শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মেয়েরা অধিকার চাইবে, অশান্তি হবে না, এ কেমন কথা?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মেয়েরা অধিকার চাইবে, অশান্তি হবে না, এ কেমন কথা?

বেগম রোকেয়ার জন্মবার্ষিকীতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুব গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা করেছেন। তিনি মেয়েদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘অধিকার আদায় করে নিতে হয়। সাথে সাথে এইটুকু বলব অধিকার আদায় করতে গিয়ে সংসারে যেন ঝামেলা না হয়, অশান্তি না হয়। সেটাও দেখতে হবে।’ মেয়েরা অধিকার চাইবে, আর সংসারে অশান্তি হবে না, এমন সংসার আমি বাংলাদেশে দেখিনি। অধিকার যে চায়, সত্যি বলতে কী, সে অশান্তি করে না। অশান্তি করে তারাই, যারা চায় না মেয়েরা তাদের প্রাপ্য অধিকার পাক। শেখ হাসিনা আরও বলেছেন, ‘পরিবারের প্রতি মেয়েদের দায়িত্ব আছে, সমাজের প্রতিও দায়িত্ব আছে। এই দায়িত্বটা থাকতে হবে। পরিমিতিবোধটা থাকতে হবে। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পরিমিতিবোধ, সেটা আমি মনে করি।’ এ নতুন উপদেশ নয়। মেয়েদের ওপর এরকম উপদেশ প্রতিনিয়ত বর্ষিত হয়। ‘স্বামী সন্তানের প্রতি, পরিবারের প্রতি, সমাজের প্রতি দায়িত্ব রয়েছে মেয়েদের। এই দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করতে হবে।’ ‘পরিমিতিবোধ’ কিন্তু একটি আপেক্ষিক শব্দ। কোনও কোনও পুরুষের কাছে, স্বামী-সন্তান ফেলে একটি মেয়ে যদি ২ ঘণ্টার জন্য ঘরের বাইরে চাকরি করতে যায়, সেটি পরিমিতির অভাব, আবার কারও কাছে ৮ ঘণ্টার বেশি পার হলে তবেই পরিমিতির অভাব। কারো কাছে অফিস করা চলবে, কিন্তু অফিসের কাজে শহরের বাইরে যাওয়া চলবে না, অথবা কলিগদের সঙ্গে পার্টিতে যাওয়া চলবে না। কারো কাছে হিজাব বা বোরখা না পরে বাইরে কাজ করতে যাওয়াও পরিমিতিবোধ না থাকা। পরিবারের প্রতি এবং সমাজের প্রতি মেয়েদের দায়িত্ব বলতে পুরুষতান্ত্রিক লোকেরা যা বোঝে বা পরিমিতিবোধের যে সংজ্ঞা তারা জানে, তা পালন করতে গেলে মেয়েদের ঘরের বাইরে বেরোনো বন্ধ করা ছাড়া পথ নেই। ঘরের বাইরে বেরোলে কোনও না কোনও দায়িত্বে ব্যাঘাত ঘটবে। পুরুষেরা যখন তাদের পূর্ণ অধিকার উপভোগ করে, তখন কিন্তু পরিবারের প্রতি এবং সমাজের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করার এবং পরিমিতির ব্যাপারে সতর্ক থাকার প্রশ্ন ওঠে না। এর মানে এসব দায়িত্ববোধ আর পরিমিতিবোধ শুধু নারীর জন্য, পুরুষের জন্য নয়।

স্বামী-সেবা করা, সন্তান লালনপালন করা, রান্না করা, পরিবেশন করা, পরিবারের সকলের দেখভাল করা, ঝুটঝামেলার নিষ্পত্তি করা, ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখা, অতিথি-আপ্যায়ন করা ... এরকম হাজারো রকম কাজ সম্পন্ন করলেই পরিবারের প্রতি দায়িত্ব পালন করা হয়। মেয়েরা যদি অর্থ উপার্জনের অধিকার ‘আদায়’ করতে যায়, তাহলেই কোনও না কোনও ‘দায়িত্ব’ অসম্পূর্ণ থেকে যাওয়ার আশংকা থাকে। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু নারী পুরুষ উভয়ে যদি পরিবারের কাজ সমানভাবে ভাগাভাগি করে নেয়, তাহলে কিন্তু ‘দায়িত্ব’ নিয়ে সমস্যা হয় না। আসলে সমাজের বেঁধে দেওয়া নারী পুরুষের ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকাই সমস্যা ঘটায়। পুরুষ যখন নিজের অধিকার ভোগ করে, তখন কিন্তু তাকে উপদেশ দেওয়া হয় না, পরিবারে, সমাজে যেন কোনও অশান্তি না হয়। কিন্তু মেয়েরা অধিকার ভোগ করতে গেলে সংসারে অশান্তি হলে চলবে না। অশান্তি হলে অধিকার ভোগ করা চলবে না, এই তো? এর অর্থ মেয়েরা যদি নিজের প্রাপ্য অধিকার পেতে চায়, পিতা বা স্বামী যদি বাধা দেয়, মেয়েদের অধিকার পাওয়ার আশা বাদ দিতে হবে। বাদ না দিলে অশান্তি সৃষ্টি হবে। এবং অশান্তিটিই কোনওভাবে হতে দেওয়া যাবে না।

আসলে মেয়েদের এই উপদেশ দেওয়ার প্রয়োজন নেই যে, অধিকার ভোগ করতে গিয়ে সংসারে যেন ঝামেলা না হয়, অশান্তি না হয়। অশান্তি যেহেতু পুরুষেরা করে, তাই পুরুষদের এই বলে উপদেশ দিতে হয়,... ‘মেয়েরা তাদের অধিকার ভোগ করবে, পুরুষ তোমরা ঝামেলা করো না, অশান্তি সৃষ্টি কোরো না। মেয়েদের প্রাপ্য অধিকার পেতে বাধা হয়ে দাঁড়িও না। পরিবারের প্রতি, সমাজের প্রতি তোমাদের যে দায়িত্ব তা পালন করো, পরিমিতিবোধ যেন থাকে।’ যারা মেয়েদের চলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তারা, আমরা সবাই জানি, পুরুষ। মেয়েরা কিন্তু পুরুষের অধিকার পেতে বাধা নয়, পুরুষ শিক্ষিত হবে, স্বনির্ভর হবে, নিজের স্বপ্ন পূরণ করবে, নিজের ইচ্ছের মূল্য দেবে এতে মেয়েরা বাধা হয়নি কখনো। বরং প্রেরণা দিয়েছে। শেখ হাসিনা নিজেই বলেছেন তাঁর মা ফজিলাতুন্নেসা তাঁর বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রেরণা দিতেন। বলেছেন, “বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেমন সংগ্রাম করেছেন তার পাশে থেকে সাহস জুুগিয়েছিলেন আমার মা বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব। তিনি তার জীবনে যেই মহান আত্মত্যাগ করেছিলেন, তার সন্তান হিসেবে আমি তা জানি। তাই আজকের দিনে তাকে বারবার মনে পড়ছে। আব্বা থাকতেন কারাগারে বন্দি। মা একদিকে যেমন আমাদের সব ভাই বোনদের মানুষ করেছেন, আত্মীয় স্বজন বা পার্টির কেউ যদি অসুস্থ হতো তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা বা তাদের দেখা, যারা জেলে যেত প্রত্যেকটা পরিবারকে তিনি নিজে সহযোগিতা করতেন। পাশাপাশি দলকে সংগঠিত করা, আন্দোলন গড়ে তোলা এবং আব্বার জন্য মামলা মোকদ্দমা। একটার পর একটা তার বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হতো সেগুলোও একাধারে দেখার কাজ তিনি করে যেতেন। মাঝে মাঝে ভাবি কীভাবে তিনি এতকিছু করতেন। আমার বাবার রাজনৈতিক জীবনে তিনি ছিলেন একজন উপযুক্ত সাথী। যিনি সব সময় পাশে থেকে প্রেরণা জুগিয়েছেন। তিনি কোনো দিন বলতেন না যে সমাজে সংসারে কোনো অভাব-অনটন বা কোনো অসুবিধার কথা নিয়ে মাকে কোনো দিন অভিযোগ করতে শুনি নাই। শুধু বলতেন তুমি তোমার কাজ করে যাও। ঘর সংসার নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবে না।”

নারীর আত্মত্যাগী ভূমিকাটিকেই মানুষ পছন্দ করে। পুরুষকে নির্বিঘ্নে তাঁর কাজ করে যেতে নারী প্রেরণা দেবে, নারী ঘর সংসার সামলাবে, সন্তান মানুষ করবে, স্বার্থহীন হবে, নিজের কথা ভাববে না, শুধু অন্যের কথা ভাববে, অন্যের জন্য জীবন দেবে। পুরুষ বিশ্বজয় করবে। অন্যের কথা ভাববে না, শুধু নিজের কথা ভাববে, নিজের সাফল্যের কথা। নারী ও পুরুষের ভূমিকা এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজ এভাবেই নির্ধারণ করেছে। পুরুষ ভোগ করবে, নারী ত্যাগ করবে। ভোগী এবং ত্যাগী। নারী বিশ্বজয় করছে, আর পুরুষ নারীকে প্রেরণা দিচ্ছে এগিয়ে যাওয়ার, পুরুষ সংসার সামলাচ্ছে, সন্তান মানুষ করছে, আর বলছে ‘তোমার কাজ করে যাও, ঘর সংসার নিয়ে তোমাকে ভাবতে হবে না’ এ কেউ কল্পনাও করতে পারি না। এরকম ঘটনা এই সমাজ ঘটতেই দেবে না। সমাজ চাপ দেবে স্বামী যেন এমন স্বার্থপর মেয়েকে তালাক দেয়, মেয়েটিকে যেন সমাজচ্যুত করে।

যদিও নারীর সমানাধিকার আমরা দাবি করি, যতক্ষণ বাক্যটি দাবির মধ্যে আছে, ততক্ষণ সমস্যা নেই। কিন্তু সত্যিই যদি নারীরা সমানাধিকার ভোগ করতে শুরু করে, নারীকে কচুকাটা করবে পুরুষ, পুরুষতান্ত্রিক পরিবার এবং সমাজ। পুরুষতান্ত্রিক পরিবার এবং সমাজের থাবা থেকে বাঁচতে হলে তাই গণতান্ত্রিক একটি রাষ্ট্র মেয়েদের জন্য খুব জরুরি, যে রাষ্ট্রের চোখে নারী পুরুষ উভয়ে সমান, যে রাষ্ট্র মেয়েদের নিরাপত্তা দেবে এবং মেয়েদের অধিকার পেতে যে কোনও বাধাকেই অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করবে।

শেখ হাসিনা খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন, ‘আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী না হলে মেয়েদের কোনো স্থান সমাজে ও সরকারে থাকে না। এটাই প্রকৃত বাস্তবতা।’ হ্যাঁ, এটাই প্রকৃত বাস্তবতা। সে কারণে মেয়েদের স্থান সমাজে নেই বললেই চলে। সমাজের কত ভাগ মেয়ে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী? আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে চাইলে স্বামীরা বাধা দেয়। স্বামীরা চায় মেয়েরা স্বামীর অর্থের ওপর নির্ভর করুক, স্বামীর অনুগত হয়ে থাকুক।

যে স্বামীরা চায় মেয়েরা অর্থ উপার্জন করুক, সে স্বামীরা কিন্তু চায় না মেয়েরা স্বাবলম্বী হোক, জীবনে কী করবে না করবে সে সিদ্ধান্ত নিজে নিক। তারা চায় মেয়েরা স্বামীদের অর্থের জোগান দিক। অর্থ উপার্জন করে সেই অর্থ কী খাতে মেয়েরা খরচ করবে, সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার খুব কম মেয়েরই আছে। স্বামীরা মেয়েদের স্বাধীনতার পথে সবচেয়ে বড় বাধা।

রোকেয়া নারীবাদী লেখক হতে পেরেছিলেন, কারণ তাঁর স্বামী তাঁর কাজে বাধা দেননি। বরং প্রেরণা দিয়েছেন। সাখাওয়াতের মতো স্বামী আমাদের নারীবিরোধী সমাজে কোটিতে একটিও মিলবে বলে আমার মনে হয় না। সাখাওয়াত হোসেনের মতো স্বামী যদি না জোটে, তাহলে কী করে মেয়েরা তাদের প্রাপ্য অধিকার পাবে? পাবে যদি স্বামী বলে কোনও বস্তু মেয়েদের না থাকে। দুর্মুখেরা বলে, পুরুষের সাফল্যের পেছনে আছে নারী আর নারীর সাফল্যের পেছনে আছে ডিভোর্স। আমি আমাকে দিয়েই ভাবি, আমি যদি ডিভোর্স না দিতাম আমার স্বামীকে, তাহলে আমাকে দাসীবাঁদী হয়ে থাকতে হতো, মানুষ হওয়া হতো না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
রাজনীতিতে সহাবস্থান
রাজনীতিতে সহাবস্থান
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
ওদের সামলাতে হবে এখনই
ওদের সামলাতে হবে এখনই
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
সর্বশেষ খবর
মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট
মুখের গড়ন বুঝে চুলের কাট

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’
‘এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে ঝুঁকি নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই
‘অ্যাপোলো ১৩’ মিশনের মহাকাশচারী জিম লাভেল আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন
সেনায় গণতন্ত্রে উত্তরণ অপেক্ষায় নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?
অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে
শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত
কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু
কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে
মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন
জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু
সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী
চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত
জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক
রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে
নবীনগরে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে নবীনগরে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের
রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ
এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের
ঢাবির হলগুলোতে কমিটি ঘোষণা ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন