মানসিক পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গেই নখের মধ্যেও পরিবর্তন আসে। আর এর মাধ্যমেই আমাদের ভবিষ্যৎ নখদর্পণে আসতে পারে। পাশ্চাত্যে নখ নিয়ে গবেষণা করায় এ তথ্য বেরিয়ে আসে। এমনিতেই আঙুল এবং নখ সামুদ্রিক শাস্ত্রের অন্তর্গত এটা সবাই জানে। মনে করা হয়, আকাশ মণ্ডল থেকে নেমে আসা বিদ্যুৎ শক্তি নখের মাধ্যেমই আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। একেক ধরনের নখ একেক রকমের ধারণা দেয় আপনার সম্বন্ধে।
লম্বা নখ: উদার, প্রগতিশীল এবং হাসিখুশি ব্যক্তিদের নখ লম্বা হয়।
কঠিন নখ: এরা নিজের কথাতেই অটল থাকেন। এমনকী সেটা ভুল হলেও নিজের কথা থেকে সরে আসেন না।
পাতলা এবং লম্বা নখ: এমন ব্যক্তির মধ্যে দৃঢ় মানসিক ক্ষমতার অভাব দেখা যায়।
চৌকো নখ: যাদের নখ প্রায় চৌকো, তারা দুর্বল চিত্তের হয়ে থাকেন। বিপরীত পরিস্থিতিতে এমন ব্যক্তি সহজেই হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন।
ছোট নখ: এমন ব্যক্তি নিজের ব্যপারে বেশি ভাবেন। এদের বিচারধারা সংকীর্ণ। রূঢ় স্বভাবের।
বেশি চওড়া নখ: যাদের নখ দৈর্ঘ্যে তুলনায় বেশি চওড়া, এমন ব্যক্তি সহজে রেগে যান। সকলের সঙ্গে সহজে মিশে যেতে পারেন না। কেউ তাদের ব্যাপারে নাক গলাক, তা-ও তারা চান না।
সাদা নখ: এমন নখের অধিকারী ব্যক্তি স্পষ্ট বিচারের, দৃঢ়নিশ্চয়ী ঐশ্বর্য প্রেমী এবং পরিশ্রমী হয়ে থাকেন।