শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ডিজিটাল বাংলাদেশে অটো পাস!

ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল বাংলাদেশে অটো পাস!

‘অটো পাস’ শ্ব্দটির সঙ্গে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের পরিচয় হয় স্বাধীনতার উষালগ্নে। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসের মহান মুক্তিযুদ্ধে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয় বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সংযুক্ত হয় অটো পাস প্রথা। তবে পাবলিক পরীক্ষায় নয়, অর্থাৎ এসএসসি, এইচএসসি, ডিগ্রি, মাস্টার্স পরীক্ষায় মেধা মূল্যায়ন হয় স্বল্প সিলেবাসে। মূলত শিক্ষাব্যবস্থার ধ্বংস শুরু হয় অটো পাস ও সংক্ষিপ্ত পাঠ্যক্রম দিয়ে। তারই ধারাবাহিকতায় সৃজনশীলতা পরিহার করে গাইড বই, নোট বই ব্যবহার করে জন্ম নেয় অভিশ্প্ত ‘নকল’। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের পাবলিক পরীক্ষাগুলো অনুষ্ঠিত হয় পরবর্তী বছর অর্থাৎ ’৭২ সালে। একই বছর দুবার সমাপনী পরীক্ষা নেওয়া হয়। তখন শিক্ষাবিদরা বুঝে উঠতে পারেননি কোনো না কোনো সময় এসে সেশ্নজট বাঁধবেই। দেখা গেছে, ঢাকা বিশ্বিদ্যালয়ে ১৯৭৫ ও ’৭৬ সালে এইচএসসি পাস শিক্ষার্থীদের একই সেশ্নে ভর্তি হতে হয়েছিল। তার পরও শিক্ষার ‘গ্রিডলক’ খোলেনি আশির দশ্ক পর্যন্ত। সে শিক্ষা থেকেও নীতিনির্ধারকরা শিক্ষা নিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের কারণে তখনকার শিক্ষায় জট লাগার বিষয়টি শুধু বংলাদেশের জন্যই ছিল।

বিশ্ব্যাপী শিক্ষাব্যবস্থায় কভিড-১৯ কোনো দেশ্কেই ছাড় দেয়নি। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার হাব দেশ্গুলো যেমন ভারত, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, গ্রেড ব্রিটেন, কানাডা বা আমেরিকাকে লিড হিসেবে আর আমরা বাংলাদেশ লগ হিসেবে (খবধফ ষড়ম) অর্থাৎ তাদের শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন অনুসরণ করা যেতে পারত। কিন্তু আজকের বাস্তবতায় উন্নত বিশ্বের কোথাও অটো পাস দেওয়া হয়নি। এমন কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স) ব্যারোমিটার নেই যা দ্বারা মেধার পরিমাপ করা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে পরীক্ষাহীন মেধাকে মূল্যায়িত করে এইচএসসির সার্টিফিকেট দেওয়া হবে জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করে। বিগত তিন বছরের জেএসসি ও এসএসসি ফলনির্ভর গাণিতিক পরিসংখ্যানের নমুনা হতে পারে নিম্নরূপ-

সম্ভাব্য টাইম সিরিজ ফোরকাস্টিং ম্যাথডের ভিত্তিতে দেখা যায়, এ বছর সম্ভাব্য পাসের হার হতো ৮১.২২% ও সম্ভাব্য জিপিএ-৫-এর সংখ্যা হতো ৬৫,৩১০। প্রশ্ন হচ্ছে, কোন পদ্ধতিতে নির্ধারিত হবে, জেএসসি ২০১৫ সালে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১,৮৭,৫০২ ও এসএসসি ২০১৮ সালে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১,১০,৬২৯ জন শিক্ষার্থী, যারা ২০২০ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ আশা করছে। অন্যদিকে অনেক শিক্ষার্থী জেএসসির পরীক্ষাকে গুরুত্বহীন ভেবেছিল কিংবা জিপিএ-৫ পায়নি। অনেকেই এসএসসি পরীক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে, এরই মধ্যে ২০১৯ সালের অনেক শিক্ষার্থীই মানোন্নয়ন পরীক্ষা দেবে। তা ছাড়া যারা এসএসসিতে জিপিএ-৫ পায়নি, তারা এবার মরিয়া হয়ে প্রস্তুতি নিয়েছে উচ্চশিক্ষায় ভালো করার জন্য অর্থাৎ এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়ার জন্য। জিপিএ-৫-এর সংখ্যাতত্ত্ব গাণিতিকভাবে বের করা সম্ভব হলেও মূলত কারা জিপিএ-৫ পাবে, সে নাম বের করা হবে কোন পদ্ধতিতে? তাহলে সার্বিক মূল্যায়ন কোন জাদুর কাঠি দিয়ে করা হবে, সে প্রশ্নটি রয়েই গেল। অন্যদিকে প্রশ্ন হচ্ছে, বঞ্চিত পরীক্ষার্থীদের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করার কোনো সুযোগ বিবেচনা করা হবে (রাইটস টু আপিল) কিনা? সে বোধ থেকেই বিশ্বের কোনো দেশই অটো পাস দেয়নি। অটো পাস ইজ নট দ্য বেস্ট সলিউশ্ন।

এদিকে, ঢাকা বিশ্বিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় উচ্চমাধ্যমিক ও মাধ্যমিকের ২০% এবং লিখিত ৫০% ও বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ৩০%-এর ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে বলে ঘোষণা করেছে। তাহলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে লিখিত পরীক্ষার সম্মুখীন শিক্ষার্থীদের হতেই হবে। সারা দেশে করোনার সময় প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্বিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষকম-লী ছুটিতে ছিলেন ও শ্রেণিকক্ষগুলো অব্যবহৃত ছিল। সে ক্ষেত্রে উপকেন্দ্র বাড়িয়ে দেশ্ব্যাপী এইচএসসি পরীক্ষা নিতে বাধা কোথায়? অটো পাসের কারণে জাতি বহুদিন খেসারত দিয়েছে, আবারও অটো পাস দিয়ে অতীত ভুলের পুনরাবৃত্তি করে জাতিকে মেধাশূন্যতার গহিন গহ্বরে নিপতিত করছে কোন স্বার্থে?

ইতিমধ্যে বিশ স্বাস্থ্য সংস্থার আগাম বাণীতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কথা বলা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষাব্যবস্থা প্রস্তুতি তেমন একটা সরব হয়ে ওঠেনি। অন্যদিকে পরিপূর্ণভাবে আমেরিকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইন শিক্ষা পদ্ধতি গ্রহণের কারণে পাশের ভারতের প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থী আমেরিকার নামিদামি বিশ্বিদ্যালয়গুলোয় অনলাইনে ভর্তি হয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছে অনলাইন শিক্ষার বিকল্প নেই। এজন্য প্রায় সব প্রতিষ্ঠান অনলাইনে লেখাপড়া চালুর চেষ্টা করছে। প্রসঙ্গত, অনেক সিনিয়র শিক্ষক মানসিকভাবে অনলাইন শিক্ষায় অনভ্যস্ত হওয়ায় অনলাইন ফোবিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। সে ক্ষেত্রেও সরকারের অনলাইন শিক্ষক ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতি বছর প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত এনসিটিবি কর্তৃক প্রায় সাড়ে এগারো শ কোটি টাকার বই বিনামূল্যে বিতরণ করে। যদি বর্তমান সরকার অনলাইন শিক্ষা প্রাধান্য দিয়ে বইয়ের পরিবর্তে ট্যাব আকারে ই-বুক বিতরণ করে তবে আগামী দিনে ব্যয় অনেকাংশে সাশ্রয় হবে। কারণ, পাঠ্যপুস্তক পরবর্তী বছরে ব্যবহারযোগ্য নয় বলে পুনরায় প্রিন্ট করতে হয়। অথচ ট্যাব পরবর্তী বছরের শিক্ষার্থীদের জন্য সরবরাহ করা যেতে পারে। ই-বুক, ই-লাইব্রেরি, বাংলাদেশ বেতারের দ্বিতীয় চ্যানেলটি, যা সংসদের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে, তার উপযুক্ত ব্যবহারের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অনলাইন শিক্ষাব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর জন্য ইন্টারনেট প্রোভাইডারদের স্বল্পমূল্যে সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের তাদের পরিচয় কোডের মাধ্যমে ইন্টারনেট দিতে হবে। সব লাইব্রেরির বইকে ই-লাইব্রেরিতে কনভার্ট করতে হবে।

বিশ্বায়নের যুগে শিক্ষাকে ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও মালয়েশিয়া বাণিজ্যিকায়ন করেছে, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মোটেই পিছিয়ে থাকার কোনো কারণ নেই। অনলাইন এডুকেশ্ন বিশ্সমাদ্রিত, তাই বলে ক্লাসরুমের প্রয়োজন নেই- এমনটিও নয়, উভয়ের সমন্বয়ে শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালিত হচ্ছে পৃথিবীময়। বাংলাদেশ সে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য ইতিমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্লোগানে উদ্বেলিত। কালক্ষেপণ না করে সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতেই হবে- করোনার বাস্তবতা মেনে নিয়ে উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে চালিয়ে যাওয়া।

 

 লেখক : সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও চেয়ারম্যান, ইআরআই

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা
নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ
মালয়েশিয়া-থাইল্যান্ড সীমান্তে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবি, শতাধিক নিখোঁজ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সাথে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
বিএনপির সাথে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিজের লিভার দান করে স্বামীর জীবন বাঁচালেন খাদিজা
নিজের লিভার দান করে স্বামীর জীবন বাঁচালেন খাদিজা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ার নতুন ডিসি তৌফিকুর রহমান
বগুড়ার নতুন ডিসি তৌফিকুর রহমান

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের প্রেমিকের বন্ধুকে পিটিয়ে হত্যা; ১৪ দিনেও গ্রেফতার নেই
মেয়ের প্রেমিকের বন্ধুকে পিটিয়ে হত্যা; ১৪ দিনেও গ্রেফতার নেই

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর পা বিচ্ছিন্ন
সিদ্ধিরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীর পা বিচ্ছিন্ন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরায় জমজমাট আয়োজনে কর্পোরেট ফুটসাল কাপ সম্পন্ন
বসুন্ধরায় জমজমাট আয়োজনে কর্পোরেট ফুটসাল কাপ সম্পন্ন

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'বগুড়া-১ আসনের কাজী রফিকুলের নামে প্রচারিত ভিডিওটি সত্য নয়'
'বগুড়া-১ আসনের কাজী রফিকুলের নামে প্রচারিত ভিডিওটি সত্য নয়'

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
জাতীয় প্রেস ক্লাবে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখে ফিলিপাইন
ফের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ের মুখে ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১
ইউক্রেনের আবাসিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলা, নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি
বন্দুক ঠেকিয়ে এতিমখানার লুটের গরু ৯ দিনেও উদ্ধার হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার
কানাডায় ঢাবি ফোরামের ক‍্যারিয়ার সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল
৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের মাইলফলক : ব্যারিস্টার মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি
ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষাসহ দুই অধ্যাদেশের প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস
গুলশান অলিম্পিয়াড ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন জিওয়াইসি ডমিনেটরস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা