শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী

প্রিন্ট ভার্সন
নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী

দিঘাপতিয়া রাজপ্রাসাদটি প্রাচীন স্থাপত্যকলার দৃষ্টিনন্দন এক নিদর্শন। প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সৌন্দর্যমণ্ডিত এ রাজবাড়ীটি শহরতলির দিঘাপতিয়া ইউনিয়নে আজও কালের সাক্ষী হয়ে উত্তরা গণভবন নাম নিয়ে দেশব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছে। এই রাজবাড়ীতে এক সময় শোনা যেত নূপুরের ঝঙ্কার আর সেই সঙ্গে মধুরকণ্ঠের সুর মূর্ছনা। ছিল পাইক-পেয়াদার কর্মচাঞ্চল্য, রাজ-বাজন্যবর্গের গুরুগম্ভীর অবস্থান। ছিল বিত্ত-বৈভবের ঝলক। এখন আর সেসব নেই। শুধুই কালের সাক্ষী হয়ে সেই দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীটি উত্তরা গণভবন নাম নিয়ে আজও স্মৃতি বহন করে চলেছে। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীর সামনে গেলে সবাইকে থমকে যেতে হয় দৃষ্টিনন্দন সুদৃশ্য বিশাল এক সিংহ দুয়ার বা ফটক দেখে। সেই ফটকের উপরে রয়েছে এক প্রকাণ্ড ঘড়ি যা দুদিক থেকেই দৃশ্যমান। সাত দিনে একবার চাবি দিলেও ওই ঘড়িটি আজও সঠিকভাবে সময় নির্ণয় করে চলেছে। রাজবাড়ীতে প্রবেশের এটাই একমাত্র পথ। এছাড়া চারদিকে সুউচ্চ প্রাচীর এবং তারপর পরিখা। রাজবাড়ীজুড়ে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানান বিরল প্রজাতির বৃক্ষরাজি।

প্রতিষ্ঠা : দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাজা দয়ারাম রায়। দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা নাটোর রাজ্যের দেওয়ান দয়ারাম রায় ১৭০৬ রাজা রামজীবনের কাছ থেকে উপহার হিসেবে বাস করার জন্য যে জমি পেয়েছিলেন ১৭৩৪ সালে তার ওপরেই স্থাপত্যকলার অন্যতম নিদর্শন এই দিঘাপতিয়া রাজপ্রাসাদটি নির্মাণ করেন। তিনি নাটোরের মূল শহর থেকে প্রায় দুই মাইল উত্তরে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের পাশে দিঘাপতিয়া ইউনিয়নে এই রাজপ্রাসাদটি নির্মাণ করেন। রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ রায়ের সময় ১৮৯৭ সালের ১০ জুন নাটোরের ডোমপাড়া মাঠে তিন দিনব্যাপী বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক অধিবেশন আয়োজন করেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ অনেক বরেণ্য ব্যক্তি এ অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন। অধিবেশনের শেষ দিন ১২ জুন প্রায় ১৮ মিনিটব্যাপী এক প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পে রাজপ্রাসাদটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। পরে ১৮৯৭ সালে ভূমিকম্পে এ প্রাসাদটি ধ্বংসপ্রায় হয়ে গেলে রাজা প্রমদানাথ রায় ১৮৯৭ থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত ১১ বছর সময় ধরে বিদেশি বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী ও চিত্রকর্ম শিল্পী আর দেশি মিস্ত্রিদের সহায়তায় সাড়ে ৪১ একর জমির উপর এই রাজবাড়ীটি পুনঃনির্মাণ করেন। প্রাচীরে বাইরের ফটকের সামনে রয়েছে আরও ২.৮৯ একর জমি। দিঘাপতিয়া রাজের রাজা প্রমদানাথ রায় চারদিকে সীমানা প্রাচীর দিয়ে পরিবেষ্টিত রাজপ্রাসাদের ভেতরে বিশেষ কারুকার্য খচিত মূল ভবনসহ ছোট-বড় মোট ১২টি ভবন নির্মাণ করেন। তিনি মোগল ও প্রাশ্চাত্য রীতির অনুসরণে কারুকার্যময় নান্দনিক ওই প্রাসাদটিকে এক বিরল রাজ ভবন হিসেবে গড়ে তোলেন।

রাজবংশের রাজারা : দিঘাপতিয়া রাজবংশের রাজারা ছিলেন আধুনিক মনমানসিকতার অধিকারী। ১৭১০ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এই রাজবংশের রাজারা কৃতিত্বের সঙ্গেই রাজ্য শাসন করেন। ইতিহাসের পাতায় এখনো যারা অমর হয়ে রয়েছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারাম রায়, জগন্নাথ রায়, প্রাণনাথ রায়, প্রসন্ননাথ রায়, প্রমথনাথ রায়, প্রমদানাথ রায়, প্রতিভানাথ রায় এবং অষ্টম ও বংশের শেষ রাজা কুমার প্রভাতনাথ রায়। ১৯৬২ সালে তিনি দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে গিয়ে কলকাতায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন এবং ১৯৯৭ সালে ৮০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।

প্রথম রাজা দয়ারাম রায় : দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারাম রায় নাটোর রাজের রাজা রাম জীবনের দেওয়ান ছিলেন। তিলি বংশীয় দয়ারামের বাসস্থান ছিল সিংড়ার বিখ্যাত কলম গ্রামে। সপ্তদশ শতকের শেষদিকে পুঠিয়া দর্পণারায়নের অধীনে নাটোর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রাজ রামজীবন যখন পুঠিয়া কাচারিতে মাসিক মাত্র ৮ আনা বেতনে জমার মহুরীর কাজ করতেন সে সময় তিনি দয়ারাম রায়কেও মাসিক মাত্র ৮ আনা বেতনে তাদের চাকর রেখেছিলেন। কথিত আছে রাজা রাম জীবন একদিন রাজ কাজে নৌকায় চলনবিল এলাকায় যান এবং কলম গ্রামে নৌকা ভেড়ান। এ সময় কলম নদীতে কতগুলো ছোট ছোট ছেলেমেয়ে হই-চই করে বিলে স্নান করছিল। এ সময় যে দুটি ছেলে নৌকার কাছে চলে আসে তাদেরই মধ্যে একজন দয়ারাম। তাকে অত্যন্ত বুদ্ধিমান মনে হওয়ায় রাজা রামজীবন তাকে পুঠিয়ায় নিয়ে গিয়ে মাসিক ৮ আনা বেতনে চাকরি দেন। ১৭১৪ সালের শেষ দিকে ভূষণার জমিদার সীতারামের পতনের মূলে ছিল এই দয়ারাম রায়ের কূটকৌশল। সীতারামের পতনের পর নাটোর রাজের রাজা রামজীবন নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁর কাছ থেকে ভূষণা ও মাহ্মুদাবাদের জমিদারি লাভ করেন। সীতারামের সঙ্গে মুর্শিদ কুলি খাঁর যুদ্ধে বাংলার তৎকালীন যে সব জমিদার আর রাজা সহযোগিতা করেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন নাটোরের রাজা রামজীবন। রাজা দয়ারাম রায়ের পুত্র জগন্নাথ রায় ৫ কন্যা রেখে ১৭৬০ সালে ৮০ বছর বয়সে মারা যান।

যা আছে এই রাজবাড়ীতে : রাজবাড়ীতে মোট ১২টি ভবন রয়েছে আর এগুলো হচ্ছে প্রধান প্রাসাদ ভবন, কুমার প্যালেস, প্রধান কাচারিভবন, ৩টি কর্তারাণী বাড়ি, প্রধান ফটক রান্নাঘর, মোটর গ্যারেজ, ড্রাইভার কোয়ার্টার, স্টাফ কোয়ার্টার, ট্রেজারি বিল্ডিং ও সেন্ট্রি বঙ্। মূল ভবনসহ অন্যান্য ভবনের দরজা-জানালা সব মূল্যবান কাঠের নির্মিত। প্যালেসের দক্ষিণে রয়েছে পাথর এবং মার্বেল পাথরে কারুকাজ করা ফুলের বাগান। বাগানটি ইতালি গার্ডেন নামে পরিচিত। এই বাগানে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানা জাতের দুর্লভ সব ফুলের গাছ। বাগানে ইতালি থেকে আনা শ্বেতপাথরের ৪টি নারী ভাস্কর্য এখনো পর্যটকদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। আকর্ষণীয় টাইপের ফোয়ারা এবং মাঝে মাঝে কারুকাজ করা লোহ ও কাঠ নির্মিত বেঞ্চ ও ডিম্বাকার সাইজের একটি মার্বেল পাথরের নির্মিত প্লাটফরম। এছাড়াও ভেতরে রয়েছে আগত অতিথিদের চলাফেরার জন্য ৪ ফুট চওড়া রাস্তা। সমগ্র বাগানে বিরল প্রজাতির ফুল আর নামিদামি গাছের সমাহার।

রাজপ্রাসাদ : দিঘাপতিয়া রাজবাড়ির মূল প্রাসাদটি একতলা। এতে রয়েছে প্রশস্ত একটি হলঘর। বেশ উঁচু হলঘরের শীর্ষে রয়েছে একটি প্রকাণ্ড গুম্বুজ। এ গুম্বুজের নিচ দিয়ে হলঘরে পর্যাপ্ত আলোবাতাস প্রবেশ করার ব্যবস্থা রযেছে। হলঘরের মাঝে রাজার আমলে তৈরি বেশ কিছু আসবাবপত্র রয়েছে। এছাড়াও হলরুমে কারুকার্য খচিত একটি বড় সোফা রয়েছে যাতে একসঙ্গে চারজন চারমুখী হয়ে বসা যায়। এই সোফায় বসলে দেয়ালে আটকানো বড় আয়নায় প্রত্যেকে প্রত্যেককে দেখতে পেতেন। উত্তরা গণভবনে উচ্চ পর্যায়ের কোনো সভা হলে এ রুমেই হয়। উপরে রয়েছে ঝাড়বাতি। হলরুমের পাশে রয়েছে আরেকটি বড় ঘর। পাশের রান্নাঘর থেকে এ ঘরে সরাসরি আসা যায়। নিরাপত্তার জন্য রান্নাঘরের করিডোরের দুপাশে রাজার আমলের নেটিং করা রয়েছে। এই ভবনের এক পাশে একটি ঘরে রয়েছে রাজসিংহাসন। তার পাশের ঘরটি রাজার শয়নঘর। এ ঘরে এখনো রাজার খাটটি শোভা পাচ্ছে। শোবার ঘরের বারান্দার চারদিকে তারের নেট দিয়ে ঘেরা ছিল। কুমার ভবনের পেছনের ভবন রাজার কোষাগার আর অস্ত্রাগার। দক্ষিণে ছিল রানীমহল। আজ আর সেটা নেই। ১৯৬৭ সালে ভেঙে ফেলা হয়েছে। রানীমহলের সামনে একটি ফোয়ারা আজও স্মৃতিবহন করে চলেছে। পাশে ছিল দাসী ভবন। রাজার একটি চিড়িয়াখানাও ছিল। সেখানে হরিণ আর খরগোশসহ অনেক জীবজন্তুই ছিল। শুধু খাঁচাগুলো আজও তার স্মৃতিবহন করছে। শোনা গেছে, এসব জীবজন্তু পরে নাকি রাজশাহী চিড়িয়াখানাতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। মূল ভবনের সামনে রয়েছে রাজা প্রসন্ননাথ রায় বাহাদুরের আবক্ষ মূর্তি।

এর দুপাশে রয়েছে ১৮৫৪ সালে ব্রিটিশদের তৈরি করা দুটি কামান। মূল প্যালেসের মাঠের পূর্বে রয়েছে রাজার দোলমঞ্চ। পাশেই রয়েছে কুমার প্যালেস। এর সামনে বসানো চার চাকাবিশিষ্ট একটি কালো কামান আজও শোভা পাচ্ছে। মূল রাজপ্রাসাদের প্রবেশপথে সিঁড়ির দুপাশে দুটি কালো কৃষ্ণমূর্তি। এর পরই রয়েছে ধাতব বর্ম। এটা পরেই রাজা যুদ্ধে যেতেন। এ কারণে পিতলের তৈরি এ বর্মটি আজও দর্শনার্থীদের বিশেষভাবে নজর কাড়ে।

রাজাদের অবদান : ১৯১৭ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত দিঘাপতিয়া রাজ্যের ৭ জন রাজা বংশানুক্রমিকভাবে রাজ্য শাসন ও উন্নয়নমূলক কাজ করে ইতিহাসে অমর হয়ে রয়েছেন। এ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারামের সময় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। চতুর্থ রাজা প্রসন্ননাথ রায়ের আমলে ১৮২৯ সালে নাটোর মহকুমা হয়। রাজশাহী থেকে নাটোর পর্যন্ত রাজপথকে দিঘাপতিয়া পর্যন্ত সম্প্রসারিত করেন এবং বগুড়াগামী রাস্তার সঙ্গে সংযুক্ত করেন। ১৯৫০ সালে এ রাস্তার সংস্কার বাবদ সরকারকে ৩৫ হাজার টাকা দান করেন। ১৮৫১ সালে স্থাপন করেন সর্বপ্রথম নাটোরের দাতব্য হাসপাতাল যা আজকের আধুনিক সদর হাসপাতালে রূপান্তরিত। সে সময় এখানে ইউরোপের ওষুধপত্র ও যন্ত্রপাতি বিনামূল্যে দেওয়া হতো। ১৮৫৩ সালে রাজা প্রসন্ননাথ রায়ের মৃত্যুর পর তার দানের অর্থে রাজশাহী দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে এটিই হয় রাজশাহী সদর হাসপাতাল। ১৮৫২ সালে নাটোর রাজ নির্মিত করে প্রসন্ননাথ একাডেমি। এটিই হয় পরে নাটোরের সর্বপ্রথম হাইস্কুল। এছাড়া দিঘাপতিয়া হাইস্কুল, নাটোর ও রাজশাহী হাসপাতালের জন্য রাজা প্রসন্ননাথ রায় ১৮৫২ সালে এক লাখ টাকা দেন। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীটি তিনি আধুনিকভাবে গড়ে তোলেন। পঞ্চম রাজা প্রসন্ননাথ রায়ের আমলে রাজ্যের বিস্তৃতি লাভ করে। রাজশাহী হুগলী জেলার শেওরাফুলী এস্টেট, যশোরের মাহমুদপুর, নড়াইলের কিছু অংশ, নদীয়া ও বগুড়ার বেশকিছু অংশ জমিদারির অন্তর্ভুক্ত হয়। এজন্য ১৮৭১ সালে তিনি রাজা বাহাদুর খেতাব লাভ করেন। তিনি রাজশাহী জেলার সর্বাপেক্ষা ধনী জমিদার ছিলেন।

১৮৬৮ সালে রাজশাহী বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। বগুড়ার নওখিলাতে একটি দাতব্য চিকিৎসালয় এবং একটি মাধ্যমিক চিকিৎসালয় স্থাপন করেন। ১৮৮২ সালে তা উচ্চ বিদ্যালয়ে পরিণত হয়। ১৮৭৭ সালে প্রসন্ননাথ রায় বঙ্গীয় আইনসভার সদস্য মনোনিত হন। তার চেষ্টায় অনেক আইন পাস হয়। এই রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ রায় ১৮৯৪ সালের ২৯ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের পর বিভিন্ন জনকল্যাণকর কাজ করেন। এর মধ্যে রাজশাহী চিকিৎসালয়ে ৭ হাজার টাকা এবং লেডি ডাফুরিন ফান্ডে ২০ হাজার টাকা দান করেন। নওখিলাতে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। রাজশাহী-নাটোর সড়ক সংস্কারের জন্য সব ব্যয়ভার গ্রহণ করেন। ১৮৯৮ সালে ইংরেজ সরকারের কাছ থেকে রাজা উপাধি পান।

সর্বশেষ অবস্থা : ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর দিঘাপতিয়া রাজা দেশত্যাগ করে ভারতে চলে যান। ১৯৫০ সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাস হওয়ার পর দিঘাপতিয়ার রাজপ্রাসাদটির রক্ষণা-বেক্ষণে বেশ সমস্যা দেখা দেয়। সমস্যা সমাধানে ১৯৬৬ সালে এ রাজভবন ইস্ট পাকিস্তান হাউসে পরিণত হয়। ১৯৬৭ সালের ২৪ জুলাই তৎকালীন গভর্নর মোনায়েম খান এটিকে গভর্নর হাউসে রূপান্তরিত করেন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটিকে উত্তরা গণভবন হিসেবে ঘোষণা দেন। আর ১৯৮০ সালের ১৭ নভেম্বর জিয়াউর রহমান ঢাকার বাইরে প্রথম এই উত্তরা গণভবনেই মন্ত্রিসভার বৈঠক করে ইতিহাস সৃষ্টি করেন। পরে বেগম খালেদা জিয়া, এরশাদ ও শেখ হাসিনা সে ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এই রাজবাড়ীতে মন্ত্রিসভার বৈঠক করেছেন। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীটি একসময় বিস্তীর্ণ এলাকার ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু ছিল। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীর সেই রাজা-রানীদের এখন আর কেউ নেই। আগের সেই গৌরবও আর নেই। গণভবন হলেও রাজবাড়ীটি এখন শুধুই মুকুটহীনভাবে রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা হিসেবে পড়ে রয়েছে।

নাসিম উদ্দীন নাসিম

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম