শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুলাই, ২০২৩

মূল্যস্ফীতির আঘাতে অর্ডার কমছে পোশাকশিল্পে

♦ অর্থ পরিশোধে গড়িমসি করছেন ক্রেতারা ♦ দাম বাড়ছে কাঁচামালের কমছে মুনাফা
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
মূল্যস্ফীতির আঘাতে অর্ডার কমছে পোশাকশিল্পে

বৈশ্বিক উচ্চ মূল্যস্ফীতির আঘাতে অর্ডার বা ক্রয়াদেশ কমছে বাংলাদেশের পোশাকশিল্প কারখানাগুলোয়। দাম বাড়ছে পোশাকপণ্য উৎপাদনের কাঁচামালের। ক্রয়াদেশের অভাবে কমছে কারখানাগুলোর মুনাফা। আবার রপ্তানি হওয়া পোশাকপণ্যের অর্থ পরিশোধে গড়িমসি করছেন বৈশ্বিক ক্রেতারা। এর সঙ্গে গ্যাস-বিদ্যুৎ ও তেলের দাম এবং সংকটকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন পোশাকশিল্প মালিকরা।

এ প্রসঙ্গে নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিকেএমইএর কার্যকরি সভাপতি মোহাম্মাদ হাতেম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমানে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে পোশাকশিল্প। কারখানাগুলো কোনোভাবে ঠিকে থাকার চেষ্টা করছে। বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ও অর্থনৈতিক মন্দার কারণে তৈরি পোশাকপণ্যের অর্ডার অব্যাহতভাবে কমছে। এর সঙ্গে ব্যাংকিং সমস্যা বড় হয়ে দঁাঁড়িয়েছে। বৈশ্বিক ক্রেতারা ঠিকমতো অর্থ পরিশোধ করছেন না। ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো অর্থ পরিশোধে গড়িমসি করায় বিপাকে পড়েছেন অনেক পোশাকশিল্প কারখানার মালিক।

পোশাকশিল্প মালিকদের আরেক সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএ সহসভাপতি মোহাম্মদ শহিদুল আজিম বলেন, বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতির কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকপণ্যের অর্ডার কমেছে। আগে যে ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠান ৪ লাখ পিস পোশাকপণ্যের অর্ডার দিত, তারা এখন দিচ্ছে ৫০ হাজার পিসের। মূলত বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির ধাক্কা লেগেছে তৈরি পোশাকশিল্পে। ফলে বাংলাদেশের অধিকাংশ পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠান             পুরো উৎপাদনশীলতা কাজে লাগাতে পারছে না। কম-বেশি সব কারখানাতেই উৎপাদনশীলতার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ কাজ আছে। বাকি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ উৎপাদনশীলতার অপচয় হচ্ছে। আবার কাঁচামালের দাম বাড়ছে। ফলে কমছে মুনাফা।

সূত্র বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোয় মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। ফলে ওইসব দেশে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। আরেকটি বিষয় হলো বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ বাড়েনি, কিন্তু রপ্তানি আয় বেড়েছে। তার কারণ, কাঁচামালের দাম, ফ্রেইট কস্ট ও ইউটিলিটি খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ বাড়লেও, রপ্তানির পরিমাণ বাড়েনি। বিদায়ী অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে ১১ শতাংশ এবং ইউরোপের দেশগুলোয় গড়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ পোশাক রপ্তানি কমেছে।

বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বলছে, ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে ৮ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে এসেছে। যা আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৬ শতাংশ। সিএনবিসি জানায়, এটি অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের ৮ দশমিক ২ শতাংশের থেকে বেশি। ফ্রান্স এবং স্পেনের মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে অপ্রত্যাশিতভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা মূল্যসূচক গত মাসে শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং দেশটির বার্ষিক মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির ৮০ শতাংশের বেশি অর্ডার আসে ইউরোপ ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে। সুতরাং এসব অঞ্চলে মূল্যবৃদ্ধি ভোক্তাদের ওপর আরও চাপ বাড়াবে। যা বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া পোশাকপণ্যের চাহিদা কমাবে।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবির তথ্যমতে, জুনে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলার। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ অর্জিত হলেও প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২ দশমিক ৫ শতাংশ। গত বছরের এ সময়ে ৪ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। রপ্তানিতে বরাবরের মতোই অগ্রগামী অবস্থায় আছে দেশের পোশাক খাত। এ খাত থেকে এসেছে ৪৬ বিলিয়ন ডলার। এ খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ।

সদ্যবিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ওভেন পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার আর প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ। নিটওয়্যার পোশাক রপ্তানি হয়েছে ২ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলার, প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের পুরো সময়ে (জুলাই-জুন) ওভেন পোশাক রপ্তানি ২১ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার, প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ। নিটওয়্যার পোশাক রপ্তানি ২৫ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন ডলার, যেখানে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ। অর্থবছরে (জুলাই-জুন) মোট পোশাক রপ্তানি হয়েছে ৪৬ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার, আর প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ। পুরো অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৬ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলার, অর্জন হয়েছে ৪৬ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার। এটি মোট লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় মাত্র ০ দশমিক ৪১ শতাংশ বেশি।

বিজিএমইএর তথ্যমতে, ২০০৮-০৯ সালে উদীয়মান বাজারগুলোয় চালান ছিল ৮৪৯ মিলিয়ন ডলার এবং মোট পোশাক রপ্তানিতে অবদান ছিল ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে এ পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলারে এবং মোট রপ্তানিতে অবদান বেড়েছে হয়েছে ১৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ। ২০২০-২৩ অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অপ্রচলিত বাজারে শিপমেন্ট ছিল ৫ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার এবং রপ্তানিতে অবদান ছিল ১৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। সূত্র বলছে, বর্তমানে তৈরি পোশাকশিল্পে বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং স্পিনিং, বয়ন ও ডাইং শিল্পসহ প্রাথমিক টেক্সটাইল খাতেও একই পরিমাণ বিনিয়োগ করা হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে টেক্সটাইল ও পোশাকশিল্পে আরও ২৫ বিলিয়ন ডলারের নতুন বিনিয়োগ আসতে পারে। পোশাক রপ্তানি থেকে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্য আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
টিকটক অ্যাকাউন্ট বন্ধ না করায় মেয়েকে খুন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্তে ১০ জনকে পুশইন
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
রাজধানীতে গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৫
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
আট মাস পর ভারত থেকে এলো কাঁচা মরিচ
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
দুই বাসের চাপায় প্রাণ গেল জাবি শিক্ষার্থীর বাবার
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
বগুড়া ও সিরাজগঞ্জে তীব্র ভাঙন আতঙ্ক
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০ কিলোমিটার যানজট
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ
পদ্মার ভাঙনে জাজিরায় দিশেহারা কয়েক হাজার মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে
আগামী ৭২ ঘণ্টায় ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও
দেশে আসলো নতুন সুপারম্যান, সঙ্গে আছে জ্যাকি চ্যানও

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার
স্বর্ণ দিয়ে প্রতারণা, চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ
নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে নদীতে ডুবে শিশু নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে কুমিল্লায় শিবিরের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ