শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

যে এক্সক্লুসিভ খবর খুঁজিনি নিয়তি তাই দিয়েছে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
যে এক্সক্লুসিভ খবর খুঁজিনি নিয়তি তাই দিয়েছে

রাজনৈতিক ও সংসদ বিষয়ক রিপোর্টার থাকতে আমি এক্সক্লুসিভ রিপোর্টের নেশায় থাকতাম। কোনো সিন্ডিকেট রিপোর্টিংয়ে জড়িত ছিলাম না। চোখ-কান খোলা রেখে সতর্ক থাকতাম। রিপোর্ট তন্ন তন্ন করে বের করতাম। খবর পাঠকের সম্পদ। পাঠকের প্রতি পেশার প্রতি ইবাদত ছিল। পরিশ্রমী ছিলাম। সর্বত্র ছুটে বেড়াতাম। কত জায়গায় শোনা একটি লাইন আমার খবরের উৎস হতো। মিডিয়া-স্বীকৃত অব দ্য রেকর্ড আমি মানতাম না। ঘটনা সত্য মানেই রিপোর্ট। সোর্স ক্রসিংয়ে এমনভাবে রিপোর্ট বের করতাম অনেকে বলতেন যেন আমি মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলাম- দল, লিয়াজোঁ কমিটি, মহাজোট বা কূটনীতিকদের সঙ্গেই হোক। জীবনের সেরা সময় রিপোর্টিংকাল শেষে কলাম লেখা শুরু। তাও প্রথাভাঙা। আমি গর্বিত একালের রাজনৈতিক রিপোর্টারদের চেয়ে। দেশবরেণ্য স্বাধীনতা সংগ্রামী জাতীয় নেতা থেকে কত রাজনীতিবিদের গভীর সান্নিধ্য পেয়েছি। কত বীরের সঙ্গে নাগরিক সমাজের পন্ডিতদের সঙ্গে সখ্য গড়েছি। জাতীয় নেতাদের সঙ্গে আমার যত তর্কযুদ্ধ হয়েছে তাদের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক গভীর হয়েছে। তাদের অনেক বড় অংশ নেই। হাতে গোনা কজন বেঁচে আছেন। অনেক বড় বড় নেতা সমালোচনা সইতে পারেন না। তাই তারা আর বড় হতে পারেননি। জগদ্বিখ্যাত রাজনীতিবিদদের সবাই সমালোচনা সইতে পারতেন। তাই মহাকালের ইতিহাসে তাঁরাই আলোকিত কিংবদন্তি হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা জীবনের ২৭ বছর শ্বেতাঙ্গ শাসকদের বর্বর কারা নির্যাতন সহ্য করেছেন। মুক্ত পৃথিবীতে তিনি প্রমাণ করেছেন ক্ষমতার লোভ নয়, জাতীয় ঐক্যে শত্রুকেও আলিঙ্গন করতে হয়। তিনি বলেছিলেন, আমি গান্ধীর ভক্ত কিন্তু নেহেরু আমার আইডল। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পন্ডিত নেহেরু উদার গণতন্ত্রী ছিলেন। ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন। দলে বল্লভভাই প্যাটেলের পাল্লা ভারী হলেও গান্ধী নেহেরুকেই এ কারণে প্রধানমন্ত্রী করেন। গান্ধীর প্রতি ভক্তিতে প্যাটেলসহ সবাই মেনেও নেন। আমাদের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই একক ক্যারিশমায় নেতা ও দল তৈরি করে জীবনের ১৩ বছর জেল খেটে জনগণকে এক মোহনায় মিলিত করে স্বাধীনতা, নির্বাচন ও মুক্তিযুদ্ধে বিজয় এনে দেন। তাঁর মতোন বিশাল হৃদয়ের আরেক উদার গণতন্ত্রী রাজনীতিবিদ শত বছরে আসবে না। কিন্তু তাঁর প্রতি যে অপরাধ করা হয়েছে তার খেসারত জাতিকে দিয়ে যেতে হবে। কত দিন জানি না। তাঁর বই পড়ি সবাই। হৃদয়ে চেতনায় আদর্শ জীবনবোধে লালন করি না। দেশটাই তাঁর আদর্শ থেকে বিচ্যুত।

তাঁর নীতিবোধ, জীবনবোধ, দর্শন কোথাও মেলে না তাঁর স্বাধীন বাংলাদেশের রাজনীতিতে। এর মধ্যে আদর্শহীন রাজনীতিতে গণমানুষ-সম্পৃক্ত গণমুখী রাজনীতিবিদ-শূন্য হয়েছে রাজনীতি। ক্ষমতার প্রাসাদে নানা পেশার মুখ ভাসে। এটা রাজনীতির মরুকাল হলেও রাজনীতির জন্য সর্বনাশা। লোভের সর্বনাশা পথে ভেসেছে দেশ। একসময় যে আদর্শিক রাজনীতির সমাজ ছিল আজ বিলীন হওয়ার পথে।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের মহান আদর্শ ও শক্তির সর্বনাশ করেছি ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যায়। সামরিক শাসন থেকে গণতন্ত্রের জমানায় নানা অশুভ শক্তির সঙ্গে আপস করে। মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা সম্মান নিয়ে আলেমদের সঙ্গে সখ্য রাখবেন। কিন্তু দেশকে মানসিকতায় ধর্মান্ধ উগ্র স্বাধীনতাবিরোধী মোল্লাতন্ত্রের হাতে দেওয়া যায় না। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্তির অঙ্গীকার থেকে দেশকে সরিয়ে নেওয়া যাবে না। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করতেই হবে। মানুষের ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র রাষ্ট্রের মালিকানা দিতে হবে।

কিন্তু নিয়তি আমার জীবনে এমন এক্সক্লুসিভ আকস্মিক ব্যাধির খবর জানাবে আমি তার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। ছেলেটি এক বছরের বেশি কাটিয়ে বার অ্যাট ল শেষ করে কঠিন লকডাউন করোনার ছোবলের ভিতর থেকে কীভাবে আসবে ৩০ ডিসেম্বর ফ্লাইটে আমি জানি না। তার কান্না শুনেও আমাকে বলতে হয়েছে ২৭ ডিসেম্বর আমি মুম্বাই চলে যাব। তুমি প্রয়োজনে পরে যেও। ছয়বার এনজিওগ্রাম করে তিনবার হার্টে রিং পরিয়েছি। কিন্তু মাল্টিপল মায়োলমা নামের রোগটির কথা আগে কখনো শুনিনি। সেটিই কিনা একান্ত গোপনে আমাকে আক্রমণ করে বসল।

আমি বলতাম, নির্জীবের দীর্ঘ জীবনের চেয়ে বীরের স্বল্পজীবন উত্তম। কিন্তু বীরত্বের জীবন আমি রাখতে পারিনি। নোয়াম চমস্কি থেকে অরুন্ধতী রায়ের মতো সমাজে লিখতে বা রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ দিতে যে সুযোগ দিয়েছে গণতন্ত্রের খোলা জানালা আমাকে তা দেয়নি। গণমাধ্যম কারও রক্ষিতা হতে পারে না। দলবাজির অন্ধকার থেকে যেমন মানুষের জন্য আলোর ধারায় আনতে হবে, তেমনি রাজনীতিকে ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদার গণতন্ত্রের পথে আনতে হবে যেখানে জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, গ্রেনেড বোমার বীভৎস চিত্র ফিরে আসতে পারবে না।

বেঁচে থাকলে দেশ ও মানুষের কল্যাণে লড়াইটা আরও শানিত করব। আমি ধর্মান্ধ রাজনীতির স্বাধীনতাবিরোধী বাজিকরদের বিরুদ্ধে কিন্তু সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি মনেপ্রাণে নত। আমার বাবা-মার চেয়ে পরহেজগার আমি দেখিনি। মহান আল্লাহ নিশ্চয় আমাকে নিরাশ করবেন না। দেশের মানুষ অন্তর থেকে দোয়া করবেন- এমনটা আশা করতেই পারি।

ডা. সুরেশ হরিরাম আদবানি একজন অনকোলজিস্ট যিনি ভারতে হেমাটোপয়েটিক স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্টেশন প্রবর্তন করেছিলেন। তিনিই আমার চিকিৎসা করবেন। আট বছর বয়সে পলিওমিলাইটিসে আক্রান্ত, হুইলচেয়ার ব্যবহারকারী ডাক্তার মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজ (যেখানে তিনি এমবিবিএস এবং এমডি মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেছেন) থেকে পড়াশোনা করেছেন, এর পরে তিনি টাটা মেমোরিয়াল সেন্টারে মেডিকেল অনকোলজিস্ট হিসেবে বেশ কয়েক বছর কাজ করেন। এখন তিনি ফোরটিস গ্রুপের রাহেজা হাসপাতালে চিকিৎসা করেন। ওয়াশিংটনের সিয়াটেলের ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার গবেষণা কেন্দ্র থেকে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে তিনি অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।

তাঁর অক্ষমতার জন্য আগে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরে আদবানি মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য কর্তৃপক্ষকে রাজি করান। তিনি সেখান থেকে ১৯৬৬ সালে তাঁর মেডিসিন ডিগ্রি অর্জন করেন। মুম্বাইয়ের গ্রান্ট মেডিকেল কলেজের জে জে হাসপাতালে অভ্যন্তরীণ চিকিৎসা এবং হেমাটোলজি-অনকোলজির প্রশিক্ষণের পরে তিনি সিয়াটেলের ফ্রেড হাচিনসন ক্যান্সার গবেষণা কেন্দ্রে অনকোলজির আরও প্রশিক্ষণ নেন। সেখানে তিনি নোবেলজয়ী ডা. এডওয়ার্ড ডোনাল থমাসের সঙ্গে কাজ করেন, যিনি আমেরিকায় হাড়মজ্জা প্রতিস্থাপনের জনক হিসেবে পরিচিত। ভারতে পদ্মশ্রীভূষণপ্রাপ্ত এ বিখ্যাত চিকিৎসকই আমার চিকিৎসা করবেন।

আমাদের সমাজে অনেকে অসুখ-বিসুখ গোপন রাখেন। জীবনে কত গোপন ঘটনা ফাঁস করেছি, আর নিজের অসুখের খবর বলব না তা কি হয়? যারা বিকৃত হিংস্র উল্লাস করবেন, করুন। আমার প্রিয় স্বদেশের মানুষ, স্বজনেরা দোয়া করুন। আল্লাহ মহান। মানুষের কল্যাণ ছাড়া তো কোনো কাজ নেই আমার। যখন যারা সাহায্যে এসেছে চেয়েছি সাহায্য করতে। অন্যায়কে অন্যায় বলেছি। সাদাকে সাদা, কালোকে কালো। যেখানে ভালোবাসা পেয়েছি বারবার গেছি। কেউ অপছন্দ করলে বা কাউকে অপছন্দ করলে ভুলেও সে পথে যাইনি। মানুষের শক্তির চেয়ে বড় শক্তি নেই যেমন বিশ্বাস করি, তেমনি মানুষের ভালোবাসার চেয়ে বড় প্রাপ্তিও নেই। এ ভালোবাসা জীবনের অর্জন।

কলকাতার স্বজন তপনদা আর আমাদের শামছুল হক রাসেল এ সমন্বয় করেন। ছোট ভাই আসাদুজ্জামান সেন্টু আমার সঙ্গে যাবে। দেশে চিকিৎসার জন্য বহু পাঁচ তারকা হাসপাতাল হয়েছে। কিন্তু কার্যকর ডায়াগনস্টিক থেকে প্রাতিষ্ঠানিক চিকিৎসা দাঁড়ায়নি। প্যাকেজ চেকআপ ও চিকিৎসায় বড় ঘাটতি। আমার অ্যাপয়েন্টমেন্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্ররা রাসেলকে কল করতে থাকে। যদি আমার কোনো অসুবিধা, আমার প্রতি গাফিলতি হয় তাহলে যেন তাদের জানানো হয়। বিদেশি রোগী এমনিতেই তারা পাচ্ছে না। মানুষ ভিটেমাটি বিক্রি করে এমনি দেশের বাইরে চিকিৎসার জন্য যায় না। মাল্টিপল মায়োলমো এক ধরনের ক্যান্সার হলেও এখানে জীবন ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমি আগে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী হিসেবে বেড়ে উঠেছি। আমার আত্মাজুড়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাস। মুক্তিযুদ্ধ আমার অহংকার। অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত বাংলাদেশ আমার আজন্মের স্বপ্ন। পেশার তারে জীবন জড়িয়ে রিপোর্টিং একরকম আনন্দ দিয়েছে। কলাম দিয়েছে আরেক ধরনের আনন্দ। প্রতিহিংসাপরায়ণ হিংস্র সমাজ মায়ামহব্বতহীন, সৌহার্দ্যরে স্বাধীন মত প্রকাশের সংস্কৃতির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় কি জঘন্য ভাষায় আক্রমণ সয়েছি। বেঁচে থাকলে আরও সইতে হবে। কিন্তু লাখো লাখো পাঠকের ভালোবাসাও কম জোটেনি কপালে। মানুষের ভালোবাসা আমার শক্তি। কত বরেণ্য নেতা ও মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক হয়েছে। তৃণমূলের সঙ্গে আমার প্রেম শাশ্বত। জীবনে খুব বেশি চাইনি আমি। তবু জীবনের অনেক স্বপ্ন ভেঙে গেছে। পূরণ হয়নি। আমার কোমল প্রেমিক হৃদয়ে মানুষেরই বাস। ’৯৬ সালে কারামুক্ত এরশাদ করমর্দন করে বলেছিলেন, তোমার হাত এত নরম অথচ লেখা এত কঠিন? বলেছিলাম কবিগুরুর সত্য যে কঠিন, কঠিনেরেই ভালোবাসিলাম আমি। জীবনের অর্জিত অভিজ্ঞতা, মেধা সৃজনশীলতা দেশের জন্য কাজে লাগাতে দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধুর সাহসের উৎস থেকে জন্ম নেওয়া আমার জীবন ছেলেবেলা থেকেই রুখে দাঁড়াবার, ঘুরে দাঁড়াবার। প্রথা ভাঙার। ব্যক্তিত্ব মর্যাদা নিয়ে হাঁটার। আমার আবেগ-অনুভূতি সারল্যকে অনেকে আমার শত্রু মনে করলেও আমি শক্তিই জেনেছি। পেশাদারিত্বের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা, অমর্যাদা জীবনে করিনি। যে স্বপ্ন নিয়ে এ পেশায় এসেছিলাম তাও এখন কূলকিনারাহীন। কখনোসখনো আপস করি। অনেক বড় বড় অনিয়ম। অপরাধ দেখি লিখতে পারি না। কেউ মানা করে না। চিকিৎসা শেষে যদি ফিরে আসি সুস্থ হয়ে মানুষের জন্য লিখব। আজন্ম যে স্বপ্ন নিয়ে লড়ছি তা নিয়ে লিখব। জীবন আমার আজন্ম যুদ্ধের, যুদ্ধেই তার ইতি ঘটবে। এটাই যেন হয় নিয়তি। জীবনে অপরাধ যদি করে থাকি নিজের সন্তানদের নিরাপদ নিশ্চিত জীবন দিতে পারিনি। কিন্তু অন্যায় করিনি। ভুল করলেও গ্লানিতে ভুগেছি। সংশোধন করেছি। আমার আট ভাই-বোনের পরিবার বড় সুখ ও আনন্দের। টানাপোড়েন থাকলেও উপচে পড়া সুখ। তখন সমাজে ভারসাম্য ছিল। রাতারাতি একালের মতো আলাদিনের চেরাগে নবাব সলিমুল্লাহর নাতি তৈরি হতে দেখিনি। ব্যবসা নেই, বাণিজ্য নেই; ব্যাংক ডাকাতি। বিদেশে অর্থ পাচার। তদবির বাণিজ্যসহ মধ্যস্বত্বভোগী দালাল, সমাজে জঘন্য সব পেশা আর ঘুষ-দুর্নীতি, চুরি-চামারি, নির্লজ্জ লুটপাট। এত ধরা খায় তবু কারও শরম লাগে না। নিজেদের দস্যু বাহরাম মনে করে। তাদের স্বজনরাও গর্বে হাঁটে। চোরের মার বড় গলা। ডাকাতের এখন বড় কলিজা। লন্ডনে ভয়াবহ করোনার আঘাতে জনজীবন থেমে গেছে। অর্থনীতিতে দেশে দেশে মহাবিপর্যয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লড়বেন। প্রকৃত দেশপ্রেমিক শিল্পগোষ্ঠীর মালিকরা কঠিন চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন। এ যুদ্ধে জিততে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়েই দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। অর্থনৈতিক উন্নয়ন থামতে দেওয়া যাবে না। বিএনপিতেও ইতিবাচক ক্রিয়া শুরু হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর হাফিজ উদ্দিনের (অব.) শোকজকে বিএনপি দলের দেউলিয়াত্বই প্রকাশ করেনি, জবাবে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর মনের ভাষা এসেছে। মুক্তিযোদ্ধাদের কোণঠাসা করে, চেতনা লালন না করে, জামায়াতের পাল্লায় উঠে আজ নেতৃত্বহীন বিএনপি কোথায় তা দৃশ্যমান হয়েছে। বিএনপি দলের নেতৃত্ব ও নীতিতে ব্যাপক সংস্কার এনে রণকৌশল নির্ধারণ না করলে আরও করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। জটিল রাজনীতির কারণে চরম দুর্ভোগ থেকে মুক্তি ঘটছে না। রাজনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিশালী দুই দল অনিবার্য।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ
তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণেই নিশ্চিত হবে টেকসই ভবিষ্যৎ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা
নতুন মাকড়সা প্রজাতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই
অ্যামাজনের সঙ্গে ৩৮ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করল ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা
সিলেট-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী ইলিয়াসপত্নী লুনা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’
‘মাদুরোর দিন ফুরিয়ে আসছে’

পূর্ব-পশ্চিম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

সড়কে গর্ত খানাখন্দ
সড়কে গর্ত খানাখন্দ

দেশগ্রাম

পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের
পরিচয় মিলেছে সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহতদের

দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিম বিশ্বের প্রতি আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা
৯ দিন পর খুলছে উত্তরা ইপিজেডের চার কারখানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান
পচছে আলু বীজ সবজি হেলে পড়েছে আমন ধান

দেশগ্রাম

প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে
প্যারিস মাস্টার্স জিতে ফের শীর্ষে

মাঠে ময়দানে