শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৮, শুক্রবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

পৃথিবী কি অতীতে কখনো উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পৃথিবী কি অতীতে কখনো উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল?

বিজ্ঞানী ও রাজনীতিবিদরা বলছেন, জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে আমাদের এই পৃথিবী বড় ধরনের এক সংকটের মুখোমুখি হয়েছে। কিন্তু পৃথিবী যে উত্তপ্ত হয়ে যাচ্ছে তার পক্ষে কী ধরনের তথ্যপ্রমাণ আছে এবং আমরা কীভাবে জানি যে, মানুষই এর জন্য দায়ী?

কীভাবে জানি পৃথিবী উষ্ণ হয়ে যাচ্ছে? বিজ্ঞানীরা বলছেন, শিল্প যুগের প্রাক-মুহূর্ত থেকে আমাদের এই গ্রহ খুব দ্রুত উষ্ণ হয়ে যাচ্ছে। বলা হচ্ছে, ১৮৫০ সালের পর থেকে পৃথিবীর পৃষ্ঠের তাপমাত্রা গড়ে ১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের পর থেকে গত চার দশকের প্রত্যেক দশকে তাপমাত্রা ক্রমাগতই বৃদ্ধি পেয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সংগৃহীত লাখ লাখ তথ্য বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা এই উপসংহারে পৌঁছেছেন।

স্থলভূমিতে আবহাওয়া কেন্দ্র, সমুদ্রে জাহাজ এবং আকাশে স্যাটেলাইটের সাহায্যে এসব তাপমাত্রা মাপা হয়েছে। বিজ্ঞানীদের নিরপেক্ষ বহু দল একই ফলাফল পেয়েছেন- শিল্পযুগের প্রারম্ভ থেকে এই তাপমাত্রা দ্রুত বাড়তে শুরু করেছে।

অতীতে পৃথিবীর তাপমাত্রা কীভাবে ওঠানামা করেছে বিজ্ঞানীরা সেটাও খুঁজে বের করতে পারেন। গাছের কাণ্ড, বরফের স্তর, হ্রদের তলানিতে জমা পলি এবং প্রবাল- এসবই অতীতে জলবায়ু কেমন ছিল তার সাক্ষ্য বহন করছে।

বর্তমানে যে হারে পৃথিবী উত্তপ্ত হয়ে উঠছে এসব থেকে তার যথেষ্ট তথ্য প্রমাণ পাওয়া যায়। বিজ্ঞানীরা হিসাব করে বলছেন, গত সোয়া এক লাখ বছরের মধ্যে পৃথিবী এতো উত্তপ্ত আর কখনো ছিল না।

আমরা কীভাবে জানি মানুষ এর জন্য দায়ী

পৃথিবীতে সূর্যের তাপকে আটকে রাখে গ্রিনহাউজ গ্যাস। মানুষের কর্মকাণ্ড থেকে এসব গ্যাস উৎপন্ন হয় যা তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী। এসব গ্যাসের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কার্বন ডাইঅক্সাইড। কারণ, বায়ুমণ্ডলে এই গ্যাসটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।

এভাবেও বলা যায় যে, কার্বন ডাইঅক্সাইডই সূর্যের তাপকে পৃথিবীতে আটকে রাখে। জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানো এবং গাছপালা কেটে ফেলার কারণে গ্রিনহাউজ গ্যাসের নির্গমন ঘটে। উনবিংশ শতাব্দীর পর থেকে এই দুটো কর্মকাণ্ডই উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই যে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ এই সময়কালের মধ্যেই বেড়েছে। 

অতিরিক্ত এই কার্বন ডাইঅক্সাইড কোত্থেকে এসেছে সেটা সুনির্দিষ্টভাবে দেখানোর একটি উপায় আছে। জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ালে যে কার্বন উৎপাদিত হয় তার একটি নির্দিষ্ট রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

গাছের কাণ্ড এবং মেরু অঞ্চলের বরফ- এই দুটোই বায়ুমণ্ডলে রাসায়নিক পরিবর্তনের রেকর্ড বহন করে। এসব পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ১৮৫০ সালের পর থেকে, বিশেষ করে জীবাশ্ম জ্বালানির কারণে, কার্বনের নির্গমন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়ে গেছে।

বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আট লাখ বছর ধরে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ১০ লাখে ৩০০ পার্টসের বেশি (পার্টস পার মিলিয়ন বা পিপিএম) বৃদ্ধি পায়নি। কিন্তু শিল্প বিপ্লবের পর কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে বর্তমান মাত্রায় এসে দাঁড়িয়েছে যা ৪২০ পিপিএম।

কম্পিউটার সিমুলেশন, যা জলবায়ু মডেল হিসেবে পরিচিত, ব্যবহার করে দেখানো হয়েছে মানুষের কর্মকাণ্ডের কারণে যদি ব্যাপক হারে গ্রিনহাউজ গ্যাসের নির্গমন না ঘটতো তাহলে তাপমাত্রার কী হতো।

এসব পরীক্ষায় দেখা গেছে- এরকম হলে বিংশ ও একবিংশ শতাব্দীতে তাপমাত্রা খুব সামান্যই বৃদ্ধি পেত। কিছু ঠাণ্ডা হওয়ারও সম্ভাবনা ছিল।

এরকম হতো যদি শুধু প্রাকৃতিক কারণগুলোই জলবায়ুর ওপর প্রভাব রাখতো। কিন্তু যখন মানুষের কারণগুলো অন্তর্ভুক্ত করা হলো, জলবায়ু মডেলে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি লক্ষ্য করা গেল।

এই গ্রহের ওপর মানুষ কী ধরনের প্রভাব ফেলছে?

পৃথিবী ইতোমধ্যে যে মাত্রায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে তার ফলে আমাদের চারপাশে অনেক বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে বাস্তব পৃথিবীতে যে ধরনের পরিবর্তন ঘটছে বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন তার মধ্যে রয়েছে:

>> গ্রিনল্যান্ড এবং এন্টার্কটিকায় বরফের স্তর দ্রুত গলে যাওয়া।
>> গত ৫০ বছরে আবহাওয়া-জনিত দুর্যোগের সংখ্যা পাঁচগুণ বৃদ্ধি পাওয়া।
>> গত শতাব্দীতে সারা বিশ্বে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ২০সেমি (৮ ইঞ্চি) বেড়ে গেছে এবং এখনো বেড়েই চলেছে।
>> ১৮০০ সালের পর থেকে সমুদ্রে এ্যাসিডের মাত্রা ৪০% বেড়েছে যার প্রভাব পড়ছে সামুদ্রিক জীবনের ওপর।

অতীতেও কখনো উষ্ণ ছিল না?

পৃথিবীর ইতিহাসে বেশ কয়েকবারই সময় এসেছে যখন এই গ্রহটি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। উদাহরণ হিসেবে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ৯ কোটি ২০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর তাপমাত্রা এতো বেশি ছিল যে মেরু অঞ্চলে বড় আকারের বরফের খণ্ড ছিল না। ক্যানাডিয়ান আর্কটিকের মতো উত্তরাঞ্চলে কুমিরের মতো কোনো প্রাণীরও অস্তিত্ব ছিল না। তবে তখনো মানুষের আবির্ভাব ঘটেনি। এ ছাড়া অতীতে কখনো কখনো সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বর্তমানের চেয়ে ২৫ মিটার (৮০ ফুট) উঁচু ছিল।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা পাঁচ থেকে আট মিটার (১৬ থেকে ২৬ ফুট) বৃদ্ধি পেলে পৃথিবীর বেশিরভাগ উপকূলীয় শহরই পানির নিচে তলিয়ে যাবে। অতীতের যে সময়গুলোতে তাপমাত্রা বেশি ছিল তখন গণহারে পশুপাখি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার প্রচুর তথ্যপ্রমাণ রয়েছে। 

জলবায়ু মডেল বলছে, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকায় কখনো কখনো তাপমাত্রা এতো বেশি ছিল যে, বেশিরভাগ পশুপাখির জন্যই সেরকম উত্তপ্ত পরিবেশে বেঁচে থাকা খুব কঠিন ছিল। নানা কারণেই এই তাপমাত্রা ঠাণ্ডা ও গরমের মধ্যে ওঠানামা করেছে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এসবের মধ্যে রয়েছে সূর্যের চারপাশে দীর্ঘ সময়ে ধরে প্রদক্ষিণের সময় পৃথিবীর এপাশে ওপাশে নড়ে ওঠা, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুপাৎ, এবং এলনিনোর মতো জলবায়ু চক্র। তবে বহু বছর ধরে একদল মানুষ আছেন বায়ুমণ্ডল উত্তপ্ত হয়ে ওঠার এসব বৈজ্ঞানিক কারণের বিষয়ে যাদের সন্দেহ রয়েছে। তবে মোট কথা সকল বিজ্ঞানী, যারা বিভিন্ন জার্নালে নিয়মিত তাদের গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করে থাকেন, তারা জলবায়ু পরিবর্তনের বর্তমান কারণগুলোর বিষয়ে একমত পোষণ করেছেন। 

এ বছর জাতিসংঘের একটি গুরুত্বপূর্ণ রিপোর্টে বলা হয়েছে: ‌‘মানুষের প্রভাবের কারণে যে বায়ুমণ্ডল, সমুদ্র এবং ভূমি উত্তপ্ত হয়ে ওঠেছে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
 

 

 
 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
মাফিয়াদের দমনে মেক্সিকোতে সেনা পাঠানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন ট্রাম্প
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
সত্যিই কি ট্রাম্পের ভয়ে পালিয়ে ইউরোপে যাচ্ছেন মার্কিনিরা?
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রীর মালয়েশিয়া সফর স্থগিত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সীমান্তে বিএসএফের ‘ফিল্ড হেডকোয়ার্টার’ করবে ভারত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে এবার চেনাব নদীর পানি প্রবাহ বন্ধ করল ভারত
কাশ্মীর ইস্যুতে এবার চেনাব নদীর পানি প্রবাহ বন্ধ করল ভারত
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
সর্বশেষ খবর
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ ৬ ডাকাত গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে ছয় জনের প্রার্থীতা বাতিল
বগুড়া মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচনে ছয় জনের প্রার্থীতা বাতিল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য খাতের সমস্যাগুলো বহুদিনের সমস্যা: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ঢাকায় বাতাসের গুণগতমান যাচাইয়ে অত্যাধুনিক যন্ত্র বসানো হবে’
‘ঢাকায় বাতাসের গুণগতমান যাচাইয়ে অত্যাধুনিক যন্ত্র বসানো হবে’

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলার ৬ষ্ঠ দিন সাক্ষ্য গ্রহণ
মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলার ৬ষ্ঠ দিন সাক্ষ্য গ্রহণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নিরসনে মধ্যস্থতার প্রস্তাব রাশিয়ার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে আধিপত্য নিয়ে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জে আধিপত্য নিয়ে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, হিথ্রোতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ আমলে লাইসেন্স পাওয়া গণমাধ্যমের বিষয়ে তদন্ত হবে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে লাইসেন্স পাওয়া গণমাধ্যমের বিষয়ে তদন্ত হবে’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান হান্নানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ বিমান বাহিনীর সাবেক প্রধান হান্নানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে ঝালকাঠিতে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
খুলনায় তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে ঝালকাঠিতে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জাফর আলম ৪ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি জাফর আলম ৪ দিনের রিমান্ডে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রভসিমরানের মাঝে ধোনির ছায়া খুঁজে পাচ্ছেন ম্যাথু হেইডেন!
প্রভসিমরানের মাঝে ধোনির ছায়া খুঁজে পাচ্ছেন ম্যাথু হেইডেন!

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় বাংলাদেশ বিচার বিভাগের কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন
নেত্রকোনায় বাংলাদেশ বিচার বিভাগের কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
নড়াইলে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ
২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন
শাপলা চত্বরে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় ছাত্রশিবিরের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনাদিয়া দ্বীপে ভেসে এলো যুবকের মরদেহ
সোনাদিয়া দ্বীপে ভেসে এলো যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি
পরিচয় সংকটে রাজস্ব কর্মকর্তারা, ফেরত চান ইন্সপেক্টর-সুপারিনটেনডেন্ট পদবি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পঞ্চগড়ে শিশুদের ক্রীড়া উৎসব
পঞ্চগড়ে শিশুদের ক্রীড়া উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্তির পর জেল গেট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
জামিনে মুক্তির পর জেল গেট থেকে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভেজালমুক্ত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে শুভসংঘের মানববন্ধন
বগুড়ায় ভেজালমুক্ত নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতের দাবিতে শুভসংঘের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাগুরায় নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও অবস্থান
মাগুরায় নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ
গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত ইন্ডিয়ান আইডল বিজয়ী পবনদীপ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’
‘প্রশ্ন করার জন্য সাংবাদিকের চাকরি যায়- এমন দেশে মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালন করছি’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা