শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

ভীরুলোভী সহচরদের অন্ধ-আনুগত্য নেতাকে বিপথে ঠেলে দেয়!

সোহেল সানি:
অনলাইন ভার্সন
ভীরুলোভী সহচরদের অন্ধ-আনুগত্য নেতাকে বিপথে ঠেলে দেয়!

মানুষের সীমাহীন আকাঙ্ক্ষার মধ্যে ক্ষমতা ও যশ লাভের আকাঙ্খাই প্রধান। যশ ও ক্ষমতা অভিন্ন না হলেও পরস্পর ঘনিষ্ঠ। প্রধানমন্ত্রীর যশের চেয়ে ক্ষমতা বেশি, আবার রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার চেয়ে যশ বেশি। 

নেতাদের মধ্যে যশ লাভের আকাঙ্খাই থাকুক কিংবা ক্ষমতা লাভের আকাঙ্খাই থাকুক- এ দুটো বাসনা চরিতার্থ করার জন্য তাঁরা সাধারণত একই ধরনের কর্মোদ্যমতা চালায়। 

যেমন ক্ষমতা ও যশ দুটোই লাভের জন্য প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন বঙ্গবন্ধুরই সহচর মোশতাক। জেনারেল জিয়া-এরশাদও ক্ষমতা ও যশ দুটোর জন্যই যা কিছু করেছেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খন্দকার মোশতাকের মুখোশ উন্মোচিত হয়। 
বেতার টিভিতে দেয়া ভাষণে রাষ্ট্রপতি মোশতাক বলেন,"... কাম্য হওয়া সত্ত্বেও বিধান অনুযায়ী তা সম্ভব না হওয়ায় সরকার পরিবর্তনের জন্য সামরিক বাহিনীকে এগিয়ে আসতে হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী পরমত নিষ্ঠার সঙ্গে তাদের দায়িত্ব সম্পন্ন করে দেশবাসীর সামনে এক স্বর্ণদ্বার উন্মোচন করেছে।"

অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর মতো ক্যারিশমাটিক নেতাকে সরাতে বিকল্প কোনো পথ ছিলো না। যে কারণে তাঁকে সরাতে হত্যার পথ বেছে নিতে হয়েছে। ৮৩ দিনের রাজত্বের অবসানের পর মোশতাকের এ বক্তব্যকে নাকচ করে দেন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি এএসএম সায়েম। তিনি বলেন, "গত ১৫ আগস্ট কতিপয় অবসরপ্রাপ্ত এবং চাকরিরত সামরিক অফিসার এক অভ্যুত্থানে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও তার পরিবার পরিজনকে হত্যা করে...। প্রকৃতপক্ষে এ ঘটনার সঙ্গে সামরিক বাহিনী সংশ্লিষ্ট ছিলো না। 

সমর্থনযোগ্য হোক আর অসমর্থনযোগ্য হোক, রাষ্ট্রপতি সায়েমের বক্তব্যে প্রমাণিত হয় যে, সশস্ত্র বাহিনী প্রধানরা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে গুটিকয়েক খুনীর পক্ষালম্বন করেন।
রাষ্ট্রপতি মোশতাকের ক্ষমতা ও যশ রক্ষা করতে পারেনি হত্যাকারীরা। প্রতি-অভ্যুত্থানে মেজর ইকবাল স্টেনগানের মুখে মোশতাককে এই ভৎর্সনা হজম করতে হয়, "Mr, President, you are a bastard, you are a killer, You all now finished"  

ক্ষমতা আর যশ লাভের লালসা পাপ হয়ে গিয়েছিলো মোশতাক ও তার মন্ত্রীদের জন্য।

মোশতাকের ভাষণ লিখে দিয়েছিলেন তাহের উদ্দিন ঠাকুর। বঙ্গবন্ধুর তথ্য প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। মোশতাকও তথ্য প্রতিমন্ত্রীরূপে তাকে ব্যবহার করেন। ক্ষমতার স্পৃহা থাকা ভালো, কিন্তু ক্ষমতালিপ্সা থাকা ভালো নয়। 

মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগদানকারীরা পরবর্তীতে বলেছেন, জীবন বাঁচাতে তারা মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করেন। তাহলে ভীরু কাপুরুষোচিত একপাল নেতার কারণেই জাতির পিতাকে হারায় বাংলাদেশ। নোবেল বিজয়ী বাট্রার্ড রাসেলের কথাই সত্য, "যে সমাজে বংশানুক্রমিক রাজতন্ত্রের মতো কোনো রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব নেই, সেখানে যারা অধিক ক্ষমতালিপ্সু তারাই ক্ষমতা দখল করে। ক্ষমতাপ্রীতি এক শক্তিশালী মানবিক প্রণোদনা, কিন্তু তা সবার মাঝে থাকে না। ক্ষমতাপ্রীতি ভীরু লোকদের মাঝে নেতার প্রতি আনুগত্যের ছ্দ্মাবরণে ঢাকা থাকে।" বঙ্গবন্ধুর চারপাশের অধিকাংশ তাহলে ভীরুই ছিলেন।

মহাসংকটের মুখে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন বঙ্গবন্ধুরই কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর চারদশকের রাজনীতির দুদশকই (মেয়াদ পূর্ণের হিসেবে) আওয়ামী লীগ ক্ষমতায়!
বঙ্গবন্ধু হলেন ক্যারিশমাটিক নেতা আর শেখ হাসিনা হলেন ক্যারিশমাটিক প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বিশ্বজুড়ে প্রসংশিত। মন্ত্রী-নেতাদের প্রশংসা সর্বত্র। বিদেশীদের প্রশংসায় গলদ নেই। কিন্তু শেখ হাসিনার চারপাশে মোশতাকের প্রেতাত্মা আছে শুনলে বাংলাদেশ কেঁপে ওঠে।

আসলে যখন বিপুল জলরাশী ধেয়ে আসে, যখন প্রবল ঝঞ্বা উত্থিত হয়, তখন চক্রান্তকারীরা বলে 'কালের পাথর আশ্রয়ী গহ্বর, আমাকে তোমার মধ্যে লুকোতে দাও। স্রষ্টা তুমি সর্বশক্তিমান, তোমার কৃপায় রক্ষা করো। নবী- যিশু, হে আমার আত্মার প্রেমিক, তোমার দিকে আমাকে উড়ে যেতে দাও।' 

আসলে ক্ষমতা ও স্পৃহার দুটিরূপ রয়েছে। নেতাদের মধ্যে তা প্রকাশিত, আর অনুসারীদের মধ্যে তা প্রচ্ছন্ন। অনুসারীরা যখন স্বেচ্ছায় কোনো নেতার অনুগমন করে তখন তারা ক্ষমতা অর্জনের আকাঙ্ক্ষায় উজ্জীবিত থাকে, আর নেতার বিজয়কে তারা নিজেদের বিজয় বলেই অনুভব করে।

এটা ঠিক আওয়ামী লীগ শীর্ষ নেতারা তাদের দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা  আছে এটা মনে করেন না। তাই তারা প্রধান নেতার অন্বেষণ করে আছেন। তারা মনে করেন প্রাধান্য অর্জনের সাহস ও বিচক্ষণতা বঙ্গবন্ধু কন্যার আছে। 

বঙ্গবন্ধু হত্যাত্তোর তাঁর অনুসারীরা একজন দল অধিনায়কের অন্বেষণ করেছিলো। কিন্তু দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের মধ্য থেকে সাহসী ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের দেখা মেলেনি। যে কারণেই শেখ হাসিনার আগমন। 

শাসন দুঃশাসনে দলছুট নেতাদের ভূমিকা ও  ক্ষমতালিপ্সা ফুটে উঠে।  নেতাদের আকাঙ্খা সীমাহীন এবং এসব আকাঙ্খা সবসময়ই পরিপূর্ণ তৃপ্তি লাভে সফল হয়না। 
সাধারণত, যেসব সাপ শিকারকে জড়িয়ে ধরে হত্যা করে, সেসব সাপ শিকারকে গলাধঃকরণ করার পর পরম তৃপ্তির সুখনিদ্রা যায় এবং পুনরায় ক্ষুধার্ত না হওয়া পর্যন্ত ঘুমিয়েই কাটায়। জীব-জন্তুর কাজ সাধারণত নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা ও প্রজননের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধি করা। কিন্তু মানুষ প্রাত্যহিক প্রয়োজন মেটাতে এত উদয়াস্ত পরিশ্রমে ব্যস্ত থাকে। জীবনের অন্যান্য উদ্দেশ্য ব্যয় করার সামান্য শক্তিই অবশিষ্ট থাকে। কিন্তু কিছু মানুষ আছে যারা প্রাথমিক প্রয়োজনসমূহ পূরণ হয়ে যাওয়ার পরও কল্পনাশক্তির ঘোড়ায় চড়ে জীবনের অন্যান্য দিকের স্বাদ নেওয়ার জন্য অবিরাম প্রয়াস চালায়। এক্ষেত্রে কল্পনাই হলো তার মূল চালিকাশক্তি। 

যেমন সামরিক বেসামরিক আমলারা অবসরপ্রাপ্ত হবার পরও মন্ত্রীএমপি হতে নেতা বনে যান। আসলে জীবনে এমন সময় আসে না, যখন বলি "যদি মৃত্যু হতো এখন তা হতো সবচেয়ে সুখের মরণ।" আসলে আত্মা এতটা সুখ-সুধায় ভরপুর যে, আমরা মানুষ মৃত্যু কামনা করতে পারি না। অথচ মানুষের পক্ষে চিরকালীন সুখ লাভ সম্ভব নয়। কেবল ঈশ্বরের পক্ষেই পরম সুখ লাভ করা সম্ভব। কারণ, রাজত্ব, ক্ষমতা আর মহিমা কেবল ঈশ্বরেরই প্রাপ্য। 

মানুষের ক্ষমতা আর ঐশ্বর্য লাভের বাসনা চির-অতৃপ্ত এবং অসীম। কেবল ঈশ্বরের অসীমত্বে সমর্পণের মাধ্যমেই মানুষ তৃপ্তি পেতে পারে। 

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?
রাজামৌলির ছবিতে প্রিয়াঙ্কা?

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়
খুশকি দূর করার প্রাকৃতিক উপায়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক
২৩ বছর পর ফিরছে ‘জাদু’? ‘কৃষ-৪’ সিনেমায় থাকছে আরও যে চমক

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাউফলে আছে নানারকম গুণ
কাউফলে আছে নানারকম গুণ

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ
শোকের মিছিলে কারবালা স্মরণ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
তিন বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা
সিলেটে পালিত হচ্ছে পবিত্র আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক
সাবেক সিইসি শামসুল হুদার মৃত্যুতে ইসির শোক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে