শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

মাত্র ৩৪ বছর বয়স তার। সিলেটের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চাকরি করতেন। ছোট চাকরি, ছোট সংসার। নিশ্চয়ই ছোট ছোট স্বপ্নেই সাজাতে চেয়েছিলেন জীবন। মাত্র দুই মাস আগে সেই স্বপ্নে রঙ দিতে পৃথিবীতে এসেছিল কন্যা সন্তান। বাবারা যেমনই হোক, বাবাদের কাছে সব কন্যাই রাজকন্যা। কিন্তু রায়হানের রাজকন্যার কপাল খারাপ। দুইমাস বয়সেই এতিম হতে হলো তাকে। কন্যার পিতারা নাকি ভাগ্যবান হন। এ কেমন ভাগ্য রায়হানের। মাত্র ৩৪ বছর বয়সেই বরণ করতে হলো এমন নির্মম মৃত্যুকে। একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলতে পারে! এ কেমন মানুষ! 

গত ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'সেপ্টেম্বর আসুক ফিরে বারে বারে' শিরোনামে এই কলাম আমি ক্রসফায়ারসহ সব ধরনের বিচারবহির্ভূত কর্মকান্ড বন্ধের দাবি করেছিলাম। প্রত্যাশা করেছিলাম আইনের শাসনের। ১১ বছর পর গত সেপ্টেম্বরে কোনো ক্রসফায়ার হয়নি। চেয়েছিলাম এই স্বস্তিটা যেন বহাল থাকে, যেন বারবার ফিরে আসে এমন মৃত্যুহীন সেপ্টেম্বর। কিন্তু সেই স্বস্তিটা এই লেখা পর্যন্তও টিকলো না। লেখাটি যখন প্রেসে ছাপা হচ্ছিল, তার আগেই সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে রায়হানকে পিটিয়ে, হ্যা রাতভর স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলেছে পুলিশ।

শনিবার কাজ থেকে আর বাসায় ফেরেননি রায়হান। বাসায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রবিবার ভোর রাত সাড়ে ৪টায় অপিরিচত নাম্বার থেকে রায়হানের মায়ের নাম্বারে কল আসে। ফোনটি ধরেন রায়হানের চাচা। রায়হান তাকে বলেন, ১০ হাজার টাকা নিয়ে তাড়াতাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে আসেন, আমাকে বাঁচান। গভীর রাতেই টাকা জোগাড় করে চাচা ছুটেন পুলিশ ফাঁড়িতে। কিন্তু ভাতিজার দেখা পাননি। পুলিশ জানায় রায়হান ঘুমিয়ে গেছে। সকাল সাড়ে ৯টায় যেন আসেন। কিন্তু চাচা তখনও বুঝতেই পারেননি পুলিশ তার ভাতিজাকে চিরঘুমে পাঠিয়ে দিয়েছে। সকালে ফাঁড়িতে গিয়ে চাচা জানতে পারেন, রায়হানকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারেন, রায়হান আগেই মারা গেছে। রায়হানের মরদেহের যে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখেছি, তা প্রকাশযোগ্য নয়, সহ্য করার মতও নয়। হাতের নখ তুলে নেয়া হয়েছে। যে ছবি একজন সুস্থ মানুষ দেখতে পারবে না, তেমন নির্যাতন পুলিশের সদস্যরা কীভাবে করেন? বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা তো এই দেশেরই মানুষ, আমাদের কারো না কারো ভাই বা সন্তান। কীভাবে মানুষ এতটা নিষ্ঠুর হতে পারে? 

রায়হানকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পেটানো হয়েছে মাত্র ১০ হাজার টাকার জন্য। চাচা টাকা নিয়ে আসার আগেই রায়হানকে মৃত্যুর দুয়ারে নিয়ে গেছে পুলিশ। রায়হানের মৃত্যুর পর যথারীতি পুলিশ গল্প বানানোর চেষ্টা করেছে। বলা হয়েছে, নগরীর কাস্টঘর এলাকায় একটি ছিনতাইয়ের ঘটনায় ধরা পড়ে গণপিটুনিতে রায়হান আহত হন। পরে তিনি মারা যান। কিন্তু পুলিশের সেই গল্প ধোপে টেকেনি। কারণ পুলিশের দাবি করা ঘটনাস্থল কাস্টঘর সিটি করপোরেশনের ১৪ নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত। স্থানীয় কাউন্সিলরের উদ্যোগে পুরো এলাকাকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। রবিবার রাতে কাউন্সিলর নজরুল ইসলামের কার্যালয়ে গিয়ে শনিবার রাত ১২টা থেকে রবিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত কাস্টঘর এলাকার সিসি ক্যামেরায় ধারণ করা ফুটেজে কোনো গণপিটুনির দৃশ্য পাওয়া যায়নি। রোববার রাতেই মামলা করেন রায়হানের স্ত্রী। প্রাথমিক তদন্তে বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া, এএসআই তৌহিদ মিয়া, কনস্টেবল টিটু চন্দ্র দাশ ও হারুনুর রশীদকে বরখাস্ত এবং এএসআই আশীক এলাহী, এএসআই কুতুব আলী ও কনস্টেবল সজীব হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রায়হান হত্যায় মূল অভিযুক্ত ফাঁড়ি ইনচার্জ আকবর হোসেন ভুইয়া। দেখতে নায়কের মত, স্থানীয় ইউটিউব চ্যানেলে নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করতেন আকবর। কিন্তু পর্দার নায়ক বাস্তবে যে এমন নিষ্ঠুর খলনায়ক তা কারো ধারণাতেই ছিল না। তবে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য আকবরের পুরোনো খাসলত বলেই এখন বেরুচ্ছে। আশুগঞ্জে আকবরের রাজকীয় নতুন বাড়ি এখন সবার আলোচনার কেন্দ্রে। তবে রায়হানের ক্ষেত্রে আকবরদের পাপের পেয়ালা পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। তাই আকবর সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। সব ছেড়ে এখন তাকে পালাতে হচ্ছে। মোগল সম্রাট আকবরকে বলা হতো, আকবর দ্যা গ্রেট। বাড়ি, চেহারা, অভিনয়- সব মিলিয়ে এসআই আকবর হোসেন ভুইয়ার মধ্যেও একটা রাজকীয় ব্যাপার ছিল। জনগণের সেবা করে তিনিও সত্যিকারের নায়ক হতে পারতেন। কিস্তু স্বভাবের কারণে সেই আকবরের নাম এখন নিষ্ঠুর খুনীর তালিকায়; আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার।
তবে শুধু আকবর নয়, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য  পুলিশের পুরোনো কৌশল। পুলিশ চাইলেই রাস্তা থেকে যে কাউকে তুলে নিয়ে যেতে পারে। পুলিশের খাতায় অনেক মামলা থাকে, যাতে অজ্ঞাতনামা অনেক আসামীর নাম থাকে। যে কোনো মামলায় যে কাউকে আসামী দেখানো সম্ভব। নইলে কারো পকেটে গাজা বা ইয়াবা পুড়ে তাকে মাদক মামলার আসামী বানিয়ে দেয়া ওয়ান-টু’র ব্যাপার। এসব আসলে নিত্যদিনের ঘটনা। 

ধরুন, সিলেটের রায়হান যদি মারা না যেতো, তাহলে কিন্তু তার পরিবার ১০ হাজার টাকা দিয়ে সন্তুষ্ট চিত্তে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতো। কারো কাছে অভিযোগও করতো না। অতিরিক্ত নিষ্ঠুরতা আর সিসিটিভির কারণেই আজ ফেঁসে যাচ্ছে বন্দরবাজার ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যরা। পুলিশের সবচেয়ে লাভজনক বাণিজ্য হলো- গ্রেপ্তার বাণিজ্য। ধরে আনার পর পরিবারের সামর্থ্য অনুযায়ী দর কষাকষি শুরু হয়। ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকার পরিমাণ বাড়ানো হয়। জীবন বাঁচাতে অনেকে সর্বস্ব বিক্রি করেও পুলিশকে টাকা দেয়। মৃত্যু পর্যন্ত না গেলে আমরা জানতেও পারি না, প্রতিদিন দেশের কত থানায় কত রায়হানের আর্তচিৎকার বাতাসে হারিয়ে যায়। মাঝে মধ্যে দুয়েকটা ‘হেফাজতে মৃত্যু’ আমাদের আলোড়িত করে। আমরা কয়েকদিন হৈচৈ করি, তারপর ভুলে যাই। হৈচৈয়ের সময় পুলিশের বাণিজ্য কিছুদিন বন্ধ থাকে। আবার শুরু হয়।

এবার করোনার সময় পুলিশ যে ভূমিকা পালন করেছে, এরপর আমি ব্যক্তিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, পুলিশকে ঢালাও গালি দেয়া বা কথায় কথায় অভিযুক্ত করবো না। করোনা আতঙ্কে যখন সবাই ঘরে বন্দী হয়েছিল, তখনও পুলিশ সাহসিকতার সাথে মাঠে দায়িত্ব পালন করেছে। সন্তানরা যখন জ্বরে আক্রান্ত মাকে জঙ্গলে ফেলে তখনও পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। করোনার সত্যিকারের ফ্রন্টলাইন ফাইটার এই পুলিশ বাহিনী। কিন্তু ওসি প্রদীপ বা এসআই আকবরের মত দানবেরা পুলিশের অনেক কষ্টে অর্জিত ভাবমূর্তিকে ধুলায় মিশিয়ে দেয়। এসআই আকবরকে তো আমার কাছে ওসি প্রদীপের চেয়েও ভয়ঙ্কর মনে হয়েছে। প্রদীপ তো এক গুলিতেই মানুষ মারে। আর আকবর মারে পিটিয়ে তিলে তিলে। পুলিশ বাহিনীকে ধন্যবাদ তারা আকবরদের বাঁচানোর চেষ্টা করেনি, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে। আমি আশা করবো, পুলিশের কোনো পর্যায় থেকেই তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তাদেরকে বিবেচনা করতে হবে অপরাধী হিসেবেই। রায়হান হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, ন্যায্য বিচার এবং খুনীদের সর্বোচ্চ সাজাই পুলিশের ভাবমূর্তিকে আরো উজ্জ্বল করবে। 

পুলিশের হওয়ার কথা জনগণের বন্ধু। আমলাদের হওয়ার কথা জনগণের সেবক। কিন্তু আমাদের ভাবনার জগতে বড় রকমের গলদ রয়েছে। তাই তো পুলিশকে সাধারণ মানুষ ভয় পায়। অথচ এই পুলিশ বাহিনীর নেতৃত্বেই কিন্তু ৯৯৯এর অসাধারণ সেবা বাংলাদেশে নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে। অথচ পুলিশ এখনও জনগণের বন্ধু হতে পারেনি। আমলারা হতে পারেননি জনগণের সেবক। ‘স্যার’ না ডাকায় স্থানীয় এক সাংবাদিকের সাথে ক্ষিপ্ত আচরণ করেছেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল্লা। তবে শফিউল্লাই প্রথম নন, ‘স্যার’ না ডাকায় সাধারণ মানুষের ওপর আমলাদের খড়গহস্ত হওয়ার আরো অনেকে উদাহরণ আছে। কে, কাকে, কী বলে সম্বোধন করবে, এটা পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে, এটার কোনো নির্দিষ্ট শর্ত নেই। তবে সাধারণ বিবেচনায় যদি বুঝি, পুলিশ এবং আমলাদেরই সাধারণ জনগণকে ‘স্যার’ বলে ডাকা উচিত। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। আর পুলিশ ও আমলারা হলো পাবলিক সার্ভেন্ট মানে জনগণের চাকর, আরেকটু সুশীল ভাষায় বললে জনগণের সেবক। এখন আপনারাই বলুন মালিক সেবককে ‘স্যার’ বলবে না সেবক মালিককে? তবে আগেই বলেছি কে, কাকে, কী ডাকবে সেটা নির্ভর করে দুজনের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর। ‘স্যার’ না ডাকলেই অসম্মান করা হয় না। আবার সম্মানিত কাউকে ‘স্যার’ ডাকতেও আমার আপত্তি নেই। ‘স্যার’ ডাকা না ডাকার এই ঔপনিবেশিক ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের সবাইকেই।    

আমরা চাই পুলিশ জনগণের সত্যিকারের বন্ধু হয়ে উঠুক, আমলারা হয়ে উঠুক সেবক।

লেখক : সাংবাদিক।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
বায়তুল মোকাররমে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল কয়েকটি দোকান
বায়তুল মোকাররমে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল কয়েকটি দোকান

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে

সম্পাদকীয়

৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক
৮০ হাজার ইয়াবাসহ চার কারবারি আটক

দেশগ্রাম

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত
খুলনায় বানৌজা বিষখালী সর্বসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত

নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা