শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

মাত্র ৩৪ বছর বয়স তার। সিলেটের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চাকরি করতেন। ছোট চাকরি, ছোট সংসার। নিশ্চয়ই ছোট ছোট স্বপ্নেই সাজাতে চেয়েছিলেন জীবন। মাত্র দুই মাস আগে সেই স্বপ্নে রঙ দিতে পৃথিবীতে এসেছিল কন্যা সন্তান। বাবারা যেমনই হোক, বাবাদের কাছে সব কন্যাই রাজকন্যা। কিন্তু রায়হানের রাজকন্যার কপাল খারাপ। দুইমাস বয়সেই এতিম হতে হলো তাকে। কন্যার পিতারা নাকি ভাগ্যবান হন। এ কেমন ভাগ্য রায়হানের। মাত্র ৩৪ বছর বয়সেই বরণ করতে হলো এমন নির্মম মৃত্যুকে। একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলতে পারে! এ কেমন মানুষ! 

গত ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'সেপ্টেম্বর আসুক ফিরে বারে বারে' শিরোনামে এই কলাম আমি ক্রসফায়ারসহ সব ধরনের বিচারবহির্ভূত কর্মকান্ড বন্ধের দাবি করেছিলাম। প্রত্যাশা করেছিলাম আইনের শাসনের। ১১ বছর পর গত সেপ্টেম্বরে কোনো ক্রসফায়ার হয়নি। চেয়েছিলাম এই স্বস্তিটা যেন বহাল থাকে, যেন বারবার ফিরে আসে এমন মৃত্যুহীন সেপ্টেম্বর। কিন্তু সেই স্বস্তিটা এই লেখা পর্যন্তও টিকলো না। লেখাটি যখন প্রেসে ছাপা হচ্ছিল, তার আগেই সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে রায়হানকে পিটিয়ে, হ্যা রাতভর স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলেছে পুলিশ।

শনিবার কাজ থেকে আর বাসায় ফেরেননি রায়হান। বাসায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রবিবার ভোর রাত সাড়ে ৪টায় অপিরিচত নাম্বার থেকে রায়হানের মায়ের নাম্বারে কল আসে। ফোনটি ধরেন রায়হানের চাচা। রায়হান তাকে বলেন, ১০ হাজার টাকা নিয়ে তাড়াতাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে আসেন, আমাকে বাঁচান। গভীর রাতেই টাকা জোগাড় করে চাচা ছুটেন পুলিশ ফাঁড়িতে। কিন্তু ভাতিজার দেখা পাননি। পুলিশ জানায় রায়হান ঘুমিয়ে গেছে। সকাল সাড়ে ৯টায় যেন আসেন। কিন্তু চাচা তখনও বুঝতেই পারেননি পুলিশ তার ভাতিজাকে চিরঘুমে পাঠিয়ে দিয়েছে। সকালে ফাঁড়িতে গিয়ে চাচা জানতে পারেন, রায়হানকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারেন, রায়হান আগেই মারা গেছে। রায়হানের মরদেহের যে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখেছি, তা প্রকাশযোগ্য নয়, সহ্য করার মতও নয়। হাতের নখ তুলে নেয়া হয়েছে। যে ছবি একজন সুস্থ মানুষ দেখতে পারবে না, তেমন নির্যাতন পুলিশের সদস্যরা কীভাবে করেন? বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা তো এই দেশেরই মানুষ, আমাদের কারো না কারো ভাই বা সন্তান। কীভাবে মানুষ এতটা নিষ্ঠুর হতে পারে? 

রায়হানকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পেটানো হয়েছে মাত্র ১০ হাজার টাকার জন্য। চাচা টাকা নিয়ে আসার আগেই রায়হানকে মৃত্যুর দুয়ারে নিয়ে গেছে পুলিশ। রায়হানের মৃত্যুর পর যথারীতি পুলিশ গল্প বানানোর চেষ্টা করেছে। বলা হয়েছে, নগরীর কাস্টঘর এলাকায় একটি ছিনতাইয়ের ঘটনায় ধরা পড়ে গণপিটুনিতে রায়হান আহত হন। পরে তিনি মারা যান। কিন্তু পুলিশের সেই গল্প ধোপে টেকেনি। কারণ পুলিশের দাবি করা ঘটনাস্থল কাস্টঘর সিটি করপোরেশনের ১৪ নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত। স্থানীয় কাউন্সিলরের উদ্যোগে পুরো এলাকাকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। রবিবার রাতে কাউন্সিলর নজরুল ইসলামের কার্যালয়ে গিয়ে শনিবার রাত ১২টা থেকে রবিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত কাস্টঘর এলাকার সিসি ক্যামেরায় ধারণ করা ফুটেজে কোনো গণপিটুনির দৃশ্য পাওয়া যায়নি। রোববার রাতেই মামলা করেন রায়হানের স্ত্রী। প্রাথমিক তদন্তে বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া, এএসআই তৌহিদ মিয়া, কনস্টেবল টিটু চন্দ্র দাশ ও হারুনুর রশীদকে বরখাস্ত এবং এএসআই আশীক এলাহী, এএসআই কুতুব আলী ও কনস্টেবল সজীব হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রায়হান হত্যায় মূল অভিযুক্ত ফাঁড়ি ইনচার্জ আকবর হোসেন ভুইয়া। দেখতে নায়কের মত, স্থানীয় ইউটিউব চ্যানেলে নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করতেন আকবর। কিন্তু পর্দার নায়ক বাস্তবে যে এমন নিষ্ঠুর খলনায়ক তা কারো ধারণাতেই ছিল না। তবে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য আকবরের পুরোনো খাসলত বলেই এখন বেরুচ্ছে। আশুগঞ্জে আকবরের রাজকীয় নতুন বাড়ি এখন সবার আলোচনার কেন্দ্রে। তবে রায়হানের ক্ষেত্রে আকবরদের পাপের পেয়ালা পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। তাই আকবর সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। সব ছেড়ে এখন তাকে পালাতে হচ্ছে। মোগল সম্রাট আকবরকে বলা হতো, আকবর দ্যা গ্রেট। বাড়ি, চেহারা, অভিনয়- সব মিলিয়ে এসআই আকবর হোসেন ভুইয়ার মধ্যেও একটা রাজকীয় ব্যাপার ছিল। জনগণের সেবা করে তিনিও সত্যিকারের নায়ক হতে পারতেন। কিস্তু স্বভাবের কারণে সেই আকবরের নাম এখন নিষ্ঠুর খুনীর তালিকায়; আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার।
তবে শুধু আকবর নয়, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য  পুলিশের পুরোনো কৌশল। পুলিশ চাইলেই রাস্তা থেকে যে কাউকে তুলে নিয়ে যেতে পারে। পুলিশের খাতায় অনেক মামলা থাকে, যাতে অজ্ঞাতনামা অনেক আসামীর নাম থাকে। যে কোনো মামলায় যে কাউকে আসামী দেখানো সম্ভব। নইলে কারো পকেটে গাজা বা ইয়াবা পুড়ে তাকে মাদক মামলার আসামী বানিয়ে দেয়া ওয়ান-টু’র ব্যাপার। এসব আসলে নিত্যদিনের ঘটনা। 

ধরুন, সিলেটের রায়হান যদি মারা না যেতো, তাহলে কিন্তু তার পরিবার ১০ হাজার টাকা দিয়ে সন্তুষ্ট চিত্তে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতো। কারো কাছে অভিযোগও করতো না। অতিরিক্ত নিষ্ঠুরতা আর সিসিটিভির কারণেই আজ ফেঁসে যাচ্ছে বন্দরবাজার ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যরা। পুলিশের সবচেয়ে লাভজনক বাণিজ্য হলো- গ্রেপ্তার বাণিজ্য। ধরে আনার পর পরিবারের সামর্থ্য অনুযায়ী দর কষাকষি শুরু হয়। ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকার পরিমাণ বাড়ানো হয়। জীবন বাঁচাতে অনেকে সর্বস্ব বিক্রি করেও পুলিশকে টাকা দেয়। মৃত্যু পর্যন্ত না গেলে আমরা জানতেও পারি না, প্রতিদিন দেশের কত থানায় কত রায়হানের আর্তচিৎকার বাতাসে হারিয়ে যায়। মাঝে মধ্যে দুয়েকটা ‘হেফাজতে মৃত্যু’ আমাদের আলোড়িত করে। আমরা কয়েকদিন হৈচৈ করি, তারপর ভুলে যাই। হৈচৈয়ের সময় পুলিশের বাণিজ্য কিছুদিন বন্ধ থাকে। আবার শুরু হয়।

এবার করোনার সময় পুলিশ যে ভূমিকা পালন করেছে, এরপর আমি ব্যক্তিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, পুলিশকে ঢালাও গালি দেয়া বা কথায় কথায় অভিযুক্ত করবো না। করোনা আতঙ্কে যখন সবাই ঘরে বন্দী হয়েছিল, তখনও পুলিশ সাহসিকতার সাথে মাঠে দায়িত্ব পালন করেছে। সন্তানরা যখন জ্বরে আক্রান্ত মাকে জঙ্গলে ফেলে তখনও পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। করোনার সত্যিকারের ফ্রন্টলাইন ফাইটার এই পুলিশ বাহিনী। কিন্তু ওসি প্রদীপ বা এসআই আকবরের মত দানবেরা পুলিশের অনেক কষ্টে অর্জিত ভাবমূর্তিকে ধুলায় মিশিয়ে দেয়। এসআই আকবরকে তো আমার কাছে ওসি প্রদীপের চেয়েও ভয়ঙ্কর মনে হয়েছে। প্রদীপ তো এক গুলিতেই মানুষ মারে। আর আকবর মারে পিটিয়ে তিলে তিলে। পুলিশ বাহিনীকে ধন্যবাদ তারা আকবরদের বাঁচানোর চেষ্টা করেনি, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে। আমি আশা করবো, পুলিশের কোনো পর্যায় থেকেই তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তাদেরকে বিবেচনা করতে হবে অপরাধী হিসেবেই। রায়হান হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, ন্যায্য বিচার এবং খুনীদের সর্বোচ্চ সাজাই পুলিশের ভাবমূর্তিকে আরো উজ্জ্বল করবে। 

পুলিশের হওয়ার কথা জনগণের বন্ধু। আমলাদের হওয়ার কথা জনগণের সেবক। কিন্তু আমাদের ভাবনার জগতে বড় রকমের গলদ রয়েছে। তাই তো পুলিশকে সাধারণ মানুষ ভয় পায়। অথচ এই পুলিশ বাহিনীর নেতৃত্বেই কিন্তু ৯৯৯এর অসাধারণ সেবা বাংলাদেশে নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে। অথচ পুলিশ এখনও জনগণের বন্ধু হতে পারেনি। আমলারা হতে পারেননি জনগণের সেবক। ‘স্যার’ না ডাকায় স্থানীয় এক সাংবাদিকের সাথে ক্ষিপ্ত আচরণ করেছেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল্লা। তবে শফিউল্লাই প্রথম নন, ‘স্যার’ না ডাকায় সাধারণ মানুষের ওপর আমলাদের খড়গহস্ত হওয়ার আরো অনেকে উদাহরণ আছে। কে, কাকে, কী বলে সম্বোধন করবে, এটা পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে, এটার কোনো নির্দিষ্ট শর্ত নেই। তবে সাধারণ বিবেচনায় যদি বুঝি, পুলিশ এবং আমলাদেরই সাধারণ জনগণকে ‘স্যার’ বলে ডাকা উচিত। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। আর পুলিশ ও আমলারা হলো পাবলিক সার্ভেন্ট মানে জনগণের চাকর, আরেকটু সুশীল ভাষায় বললে জনগণের সেবক। এখন আপনারাই বলুন মালিক সেবককে ‘স্যার’ বলবে না সেবক মালিককে? তবে আগেই বলেছি কে, কাকে, কী ডাকবে সেটা নির্ভর করে দুজনের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর। ‘স্যার’ না ডাকলেই অসম্মান করা হয় না। আবার সম্মানিত কাউকে ‘স্যার’ ডাকতেও আমার আপত্তি নেই। ‘স্যার’ ডাকা না ডাকার এই ঔপনিবেশিক ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের সবাইকেই।    

আমরা চাই পুলিশ জনগণের সত্যিকারের বন্ধু হয়ে উঠুক, আমলারা হয়ে উঠুক সেবক।

লেখক : সাংবাদিক।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে