শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

সীমান্ত হত্যা : ফেলানীরা ফেলনা নয়

আফরোজা পারভীন
সীমান্ত হত্যা : ফেলানীরা ফেলনা নয়

বারবার কেন এমন হচ্ছে বুঝতে পারছি না। যতই আমরা ভুলতে চাচ্ছি ভুলতে পারছি না। নতুন নতুন ঘটনা ভুলতে দিচ্ছে না। যতই ভাবছি প্রতিবেশী বা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ভাষায় ‘নেইবার ফার্স্ট’ ততই যেন মনে হচ্ছে ‘নেইবার লাস্ট’। ফেলানীর মৃত্যুর ঘটনাই আজও আমরা ভুলতে পারিনি, ভোলার মতো নয়ও। সীমান্ত হত্যা প্রসঙ্গ এলেই না চাইতেও উঠে আসে ফেলানীর নাম। ফেলানীর সেই কাঁটাতারে আটকে থাকা ঝুলন্ত দেহ সভ্যতাকে ভেংচি কাটে।  সিনেমার রিলের মতো চোখের সামনে দিয়ে ভেসে যায় একের পর এক দৃশ্যাবলি। ফেলানী খাতুন সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা ঝুলে ছিল কাঁটাতারে। ভাবলেও শিউরে উঠি! ফেলানীর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ের জন্য বাবার সঙ্গে ফিরছিল সে। কাঁটাতারে আটকে গিয়েছিল তার কাপড়। ভয় পেয়ে চিৎকার করেছিল বাঁচার জন্য। সে চিৎকার তাকে বাঁচতে দেয়নি। ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি এফোঁড়-ওফোঁড় করে দিয়েছিল।

ফেলানীর ঝুলন্ত লাশ বিশ্ববিবেককে নাড়িয়ে দিয়েছিল। সোচ্চার হয়েছিল গোটা বিশ্ব। বিচার চাওয়া হয়েছিল হত্যাকারীদের। লাভ হয়নি। বিচারে খালাস দেওয়া হয়েছিল হত্যাকারীদের। ফেলানীর মা আজও কেঁদে বুক ভাসিয়ে বলেন, ‘মেয়েটার হত্যার বিচার পেলাম না। সীমান্তে যেন একটা পাখিও হত্যা করা না হয়।’ 

স্বর্ণা দাস কিন্তু কাঁটাতার অবধি যায়নি। সে আর তার মা সীমান্তের কাছাকাছি একটা পুকুরের পাশে গিয়ে বিএসএফ দেখে ভয় পেয়েছিল। মাফ চেয়েছিল বারবার। কিন্তু ওরা মাফ করেনি। গুলি করেছিল। গুলি লেগেছিল স্বর্ণার গায়ে। ওর মা মেয়েকে বাঁচানোর জন্য খানিকটা টেনে এনেছিল। তারপর মৃতপ্রায় মেয়ে বাস্তবতা বুঝে মাকে বলেছিল, ‘আমাকে ধরে থেক না। নিজের জীবন বাঁচাও’। ভেবে দেখুন একবার তখন সেই মায়ের অবস্থা! মেয়ে মারা যাচ্ছে, পেছনে ধাওয়া করছে গুলি, কী করে কোনো প্রাণে মা সেই মেয়েকে ফেলে চলে এসেছিল! আহা এ কেমন জীবন!

ফেলানী বা স্বর্ণা কিন্তু চোরাকারবারি না, নিতান্তই কিশোরী। সীমান্তের কাছাকাছি বাড়ি এদের। নানান কারণেই যেতে হয় সীমান্তের কাছাকাছি। অবুঝ এরা! এত নিয়ম-কানুন বোঝে না, হয়তো একটু বেশি কাছেই গিয়েছে। তাই বলে এফোঁড়-ওফোঁড় করে গুলি! আর যদি চোরাচালানের কথাই বলা হয়, চোরাচালান কি এক পক্ষে হয়। দুটো পক্ষ থাকে। মাঝখানে মধ্যস্বত্বভোগীও থাকে। গরু চোরাচালানের কথাই ধরি। ভারতের হরিয়ানা থেকে আসে গরু। অনেক অনেক দূরত্ব পার হয়ে তবেই সীমান্ত অবধি আসে। এই দীর্ঘ পথে গরুগুলোকে কেন আটকানো হয় না? কেউ না কেউ তো গরুগুলো নিয়ে আসে। তাদের ধরা হয় না কেন? সীমান্তে এসে লেনদেন ঠিকঠাক হলে সব উতরে যায়। সেটা না হলেই বিপত্তি। বাজার অর্থনীতি বলে উভয় পক্ষের লাভের ভিত্তিতেই চোরাচালান হয়। দুঃখ হচ্ছে মারা পড়ে বাংলাদেশিরা।

নয়াদিল্লি, ঢাকা এবং সিলেটে অনুষ্ঠিত একাধিক সীমান্ত সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের তরফ থেকে বারবার বলা হয়েছে সীমান্ত হত্যা বিষয়ে। সে প্রতিনিধি দলে একাধিকবার আমিও ছিলাম। বিএসএফের মহাপরিচালক ও ভারতীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখার প্রতিশ্রুতি দিলেও আজ অবধি সমস্যার সমাধান হয়নি। আরও একটা ব্যাপারে অবাক লাগছে। বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে প্রমাণ করার জন্য দেশের একটা মহল বড়ই তৎপর! ভারতের একজন বিধায়ক মসজিদে ঢুকে মুসলিম হত্যা করার সদর্প ঘোষণা দিলেন, আমার সেই ভাইয়েরা টুঁশব্দ করলেন না। কিন্তু বাংলাদেশে কোনো কিছু ঘটার আগেই তারা তৎপর হয়ে ওঠেন। এই তৎপরতার পেছনে শুধু আমার দেশিরা না, ভারতের কিছু মানুষও ধুয়ো দেয়। তারা নানারকম কথা বলে, প্রচার-প্রচারণা চালায়, ভিডিও করে। অথচ এদের কখনই বাংলাদেশিদের সম্প্রীতির চিত্রটা চোখে পড়ে না। মুসলিমরা মন্দির পাহারা দিলে এরা নিশ্চুপ থাকেন। হিন্দুপাড়া পাহারা দিলে মুখে কুলুপ এঁটে থাকেন। এদের কেউ কেউ এমনকি আমেরিকায় গিয়ে নালিশ করে আসেন। আমি বলছি না, এ দেশে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা একেবারেই ঘটে না। ঘটে আর সেগুলোর আমি নিন্দা জানাই। সম্প্রতি উৎসব মন্ডলের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে সেটাও নিন্দনীয়। বিচারবহির্ভূত কোনো হত্যা বা নির্যাতন গ্রহণযোগ্য নয়। কিন্তু উৎসব মন্ডলই বা কেন বারবার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে লিখছিলেন। তিনি তো থানায় নিজ মুখে সে কথা স্বীকার করেছেন। এটাও তো ঠিক না। উৎসবকে নাকি তার ধর্ম নিয়ে বলা হয়েছিল। খুব অন্যায় কথা। উৎসব প্রতিবাদ করে কিছু লিখলেই হতো। একেবারে মহানবীকে তার পিতা-মাতাসহ টেনে আনার দরকার ছিল না। সে তো একটা বাচ্চা ছেলে। এই বয়সে এতটা ধর্মান্ধ হওয়ার কী আছে! তাকে যারা বলেছে এ কথাটা তাদের জন্যও।

অবাক হয়ে দেখছি যারা সংখ্যালঘু সংখ্যালঘু বলে সারাক্ষণ চিৎকার করেন তারা এখন চুপ করে আছেন। যে কোনো অজুহাত পেলেই যারা আন্দোলন করেন এখন কেন তাদের মুখে কুলুপ আঁটা! স্বর্ণার পর মারা গেছেন শ্রী জয়ন্ত লাহিড়ী। জয়ন্তর লাশ বিএসএফ নিয়ে গিয়েছিল। মৃত সন্তানের লাশটা পাবেন কি না এ নিয়ে অনিশ্চয়তায় ছিল তার পরিবার। শেষবারের মতো তার মুখ দেখতে পাবেন কি না সে সংশয় ছিল। তিন দিন পর ফ্লাগ মিটিংয়ের মাধ্যমে লাশ হস্তান্তর হয়েছে। এরপরও কিন্তু বাংলাদেশে কোনো জোরালো আওয়াজ নেই বা শাহবাগ কিংবা অন্যত্র কোনো আন্দোলন নেই। এমনও নয় যে, কোনো একটা নির্দিষ্ট সীমান্তে ঘটনাগুলো ঘটছে। ঘটছে ভারত-বাংলাদেশের একাধিক সীমান্তে। আর এ ধরনের বেশির ভাগ হত্যাকান্ডের শিকার কিশোর-কিশোরী। কেন তাদেরই টার্গেট করে হত্যা করা হচ্ছে সেটাও একটা প্রশ্ন। কিশোর-কিশোরী ছাড়াও বিভিন্ন বয়সি মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। তবে কিশোর-কিশোরীর সংখ্যা বেশি। ফেলানী ধর্মে মুসলিম ছিল কিন্তু স্বর্ণা ও জয়ন্ত হিন্দু। একশ্রেণি এদের সংখ্যালঘু বলে সুবিধা নিতে ভালোবাসেন। আমরা কাউকে সংখ্যালঘু মনে করি না। সবাই এ দেশের নাগরিক, বাংলাদেশি। আমাদের ভাইবোন। ভাইবোন হত্যার বিচার সবাই চায়। আমিও চাই। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লেখা হয়েছে। বলা হয়েছে, এ ধরনের ঘটনা অনাকাক্সিক্ষত এবং অযৌক্তিক। দুই দেশের সীমান্ত কর্তৃপক্ষের জন্য ভারত বাংলাদেশ যৌথ নির্দেশিকা ১৯৭৫ সালের বিধানের লঙ্ঘন। এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে আর না হয় এবং সীমান্তে ঘটা হত্যাগুলোর তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে সরকার।

২০১১ সালে ফেলানীকে হত্যা করা হয়েছিল। ২০১১ থেকে ২০২৪, ১৩ বছর কেটে গেছে। পরিস্থিতি কিন্তু একই থেকে গেছে। বরং আরও খারাপ হয়েছে বলা চলে। মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী- ২০২৩ সালে ৩১ জন বাংলাদেশি সীমান্তে বিএসএফের গুলি বা নির্যাতনে নিহত হয়েছেন। ২০২১ ও ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ১৮ ও ২৩। আসকের হিসাবে এর আগে ২০০৯ থেকে ২০২০ সাল এই ১১ বছরে ৫২২ জন বাংলাদেশি বিএসএফের গুলিতে মারা গেছেন (সীমান্ত হত্যা কমেনি করোনাকালেও, প্রথম আলো, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০)।

সীমান্ত হত্যার প্রসঙ্গ উঠলেই বিএসএফ ‘আত্মরক্ষার জন্য’ বা ‘বাধ্য হয়ে’ এ ধরনের অজুহাত দিয়ে থাকে। কিন্তু এ অজুহাত একেবারেই গ্রহণযোগ্য নয়। ফেলানী, স্বর্ণা বা জয়ন্তর মৃত্যুর কথা ভাবলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায়। এই কিশোর-কিশোরীরা বিএসএফের মতো বন্দুকধারীদের জন্য কী ধরনের হুমকি ছিল যে কারণে তাদের আত্মরক্ষার জন্য বা বাধ্য হয়ে গুলি করতে হয়েছে! কথাটা হাস্যকর নয় কি?

সত্যি কথা বলতে কি পৃথিবীর কোনো সীমান্ত বোধহয় ভারতের সঙ্গে আমাদের সীমান্তগুলোর মতো এতটা অনিরাপদ নয়। আরও একটা বিষয় দেখার, এখানে বিএসএফই গুলি করে, বিজিবি নয়। এরা যদি ধৈর্য আর সহ্যের পরিচয় দিতে পারে, ওরা পারে না কেন?

অন্যায়ভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার কোনো ঘটনা ঘটলে তাকে/তাদের ধরে বিচারের আওতায় আনলেই তো হয়। তারপর আইন অনুযায়ী যে সাজা পাওয়ার কথা সেটাই পাবে। কিন্তু সেদিকে না গিয়ে সরাসরি গুলি করতেই ভালোবাসে বিএসএফ। ভারতীয় পেনাল কোড বা অন্য কোনো আইনও কিন্তু সীমান্ত হত্যা সমর্থন করে না। তারপরও হত্যা চলছে কখনো কুলাউড়া, কখনো কুড়িগ্রাম, কখনো চাঁপাইনবাবগঞ্জ আবার কখনো ঠাকুরগাঁও সীমান্তে। হত্যা চলছে একতরফাভাবে। কিন্তু অবাক ব্যাপার বিচ্ছিন্নভাবে গোলাগুলি বা যুদ্ধাবস্থা থাকলেও পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষীবাহিনী এমন আগ্রাসি আচরণ করে না, একতরফাভাবে তো নয়ই। তাহলে প্রতিবেশী বাংলাদেশিদের সঙ্গে এমন আচরণ কেন, তারা বেশি ভদ্র আর অমায়িক বলে কী!

একটা কথা প্রচলিত আছে, শক্তের ভক্ত নরমের যম। আমরা বোধহয় বেশি নরম হয়ে পড়েছিলাম। ঘটনা ঘটার পর প্রতিকার না হলে আর সেটা মেনে নিলে ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতেই থাকে।  বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটাই ঘটেছে। কিন্তু এ অন্যায় আর মেনে নেওয়া যায় না। আমরা প্রতিবেশীর সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই। কিন্তু অবশ্যই সেটা আমাদের স্বার্থের পরিপন্থি হলে নয়। হত্যার মতো বিষয়ে তো নয়ই। দেশে এখন অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা, সীমান্তে মানুষ হত্যা বন্ধ হোক। সেজন্য যে যে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার নিন!

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত
‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত

৫০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক
গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি
ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু
আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন
গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি
উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬
জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী
মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ
ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধে পদক্ষেপ নিতে বিশ্বের প্রতি ইরানের আহ্বান

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন