শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

স্বামীর আত্মহত্যার জন্য মিতু কি দায়ী?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বামীর আত্মহত্যার জন্য মিতু কি দায়ী?

ডাক্তার মিতুর ফাঁসির দাবিতে বাংলাদেশের ডাক্তাররা বিশাল বিশাল ব্যানার হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমেছে। মিতুর ফাঁসি দাবি করছে তারা, কারণ মিতুর স্বামী আকাশ, সেও ডাক্তার, আত্মহত্যা করেছে। মিতু তার স্বামীকে হত্যা করেছে এই প্রমাণ পাওয়া গেলে মিতুর ফাঁসি দাবি যদি করা হতো, বুঝতাম বাংলাদেশের মানুষ এখনো চোখের বদলে চোখ চায়। কিন্তু মিতু তার স্বামীকে হত্যা করেনি, অথচ তাকে মৃত্যুদ- দেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে মানুষ। তাহলে মানুষ কী চায়? আত্মহত্যার বদলে হত্যা? মিতুর অপরাধ, আকাশের সঙ্গে বিয়ের আগে এবং পরে সে অন্য পুরুষের সঙ্গে প্রেম করেছে, শুধু প্রেম নয়, রীতিমতো দৈহিক সম্পর্ক করেছে। এ কারণে আকাশ বড় অসন্তুষ্ট ছিল। শুধু অসন্তুষ্ট বলব না, রেগে আগুন হয়েছিল। এ সময় আকাশ যদি মিতুকে খুন করত, তাহলে কিন্তু লোকে বলত, অমন বিশ্বাসঘাতিনী পাপিষ্ঠাকে, অমন বাজে মেয়েকে খুন করেছে, বেশ করেছে। কিন্তু মিতুকে খুন না করে নিজেকেই খুন করে ফেলেছে আকাশ। গলায় দড়ি দেয়নি, আরসেনিক খায়নি, যেগুলোয় যন্ত্রণা হয়, বরং ইনজেকশন নিয়েছে রক্তে, খুব সম্ভবত বেশি মাত্রার ঘুমের ওষুধ নিয়েছে, কোনো যন্ত্রণা যেন টের না পায়। অপারেশন টেবিলে অজ্ঞান করার সময় যে রকম ধীরে ধীরে ঘুমিয়ে যায় মানুষ, তেমন করে ঘুমিয়ে গেছে। মৃত্যু যন্ত্রণায় ভোগেনি আকাশ। কিন্তু মিতু যেন সারা জীবন ভোগে, সেই ব্যবস্থা পাকা করে গিয়েছে। মিতুর ব্যক্তিগত মেসেজগুলো, যেমন ‘পরপুরুষ’-এর সংগে তার রসাত্মক কথাবার্তা, পরপুরুষের সঙ্গে তার অর্ধ উলঙ্গ ছবি, সবই পাবলিক করে দিয়েছে আকাশ। জানিয়ে দিয়েছে মিতু খারাপ, মিতু নষ্ট। মেরে ধরে হলেও মিতুকে দিয়ে স্বীকার করিয়ে নিয়েছে যে, মিতু দুশ্চরিত্র, ব্যভিচারী। এসব স্বীকারোক্তির ভিডিও বাজারে ছেড়ে তবেই মরেছে আকাশ। দুঃখে কষ্টে যন্ত্রণায় কাঁদতে কাঁদতে মরেনি। হাহাকার করতে করতে কুঁকড়ে যেতে যেতে মরেনি। ওগুলো করলে মিতুর পরকীয়ার প্রমাণ সংগ্রহ করে ফেসবুকে সেগুলো প্রকাশ করত না, মিতুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করত না, মিতুর সর্বনাশ করার কূটকৌশল করত না। মিতুকে ভালোবেসে জীবন উৎসর্গ করেনি আকাশ। ভালোবেসে মানুষ যেমন সহায় সম্পত্তি দিয়ে থুয়ে যায়, তেমন কিছুই দিয়ে থুয়ে যায়নি, বরং মিতুর পাওনা দেনমোহরের ৩৪ লাখ টাকা শোধ না করেই মরেছে। মিতু যেন মানুষের ঘৃণা পেতে পেতে, রাস্তা-ঘাটে লোকের ঢিল খেতে খেতে, গালি খেতে খেতে, ঘরে বাইরে লাথি খেতে খেতে মরে। অসম্মান পেতে পেতে, অপমানিত হতে হতে যেন মরে। শান্তি বলে কিছু যেন মিতুর না জোটে। সেই ব্যবস্থা পাকা করে তবেই মরেছে। আকাশ কাঁচা কাজ করেনি। অনেকটা সেসব প্রতিশোধপরায়ণ লোকের মতো আকাশ, যারা বলে তোকে না মেরে মরব না, আমাকে শান্তি দিসনি, তোকেও শান্তি দেব না।

আমি ফেসবুকে শুধু লিখেছি আত্মহত্যা করা মানেই তুমি নিরীহ এবং নির্দোষ-তা নয়। তাতেই আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছে পুরুষতন্ত্রের নোংরা কাদায় ডোবা অন্ধ, অসভ্য, অশিক্ষিত নারীবিদ্বেষী নারীপুরুষ। তাদের ভাষ্য মিতু বাজে মেয়ে, মিতুকে যেহেতু সমর্থন করেছি আমিও তাই। মিতু ডাক্তার মেয়ে, সচ্ছল এবং স্বনির্ভর, সে রোগীর চিকিৎসা করে অর্থ উপার্জন করে। রাস্তার যে কোনো লোকের সঙ্গে নয়, সে প্রেমিকের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে। শুধু যৌন-আনন্দ দেওয়ার জন্য নয়, নেওয়ার জন্যও করে।

আকাশ ঠিক ঠিক জানত কী করলে মিতুকে বিশ্বাসঘাতকতার শাস্তি দেওয়া যায়। আকাশ যদি মিতুকে হত্যা করত, তাহলে আকাশকে শাস্তি পেতে হতো। আকাশ জানত সে নিজেকে হত্যা করলেই মিতু শাস্তি পাবে, যতদিন বেঁচে থাকে ততদিন শাস্তি পাবে। আমার মনে হয় না বাংলাদেশে মিতুর বেঁচে থাকা সম্ভব হবে, সন্ত্রাসীরা যেমন অবিশ্বাসীদের পেলে কুপিয়ে মারে, তেমন পুরুষতন্ত্রের পূজারিরা পুরুষতন্ত্রে অবিশ্বাসীদের কুপিয়ে মারবে। মিতু যা করেছে, তা পুরুষতন্ত্রের বুকে ছুরি মারা ছাড়া কিছু নয়। স্বামী পরনারীর সঙ্গে সম্পর্ক করলেও, দাসীর সঙ্গে, এমনকী ক্রীতদাসীর সঙ্গেও-কারও কোনো আপত্তি নেই। যুগে যুগে পুরুষেরা ঘরে বাইরে সর্বত্র নারীকে ভোগ করে এসেছে। তাদের জন্য শুধু প্রাচীন কালেই নয়, এ যুগেও বেশ্যালয় গড়ে দেওয়া হয়, যেন সেসব বেশ্যালয়ে গিয়ে লক্ষ লক্ষ অচেনা অজানা অসহায় মেয়েদের ধর্ষণ করতে পারে বা ভদ্র ভাষায় যৌন সম্পর্ক করতে পারে। মেয়েদের জন্য শুধু স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক বৈধ করেছে পুরুষতন্ত্র। মিতু সম্ভবত পুরুষদের অনুকরণ করেছে। পুরুষদের পরনারীগমন করতে দেখে দেখে নিজেও করেছে পরপুরুষগমন। পুরুষ সমাজের প্রভু। প্রভুর কাছ থেকেই তার অধঃস্তনরা শেখে। মিতু ভুলে গিয়েছিল, এই সমাজে যা পুরুষের জন্য নৈতিক, তা মেয়েদের জন্য নৈতিক নয়। ধরা যাক আকাশ যৌনতায় অক্ষম বা অপারদর্শী পুরুষ। সে কারণে মিতু সক্ষম এবং পারদর্শী পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করেছে। এর যদি ঠিক উল্টোটা হয়, স্ত্রী সম্পর্কে অক্ষম, তাহলে কিন্তু পুরুষের পরনারীগমনকে সবাই স্বাভাবিক মনে করবে। কিন্তু স্বামী অক্ষম হলেও নারীর পরপুরুষগমনকে একটি প্রাণীও সহ্য করবে না।

সবচেয়ে ভালো হতো আকাশ এবং মিতুর যদি তালাক হয়ে যেত। ভালোবাসাহীন সংসারে তালাকের মতো জরুরি আর কিছু নেই। কিন্তু যে কোনো কারণেই হোক, তালাক তখনো হয়নি। আকাশ বেঁচে থাকলে হয়তো তালাক আজ না হোক কাল হতোই। জানি না কী ধরনের চুক্তি আকাশ এবং মিতু করেছিল। কিছু দম্পতির মধ্যে কিন্তু এমন চুক্তি হয় যে, যে কেউ বাইরে যে কারও সঙ্গে প্রেম করবে, শোবে, কিন্তু বিয়েটা ভাঙবে না। নিজেদের সম্পর্ক একঘেয়ে লাগলে কিছু দম্পতি আরেকজন সঙ্গী ভাড়া করে এনে থ্রিসাম করে। সুতরাং একগামিতা যে সব দম্পতির কাম্য, তা নয়। আকাশের রাগ দেখে ধারণা করতে পারি তাদের চুক্তি ছিল পরস্পরের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার, একগামী থাকার। তাহলে দ্বিচারিতা করাটা মিতুর উচিত হয়নি। এরকম অনুচিত অনৈতিক কাজ পুরুষেরা করে বলেই কি মেয়েদের করতে হবে?

মিতুকে জেলে পাঠানো হয়েছে। মিতুর জন্য জেলও এখন আর নিরাপদ নয়। থানায়, রিমান্ডে, আদালতে, জেলেÑ সবখানেই মিতুর জীবন ঝুঁকিপূর্ণ। নারীবিদ্বেষী খুনিদের যে কেউ তাকে খুন করতে পারে, যে ডাক্তাররা মিতুর ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন করছে, যে লোকেরা মিতুকে পায়ের তলায় পিষতে চাইছে, যে লোকেরা তাকে বাজে মেয়ে বলে ছিঃ ছিঃ ছুড়ছে, তাদের মানসিকতা তো পুলিশের মানসিকতা থেকে পৃথক নয়।

কাউকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে আইন আছে একটি। এই আইনটি এ পর্যন্ত কটা পুরুষের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করা হয়েছে জানা নেই, তবে মেয়েদের বিরুদ্ধে প্রয়োগ হলে আমি অবাক হব না। নারীবিদ্বেষী সমাজে এমন চিত্রই স্বাভাবিক। বাংলাদেশে প্রতিদিন মেয়েরা স্বামী বা প্রেমিকের অত্যাচারে আত্মহত্যা করছে, অথবা স্বামী বা প্রেমিক দ্বারা খুন হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা, শিশু থেকে বৃদ্ধা অবধি ধর্ষণের, গণধর্ষণের শিকার হচ্ছে। প্রতিদিন মেয়েরা পুরুষের বর্বরতা, বৈষম্য, শিশুপাচার, যৌন হেনস্থা, গার্হস্থ্য হিংসেÑইত্যাদি হাজারো সমস্যায় ভুগছে। দেশে কত শত মেয়ে স্বামীর পরস্ত্রীগমন, পরকীয়া, প্রতারণা দেখছে, কত শত মেয়ে স্বামীর অবহেলা, অবজ্ঞা, অপমান সইছে, কত শত মেয়ে গলায় দড়ি দিচ্ছে। তাতে ক’টা মানুষ স্বামীদের হেনস্থা করছে? বরং স্বামীরা কিছুদিন পর বুক ফুলিয়ে নতুন একটা বিয়ে করছে, নতুন বউ ঘরে আনছে। আজ মিতু পুরুষ হলে, মিতুর কোনো অসুবিধে হতো না, মিতুকে জেলেও যেতে হতো না, মিতুর ফাঁসির দাবিও কেউ করত না।

আকাশ আত্মহত্যা করছে। আত্মহত্যা করলেই সে মানুষ নিরীহ, নির্দোষ, নিরপরাধ-এমন ভাবার কোনো যুক্তি নেই। মাথায় অসুখ থাকলে অনেকে আত্মহত্যা করে। রাগে জেদে হিংসেয় ঘৃণায় হিতাহিত জ্ঞান হারিয়েও কেউ কেউ আত্মহত্যা করে। কাউকে অত্যাচার নির্যাতন করে, খুন করে, পালানোর পথ না পেয়ে শাস্তির ভয়ে বা গ্লানিতেও আত্মহত্যা করার নজির আছে। স্ত্রী তাকে ঠকিয়েছে বলে কেউ যদি আত্মহত্যা করে, এর মানে কিন্তু এই নয় যে, সে তার স্ত্রীকে খুব ভালোবাসত।

আত্মগৌরব অনেক সময় এত অতিকায় হয়ে ওঠে, এতে চির ধরলে কিছু কিছু মানুষ আত্মহননের পথ বেছে নিতে দ্বিধা করে না। আকাশের হাত হয়তো নিশপিশ করছিল মিতুকে আর মিতুর প্রেমিকদের খুন করতে, কিন্তু দেশ সুদ্ধ লোক জানবে সে খুনি, দেশ সুদ্ধ লোক দেখবে তার ফাঁসি হচ্ছে, বা তাকে জেলের ভাত খেতে হচ্ছে যাবজ্জীবন! এটিই সহ্য হয়নি। খুন করতে না পারার এই অক্ষমতাও মানুষকে আত্মহত্যা করতে ইন্ধন দেয়। যাকে আমি আমার অধীন রাখতে চেয়েছি-আমার চেয়ে ক্ষুদ্র, আমার চেয়ে তুচ্ছ, আমার চেয়ে মূর্খ না হয়ে যদি সে আমার হাতের মুঠো থেকে বেরিয়ে আমাকেই টেক্কা দেয়, বা আমাকে অবজ্ঞা করে, তাহলে এ জীবন রাখার কোনো মানে নেই। ঈর্ষা ভয়ঙ্কর হয় উঠলে কী করে মানুষ? হয় হত্যা নয় আত্মহত্যা। কেউ একজন আত্মহত্যা করেছে, সুতরাং সে খুব সৎ ছিল, সরল ছিল, মহান ছিল, মহামানব ছিল এই ধারণাটি মস্ত ভুল ধারণা। কুখ্যাত খুনি হিটলার আত্মহত্যা করেছিল। বহু খুনি, সন্ত্রাসী, অপরাধীই আত্মহত্যা করেছে। বিশ্বাস না হয়, ইতিহাস ঘেঁটে দেখুন। আজকাল তো ইতিহাস কেউ ঘাঁটে না। সহজ উপায় বলে দিই, গুগুল করুন, মারডারারস হু কমিটেড সুইসাইড, অথবা ক্রিমিনালস হু কমিটেড সুইসাইড। দেখুন লিস্ট কত লম্বা।

            লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম