শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২২, শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি

অল্প বয়সে বাবাকে হারিয়ে জর্জের জায়গা হয় ভার্জিনিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি লর্ড ফেয়ারফ্যাক্সের বাড়িতে। এ ধনী ব্যক্তি ছিলেন জর্জ ওয়াশিংটনের সৎভাই লরেন্সের শ্বশুর। ওখানেই জর্জ নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নিজের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে বড় হতে থাকেন। 

অনেকের মতো প্রতিবার ওয়াশিংটন গিয়ে, হোয়াইট হাউসের সামনে ছবি তুলে চলে আসি। কিন্তু মাউন্ট ভারননে অবস্থিত আমেরিকার জাতির জনক এবং প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি যাওয়া হয়নি।  অবশ্য দূরত্ব আর সময় একটা বড় ব্যাপার। এবার সময় ছিল। তাছাড়া আমাদের বন্ধু উজ্জ্বল ওয়াশিংটন যাওয়ার পর কোথায় কোথায় যাব আগে থেকে সব ঠিক করে রেখে ছিল। প্রথমে লুরে ক্যাভার্নে, এরপর জর্জ ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি।

লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কেটে ১০/১২ জনের দল বেঁধে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করছে। এক একটা রুমের সামনে একজন গাইড দর্শনার্থীদের নিয়ে লেকচার দিচ্ছেন। বাড়ির ভিতরে প্রবেশের সময় বলে দেওয়া হয়েছে, ভিতরে ছবি তোলা যাবে না। আমি ফটোগ্রাফার। ঐতিহাসিক স্থানে যাব আর ছবি তুলব না, তা কি হয়! গাইডের চোখ ফাঁকি দিয়ে কিছু ছবি তুলে ফেললাম।

শোয়ার ঘরের পাশেরটাই খাবার ঘর। ডাইনিং টেবিল পুরনো দিনের অভিজাত কায়দায় সাজানো রয়েছে। পরের রুমটা পড়ার ঘর। লাইব্রেরি। একটু সামনে রান্না ঘর। প্রবেশপথের সোজা বিপরীত দিকে দৃষ্টিনন্দন পটোম্যাক নদী। এই নদী ওয়াশিংটনের বেশিরভাগ এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। 

খামার সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে প্রাকৃতিক এই দৃশ্যাবলি। পাহাড়, নদী, আর বিপুল সবুজের সমাহার। আমাদের যেতে দেরি হয়ে গিয়েছিল, প্রায় বিকাল। সময় স্বল্পতার জন্য আমাদের বাড়ির  ভিতর থেকে বের হয়ে আসতে হয়েছে দ্রুত। বের হওয়ার পথে ডান দিকে আস্তাবল। এখানে ঘোড়ার গাড়ি পড়ে আছে। বের হওয়ার পথে বাগানের ভিতর দিয়ে রাস্তা। এক কিলোমিটার হাঁটার পর দেখতে পেলাম জর্জ ওয়াশিংটনের কবর। দুজন প্রহরী পাহারা দিচ্ছেন। পাশে আমেরিকার জাতীয় পতাকা লাগানো।

বাড়ি থেকে বের হলেই পাশে জর্জ ওয়াশিংটন জাদুঘর। জর্জ ওয়াশিংটনের জীবনের সব কিছুর ছবি, ব্যবহারিক জিনিসপত্র, মুখের দাঁত ইত্যাদি সাজানো এই জাদুঘরে। দাঁত রাখার একটা বিশেষ কারণ আছে। আমেরিকার জাতির জনকের মৃত্যুর কারণ নাকি এই দাঁত। পাশাপাশি তার শ্বাসনালিতেও সমস্যা ছিল। এই জাদুঘরেই মুভি দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। জর্জ ওয়াশিংটনের জীবনী নিয়ে তৈরি মুভি চলছে বিরাট পর্দায়। জর্জ ওয়াশিংটন আমেরিকার জাতির জনক।

আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট  জর্জ ওয়াশিংটন। স্বাধীনতাযুদ্ধে কন্টিনেন্টাল আর্মির সর্বাধিনায়কও ছিলেন তিনি। তাকে আমেরিকা গঠনের পথিকৃৎ বলে মনে করা হয়।

সে সময়ের ব্রিটিশ আমেরিকার ভার্জিনিয়ায় ১৭৩২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন জর্জ ওয়াশিংটন। তিনি অগাস্টিন ওয়াশিংটন ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী ম্যারি বল ওয়াশিংটনের প্রথম সন্তান। 

ওয়াশিংটন মূলত ইংরেজ বংশোদ্ভূত। তার পূর্বপুরুষরা ইংল্যান্ডের সালগ্র থেকে আমেরিকায় যান। তার প্রপিতামহ জন ওয়াশিংটন ১৬৫৬ সালে ভার্জিনিয়ায় যান এবং জমি ও ক্রীতদাসদের একত্রিত করেন। একই কাজ করেন তার পুত্র লরেন্স ওয়াশিংটন এবং তার নাতি, জর্জের বাবা অগাস্টিন ওয়াশিংটন। অগাস্টিন ছিলেন একজন তামাক চাষি এবং তিনি তার জমিতে লোহা উৎপাদনে বিনিয়োগ করেন।

জর্জ ওয়াশিংটনের বাবা ১৭৪৩ সালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মারা যান। তখন জর্জের বয়স মাত্র এগার বছর। অল্প বয়সে বাবাকে হারিয়ে জর্জের জায়গা হয় ভার্জিনিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি লর্ড ফেয়ারফ্যাক্সের বাড়িতে। এ ধনী ব্যক্তি ছিলেন জর্জ ওয়াশিংটনের সৎভাই লরেন্সের শ্বশুর। ওখানেই জর্জ নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নিজের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে বড় হতে থাকেন।

একসময় ভাই-ভাবীর মৃত্যুর পর সব সম্পত্তির মালিক হন জর্জ ওয়াশিংটন। এ সম্পত্তির মালিক হয়েই ভেরন উপত্যকার বন্ধুর অঞ্চলে গড়ে তোলেন একটি খামার। অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এ খামারের আট হাজার একর জায়গার মধ্যে তিন হাজার একর কৃষির অন্তর্ভুক্ত করে নিজেই এর দেখাশোনা শুরু করেন। আস্তে আস্তে এটি হয়ে ওঠে একটি আদর্শ খামার। ঘুরে যেতে থাকে জর্জের জীবনের গতি।

 ছোটবেলায় সৈনিক হওয়ার ইচ্ছা থেকেই একসময় ভার্জিনিয়ার গভর্নরকে লিখে জানালেন তার আগ্রহের কথা। গভর্নরও তাকে বিশেষ কাজের জন্য ডেকে পাঠালেন। ভার্জিনিয়ার একটা বিরাট অঞ্চল তখন ফরাসিদের দখলে। ওয়াশিংটনের ওপর দায়িত্ব পড়ল তাদের হটিয়ে দেওয়ার। ৬০০ সৈন্যের এক বাহিনী নিয়ে তিনি ফরাসি দুর্গ দখল করেন। 

সেনাপতি হিসেবে তিনি অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও রণকুশলতার পরিচয় দেন। পরে ভার্জিনিয়ার গভর্নর ব্রাডকের মৃত্যুর পর তার স্থলাভিষিক্ত হন জর্জ ওয়াশিংটন। পাশাপাশি সমগ্র ভার্জিনিয়ার সেনাবাহিনীরও প্রধান হন ওয়াশিংটন। 

১৭৭৬ সালের ৭ জুন ১৩ প্রদেশের প্রতিনিধিরা সম্মিলিতভাবে আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর পাঁচজনের এক একটি পরিচালনা দল তৈরি করা হয়। ৪ জুলাই স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করার পর দেশের

বিভিন্ন প্রদেশে শুরু হয়ে যায় ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে আমেরিকানদের যুদ্ধ। নানা প্রতিকূলতার মধ্যে ওয়াশিংটন তার সৈন্য বাহিনীকে সংগঠিত করেন। তার সৈন্যদের যুদ্ধের অভিজ্ঞতাও ছিল কম। তবু তারা অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টের মধ্যে যুদ্ধ করেই চললেন। প্রথম দিকে ইংরেজ বাহিনী সাফল্য লাভ করলেও শেষ পর্যন্ত তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। 

দীর্ঘ ৫ বছর সংগ্রামের পর ইংরেজরা ১৭৮১ সালে আত্মসমর্পণ করে। যুদ্ধে জয়ী হয় আমেরিকানরা। এই যুদ্ধজয়ের পেছনে জর্জ ওয়াশিংটনের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে বেশি। তার ইচ্ছাশক্তি ও সৈনিকদের প্রতি ভালোবাসা এবং শৃঙ্খলাবোধ এই যুদ্ধে তাকে বিজয়ী নায়কের গৌরব এনে দিয়েছিল।

লে. গভর্নর ডিনউইডি ১৭৫৫ সালে ওয়াশিংটনকে ভার্জিনিয়া রেজিমেন্টের কর্নেল এবং সব বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে কমিশন প্রদান করেন এবং তাকে ভার্জিনিয়ার সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব দেন। 

ভার্জিনিয়া রেজিমেন্ট উপনিবেশগুলোর মধ্যে প্রথম পূর্ণকালীন মার্কিন সামরিক ইউনিট ছিল, যা পার্টটাইম মিলিশিয়া এবং ব্রিটিশ নিয়মিত ইউনিটের বিপরীত ছিল। ওয়াশিংটনকে রক্ষণাত্মক বা আক্রমণাত্মক, যেটা তিনি ভালো মনে করেন সেভাবে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশন গ্রহণ করেন। 

সৈন্যদের নির্দেশ প্রদানে তিনি একজন কড়া শাসক ছিলেন এবং প্রশিক্ষণের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তিনি পশ্চিমে ভারতীয়দের বিরুদ্ধে নিষ্ঠুর অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার রেজিমেন্ট ১০ মাসে ২০টি যুদ্ধে জয়লাভ করে। স্বাধীনতা যুদ্ধের নায়ক হলেও তার কোনো উচ্চাশা ছিল না। নিজের কর্তব্য শেষ করে সেনাপতির পদ ত্যাগ করে ফিরে আসেন নিজের জমিদারিতে। কিন্তু মানুষের ভালোবাসা তাকে ছাড়ল না। নতুন দেশের সংবিধান তৈরি করার জন্য সারা দেশের প্রতিনিধিরা সম্মিলিত হলেন। জর্জও সেখানে যোগ দিলেন। নতুন সংবিধানের রূপরেখা বর্ণনা করে সদস্যরা জর্জ ওয়াশিংটনকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করলেন। 

তিনি হলেন আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট। ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লব শুরু হলে তিনি বিপ্লবীদের সমর্থন করলেও নিরপেক্ষতার নীতি গ্রহণ করেন। ফলে আমেরিকা প্রতিটি বিবদমান দেশেই বাণিজ্য করার সুযোগ পায়। তার অসাধারণ যোগ্যতা প্রদর্শনের ফলে ১৭৯২ সালে তাকে দ্বিতীয়বাবের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়।

জর্জ ওয়াশিংটনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। তবে তার সময়ে ঘরে বসে প্রাইভেট টিউটরের কাছেই পড়াশোনা চলত। আবার কেউ কেউ বড়জোর স্থানীয় প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনার সুযোগ পেত। তবে জর্জের বাবার মৃত্যুর পর তার পড়াশোনার সুযোগ আরও হারিয়ে যায়। প্রথাগত শিক্ষার ইতি ঘটে ১৫ বছর বয়সেই।

১৭৫৯ সালের ১৬ জানুয়ারি ওয়াশিংটন বিয়ে করেন ভার্জিনিয়ার সুন্দরী মার্থা ড্যান্ড্রিজ কাস্টিসকে। যদিও সেসময় মার্থা জ্যাকি ও প্যাটসি নামের দুই সন্তানের জননী। তার মানে, মার্থার এটি দ্বিতীয় বিয়ে। কিন্তু জর্জের ছিল প্রথম। তবে প্রচুর সম্পদের মালিক ছিলেন মার্থা।

১৭৯৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর স্ত্রী, বন্ধুবান্ধব ও গুণগ্রাহীদের মাঝ থেকে চলে গেলেন চিরতরে জর্জ ওয়াশিংটন। দাঁতের অসুখ ছিল জর্জ ওয়াশিংটনের মৃত্যুর অন্যতম কারণ। সেই দাঁত এখনো সংরক্ষিত আছে মাউন্ট ভারননে অবস্থিত তার খামারবাড়ির জাদুঘরে। অবশ্য গবেষকদের দাবি, মার্কিন জাতির জনকের মৃত্যু কেবল দাঁতের সমস্যায় নয়, শ্বাসনালিতেও সমস্যা ছিল তার। কোনো কোনো বর্ণনায় তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে রক্তরোগকেও বলা হয়েছে।

বিডি প্রতিদিন/২৪ নভেম্বর ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন
আপিল বিভাগের অবকাশকালীন বিচারপতি মনোনয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’
‘নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখে দেবে জনগণ’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মঠবাড়িয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ
প্রধান শিক্ষককে অপহরণ করে নির্যাতনের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে
হুথির হুঁশিয়ারি, ইসরায়েলের জন্য ভয়ংকর কিছু আসছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

চারটি সোনার বারসহ আটক ১
চারটি সোনার বারসহ আটক ১

দেশগ্রাম

দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সুরমায় নৌকাডুবিতে মাঝি নিখোঁজ
সুরমায় নৌকাডুবিতে মাঝি নিখোঁজ

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতিকালে কুপিয়ে হত্যা, পাঁচজনের যাবজ্জীবন
ডাকাতিকালে কুপিয়ে হত্যা, পাঁচজনের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

বিয়ে করতে এসে শ্রীঘরে
বিয়ে করতে এসে শ্রীঘরে

দেশগ্রাম

বাড়ির আঙিনায় মাটির নিচে মর্টার সেল
বাড়ির আঙিনায় মাটির নিচে মর্টার সেল

দেশগ্রাম

গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?

সম্পাদকীয়

বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ট্রাক কেড়ে নিল বাবা-মা-মেয়ের প্রাণ
ট্রাক কেড়ে নিল বাবা-মা-মেয়ের প্রাণ

দেশগ্রাম

ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা