শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

স্বামীর আত্মহত্যার জন্য মিতু কি দায়ী?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বামীর আত্মহত্যার জন্য মিতু কি দায়ী?

ডাক্তার মিতুর ফাঁসির দাবিতে বাংলাদেশের ডাক্তাররা বিশাল বিশাল ব্যানার হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমেছে। মিতুর ফাঁসি দাবি করছে তারা, কারণ মিতুর স্বামী আকাশ, সেও ডাক্তার, আত্মহত্যা করেছে। মিতু তার স্বামীকে হত্যা করেছে এই প্রমাণ পাওয়া গেলে মিতুর ফাঁসি দাবি যদি করা হতো, বুঝতাম বাংলাদেশের মানুষ এখনো চোখের বদলে চোখ চায়। কিন্তু মিতু তার স্বামীকে হত্যা করেনি, অথচ তাকে মৃত্যুদ- দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে মানুষ। তাহলে মানুষ কী চায়? আত্মহত্যার বদলে হত্যা? মিতুর অপরাধ, আকাশের সঙ্গে বিয়ের আগে এবং পরে সে অন্য পুরুষের সঙ্গে প্রেম করেছে, শুধু প্রেম নয়, রীতিমতো দৈহিক সম্পর্ক করেছে। এ কারণে আকাশ বড় অসন্তুষ্ট ছিল। শুধু অসন্তুষ্ট বলব না, রেগে আগুন হয়েছিল। এ সময় আকাশ যদি মিতুকে খুন করত, তাহলে কিন্তু লোকে বলত, অমন বিশ্বাসঘাতিনী পাপিষ্ঠাকে, অমন বাজে মেয়েকে খুন করেছে, বেশ করেছে। কিন্তু মিতুকে খুন না করে নিজেকেই খুন করে ফেলেছে আকাশ। গলায় দড়ি দেয়নি, আরসেনিক খায়নি, যেগুলোয় যন্ত্রণা হয়, বরং ইনজেকশন নিয়েছে রক্তে, খুব সম্ভবত বেশি মাত্রার ঘুমের ওষুধ নিয়েছে, কোনো যন্ত্রণা যেন টের না পায়। অপারেশন টেবিলে অজ্ঞান করার সময় যে রকম ধীরে ধীরে ঘুমিয়ে যায় মানুষ, তেমন করে ঘুমিয়ে গেছে। মৃত্যু যন্ত্রণায় ভোগেনি আকাশ। কিন্তু মিতু যেন সারা জীবন ভোগে, সেই ব্যবস্থা পাকা করে গিয়েছে। মিতুর ব্যক্তিগত মেসেজগুলো, যেমন ‘পরপুরুষ’-এর সংগে তার রসাত্মক কথাবার্তা, পরপুরুষের সঙ্গে তার অর্ধ উলঙ্গ ছবি, সবই পাবলিক করে দিয়েছে আকাশ। জানিয়ে দিয়েছে মিতু খারাপ, মিতু নষ্ট। মেরে ধরে হলেও মিতুকে দিয়ে স্বীকার করিয়ে নিয়েছে যে, মিতু দুশ্চরিত্র, ব্যভিচারী। এসব স্বীকারোক্তির ভিডিও বাজারে ছেড়ে তবেই মরেছে আকাশ। দুঃখে কষ্টে যন্ত্রণায় কাঁদতে কাঁদতে মরেনি। হাহাকার করতে করতে কুঁকড়ে যেতে যেতে মরেনি। ওগুলো করলে মিতুর পরকীয়ার প্রমাণ সংগ্রহ করে ফেসবুকে সেগুলো প্রকাশ করত না, মিতুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করত না, মিতুর সর্বনাশ করার কূটকৌশল করত না। মিতুকে ভালোবেসে জীবন উৎসর্গ করেনি আকাশ। ভালোবেসে মানুষ যেমন সহায় সম্পত্তি দিয়ে থুয়ে যায়, তেমন কিছুই দিয়ে থুয়ে যায়নি, বরং মিতুর পাওনা দেনমোহরের ৩৪ লাখ টাকা শোধ না করেই মরেছে। মিতু যেন মানুষের ঘৃণা পেতে পেতে, রাস্তা-ঘাটে লোকের ঢিল খেতে খেতে, গালি খেতে খেতে, ঘরে বাইরে লাথি খেতে খেতে মরে। অসম্মান পেতে পেতে, অপমানিত হতে হতে যেন মরে। শান্তি বলে কিছু যেন মিতুর না জোটে। সেই ব্যবস্থা পাকা করে তবেই মরেছে। আকাশ কাঁচা কাজ করেনি। অনেকটা সেসব প্রতিশোধপরায়ণ লোকের মতো আকাশ, যারা বলে তোকে না মেরে মরব না, আমাকে শান্তি দিসনি, তোকেও শান্তি দেব না।

আমি ফেসবুকে শুধু লিখেছি আত্মহত্যা করা মানেই তুমি নিরীহ এবং নির্দোষ-তা নয়। তাতেই আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছে পুরুষতন্ত্রের নোংরা কাদায় ডোবা অন্ধ, অসভ্য, অশিক্ষিত নারীবিদ্বেষী নারীপুরুষ। তাদের ভাষ্য মিতু বাজে মেয়ে, মিতুকে যেহেতু সমর্থন করেছি আমিও তাই। মিতু ডাক্তার মেয়ে, সচ্ছল এবং স্বনির্ভর, সে রোগীর চিকিৎসা করে অর্থ উপার্জন করে। রাস্তার যে কোনো লোকের সঙ্গে নয়, সে প্রেমিকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে। শুধু যৌন-আনন্দ দেওয়ার জন্য নয়, নেওয়ার জন্যও করে।

আকাশ ঠিক ঠিক জানত কী করলে মিতুকে বিশ্বাসঘাতকতার শাস্তি দেওয়া যায়। আকাশ যদি মিতুকে হত্যা করত, তাহলে আকাশকে শাস্তি পেতে হতো। আকাশ জানত সে নিজেকে হত্যা করলেই মিতু শাস্তি পাবে, যতদিন বেঁচে থাকে ততদিন শাস্তি পাবে। আমার মনে হয় না বাংলাদেশে মিতুর বেঁচে থাকা সম্ভব হবে, সন্ত্রাসীরা যেমন অবিশ্বাসীদের পেলে কুপিয়ে মারে, তেমন পুরুষতন্ত্রের পূজারিরা পুরুষতন্ত্রে অবিশ্বাসীদের কুপিয়ে মারবে। মিতু যা করেছে, তা পুরুষতন্ত্রের বুকে ছুরি মারা ছাড়া কিছু নয়। স্বামী পরনারীর সঙ্গে সম্পর্ক করলেও, দাসীর সঙ্গে, এমনকী ক্রীতদাসীর সঙ্গেও-কারও কোনো আপত্তি নেই। যুগে যুগে পুরুষেরা ঘরে বাইরে সর্বত্র নারীকে ভোগ করে এসেছে। তাদের জন্য শুধু প্রাচীন কালেই নয়, এ যুগেও বেশ্যালয় গড়ে দেওয়া হয়, যেন সেসব বেশ্যালয়ে গিয়ে লক্ষ লক্ষ অচেনা অজানা অসহায় মেয়েদের ধর্ষণ করতে পারে বা ভদ্র ভাষায় যৌন সম্পর্ক করতে পারে। মেয়েদের জন্য শুধু স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক বৈধ করেছে পুরুষতন্ত্র। মিতু সম্ভবত পুরুষদের অনুকরণ করেছে। পুরুষদের পরনারীগমন করতে দেখে দেখে নিজেও করেছে পরপুরুষগমন। পুরুষ সমাজের প্রভু। প্রভুর কাছ থেকেই তার অধঃস্তনরা শেখে। মিতু ভুলে গিয়েছিল, এই সমাজে যা পুরুষের জন্য নৈতিক, তা মেয়েদের জন্য নৈতিক নয়। ধরা যাক আকাশ যৌনতায় অক্ষম বা অপারদর্শী পুরুষ। সে কারণে মিতু সক্ষম এবং পারদর্শী পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করেছে। এর যদি ঠিক উল্টোটা হয়, স্ত্রী সম্পর্কে অক্ষম, তাহলে কিন্তু পুরুষের পরনারীগমনকে সবাই স্বাভাবিক মনে করবে। কিন্তু স্বামী অক্ষম হলেও নারীর পরপুরুষগমনকে একটি প্রাণীও সহ্য করবে না।

সবচেয়ে ভালো হতো আকাশ এবং মিতুর যদি তালাক হয়ে যেত। ভালোবাসাহীন সংসারে তালাকের মতো জরুরি আর কিছু নেই। কিন্তু যে কোনো কারণেই হোক, তালাক তখনো হয়নি। আকাশ বেঁচে থাকলে হয়তো তালাক আজ না হোক কাল হতোই। জানি না কী ধরনের চুক্তি আকাশ এবং মিতু করেছিল। কিছু দম্পতির মধ্যে কিন্তু এমন চুক্তি হয় যে, যে কেউ বাইরে যে কারও সঙ্গে প্রেম করবে, শোবে, কিন্তু বিয়েটা ভাঙবে না। নিজেদের সম্পর্ক একঘেয়ে লাগলে কিছু দম্পতি আরেকজন সঙ্গী ভাড়া করে এনে থ্রিসাম করে। সুতরাং একগামিতা যে সব দম্পতির কাম্য, তা নয়। আকাশের রাগ দেখে ধারণা করতে পারি তাদের চুক্তি ছিল পরস্পরের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার, একগামী থাকার। তাহলে দ্বিচারিতা করাটা মিতুর উচিত হয়নি। এরকম অনুচিত অনৈতিক কাজ পুরুষেরা করে বলেই কি মেয়েদের করতে হবে?

মিতুকে জেলে পাঠানো হয়েছে। মিতুর জন্য জেলও এখন আর নিরাপদ নয়। থানায়, রিমান্ডে, আদালতে, জেলেÑ সবখানেই মিতুর জীবন ঝুঁকিপূর্ণ। নারীবিদ্বেষী খুনিদের যে কেউ তাকে খুন করতে পারে, যে ডাক্তাররা মিতুর ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন করছে, যে লোকেরা মিতুকে পায়ের তলায় পিষতে চাইছে, যে লোকেরা তাকে বাজে মেয়ে বলে ছিঃ ছিঃ ছুড়ছে, তাদের মানসিকতা তো পুলিশের মানসিকতা থেকে পৃথক নয়।

কাউকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে আইন আছে একটি। এই আইনটি এ পর্যন্ত কটা পুরুষের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা হয়েছে জানা নেই, তবে মেয়েদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ হলে আমি অবাক হব না। নারীবিদ্বেষী সমাজে এমন চিত্রই স্বাভাবিক। বাংলাদেশে প্রতিদিন মেয়েরা স্বামী বা প্রেমিকের অত্যাচারে আত্মহত্যা করছে, অথবা স্বামী বা প্রেমিক দ্বারা খুন হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা, শিশু থেকে বৃদ্ধা অবধি ধর্ষণের, গণধর্ষণের শিকার হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা পুরুষের বর্বরতা, বৈষম্য, শিশুপাচার, যৌন হেনস্থা, গার্হস্থ্য হিংসেÑইত্যাদি হাজারো সমস্যায় ভুগছে। দেশে কত শত মেয়ে স্বামীর পরস্ত্রীগমন, পরকীয়া, প্রতারণা দেখছে, কত শত মেয়ে স্বামীর অবহেলা, অবজ্ঞা, অপমান সইছে, কত শত মেয়ে গলায় দড়ি দিচ্ছে। তাতে ক’টা মানুষ স্বামীদের হেনস্থা করছে? বরং স্বামীরা কিছুদিন পর বুক ফুলিয়ে নতুন একটা বিয়ে করছে, নতুন বউ ঘরে আনছে। আজ মিতু পুরুষ হলে, মিতুর কোনো অসুবিধে হতো না, মিতুকে জেলেও যেতে হতো না, মিতুর ফাঁসির দাবিও কেউ করত না।

আকাশ আত্মহত্যা করছে। আত্মহত্যা করলেই সে মানুষ নিরীহ, নির্দোষ, নিরপরাধ-এমন ভাবার কোনো যুক্তি নেই। মাথায় অসুখ থাকলে অনেকে আত্মহত্যা করে। রাগে জেদে হিংসেয় ঘৃণায় হিতাহিত জ্ঞান হারিয়েও কেউ কেউ আত্মহত্যা করে। কাউকে অত্যাচার নির্যাতন করে, খুন করে, পালানোর পথ না পেয়ে শাস্তির ভয়ে বা গ্লানিতেও আত্মহত্যা করার নজির আছে। স্ত্রী তাকে ঠকিয়েছে বলে কেউ যদি আত্মহত্যা করে, এর মানে কিন্তু এই নয় যে, সে তার স্ত্রীকে খুব ভালোবাসত।

আত্মগৌরব অনেক সময় এত অতিকায় হয়ে ওঠে, এতে চির ধরলে কিছু কিছু মানুষ আত্মহননের পথ বেছে নিতে দ্বিধা করে না। আকাশের হাত হয়তো নিশপিশ করছিল মিতুকে আর মিতুর প্রেমিকদের খুন করতে, কিন্তু দেশ সুদ্ধ লোক জানবে সে খুনি, দেশ সুদ্ধ লোক দেখবে তার ফাঁসি হচ্ছে, বা তাকে জেলের ভাত খেতে হচ্ছে যাবজ্জীবন! এটিই সহ্য হয়নি। খুন করতে না পারার এই অক্ষমতাও মানুষকে আত্মহত্যা করতে ইন্ধন দেয়। যাকে আমি আমার অধীন রাখতে চেয়েছি-আমার চেয়ে ক্ষুদ্র, আমার চেয়ে তুচ্ছ, আমার চেয়ে মূর্খ না হয়ে যদি সে আমার হাতের মুঠো থেকে বেরিয়ে আমাকেই টেক্কা দেয়, বা আমাকে অবজ্ঞা করে, তাহলে এ জীবন রাখার কোনো মানে নেই। ঈর্ষা ভয়ঙ্কর হয় উঠলে কী করে মানুষ? হয় হত্যা নয় আত্মহত্যা। কেউ একজন আত্মহত্যা করেছে, সুতরাং সে খুব সৎ ছিল, সরল ছিল, মহান ছিল, মহামানব ছিল এই ধারণাটি মস্ত ভুল ধারণা। কুখ্যাত খুনি হিটলার আত্মহত্যা করেছিল। বহু খুনি, সন্ত্রাসী, অপরাধীই আত্মহত্যা করেছে। বিশ্বাস না হয়, ইতিহাস ঘেঁটে দেখুন। আজকাল তো ইতিহাস কেউ ঘাঁটে না। সহজ উপায় বলে দিই, গুগুল করুন, মারডারারস হু কমিটেড সুইসাইড, অথবা ক্রিমিনালস হু কমিটেড সুইসাইড। দেখুন লিস্ট কত লম্বা।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
জামায়াতের ডা. তাহেরের আসনে বিএনপির নবীন প্রার্থী কামরুল
জামায়াতের ডা. তাহেরের আসনে বিএনপির নবীন প্রার্থী কামরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরার ৪টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
সাতক্ষীরার ৪টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে পানবাড়ি পর্বতে ২ পর্বতারোহী নিখোঁজ
নেপালে পানবাড়ি পর্বতে ২ পর্বতারোহী নিখোঁজ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারী ২টি আসনে বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণা
নীলফামারী ২টি আসনে বিএনপির প্রার্থীর নাম ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে পাঁচ বন্দিকে মুক্তি, তবে হামলা থামায়নি ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে পাঁচ বন্দিকে মুক্তি, তবে হামলা থামায়নি ইসরায়েল

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লার ২টিতে নতুন ৭টিতে পুরাতন প্রার্থী
কুমিল্লার ২টিতে নতুন ৭টিতে পুরাতন প্রার্থী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংকট বাড়ছেই পোশাক খাতে
সংকট বাড়ছেই পোশাক খাতে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকার ছাড়া ব্যবসার উন্নতি হবে না
নির্বাচিত সরকার ছাড়া ব্যবসার উন্নতি হবে না

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমোকে ভোট দিতে বললেন ট্রাম্প
নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমোকে ভোট দিতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ
তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা
নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম