শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, সোমবার, ১৫ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

১৫ আগস্ট: জাতির এই কলঙ্ক হাজার বছরেও মুছবে না

ড. সেলিম মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
১৫ আগস্ট: জাতির এই কলঙ্ক হাজার বছরেও মুছবে না

বিশ্ব মানবতার ইতিহাসে ১৫ আগস্ট এক কলঙ্কিত দিন। বাঙালি জাতির জন্য সবচেয়ে বেদনার দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে বাঙালি জাতির পিতা, পৃথিবীর একমাত্র ভাষা ও জাতিভিত্তিক রাষ্ট্র বাংলাদেশের স্রষ্টা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বাংলাদেশবিরোধী জাতীয় ও আন্তর্জাতিক এক ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে কিছু দুষ্কৃতকারী সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। প্রতি বছর জাতি এই বেদনার দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করে। ১৫ আগস্ট আমাদের বেদনা আর আবেগের সর্বোচ্চ জায়গা। এই দিনটি আমাদের জন্য একদিকে যেমন বেদনা আর শোকের দিন, অন্যদিকে এটি আমাদের আদর্শকে বলীয়ান আর চেতনাকে শানিত করারও একটি দিন। 

১৯৭১ সালের প্রতিশোধ আর স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের পথচলা থামিয়ে দেওয়াই ছিল জাতির পিতাকে হত্যার মূল লক্ষ্য। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী চক্র ১৯৭১ সালের প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিল, কারণ তিনি তদানীন্তন পরাশক্তি তথা বিশ্বব্যবস্থার বিরুদ্ধে গিয়ে এক দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রাম আর মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের পর ত্রিশ লাখ শহীদের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী তারই দেওয়া আমাদের সংবিধান থেকে মুক্তি সংগ্রাম আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ভূলুণ্ঠিত করা হয়। সংবিধানকে অবৈধভাবে ক্ষত বিক্ষত করা হয়। সংবিধানের সবচেয়ে মৌলিক অংশ, এর প্রস্তাবনা থেকে বাংলাদেশের আত্মপরিচয় বিকৃত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের অর্জন বাঙালি জাতীয়তাবাদকে সাংবিধানিকভাবে বাতিল করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত ব্যক্তিদের বিচার বন্ধ করা হয়। বাঙালির অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অগ্রযাত্রাকে রুদ্ধ করা হয়। শুধুমাত্র বাংলাদেশ নামটি অপরিবর্তিত রেখে পাকিস্তানি আদর্শ ও ভাবধারায় এদেশকে পরিচালনার লক্ষ্যেই সেদিন দুষ্কৃতকারীরা ইতিহাসের এই নিষ্ঠুরতম হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল। 

বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে এসে একটি গণতান্ত্রিক দেশে সেদিন সপরিবারে জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডকে মধ্যযুগীয় কায়দায় ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটির’ কথা বলে রাষ্ট্রীয়ভাবে বৈধতা দেওয়া হয়। খুনি চক্রের এই ঘৃণ্য বৈধকরণ প্রক্রিয়া এদেশে বহু বছর অব্যাহত ছিল। আগস্ট হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীদের পরামর্শে খুনি মোশতাক কুখ্যাত ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে জাতির পিতার হত্যার বিচার বন্ধ করেছিল। সংবিধান ও আইনের শাসনের পরিপন্থী ওই অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে বিধান করা হলো- প্রত্যেক খুনির অনুকূলে একটি সার্টিফিকেট ইস্যু করা হবে এবং এই সার্টিফিকেটধারী খুনিদের এই হত্যাকাণ্ড ও অবৈধভাবে সরকার উৎখাতের ঘটনার কারণে কোনও বিচার করা যাবে না। আরও বিধান করা হলো, সুপ্রিম কোর্টসহ কোনও আদালতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাবে না এবং তাদের বিচার করা যাবে না। পৃথিবীর ইতিহাসে এরকম ঘটনা আর ঘটেনি। এই অর্ডিন্যান্সে যারা সরাসরি হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল শুধু তাদেরই বিচারের বাইরে রাখা হয়নি, যারা পরিকল্পনায় যুক্ত ছিল তাদেরও রক্ষা করা হয়েছিল। এতে বুঝা যায়, সপরিবারে জাতির পিতার এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় যে প্রভাবশালী গোষ্ঠী ছিল, নিজেদের রক্ষার জন্য তারা বেশ তৎপর ছিল। জেনারেল জিয়া ১৯৭৯ সালে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সসহ সকল অবৈধ ও অসাংবিধানিক আইনকে বৈধভাবে প্রণীত আইন বলে ঘোষণা দিলো, যা ছিল সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক। সেই সংশোধনীতে এটি উল্লেখ করা হলো, কোনও আদালতে এই সকল আইনের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না। 

জাতির পিতার হত্যার বিচার বন্ধ ছিল প্রায় দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে। পিতার হত্যার বিচারের জন্য আমরা দ্বারে দ্বারে ঘুরেছি। ১৫ আগস্ট পরবর্তী সরকারগুলো ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্সের দোহাই দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করতে দেয়নি। তারা মূলত খুনিদের পক্ষেই অবস্থান নিয়েছিল। ১৯৯১ সালে সংসদীয় গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনের পর আমরা সংসদে কুখ্যাত ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স বাতিলের দাবি করেছিলাম। বিএনপি তখন বলেছিল, এই অর্ডিন্যান্স বাতিল করা যাবে না, কারণ এটি পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের অংশ হয়ে গেছে। আমরা বার বার বলেছিলাম, এটি একটি সাধারণ আইন যা সংসদে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়ে বাতিল করা যায়। তারা বিচারের ক্ষেত্রে নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছিল। তাদের ওই পাঁচ বছরের মেয়াদে জাতির পিতার হত্যার বিচারের বিষয়ে তারা একটি ইতিবাচক কাজও করেনি। বরং তারা খুনিদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল ও তাদের পুরস্কৃত করেছিল। জিয়া, এরশাদ ও খালেদার সরকার খুনিদের রাষ্ট্রদূতসহ বিদেশে বাংলাদেশের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়েছিল। আশির দশকে সরকারের পক্ষ থেকে খুনিদের একটি ব্যাংকও দেওয়া হয়। এমনকি পরবর্তীতে ১৫ ফেব্রুয়ারির প্রহসনমূলক নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর অন্যতম খুনি রশিদকে খালেদা জিয়া বিরোধীদলীয় নেতা বানিয়ে জাতীয় সংসদকে কলঙ্কিত করেছিল। এটি আমাদের জাতীয় সংসদের ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে সংসদে কুখ্যাত ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স বাতিল করেছিল। এর ফলে প্রচলিত আদালতে সপরিবারে জাতির পিতার হত্যার বিচার শুরু হয়েছিল। ট্রায়াল কোর্ট হিসেবে ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত মামলার চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করেছিল। পরবর্তীতে ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর উচ্চতর আদালতে এই মামলার কার্যক্রম উদ্দেশ্যমূলকভাবে থামিয়ে দিয়েছিল। পরবর্তীতে ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ জয়লাভ করে সরকার গঠন করার পর উচ্চতর আদালতে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের ক্ষেত্রে বিএনপি-জামায়াতের সৃষ্ট প্রতিবন্ধকতা দূরীভূত হয় এবং বহু প্রতীক্ষিত এই বিচার সম্পন্ন হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কয়েকজন খুনি এখনও বিদেশে পলাতক থাকায় রায় এখনও সম্পূর্ণরূপে কার্যকর করা যায়নি। পলাতক খুনিদের খুঁজে বের করে এই রায় কার্যকর করার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট বিদেশি রাষ্ট্রগুলোসহ সকলের সহযোগিতা চাই। এছাড়া বিচারের সময় জীবিত না থাকার কারণে জিয়া-মোশতাকসহ এই হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারীদের বিচার করা যায়নি। এটি মনে রাখা প্রয়োজন ইতিহাসের একটি ধারাবাহিকতা ও অগ্রাধিকার রয়েছে। এই আলোকে এখন সময় এসেছে জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী এবং সুবিধাভোগীদের নাম উন্মোচিত করার। প্রজাতন্ত্রের তিন বিভাগ এক্ষেত্রে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে। 

১৯৭৫ সালে বাঙালি জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডে বিশ্ববিবেক জাগ্রত হয়েছিল। সারা বিশ্বের বিবেকবান মানুষ বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সেদিন স্তম্ভিত হিয়েছিল। তারা এই নৃশংস ঘটনায় তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করেছিল। ১৯৭৫ সালের পর ইউরোপে স্যার থমাস উইলিয়ামস কিউসি’র নেতৃত্বে বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যার সুষ্ঠু বিচারের লক্ষ্যে একটি কমিশন অব ইনকোয়ারি গঠিত হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত করতে এই কমিশন অব ইনকোয়ারি’র সদস্যগণ বাংলাদেশে আসতে চাইলে জেনারেল জিয়ার নির্দেশে তাদের ভিসা দেওয়া হয়নি। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের বিষয়ে একাধিকবার ব্রিটিশ পার্লামেন্টেও আলোচনা হয়। ব্রিটিশ পার্লামেন্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছিল। 

বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী, পরিকল্পনাকারী ও তাদের সুবিধাভোগীরা জানতো, এই হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে দেশে ব্যাপক প্রতিরোধ সংগ্রাম হবে। এদেশের মানুষ এটি মেনে নেবে না। তাই দেশে ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে জরুরি অবস্থা চলমান থাকা অবস্থার মধ্যেই ১৫ আগস্ট দেশে সামরিক শাসন জারি করেছিল। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রেক্ষিতে যেকোনও প্রতিরোধ ও প্রতিবাদ প্রতিহত করবার জন্যই সেদিন খুনিচক্র সামরিক আইন জারি করা হয়েছিল। তাদের ধারণা ছিল, সামরিক শাসন জারি না করলে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড পরবর্তী পরিস্থিতি তারা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে না। আর এটি হলে তাদের পিছু হটতে হবে এবং জাতির পিতার অনুসারীরাই আবার ক্ষমতা গ্রহণ করবে। 

শেখ হাসিনার সরকার এদেশে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছে। খুনি মোশতাক-জিয়া গং এবং তাদের লিগ্যাসি যারা বহন করেছে, তারাই বিচারহীনতার সংস্কৃতি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। ২১ বছর আমরা ন্যায়বিচার তো দূরের কথা, বিচারই চাইতে পারিনি। বিচার চাওয়ার জন্য মামলাই করতে পারিনি। আমাদের বিচার চাইবার অধিকারই ছিল না। আজ কেউ কেউ গণতন্ত্র, আইনের শাসন আরমানবাধিকারের কথা বলছেন। তারাই এদেশে জাতির পিতার হত্যার বিচার অবৈধ আইন করে বন্ধ রেখেছিল। তাদের মুখে আইনের শাসন আর মানবাধিকারের কথা মানায় না। আইনের শাসন ও মানবাধিকারের নীতির আলোকে এই ধরনের ঘটনা চিন্তাও করা যায় না।তবে ইকুইটির একটি নীতি আছে যা এরকম, ‘He who comes to equity, must come with clean hands.’

এটি আমাদের স্মরণ রাখা প্রয়োজন, বঙ্গবন্ধু আমাদের শুধুমাত্র রাজনৈতিক কিংবা ভৌগোলিক স্বাধীনতা দিয়ে যাননি। বাঙালির অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক মুক্তি ও অগ্রগতির জন্য যুগান্তকারী সাংবিধানিক, আইনি ও নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়ে গিয়েছিলেন। এগুলোর অনেকটাই তিনি খুব অল্পসময়ের মধ্যেই বাস্তবায়ন করেছিলেন। তার নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশের গণপরিষদ মাত্র দশ মাসের মধ্যে একটি বিশ্বমানের সংবিধান উপহার দিয়েছিল। পৃথিবীতে এতো স্বল্পতম সময়ে কোনও রাষ্ট্র তার সংবিধান তৈরি করতে পারেনি। এই রাষ্ট্রকে টেকসই করার জন্য তিনি খুব অল্প সময়ের মধ্যে পৃথিবীর প্রায় সকল দেশ (কয়েকটি দেশ ছাড়া) ও আন্তর্জাতিক সংগঠনের কাছ থেকে স্বীকৃতি আদায় করেছিলেন। পৃথিবীর ইতিহাসকে ভুল প্রমাণ করে মুক্তিযুদ্ধের পর মাত্র তিন মাসের মাথায় তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে ভারত বাংলাদেশ থেকে তাদের সকল সৈন্য প্রত্যাহার করে নিয়েছিল। পৃথিবীর ইতিহাসে এটি একটি বিরল ঘটনা। 

বঙ্গবন্ধু কী ধরনের বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছিলেন, সেটি তিনি রাষ্ট্রের সংবিধানে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করেছেন। তিনি সংবিধানে এক শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত থাকবে। সংবিধানে তিনি বিধান করেন (অনুচ্ছেদ ১৪), রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব হবে মেহনতী মানুষকে, কৃষক ও শ্রমিককে, এবং জনগণের অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ হতে মুক্তি দান করা। বাংলাদেশকে প্রকৃত অর্থে একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্রে পরিণত করতে তিনি সংবিধানে আরও বিধান করেন, রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব হবে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক বিকাশের মাধ্যমে উৎপাদনশক্তির ক্রমবৃদ্ধিসাধন এবং জনগণের জীবনযাত্রার বস্তুগত ও সংস্কৃতিগত মানের দৃঢ় উন্নতিসাধন, যাতে নাগরিকদের জন্য অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা ও চিকিৎসহ জীবনধারণের সকল প্রয়োজন অর্জন নিশ্চিত করা যায়। দেশের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতির পিতা সংবিধানে বিধান করেন, নগর ও গ্রামাঞ্চলের জীবনযাত্রার মানের বৈষম্য ক্রমাগতভাবে দূর করার উদ্দেশ্যে কৃষি বিপ্লবের বিকাশ, গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুতায়নের ব্যবস্থা, সকল ধরনের শিল্পের বিকাশ এবং শিক্ষা, যোগাযোগ-ব্যবস্থা ও জনস্বাস্থ্যের উন্নয়নের মাধ্যমে গ্রামাঞ্চলের আমূল পরিবর্তনের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এই ধরনের কল্যাণমুখী রাষ্ট্রের চরিত্র সমকালীন সময়ে তৃতীয় বিশ্বের খুব কম দেশেই ছিল। 

জাতির পিতা এদেশে ঔপনিবেশিক আমল থেকে চলে আসা বিদেশি শোষণ বন্ধ করতে এবং প্রাকৃতিক সম্পদসহ এদেশের স্থলভাগসহ সমুদ্রে অবস্থিত সকল সম্পদের ওপর রাষ্ট্রীয় মালিকানা সাংবিধানিকভাবে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন (অনুচ্ছেদ ১৪৩)। এই আইনি অধিকারের ধারণাটি তৎকালীন সময়ে আন্তর্জাতিক আইন অঙ্গনে খুবই নতুন ছিল। ঔপনিবেশিক শক্তি ও বহুজাতিক কোম্পানির অনুকূলে খনিজ ও জ্বালানি তথা প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর প্রদত্ত ইজারাভিত্তিক মালিকানা জাতীয় স্বার্থে বাতিল করে জারি করা বঙ্গবন্ধুর এই বিধান সমকালীন সময়ে পৃথিবীর খুব কম দেশই তাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছিল। বঙ্গবন্ধুর এই পদক্ষেপ ছিল তারই নেতৃত্বে বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী মাইলফলক অর্জন। গত পাঁচ দশকে বাংলাদেশে শিল্প, কৃষি ও অন্যান্য খাতসহ সকল ক্ষেত্রে যতটুকু অর্থনৈতিক উন্নয়ন হয়েছে, তার মূল চালিকা শক্তি ছিল বঙ্গবন্ধুর দেয়া জ্বালানি সম্পদ। রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে তার এই দূরদর্শিতার কারণেই বাংলাদেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামোর ভিত্তি তিনিই রচনা করে দিয়েছেন। গোটা রাষ্ট্র কাঠামো তার হাত দিয়েই তৈরি। বাংলাদেশের এমন কোনও ক্ষেত্র নেই যেখানে জাতির পিতার অবদান নেই। বাঙালির মুক্তি সংগ্রাম আর মুক্তিযুদ্ধের অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করে বাংলাদেশ কল্পনা করা যায় না। 

১৫ আগস্টের নির্মমতা, নৃশংসতা আর পৈশাচিকতা সকল বর্বরতা ও নির্মমতাকে হার মানিয়েছিল। যে রাষ্ট্র জাতির পিতার বত্রিশের বাড়ি থেকে জন্ম লাভ করেছিল, মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় সেই বাড়িতেই তাঁকে গোটা পরিবারসহ নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। পৃথিবীর ইতিহাসে এরকম নির্মম হত্যাকাণ্ড আর ঘটেনি। এ হত্যাকাণ্ড বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। হাজার বছরেও এ কলঙ্ক মোচন হবে কিনা আমাদের জানা নেই। জাতির জনক হত্যার কলঙ্ক আমরা কীভাবে মোচন করব? আইনি প্রশ্নে নয়, নৈতিকতার প্রশ্নে বিশ্বমানবতার কাছে আমরা জাতি হিসেবে কী জবাব দেবো? জনকের ঋণ আমরা কি কোনোদিন শোধ করতে পারবো? ১৯৭৫ মাসের ১৫ আগস্ট তারই স্বপ্নের স্বাধীন দেশে এদেশেরই কিছু দুষ্কৃতকারীর যে পৈশাচিক তাণ্ডব দেখে তিনি চির বিদায় নিয়েছিলেন, আমরা তার পবিত্র আত্মার কাছে এর কী জবাব দেব? আমাদের এই অপরাধবোধ, এই চাপা কান্না, এই আক্ষেপ আর ক্ষোভ, শিখা চিরন্তন হয়ে থাকবে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এই শিখা প্রজ্বলিত থাকবে। 

জাতির পিতার হত্যাকারী দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী ও তাদের সুবিধাভোগীরা জাতির পিতার সত্তাকে ভীষণ ভয় পায়। মৃত্যুর পর তার লাশ নিয়েও তাদের অনেক শঙ্কা ছিল। যে কারণে পরিবারের সবার লাশ ঢাকায় দাফন করলেও পিতার লাশ টুঙ্গিপাড়ায় দাফন করেছিল। তারপরও তাদের ভয় কাটলো না। তারা জাতির পিতা আর তার প্রাণপ্রিয় দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার আর মিথ্যাচার শুরু করেছিল। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে তাদের এতো বেশি ভয় ছিল যে, তারা বঙ্গবন্ধুর ভাষণসহ তার নামটি পর্যন্ত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল। তাদের ভয় ছিল, বঙ্গবন্ধুর সত্তাকে ধামাচাপা না দিতে পারলে তার আদর্শ ও চেতনা চারিদিকে দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়বে। আর সেই দাবানলে ষড়যন্ত্রকারীরা নিজেরাই নিশ্চিহ্ন হবে। আর ইতিহাসে সেটিই ঘটেছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে পিতার আদর্শের মশাল প্রজ্বলিত করেছিলেন। জাতির পিতার আদর্শ পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য তিনি এদেশে আশির দশকের শুরু থেকে এক ‘এনলাইটেনমেন্ট’ অধ্যায়ের সূচনা করেন। ইতিহাস আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছিল। মানুষ নতুন করে সব জানতে শুরু করলো। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ আর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দেখানো স্বপ্নে মানুষ জেগে উঠেছিল। তারা জানিয়ে দিলো, বাঙালির জনকের নাম শেখ মুজিবুর রহমান। এই জনপদে খুনি চক্রের কোনও ঠাঁই নেই। তাই বাঙালি বারে বারে বঙ্গবন্ধু কন্যাকে সমর্থন দিয়েছে, তাদের সবটুকু ভালোবাসা তারা তাকে উজাড় করে দিয়েছে। তারই নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ আজ তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে বিশ্বে নেতৃত্বের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এই বাংলাদেশ এক উদীয়মান নক্ষত্র, এই বাংলাদেশ অদম্য, এই বাংলাদেশ অকুতোভয়।

খুনি চক্র জানতো না যে, জাতি বেঁচে থাকলে জাতির পিতাও বেঁচে থাকে। রাষ্ট্র বেঁচে থাকলে সেই রাষ্ট্রের জনকও বেঁচে থাকে। পিতা আর জনকের কোনও মৃত্যু নেই। যতদিন এই বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে, এই রাষ্ট্রের জনক বঙ্গবন্ধু তাঁর মহান কীর্তির জন্য ততদিন বেঁচে থাকবেন। যতদিন এই পৃথিবীতে বাঙালি জাতি বেঁচে থাকবে, ততদিন পিতা বঙ্গবন্ধুর নাম তাদের হৃদয়ে থাকবে। বঙ্গবন্ধু বাংলার মানচিত্রের সঙ্গে মিশে আছে। ওই মানচিত্রের লালবৃত্ত, সেতো তাঁরই মুখচ্ছবি। ওই সংবিধানের আদর্শের কথাগুলো, সেতো তাঁরই কথা। বাংলাদেশের প্রতিটি দিন, তারই দিন বঙ্গবন্ধু মেঘনার প্রতিটি স্রোত আর বঙ্গোপসাগরের প্রতিটি সাহসী ঢেউ। তিনি আমাদের সমগ্র সত্তা জুড়ে, আমাদের চেতনায়, আমাদের বিশ্বাসে। বাংলাদেশে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, বঙ্গবন্ধুর চেতনাই বেঁচে থাকবে। আর এর বিপরীতে যা কিছু আছে, তার সবটুকুই হারিয়ে যাবে।

লেখক: তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা