শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
আমলাতন্ত্রের কবলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী

আগামী বছর ২০২০ সাল, জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী পালন হবে, এমন একসময় যখন তাঁর হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্বে। জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা দেশের প্রধানমন্ত্রী। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের এর চেয়ে ভালো প্রেক্ষাপট আর কী হতে পারে। এমন সময় এই জন্মশতবার্ষিকী উৎসব উদ্যাপন হবে যখন জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’র পথে বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। যেমনটি জাতির পিতা বলেছিলেন ‘বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না’। সতি­ বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বিশে^র বিস্ময়। আমরা যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি, তাঁর আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করি, তারা উদ্বেলিত-আবেগাপ্লুত। আমরা সব সময় মনে করি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কোনো দলের নন, তিনি সবার। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল স্বাধীনতাবিরোধী পরাজিত অপশক্তি। ’৭৫-এর পর জাতির পিতা তাঁর প্রিয় মাতৃভূমিতেই নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। তাঁর নাম উচ্চারণ করা ছিল অপরাধ। সে সময়ের স্বৈরশাসকরা ৭ মার্চের ভাষণকে ভয় পেত। তাই ভাষণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল, অলিখিত ইশারায়। সে সময় মুক্তবুদ্ধির, প্রগতিমনা মানুষ প্রাণপণে বলার চেষ্টা করেছিল, জাতির পিতা কোনো দলের নন, কোনো গোষ্ঠীর নন। তিনি বাঙালির, বাংলাদেশের। বাংলাদেশের আরেক নাম শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু স্বৈরশাসকরা জাতির পিতার বিশালত্বকে খাটো করতেই বঙ্গবন্ধুকে আওয়ামী লীগের ঘরে বন্দী রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু সূর্যকে যেমন মেঘ সারাক্ষণ আড়াল করে রাখতে পারে না, তেমন জাতির পিতাও উদ্ভাসিত হয়েছেন। ইতিহাস বিকৃতি, আর মিথ্যাচারকে সরিয়ে জাতির পিতা আজ স্বমহিমায় ভাস্বর। আমরা যারা সাধারণ নাগরিক তারা এমন এক বাংলাদেশ চাই যেখানে মৌলিক প্রশ্নে বিভেদের বলিরেখা উপড়ে ফেলা হবে। জাতির পিতা, মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশ এসব বিষয়ে কোনো বিতর্ক হবে না। ১৫ আগস্ট কেউ কেক কেটে উল্লাস করবে না। বাংলাদেশে এখন তেমন এক পরিস্থিতির পটভূমি তৈরি হয়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হবে সর্বজনীন, সবাইকে নিয়ে, তেমনি এক আশার ফানুস বুকে ধারণ করেছিলাম। কিন্তু গত ১৪ ফেব্রুয়ারি, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে যে দুটি ঢাউস কমিটি গঠন করেছে, তা আমাকে এবং আমার মতো অনেককেই আশাহত করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ দুটি কমিটি করেছে। একটি কমিটি হলো ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় কমিটি।’ এ কমিটির আকার ১০২। এ কমিটিতে অনেক বিতর্কিত ব্যক্তি আছেন, যাদের এখানে থাকা সমীচীন নয়। কিন্তু সেই বিতর্কে আমি যাব না। কমিটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘জাতীয় কমিটি’। কদিন আগে প্রধানমন্ত্রী টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। সেই ভাষণে তিনি জাতীয় ঐকমত্যের কথা বলেছেন। বলেছেন ‘যারা ভোট দেয়নি, এই সরকার তাদেরও।’ এর নামই ‘জাতীয়’ অর্থাৎ পক্ষ-বিপক্ষ সবাইকে নিয়ে চলা। তাই যদি হবে, তাহলে জাতীয় কমিটিতে বঙ্গবন্ধুকে যারা জানেন, যারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কাজ করেছেন তারা নেই কেন? ড. কামাল হোসেন অন্য দল করেন। তার রাজনৈতিক বিভ্রান্তিও হয়তো আছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর প্রশ্নে তার কোনো পদস্খলন দেখিনি। বরং জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হওয়ার পর, দুই পাশে দুই বিএনপি নেতাকে নিয়ে বলেছেন ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়ন করতে চাই।’ তাকে এ কমিটিতে রাখলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হতো? জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর ভূমিকা নতুন করে বলার নেই। তাকেও এ কমিটিতে রাখা হয়নি। কমিটিতে নেই মোহাম্মদ নাসিম ছাড়া চার নেতার পরিবারের কেউ। অথচ তাদের অবদান, বঙ্গবন্ধুর জন্য তাদের ত্যাগ কে অস্বীকার করবে? অধ্যাপক আবু সাইয়িদের অনেক বিভ্রম আছে। কিন্তু তিনি বাংলাদেশে একমাত্র ব্যক্তি যিনি বঙ্গবন্ধুর ওপর গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকীর জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কি অমঙ্গল হতো? অধ্যাপক রেহমান সোবহানকে বঙ্গবন্ধু ভালোবাসতেন। জাতির পিতা যে ছয় দফা প্রণয়ন করেছিলেন সেখানে তাকে সহযোগিতা করেছিলেন অধ্যাপক রেহমান সোবহান। স্বাধীনতার পর জাতির পিতার অনেক অর্থনৈতিক নীতি ও কৌশলের তিনি পরামর্শদাতা ছিলেন। রেহমান সোবহান এ কমিটিতে থাকলে কার ক্ষতি হতো?

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম কমিউনিস্ট পার্টি করেন। ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর যারা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করেছিলেন তার মধ্যে সেলিম অন্যতম। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিরোধ, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে নয়।

পংকজ ভট্টাচার্য জাতির পিতার ঘনিষ্ঠ রাজনীতিবিদ ছিলেন। বাকশালে যোগ দিয়েছিলেন। এখন রাজনীতিতে প্রায় অপাঙ্ক্তেয়। জাতীয় কমিটিতে তিনি থাকলে কী সমস্যা হতো আমার জানা নেই। এ রকম অনেক ব্যক্তি আছেন যারা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন, স্নেহধন্য ছিলেন, কিন্তু জাতীয় কমিটিতে নেই। জাতীয় পার্টি থেকে কেন এরশাদকেই জাতীয় কমিটিতে থাকতে হবে? কাজী ফিরোজ রশীদের মতো ব্যক্তিরা যারা বঙ্গবন্ধুর স্নেহধন্য ছিলেন তারা কেন কমিটিতে থাকবে না। এ রকম অনেক নাম বলা যায়, যারা থাকলে জন্মশতবার্ষিকীর কমিটিতে জাতির পিতাকে খুঁজে পাওয়া যেত। এ কমিটি জাতির পিতার জন্মবর্ষটা তাদের আবেগ আর স্মৃতি দিয়ে রাঙিয়ে দিতে পারত। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা হয়নি। আমার বিবেচনায় এ কমিটি একটি আমলানির্ভর সরকারি কমিটি হয়েছে। এ কমিটির এক তৃতীয়াংশ সদস্যই মন্ত্রী, আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। একটা আমলানির্ভর কমিটি কি জাতির পিতার এক আবেগঘন জন্মদিন পালন করতে পারবে? জাতীয় কমিটি নিয়ে তাও একটা যুক্তি দাঁড় করানোই যায়, এ কমিটি নীতিনির্ধারণী কমিটি। আর যেহেতু এ কমিটিতে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা আছেন, তাই এ কমিটিতে যারাই থাকুক খুব একটা পার্থক্য হবে না। এ কমিটিতে তারা অলঙ্কার হিসেবেই থাকবেন। কিন্তু ‘জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি’ নামে যে কমিটি হয়েছে তা এক কথায় ভয়াবহ। ৬২ সদস্যের এ কমিটির অর্ধেকই আমলা। আমলাদের বাইরে যারা আছেন তাদের অনেককে নিয়ে আমার ঘোরতর আপত্তি আছে। আপত্তির কথা না-ই বা বললাম, এ কমিটি ভুলে ভরা। কমিটির ৫৮ নম্বর সদস্য মোজাম্মেল বাবু, তার পদবি দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক, আবার ৪৮ নম্বর সদস্য ফরিদুর রেজা সাগরের পরিচয় লেখা আছে ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, চ্যানেল আই। মোজাম্মেল বাবু আমার জানা মতে একটি সাপ্তাহিক প্রকাশ করেছিলেন স্বৈরশাসনের আমলে। লেখালেখি করেছেন, এখন তিনি ৭১ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। মালিক ও সাংবাদিকের মধ্যে যে একটা ব্যবধান-রেখা আছে তা কি আমাদের জ্ঞানী আমলারা জানেন না? এ তালিকায় ৫৯ নম্বরে আছে সুভাষ সিংহ রায়ের নাম। তাকেও পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক হিসেবে। আমলাতন্ত্রের আনুকূল্যে এ দেশে একজন পেশাদার ফার্মাসিস্টও সাংবাদিক বনে যান বটে।

আমি অবাক হয়েছি এ তালিকায় ম. হামিদের নাম না দেখে। ’৭৫-এর পর তিনিই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র ‘সেই অন্ধকার রাত’ তৈরি করেছিলেন; যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে বিপুল প্রশংসিত হয়েছিল। এ তালিকায় বেশ কজন সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট সাংবাদিকের নাম আছে। কিন্তু জাতির পিতার প্রিয় দুই পত্রিকার একটি থেকেও কাউকে নেওয়া হয়নি। দৈনিক ইত্তেফাক জাতির পিতার প্রতিষ্ঠিত দৈনিক। তিনি এর মালিকানা তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে দিয়েছিলেন। আবুল কালাম আজাদসহ ইত্তেফাকের বহু সংবাদকর্মী এখনো আছেন তারা কেন কমিটিতে জায়গা পেলেন না, সে প্রশ্নের উত্তর কে দেবে? ‘বাংলার বাণী’ আওয়ামী লীগের মুখপত্র ছিল। এ পত্রিকাটিও অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই ’৭৫-পরবর্তী সময়ে কাজ করেছে। এদের অনেক সংবাদকর্মী এ কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারতেন। সুভাষ চন্দ্র বাদলরা কি ‘তারকা’ সাংবাদিক নন, এজন্যই এ কমিটিতে স্থান পাননি। ইত্তেফাক ও বাংলার বাণীকে বাদ দিয়ে কি জাতির পিতার ইতিহাস সম্পূর্ণ হবে? জন্মশতবার্ষিকী কি মাহাত্ম্য পাবে?

আমি জানি না, যারা এ কমিটি করেছেন তারা ‘আজকের কাগজ’ সম্পর্কে কতটা জানেন। এ মাধ্যমেই একদল অবাধ্য তরুণ গণমাধ্যমে ‘জাতির পিতা’ পুনঃস্থাপন করেছিল। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট নিয়ে নঈম নিজামের লেখা কি আমাদের বর্তমান আমলারা পড়েছেন? মোদ্দা কথা হলো, এ বাস্তবায়ন কমিটি করা হয়েছে কিছু আমলার ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যক্তিদের দিয়ে। এখানে বঙ্গবন্ধু উপেক্ষিত হয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এক মহামানবের নাম। বাংলাদেশ বাঙালি জাতিসত্তা যত দিন থাকবে তত দিন বঙ্গবন্ধুর নাম থাকবে। তাঁর নাম মুছে ফেলার সাধ্য কারও নেই। ’৭৫ থেকে ’৯৬ পর্যন্ত জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা নিজেরাই ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। আবার, জাতির পিতা নিজেই আপন আলোয় উজ্জ্বল। তাঁকে নতুন করে মহিমান্বিত করার কিছু নেই। তাহলে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে আমরা কী করতে চাই। আমরা চাই জাতির পিতার আদর্শ, তাঁর ভাবনা, তাঁর চেতনা সারা দেশে, সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে। বিশেষ করে নতুন প্রজন্ম যেন জানে বঙ্গবন্ধু কীভাবে একটি জাতিকে জাগিয়েছিলেন, কীভাবে একটি জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। এ কারণেই জন্মশতবার্ষিকীতে এমন সব ব্যক্তির থাকা দরকার ছিল যারা বঙ্গবন্ধুকে জানেন, বোঝেন, বিশেষ করে যে বাস্তবায়ন কমিটি হয়েছে সেই কমিটি কি শেষ পর্যন্ত সরকারের আর দশটা কমিটির মতোই একটি কমিটি হয়ে গেল না? একটা কথা মনে রাখতে হবে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সম্পদ নয়, তিনি সব বাঙালির সম্পদ, বাঙালি জাতির প্রতিষ্ঠাতা। তাই তাকে গণ্ডিবন্ধ রাখা কখনই সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হতে পারে না। বঙ্গবন্ধুকে দলমতের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে। আমাদের সংবিধান অনুযায়ী তিনি জাতির পিতা। তাই, আওয়ামী লীগ বা সরকারের কিছু আমলার কবলে জাতির পিতা বন্দী থাকতে পারেন না, পারা উচিত নয়। আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতাবান হয় তখনই একলা চলা রোগে পেয়ে বসে। দুঃসময়ের বন্ধুদের উপেক্ষা করে, অবহেলা করে। এর মূল্য আওয়ামী লীগকে বহুবার দিতে হয়েছে। তাই এখন কার কী অবস্থান, সেই বিচার বাদ দিয়ে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী হওয়া উচিত সর্বজনীন। সব মত-পথের মানুষের সম্মিলিত উৎসবেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সার্থকতা পেতে পারে। আমলাতন্ত্রের হাতে যেন বঙ্গবন্ধু জিম্মি না হন। আর তা যদি হয় তাহলে বঙ্গবন্ধুর সর্বজনীনতা ক্ষুণ্ন হবে। এটা আওয়ামী লীগের জন্য তো নয়ই, দেশের জন্যও মঙ্গলময় হবে না। আমরা জাতির পিতার জন্মোৎসবে চাই উৎসবমুখর বাংলাদেশ। তবে সে উৎসব কেবল তোরণ আর ফানুসের উৎসব নয়। আমরা চাই হৃদয়ের উৎসব। যে উৎসবে প্রতিটি বাঙালি জাতির পিতাকে আরেকবার আবিষ্কার করবে, তাঁকে স্মরণ করবে হৃদয়ের ভিতর থেকে। আমলাতন্ত্রে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীকে বন্দী করবেন না প্লিজ।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন