শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২১, রবিবার, ২৬ মার্চ, ২০২৩

বাঙালির গৌরব আর অহঙ্কারের দিন আজ

এম. নজরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
বাঙালির গৌরব আর অহঙ্কারের দিন আজ

বাঙালি জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবময় দিন আজ। বাঙালির চিরকালের গৌরব আর অযুত অহঙ্কারের দিন ২৬ মার্চ; বাঙালির জাতীয় জীবনের ইতিহাসে উজ্জ্বল, ভাস্বর এই দিন। দীর্ঘকালের পরাধীনতার গ্লানি আর বিজাতীয় শাসন-শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্তি ছিনিয়ে এনে বাঙালির আত্মমর্যাদা প্রতিষ্ঠার ভিত্তি তৈরি করা হয়েছিল ১৯৭১ সালের এই দিনে। 

দীর্ঘ পরাধীনতার নাগপাশ ছিন্ন করে ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়েছিল। তার আগে সাতই মার্চের বিশাল জনসভায় বাঙালি জাতির অবিসম্বাদিত নেতা এবং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্পষ্টই ঘোষণা করেছিলেন, ‘এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’। ২৫ মার্চ দিবাগত গভীর রাতে বঙ্গবন্ধু এক ওয়ারলেস বার্তায় জাতিকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এরপর দীর্ঘ নয় মাস ধরে চলে মুক্তিযুদ্ধ। এই সময়ে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসর রাজাকার-আল বদর-আল শামস বাহিনীর সদস্যদের অত্যাচার-নির্যাতন পৃথিবীর ইতিহাসের সকল বর্বরতাকে হার মানিয়েছিল। হায়েনার মতো তারা নিরীহ ও নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। কিন্তু সারা দেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের মুখে তারা টিকতে পারেনি। 

ইংরেজরা ১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্ট জন্ম দেয় পাকিস্তান ও ভারত নামের দুটি রাষ্ট্র। ইংরেজদের কাছ থেকে পাওয়া স্বাধীনতা বাঙালি জাতিকে সুখ-শান্তি তথা মুক্তি দেয়নি। নেমে আসে পাকিস্তানি দুঃশাসন, বঞ্চনা ও শোষণের খড়গ। পাকিস্তানের শতকরা ৫৫% বাঙালি দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত হয়েছিল। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে চরম বৈষম্য ও শোষণের শিকার হয়েছে তারা। সেনাবাহিনীতে বাঙালিদের স্থন ছিল না বললেই চলে। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রশাসন ছাড়াও পূর্ব বাংলা সরকারের প্রশাসনেও ছিল অবাঙালি আমলাদের প্রাধান্য। প্রথমেই তারা বাংলার ভাষা ও সংস্কৃতি ধ্বংসের লক্ষ্যে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে একমাত্র উর্দুকে প্রতিষ্ঠিত করার ষড়যন্ত্র শুরু করে। আসলে পাকিস্তান রাষ্ট্র পূর্ব বাংলার মানুষের জন্য নতুনভাবে পরাধীনতার অভিশাপ বয়ে আনে। মূলত ১৭৫৭ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বাঙালিরা পরাধীন ছিল।

পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণের যাঁতাকল থেকে মুক্তির জন্য পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিক, বাঙালিরা ফুঁসে ওঠে। শুরু হয় আন্দোলন। ধাপে ধাপে এগিয়ে চলে সে আন্দোলন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থন, ১৯৭০ সালের ঐতিহাসিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় (১৬৯আসনের মধ্যে ১৬৭ আসন লাভ) বাঙালিদের পৌঁছে দেয় তাদের স্বপ্নের গন্তব্যে।

১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সত্ত্বেও পাকিস্তানি শাসকরা আওয়ামী লীগ নেতা, বাঙালির প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধুর কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে শুরু করে বহুমুখী ষড়যন্ত্র। ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাঙালিরা মহাবিক্রমে জেগে ওঠে। বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ সেদিন থেকে মুক্তিপাগল বাঙালিরা স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রস্তুতি শুরু করে।

দীর্ঘ দুই যুগ পাকিস্তানি শোষণ, বঞ্চনা ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে বাঙালির মুক্তির সংগ্রামকে স্তব্ধ করার উদ্দেশ্যে ২৫ মার্চ ১৯৭১ রাতে ঘুমন্ত-নিরস্ত্র মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মারণাস্ত্রে সজ্জিত জেনারেল ইয়াহিয়া খানের রক্তলোলুপ পিশাচেরা। নির্বিচারে তারা হত্যা করে অগণিত মানুষকে। ইতিহাসের এই বর্বরতম গণহত্যা বাঙালিদের স্তব্ধ করতে পারেনি। বরং অগ্নিস্ফুলিঙ্গ হয়ে জ্বলে ওঠে তারা। 

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাত সাড়ে ১২টায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসা থেকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব গ্রেফতার হওয়ার অল্প সময় আগেই তাঁর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার হয়ে যায় ইপিআরের ওয়্যারলেসযোগে। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ২৫ মার্চ রাত ১১টায় হাজি মোর্শেদ ঢাকার বলধা গার্ডেন থেকে এক গোপন রেডিও ট্রান্সমিটার থেকেও প্রচার করেন। তারপর ঢাকার মগবাজার টি অ্যান্ড টি অফিস থেকে গোপনে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি সমগ্র দেশে পাঠানো হয়। ২৫ মার্চ রাত ১২টা ১৫ মিনিটে স্বাধীনতা ঘোষণার ওয়্যারলেস মেসেজ চট্টগ্রামে পৌঁছায়। তারপর চট্রগ্রামের কালুরঘাটে স্থাপিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ২৬ মার্চ দুপুর ২টায় বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রথম প্রচার করেন চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ নেতা তৎকালীন এম এন এ এম. এ. হান্নান। পরদিন ২৭ মার্চ, সন্ধ্যা ৭টায় ঐ বেতার কেন্দ্র থেকেই বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন তৎকালীন অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্টের মেজর জিয়াউর রহমান।

ঘোষণায় বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘এটা হয়তো-বা আমার শেষ বার্তা। আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগণের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি-আপনারা যে যেখানে আছেন এবং আপনাদের হাতে যার যা আছে তাই নিয়ে হানাদার বাহিনীর শেষ সৈনিকটি বাংলাদেশের মাটি থেকে বিতাড়িত না হওয়া এবং চূড়ান্তু বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্তু আপনাদের যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। খোদা হাফেজ-জয় বাংলা।’
বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণার এটাই প্রেক্ষাপট।

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণায় ঘুরে দাঁড়ায় বাঙালি। ২৪ বছরের একটা অহিংস, গণতান্ত্রিক আন্দোলন সশস্ত্র সংগ্রামে রূপ নেয়। তারা সারা দেশে পাকিস্তানিদের নৃশংসতার বিরুদ্ধে সশস্ত্র প্রতিরোধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। অদম্য মনোবল আর বুকভরা সাহস নিয়ে রুখে দাঁড়ায় অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র সজ্জিত পাকিস্তানি বাহিনীকে। তারপর দীর্ঘ ৯ মাসের মরণপণ যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্তু বিজয়। ঐতিহাসিক এই বিজয়ের গৌরব-গাথার পাশাপাশি স্বজন হারানোর বেদনা এবং শোকের বিস্তৃতিও পাহাড়সম। ৩০ লাখ বাঙালি শহীদ হলো, ৪ লাখেরও অধিক মা-বোন সম্ভ্রম হারালো। প্রায় ১ কোটি মানুষ ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করতে বাধ্য হলো। নৃশংস এইসব বর্বরতাও বাঙালিদের দমাতে পারেনি। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত মিত্রবাহিনীর কাছে ১ লাখ সৈন্য নিয়ে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করলো পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কমান্ডার জেনারেল এ. কে. নিয়াজী। এমনি করেই শেষ পর্যন্তু অভ্যুদয় ঘটলো স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের। 

তিরিশ লাখ শহীদের রক্ত এবং বহু ত্যাগের বিনিময়ে ১৬ ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছিলাম। আজকের এই দিনে স্বাধীনতাযুদ্ধের সকল শহীদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং যাঁরা নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন, তাঁদের সবাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি, মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা প্রদানকারী সকল ব্যক্তিকে। অন্যদিকে, আমরা ঘৃণা জানাচ্ছি পাকিস্তান বাহিনীকে সহযোগিতাকারী এই দেশেরই কিছু কুসন্তানকে। স্বাধীনতার ৫৩তম দিবসে স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

লেখক: সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং অস্ট্রিয়া প্রবাসী মানবাধিকারকর্মী, লেখক ও সাংবাদিক
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা