঘুমানোর একটা নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে। ঘুম থেকে উঠার সময় হলে অটোমেটিক অ্যালার্ম বাজে। অনেকেই মহাকাশে থাকার উত্তেজনাবশত এবং মহাকাশযানের ঘূর্ণনের কারণে দুঃস্বপ্ন দেখেন, কেউবা নাক ডাকেন বলেও জানা যায়।

 

পানি ব্যবহারে মিতব্যয়ী

পানির অপর নাম জীবন। মহাকাশ স্টেশনগুলোতে একসঙ্গে কয়েকজন মহাকাশচারী কাজ করেন বিধায় তাদের নিজস্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খুবই দরকার। এই জন্য প্রয়োজন হয় পর্যাপ্ত পানির। স্পেস স্টেশনগুলোতে মহাকাশচারীদের ব্যবহারের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি দেওয়া হয়। বিশেষ এক ধরনের পানির ব্যাগ তারা ব্যবহার করেন। এই ব্যাগের গায়ে চাপ দিলে ফোঁটায় ফোঁটায় পানি বের হয়। যার পরিমাণটা থাকে খুবই সীমিত যাতে অতিরিক্ত পানি নষ্ট না হয়। যেহেতু পুরো মহাকাশযান কিংবা স্পেস স্টেশনে নানারকম বৈদ্যুতিক তার এবং যন্ত্র থাকে। তাই এই অতিরিক্ত পানির ফোঁটা সে সব যন্ত্রে বা তারে লেগে যে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আচ্ছা, এত কিছুর পরেও একটি বিষয় কিন্তু থেকেই যায়। আর তা হলো পানি কি কখনো হিসাব করে খরচ করা যায়! একেকজনের চাহিদাওতো একেক রকম।

 

মহাকাশে চুলের যত্নে শ্যাম্পু

মহাকাশচারীদের দিনের পর দিন নাওয়া-খাওয়া সবই যদি ভাসতে ভাসতে করতে হয়, নিশ্চয়ই তা খুব সুখকর কিছু নয়। তেমনি মহাকাশে যারা যান তাদের নিজেদের যত্নও নিশ্চয়ই নিতে হয়। এখন কেউ যদি চুলে শ্যাম্পু করতে যান তখন কীভাবে তা করেন।

কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যারা কাজ করেন, মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় পৃথিবীর অনেক সহজ কাজও তাদের কাছে বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠে। কঠিন কাজ সহজ করে নিতে তারাও আবিষ্কার করছেন নতুন নতুন পদ্ধতি।  মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় অন্য সবকিছুর মতো চুলও মাথা ছেড়ে ওপরের দিকে চলে যেতে চায়। তাই আর সব কাজের মতো, শ্যাম্পু করাতেও নিতে হয় বিশেষ ব্যবস্থা? ভাসমান অবস্থায় চুল  ধোয়ার জন্য প্রয়োজন নো-রিন্স শ্যাম্পু এবং গরম পানি, চিরুনি এবং তোয়ালে। প্রথমে প্যাকেট করা গরম পানি দিয়ে মাথা ভেজাতে হয়। কিন্তু প্যাকেট থেকে পানি বের হতেই তা মাথায় না গিয়ে ভাসতে ভাসতে চারপাশে সরে  যেতে থাকে। ফলে ভাসমান পানির কণাকে মাথার চুলে নিয়ে আসতে বেশ বেগ পেতে হয়। সেই অল্প পানিই ভালো করে চুলে মাখিয়ে নিতে হয়। দ্বিতীয় ধাপে শ্যাম্পু নিয়ে একইভাবে চুলে লাগাতে হয়। যেহেতু স্পেস স্টেশনে শাওয়ার নেওয়ার ব্যবস্থা নেই, তাই চুলের ময়লা মুছে ফেলতে হয় তোয়ালে দিয়ে। তারপর আবার একটু পানি দিয়ে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিলেই শেষ। তবে মহাশূন্যে চাইলেই অঢেল জিনিসপত্র পাওয়া যায় না। যে অল্প পরিমাণ পানি চুল ধোয়ার কাজে লাগল, সেটিও বাষ্প হওয়ার পর প্রক্রিয়াজাত হয়ে পরিণত হবে আবারও ব্যবহারযোগ্য পানিতে।

 

স্পেস ওয়াক ও অন্যান্য

খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানো আর বাকি সব প্রাত্যহিক কাজের পাশাপাশি মহাকাশচারীরা কিন্তু প্রচুর কাজ করে করেন। কিন্তু মহাকাশচারীরা স্পেস স্টেশন কিংবা মহাকাশযানে কীভাবে কী কাজ করেন তা জনার আগ্রহ সবারই। মহাকাশচারীরা গবেষণার পাশাপাশি অধিকাংশ সময় যন্ত্রপাতি ঠিক আছে কিনা কিংবা স্পেস স্টেশনের বাইরে যে কোনো ধরনের কাজ করে থাকেন। স্টেশনের বাইরের অংশে গেলে ক্রুকে ঝঢ়ধপব ডধষশ করতে হয় প্রায় ৭ ঘণ্টা। প্রত্যেক ক্রুকে নিয়মিত আপডেট পাঠাতে হয় পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ কক্ষে। অপরদিকে মহাকাশে নানা ধরনের গবেষণা করা হয়। যেমন : শূন্য অভিকর্ষ বলে মানবদেহ কীভাবে কাজ করে এবং কীভাবে সেখানে টিকে থাকা যায়, নতুন প্রাণের অস্তিত্ব ইত্যাদি। এই সংক্রান্ত আরও অনেক গবেষণাই স্পেস স্টেশনে চলমান রয়েছে।  প্রত্যেক মহাকাশচারীকে নিয়মিত তার কাজের আপডেট কিংবা ভিডিও ইন্টারভিউ দিতে হয়।

 

মহাকাশের খাওয়া-দাওয়া

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়মও কিন্তু আলাদা। মহাকাশচারীরা আমাদের মতো তিন বেলা খাবার খান। তবে তাদের ক্ষেত্রে ক্যালরি হিসাব করে খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হয়। কারণ খাবার-দাবার খুবই সীমিত। তাই একজন মহাকাশচারীর জন্য দৈনিক যতটুকু ক্যালরি প্রয়োজন সেটি হিসাব করে ঠিক ততটুকু ক্যালরিই গ্রহণ করে একজন মহাকাশচারী। যেমন : একজন মোটা মানুষের প্রায় ৩,২০০ ক্যালরি খাবার লাগে আর একজন পাতলা মানুষের লাগে ১৮০০ ক্যালরি। মহাকাশচারীরা চাহিদামতো খাবার পছন্দ করে খেতে পারেন। যেমন : ফলমূল, মুরগি বা গরুর মাংস, চকোলেট, বাদাম-বাটার ইত্যাদি। মহাকাশযান কিংবা স্টেশনে কোনো রেফ্রিজারেটর দেওয়া হয় না। সুতরাং খাবার যা রাখার তা শুকনা করেই সংরক্ষণ করতে হয়। তারা চাইলে খাবার গরম করে কিংবা সেদ্ধ করেও  খেতে পারেন। মহাকাশযানের মাইক্রোওয়েভে মহাকাশচারীরা খাবার গরম করে খেতে পারেন। আর লবণ আর মরিচ তরল রূপে থাকে।

 

ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ

ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশে মহাকাশচারীদের জন্য। আমরা যারা পৃথিবীতে অর্থাৎ অভিকর্ষের মাঝে বাস করি বলে আমাদের দেহে ৩ ধরনের পেশি অভিকর্ষের বিপরীতে কাজ করে। এদেরকে বিজ্ঞান বলে অ্যান্টি গ্র্যাভিটি পেশি। এই অ্যান্টি গ্র্যাভিটি পেশিগুলো হলো মেরুদণ্ডের পেশি, উরুর সামনের পেশি এবং হাঁটুর পেছনের পেশি। পৃথিবীতে চলাফেরা করতে এই পেশিগুলো খুব সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু মহাকাশে জিরো গ্র্যাভিটিতে চলাফেরায় এই পেশিগুলোর ব্যবহার করা হয় না বললেই চলে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম না করলে এই পেশিগুলো ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। একে মাসল অ্যাট্রফি (Muscle Atrophy) বলে। ফলে মহাকাশচারীরা যখন পৃথিবীতে ফিরে আসেন তখন অভিকর্ষের কারণে প্রচণ্ড পেশির টান অনুভব করেন। তাই নিয়ম করে মহাকাশচারীদের দৈনিক প্রায় ২.৫ ঘণ্টা সময় ব্যায়াম করতে হয়। নইলে পৃথিবীতে এলে নানা শারীরিক উপসর্গও দেখা দেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন