শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

মাত্র ৩৪ বছর বয়স তার। সিলেটের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চাকরি করতেন। ছোট চাকরি, ছোট সংসার। নিশ্চয়ই ছোট ছোট স্বপ্নেই সাজাতে চেয়েছিলেন জীবন। মাত্র দুই মাস আগে সেই স্বপ্নে রঙ দিতে পৃথিবীতে এসেছিল কন্যা সন্তান। বাবারা যেমনই হোক, বাবাদের কাছে সব কন্যাই রাজকন্যা। কিন্তু রায়হানের রাজকন্যার কপাল খারাপ। দুইমাস বয়সেই এতিম হতে হলো তাকে। কন্যার পিতারা নাকি ভাগ্যবান হন। এ কেমন ভাগ্য রায়হানের। মাত্র ৩৪ বছর বয়সেই বরণ করতে হলো এমন নির্মম মৃত্যুকে। একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলতে পারে! এ কেমন মানুষ! 

গত ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'সেপ্টেম্বর আসুক ফিরে বারে বারে' শিরোনামে এই কলাম আমি ক্রসফায়ারসহ সব ধরনের বিচারবহির্ভূত কর্মকান্ড বন্ধের দাবি করেছিলাম। প্রত্যাশা করেছিলাম আইনের শাসনের। ১১ বছর পর গত সেপ্টেম্বরে কোনো ক্রসফায়ার হয়নি। চেয়েছিলাম এই স্বস্তিটা যেন বহাল থাকে, যেন বারবার ফিরে আসে এমন মৃত্যুহীন সেপ্টেম্বর। কিন্তু সেই স্বস্তিটা এই লেখা পর্যন্তও টিকলো না। লেখাটি যখন প্রেসে ছাপা হচ্ছিল, তার আগেই সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে রায়হানকে পিটিয়ে, হ্যা রাতভর স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলেছে পুলিশ।

শনিবার কাজ থেকে আর বাসায় ফেরেননি রায়হান। বাসায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রবিবার ভোর রাত সাড়ে ৪টায় অপিরিচত নাম্বার থেকে রায়হানের মায়ের নাম্বারে কল আসে। ফোনটি ধরেন রায়হানের চাচা। রায়হান তাকে বলেন, ১০ হাজার টাকা নিয়ে তাড়াতাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে আসেন, আমাকে বাঁচান। গভীর রাতেই টাকা জোগাড় করে চাচা ছুটেন পুলিশ ফাঁড়িতে। কিন্তু ভাতিজার দেখা পাননি। পুলিশ জানায় রায়হান ঘুমিয়ে গেছে। সকাল সাড়ে ৯টায় যেন আসেন। কিন্তু চাচা তখনও বুঝতেই পারেননি পুলিশ তার ভাতিজাকে চিরঘুমে পাঠিয়ে দিয়েছে। সকালে ফাঁড়িতে গিয়ে চাচা জানতে পারেন, রায়হানকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারেন, রায়হান আগেই মারা গেছে। রায়হানের মরদেহের যে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখেছি, তা প্রকাশযোগ্য নয়, সহ্য করার মতও নয়। হাতের নখ তুলে নেয়া হয়েছে। যে ছবি একজন সুস্থ মানুষ দেখতে পারবে না, তেমন নির্যাতন পুলিশের সদস্যরা কীভাবে করেন? বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা তো এই দেশেরই মানুষ, আমাদের কারো না কারো ভাই বা সন্তান। কীভাবে মানুষ এতটা নিষ্ঠুর হতে পারে? 

রায়হানকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পেটানো হয়েছে মাত্র ১০ হাজার টাকার জন্য। চাচা টাকা নিয়ে আসার আগেই রায়হানকে মৃত্যুর দুয়ারে নিয়ে গেছে পুলিশ। রায়হানের মৃত্যুর পর যথারীতি পুলিশ গল্প বানানোর চেষ্টা করেছে। বলা হয়েছে, নগরীর কাস্টঘর এলাকায় একটি ছিনতাইয়ের ঘটনায় ধরা পড়ে গণপিটুনিতে রায়হান আহত হন। পরে তিনি মারা যান। কিন্তু পুলিশের সেই গল্প ধোপে টেকেনি। কারণ পুলিশের দাবি করা ঘটনাস্থল কাস্টঘর সিটি করপোরেশনের ১৪ নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত। স্থানীয় কাউন্সিলরের উদ্যোগে পুরো এলাকাকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। রবিবার রাতে কাউন্সিলর নজরুল ইসলামের কার্যালয়ে গিয়ে শনিবার রাত ১২টা থেকে রবিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত কাস্টঘর এলাকার সিসি ক্যামেরায় ধারণ করা ফুটেজে কোনো গণপিটুনির দৃশ্য পাওয়া যায়নি। রোববার রাতেই মামলা করেন রায়হানের স্ত্রী। প্রাথমিক তদন্তে বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া, এএসআই তৌহিদ মিয়া, কনস্টেবল টিটু চন্দ্র দাশ ও হারুনুর রশীদকে বরখাস্ত এবং এএসআই আশীক এলাহী, এএসআই কুতুব আলী ও কনস্টেবল সজীব হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রায়হান হত্যায় মূল অভিযুক্ত ফাঁড়ি ইনচার্জ আকবর হোসেন ভুইয়া। দেখতে নায়কের মত, স্থানীয় ইউটিউব চ্যানেলে নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করতেন আকবর। কিন্তু পর্দার নায়ক বাস্তবে যে এমন নিষ্ঠুর খলনায়ক তা কারো ধারণাতেই ছিল না। তবে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য আকবরের পুরোনো খাসলত বলেই এখন বেরুচ্ছে। আশুগঞ্জে আকবরের রাজকীয় নতুন বাড়ি এখন সবার আলোচনার কেন্দ্রে। তবে রায়হানের ক্ষেত্রে আকবরদের পাপের পেয়ালা পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। তাই আকবর সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। সব ছেড়ে এখন তাকে পালাতে হচ্ছে। মোগল সম্রাট আকবরকে বলা হতো, আকবর দ্যা গ্রেট। বাড়ি, চেহারা, অভিনয়- সব মিলিয়ে এসআই আকবর হোসেন ভুইয়ার মধ্যেও একটা রাজকীয় ব্যাপার ছিল। জনগণের সেবা করে তিনিও সত্যিকারের নায়ক হতে পারতেন। কিস্তু স্বভাবের কারণে সেই আকবরের নাম এখন নিষ্ঠুর খুনীর তালিকায়; আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার।
তবে শুধু আকবর নয়, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য  পুলিশের পুরোনো কৌশল। পুলিশ চাইলেই রাস্তা থেকে যে কাউকে তুলে নিয়ে যেতে পারে। পুলিশের খাতায় অনেক মামলা থাকে, যাতে অজ্ঞাতনামা অনেক আসামীর নাম থাকে। যে কোনো মামলায় যে কাউকে আসামী দেখানো সম্ভব। নইলে কারো পকেটে গাজা বা ইয়াবা পুড়ে তাকে মাদক মামলার আসামী বানিয়ে দেয়া ওয়ান-টু’র ব্যাপার। এসব আসলে নিত্যদিনের ঘটনা। 

ধরুন, সিলেটের রায়হান যদি মারা না যেতো, তাহলে কিন্তু তার পরিবার ১০ হাজার টাকা দিয়ে সন্তুষ্ট চিত্তে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতো। কারো কাছে অভিযোগও করতো না। অতিরিক্ত নিষ্ঠুরতা আর সিসিটিভির কারণেই আজ ফেঁসে যাচ্ছে বন্দরবাজার ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যরা। পুলিশের সবচেয়ে লাভজনক বাণিজ্য হলো- গ্রেপ্তার বাণিজ্য। ধরে আনার পর পরিবারের সামর্থ্য অনুযায়ী দর কষাকষি শুরু হয়। ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকার পরিমাণ বাড়ানো হয়। জীবন বাঁচাতে অনেকে সর্বস্ব বিক্রি করেও পুলিশকে টাকা দেয়। মৃত্যু পর্যন্ত না গেলে আমরা জানতেও পারি না, প্রতিদিন দেশের কত থানায় কত রায়হানের আর্তচিৎকার বাতাসে হারিয়ে যায়। মাঝে মধ্যে দুয়েকটা ‘হেফাজতে মৃত্যু’ আমাদের আলোড়িত করে। আমরা কয়েকদিন হৈচৈ করি, তারপর ভুলে যাই। হৈচৈয়ের সময় পুলিশের বাণিজ্য কিছুদিন বন্ধ থাকে। আবার শুরু হয়।

এবার করোনার সময় পুলিশ যে ভূমিকা পালন করেছে, এরপর আমি ব্যক্তিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, পুলিশকে ঢালাও গালি দেয়া বা কথায় কথায় অভিযুক্ত করবো না। করোনা আতঙ্কে যখন সবাই ঘরে বন্দী হয়েছিল, তখনও পুলিশ সাহসিকতার সাথে মাঠে দায়িত্ব পালন করেছে। সন্তানরা যখন জ্বরে আক্রান্ত মাকে জঙ্গলে ফেলে তখনও পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। করোনার সত্যিকারের ফ্রন্টলাইন ফাইটার এই পুলিশ বাহিনী। কিন্তু ওসি প্রদীপ বা এসআই আকবরের মত দানবেরা পুলিশের অনেক কষ্টে অর্জিত ভাবমূর্তিকে ধুলায় মিশিয়ে দেয়। এসআই আকবরকে তো আমার কাছে ওসি প্রদীপের চেয়েও ভয়ঙ্কর মনে হয়েছে। প্রদীপ তো এক গুলিতেই মানুষ মারে। আর আকবর মারে পিটিয়ে তিলে তিলে। পুলিশ বাহিনীকে ধন্যবাদ তারা আকবরদের বাঁচানোর চেষ্টা করেনি, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে। আমি আশা করবো, পুলিশের কোনো পর্যায় থেকেই তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তাদেরকে বিবেচনা করতে হবে অপরাধী হিসেবেই। রায়হান হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, ন্যায্য বিচার এবং খুনীদের সর্বোচ্চ সাজাই পুলিশের ভাবমূর্তিকে আরো উজ্জ্বল করবে। 

পুলিশের হওয়ার কথা জনগণের বন্ধু। আমলাদের হওয়ার কথা জনগণের সেবক। কিন্তু আমাদের ভাবনার জগতে বড় রকমের গলদ রয়েছে। তাই তো পুলিশকে সাধারণ মানুষ ভয় পায়। অথচ এই পুলিশ বাহিনীর নেতৃত্বেই কিন্তু ৯৯৯এর অসাধারণ সেবা বাংলাদেশে নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে। অথচ পুলিশ এখনও জনগণের বন্ধু হতে পারেনি। আমলারা হতে পারেননি জনগণের সেবক। ‘স্যার’ না ডাকায় স্থানীয় এক সাংবাদিকের সাথে ক্ষিপ্ত আচরণ করেছেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল্লা। তবে শফিউল্লাই প্রথম নন, ‘স্যার’ না ডাকায় সাধারণ মানুষের ওপর আমলাদের খড়গহস্ত হওয়ার আরো অনেকে উদাহরণ আছে। কে, কাকে, কী বলে সম্বোধন করবে, এটা পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে, এটার কোনো নির্দিষ্ট শর্ত নেই। তবে সাধারণ বিবেচনায় যদি বুঝি, পুলিশ এবং আমলাদেরই সাধারণ জনগণকে ‘স্যার’ বলে ডাকা উচিত। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। আর পুলিশ ও আমলারা হলো পাবলিক সার্ভেন্ট মানে জনগণের চাকর, আরেকটু সুশীল ভাষায় বললে জনগণের সেবক। এখন আপনারাই বলুন মালিক সেবককে ‘স্যার’ বলবে না সেবক মালিককে? তবে আগেই বলেছি কে, কাকে, কী ডাকবে সেটা নির্ভর করে দুজনের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর। ‘স্যার’ না ডাকলেই অসম্মান করা হয় না। আবার সম্মানিত কাউকে ‘স্যার’ ডাকতেও আমার আপত্তি নেই। ‘স্যার’ ডাকা না ডাকার এই ঔপনিবেশিক ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের সবাইকেই।    

আমরা চাই পুলিশ জনগণের সত্যিকারের বন্ধু হয়ে উঠুক, আমলারা হয়ে উঠুক সেবক।

লেখক : সাংবাদিক।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা