শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

আগামী বছর ২০২০ সাল, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী পালন হবে, এমন একসময় যখন তাঁর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্বে। জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা দেশের প্রধানমন্ত্রী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের এর চেয়ে ভালো প্রেক্ষাপট আর কী হতে পারে। এমন সময় এই জন্মশতবার্ষিকী উৎসব উদ্যাপন হবে যখন জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’র পথে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। যেমনটি জাতির পিতা বলেছিলেন ‘বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না’। সতি­ বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বিশে^র বিস্ময়। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি, তাঁর আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করি, তারা উদ্বেলিত-আবেগাপ্লুত। আমরা সব সময় মনে করি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নন, তিনি সবার। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত অপশক্তি। ’৭৫-এর পর জাতির পিতা তাঁর প্রিয় মাতৃভূমিতেই নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁর নাম উচ্চারণ করা ছিল অপরাধ। সে সময়ের স্বৈরশাসকরা ৭ মার্চের ভাষণকে ভয় পেত। তাই ভাষণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল, অলিখিত ইশারায়। সে সময় মুক্তবুদ্ধির, প্রগতিমনা মানুষ প্রাণপণে বলার চেষ্টা করেছিল, জাতির পিতা কোনো দলের নন, কোনো গোষ্ঠীর নন। তিনি বাঙালির, বাংলাদেশের। বাংলাদেশের আরেক নাম শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু স্বৈরশাসকরা জাতির পিতার বিশালত্বকে খাটো করতেই বঙ্গবন্ধুকে আওয়ামী লীগের ঘরে বন্দী রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু সূর্যকে যেমন মেঘ সারাক্ষণ আড়াল করে রাখতে পারে না, তেমন জাতির পিতাও উদ্ভাসিত হয়েছেন। ইতিহাস বিকৃতি, আর মিথ্যাচারকে সরিয়ে জাতির পিতা আজ স্বমহিমায় ভাস্বর। আমরা যারা সাধারণ নাগরিক তারা এমন এক বাংলাদেশ চাই যেখানে মৌলিক প্রশ্নে বিভেদের বলিরেখা উপড়ে ফেলা হবে। জাতির পিতা, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ এসব বিষয়ে কোনো বিতর্ক হবে না। ১৫ আগস্ট কেউ কেক কেটে উল্লাস করবে না। বাংলাদেশে এখন তেমন এক পরিস্থিতির পটভূমি তৈরি হয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হবে সর্বজনীন, সবাইকে নিয়ে, তেমনি এক আশার ফানুস বুকে ধারণ করেছিলাম। কিন্তু গত ১৪ ফেব্রুয়ারি, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে যে দুটি ঢাউস কমিটি গঠন করেছে, তা আমাকে এবং আমার মতো অনেককেই আশাহত করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ দুটি কমিটি করেছে। একটি কমিটি হলো ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটি।’ এ কমিটির আকার ১০২। এ কমিটিতে অনেক বিতর্কিত ব্যক্তি আছেন, যাদের এখানে থাকা সমীচীন নয়। কিন্তু সেই বিতর্কে আমি যাব না। কমিটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘জাতীয় কমিটি’। কদিন আগে প্রধানমন্ত্রী টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। সেই ভাষণে তিনি জাতীয় ঐকমত্যের কথা বলেছেন। বলেছেন ‘যারা ভোট দেয়নি, এই সরকার তাদেরও।’ এর নামই ‘জাতীয়’ অর্থাৎ পক্ষ-বিপক্ষ সবাইকে নিয়ে চলা। তাই যদি হবে, তাহলে জাতীয় কমিটিতে বঙ্গবন্ধুকে যারা জানেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করেছেন তারা নেই কেন? ড. কামাল হোসেন অন্য দল করেন। তার রাজনৈতিক বিভ্রান্তিও হয়তো আছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রশ্নে তার কোনো পদস্খলন দেখিনি। বরং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর, দুই পাশে দুই বিএনপি নেতাকে নিয়ে বলেছেন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন করতে চাই।’ তাকে এ কমিটিতে রাখলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হতো? জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা নতুন করে বলার নেই। তাকেও এ কমিটিতে রাখা হয়নি। কমিটিতে নেই মোহাম্মদ নাসিম ছাড়া চার নেতার পরিবারের কেউ। অথচ তাদের অবদান, বঙ্গবন্ধুর জন্য তাদের ত্যাগ কে অস্বীকার করবে? অধ্যাপক আবু সাইয়িদের অনেক বিভ্রম আছে। কিন্তু তিনি বাংলাদেশে একমাত্র ব্যক্তি যিনি বঙ্গবন্ধুর ওপর গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকীর জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কি অমঙ্গল হতো? অধ্যাপক রেহমান সোবহানকে বঙ্গবন্ধু ভালোবাসতেন। জাতির পিতা যে ছয় দফা প্রণয়ন করেছিলেন সেখানে তাকে সহযোগিতা করেছিলেন অধ্যাপক রেহমান সোবহান। স্বাধীনতার পর জাতির পিতার অনেক অর্থনৈতিক নীতি ও কৌশলের তিনি পরামর্শদাতা ছিলেন। রেহমান সোবহান এ কমিটিতে থাকলে কার ক্ষতি হতো?

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম কমিউনিস্ট পার্টি করেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছিলেন তার মধ্যে সেলিম অন্যতম। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিরোধ, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নয়।

পংকজ ভট্টাচার্য জাতির পিতার ঘনিষ্ঠ রাজনীতিবিদ ছিলেন। বাকশালে যোগ দিয়েছিলেন। এখন রাজনীতিতে প্রায় অপাঙ্ক্তেয়। জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কী সমস্যা হতো আমার জানা নেই। এ রকম অনেক ব্যক্তি আছেন যারা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন, স্নেহধন্য ছিলেন, কিন্তু জাতীয় কমিটিতে নেই। জাতীয় পার্টি থেকে কেন এরশাদকেই জাতীয় কমিটিতে থাকতে হবে? কাজী ফিরোজ রশীদের মতো ব্যক্তিরা যারা বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য ছিলেন তারা কেন কমিটিতে থাকবে না। এ রকম অনেক নাম বলা যায়, যারা থাকলে জন্মশতবার্ষিকীর কমিটিতে জাতির পিতাকে খুঁজে পাওয়া যেত। এ কমিটি জাতির পিতার জন্মবর্ষটা তাদের আবেগ আর স্মৃতি দিয়ে রাঙিয়ে দিতে পারত। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা হয়নি। আমার বিবেচনায় এ কমিটি একটি আমলানির্ভর সরকারি কমিটি হয়েছে। এ কমিটির এক তৃতীয়াংশ সদস্যই মন্ত্রী, আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। একটা আমলানির্ভর কমিটি কি জাতির পিতার এক আবেগঘন জন্মদিন পালন করতে পারবে? জাতীয় কমিটি নিয়ে তাও একটা যুক্তি দাঁড় করানোই যায়, এ কমিটি নীতিনির্ধারণী কমিটি। আর যেহেতু এ কমিটিতে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা আছেন, তাই এ কমিটিতে যারাই থাকুক খুব একটা পার্থক্য হবে না। এ কমিটিতে তারা অলঙ্কার হিসেবেই থাকবেন। কিন্তু ‘জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি’ নামে যে কমিটি হয়েছে তা এক কথায় ভয়াবহ। ৬২ সদস্যের এ কমিটির অর্ধেকই আমলা। আমলাদের বাইরে যারা আছেন তাদের অনেককে নিয়ে আমার ঘোরতর আপত্তি আছে। আপত্তির কথা না-ই বা বললাম, এ কমিটি ভুলে ভরা। কমিটির ৫৮ নম্বর সদস্য মোজাম্মেল বাবু, তার পদবি দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক, আবার ৪৮ নম্বর সদস্য ফরিদুর রেজা সাগরের পরিচয় লেখা আছে ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, চ্যানেল আই। মোজাম্মেল বাবু আমার জানা মতে একটি সাপ্তাহিক প্রকাশ করেছিলেন স্বৈরশাসনের আমলে। লেখালেখি করেছেন, এখন তিনি ৭১ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। মালিক ও সাংবাদিকের মধ্যে যে একটা ব্যবধান-রেখা আছে তা কি আমাদের জ্ঞানী আমলারা জানেন না? এ তালিকায় ৫৯ নম্বরে আছে সুভাষ সিংহ রায়ের নাম। তাকেও পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক হিসেবে। আমলাতন্ত্রের আনুকূল্যে এ দেশে একজন পেশাদার ফার্মাসিস্টও সাংবাদিক বনে যান বটে।

আমি অবাক হয়েছি এ তালিকায় ম. হামিদের নাম না দেখে। ’৭৫-এর পর তিনিই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র ‘সেই অন্ধকার রাত’ তৈরি করেছিলেন; যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিপুল প্রশংসিত হয়েছিল। এ তালিকায় বেশ কজন সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট সাংবাদিকের নাম আছে। কিন্তু জাতির পিতার প্রিয় দুই পত্রিকার একটি থেকেও কাউকে নেওয়া হয়নি। দৈনিক ইত্তেফাক জাতির পিতার প্রতিষ্ঠিত দৈনিক। তিনি এর মালিকানা তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে দিয়েছিলেন। আবুল কালাম আজাদসহ ইত্তেফাকের বহু সংবাদকর্মী এখনো আছেন তারা কেন কমিটিতে জায়গা পেলেন না, সে প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? ‘বাংলার বাণী’ আওয়ামী লীগের মুখপত্র ছিল। এ পত্রিকাটিও অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই ’৭৫-পরবর্তী সময়ে কাজ করেছে। এদের অনেক সংবাদকর্মী এ কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারতেন। সুভাষ চন্দ্র বাদলরা কি ‘তারকা’ সাংবাদিক নন, এজন্যই এ কমিটিতে স্থান পাননি। ইত্তেফাক ও বাংলার বাণীকে বাদ দিয়ে কি জাতির পিতার ইতিহাস সম্পূর্ণ হবে? জন্মশতবার্ষিকী কি মাহাত্ম্য পাবে?

আমি জানি না, যারা এ কমিটি করেছেন তারা ‘আজকের কাগজ’ সম্পর্কে কতটা জানেন। এ মাধ্যমেই একদল অবাধ্য তরুণ গণমাধ্যমে ‘জাতির পিতা’ পুনঃস্থাপন করেছিল। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট নিয়ে নঈম নিজামের লেখা কি আমাদের বর্তমান আমলারা পড়েছেন? মোদ্দা কথা হলো, এ বাস্তবায়ন কমিটি করা হয়েছে কিছু আমলার ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যক্তিদের দিয়ে। এখানে বঙ্গবন্ধু উপেক্ষিত হয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এক মহামানবের নাম। বাংলাদেশ বাঙালি জাতিসত্তা যত দিন থাকবে তত দিন বঙ্গবন্ধুর নাম থাকবে। তাঁর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারও নেই। ’৭৫ থেকে ’৯৬ পর্যন্ত জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা নিজেরাই ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। আবার, জাতির পিতা নিজেই আপন আলোয় উজ্জ্বল। তাঁকে নতুন করে মহিমান্বিত করার কিছু নেই। তাহলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে আমরা কী করতে চাই। আমরা চাই জাতির পিতার আদর্শ, তাঁর ভাবনা, তাঁর চেতনা সারা দেশে, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম যেন জানে বঙ্গবন্ধু কীভাবে একটি জাতিকে জাগিয়েছিলেন, কীভাবে একটি জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। এ কারণেই জন্মশতবার্ষিকীতে এমন সব ব্যক্তির থাকা দরকার ছিল যারা বঙ্গবন্ধুকে জানেন, বোঝেন, বিশেষ করে যে বাস্তবায়ন কমিটি হয়েছে সেই কমিটি কি শেষ পর্যন্ত সরকারের আর দশটা কমিটির মতোই একটি কমিটি হয়ে গেল না? একটা কথা মনে রাখতে হবে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সম্পদ নয়, তিনি সব বাঙালির সম্পদ, বাঙালি জাতির প্রতিষ্ঠাতা। তাই তাকে গণ্ডিবন্ধ রাখা কখনই সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হতে পারে না। বঙ্গবন্ধুকে দলমতের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। আমাদের সংবিধান অনুযায়ী তিনি জাতির পিতা। তাই, আওয়ামী লীগ বা সরকারের কিছু আমলার কবলে জাতির পিতা বন্দী থাকতে পারেন না, পারা উচিত নয়। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতাবান হয় তখনই একলা চলা রোগে পেয়ে বসে। দুঃসময়ের বন্ধুদের উপেক্ষা করে, অবহেলা করে। এর মূল্য আওয়ামী লীগকে বহুবার দিতে হয়েছে। তাই এখন কার কী অবস্থান, সেই বিচার বাদ দিয়ে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হওয়া উচিত সর্বজনীন। সব মত-পথের মানুষের সম্মিলিত উৎসবেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সার্থকতা পেতে পারে। আমলাতন্ত্রের হাতে যেন বঙ্গবন্ধু জিম্মি না হন। আর তা যদি হয় তাহলে বঙ্গবন্ধুর সর্বজনীনতা ক্ষুণ্ন হবে। এটা আওয়ামী লীগের জন্য তো নয়ই, দেশের জন্যও মঙ্গলময় হবে না। আমরা জাতির পিতার জন্মোৎসবে চাই উৎসবমুখর বাংলাদেশ। তবে সে উৎসব কেবল তোরণ আর ফানুসের উৎসব নয়। আমরা চাই হৃদয়ের উৎসব। যে উৎসবে প্রতিটি বাঙালি জাতির পিতাকে আরেকবার আবিষ্কার করবে, তাঁকে স্মরণ করবে হৃদয়ের ভিতর থেকে। আমলাতন্ত্রে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীকে বন্দী করবেন না প্লিজ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা