শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

আগামী বছর ২০২০ সাল, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী পালন হবে, এমন একসময় যখন তাঁর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্বে। জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা দেশের প্রধানমন্ত্রী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের এর চেয়ে ভালো প্রেক্ষাপট আর কী হতে পারে। এমন সময় এই জন্মশতবার্ষিকী উৎসব উদ্যাপন হবে যখন জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’র পথে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। যেমনটি জাতির পিতা বলেছিলেন ‘বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না’। সতি­ বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বিশে^র বিস্ময়। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি, তাঁর আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করি, তারা উদ্বেলিত-আবেগাপ্লুত। আমরা সব সময় মনে করি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নন, তিনি সবার। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত অপশক্তি। ’৭৫-এর পর জাতির পিতা তাঁর প্রিয় মাতৃভূমিতেই নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁর নাম উচ্চারণ করা ছিল অপরাধ। সে সময়ের স্বৈরশাসকরা ৭ মার্চের ভাষণকে ভয় পেত। তাই ভাষণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল, অলিখিত ইশারায়। সে সময় মুক্তবুদ্ধির, প্রগতিমনা মানুষ প্রাণপণে বলার চেষ্টা করেছিল, জাতির পিতা কোনো দলের নন, কোনো গোষ্ঠীর নন। তিনি বাঙালির, বাংলাদেশের। বাংলাদেশের আরেক নাম শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু স্বৈরশাসকরা জাতির পিতার বিশালত্বকে খাটো করতেই বঙ্গবন্ধুকে আওয়ামী লীগের ঘরে বন্দী রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু সূর্যকে যেমন মেঘ সারাক্ষণ আড়াল করে রাখতে পারে না, তেমন জাতির পিতাও উদ্ভাসিত হয়েছেন। ইতিহাস বিকৃতি, আর মিথ্যাচারকে সরিয়ে জাতির পিতা আজ স্বমহিমায় ভাস্বর। আমরা যারা সাধারণ নাগরিক তারা এমন এক বাংলাদেশ চাই যেখানে মৌলিক প্রশ্নে বিভেদের বলিরেখা উপড়ে ফেলা হবে। জাতির পিতা, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ এসব বিষয়ে কোনো বিতর্ক হবে না। ১৫ আগস্ট কেউ কেক কেটে উল্লাস করবে না। বাংলাদেশে এখন তেমন এক পরিস্থিতির পটভূমি তৈরি হয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হবে সর্বজনীন, সবাইকে নিয়ে, তেমনি এক আশার ফানুস বুকে ধারণ করেছিলাম। কিন্তু গত ১৪ ফেব্রুয়ারি, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে যে দুটি ঢাউস কমিটি গঠন করেছে, তা আমাকে এবং আমার মতো অনেককেই আশাহত করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ দুটি কমিটি করেছে। একটি কমিটি হলো ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটি।’ এ কমিটির আকার ১০২। এ কমিটিতে অনেক বিতর্কিত ব্যক্তি আছেন, যাদের এখানে থাকা সমীচীন নয়। কিন্তু সেই বিতর্কে আমি যাব না। কমিটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘জাতীয় কমিটি’। কদিন আগে প্রধানমন্ত্রী টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। সেই ভাষণে তিনি জাতীয় ঐকমত্যের কথা বলেছেন। বলেছেন ‘যারা ভোট দেয়নি, এই সরকার তাদেরও।’ এর নামই ‘জাতীয়’ অর্থাৎ পক্ষ-বিপক্ষ সবাইকে নিয়ে চলা। তাই যদি হবে, তাহলে জাতীয় কমিটিতে বঙ্গবন্ধুকে যারা জানেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করেছেন তারা নেই কেন? ড. কামাল হোসেন অন্য দল করেন। তার রাজনৈতিক বিভ্রান্তিও হয়তো আছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রশ্নে তার কোনো পদস্খলন দেখিনি। বরং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর, দুই পাশে দুই বিএনপি নেতাকে নিয়ে বলেছেন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন করতে চাই।’ তাকে এ কমিটিতে রাখলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হতো? জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা নতুন করে বলার নেই। তাকেও এ কমিটিতে রাখা হয়নি। কমিটিতে নেই মোহাম্মদ নাসিম ছাড়া চার নেতার পরিবারের কেউ। অথচ তাদের অবদান, বঙ্গবন্ধুর জন্য তাদের ত্যাগ কে অস্বীকার করবে? অধ্যাপক আবু সাইয়িদের অনেক বিভ্রম আছে। কিন্তু তিনি বাংলাদেশে একমাত্র ব্যক্তি যিনি বঙ্গবন্ধুর ওপর গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকীর জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কি অমঙ্গল হতো? অধ্যাপক রেহমান সোবহানকে বঙ্গবন্ধু ভালোবাসতেন। জাতির পিতা যে ছয় দফা প্রণয়ন করেছিলেন সেখানে তাকে সহযোগিতা করেছিলেন অধ্যাপক রেহমান সোবহান। স্বাধীনতার পর জাতির পিতার অনেক অর্থনৈতিক নীতি ও কৌশলের তিনি পরামর্শদাতা ছিলেন। রেহমান সোবহান এ কমিটিতে থাকলে কার ক্ষতি হতো?

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম কমিউনিস্ট পার্টি করেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছিলেন তার মধ্যে সেলিম অন্যতম। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিরোধ, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নয়।

পংকজ ভট্টাচার্য জাতির পিতার ঘনিষ্ঠ রাজনীতিবিদ ছিলেন। বাকশালে যোগ দিয়েছিলেন। এখন রাজনীতিতে প্রায় অপাঙ্ক্তেয়। জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কী সমস্যা হতো আমার জানা নেই। এ রকম অনেক ব্যক্তি আছেন যারা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন, স্নেহধন্য ছিলেন, কিন্তু জাতীয় কমিটিতে নেই। জাতীয় পার্টি থেকে কেন এরশাদকেই জাতীয় কমিটিতে থাকতে হবে? কাজী ফিরোজ রশীদের মতো ব্যক্তিরা যারা বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য ছিলেন তারা কেন কমিটিতে থাকবে না। এ রকম অনেক নাম বলা যায়, যারা থাকলে জন্মশতবার্ষিকীর কমিটিতে জাতির পিতাকে খুঁজে পাওয়া যেত। এ কমিটি জাতির পিতার জন্মবর্ষটা তাদের আবেগ আর স্মৃতি দিয়ে রাঙিয়ে দিতে পারত। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা হয়নি। আমার বিবেচনায় এ কমিটি একটি আমলানির্ভর সরকারি কমিটি হয়েছে। এ কমিটির এক তৃতীয়াংশ সদস্যই মন্ত্রী, আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। একটা আমলানির্ভর কমিটি কি জাতির পিতার এক আবেগঘন জন্মদিন পালন করতে পারবে? জাতীয় কমিটি নিয়ে তাও একটা যুক্তি দাঁড় করানোই যায়, এ কমিটি নীতিনির্ধারণী কমিটি। আর যেহেতু এ কমিটিতে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা আছেন, তাই এ কমিটিতে যারাই থাকুক খুব একটা পার্থক্য হবে না। এ কমিটিতে তারা অলঙ্কার হিসেবেই থাকবেন। কিন্তু ‘জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি’ নামে যে কমিটি হয়েছে তা এক কথায় ভয়াবহ। ৬২ সদস্যের এ কমিটির অর্ধেকই আমলা। আমলাদের বাইরে যারা আছেন তাদের অনেককে নিয়ে আমার ঘোরতর আপত্তি আছে। আপত্তির কথা না-ই বা বললাম, এ কমিটি ভুলে ভরা। কমিটির ৫৮ নম্বর সদস্য মোজাম্মেল বাবু, তার পদবি দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক, আবার ৪৮ নম্বর সদস্য ফরিদুর রেজা সাগরের পরিচয় লেখা আছে ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, চ্যানেল আই। মোজাম্মেল বাবু আমার জানা মতে একটি সাপ্তাহিক প্রকাশ করেছিলেন স্বৈরশাসনের আমলে। লেখালেখি করেছেন, এখন তিনি ৭১ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। মালিক ও সাংবাদিকের মধ্যে যে একটা ব্যবধান-রেখা আছে তা কি আমাদের জ্ঞানী আমলারা জানেন না? এ তালিকায় ৫৯ নম্বরে আছে সুভাষ সিংহ রায়ের নাম। তাকেও পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক হিসেবে। আমলাতন্ত্রের আনুকূল্যে এ দেশে একজন পেশাদার ফার্মাসিস্টও সাংবাদিক বনে যান বটে।

আমি অবাক হয়েছি এ তালিকায় ম. হামিদের নাম না দেখে। ’৭৫-এর পর তিনিই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র ‘সেই অন্ধকার রাত’ তৈরি করেছিলেন; যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিপুল প্রশংসিত হয়েছিল। এ তালিকায় বেশ কজন সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট সাংবাদিকের নাম আছে। কিন্তু জাতির পিতার প্রিয় দুই পত্রিকার একটি থেকেও কাউকে নেওয়া হয়নি। দৈনিক ইত্তেফাক জাতির পিতার প্রতিষ্ঠিত দৈনিক। তিনি এর মালিকানা তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে দিয়েছিলেন। আবুল কালাম আজাদসহ ইত্তেফাকের বহু সংবাদকর্মী এখনো আছেন তারা কেন কমিটিতে জায়গা পেলেন না, সে প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? ‘বাংলার বাণী’ আওয়ামী লীগের মুখপত্র ছিল। এ পত্রিকাটিও অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই ’৭৫-পরবর্তী সময়ে কাজ করেছে। এদের অনেক সংবাদকর্মী এ কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারতেন। সুভাষ চন্দ্র বাদলরা কি ‘তারকা’ সাংবাদিক নন, এজন্যই এ কমিটিতে স্থান পাননি। ইত্তেফাক ও বাংলার বাণীকে বাদ দিয়ে কি জাতির পিতার ইতিহাস সম্পূর্ণ হবে? জন্মশতবার্ষিকী কি মাহাত্ম্য পাবে?

আমি জানি না, যারা এ কমিটি করেছেন তারা ‘আজকের কাগজ’ সম্পর্কে কতটা জানেন। এ মাধ্যমেই একদল অবাধ্য তরুণ গণমাধ্যমে ‘জাতির পিতা’ পুনঃস্থাপন করেছিল। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট নিয়ে নঈম নিজামের লেখা কি আমাদের বর্তমান আমলারা পড়েছেন? মোদ্দা কথা হলো, এ বাস্তবায়ন কমিটি করা হয়েছে কিছু আমলার ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যক্তিদের দিয়ে। এখানে বঙ্গবন্ধু উপেক্ষিত হয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এক মহামানবের নাম। বাংলাদেশ বাঙালি জাতিসত্তা যত দিন থাকবে তত দিন বঙ্গবন্ধুর নাম থাকবে। তাঁর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারও নেই। ’৭৫ থেকে ’৯৬ পর্যন্ত জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা নিজেরাই ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। আবার, জাতির পিতা নিজেই আপন আলোয় উজ্জ্বল। তাঁকে নতুন করে মহিমান্বিত করার কিছু নেই। তাহলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে আমরা কী করতে চাই। আমরা চাই জাতির পিতার আদর্শ, তাঁর ভাবনা, তাঁর চেতনা সারা দেশে, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম যেন জানে বঙ্গবন্ধু কীভাবে একটি জাতিকে জাগিয়েছিলেন, কীভাবে একটি জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। এ কারণেই জন্মশতবার্ষিকীতে এমন সব ব্যক্তির থাকা দরকার ছিল যারা বঙ্গবন্ধুকে জানেন, বোঝেন, বিশেষ করে যে বাস্তবায়ন কমিটি হয়েছে সেই কমিটি কি শেষ পর্যন্ত সরকারের আর দশটা কমিটির মতোই একটি কমিটি হয়ে গেল না? একটা কথা মনে রাখতে হবে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সম্পদ নয়, তিনি সব বাঙালির সম্পদ, বাঙালি জাতির প্রতিষ্ঠাতা। তাই তাকে গণ্ডিবন্ধ রাখা কখনই সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হতে পারে না। বঙ্গবন্ধুকে দলমতের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। আমাদের সংবিধান অনুযায়ী তিনি জাতির পিতা। তাই, আওয়ামী লীগ বা সরকারের কিছু আমলার কবলে জাতির পিতা বন্দী থাকতে পারেন না, পারা উচিত নয়। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতাবান হয় তখনই একলা চলা রোগে পেয়ে বসে। দুঃসময়ের বন্ধুদের উপেক্ষা করে, অবহেলা করে। এর মূল্য আওয়ামী লীগকে বহুবার দিতে হয়েছে। তাই এখন কার কী অবস্থান, সেই বিচার বাদ দিয়ে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হওয়া উচিত সর্বজনীন। সব মত-পথের মানুষের সম্মিলিত উৎসবেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সার্থকতা পেতে পারে। আমলাতন্ত্রের হাতে যেন বঙ্গবন্ধু জিম্মি না হন। আর তা যদি হয় তাহলে বঙ্গবন্ধুর সর্বজনীনতা ক্ষুণ্ন হবে। এটা আওয়ামী লীগের জন্য তো নয়ই, দেশের জন্যও মঙ্গলময় হবে না। আমরা জাতির পিতার জন্মোৎসবে চাই উৎসবমুখর বাংলাদেশ। তবে সে উৎসব কেবল তোরণ আর ফানুসের উৎসব নয়। আমরা চাই হৃদয়ের উৎসব। যে উৎসবে প্রতিটি বাঙালি জাতির পিতাকে আরেকবার আবিষ্কার করবে, তাঁকে স্মরণ করবে হৃদয়ের ভিতর থেকে। আমলাতন্ত্রে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীকে বন্দী করবেন না প্লিজ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টঙ্গীতে শ্রমিক-পুলিশে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে টঙ্গীতে শ্রমিক-পুলিশে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ২৩৬ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা
এক নজরে ২৩৬ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা

৯ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র নির্বাচন ৫ ডিসেম্বর
চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা’র নির্বাচন ৫ ডিসেম্বর

৫০ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
অনিল আম্বানির ৩ হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম
ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত
আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান
বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের
সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার
নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা
লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের
বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত
কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়
ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী
গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা
৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'
'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি
টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ
দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট
জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা