শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মহাকাশে অবাক জীবন

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহাকাশে অবাক জীবন

মহাকাশযানে অভিকর্ষ বল হয় শূন্য। তাই পৃথিবীতে আমরা যতটা স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করতে পারি, মহাকাশচারীরা ততটা করতে পারেন না। তবে তারা আমাদের মতোই সহকর্মীদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টা-আনন্দে মেতে উঠেন। তারা অবসর সময় কাটান গান শুনে, সিনেমা দেখে, কার্ড-দাবা খেলে কিংবা বই পড়ে। পৃথিবীকে ৪৫ মিনিট পর পর ঘুরে আসে বলে সেখানকার মহাকাশচারীরা ২৪ ঘণ্টায় ১৬টি সূর্যাস্ত দেখেন! আজকের রকমারিতে থাকছে মহাকাশচারীরা কীভাবে কাজ করেন, কী ব্যবহার করেন এবং কীভাবে জীবনযাপন করেন ইত্যাদি।

 

মূত্র থেকে

তৈরি পানি

মূত্র থেকে তৈরি পানি দিয়েই মহাকাশে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে থাকেন মহাকাশচারীরা। বিশুদ্ধ পানি মহাকাশে নিয়ে যাওয়াটা খুবই খরচের ব্যাপার। এক লিটার পানি মহাকাশযানে নিয়ে যাওয়ার খরচ হয় ৪৮ হাজার ডলার! তাই মহাকাশচারীদের মূত্র থেকেই আবার তাদের পানের জন্য পানি তৈরি করা হয় রিসাইক্লিং প্রক্রিয়ায়। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন বা এর চেয়েও দূরে মহাকাশযাত্রার জন্য জরুরি অনুষঙ্গ হলো পোর্টেবল ড্রিঙ্কিং ওয়াটার। স্মিথসোনিয়ান চ্যানেলে প্রকাশিত এক ডকুমেন্টারি, আমেরিকাস সিক্রেট স্পেস হিরোজ থেকে জানা যায়, নাসার গবেষকরা মূত্র নিয়ে অনেকদিন গবেষণা করেন এবং এমন একটি শোধনযন্ত্র তৈরি করেন যার মাধ্যমে মহাকাশচারীর মূত্রকে পানিতে পরিণত করা যায়। মহাকাশযানের কৃত্রিম মাধ্যাকর্ষণ ব্যবহার করে এই যন্ত্র বা ডিস্টিলারি কাজ করে। ঘূর্ণনরত সন্ট্রিফিউজের কারণে মূত্র যন্ত্রটির পেছনের দেয়ালে ছিটকে পড়ে। ভারী তরল আটকে থাকে দেয়ালে এবং হালকা তরল বাষ্প হয়ে যায়। সেই বাষ্প যন্ত্রের পরের অংশে চলে যায় এবং সেই তরল থেকে আরও বিস্তারিত ছাঁকন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মহাকাশচারীদের জন্য পানি তৈরি হয়।

 

ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে

টয়লেট ব্যবস্থা

প্রাকৃতিক কাজ নিয়ে আমাদের সবার মাথায় প্রায় একই প্রশ্নই আসে, মহাকাশচারীদের টয়লেট ব্যস্থা কি জিরো গ্র্যাভিটিতে?

মহাকাশচারীরা ভরশূন্য পরিবেশে নিশ্চয়ই আমাদের মতো সহজ স্বাভাবিকভাবে প্রাকৃতিক কাজ সারতে পারেন না। মহাকাশযানের ভরশূন্য পরিবেশের কারণে বিশেষ টয়লেটের ব্যবস্থা করতে হয়। একে বলে ‘স্পেস টয়লেট’ বা ‘জিরো গ্র্যাভিটি টয়লেট’। পৃথিবীতে অভিকর্ষ বল কাজ করে, তাই আমরা বর্জ্য শরীর থেকে বের করে দিলেই তা নিচে চলে যায়। কিন্তু মহাকাশে জিরো গ্র্যাভিটির জন্য এক ধরনের ফ্যানযুক্ত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার টাইপের কমোড ব্যবহার করা হয়। এতে বায়ু প্রবাহের বাধ্যমে দূষিত বায়ু, কঠিন ও তরল বর্জ্য অপসারণ করা হয়। আমরা যেমন একই কমোডে মল-মূত্র ত্যাগ করি তেমনি মহাকাশচারীদের ব্যবস্থা কিন্তু সে রকম নয়। তারা মূত্রত্যাগ করে আলাদা ভ্যাকুয়াম টিউবে। মেয়েরা চাইলে সেটা মূত্রদ্বারেই লাগিয়ে নিতে পারেন। আর পুরুষদের ক্ষেত্রেও এই কথা প্রযোজ্য। এসব বর্জ্য রিসাইকেল প্রক্রিয়ায় পুনরায় ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে। সায়েন্স ফিকশন মুভিগুলোতে দেখা যায় এসব বর্জ্য দিয়ে সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয়।

 

কেন ভরশূন্য মহাকাশযান?

মহাকাশযান সবসময় ভরশূন্য হয়। এর কারণ অনেকেই ধারণা করেন পৃথিবী থেকে দূরে যাওয়ার ফলে মহাকর্ষ বল কমতে কমতে শূন্য হয়ে যায়। আদতে ঘটনা ভিন্ন। নিউটনের মহাকর্ষ বলের সূত্র বলছে মহাকর্ষ বল দূরত্বের বর্গের অনুপাতে কমে, অর্থাৎ দ্বিগুণ দূরত্বে সরে গেলে বল কমবে চারগুণ, চারগুণ দূরত্বে সরে গেলে কমবে ষোলো গুণ। কাজেই আমরা একটা মহাকাশযানে মাধ্যাকর্ষণ বল কতটুকু হবে তা সহজেই অনুমান করতে পারি। পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে পৃথিবীপৃষ্ঠের দূরত্ব হচ্ছে প্রায় ছয় হাজার কিলোমিটার। ধরা যাক পৃথিবীকে ঘিরে একটি মহাকাশ স্টেশন ঘুরছে এবং মহাকাশচারীরা একেবারে ভরশূন্য বসবাস করছে। যদি এই মহাকাশ স্টেশনটির উচ্চতা পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে আনুমানিক চারশ কিলোমিটার হয়। তবে তার মাধ্যাকর্ষণ বল সহজেই বের করতে পারি। মাধ্যাকর্ষণ বল যদি দূরত্বের সঙ্গে সমানুপাতিক হারে কমত তাহলে ওজন কমত মাত্র সাত শতাংশ। কিন্তু যেহেতু এটি দূরত্বের সঙ্গে বর্গের হারে কমে তাই ওজন কমে প্রায় চৌদ্দ শতাংশের কাছাকাছি। অর্থাৎ ৬০ কেজি ওজনের একজন মানুষ যদি মহাকাশ স্টেশনের সমান উচ্চতায় হাজির হয় তাহলে তার ওজন মাত্র ৭ কেজি কমে হবে ৫৩ কেজির কাছাকাছি! ৬০ কেজি ওজনের মানুষের যদি নিজেকে ৫৩ কেজি মনে হয় এটি মোটেও ভরশূন্য নয়। কাজেই মহাকাশযানে মহাকাশচারীরা যে ভরশূন্য পরিবেশ অনুভব করেন সেটি অবশ্যই উচ্চতার কারণে নয়, এখানে অন্য ব্যাপার আছে। সেটি ব্যাখ্যা করতে খুব সহজ একটা উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। উঁচু বিল্ডিং থেকে লিফটে নামার সময় ঠিক শুরুতে আমরা এক মুহূর্তের জন্য একটুখানি হালকা অনুভব করি। এটা নিশ্চয়ই অনেকে লক্ষ্য করেছেন। আবার নাগরদোলা নিচে নামার সময় সেটি আরও অনেক তীব্রভাবে অনুভব করা যায়। এটি কিন্তু শুধু কাল্পনিক অনুভব নয়, তখন আমরা সত্যি সত্যি হালকা হয়ে যাই। যদি কল্পনা করি লিফটের দড়ি ছিঁড়ে পুরো লিফটটা একেবারে মুক্তভাবে নিচে পড়তে পারত তাহলে সেই সময়টুকু আমরা পুরোপুরি হালকা কিংবা ভরশূন্য হয়ে যেতাম। মহাকাশযানে মহাকাশযাত্রীরা যখন ভরশূন্য পরিবেশে এক গ্লাস পানি ঢালেন সেই পানি নিচে না পড়ে তাদের সামনে ভাসতে থাকে কিংবা ঝুলতে থাকে। মুক্তভাবে পড়তে থাকা একটা লিফটের ভিতরে যদি এক গ্লাস পানি ঢেলে দিই তাহলে আমরা হুবহু একই ব্যাপার দেখব। পানিটা নিচে না পড়ে আমাদের সামনে ভেসে আছে।

কারণ আসলে আমরা যে বেগে নিচে পড়ছি পানিটাও সেই একই বেগে নিচে পড়ছে। কাজেই আমাদের তুলনায় সেটা স্থির। লিফটের দড়ি ছিঁড়ে মুক্তভাবে পড়তে দিয়ে তার ভিতরে ভরশূন্য পরিবেশ তৈরি করার আইডিয়াটা যত সহজই হোক না কেন, সেটা তো কেউ কখনো চেষ্টা করে দেখেনি। কিন্তু মহাকাশচারীরা এই অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়েই যায়। 

 

দাঁত ব্রাশ করা

দাঁত ব্রাশ প্রতিদিনের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য মহাকাশচারীরা যে কোনো ধরনের এবং পছন্দের ব্র্যান্ডের টুথপেস্ট ব্যবহার করতে পারেন। অন্য বিষয়গুলোর মতো এক্ষেত্রে ধরাবাঁধা কোনো নিয়ম নেই। তবে নিয়ম আছে খুব সীমিত পরিমাণে টুথপেস্ট ব্যবহার করতে হবে। কারণ অতিরিক্ত টুথপেস্ট ফেনার সৃষ্টি করে যা দাঁত ব্রাশ করার সময় মুখের ভিতরে জমা হয়ে থাকে। এটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। আর একটা কারণ হলো দাঁত ব্রাশের পর কুলকুচি করেন না তারা। ভেজা টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলেন।

 

বেঁধে ঘুমায়

মহাকাশ স্টেশনে যারা অবস্থান করেন সেখানের ভরশূন্য পরিবেশে তারা ঘুমানোর সময় নিজেদের স্লিপিং ব্যাগের সঙ্গে বেঁধে নেন। মহাকাশচারীদের দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে ঘুমানো বাধ্যতামূলক। মহাকাশে দিনরাত বলে কিছুই নেই, তাহলে তাদের ঘুমানোর উপায় কী। আসলে সবারই ঘুমানোর একটা নির্দিষ্ট সময় বাঁধা থাকে। ঘুম থেকে উঠার সময় হলে অটোমেটিক অ্যালার্ম বাজে। অনেকেই মহাকাশে থাকার উত্তেজনাবশত এবং মহাকাশযানের ঘূর্ণনের কারণে দুঃস্বপ্ন দেখেন, কেউবা নাক ডাকেন বলেও জানা যায়।

 

পানি ব্যবহারে মিতব্যয়ী

পানির অপর নাম জীবন। মহাকাশ স্টেশনগুলোতে একসঙ্গে কয়েকজন মহাকাশচারী কাজ করেন বিধায় তাদের নিজস্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা খুবই দরকার। এই জন্য প্রয়োজন হয় পর্যাপ্ত পানির। স্পেস স্টেশনগুলোতে মহাকাশচারীদের ব্যবহারের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি দেওয়া হয়। বিশেষ এক ধরনের পানির ব্যাগ তারা ব্যবহার করেন। এই ব্যাগের গায়ে চাপ দিলে ফোঁটায় ফোঁটায় পানি বের হয়। যার পরিমাণটা থাকে খুবই সীমিত যাতে অতিরিক্ত পানি নষ্ট না হয়। যেহেতু পুরো মহাকাশযান কিংবা স্পেস স্টেশনে নানারকম বৈদ্যুতিক তার এবং যন্ত্র থাকে। তাই এই অতিরিক্ত পানির ফোঁটা সে সব যন্ত্রে বা তারে লেগে যে কোনো ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আচ্ছা, এত কিছুর পরেও একটি বিষয় কিন্তু থেকেই যায়। আর তা হলো পানি কি কখনো হিসাব করে খরচ করা যায়! একেকজনের চাহিদাওতো একেক রকম।

 

মহাকাশে চুলের যত্নে শ্যাম্পু

মহাকাশচারীদের দিনের পর দিন নাওয়া-খাওয়া সবই যদি ভাসতে ভাসতে করতে হয়, নিশ্চয়ই তা খুব সুখকর কিছু নয়। তেমনি মহাকাশে যারা যান তাদের নিজেদের যত্নও নিশ্চয়ই নিতে হয়। এখন কেউ যদি চুলে শ্যাম্পু করতে যান তখন কীভাবে তা করেন।

কিন্তু ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যারা কাজ করেন, মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় পৃথিবীর অনেক সহজ কাজও তাদের কাছে বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠে। কঠিন কাজ সহজ করে নিতে তারাও আবিষ্কার করছেন নতুন নতুন পদ্ধতি।  মাধ্যাকর্ষণ না থাকায় অন্য সবকিছুর মতো চুলও মাথা ছেড়ে ওপরের দিকে চলে যেতে চায়। তাই আর সব কাজের মতো, শ্যাম্পু করাতেও নিতে হয় বিশেষ ব্যবস্থা? ভাসমান অবস্থায় চুল  ধোয়ার জন্য প্রয়োজন নো-রিন্স শ্যাম্পু এবং গরম পানি, চিরুনি এবং তোয়ালে। প্রথমে প্যাকেট করা গরম পানি দিয়ে মাথা ভেজাতে হয়। কিন্তু প্যাকেট থেকে পানি বের হতেই তা মাথায় না গিয়ে ভাসতে ভাসতে চারপাশে সরে  যেতে থাকে। ফলে ভাসমান পানির কণাকে মাথার চুলে নিয়ে আসতে বেশ বেগ পেতে হয়। সেই অল্প পানিই ভালো করে চুলে মাখিয়ে নিতে হয়। দ্বিতীয় ধাপে শ্যাম্পু নিয়ে একইভাবে চুলে লাগাতে হয়। যেহেতু স্পেস স্টেশনে শাওয়ার নেওয়ার ব্যবস্থা নেই, তাই চুলের ময়লা মুছে ফেলতে হয় তোয়ালে দিয়ে। তারপর আবার একটু পানি দিয়ে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিলেই শেষ। তবে মহাশূন্যে চাইলেই অঢেল জিনিসপত্র পাওয়া যায় না। যে অল্প পরিমাণ পানি চুল ধোয়ার কাজে লাগল, সেটিও বাষ্প হওয়ার পর প্রক্রিয়াজাত হয়ে পরিণত হবে আবারও ব্যবহারযোগ্য পানিতে।

 

স্পেস ওয়াক ও অন্যান্য

খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানো আর বাকি সব প্রাত্যহিক কাজের পাশাপাশি মহাকাশচারীরা কিন্তু প্রচুর কাজ করে করেন। কিন্তু মহাকাশচারীরা স্পেস স্টেশন কিংবা মহাকাশযানে কীভাবে কী কাজ করেন তা জনার আগ্রহ সবারই। মহাকাশচারীরা গবেষণার পাশাপাশি অধিকাংশ সময় যন্ত্রপাতি ঠিক আছে কিনা কিংবা স্পেস স্টেশনের বাইরে যে কোনো ধরনের কাজ করে থাকেন। স্টেশনের বাইরের অংশে গেলে ক্রুকে ঝঢ়ধপব ডধষশ করতে হয় প্রায় ৭ ঘণ্টা। প্রত্যেক ক্রুকে নিয়মিত আপডেট পাঠাতে হয় পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ কক্ষে। অপরদিকে মহাকাশে নানা ধরনের গবেষণা করা হয়। যেমন : শূন্য অভিকর্ষ বলে মানবদেহ কীভাবে কাজ করে এবং কীভাবে সেখানে টিকে থাকা যায়, নতুন প্রাণের অস্তিত্ব ইত্যাদি। এই সংক্রান্ত আরও অনেক গবেষণাই স্পেস স্টেশনে চলমান রয়েছে।  প্রত্যেক মহাকাশচারীকে নিয়মিত তার কাজের আপডেট কিংবা ভিডিও ইন্টারভিউ দিতে হয়।

 

মহাকাশের খাওয়া-দাওয়া

মহাকাশে খাওয়া-দাওয়ার নিয়মও কিন্তু আলাদা। মহাকাশচারীরা আমাদের মতো তিন বেলা খাবার খান। তবে তাদের ক্ষেত্রে ক্যালরি হিসাব করে খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করা হয়। কারণ খাবার-দাবার খুবই সীমিত। তাই একজন মহাকাশচারীর জন্য দৈনিক যতটুকু ক্যালরি প্রয়োজন সেটি হিসাব করে ঠিক ততটুকু ক্যালরিই গ্রহণ করে একজন মহাকাশচারী। যেমন : একজন মোটা মানুষের প্রায় ৩,২০০ ক্যালরি খাবার লাগে আর একজন পাতলা মানুষের লাগে ১৮০০ ক্যালরি। মহাকাশচারীরা চাহিদামতো খাবার পছন্দ করে খেতে পারেন। যেমন : ফলমূল, মুরগি বা গরুর মাংস, চকোলেট, বাদাম-বাটার ইত্যাদি। মহাকাশযান কিংবা স্টেশনে কোনো রেফ্রিজারেটর দেওয়া হয় না। সুতরাং খাবার যা রাখার তা শুকনা করেই সংরক্ষণ করতে হয়। তারা চাইলে খাবার গরম করে কিংবা সেদ্ধ করেও  খেতে পারেন। মহাকাশযানের মাইক্রোওয়েভে মহাকাশচারীরা খাবার গরম করে খেতে পারেন। আর লবণ আর মরিচ তরল রূপে থাকে।

 

ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ

ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশে মহাকাশচারীদের জন্য। আমরা যারা পৃথিবীতে অর্থাৎ অভিকর্ষের মাঝে বাস করি বলে আমাদের দেহে ৩ ধরনের পেশি অভিকর্ষের বিপরীতে কাজ করে। এদেরকে বিজ্ঞান বলে অ্যান্টি গ্র্যাভিটি পেশি। এই অ্যান্টি গ্র্যাভিটি পেশিগুলো হলো মেরুদণ্ডের পেশি, উরুর সামনের পেশি এবং হাঁটুর পেছনের পেশি। পৃথিবীতে চলাফেরা করতে এই পেশিগুলো খুব সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু মহাকাশে জিরো গ্র্যাভিটিতে চলাফেরায় এই পেশিগুলোর ব্যবহার করা হয় না বললেই চলে। তাই নিয়মিত ব্যায়াম না করলে এই পেশিগুলো ধীরে ধীরে কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। একে মাসল অ্যাট্রফি (Muscle Atrophy) বলে। ফলে মহাকাশচারীরা যখন পৃথিবীতে ফিরে আসেন তখন অভিকর্ষের কারণে প্রচণ্ড পেশির টান অনুভব করেন। তাই নিয়ম করে মহাকাশচারীদের দৈনিক প্রায় ২.৫ ঘণ্টা সময় ব্যায়াম করতে হয়। নইলে পৃথিবীতে এলে নানা শারীরিক উপসর্গও দেখা দেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা