শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

যে এক্সক্লুসিভ খবর খুঁজিনি নিয়তি তাই দিয়েছে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যে এক্সক্লুসিভ খবর খুঁজিনি নিয়তি তাই দিয়েছে

রাজনৈতিক ও সংসদ বিষয়ক রিপোর্টার থাকতে আমি এক্সক্লুসিভ রিপোর্টের নেশায় থাকতাম। কোনো সিন্ডিকেট রিপোর্টিংয়ে জড়িত ছিলাম না। চোখ-কান খোলা রেখে সতর্ক থাকতাম। রিপোর্ট তন্ন তন্ন করে বের করতাম। খবর পাঠকের সম্পদ। পাঠকের প্রতি পেশার প্রতি ইবাদত ছিল। পরিশ্রমী ছিলাম। সর্বত্র ছুটে বেড়াতাম। কত জায়গায় শোনা একটি লাইন আমার খবরের উৎস হতো। মিডিয়া-স্বীকৃত অব দ্য রেকর্ড আমি মানতাম না। ঘটনা সত্য মানেই রিপোর্ট। সোর্স ক্রসিংয়ে এমনভাবে রিপোর্ট বের করতাম অনেকে বলতেন যেন আমি মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলাম- দল, লিয়াজোঁ কমিটি, মহাজোট বা কূটনীতিকদের সঙ্গেই হোক। জীবনের সেরা সময় রিপোর্টিংকাল শেষে কলাম লেখা শুরু। তাও প্রথাভাঙা। আমি গর্বিত একালের রাজনৈতিক রিপোর্টারদের চেয়ে। দেশবরেণ্য স্বাধীনতা সংগ্রামী জাতীয় নেতা থেকে কত রাজনীতিবিদের গভীর সান্নিধ্য পেয়েছি। কত বীরের সঙ্গে নাগরিক সমাজের পন্ডিতদের সঙ্গে সখ্য গড়েছি। জাতীয় নেতাদের সঙ্গে আমার যত তর্কযুদ্ধ হয়েছে তাদের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক গভীর হয়েছে। তাদের অনেক বড় অংশ নেই। হাতে গোনা কজন বেঁচে আছেন। অনেক বড় বড় নেতা সমালোচনা সইতে পারেন না। তাই তারা আর বড় হতে পারেননি। জগদ্বিখ্যাত রাজনীতিবিদদের সবাই সমালোচনা সইতে পারতেন। তাই মহাকালের ইতিহাসে তাঁরাই আলোকিত কিংবদন্তি হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা জীবনের ২৭ বছর শ্বেতাঙ্গ শাসকদের বর্বর কারা নির্যাতন সহ্য করেছেন। মুক্ত পৃথিবীতে তিনি প্রমাণ করেছেন ক্ষমতার লোভ নয়, জাতীয় ঐক্যে শত্রুকেও আলিঙ্গন করতে হয়। তিনি বলেছিলেন, আমি গান্ধীর ভক্ত কিন্তু নেহেরু আমার আইডল। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত নেহেরু উদার গণতন্ত্রী ছিলেন। ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। দলে বল্লভভাই প্যাটেলের পাল্লা ভারী হলেও গান্ধী নেহেরুকেই এ কারণে প্রধানমন্ত্রী করেন। গান্ধীর প্রতি ভক্তিতে প্যাটেলসহ সবাই মেনেও নেন। আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই একক ক্যারিশমায় নেতা ও দল তৈরি করে জীবনের ১৩ বছর জেল খেটে জনগণকে এক মোহনায় মিলিত করে স্বাধীনতা, নির্বাচন ও মুক্তিযুদ্ধে বিজয় এনে দেন। তাঁর মতোন বিশাল হৃদয়ের আরেক উদার গণতন্ত্রী রাজনীতিবিদ শত বছরে আসবে না। কিন্তু তাঁর প্রতি যে অপরাধ করা হয়েছে তার খেসারত জাতিকে দিয়ে যেতে হবে। কত দিন জানি না। তাঁর বই পড়ি সবাই। হৃদয়ে চেতনায় আদর্শ জীবনবোধে লালন করি না। দেশটাই তাঁর আদর্শ থেকে বিচ্যুত।

তাঁর নীতিবোধ, জীবনবোধ, দর্শন কোথাও মেলে না তাঁর স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতিতে। এর মধ্যে আদর্শহীন রাজনীতিতে গণমানুষ-সম্পৃক্ত গণমুখী রাজনীতিবিদ-শূন্য হয়েছে রাজনীতি। ক্ষমতার প্রাসাদে নানা পেশার মুখ ভাসে। এটা রাজনীতির মরুকাল হলেও রাজনীতির জন্য সর্বনাশা। লোভের সর্বনাশা পথে ভেসেছে দেশ। একসময় যে আদর্শিক রাজনীতির সমাজ ছিল আজ বিলীন হওয়ার পথে।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের মহান আদর্শ ও শক্তির সর্বনাশ করেছি ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যায়। সামরিক শাসন থেকে গণতন্ত্রের জমানায় নানা অশুভ শক্তির সঙ্গে আপস করে। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সম্মান নিয়ে আলেমদের সঙ্গে সখ্য রাখবেন। কিন্তু দেশকে মানসিকতায় ধর্মান্ধ উগ্র স্বাধীনতাবিরোধী মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেওয়া যায় না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্তির অঙ্গীকার থেকে দেশকে সরিয়ে নেওয়া যাবে না। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করতেই হবে। মানুষের ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র রাষ্ট্রের মালিকানা দিতে হবে।

কিন্তু নিয়তি আমার জীবনে এমন এক্সক্লুসিভ আকস্মিক ব্যাধির খবর জানাবে আমি তার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। ছেলেটি এক বছরের বেশি কাটিয়ে বার অ্যাট ল শেষ করে কঠিন লকডাউন করোনার ছোবলের ভিতর থেকে কীভাবে আসবে ৩০ ডিসেম্বর ফ্লাইটে আমি জানি না। তার কান্না শুনেও আমাকে বলতে হয়েছে ২৭ ডিসেম্বর আমি মুম্বাই চলে যাব। তুমি প্রয়োজনে পরে যেও। ছয়বার এনজিওগ্রাম করে তিনবার হার্টে রিং পরিয়েছি। কিন্তু মাল্টিপল মায়োলমা নামের রোগটির কথা আগে কখনো শুনিনি। সেটিই কিনা একান্ত গোপনে আমাকে আক্রমণ করে বসল।

আমি বলতাম, নির্জীবের দীর্ঘ জীবনের চেয়ে বীরের স্বল্পজীবন উত্তম। কিন্তু বীরত্বের জীবন আমি রাখতে পারিনি। নোয়াম চমস্কি থেকে অরুন্ধতী রায়ের মতো সমাজে লিখতে বা রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ দিতে যে সুযোগ দিয়েছে গণতন্ত্রের খোলা জানালা আমাকে তা দেয়নি। গণমাধ্যম কারও রক্ষিতা হতে পারে না। দলবাজির অন্ধকার থেকে যেমন মানুষের জন্য আলোর ধারায় আনতে হবে, তেমনি রাজনীতিকে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদার গণতন্ত্রের পথে আনতে হবে যেখানে জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, গ্রেনেড বোমার বীভৎস চিত্র ফিরে আসতে পারবে না।

বেঁচে থাকলে দেশ ও মানুষের কল্যাণে লড়াইটা আরও শানিত করব। আমি ধর্মান্ধ রাজনীতির স্বাধীনতাবিরোধী বাজিকরদের বিরুদ্ধে কিন্তু সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি মনেপ্রাণে নত। আমার বাবা-মার চেয়ে পরহেজগার আমি দেখিনি। মহান আল্লাহ নিশ্চয় আমাকে নিরাশ করবেন না। দেশের মানুষ অন্তর থেকে দোয়া করবেন- এমনটা আশা করতেই পারি।

ডা. সুরেশ হরিরাম আদবানি একজন অনকোলজিস্ট যিনি ভারতে হেমাটোপয়েটিক স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্টেশন প্রবর্তন করেছিলেন। তিনিই আমার চিকিৎসা করবেন। আট বছর বয়সে পলিওমিলাইটিসে আক্রান্ত, হুইলচেয়ার ব্যবহারকারী ডাক্তার মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজ (যেখানে তিনি এমবিবিএস এবং এমডি মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেছেন) থেকে পড়াশোনা করেছেন, এর পরে তিনি টাটা মেমোরিয়াল সেন্টারে মেডিকেল অনকোলজিস্ট হিসেবে বেশ কয়েক বছর কাজ করেন। এখন তিনি ফোরটিস গ্রুপের রাহেজা হাসপাতালে চিকিৎসা করেন। ওয়াশিংটনের সিয়াটেলের ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার গবেষণা কেন্দ্র থেকে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে তিনি অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।

তাঁর অক্ষমতার জন্য আগে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরে আদবানি মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য কর্তৃপক্ষকে রাজি করান। তিনি সেখান থেকে ১৯৬৬ সালে তাঁর মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেন। মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজের জে জে হাসপাতালে অভ্যন্তরীণ চিকিৎসা এবং হেমাটোলজি-অনকোলজির প্রশিক্ষণের পরে তিনি সিয়াটেলের ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার গবেষণা কেন্দ্রে অনকোলজির আরও প্রশিক্ষণ নেন। সেখানে তিনি নোবেলজয়ী ডা. এডওয়ার্ড ডোনাল থমাসের সঙ্গে কাজ করেন, যিনি আমেরিকায় হাড়মজ্জা প্রতিস্থাপনের জনক হিসেবে পরিচিত। ভারতে পদ্মশ্রীভূষণপ্রাপ্ত এ বিখ্যাত চিকিৎসকই আমার চিকিৎসা করবেন।

আমাদের সমাজে অনেকে অসুখ-বিসুখ গোপন রাখেন। জীবনে কত গোপন ঘটনা ফাঁস করেছি, আর নিজের অসুখের খবর বলব না তা কি হয়? যারা বিকৃত হিংস্র উল্লাস করবেন, করুন। আমার প্রিয় স্বদেশের মানুষ, স্বজনেরা দোয়া করুন। আল্লাহ মহান। মানুষের কল্যাণ ছাড়া তো কোনো কাজ নেই আমার। যখন যারা সাহায্যে এসেছে চেয়েছি সাহায্য করতে। অন্যায়কে অন্যায় বলেছি। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছি বারবার গেছি। কেউ অপছন্দ করলে বা কাউকে অপছন্দ করলে ভুলেও সে পথে যাইনি। মানুষের শক্তির চেয়ে বড় শক্তি নেই যেমন বিশ্বাস করি, তেমনি মানুষের ভালোবাসার চেয়ে বড় প্রাপ্তিও নেই। এ ভালোবাসা জীবনের অর্জন।

কলকাতার স্বজন তপনদা আর আমাদের শামছুল হক রাসেল এ সমন্বয় করেন। ছোট ভাই আসাদুজ্জামান সেন্টু আমার সঙ্গে যাবে। দেশে চিকিৎসার জন্য বহু পাঁচ তারকা হাসপাতাল হয়েছে। কিন্তু কার্যকর ডায়াগনস্টিক থেকে প্রাতিষ্ঠানিক চিকিৎসা দাঁড়ায়নি। প্যাকেজ চেকআপ ও চিকিৎসায় বড় ঘাটতি। আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্ররা রাসেলকে কল করতে থাকে। যদি আমার কোনো অসুবিধা, আমার প্রতি গাফিলতি হয় তাহলে যেন তাদের জানানো হয়। বিদেশি রোগী এমনিতেই তারা পাচ্ছে না। মানুষ ভিটেমাটি বিক্রি করে এমনি দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য যায় না। মাল্টিপল মায়োলমো এক ধরনের ক্যান্সার হলেও এখানে জীবন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমি আগে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী হিসেবে বেড়ে উঠেছি। আমার আত্মাজুড়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাস। মুক্তিযুদ্ধ আমার অহংকার। অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত বাংলাদেশ আমার আজন্মের স্বপ্ন। পেশার তারে জীবন জড়িয়ে রিপোর্টিং একরকম আনন্দ দিয়েছে। কলাম দিয়েছে আরেক ধরনের আনন্দ। প্রতিহিংসাপরায়ণ হিংস্র সমাজ মায়ামহব্বতহীন, সৌহার্দ্যরে স্বাধীন মত প্রকাশের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কি জঘন্য ভাষায় আক্রমণ সয়েছি। বেঁচে থাকলে আরও সইতে হবে। কিন্তু লাখো লাখো পাঠকের ভালোবাসাও কম জোটেনি কপালে। মানুষের ভালোবাসা আমার শক্তি। কত বরেণ্য নেতা ও মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক হয়েছে। তৃণমূলের সঙ্গে আমার প্রেম শাশ্বত। জীবনে খুব বেশি চাইনি আমি। তবু জীবনের অনেক স্বপ্ন ভেঙে গেছে। পূরণ হয়নি। আমার কোমল প্রেমিক হৃদয়ে মানুষেরই বাস। ’৯৬ সালে কারামুক্ত এরশাদ করমর্দন করে বলেছিলেন, তোমার হাত এত নরম অথচ লেখা এত কঠিন? বলেছিলাম কবিগুরুর সত্য যে কঠিন, কঠিনেরেই ভালোবাসিলাম আমি। জীবনের অর্জিত অভিজ্ঞতা, মেধা সৃজনশীলতা দেশের জন্য কাজে লাগাতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর সাহসের উৎস থেকে জন্ম নেওয়া আমার জীবন ছেলেবেলা থেকেই রুখে দাঁড়াবার, ঘুরে দাঁড়াবার। প্রথা ভাঙার। ব্যক্তিত্ব মর্যাদা নিয়ে হাঁটার। আমার আবেগ-অনুভূতি সারল্যকে অনেকে আমার শত্রু মনে করলেও আমি শক্তিই জেনেছি। পেশাদারিত্বের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, অমর্যাদা জীবনে করিনি। যে স্বপ্ন নিয়ে এ পেশায় এসেছিলাম তাও এখন কূলকিনারাহীন। কখনোসখনো আপস করি। অনেক বড় বড় অনিয়ম। অপরাধ দেখি লিখতে পারি না। কেউ মানা করে না। চিকিৎসা শেষে যদি ফিরে আসি সুস্থ হয়ে মানুষের জন্য লিখব। আজন্ম যে স্বপ্ন নিয়ে লড়ছি তা নিয়ে লিখব। জীবন আমার আজন্ম যুদ্ধের, যুদ্ধেই তার ইতি ঘটবে। এটাই যেন হয় নিয়তি। জীবনে অপরাধ যদি করে থাকি নিজের সন্তানদের নিরাপদ নিশ্চিত জীবন দিতে পারিনি। কিন্তু অন্যায় করিনি। ভুল করলেও গ্লানিতে ভুগেছি। সংশোধন করেছি। আমার আট ভাই-বোনের পরিবার বড় সুখ ও আনন্দের। টানাপোড়েন থাকলেও উপচে পড়া সুখ। তখন সমাজে ভারসাম্য ছিল। রাতারাতি একালের মতো আলাদিনের চেরাগে নবাব সলিমুল্লাহর নাতি তৈরি হতে দেখিনি। ব্যবসা নেই, বাণিজ্য নেই; ব্যাংক ডাকাতি। বিদেশে অর্থ পাচার। তদবির বাণিজ্যসহ মধ্যস্বত্বভোগী দালাল, সমাজে জঘন্য সব পেশা আর ঘুষ-দুর্নীতি, চুরি-চামারি, নির্লজ্জ লুটপাট। এত ধরা খায় তবু কারও শরম লাগে না। নিজেদের দস্যু বাহরাম মনে করে। তাদের স্বজনরাও গর্বে হাঁটে। চোরের মার বড় গলা। ডাকাতের এখন বড় কলিজা। লন্ডনে ভয়াবহ করোনার আঘাতে জনজীবন থেমে গেছে। অর্থনীতিতে দেশে দেশে মহাবিপর্যয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লড়বেন। প্রকৃত দেশপ্রেমিক শিল্পগোষ্ঠীর মালিকরা কঠিন চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন। এ যুদ্ধে জিততে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন থামতে দেওয়া যাবে না। বিএনপিতেও ইতিবাচক ক্রিয়া শুরু হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর হাফিজ উদ্দিনের (অব.) শোকজকে বিএনপি দলের দেউলিয়াত্বই প্রকাশ করেনি, জবাবে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর মনের ভাষা এসেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের কোণঠাসা করে, চেতনা লালন না করে, জামায়াতের পাল্লায় উঠে আজ নেতৃত্বহীন বিএনপি কোথায় তা দৃশ্যমান হয়েছে। বিএনপি দলের নেতৃত্ব ও নীতিতে ব্যাপক সংস্কার এনে রণকৌশল নির্ধারণ না করলে আরও করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। জটিল রাজনীতির কারণে চরম দুর্ভোগ থেকে মুক্তি ঘটছে না। রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিশালী দুই দল অনিবার্য।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম