শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী

প্রিন্ট ভার্সন
নাটোরের ঐতিহাসিক দিঘাপতিয়া রাজবাড়ী

দিঘাপতিয়া রাজপ্রাসাদটি প্রাচীন স্থাপত্যকলার দৃষ্টিনন্দন এক নিদর্শন। প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সৌন্দর্যমণ্ডিত এ রাজবাড়ীটি শহরতলির দিঘাপতিয়া ইউনিয়নে আজও কালের সাক্ষী হয়ে উত্তরা গণভবন নাম নিয়ে দেশব্যাপী পরিচিতি লাভ করেছে। এই রাজবাড়ীতে এক সময় শোনা যেত নূপুরের ঝঙ্কার আর সেই সঙ্গে মধুরকণ্ঠের সুর মূর্ছনা। ছিল পাইক-পেয়াদার কর্মচাঞ্চল্য, রাজ-বাজন্যবর্গের গুরুগম্ভীর অবস্থান। ছিল বিত্ত-বৈভবের ঝলক। এখন আর সেসব নেই। শুধুই কালের সাক্ষী হয়ে সেই দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীটি উত্তরা গণভবন নাম নিয়ে আজও স্মৃতি বহন করে চলেছে। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীর সামনে গেলে সবাইকে থমকে যেতে হয় দৃষ্টিনন্দন সুদৃশ্য বিশাল এক সিংহ দুয়ার বা ফটক দেখে। সেই ফটকের উপরে রয়েছে এক প্রকাণ্ড ঘড়ি যা দুদিক থেকেই দৃশ্যমান। সাত দিনে একবার চাবি দিলেও ওই ঘড়িটি আজও সঠিকভাবে সময় নির্ণয় করে চলেছে। রাজবাড়ীতে প্রবেশের এটাই একমাত্র পথ। এছাড়া চারদিকে সুউচ্চ প্রাচীর এবং তারপর পরিখা। রাজবাড়ীজুড়ে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানান বিরল প্রজাতির বৃক্ষরাজি।

প্রতিষ্ঠা : দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাজা দয়ারাম রায়। দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা নাটোর রাজ্যের দেওয়ান দয়ারাম রায় ১৭০৬ রাজা রামজীবনের কাছ থেকে উপহার হিসেবে বাস করার জন্য যে জমি পেয়েছিলেন ১৭৩৪ সালে তার ওপরেই স্থাপত্যকলার অন্যতম নিদর্শন এই দিঘাপতিয়া রাজপ্রাসাদটি নির্মাণ করেন। তিনি নাটোরের মূল শহর থেকে প্রায় দুই মাইল উত্তরে নাটোর-বগুড়া মহাসড়কের পাশে দিঘাপতিয়া ইউনিয়নে এই রাজপ্রাসাদটি নির্মাণ করেন। রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ রায়ের সময় ১৮৯৭ সালের ১০ জুন নাটোরের ডোমপাড়া মাঠে তিন দিনব্যাপী বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের এক অধিবেশন আয়োজন করেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ অনেক বরেণ্য ব্যক্তি এ অধিবেশনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন। অধিবেশনের শেষ দিন ১২ জুন প্রায় ১৮ মিনিটব্যাপী এক প্রলয়ঙ্করী ভূমিকম্পে রাজপ্রাসাদটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। পরে ১৮৯৭ সালে ভূমিকম্পে এ প্রাসাদটি ধ্বংসপ্রায় হয়ে গেলে রাজা প্রমদানাথ রায় ১৮৯৭ থেকে ১৯০৮ সাল পর্যন্ত ১১ বছর সময় ধরে বিদেশি বিশেষজ্ঞ, প্রকৌশলী ও চিত্রকর্ম শিল্পী আর দেশি মিস্ত্রিদের সহায়তায় সাড়ে ৪১ একর জমির উপর এই রাজবাড়ীটি পুনঃনির্মাণ করেন। প্রাচীরে বাইরের ফটকের সামনে রয়েছে আরও ২.৮৯ একর জমি। দিঘাপতিয়া রাজের রাজা প্রমদানাথ রায় চারদিকে সীমানা প্রাচীর দিয়ে পরিবেষ্টিত রাজপ্রাসাদের ভেতরে বিশেষ কারুকার্য খচিত মূল ভবনসহ ছোট-বড় মোট ১২টি ভবন নির্মাণ করেন। তিনি মোগল ও প্রাশ্চাত্য রীতির অনুসরণে কারুকার্যময় নান্দনিক ওই প্রাসাদটিকে এক বিরল রাজ ভবন হিসেবে গড়ে তোলেন।

রাজবংশের রাজারা : দিঘাপতিয়া রাজবংশের রাজারা ছিলেন আধুনিক মনমানসিকতার অধিকারী। ১৭১০ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এই রাজবংশের রাজারা কৃতিত্বের সঙ্গেই রাজ্য শাসন করেন। ইতিহাসের পাতায় এখনো যারা অমর হয়ে রয়েছেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারাম রায়, জগন্নাথ রায়, প্রাণনাথ রায়, প্রসন্ননাথ রায়, প্রমথনাথ রায়, প্রমদানাথ রায়, প্রতিভানাথ রায় এবং অষ্টম ও বংশের শেষ রাজা কুমার প্রভাতনাথ রায়। ১৯৬২ সালে তিনি দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে গিয়ে কলকাতায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন এবং ১৯৯৭ সালে ৮০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।

প্রথম রাজা দয়ারাম রায় : দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারাম রায় নাটোর রাজের রাজা রাম জীবনের দেওয়ান ছিলেন। তিলি বংশীয় দয়ারামের বাসস্থান ছিল সিংড়ার বিখ্যাত কলম গ্রামে। সপ্তদশ শতকের শেষদিকে পুঠিয়া দর্পণারায়নের অধীনে নাটোর রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা রাজ রামজীবন যখন পুঠিয়া কাচারিতে মাসিক মাত্র ৮ আনা বেতনে জমার মহুরীর কাজ করতেন সে সময় তিনি দয়ারাম রায়কেও মাসিক মাত্র ৮ আনা বেতনে তাদের চাকর রেখেছিলেন। কথিত আছে রাজা রাম জীবন একদিন রাজ কাজে নৌকায় চলনবিল এলাকায় যান এবং কলম গ্রামে নৌকা ভেড়ান। এ সময় কলম নদীতে কতগুলো ছোট ছোট ছেলেমেয়ে হই-চই করে বিলে স্নান করছিল। এ সময় যে দুটি ছেলে নৌকার কাছে চলে আসে তাদেরই মধ্যে একজন দয়ারাম। তাকে অত্যন্ত বুদ্ধিমান মনে হওয়ায় রাজা রামজীবন তাকে পুঠিয়ায় নিয়ে গিয়ে মাসিক ৮ আনা বেতনে চাকরি দেন। ১৭১৪ সালের শেষ দিকে ভূষণার জমিদার সীতারামের পতনের মূলে ছিল এই দয়ারাম রায়ের কূটকৌশল। সীতারামের পতনের পর নাটোর রাজের রাজা রামজীবন নবাব মুর্শিদ কুলি খাঁর কাছ থেকে ভূষণা ও মাহ্মুদাবাদের জমিদারি লাভ করেন। সীতারামের সঙ্গে মুর্শিদ কুলি খাঁর যুদ্ধে বাংলার তৎকালীন যে সব জমিদার আর রাজা সহযোগিতা করেছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন নাটোরের রাজা রামজীবন। রাজা দয়ারাম রায়ের পুত্র জগন্নাথ রায় ৫ কন্যা রেখে ১৭৬০ সালে ৮০ বছর বয়সে মারা যান।

যা আছে এই রাজবাড়ীতে : রাজবাড়ীতে মোট ১২টি ভবন রয়েছে আর এগুলো হচ্ছে প্রধান প্রাসাদ ভবন, কুমার প্যালেস, প্রধান কাচারিভবন, ৩টি কর্তারাণী বাড়ি, প্রধান ফটক রান্নাঘর, মোটর গ্যারেজ, ড্রাইভার কোয়ার্টার, স্টাফ কোয়ার্টার, ট্রেজারি বিল্ডিং ও সেন্ট্রি বঙ্। মূল ভবনসহ অন্যান্য ভবনের দরজা-জানালা সব মূল্যবান কাঠের নির্মিত। প্যালেসের দক্ষিণে রয়েছে পাথর এবং মার্বেল পাথরে কারুকাজ করা ফুলের বাগান। বাগানটি ইতালি গার্ডেন নামে পরিচিত। এই বাগানে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানা জাতের দুর্লভ সব ফুলের গাছ। বাগানে ইতালি থেকে আনা শ্বেতপাথরের ৪টি নারী ভাস্কর্য এখনো পর্যটকদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়। আকর্ষণীয় টাইপের ফোয়ারা এবং মাঝে মাঝে কারুকাজ করা লোহ ও কাঠ নির্মিত বেঞ্চ ও ডিম্বাকার সাইজের একটি মার্বেল পাথরের নির্মিত প্লাটফরম। এছাড়াও ভেতরে রয়েছে আগত অতিথিদের চলাফেরার জন্য ৪ ফুট চওড়া রাস্তা। সমগ্র বাগানে বিরল প্রজাতির ফুল আর নামিদামি গাছের সমাহার।

রাজপ্রাসাদ : দিঘাপতিয়া রাজবাড়ির মূল প্রাসাদটি একতলা। এতে রয়েছে প্রশস্ত একটি হলঘর। বেশ উঁচু হলঘরের শীর্ষে রয়েছে একটি প্রকাণ্ড গুম্বুজ। এ গুম্বুজের নিচ দিয়ে হলঘরে পর্যাপ্ত আলোবাতাস প্রবেশ করার ব্যবস্থা রযেছে। হলঘরের মাঝে রাজার আমলে তৈরি বেশ কিছু আসবাবপত্র রয়েছে। এছাড়াও হলরুমে কারুকার্য খচিত একটি বড় সোফা রয়েছে যাতে একসঙ্গে চারজন চারমুখী হয়ে বসা যায়। এই সোফায় বসলে দেয়ালে আটকানো বড় আয়নায় প্রত্যেকে প্রত্যেককে দেখতে পেতেন। উত্তরা গণভবনে উচ্চ পর্যায়ের কোনো সভা হলে এ রুমেই হয়। উপরে রয়েছে ঝাড়বাতি। হলরুমের পাশে রয়েছে আরেকটি বড় ঘর। পাশের রান্নাঘর থেকে এ ঘরে সরাসরি আসা যায়। নিরাপত্তার জন্য রান্নাঘরের করিডোরের দুপাশে রাজার আমলের নেটিং করা রয়েছে। এই ভবনের এক পাশে একটি ঘরে রয়েছে রাজসিংহাসন। তার পাশের ঘরটি রাজার শয়নঘর। এ ঘরে এখনো রাজার খাটটি শোভা পাচ্ছে। শোবার ঘরের বারান্দার চারদিকে তারের নেট দিয়ে ঘেরা ছিল। কুমার ভবনের পেছনের ভবন রাজার কোষাগার আর অস্ত্রাগার। দক্ষিণে ছিল রানীমহল। আজ আর সেটা নেই। ১৯৬৭ সালে ভেঙে ফেলা হয়েছে। রানীমহলের সামনে একটি ফোয়ারা আজও স্মৃতিবহন করে চলেছে। পাশে ছিল দাসী ভবন। রাজার একটি চিড়িয়াখানাও ছিল। সেখানে হরিণ আর খরগোশসহ অনেক জীবজন্তুই ছিল। শুধু খাঁচাগুলো আজও তার স্মৃতিবহন করছে। শোনা গেছে, এসব জীবজন্তু পরে নাকি রাজশাহী চিড়িয়াখানাতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। মূল ভবনের সামনে রয়েছে রাজা প্রসন্ননাথ রায় বাহাদুরের আবক্ষ মূর্তি।

এর দুপাশে রয়েছে ১৮৫৪ সালে ব্রিটিশদের তৈরি করা দুটি কামান। মূল প্যালেসের মাঠের পূর্বে রয়েছে রাজার দোলমঞ্চ। পাশেই রয়েছে কুমার প্যালেস। এর সামনে বসানো চার চাকাবিশিষ্ট একটি কালো কামান আজও শোভা পাচ্ছে। মূল রাজপ্রাসাদের প্রবেশপথে সিঁড়ির দুপাশে দুটি কালো কৃষ্ণমূর্তি। এর পরই রয়েছে ধাতব বর্ম। এটা পরেই রাজা যুদ্ধে যেতেন। এ কারণে পিতলের তৈরি এ বর্মটি আজও দর্শনার্থীদের বিশেষভাবে নজর কাড়ে।

রাজাদের অবদান : ১৯১৭ সাল থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত দিঘাপতিয়া রাজ্যের ৭ জন রাজা বংশানুক্রমিকভাবে রাজ্য শাসন ও উন্নয়নমূলক কাজ করে ইতিহাসে অমর হয়ে রয়েছেন। এ রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা রাজা দয়ারামের সময় এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়। চতুর্থ রাজা প্রসন্ননাথ রায়ের আমলে ১৮২৯ সালে নাটোর মহকুমা হয়। রাজশাহী থেকে নাটোর পর্যন্ত রাজপথকে দিঘাপতিয়া পর্যন্ত সম্প্রসারিত করেন এবং বগুড়াগামী রাস্তার সঙ্গে সংযুক্ত করেন। ১৯৫০ সালে এ রাস্তার সংস্কার বাবদ সরকারকে ৩৫ হাজার টাকা দান করেন। ১৮৫১ সালে স্থাপন করেন সর্বপ্রথম নাটোরের দাতব্য হাসপাতাল যা আজকের আধুনিক সদর হাসপাতালে রূপান্তরিত। সে সময় এখানে ইউরোপের ওষুধপত্র ও যন্ত্রপাতি বিনামূল্যে দেওয়া হতো। ১৮৫৩ সালে রাজা প্রসন্ননাথ রায়ের মৃত্যুর পর তার দানের অর্থে রাজশাহী দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে এটিই হয় রাজশাহী সদর হাসপাতাল। ১৮৫২ সালে নাটোর রাজ নির্মিত করে প্রসন্ননাথ একাডেমি। এটিই হয় পরে নাটোরের সর্বপ্রথম হাইস্কুল। এছাড়া দিঘাপতিয়া হাইস্কুল, নাটোর ও রাজশাহী হাসপাতালের জন্য রাজা প্রসন্ননাথ রায় ১৮৫২ সালে এক লাখ টাকা দেন। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীটি তিনি আধুনিকভাবে গড়ে তোলেন। পঞ্চম রাজা প্রসন্ননাথ রায়ের আমলে রাজ্যের বিস্তৃতি লাভ করে। রাজশাহী হুগলী জেলার শেওরাফুলী এস্টেট, যশোরের মাহমুদপুর, নড়াইলের কিছু অংশ, নদীয়া ও বগুড়ার বেশকিছু অংশ জমিদারির অন্তর্ভুক্ত হয়। এজন্য ১৮৭১ সালে তিনি রাজা বাহাদুর খেতাব লাভ করেন। তিনি রাজশাহী জেলার সর্বাপেক্ষা ধনী জমিদার ছিলেন।

১৮৬৮ সালে রাজশাহী বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। বগুড়ার নওখিলাতে একটি দাতব্য চিকিৎসালয় এবং একটি মাধ্যমিক চিকিৎসালয় স্থাপন করেন। ১৮৮২ সালে তা উচ্চ বিদ্যালয়ে পরিণত হয়। ১৮৭৭ সালে প্রসন্ননাথ রায় বঙ্গীয় আইনসভার সদস্য মনোনিত হন। তার চেষ্টায় অনেক আইন পাস হয়। এই রাজবংশের ষষ্ঠ রাজা প্রমদানাথ রায় ১৮৯৪ সালের ২৯ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের পর বিভিন্ন জনকল্যাণকর কাজ করেন। এর মধ্যে রাজশাহী চিকিৎসালয়ে ৭ হাজার টাকা এবং লেডি ডাফুরিন ফান্ডে ২০ হাজার টাকা দান করেন। নওখিলাতে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। রাজশাহী-নাটোর সড়ক সংস্কারের জন্য সব ব্যয়ভার গ্রহণ করেন। ১৮৯৮ সালে ইংরেজ সরকারের কাছ থেকে রাজা উপাধি পান।

সর্বশেষ অবস্থা : ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর দিঘাপতিয়া রাজা দেশত্যাগ করে ভারতে চলে যান। ১৯৫০ সালে জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাস হওয়ার পর দিঘাপতিয়ার রাজপ্রাসাদটির রক্ষণা-বেক্ষণে বেশ সমস্যা দেখা দেয়। সমস্যা সমাধানে ১৯৬৬ সালে এ রাজভবন ইস্ট পাকিস্তান হাউসে পরিণত হয়। ১৯৬৭ সালের ২৪ জুলাই তৎকালীন গভর্নর মোনায়েম খান এটিকে গভর্নর হাউসে রূপান্তরিত করেন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটিকে উত্তরা গণভবন হিসেবে ঘোষণা দেন। আর ১৯৮০ সালের ১৭ নভেম্বর জিয়াউর রহমান ঢাকার বাইরে প্রথম এই উত্তরা গণভবনেই মন্ত্রিসভার বৈঠক করে ইতিহাস সৃষ্টি করেন। পরে বেগম খালেদা জিয়া, এরশাদ ও শেখ হাসিনা সে ধারাবাহিকতা রক্ষা করে এই রাজবাড়ীতে মন্ত্রিসভার বৈঠক করেছেন। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীটি একসময় বিস্তীর্ণ এলাকার ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু ছিল। দিঘাপতিয়া রাজবাড়ীর সেই রাজা-রানীদের এখন আর কেউ নেই। আগের সেই গৌরবও আর নেই। গণভবন হলেও রাজবাড়ীটি এখন শুধুই মুকুটহীনভাবে রাষ্ট্রীয় অতিথিশালা হিসেবে পড়ে রয়েছে।

নাসিম উদ্দীন নাসিম

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
সর্বশেষ খবর
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-নাভরোৎসকি বৈঠক, পোল্যান্ডের নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
টিকটককে ইইউর ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি
ডি ব্রুইনার গোলে টেবিলের তৃতীয়তে উঠে এলো ম্যান সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি
বেঙ্গালুরুতে নিজের প্রিয় ক্রিকেটারের নাম জানালেন কোহলি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ
টিকটককে ৫৩০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা করল ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?
চিয়া বীজে এমন কী রয়েছে যা রক্তচাপ কমাবে?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে
আইবিএসে ভুগছেন? অস্বস্তি থেকে মুক্তি মিলবে এই পাঁচ খাবারে

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের
অনুশীলনে চোট পেয়ে কপালে ৭ সেলাই পড়ল হার্দিকের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেকআপ না তুলে ঘুম নয়
মেকআপ না তুলে ঘুম নয়

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'দেশে দ্রুত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের
হায়দরাবাদের বিপক্ষে দাপুটে জয় গুজরাটের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেফারের নতুন গান ‘তীর’
জেফারের নতুন গান ‘তীর’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা
গ্রেফতার করতে গেলে দুই পুলিশকে আসামির হাতুড়িপেটা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৭

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক
মঞ্চে উপস্থিত মোদি, ঘাবড়ে গিয়ে যা বললেন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু
রেললাইনে ভিডিও করতে গিয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণ আলোকচিত্রীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে পৃথক স্থানে দুই শিশুর অস্বাভাবিক মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন সুদর্শান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
চাঁদপুরে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল