শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

মহানবী (সা.)-এর সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
মহানবী (সা.)-এর সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞা

নবী করিম (সা.)-এর মহান ব্যক্তিত্ব এমন এক সমন্বিত আদর্শ—যেখানে শাসক, রাষ্ট্রনায়ক, সমাজবিদ, প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদ এবং অনুপম সংগঠকের গুণাবলি একত্রে পূর্ণরূপে বিকশিত হয়েছে। পবিত্র কোরআনের অসংখ্য আয়াতে এই বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে যে তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে নিযুক্ত শাসক ছিলেন এবং এই মর্যাদা তাঁকে রাসুলের দায়িত্বের সঙ্গেই অঙ্গাঙ্গিভাবে প্রদান করা হয়েছিল। এটি কখনোই এমন নয় যে তিনি নিজ প্রচেষ্টায় রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে তার শাসক হয়ে উঠেছিলেন, কিংবা মানুষ তাঁকে ভোট দিয়ে তাদের শাসক হিসেবে নির্বাচিত করেছিল। রাসুল (সা.)-এর শাসনক্ষমতা ও রিসালাত মূলত একই সত্তার অভিব্যক্তি।

একজন শাসক হিসেবে তাঁর আনুগত্য করা আল্লাহর আনুগত্যেরই অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাঁর বিরোধিতা করা মানে আল্লাহর সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করা। তিনি নিজেই আমাদের শিখিয়েছেন যে রাসুলের প্রতি আনুগত্য আল্লাহর আনুগত্য থেকে আলাদা নয়; বরং এটি আল্লাহর আদেশের অধীনে। রাসুল, যিনি নবুয়ত ও রিসালাতের আমানতদার, নিজে কোনো স্বার্থসিদ্ধি বা আনুগত্য আদায়ের জন্য আসেননি; বরং আল্লাহর নির্দেশ পালনের পূর্ণাঙ্গ বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়ে এসেছেন।

পবিত্র কোরআনে রাসুল (সা.)-এর আনুগত্যের ব্যাপারে বলা হয়েছে—‘আমি প্রত্যেক রাসুলকে শুধু এই জন্য প্রেরণ করেছি, যাতে আল্লাহর আদেশক্রমে তাঁর আনুগত্য করা হয়।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৬৪)

অন্য আয়াতে বলা হয়েছে : ‘যে ব্যক্তি রাসুলের আনুগত্য করে, সে মূলত আল্লাহরই আনুগত্য করে।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ৮০)

আল্লাহ তাআলা আরো ঘোষণা করেছেন যে নবী করিম (সা.)-এর হাতে বায়াত করা প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর সঙ্গেই বায়াত করার সমতুল্য : ‘যারা আপনার কাছে বায়াত গ্রহণ করছে, তারা মূলত আল্লাহর কাছেই বায়াত গ্রহণ করছে।’ (সুরা : ফাতহ, আয়াত : ১০)

আল্লাহ তাআলা নবী করিম (সা.)-এর শাসন ও সিদ্ধান্তের গুরুত্ব এভাবে ব্যক্ত করেছেন : ‘আল্লাহ ও তাঁর রাসুল যখন কোনো বিষয়ে চূড়ান্ত ফায়সালা দান করেন, তখন কোনো মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীর নিজেদের বিষয়ে কোনো এখতিয়ার বাকি থাকে না। কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্যতা করলে সে তো সুস্পষ্ট গোমরাহিতে পতিত হলো।’ (সুরা : আহজাব, আয়াত : ৩৬)
আল্লাহ তাআলা নবীর বিরোধিতাকে এমন গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করেছেন, যা মানুষের সত্কর্ম (আমল) ধ্বংস করে দেয় : ‘হে ঈমানদাররা! আল্লাহর আনুগত্য করো, তাঁর রাসুলের আনুগত্য করো এবং নিজেদের আমল বিনষ্ট করে দিয়ো না।’ (সুরা : মুহাম্মদ, আয়াত : ৩৩)

এসব কোরআনের আয়াত নবী করিম (সা.)-এর নবুয়ত ও রিসালাতের মর্যাদা ও তাঁর ব্যক্তিত্ব তুলে ধরে। নবী করিম (সা.)-এর রিসালাত ও শাসক হিসেবে ভূমিকা একে অপরের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্যভাবে সংযুক্ত। তাঁর ব্যক্তিত্ব কোরআনের দ্বিতীয় উৎস হিসেবে মানবজাতির জন্য আদর্শ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

শাসক, রাজনীতিবিদ এবং ন্যায়নিষ্ঠ নেতা হিসেবে তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি মানুষের কল্যাণের জন্য আল্লাহর নির্দেশিত আইন ও নীতিমালা বাস্তবায়ন করেছেন, যা চিরকালীন দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। (হিফাজতে হাদিস, পৃষ্ঠা-৫০)

মদিনায় আগমনের পর নবী করিম (সা.) নিজের রিসালাতের পাশাপাশি শাসক ও প্রশাসকের ভূমিকায় মদিনার সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের সূচনা করেন। মক্কায় তাঁর কাছে কোনো রাজনৈতিক ক্ষমতা ছিল না, আর সেখানকার সমাজে তিনি শাসক হিসেবেও বিবেচিত হননি। তবে মদিনায় আল্লাহর নির্দেশনায় এবং তাঁর অসাধারণ দূরদর্শিতা ও প্রশাসনিক দক্ষতায় তিনি একটি আদর্শ রাষ্ট্র ও সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন, যেখানে ন্যায়পরায়ণতা, প্রজ্ঞা এবং দূরদর্শী নেতৃত্বের উদাহরণ স্থাপন করা হয়। এখানে তিনি একই সঙ্গে ধর্মীয় নেতা ও রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর ব্যক্তিত্বে ধর্ম ও দুনিয়ার নেতৃত্ব একত্র হয়েছিল, তবে তিনি কখনো খ্রিস্টান পোপের মতো অহংকারে ভোগেননি কিংবা রোমান সম্রাটের মতো বিশাল সামরিক বাহিনী তাঁর ছিল না। (ইনসানে কামেল, পৃষ্ঠা-৩৬০)

নবী করিম (সা.)-এর অতুলনীয় কূটনৈতিক ও প্রশাসনিক গুণাবলি তাঁর মক্কার জীবনেও প্রমাণিত হয়েছিল। নবুয়তের পূর্ববর্তী দুটি ঘটনা তাঁর প্রজ্ঞা ও সামাজিক চেতনাকে উজ্জ্বলভাবে প্রকাশ করে। এর একটি হলো ‘হিলফুল ফুজুল’ নামক শান্তিচুক্তি, যা নিয়ে তিনি গর্বভরে বলতেন, ‘আমি সেই চুক্তিতে অংশ নিয়েছিলাম।’ এটি ছিল সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। (তাবাকাতুল কুবরা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১২৮)

দ্বিতীয় উদাহরণ হলো কাবা শরিফে হাজরে আসওয়াদ পুনঃস্থাপন। (সিরাতুন নববী, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২০৯)

যখন বিভিন্ন গোত্রের মধ্যে এই সম্মানজনক কাজটি নিয়ে তীব্র বিরোধ দেখা দেয়, তখন তাঁর দূরদর্শিতার মাধ্যমে এই বিবাদ মিটিয়ে ফেলা হয়। তিনি এমন এক সমাধান প্রদান করেন, যা সব পক্ষের জন্য গ্রহণযোগ্য হয়। তাঁর এই কাজের ফলে শুধু তাঁর মর্যাদাই প্রতিষ্ঠিত হয়নি, তাঁর অসাধারণ প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বগুণও প্রকাশ পেয়েছিল। (হায়াতে মুহাম্মদ (সা.), পৃষ্ঠা-২৮১)

নবুয়তের ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই মহানবী (সা.) একটি আন্দোলনের নেতা হয়ে ওঠেন। এর ফলে নবীজিকে অসংখ্য বিরোধিতার মুখোমুখি হতে হয়, অসীম কষ্ট ও বিপদের সম্মুখীন হতে হয়। তাঁর সঙ্গীদের ওপর চরম নির্যাতন চালানো হয়, তাঁদের জীবনের পথ সংকুচিত করে দেওয়া হয়। কিন্তু নবী করিম (সা.)-এর নবীসুলভ প্রজ্ঞা ও আল্লাহর সহায়তায় তিনি এই আন্দোলনকে সুরক্ষা দিতে সক্ষম হন। যদি তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতায় সামান্যতম ঘাটতি থাকত, তাহলে মক্কায় সংঘাতের সৃষ্টি হতো, আর মুসলিমদের ক্ষুদ্র দলটি ধ্বংস হয়ে যেত। (সিরাতুন নববী, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩১০-৩৩৯)

নবী করিম (সা.)-এর নেতৃত্বে আল্লাহর সহায়তা ও নবীসুলভ দূরদর্শিতা সব সময় কার্যকর ছিল। যখন তিনি দেখলেন মক্কা তাঁর আন্দোলনের জন্য উপযুক্ত কেন্দ্র নয়, তখন তিনি এর বাইরে একটি নিরাপদ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার চিন্তা করেন। প্রথমে তিনি মুসলিমদের একটি দলকে হাবশায় হিজরত করার অনুমতি দেন, পরে নিজেই মদিনায় হিজরত করেন। মক্কার সময়কালে ইয়াসরিব (মদিনা) থেকে আসা বায়াতগুলো তাঁর এই রাজনৈতিক কৌশলেরই অংশ। (তাবাকাতুল কুবরা, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-২০৩-২০৭)

নবী করিম (সা.) তাঁর সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে ইসলামের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি গড়ে তোলেন, যা পরবর্তী সময়ে পৃথিবীর ইতিহাস পাল্টে দেয়।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক