শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৩, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৯

রোহিঙ্গা সংকট ও চীনের ভূমিকা

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
রোহিঙ্গা সংকট ও চীনের ভূমিকা

সাম্প্রতিককালের বর্বরোচিত জাতিগত নিধনের সাক্ষী মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। অমানবিক নির্যাতনের শিকার রোহিঙ্গাদের মানবিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়ে সারা বিশ্বে প্রশংসা কুড়িয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের বহুবিধ সমস্যার মধ্যেও প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গার আশ্রয় এবং ভরণ-পোষণ নিঃসন্দেহে এক সাহসী ও প্রশংসনীয় উদ্যোগ। কিন্তু এই রোহিঙ্গা ইস্যু এখন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির দাবার গুটিতে পরিণত হয়েছে। প্রত্যেকেই তার নিজ জায়গা থেকে রোহিঙ্গা নিয়ে রাজনীতি করছে। রাজনৈতিক খেলার এক মোক্ষম হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। রোহিঙ্গা ইস্যুতে কোন দেশের কী অবস্থান তা নিয়ে চলছে নিখুঁত বিশ্লেষণ। মিয়ানমার যেহেতু চীনের প্রেসক্রিপশনে চলে তাই রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান চীনের হাতেই। কিন্তু চীন কি মিয়ানমারের এই গণহত্যাকে স্বীকার করে? রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীনের ভূমিকা কি ইতিবাচক নাকি নেতিবাচক? 

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নিপীড়নের বিষয়টিতে সবসময়ই জাতিসংঘের হস্তক্ষেপের বিরোধী চীন এবং সর্বদাই তারা মিয়ানমারের পক্ষে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ এ নিয়ে যে পদক্ষেপই নিতে চেষ্টা করুক না কেন, তাতে বাধ সাধে স্থায়ী সদস্য চীন, তার সাথে রাশিয়াও। গোটা বিশ্ব যেখানে এই গণহত্যার বিরুদ্ধে কথা বলছে, সেখানে চীন স্বীকারই করে না রাখাইনে গণহত্যা চলছে। এখন অনেকের মনেই প্রশ্ন, এর কৌশলগত কারণটা আসলে কী? কী তার স্বার্থ? 

মিয়ানমার সেনা কর্তৃক বর্তমান সময়ের একটি ভয়াবহ গণহত্যাকে সমর্থন দেয়ার পেছনে মূলত চীনের কৌশলগত বাণিজ্যিক স্বার্থ জড়িত। এই বাণিজ্যিক স্বার্থের বিষয়টি জানলে সবার বুঝতে সহজ হবে যে, চীন কেন মিয়ানমারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। আমরা অনেকেই হয়তো জানি না, হরমুজ প্রণালির পরে মালাক্কা প্রণালি দিয়েই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পেট্রোলিয়াম পণ্য পরিবাহিত হয়। চীনের প্রায় সব জ্বালানি এই পথ দিয়েই পরিবাহিত হয়। তাই ভূরাজনৈতিকভাবে এ প্রণালি ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। গত দু'দশক ধরে চীনের ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ বাণিজ্য সমুদ্রপথে হচ্ছে। সেই বাণিজ্য মালাক্কা প্রণালী দিয়ে হয়। চীনের সঙ্গে আমেরিকার একটা সশস্ত্র যুদ্ধ যদি সত্যি সত্যি হয়, কিংবা নিদেনপক্ষে একটা তীব্র সামরিক উত্তেজনাও ঘটে তাহলে তার প্রতিপক্ষ মালাক্কা প্রণালি বন্ধ করে দেবে সেটা চীন ভালো করেই জানে। তাতে চীনের জ্বালানি সরবরাহ ব্যবস্থা একেবারেই ভেঙে পড়বে। তখন চীনের এই মালাক্কা সংকট সমাধানের জন্য যদি সেখানে নৌবাহিনী পাঠানো হয় তবে সংকট আরও ঘনীভূত হবে। সেই মালাক্কা সংকটের কথা মাথায় রেখে চীন স্থলপথে বিভিন্ন পাইপলাইনের মাধ্যমে তেল এবং গ্যাস যাতে চীনে পৌঁছাতে পারে- তার ব্যবস্থা করেছে। এরকম দুটি পাইপলাইন আরাকান অর্থাৎ মিয়ানমারের ভেতর দিয়ে বঙ্গোপসাগরে এসে পৌঁছেছে। ভারতেরও এ ধরণের বিনিয়োগ রয়েছে কালাদান এবং সিটওয়ে বন্দরে- কিন্তু চীনের অর্থনীতির জন্য এ দুটি পাইপলাইন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সে জন্যই চীন চাইছে-  মিয়ানমার সরকার যেন আরাকানের ওপর তাদের নিয়ন্ত্রণ না হারায় বা আরাকানকে কেন্দ্র করে চীন-মিয়ানমার সম্পর্ক খারাপ না হোক। অর্থাৎ, চীন তাদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও তেল-গ্যাসের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য মালাক্কা প্রণালী ছাড়াও মিয়ানমারের ভেতর দিয়ে আরেকটি স্থলপথকে অক্ষুণ্ণ রাখতে চাইছে। আর সেটা যেহেতু আরাকান এর উপর দিয়েই গেছে, তাই এই ইস্যুতে চীন একদম নিশ্চুপ। 

এদিকে, চীন বাণিজ্য আধিপত্য বিস্তারের জন্যে অবকাঠামো নির্মাণ করছে রাখাইনে। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে চীন কিয়াকপিউ গভীর সমুদ্রবন্দর তৈরি করেছে। এ বন্দরকে কেন্দ্র করে মালাক্কা প্রণালি বাইপাস করার আরেকটা বিকল্প তৈরি হয়েছে চীনের সামনে। এছাড়া রাখাইন প্রদেশ থেকে চীনের ইউনান প্রদেশ পর্যন্ত গ্যাস এবং তেলের পাইপলাইন স্থাপিত হয়েছে প্রায় আড়াই বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে। রাখাইন প্রদেশ খুব বড় ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন তৈরি হয়েছে চীনা বিনিয়োগকারীদের জন্য। আবার ভারত মহাসাগরের পূর্বের দিকে সামরিক গুরুত্বপূর্ণ ওই জায়গায় চীন ৭ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ করছে। সেখানে চীনের নৌপথে বাণিজ্য হবে। ওই এলাকায় আরও সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে একটি অর্থনৈতিক বিশেষ অঞ্চল গড়ে তোলা হবে। এখন পর্যন্ত প্রাক্কলিত ৬২ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে সিপিইসি বা চায়না পাকিস্তান ইকোনমিক করিডোর তৈরি করা হয়েছে গোয়াদার বন্দর দিয়ে চীন পেট্রোলিয়ামসহ তার অন্য সব পণ্য প্রবাহ যাতে চালিয়ে যেতে পারে। এতেই সন্তুষ্ট হয়ে বসে থাকেনি চীন, সব ডিম একই ঝুড়িতে তো রাখছেই না তারা, বরং ঝুড়ির সংখ্যা যত বেশি সম্ভব বাড়িয়ে যাচ্ছে। আর তাই রোহিঙ্গাদের রাখাইন থেকে বিতাড়িত করতে মিয়ানমার চীনের পরামর্শেই কাজ করছে বললেও খুব একটা অত্যুক্তি হবে না। 

বর্তমান সময়ে রাখাইন খুব গুরুত্বপূর্ণ জিও-পলিটিক্যাল হটস্পট হয়ে উঠেছে। এর জ্বলন্ত প্রমাণ কিছুদিন আগে দেখা গেলো। মার্কিন কংগ্রেসম্যান ব্রাড শেরম্যান রাখাইন প্রদেশকে মিয়ানমার থেকে বিযুক্ত করে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত করার প্রস্তাব করেছেন। অনেকে এটাকে খুব হালকা কোনো কথা মনে করে উড়িয়ে দিচ্ছেন হয়তো, কিন্তু এতে রাখাইনের গুরুত্ব কিন্তু স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আবার মালাক্কা সংকটের কথা মাথায় রেখে চীন মালাক্কা প্রণালিকে বাইপাস করার জন্য কিছু বিকল্প পথের চিন্তা থেকে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের সবচেয়ে বড় প্রকল্প নিয়েছে রাখাইনে। সামরিক কৌশলগত কারণেও ভারত মহাসাগরে উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য রাখাইন চীনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। চীনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার কারণে চীনের আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত এখানে সরব উপস্থিতি নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে। রাখাইন ঘিরে এখন একটা পাল্টাপাল্টি অবস্থান দেখা যাচ্ছে। রোহিঙ্গা ইস্যুতে যখনই জাতিসংঘে যে কোনো ধরনের প্রস্তাব এসেছে সেটার বিরোধিতা চীন এবং রাশিয়া করেছে। মিয়ানমার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য না হলেও তার বিরুদ্ধে ওই আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ আনার আইনি দিক নিয়ে কাজ হচ্ছে। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদে ভেটো দেয়া হলে এটার কোনো সম্ভাবনাই থাকবে না। আর তেমন কোনো প্রস্তাব নিরাপত্তা পরিষদে গেলে চীন-রাশিয়া এতে ভেটো দেবে এটা খুব স্পষ্ট। 

চীন একদিকে বাংলাদেশকে বলছে, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে। অপরদিকে চীন রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের নীতিকে সমর্থনের কথা প্রকাশ্যে বলছে। গত ২২ আগস্ট রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রক্রিয়া চলাকালীনও মিয়ানমারে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত মিয়ানমার সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের নীতিকে সমর্থন করেছেন। মিয়ানমারের নীতি কী? মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের গণহত্যা চালিয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। রাখাইনসহ রোহিঙ্গাদের বসবাস অঞ্চলের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। আর চীন সে নীতিকে সমর্থন দিয়ে গণহত্যায় মদদ দিচ্ছে। কারণ রাখাইনে এখন চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে, চীনের সেনারা এখন সেখানে অবস্থান করছে। অবশ্য গণহত্যাকে সমর্থন দেয়াটা চীনের জন্য নতুন কিছু নয়। ১৯৭১ সালেও চীন গণহত্যাকারী রাষ্ট্র পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়ে তাদের অস্ত্র সাপ্লাই দিয়েছিল, যে অস্ত্র দিয়ে বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে ইতিহাসের ভয়াবহ গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিল। এমনকি চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতিও দিয়েছে অনেক পরে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরদিন অর্থাৎ ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট চীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। তাই রাখাইনে গণহত্যাকে সমর্থন দেয়া চীনের জন্য নতুন কিছু নয়। 

মিয়ানমারের সবচেয়ে বড় বন্ধু চীন। দীর্ঘ সময় ধরে মিয়ানমারের সামরিক শাসকদের ক্ষমতার উৎস চীনের শাসকরাই। চীনই বিশ্ব মতামত উপেক্ষা করে তাদের টিকিয়ে রেখেছে। মিয়ানমার একচ্ছত্রভাবে চীনের নিয়ন্ত্রণে। সামরিক বিবেচনায় চীনের জন্যে মিয়ানমারকে নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। অর্থনৈতিক কারণেও জরুরি। শাসকদের মত মিয়ানমারের বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদও চীনের নিয়ন্ত্রণে। তাই ঘটনাক্রম বিশ্লেষণ করলে একথা বুঝতে সমস্যা হয় না যে, বাংলাদেশ রোহিঙ্গা সঙ্কট থেকে সেদিনই পরিত্রাণ পাবে, যদি কোনোদিন চীন আন্তরিকভাবে চায়। চীন চাইলে, মিয়ানমারও চাইবে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, চীন মানবতাকে নয় বরং বর্বর একটি গণহত্যাকে বছরের পর বছর সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে।  

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক। 

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা