শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

যে এক্সক্লুসিভ খবর খুঁজিনি নিয়তি তাই দিয়েছে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যে এক্সক্লুসিভ খবর খুঁজিনি নিয়তি তাই দিয়েছে

রাজনৈতিক ও সংসদ বিষয়ক রিপোর্টার থাকতে আমি এক্সক্লুসিভ রিপোর্টের নেশায় থাকতাম। কোনো সিন্ডিকেট রিপোর্টিংয়ে জড়িত ছিলাম না। চোখ-কান খোলা রেখে সতর্ক থাকতাম। রিপোর্ট তন্ন তন্ন করে বের করতাম। খবর পাঠকের সম্পদ। পাঠকের প্রতি পেশার প্রতি ইবাদত ছিল। পরিশ্রমী ছিলাম। সর্বত্র ছুটে বেড়াতাম। কত জায়গায় শোনা একটি লাইন আমার খবরের উৎস হতো। মিডিয়া-স্বীকৃত অব দ্য রেকর্ড আমি মানতাম না। ঘটনা সত্য মানেই রিপোর্ট। সোর্স ক্রসিংয়ে এমনভাবে রিপোর্ট বের করতাম অনেকে বলতেন যেন আমি মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলাম- দল, লিয়াজোঁ কমিটি, মহাজোট বা কূটনীতিকদের সঙ্গেই হোক। জীবনের সেরা সময় রিপোর্টিংকাল শেষে কলাম লেখা শুরু। তাও প্রথাভাঙা। আমি গর্বিত একালের রাজনৈতিক রিপোর্টারদের চেয়ে। দেশবরেণ্য স্বাধীনতা সংগ্রামী জাতীয় নেতা থেকে কত রাজনীতিবিদের গভীর সান্নিধ্য পেয়েছি। কত বীরের সঙ্গে নাগরিক সমাজের পন্ডিতদের সঙ্গে সখ্য গড়েছি। জাতীয় নেতাদের সঙ্গে আমার যত তর্কযুদ্ধ হয়েছে তাদের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক গভীর হয়েছে। তাদের অনেক বড় অংশ নেই। হাতে গোনা কজন বেঁচে আছেন। অনেক বড় বড় নেতা সমালোচনা সইতে পারেন না। তাই তারা আর বড় হতে পারেননি। জগদ্বিখ্যাত রাজনীতিবিদদের সবাই সমালোচনা সইতে পারতেন। তাই মহাকালের ইতিহাসে তাঁরাই আলোকিত কিংবদন্তি হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা জীবনের ২৭ বছর শ্বেতাঙ্গ শাসকদের বর্বর কারা নির্যাতন সহ্য করেছেন। মুক্ত পৃথিবীতে তিনি প্রমাণ করেছেন ক্ষমতার লোভ নয়, জাতীয় ঐক্যে শত্রুকেও আলিঙ্গন করতে হয়। তিনি বলেছিলেন, আমি গান্ধীর ভক্ত কিন্তু নেহেরু আমার আইডল। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত নেহেরু উদার গণতন্ত্রী ছিলেন। ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। দলে বল্লভভাই প্যাটেলের পাল্লা ভারী হলেও গান্ধী নেহেরুকেই এ কারণে প্রধানমন্ত্রী করেন। গান্ধীর প্রতি ভক্তিতে প্যাটেলসহ সবাই মেনেও নেন। আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই একক ক্যারিশমায় নেতা ও দল তৈরি করে জীবনের ১৩ বছর জেল খেটে জনগণকে এক মোহনায় মিলিত করে স্বাধীনতা, নির্বাচন ও মুক্তিযুদ্ধে বিজয় এনে দেন। তাঁর মতোন বিশাল হৃদয়ের আরেক উদার গণতন্ত্রী রাজনীতিবিদ শত বছরে আসবে না। কিন্তু তাঁর প্রতি যে অপরাধ করা হয়েছে তার খেসারত জাতিকে দিয়ে যেতে হবে। কত দিন জানি না। তাঁর বই পড়ি সবাই। হৃদয়ে চেতনায় আদর্শ জীবনবোধে লালন করি না। দেশটাই তাঁর আদর্শ থেকে বিচ্যুত।

তাঁর নীতিবোধ, জীবনবোধ, দর্শন কোথাও মেলে না তাঁর স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতিতে। এর মধ্যে আদর্শহীন রাজনীতিতে গণমানুষ-সম্পৃক্ত গণমুখী রাজনীতিবিদ-শূন্য হয়েছে রাজনীতি। ক্ষমতার প্রাসাদে নানা পেশার মুখ ভাসে। এটা রাজনীতির মরুকাল হলেও রাজনীতির জন্য সর্বনাশা। লোভের সর্বনাশা পথে ভেসেছে দেশ। একসময় যে আদর্শিক রাজনীতির সমাজ ছিল আজ বিলীন হওয়ার পথে।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের মহান আদর্শ ও শক্তির সর্বনাশ করেছি ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যায়। সামরিক শাসন থেকে গণতন্ত্রের জমানায় নানা অশুভ শক্তির সঙ্গে আপস করে। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সম্মান নিয়ে আলেমদের সঙ্গে সখ্য রাখবেন। কিন্তু দেশকে মানসিকতায় ধর্মান্ধ উগ্র স্বাধীনতাবিরোধী মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেওয়া যায় না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্তির অঙ্গীকার থেকে দেশকে সরিয়ে নেওয়া যাবে না। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করতেই হবে। মানুষের ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র রাষ্ট্রের মালিকানা দিতে হবে।

কিন্তু নিয়তি আমার জীবনে এমন এক্সক্লুসিভ আকস্মিক ব্যাধির খবর জানাবে আমি তার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। ছেলেটি এক বছরের বেশি কাটিয়ে বার অ্যাট ল শেষ করে কঠিন লকডাউন করোনার ছোবলের ভিতর থেকে কীভাবে আসবে ৩০ ডিসেম্বর ফ্লাইটে আমি জানি না। তার কান্না শুনেও আমাকে বলতে হয়েছে ২৭ ডিসেম্বর আমি মুম্বাই চলে যাব। তুমি প্রয়োজনে পরে যেও। ছয়বার এনজিওগ্রাম করে তিনবার হার্টে রিং পরিয়েছি। কিন্তু মাল্টিপল মায়োলমা নামের রোগটির কথা আগে কখনো শুনিনি। সেটিই কিনা একান্ত গোপনে আমাকে আক্রমণ করে বসল।

আমি বলতাম, নির্জীবের দীর্ঘ জীবনের চেয়ে বীরের স্বল্পজীবন উত্তম। কিন্তু বীরত্বের জীবন আমি রাখতে পারিনি। নোয়াম চমস্কি থেকে অরুন্ধতী রায়ের মতো সমাজে লিখতে বা রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ দিতে যে সুযোগ দিয়েছে গণতন্ত্রের খোলা জানালা আমাকে তা দেয়নি। গণমাধ্যম কারও রক্ষিতা হতে পারে না। দলবাজির অন্ধকার থেকে যেমন মানুষের জন্য আলোর ধারায় আনতে হবে, তেমনি রাজনীতিকে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদার গণতন্ত্রের পথে আনতে হবে যেখানে জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, গ্রেনেড বোমার বীভৎস চিত্র ফিরে আসতে পারবে না।

বেঁচে থাকলে দেশ ও মানুষের কল্যাণে লড়াইটা আরও শানিত করব। আমি ধর্মান্ধ রাজনীতির স্বাধীনতাবিরোধী বাজিকরদের বিরুদ্ধে কিন্তু সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি মনেপ্রাণে নত। আমার বাবা-মার চেয়ে পরহেজগার আমি দেখিনি। মহান আল্লাহ নিশ্চয় আমাকে নিরাশ করবেন না। দেশের মানুষ অন্তর থেকে দোয়া করবেন- এমনটা আশা করতেই পারি।

ডা. সুরেশ হরিরাম আদবানি একজন অনকোলজিস্ট যিনি ভারতে হেমাটোপয়েটিক স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্টেশন প্রবর্তন করেছিলেন। তিনিই আমার চিকিৎসা করবেন। আট বছর বয়সে পলিওমিলাইটিসে আক্রান্ত, হুইলচেয়ার ব্যবহারকারী ডাক্তার মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজ (যেখানে তিনি এমবিবিএস এবং এমডি মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেছেন) থেকে পড়াশোনা করেছেন, এর পরে তিনি টাটা মেমোরিয়াল সেন্টারে মেডিকেল অনকোলজিস্ট হিসেবে বেশ কয়েক বছর কাজ করেন। এখন তিনি ফোরটিস গ্রুপের রাহেজা হাসপাতালে চিকিৎসা করেন। ওয়াশিংটনের সিয়াটেলের ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার গবেষণা কেন্দ্র থেকে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে তিনি অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।

তাঁর অক্ষমতার জন্য আগে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরে আদবানি মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য কর্তৃপক্ষকে রাজি করান। তিনি সেখান থেকে ১৯৬৬ সালে তাঁর মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেন। মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজের জে জে হাসপাতালে অভ্যন্তরীণ চিকিৎসা এবং হেমাটোলজি-অনকোলজির প্রশিক্ষণের পরে তিনি সিয়াটেলের ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার গবেষণা কেন্দ্রে অনকোলজির আরও প্রশিক্ষণ নেন। সেখানে তিনি নোবেলজয়ী ডা. এডওয়ার্ড ডোনাল থমাসের সঙ্গে কাজ করেন, যিনি আমেরিকায় হাড়মজ্জা প্রতিস্থাপনের জনক হিসেবে পরিচিত। ভারতে পদ্মশ্রীভূষণপ্রাপ্ত এ বিখ্যাত চিকিৎসকই আমার চিকিৎসা করবেন।

আমাদের সমাজে অনেকে অসুখ-বিসুখ গোপন রাখেন। জীবনে কত গোপন ঘটনা ফাঁস করেছি, আর নিজের অসুখের খবর বলব না তা কি হয়? যারা বিকৃত হিংস্র উল্লাস করবেন, করুন। আমার প্রিয় স্বদেশের মানুষ, স্বজনেরা দোয়া করুন। আল্লাহ মহান। মানুষের কল্যাণ ছাড়া তো কোনো কাজ নেই আমার। যখন যারা সাহায্যে এসেছে চেয়েছি সাহায্য করতে। অন্যায়কে অন্যায় বলেছি। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছি বারবার গেছি। কেউ অপছন্দ করলে বা কাউকে অপছন্দ করলে ভুলেও সে পথে যাইনি। মানুষের শক্তির চেয়ে বড় শক্তি নেই যেমন বিশ্বাস করি, তেমনি মানুষের ভালোবাসার চেয়ে বড় প্রাপ্তিও নেই। এ ভালোবাসা জীবনের অর্জন।

কলকাতার স্বজন তপনদা আর আমাদের শামছুল হক রাসেল এ সমন্বয় করেন। ছোট ভাই আসাদুজ্জামান সেন্টু আমার সঙ্গে যাবে। দেশে চিকিৎসার জন্য বহু পাঁচ তারকা হাসপাতাল হয়েছে। কিন্তু কার্যকর ডায়াগনস্টিক থেকে প্রাতিষ্ঠানিক চিকিৎসা দাঁড়ায়নি। প্যাকেজ চেকআপ ও চিকিৎসায় বড় ঘাটতি। আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্ররা রাসেলকে কল করতে থাকে। যদি আমার কোনো অসুবিধা, আমার প্রতি গাফিলতি হয় তাহলে যেন তাদের জানানো হয়। বিদেশি রোগী এমনিতেই তারা পাচ্ছে না। মানুষ ভিটেমাটি বিক্রি করে এমনি দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য যায় না। মাল্টিপল মায়োলমো এক ধরনের ক্যান্সার হলেও এখানে জীবন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমি আগে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী হিসেবে বেড়ে উঠেছি। আমার আত্মাজুড়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাস। মুক্তিযুদ্ধ আমার অহংকার। অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত বাংলাদেশ আমার আজন্মের স্বপ্ন। পেশার তারে জীবন জড়িয়ে রিপোর্টিং একরকম আনন্দ দিয়েছে। কলাম দিয়েছে আরেক ধরনের আনন্দ। প্রতিহিংসাপরায়ণ হিংস্র সমাজ মায়ামহব্বতহীন, সৌহার্দ্যরে স্বাধীন মত প্রকাশের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কি জঘন্য ভাষায় আক্রমণ সয়েছি। বেঁচে থাকলে আরও সইতে হবে। কিন্তু লাখো লাখো পাঠকের ভালোবাসাও কম জোটেনি কপালে। মানুষের ভালোবাসা আমার শক্তি। কত বরেণ্য নেতা ও মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক হয়েছে। তৃণমূলের সঙ্গে আমার প্রেম শাশ্বত। জীবনে খুব বেশি চাইনি আমি। তবু জীবনের অনেক স্বপ্ন ভেঙে গেছে। পূরণ হয়নি। আমার কোমল প্রেমিক হৃদয়ে মানুষেরই বাস। ’৯৬ সালে কারামুক্ত এরশাদ করমর্দন করে বলেছিলেন, তোমার হাত এত নরম অথচ লেখা এত কঠিন? বলেছিলাম কবিগুরুর সত্য যে কঠিন, কঠিনেরেই ভালোবাসিলাম আমি। জীবনের অর্জিত অভিজ্ঞতা, মেধা সৃজনশীলতা দেশের জন্য কাজে লাগাতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর সাহসের উৎস থেকে জন্ম নেওয়া আমার জীবন ছেলেবেলা থেকেই রুখে দাঁড়াবার, ঘুরে দাঁড়াবার। প্রথা ভাঙার। ব্যক্তিত্ব মর্যাদা নিয়ে হাঁটার। আমার আবেগ-অনুভূতি সারল্যকে অনেকে আমার শত্রু মনে করলেও আমি শক্তিই জেনেছি। পেশাদারিত্বের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, অমর্যাদা জীবনে করিনি। যে স্বপ্ন নিয়ে এ পেশায় এসেছিলাম তাও এখন কূলকিনারাহীন। কখনোসখনো আপস করি। অনেক বড় বড় অনিয়ম। অপরাধ দেখি লিখতে পারি না। কেউ মানা করে না। চিকিৎসা শেষে যদি ফিরে আসি সুস্থ হয়ে মানুষের জন্য লিখব। আজন্ম যে স্বপ্ন নিয়ে লড়ছি তা নিয়ে লিখব। জীবন আমার আজন্ম যুদ্ধের, যুদ্ধেই তার ইতি ঘটবে। এটাই যেন হয় নিয়তি। জীবনে অপরাধ যদি করে থাকি নিজের সন্তানদের নিরাপদ নিশ্চিত জীবন দিতে পারিনি। কিন্তু অন্যায় করিনি। ভুল করলেও গ্লানিতে ভুগেছি। সংশোধন করেছি। আমার আট ভাই-বোনের পরিবার বড় সুখ ও আনন্দের। টানাপোড়েন থাকলেও উপচে পড়া সুখ। তখন সমাজে ভারসাম্য ছিল। রাতারাতি একালের মতো আলাদিনের চেরাগে নবাব সলিমুল্লাহর নাতি তৈরি হতে দেখিনি। ব্যবসা নেই, বাণিজ্য নেই; ব্যাংক ডাকাতি। বিদেশে অর্থ পাচার। তদবির বাণিজ্যসহ মধ্যস্বত্বভোগী দালাল, সমাজে জঘন্য সব পেশা আর ঘুষ-দুর্নীতি, চুরি-চামারি, নির্লজ্জ লুটপাট। এত ধরা খায় তবু কারও শরম লাগে না। নিজেদের দস্যু বাহরাম মনে করে। তাদের স্বজনরাও গর্বে হাঁটে। চোরের মার বড় গলা। ডাকাতের এখন বড় কলিজা। লন্ডনে ভয়াবহ করোনার আঘাতে জনজীবন থেমে গেছে। অর্থনীতিতে দেশে দেশে মহাবিপর্যয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লড়বেন। প্রকৃত দেশপ্রেমিক শিল্পগোষ্ঠীর মালিকরা কঠিন চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন। এ যুদ্ধে জিততে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন থামতে দেওয়া যাবে না। বিএনপিতেও ইতিবাচক ক্রিয়া শুরু হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর হাফিজ উদ্দিনের (অব.) শোকজকে বিএনপি দলের দেউলিয়াত্বই প্রকাশ করেনি, জবাবে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর মনের ভাষা এসেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের কোণঠাসা করে, চেতনা লালন না করে, জামায়াতের পাল্লায় উঠে আজ নেতৃত্বহীন বিএনপি কোথায় তা দৃশ্যমান হয়েছে। বিএনপি দলের নেতৃত্ব ও নীতিতে ব্যাপক সংস্কার এনে রণকৌশল নির্ধারণ না করলে আরও করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। জটিল রাজনীতির কারণে চরম দুর্ভোগ থেকে মুক্তি ঘটছে না। রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিশালী দুই দল অনিবার্য।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা