শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, সোমবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার

মাত্র ৩৪ বছর বয়স তার। সিলেটের একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চাকরি করতেন। ছোট চাকরি, ছোট সংসার। নিশ্চয়ই ছোট ছোট স্বপ্নেই সাজাতে চেয়েছিলেন জীবন। মাত্র দুই মাস আগে সেই স্বপ্নে রঙ দিতে পৃথিবীতে এসেছিল কন্যা সন্তান। বাবারা যেমনই হোক, বাবাদের কাছে সব কন্যাই রাজকন্যা। কিন্তু রায়হানের রাজকন্যার কপাল খারাপ। দুইমাস বয়সেই এতিম হতে হলো তাকে। কন্যার পিতারা নাকি ভাগ্যবান হন। এ কেমন ভাগ্য রায়হানের। মাত্র ৩৪ বছর বয়সেই বরণ করতে হলো এমন নির্মম মৃত্যুকে। একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলতে পারে! এ কেমন মানুষ! 

গত ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার বাংলাদেশ প্রতিদিনে 'সেপ্টেম্বর আসুক ফিরে বারে বারে' শিরোনামে এই কলাম আমি ক্রসফায়ারসহ সব ধরনের বিচারবহির্ভূত কর্মকান্ড বন্ধের দাবি করেছিলাম। প্রত্যাশা করেছিলাম আইনের শাসনের। ১১ বছর পর গত সেপ্টেম্বরে কোনো ক্রসফায়ার হয়নি। চেয়েছিলাম এই স্বস্তিটা যেন বহাল থাকে, যেন বারবার ফিরে আসে এমন মৃত্যুহীন সেপ্টেম্বর। কিন্তু সেই স্বস্তিটা এই লেখা পর্যন্তও টিকলো না। লেখাটি যখন প্রেসে ছাপা হচ্ছিল, তার আগেই সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে রায়হানকে পিটিয়ে, হ্যা রাতভর স্রেফ পিটিয়ে মেরে ফেলেছে পুলিশ।

শনিবার কাজ থেকে আর বাসায় ফেরেননি রায়হান। বাসায় উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রবিবার ভোর রাত সাড়ে ৪টায় অপিরিচত নাম্বার থেকে রায়হানের মায়ের নাম্বারে কল আসে। ফোনটি ধরেন রায়হানের চাচা। রায়হান তাকে বলেন, ১০ হাজার টাকা নিয়ে তাড়াতাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে আসেন, আমাকে বাঁচান। গভীর রাতেই টাকা জোগাড় করে চাচা ছুটেন পুলিশ ফাঁড়িতে। কিন্তু ভাতিজার দেখা পাননি। পুলিশ জানায় রায়হান ঘুমিয়ে গেছে। সকাল সাড়ে ৯টায় যেন আসেন। কিন্তু চাচা তখনও বুঝতেই পারেননি পুলিশ তার ভাতিজাকে চিরঘুমে পাঠিয়ে দিয়েছে। সকালে ফাঁড়িতে গিয়ে চাচা জানতে পারেন, রায়হানকে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারেন, রায়হান আগেই মারা গেছে। রায়হানের মরদেহের যে ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখেছি, তা প্রকাশযোগ্য নয়, সহ্য করার মতও নয়। হাতের নখ তুলে নেয়া হয়েছে। যে ছবি একজন সুস্থ মানুষ দেখতে পারবে না, তেমন নির্যাতন পুলিশের সদস্যরা কীভাবে করেন? বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা তো এই দেশেরই মানুষ, আমাদের কারো না কারো ভাই বা সন্তান। কীভাবে মানুষ এতটা নিষ্ঠুর হতে পারে? 

রায়হানকে রাস্তা থেকে তুলে নিয়ে পেটানো হয়েছে মাত্র ১০ হাজার টাকার জন্য। চাচা টাকা নিয়ে আসার আগেই রায়হানকে মৃত্যুর দুয়ারে নিয়ে গেছে পুলিশ। রায়হানের মৃত্যুর পর যথারীতি পুলিশ গল্প বানানোর চেষ্টা করেছে। বলা হয়েছে, নগরীর কাস্টঘর এলাকায় একটি ছিনতাইয়ের ঘটনায় ধরা পড়ে গণপিটুনিতে রায়হান আহত হন। পরে তিনি মারা যান। কিন্তু পুলিশের সেই গল্প ধোপে টেকেনি। কারণ পুলিশের দাবি করা ঘটনাস্থল কাস্টঘর সিটি করপোরেশনের ১৪ নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত। স্থানীয় কাউন্সিলরের উদ্যোগে পুরো এলাকাকে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। রবিবার রাতে কাউন্সিলর নজরুল ইসলামের কার্যালয়ে গিয়ে শনিবার রাত ১২টা থেকে রবিবার সকাল ৭টা পর্যন্ত কাস্টঘর এলাকার সিসি ক্যামেরায় ধারণ করা ফুটেজে কোনো গণপিটুনির দৃশ্য পাওয়া যায়নি। রোববার রাতেই মামলা করেন রায়হানের স্ত্রী। প্রাথমিক তদন্তে বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া, এএসআই তৌহিদ মিয়া, কনস্টেবল টিটু চন্দ্র দাশ ও হারুনুর রশীদকে বরখাস্ত এবং এএসআই আশীক এলাহী, এএসআই কুতুব আলী ও কনস্টেবল সজীব হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
রায়হান হত্যায় মূল অভিযুক্ত ফাঁড়ি ইনচার্জ আকবর হোসেন ভুইয়া। দেখতে নায়কের মত, স্থানীয় ইউটিউব চ্যানেলে নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করতেন আকবর। কিন্তু পর্দার নায়ক বাস্তবে যে এমন নিষ্ঠুর খলনায়ক তা কারো ধারণাতেই ছিল না। তবে চাঁদাবাজি, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য আকবরের পুরোনো খাসলত বলেই এখন বেরুচ্ছে। আশুগঞ্জে আকবরের রাজকীয় নতুন বাড়ি এখন সবার আলোচনার কেন্দ্রে। তবে রায়হানের ক্ষেত্রে আকবরদের পাপের পেয়ালা পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। তাই আকবর সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে। সব ছেড়ে এখন তাকে পালাতে হচ্ছে। মোগল সম্রাট আকবরকে বলা হতো, আকবর দ্যা গ্রেট। বাড়ি, চেহারা, অভিনয়- সব মিলিয়ে এসআই আকবর হোসেন ভুইয়ার মধ্যেও একটা রাজকীয় ব্যাপার ছিল। জনগণের সেবা করে তিনিও সত্যিকারের নায়ক হতে পারতেন। কিস্তু স্বভাবের কারণে সেই আকবরের নাম এখন নিষ্ঠুর খুনীর তালিকায়; আকবর: দ্যা গ্রেট কিলার।
তবে শুধু আকবর নয়, গ্রেপ্তার বাণিজ্য, টর্চার বাণিজ্য  পুলিশের পুরোনো কৌশল। পুলিশ চাইলেই রাস্তা থেকে যে কাউকে তুলে নিয়ে যেতে পারে। পুলিশের খাতায় অনেক মামলা থাকে, যাতে অজ্ঞাতনামা অনেক আসামীর নাম থাকে। যে কোনো মামলায় যে কাউকে আসামী দেখানো সম্ভব। নইলে কারো পকেটে গাজা বা ইয়াবা পুড়ে তাকে মাদক মামলার আসামী বানিয়ে দেয়া ওয়ান-টু’র ব্যাপার। এসব আসলে নিত্যদিনের ঘটনা। 

ধরুন, সিলেটের রায়হান যদি মারা না যেতো, তাহলে কিন্তু তার পরিবার ১০ হাজার টাকা দিয়ে সন্তুষ্ট চিত্তে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যেতো। কারো কাছে অভিযোগও করতো না। অতিরিক্ত নিষ্ঠুরতা আর সিসিটিভির কারণেই আজ ফেঁসে যাচ্ছে বন্দরবাজার ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যরা। পুলিশের সবচেয়ে লাভজনক বাণিজ্য হলো- গ্রেপ্তার বাণিজ্য। ধরে আনার পর পরিবারের সামর্থ্য অনুযায়ী দর কষাকষি শুরু হয়। ক্রসফায়ারের ভয় দেখিয়ে টাকার পরিমাণ বাড়ানো হয়। জীবন বাঁচাতে অনেকে সর্বস্ব বিক্রি করেও পুলিশকে টাকা দেয়। মৃত্যু পর্যন্ত না গেলে আমরা জানতেও পারি না, প্রতিদিন দেশের কত থানায় কত রায়হানের আর্তচিৎকার বাতাসে হারিয়ে যায়। মাঝে মধ্যে দুয়েকটা ‘হেফাজতে মৃত্যু’ আমাদের আলোড়িত করে। আমরা কয়েকদিন হৈচৈ করি, তারপর ভুলে যাই। হৈচৈয়ের সময় পুলিশের বাণিজ্য কিছুদিন বন্ধ থাকে। আবার শুরু হয়।

এবার করোনার সময় পুলিশ যে ভূমিকা পালন করেছে, এরপর আমি ব্যক্তিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, পুলিশকে ঢালাও গালি দেয়া বা কথায় কথায় অভিযুক্ত করবো না। করোনা আতঙ্কে যখন সবাই ঘরে বন্দী হয়েছিল, তখনও পুলিশ সাহসিকতার সাথে মাঠে দায়িত্ব পালন করেছে। সন্তানরা যখন জ্বরে আক্রান্ত মাকে জঙ্গলে ফেলে তখনও পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। করোনার সত্যিকারের ফ্রন্টলাইন ফাইটার এই পুলিশ বাহিনী। কিন্তু ওসি প্রদীপ বা এসআই আকবরের মত দানবেরা পুলিশের অনেক কষ্টে অর্জিত ভাবমূর্তিকে ধুলায় মিশিয়ে দেয়। এসআই আকবরকে তো আমার কাছে ওসি প্রদীপের চেয়েও ভয়ঙ্কর মনে হয়েছে। প্রদীপ তো এক গুলিতেই মানুষ মারে। আর আকবর মারে পিটিয়ে তিলে তিলে। পুলিশ বাহিনীকে ধন্যবাদ তারা আকবরদের বাঁচানোর চেষ্টা করেনি, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিয়েছে। আমি আশা করবো, পুলিশের কোনো পর্যায় থেকেই তাদের ছাড় দেয়া হবে না। তাদেরকে বিবেচনা করতে হবে অপরাধী হিসেবেই। রায়হান হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত, ন্যায্য বিচার এবং খুনীদের সর্বোচ্চ সাজাই পুলিশের ভাবমূর্তিকে আরো উজ্জ্বল করবে। 

পুলিশের হওয়ার কথা জনগণের বন্ধু। আমলাদের হওয়ার কথা জনগণের সেবক। কিন্তু আমাদের ভাবনার জগতে বড় রকমের গলদ রয়েছে। তাই তো পুলিশকে সাধারণ মানুষ ভয় পায়। অথচ এই পুলিশ বাহিনীর নেতৃত্বেই কিন্তু ৯৯৯এর অসাধারণ সেবা বাংলাদেশে নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছে। অথচ পুলিশ এখনও জনগণের বন্ধু হতে পারেনি। আমলারা হতে পারেননি জনগণের সেবক। ‘স্যার’ না ডাকায় স্থানীয় এক সাংবাদিকের সাথে ক্ষিপ্ত আচরণ করেছেন সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল্লা। তবে শফিউল্লাই প্রথম নন, ‘স্যার’ না ডাকায় সাধারণ মানুষের ওপর আমলাদের খড়গহস্ত হওয়ার আরো অনেকে উদাহরণ আছে। কে, কাকে, কী বলে সম্বোধন করবে, এটা পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর নির্ভর করে, এটার কোনো নির্দিষ্ট শর্ত নেই। তবে সাধারণ বিবেচনায় যদি বুঝি, পুলিশ এবং আমলাদেরই সাধারণ জনগণকে ‘স্যার’ বলে ডাকা উচিত। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। আর পুলিশ ও আমলারা হলো পাবলিক সার্ভেন্ট মানে জনগণের চাকর, আরেকটু সুশীল ভাষায় বললে জনগণের সেবক। এখন আপনারাই বলুন মালিক সেবককে ‘স্যার’ বলবে না সেবক মালিককে? তবে আগেই বলেছি কে, কাকে, কী ডাকবে সেটা নির্ভর করে দুজনের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর। ‘স্যার’ না ডাকলেই অসম্মান করা হয় না। আবার সম্মানিত কাউকে ‘স্যার’ ডাকতেও আমার আপত্তি নেই। ‘স্যার’ ডাকা না ডাকার এই ঔপনিবেশিক ভাবনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের সবাইকেই।    

আমরা চাই পুলিশ জনগণের সত্যিকারের বন্ধু হয়ে উঠুক, আমলারা হয়ে উঠুক সেবক।

লেখক : সাংবাদিক।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৩১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা