►এক লোক হলে গেছে সিনেমা দেখতে। সামনের সিটে দুই মহিলা এত জোরে গল্প করছিল যে বেচারা কোনো সংলাপই শুনতে পাচ্ছিল না। শেষমেশ না পেরে মহিলা দুজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বললেন, এই যে, আমি কিছু শুনতে পাচ্ছি না।
‘শোনা উচিতও নয়। আমরা ব্যক্তিগত আলাপ করছি’। মহিলাদের একজন জবাব দিলেন।
► প্রচন্ড মদ্যপানের পর এক লোক বাড়ি ফিরল গভীর রাতে। ঘরে ঢুকতেই দেয়াল ঘড়ি বেজে উঠল ঢং-ঢং-ঢং। বিরক্তির সুরে সে বলল, বুঝেছি তো, রাত ১টা বাজে। তাই বলে সেটা তিনবার জানান দিতে হবে?
► যখন আমরা বিয়ে করব, তখন তোমার যত দুঃখ-কষ্ট, সব আমি তোমার সঙ্গে ভাগ করে নেব।
: কিন্তু আমার কোনো দুঃখ-কষ্ট নেই।
: আমি তো বিয়ের আগের কথা বলছি না। বলছি বিয়ের পরে যেগুলো।
►প্রথম বন্ধু : আমার ছেলে আমাকে চিঠি লিখলে আমাকে ডিকশনারি নিয়ে বসতে হয় তার মর্ম উদ্ধার করতে।
দ্বিতীয় বন্ধু : সে তো ভালোই, আর আমার ছেলের চিঠি এলে আমি কী নিয়ে বসি জানিস?
প্রথম বন্ধু : এনসাইক্লোপিডিয়া?
দ্বিতীয় বন্ধু : না রে, আমার ব্যাংকের চেক বই।
►স্বামী-স্ত্রীর তুমুল ঝগড়া। ঝগড়ার একপর্যায়ে স্বামীর গালে কষে এক চড় মারল স্ত্রী।
চড় খেয়ে স্বামী বেচারা লজ্জিত। কিন্তু মুখে গম্ভীর ভাব এনে বলল, ‘তুমি আমাকে চড়টা সিরিয়াসলি মেরেছ, নাকি ইয়ার্কি করেছ।’
স্ত্রী চোখ গরম করে উত্তর দিল, ‘সিরিয়াসলি মেরেছি!’
স্বামী হুংকার দিয়ে বলল, ‘তাহলে আজ বেঁচে গেলে। তুমি তো জান আমি ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।’
►স্বামী: এই দেখ তোমার জন্মদিন উপলক্ষে এ নেকলেসটা এনেছি।
স্ত্রী : কিন্তু আমি তো গাড়ি চেয়েছিলাম।
স্বামী : কী করব বল, গাড়ি তো আর ইমিটেশনের পাওয়া যায় না।
সংগ্রহ : মনির হোসেন, ডেমরা, ঢাকা