শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মহাকাশে অবাক জীবন

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশে অবাক জীবন

মহাকাশযানে অভিকর্ষ বল হয় শূন্য। তাই পৃথিবীতে আমরা যতটা স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করতে পারি, মহাকাশচারীরা ততটা করতে পারেন না। তবে তারা আমাদের মতোই সহকর্মীদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা-আনন্দে মেতে উঠেন। তারা অবসর সময় কাটান গান শুনে, সিনেমা দেখে, কার্ড-দাবা খেলে কিংবা বই পড়ে। পৃথিবীকে ৪৫ মিনিট পর পর ঘুরে আসে বলে সেখানকার মহাকাশচারীরা ২৪ ঘণ্টায় ১৬টি সূর্যাস্ত দেখেন! আজকের রকমারিতে থাকছে মহাকাশচারীরা কীভাবে কাজ করেন, কী ব্যবহার করেন এবং কীভাবে জীবনযাপন করেন ইত্যাদি।

 

মূত্র থেকে

তৈরি পানি

মূত্র থেকে তৈরি পানি দিয়েই মহাকাশে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে থাকেন মহাকাশচারীরা। বিশুদ্ধ পানি মহাকাশে নিয়ে যাওয়াটা খুবই খরচের ব্যাপার। এক লিটার পানি মহাকাশযানে নিয়ে যাওয়ার খরচ হয় ৪৮ হাজার ডলার! তাই মহাকাশচারীদের মূত্র থেকেই আবার তাদের পানের জন্য পানি তৈরি করা হয় রিসাইক্লিং প্রক্রিয়ায়। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন বা এর চেয়েও দূরে মহাকাশযাত্রার জন্য জরুরি অনুষঙ্গ হলো পোর্টেবল ড্রিঙ্কিং ওয়াটার। স্মিথসোনিয়ান চ্যানেলে প্রকাশিত এক ডকুমেন্টারি, আমেরিকাস সিক্রেট স্পেস হিরোজ থেকে জানা যায়, নাসার গবেষকরা মূত্র নিয়ে অনেকদিন গবেষণা করেন এবং এমন একটি শোধনযন্ত্র তৈরি করেন যার মাধ্যমে মহাকাশচারীর মূত্রকে পানিতে পরিণত করা যায়। মহাকাশযানের কৃত্রিম মাধ্যাকর্ষণ ব্যবহার করে এই যন্ত্র বা ডিস্টিলারি কাজ করে। ঘূর্ণনরত সন্ট্রিফিউজের কারণে মূত্র যন্ত্রটির পেছনের দেয়ালে ছিটকে পড়ে। ভারী তরল আটকে থাকে দেয়ালে এবং হালকা তরল বাষ্প হয়ে যায়। সেই বাষ্প যন্ত্রের পরের অংশে চলে যায় এবং সেই তরল থেকে আরও বিস্তারিত ছাঁকন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মহাকাশচারীদের জন্য পানি তৈরি হয়।

 

ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে

টয়লেট ব্যবস্থা

প্রাকৃতিক কাজ নিয়ে আমাদের সবার মাথায় প্রায় একই প্রশ্নই আসে, মহাকাশচারীদের টয়লেট ব্যস্থা কি জিরো গ্র্যাভিটিতে?

মহাকাশচারীরা ভরশূন্য পরিবেশে নিশ্চয়ই আমাদের মতো সহজ স্বাভাবিকভাবে প্রাকৃতিক কাজ সারতে পারেন না। মহাকাশযানের ভরশূন্য পরিবেশের কারণে বিশেষ টয়লেটের ব্যবস্থা করতে হয়। একে বলে ‘স্পেস টয়লেট’ বা ‘জিরো গ্র্যাভিটি টয়লেট’। পৃথিবীতে অভিকর্ষ বল কাজ করে, তাই আমরা বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দিলেই তা নিচে চলে যায়। কিন্তু মহাকাশে জিরো গ্র্যাভিটির জন্য এক ধরনের ফ্যানযুক্ত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার টাইপের কমোড ব্যবহার করা হয়। এতে বায়ু প্রবাহের বাধ্যমে দূষিত বায়ু, কঠিন ও তরল বর্জ্য অপসারণ করা হয়। আমরা যেমন একই কমোডে মল-মূত্র ত্যাগ করি তেমনি মহাকাশচারীদের ব্যবস্থা কিন্তু সে রকম নয়। তারা মূত্রত্যাগ করে আলাদা ভ্যাকুয়াম টিউবে। মেয়েরা চাইলে সেটা মূত্রদ্বারেই লাগিয়ে নিতে পারেন। আর পুরুষদের ক্ষেত্রেও এই কথা প্রযোজ্য। এসব বর্জ্য রিসাইকেল প্রক্রিয়ায় পুনরায় ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে। সায়েন্স ফিকশন মুভিগুলোতে দেখা যায় এসব বর্জ্য দিয়ে সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয়।

 

কেন ভরশূন্য মহাকাশযান?

মহাকাশযান সবসময় ভরশূন্য হয়। এর কারণ অনেকেই ধারণা করেন পৃথিবী থেকে দূরে যাওয়ার ফলে মহাকর্ষ বল কমতে কমতে শূন্য হয়ে যায়। আদতে ঘটনা ভিন্ন। নিউটনের মহাকর্ষ বলের সূত্র বলছে মহাকর্ষ বল দূরত্বের বর্গের অনুপাতে কমে, অর্থাৎ দ্বিগুণ দূরত্বে সরে গেলে বল কমবে চারগুণ, চারগুণ দূরত্বে সরে গেলে কমবে ষোলো গুণ। কাজেই আমরা একটা মহাকাশযানে মাধ্যাকর্ষণ বল কতটুকু হবে তা সহজেই অনুমান করতে পারি। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃথিবীপৃষ্ঠের দূরত্ব হচ্ছে প্রায় ছয় হাজার কিলোমিটার। ধরা যাক পৃথিবীকে ঘিরে একটি মহাকাশ স্টেশন ঘুরছে এবং মহাকাশচারীরা একেবারে ভরশূন্য বসবাস করছে। যদি এই মহাকাশ স্টেশনটির উচ্চতা পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে আনুমানিক চারশ কিলোমিটার হয়। তবে তার মাধ্যাকর্ষণ বল সহজেই বের করতে পারি। মাধ্যাকর্ষণ বল যদি দূরত্বের সঙ্গে সমানুপাতিক হারে কমত তাহলে ওজন কমত মাত্র সাত শতাংশ। কিন্তু যেহেতু এটি দূরত্বের সঙ্গে বর্গের হারে কমে তাই ওজন কমে প্রায় চৌদ্দ শতাংশের কাছাকাছি। অর্থাৎ ৬০ কেজি ওজনের একজন মানুষ যদি মহাকাশ স্টেশনের সমান উচ্চতায় হাজির হয় তাহলে তার ওজন মাত্র ৭ কেজি কমে হবে ৫৩ কেজির কাছাকাছি! ৬০ কেজি ওজনের মানুষের যদি নিজেকে ৫৩ কেজি মনে হয় এটি মোটেও ভরশূন্য নয়। কাজেই মহাকাশযানে মহাকাশচারীরা যে ভরশূন্য পরিবেশ অনুভব করেন সেটি অবশ্যই উচ্চতার কারণে নয়, এখানে অন্য ব্যাপার আছে। সেটি ব্যাখ্যা করতে খুব সহজ একটা উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। উঁচু বিল্ডিং থেকে লিফটে নামার সময় ঠিক শুরুতে আমরা এক মুহূর্তের জন্য একটুখানি হালকা অনুভব করি। এটা নিশ্চয়ই অনেকে লক্ষ্য করেছেন। আবার নাগরদোলা নিচে নামার সময় সেটি আরও অনেক তীব্রভাবে অনুভব করা যায়। এটি কিন্তু শুধু কাল্পনিক অনুভব নয়, তখন আমরা সত্যি সত্যি হালকা হয়ে যাই। যদি কল্পনা করি লিফটের দড়ি ছিঁড়ে পুরো লিফটটা একেবারে মুক্তভাবে নিচে পড়তে পারত তাহলে সেই সময়টুকু আমরা পুরোপুরি হালকা কিংবা ভরশূন্য হয়ে যেতাম। মহাকাশযানে মহাকাশযাত্রীরা যখন ভরশূন্য পরিবেশে এক গ্লাস পানি ঢালেন সেই পানি নিচে না পড়ে তাদের সামনে ভাসতে থাকে কিংবা ঝুলতে থাকে। মুক্তভাবে পড়তে থাকা একটা লিফটের ভিতরে যদি এক গ্লাস পানি ঢেলে দিই তাহলে আমরা হুবহু একই ব্যাপার দেখব। পানিটা নিচে না পড়ে আমাদের সামনে ভেসে আছে।

কারণ আসলে আমরা যে বেগে নিচে পড়ছি পানিটাও সেই একই বেগে নিচে পড়ছে। কাজেই আমাদের তুলনায় সেটা স্থির। লিফটের দড়ি ছিঁড়ে মুক্তভাবে পড়তে দিয়ে তার ভিতরে ভরশূন্য পরিবেশ তৈরি করার আইডিয়াটা যত সহজই হোক না কেন, সেটা তো কেউ কখনো চেষ্টা করে দেখেনি। কিন্তু মহাকাশচারীরা এই অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়েই যায়। 

 

দাঁত ব্রাশ করা

দাঁত ব্রাশ প্রতিদিনের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য মহাকাশচারীরা যে কোনো ধরনের এবং পছন্দের ব্র্যান্ডের টুথপেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। অন্য বিষয়গুলোর মতো এক্ষেত্রে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। তবে নিয়ম আছে খুব সীমিত পরিমাণে টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ অতিরিক্ত টুথপেস্ট ফেনার সৃষ্টি করে যা দাঁত ব্রাশ করার সময় মুখের ভিতরে জমা হয়ে থাকে। এটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আর একটা কারণ হলো দাঁত ব্রাশের পর কুলকুচি করেন না তারা। ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলেন।

 

বেঁধে ঘুমায়

মহাকাশ স্টেশনে যারা অবস্থান করেন সেখানের ভরশূন্য পরিবেশে তারা ঘুমানোর সময় নিজেদের স্লিপিং ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে নেন। মহাকাশচারীদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে ঘুমানো বাধ্যতামূলক। মহাকাশে দিনরাত বলে কিছুই নেই, তাহলে তাদের ঘুমানোর উপায় কী। আসলে সবারই ঘুমানোর একটা নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে। ঘুম থেকে উঠার সময় হলে অটোমেটিক অ্যালার্ম বাজে। অনেকেই মহাকাশে থাকার উত্তেজনাবশত এবং মহাকাশযানের ঘূর্ণনের কারণে দুঃস্বপ্ন দেখেন, কেউবা নাক ডাকেন বলেও জানা যায়।

 

পানি ব্যবহারে মিতব্যয়ী

পানির অপর নাম জীবন। মহাকাশ স্টেশনগুলোতে একসঙ্গে কয়েকজন মহাকাশচারী কাজ করেন বিধায় তাদের নিজস্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খুবই দরকার। এই জন্য প্রয়োজন হয় পর্যাপ্ত পানির। স্পেস স্টেশনগুলোতে মহাকাশচারীদের ব্যবহারের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি দেওয়া হয়। বিশেষ এক ধরনের পানির ব্যাগ তারা ব্যবহার করেন। এই ব্যাগের গায়ে চাপ দিলে ফোঁটায় ফোঁটায় পানি বের হয়। যার পরিমাণটা থাকে খুবই সীমিত যাতে অতিরিক্ত পানি নষ্ট না হয়। যেহেতু পুরো মহাকাশযান কিংবা স্পেস স্টেশনে নানারকম বৈদ্যুতিক তার এবং যন্ত্র থাকে। তাই এই অতিরিক্ত পানির ফোঁটা সে সব যন্ত্রে বা তারে লেগে যে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আচ্ছা, এত কিছুর পরেও একটি বিষয় কিন্তু থেকেই যায়। আর তা হলো পানি কি কখনো হিসাব করে খরচ করা যায়! একেকজনের চাহিদাওতো একেক রকম।

 

মহাকাশে চুলের যত্নে শ্যাম্পু

মহাকাশচারীদের দিনের পর দিন নাওয়া-খাওয়া সবই যদি ভাসতে ভাসতে করতে হয়, নিশ্চয়ই তা খুব সুখকর কিছু নয়। তেমনি মহাকাশে যারা যান তাদের নিজেদের যত্নও নিশ্চয়ই নিতে হয়। এখন কেউ যদি চুলে শ্যাম্পু করতে যান তখন কীভাবে তা করেন।

কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যারা কাজ করেন, মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় পৃথিবীর অনেক সহজ কাজও তাদের কাছে বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠে। কঠিন কাজ সহজ করে নিতে তারাও আবিষ্কার করছেন নতুন নতুন পদ্ধতি।  মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় অন্য সবকিছুর মতো চুলও মাথা ছেড়ে ওপরের দিকে চলে যেতে চায়। তাই আর সব কাজের মতো, শ্যাম্পু করাতেও নিতে হয় বিশেষ ব্যবস্থা? ভাসমান অবস্থায় চুল  ধোয়ার জন্য প্রয়োজন নো-রিন্স শ্যাম্পু এবং গরম পানি, চিরুনি এবং তোয়ালে। প্রথমে প্যাকেট করা গরম পানি দিয়ে মাথা ভেজাতে হয়। কিন্তু প্যাকেট থেকে পানি বের হতেই তা মাথায় না গিয়ে ভাসতে ভাসতে চারপাশে সরে  যেতে থাকে। ফলে ভাসমান পানির কণাকে মাথার চুলে নিয়ে আসতে বেশ বেগ পেতে হয়। সেই অল্প পানিই ভালো করে চুলে মাখিয়ে নিতে হয়। দ্বিতীয় ধাপে শ্যাম্পু নিয়ে একইভাবে চুলে লাগাতে হয়। যেহেতু স্পেস স্টেশনে শাওয়ার নেওয়ার ব্যবস্থা নেই, তাই চুলের ময়লা মুছে ফেলতে হয় তোয়ালে দিয়ে। তারপর আবার একটু পানি দিয়ে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিলেই শেষ। তবে মহাশূন্যে চাইলেই অঢেল জিনিসপত্র পাওয়া যায় না। যে অল্প পরিমাণ পানি চুল ধোয়ার কাজে লাগল, সেটিও বাষ্প হওয়ার পর প্রক্রিয়াজাত হয়ে পরিণত হবে আবারও ব্যবহারযোগ্য পানিতে।

 

স্পেস ওয়াক ও অন্যান্য

খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানো আর বাকি সব প্রাত্যহিক কাজের পাশাপাশি মহাকাশচারীরা কিন্তু প্রচুর কাজ করে করেন। কিন্তু মহাকাশচারীরা স্পেস স্টেশন কিংবা মহাকাশযানে কীভাবে কী কাজ করেন তা জনার আগ্রহ সবারই। মহাকাশচারীরা গবেষণার পাশাপাশি অধিকাংশ সময় যন্ত্রপাতি ঠিক আছে কিনা কিংবা স্পেস স্টেশনের বাইরে যে কোনো ধরনের কাজ করে থাকেন। স্টেশনের বাইরের অংশে গেলে ক্রুকে ঝঢ়ধপব ডধষশ করতে হয় প্রায় ৭ ঘণ্টা। প্রত্যেক ক্রুকে নিয়মিত আপডেট পাঠাতে হয় পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ কক্ষে। অপরদিকে মহাকাশে নানা ধরনের গবেষণা করা হয়। যেমন : শূন্য অভিকর্ষ বলে মানবদেহ কীভাবে কাজ করে এবং কীভাবে সেখানে টিকে থাকা যায়, নতুন প্রাণের অস্তিত্ব ইত্যাদি। এই সংক্রান্ত আরও অনেক গবেষণাই স্পেস স্টেশনে চলমান রয়েছে।  প্রত্যেক মহাকাশচারীকে নিয়মিত তার কাজের আপডেট কিংবা ভিডিও ইন্টারভিউ দিতে হয়।

 

মহাকাশের খাওয়া-দাওয়া

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়মও কিন্তু আলাদা। মহাকাশচারীরা আমাদের মতো তিন বেলা খাবার খান। তবে তাদের ক্ষেত্রে ক্যালরি হিসাব করে খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হয়। কারণ খাবার-দাবার খুবই সীমিত। তাই একজন মহাকাশচারীর জন্য দৈনিক যতটুকু ক্যালরি প্রয়োজন সেটি হিসাব করে ঠিক ততটুকু ক্যালরিই গ্রহণ করে একজন মহাকাশচারী। যেমন : একজন মোটা মানুষের প্রায় ৩,২০০ ক্যালরি খাবার লাগে আর একজন পাতলা মানুষের লাগে ১৮০০ ক্যালরি। মহাকাশচারীরা চাহিদামতো খাবার পছন্দ করে খেতে পারেন। যেমন : ফলমূল, মুরগি বা গরুর মাংস, চকোলেট, বাদাম-বাটার ইত্যাদি। মহাকাশযান কিংবা স্টেশনে কোনো রেফ্রিজারেটর দেওয়া হয় না। সুতরাং খাবার যা রাখার তা শুকনা করেই সংরক্ষণ করতে হয়। তারা চাইলে খাবার গরম করে কিংবা সেদ্ধ করেও  খেতে পারেন। মহাকাশযানের মাইক্রোওয়েভে মহাকাশচারীরা খাবার গরম করে খেতে পারেন। আর লবণ আর মরিচ তরল রূপে থাকে।

 

ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ

ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশে মহাকাশচারীদের জন্য। আমরা যারা পৃথিবীতে অর্থাৎ অভিকর্ষের মাঝে বাস করি বলে আমাদের দেহে ৩ ধরনের পেশি অভিকর্ষের বিপরীতে কাজ করে। এদেরকে বিজ্ঞান বলে অ্যান্টি গ্র্যাভিটি পেশি। এই অ্যান্টি গ্র্যাভিটি পেশিগুলো হলো মেরুদণ্ডের পেশি, উরুর সামনের পেশি এবং হাঁটুর পেছনের পেশি। পৃথিবীতে চলাফেরা করতে এই পেশিগুলো খুব সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু মহাকাশে জিরো গ্র্যাভিটিতে চলাফেরায় এই পেশিগুলোর ব্যবহার করা হয় না বললেই চলে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম না করলে এই পেশিগুলো ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। একে মাসল অ্যাট্রফি (Muscle Atrophy) বলে। ফলে মহাকাশচারীরা যখন পৃথিবীতে ফিরে আসেন তখন অভিকর্ষের কারণে প্রচণ্ড পেশির টান অনুভব করেন। তাই নিয়ম করে মহাকাশচারীদের দৈনিক প্রায় ২.৫ ঘণ্টা সময় ব্যায়াম করতে হয়। নইলে পৃথিবীতে এলে নানা শারীরিক উপসর্গও দেখা দেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন