শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ডিজিটাল বাংলাদেশে অটো পাস!

ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল বাংলাদেশে অটো পাস!

‘অটো পাস’ শ্ব্দটির সঙ্গে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের পরিচয় হয় স্বাধীনতার উষালগ্নে। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাসের মহান মুক্তিযুদ্ধে রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয় বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সংযুক্ত হয় অটো পাস প্রথা। তবে পাবলিক পরীক্ষায় নয়, অর্থাৎ এসএসসি, এইচএসসি, ডিগ্রি, মাস্টার্স পরীক্ষায় মেধা মূল্যায়ন হয় স্বল্প সিলেবাসে। মূলত শিক্ষাব্যবস্থার ধ্বংস শুরু হয় অটো পাস ও সংক্ষিপ্ত পাঠ্যক্রম দিয়ে। তারই ধারাবাহিকতায় সৃজনশীলতা পরিহার করে গাইড বই, নোট বই ব্যবহার করে জন্ম নেয় অভিশ্প্ত ‘নকল’। মুক্তিযুদ্ধের সময়ের পাবলিক পরীক্ষাগুলো অনুষ্ঠিত হয় পরবর্তী বছর অর্থাৎ ’৭২ সালে। একই বছর দুবার সমাপনী পরীক্ষা নেওয়া হয়। তখন শিক্ষাবিদরা বুঝে উঠতে পারেননি কোনো না কোনো সময় এসে সেশ্নজট বাঁধবেই। দেখা গেছে, ঢাকা বিশ্বিদ্যালয়ে ১৯৭৫ ও ’৭৬ সালে এইচএসসি পাস শিক্ষার্থীদের একই সেশ্নে ভর্তি হতে হয়েছিল। তার পরও শিক্ষার ‘গ্রিডলক’ খোলেনি আশির দশ্ক পর্যন্ত। সে শিক্ষা থেকেও নীতিনির্ধারকরা শিক্ষা নিতে পারেননি। মুক্তিযুদ্ধের কারণে তখনকার শিক্ষায় জট লাগার বিষয়টি শুধু বংলাদেশের জন্যই ছিল।

বিশ্ব্যাপী শিক্ষাব্যবস্থায় কভিড-১৯ কোনো দেশ্কেই ছাড় দেয়নি। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার হাব দেশ্গুলো যেমন ভারত, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, গ্রেড ব্রিটেন, কানাডা বা আমেরিকাকে লিড হিসেবে আর আমরা বাংলাদেশ লগ হিসেবে (খবধফ ষড়ম) অর্থাৎ তাদের শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন অনুসরণ করা যেতে পারত। কিন্তু আজকের বাস্তবতায় উন্নত বিশ্বের কোথাও অটো পাস দেওয়া হয়নি। এমন কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স) ব্যারোমিটার নেই যা দ্বারা মেধার পরিমাপ করা সম্ভব। সে ক্ষেত্রে পরীক্ষাহীন মেধাকে মূল্যায়িত করে এইচএসসির সার্টিফিকেট দেওয়া হবে জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করে। বিগত তিন বছরের জেএসসি ও এসএসসি ফলনির্ভর গাণিতিক পরিসংখ্যানের নমুনা হতে পারে নিম্নরূপ-

সম্ভাব্য টাইম সিরিজ ফোরকাস্টিং ম্যাথডের ভিত্তিতে দেখা যায়, এ বছর সম্ভাব্য পাসের হার হতো ৮১.২২% ও সম্ভাব্য জিপিএ-৫-এর সংখ্যা হতো ৬৫,৩১০। প্রশ্ন হচ্ছে, কোন পদ্ধতিতে নির্ধারিত হবে, জেএসসি ২০১৫ সালে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১,৮৭,৫০২ ও এসএসসি ২০১৮ সালে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ১,১০,৬২৯ জন শিক্ষার্থী, যারা ২০২০ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ আশা করছে। অন্যদিকে অনেক শিক্ষার্থী জেএসসির পরীক্ষাকে গুরুত্বহীন ভেবেছিল কিংবা জিপিএ-৫ পায়নি। অনেকেই এসএসসি পরীক্ষাকে গুরুত্ব দিয়েছে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে, এরই মধ্যে ২০১৯ সালের অনেক শিক্ষার্থীই মানোন্নয়ন পরীক্ষা দেবে। তা ছাড়া যারা এসএসসিতে জিপিএ-৫ পায়নি, তারা এবার মরিয়া হয়ে প্রস্তুতি নিয়েছে উচ্চশিক্ষায় ভালো করার জন্য অর্থাৎ এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়ার জন্য। জিপিএ-৫-এর সংখ্যাতত্ত্ব গাণিতিকভাবে বের করা সম্ভব হলেও মূলত কারা জিপিএ-৫ পাবে, সে নাম বের করা হবে কোন পদ্ধতিতে? তাহলে সার্বিক মূল্যায়ন কোন জাদুর কাঠি দিয়ে করা হবে, সে প্রশ্নটি রয়েই গেল। অন্যদিকে প্রশ্ন হচ্ছে, বঞ্চিত পরীক্ষার্থীদের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করার কোনো সুযোগ বিবেচনা করা হবে (রাইটস টু আপিল) কিনা? সে বোধ থেকেই বিশ্বের কোনো দেশই অটো পাস দেয়নি। অটো পাস ইজ নট দ্য বেস্ট সলিউশ্ন।

এদিকে, ঢাকা বিশ্বিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় উচ্চমাধ্যমিক ও মাধ্যমিকের ২০% এবং লিখিত ৫০% ও বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ৩০%-এর ওপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে বলে ঘোষণা করেছে। তাহলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে লিখিত পরীক্ষার সম্মুখীন শিক্ষার্থীদের হতেই হবে। সারা দেশে করোনার সময় প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্বিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষকম-লী ছুটিতে ছিলেন ও শ্রেণিকক্ষগুলো অব্যবহৃত ছিল। সে ক্ষেত্রে উপকেন্দ্র বাড়িয়ে দেশ্ব্যাপী এইচএসসি পরীক্ষা নিতে বাধা কোথায়? অটো পাসের কারণে জাতি বহুদিন খেসারত দিয়েছে, আবারও অটো পাস দিয়ে অতীত ভুলের পুনরাবৃত্তি করে জাতিকে মেধাশূন্যতার গহিন গহ্বরে নিপতিত করছে কোন স্বার্থে?

ইতিমধ্যে বিশ স্বাস্থ্য সংস্থার আগাম বাণীতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কথা বলা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষাব্যবস্থা প্রস্তুতি তেমন একটা সরব হয়ে ওঠেনি। অন্যদিকে পরিপূর্ণভাবে আমেরিকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অনলাইন শিক্ষা পদ্ধতি গ্রহণের কারণে পাশের ভারতের প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থী আমেরিকার নামিদামি বিশ্বিদ্যালয়গুলোয় অনলাইনে ভর্তি হয়েছে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছে অনলাইন শিক্ষার বিকল্প নেই। এজন্য প্রায় সব প্রতিষ্ঠান অনলাইনে লেখাপড়া চালুর চেষ্টা করছে। প্রসঙ্গত, অনেক সিনিয়র শিক্ষক মানসিকভাবে অনলাইন শিক্ষায় অনভ্যস্ত হওয়ায় অনলাইন ফোবিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। সে ক্ষেত্রেও সরকারের অনলাইন শিক্ষক ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা নিতে হবে।

বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতি বছর প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত এনসিটিবি কর্তৃক প্রায় সাড়ে এগারো শ কোটি টাকার বই বিনামূল্যে বিতরণ করে। যদি বর্তমান সরকার অনলাইন শিক্ষা প্রাধান্য দিয়ে বইয়ের পরিবর্তে ট্যাব আকারে ই-বুক বিতরণ করে তবে আগামী দিনে ব্যয় অনেকাংশে সাশ্রয় হবে। কারণ, পাঠ্যপুস্তক পরবর্তী বছরে ব্যবহারযোগ্য নয় বলে পুনরায় প্রিন্ট করতে হয়। অথচ ট্যাব পরবর্তী বছরের শিক্ষার্থীদের জন্য সরবরাহ করা যেতে পারে। ই-বুক, ই-লাইব্রেরি, বাংলাদেশ বেতারের দ্বিতীয় চ্যানেলটি, যা সংসদের জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে, তার উপযুক্ত ব্যবহারের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অনলাইন শিক্ষাব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর জন্য ইন্টারনেট প্রোভাইডারদের স্বল্পমূল্যে সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশ্বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের তাদের পরিচয় কোডের মাধ্যমে ইন্টারনেট দিতে হবে। সব লাইব্রেরির বইকে ই-লাইব্রেরিতে কনভার্ট করতে হবে।

বিশ্বায়নের যুগে শিক্ষাকে ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও মালয়েশিয়া বাণিজ্যিকায়ন করেছে, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মোটেই পিছিয়ে থাকার কোনো কারণ নেই। অনলাইন এডুকেশ্ন বিশ্সমাদ্রিত, তাই বলে ক্লাসরুমের প্রয়োজন নেই- এমনটিও নয়, উভয়ের সমন্বয়ে শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালিত হচ্ছে পৃথিবীময়। বাংলাদেশ সে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য ইতিমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্লোগানে উদ্বেলিত। কালক্ষেপণ না করে সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতেই হবে- করোনার বাস্তবতা মেনে নিয়ে উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষাব্যবস্থাকে চালিয়ে যাওয়া।

 

 লেখক : সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও চেয়ারম্যান, ইআরআই

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়