শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

আগামী বছর ২০২০ সাল, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী পালন হবে, এমন একসময় যখন তাঁর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্বে। জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা দেশের প্রধানমন্ত্রী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের এর চেয়ে ভালো প্রেক্ষাপট আর কী হতে পারে। এমন সময় এই জন্মশতবার্ষিকী উৎসব উদ্যাপন হবে যখন জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’র পথে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। যেমনটি জাতির পিতা বলেছিলেন ‘বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না’। সতি­ বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বিশে^র বিস্ময়। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি, তাঁর আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করি, তারা উদ্বেলিত-আবেগাপ্লুত। আমরা সব সময় মনে করি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নন, তিনি সবার। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত অপশক্তি। ’৭৫-এর পর জাতির পিতা তাঁর প্রিয় মাতৃভূমিতেই নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁর নাম উচ্চারণ করা ছিল অপরাধ। সে সময়ের স্বৈরশাসকরা ৭ মার্চের ভাষণকে ভয় পেত। তাই ভাষণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল, অলিখিত ইশারায়। সে সময় মুক্তবুদ্ধির, প্রগতিমনা মানুষ প্রাণপণে বলার চেষ্টা করেছিল, জাতির পিতা কোনো দলের নন, কোনো গোষ্ঠীর নন। তিনি বাঙালির, বাংলাদেশের। বাংলাদেশের আরেক নাম শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু স্বৈরশাসকরা জাতির পিতার বিশালত্বকে খাটো করতেই বঙ্গবন্ধুকে আওয়ামী লীগের ঘরে বন্দী রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু সূর্যকে যেমন মেঘ সারাক্ষণ আড়াল করে রাখতে পারে না, তেমন জাতির পিতাও উদ্ভাসিত হয়েছেন। ইতিহাস বিকৃতি, আর মিথ্যাচারকে সরিয়ে জাতির পিতা আজ স্বমহিমায় ভাস্বর। আমরা যারা সাধারণ নাগরিক তারা এমন এক বাংলাদেশ চাই যেখানে মৌলিক প্রশ্নে বিভেদের বলিরেখা উপড়ে ফেলা হবে। জাতির পিতা, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ এসব বিষয়ে কোনো বিতর্ক হবে না। ১৫ আগস্ট কেউ কেক কেটে উল্লাস করবে না। বাংলাদেশে এখন তেমন এক পরিস্থিতির পটভূমি তৈরি হয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হবে সর্বজনীন, সবাইকে নিয়ে, তেমনি এক আশার ফানুস বুকে ধারণ করেছিলাম। কিন্তু গত ১৪ ফেব্রুয়ারি, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে যে দুটি ঢাউস কমিটি গঠন করেছে, তা আমাকে এবং আমার মতো অনেককেই আশাহত করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ দুটি কমিটি করেছে। একটি কমিটি হলো ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটি।’ এ কমিটির আকার ১০২। এ কমিটিতে অনেক বিতর্কিত ব্যক্তি আছেন, যাদের এখানে থাকা সমীচীন নয়। কিন্তু সেই বিতর্কে আমি যাব না। কমিটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘জাতীয় কমিটি’। কদিন আগে প্রধানমন্ত্রী টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। সেই ভাষণে তিনি জাতীয় ঐকমত্যের কথা বলেছেন। বলেছেন ‘যারা ভোট দেয়নি, এই সরকার তাদেরও।’ এর নামই ‘জাতীয়’ অর্থাৎ পক্ষ-বিপক্ষ সবাইকে নিয়ে চলা। তাই যদি হবে, তাহলে জাতীয় কমিটিতে বঙ্গবন্ধুকে যারা জানেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করেছেন তারা নেই কেন? ড. কামাল হোসেন অন্য দল করেন। তার রাজনৈতিক বিভ্রান্তিও হয়তো আছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রশ্নে তার কোনো পদস্খলন দেখিনি। বরং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর, দুই পাশে দুই বিএনপি নেতাকে নিয়ে বলেছেন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন করতে চাই।’ তাকে এ কমিটিতে রাখলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হতো? জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা নতুন করে বলার নেই। তাকেও এ কমিটিতে রাখা হয়নি। কমিটিতে নেই মোহাম্মদ নাসিম ছাড়া চার নেতার পরিবারের কেউ। অথচ তাদের অবদান, বঙ্গবন্ধুর জন্য তাদের ত্যাগ কে অস্বীকার করবে? অধ্যাপক আবু সাইয়িদের অনেক বিভ্রম আছে। কিন্তু তিনি বাংলাদেশে একমাত্র ব্যক্তি যিনি বঙ্গবন্ধুর ওপর গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকীর জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কি অমঙ্গল হতো? অধ্যাপক রেহমান সোবহানকে বঙ্গবন্ধু ভালোবাসতেন। জাতির পিতা যে ছয় দফা প্রণয়ন করেছিলেন সেখানে তাকে সহযোগিতা করেছিলেন অধ্যাপক রেহমান সোবহান। স্বাধীনতার পর জাতির পিতার অনেক অর্থনৈতিক নীতি ও কৌশলের তিনি পরামর্শদাতা ছিলেন। রেহমান সোবহান এ কমিটিতে থাকলে কার ক্ষতি হতো?

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম কমিউনিস্ট পার্টি করেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছিলেন তার মধ্যে সেলিম অন্যতম। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিরোধ, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নয়।

পংকজ ভট্টাচার্য জাতির পিতার ঘনিষ্ঠ রাজনীতিবিদ ছিলেন। বাকশালে যোগ দিয়েছিলেন। এখন রাজনীতিতে প্রায় অপাঙ্ক্তেয়। জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কী সমস্যা হতো আমার জানা নেই। এ রকম অনেক ব্যক্তি আছেন যারা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন, স্নেহধন্য ছিলেন, কিন্তু জাতীয় কমিটিতে নেই। জাতীয় পার্টি থেকে কেন এরশাদকেই জাতীয় কমিটিতে থাকতে হবে? কাজী ফিরোজ রশীদের মতো ব্যক্তিরা যারা বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য ছিলেন তারা কেন কমিটিতে থাকবে না। এ রকম অনেক নাম বলা যায়, যারা থাকলে জন্মশতবার্ষিকীর কমিটিতে জাতির পিতাকে খুঁজে পাওয়া যেত। এ কমিটি জাতির পিতার জন্মবর্ষটা তাদের আবেগ আর স্মৃতি দিয়ে রাঙিয়ে দিতে পারত। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা হয়নি। আমার বিবেচনায় এ কমিটি একটি আমলানির্ভর সরকারি কমিটি হয়েছে। এ কমিটির এক তৃতীয়াংশ সদস্যই মন্ত্রী, আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। একটা আমলানির্ভর কমিটি কি জাতির পিতার এক আবেগঘন জন্মদিন পালন করতে পারবে? জাতীয় কমিটি নিয়ে তাও একটা যুক্তি দাঁড় করানোই যায়, এ কমিটি নীতিনির্ধারণী কমিটি। আর যেহেতু এ কমিটিতে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা আছেন, তাই এ কমিটিতে যারাই থাকুক খুব একটা পার্থক্য হবে না। এ কমিটিতে তারা অলঙ্কার হিসেবেই থাকবেন। কিন্তু ‘জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি’ নামে যে কমিটি হয়েছে তা এক কথায় ভয়াবহ। ৬২ সদস্যের এ কমিটির অর্ধেকই আমলা। আমলাদের বাইরে যারা আছেন তাদের অনেককে নিয়ে আমার ঘোরতর আপত্তি আছে। আপত্তির কথা না-ই বা বললাম, এ কমিটি ভুলে ভরা। কমিটির ৫৮ নম্বর সদস্য মোজাম্মেল বাবু, তার পদবি দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক, আবার ৪৮ নম্বর সদস্য ফরিদুর রেজা সাগরের পরিচয় লেখা আছে ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, চ্যানেল আই। মোজাম্মেল বাবু আমার জানা মতে একটি সাপ্তাহিক প্রকাশ করেছিলেন স্বৈরশাসনের আমলে। লেখালেখি করেছেন, এখন তিনি ৭১ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। মালিক ও সাংবাদিকের মধ্যে যে একটা ব্যবধান-রেখা আছে তা কি আমাদের জ্ঞানী আমলারা জানেন না? এ তালিকায় ৫৯ নম্বরে আছে সুভাষ সিংহ রায়ের নাম। তাকেও পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক হিসেবে। আমলাতন্ত্রের আনুকূল্যে এ দেশে একজন পেশাদার ফার্মাসিস্টও সাংবাদিক বনে যান বটে।

আমি অবাক হয়েছি এ তালিকায় ম. হামিদের নাম না দেখে। ’৭৫-এর পর তিনিই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র ‘সেই অন্ধকার রাত’ তৈরি করেছিলেন; যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিপুল প্রশংসিত হয়েছিল। এ তালিকায় বেশ কজন সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট সাংবাদিকের নাম আছে। কিন্তু জাতির পিতার প্রিয় দুই পত্রিকার একটি থেকেও কাউকে নেওয়া হয়নি। দৈনিক ইত্তেফাক জাতির পিতার প্রতিষ্ঠিত দৈনিক। তিনি এর মালিকানা তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে দিয়েছিলেন। আবুল কালাম আজাদসহ ইত্তেফাকের বহু সংবাদকর্মী এখনো আছেন তারা কেন কমিটিতে জায়গা পেলেন না, সে প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? ‘বাংলার বাণী’ আওয়ামী লীগের মুখপত্র ছিল। এ পত্রিকাটিও অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই ’৭৫-পরবর্তী সময়ে কাজ করেছে। এদের অনেক সংবাদকর্মী এ কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারতেন। সুভাষ চন্দ্র বাদলরা কি ‘তারকা’ সাংবাদিক নন, এজন্যই এ কমিটিতে স্থান পাননি। ইত্তেফাক ও বাংলার বাণীকে বাদ দিয়ে কি জাতির পিতার ইতিহাস সম্পূর্ণ হবে? জন্মশতবার্ষিকী কি মাহাত্ম্য পাবে?

আমি জানি না, যারা এ কমিটি করেছেন তারা ‘আজকের কাগজ’ সম্পর্কে কতটা জানেন। এ মাধ্যমেই একদল অবাধ্য তরুণ গণমাধ্যমে ‘জাতির পিতা’ পুনঃস্থাপন করেছিল। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট নিয়ে নঈম নিজামের লেখা কি আমাদের বর্তমান আমলারা পড়েছেন? মোদ্দা কথা হলো, এ বাস্তবায়ন কমিটি করা হয়েছে কিছু আমলার ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যক্তিদের দিয়ে। এখানে বঙ্গবন্ধু উপেক্ষিত হয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এক মহামানবের নাম। বাংলাদেশ বাঙালি জাতিসত্তা যত দিন থাকবে তত দিন বঙ্গবন্ধুর নাম থাকবে। তাঁর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারও নেই। ’৭৫ থেকে ’৯৬ পর্যন্ত জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা নিজেরাই ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। আবার, জাতির পিতা নিজেই আপন আলোয় উজ্জ্বল। তাঁকে নতুন করে মহিমান্বিত করার কিছু নেই। তাহলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে আমরা কী করতে চাই। আমরা চাই জাতির পিতার আদর্শ, তাঁর ভাবনা, তাঁর চেতনা সারা দেশে, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম যেন জানে বঙ্গবন্ধু কীভাবে একটি জাতিকে জাগিয়েছিলেন, কীভাবে একটি জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। এ কারণেই জন্মশতবার্ষিকীতে এমন সব ব্যক্তির থাকা দরকার ছিল যারা বঙ্গবন্ধুকে জানেন, বোঝেন, বিশেষ করে যে বাস্তবায়ন কমিটি হয়েছে সেই কমিটি কি শেষ পর্যন্ত সরকারের আর দশটা কমিটির মতোই একটি কমিটি হয়ে গেল না? একটা কথা মনে রাখতে হবে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সম্পদ নয়, তিনি সব বাঙালির সম্পদ, বাঙালি জাতির প্রতিষ্ঠাতা। তাই তাকে গণ্ডিবন্ধ রাখা কখনই সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হতে পারে না। বঙ্গবন্ধুকে দলমতের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। আমাদের সংবিধান অনুযায়ী তিনি জাতির পিতা। তাই, আওয়ামী লীগ বা সরকারের কিছু আমলার কবলে জাতির পিতা বন্দী থাকতে পারেন না, পারা উচিত নয়। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতাবান হয় তখনই একলা চলা রোগে পেয়ে বসে। দুঃসময়ের বন্ধুদের উপেক্ষা করে, অবহেলা করে। এর মূল্য আওয়ামী লীগকে বহুবার দিতে হয়েছে। তাই এখন কার কী অবস্থান, সেই বিচার বাদ দিয়ে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হওয়া উচিত সর্বজনীন। সব মত-পথের মানুষের সম্মিলিত উৎসবেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সার্থকতা পেতে পারে। আমলাতন্ত্রের হাতে যেন বঙ্গবন্ধু জিম্মি না হন। আর তা যদি হয় তাহলে বঙ্গবন্ধুর সর্বজনীনতা ক্ষুণ্ন হবে। এটা আওয়ামী লীগের জন্য তো নয়ই, দেশের জন্যও মঙ্গলময় হবে না। আমরা জাতির পিতার জন্মোৎসবে চাই উৎসবমুখর বাংলাদেশ। তবে সে উৎসব কেবল তোরণ আর ফানুসের উৎসব নয়। আমরা চাই হৃদয়ের উৎসব। যে উৎসবে প্রতিটি বাঙালি জাতির পিতাকে আরেকবার আবিষ্কার করবে, তাঁকে স্মরণ করবে হৃদয়ের ভিতর থেকে। আমলাতন্ত্রে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীকে বন্দী করবেন না প্লিজ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম