শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

একাত্তরের যুদ্ধশিশু

প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের যুদ্ধশিশু

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয় স্বাধীন বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে নয় মাস যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। বহু মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নেয় পাকিস্তানি সেনারা। এর ফলে জন্ম নেয় অনেক অবাঞ্ছিত শিশু। যুদ্ধশিশুদের স্বাভাবিক বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করতে সরকার একটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল। এ সময় মাদার তেরেসা শিশুভবন যুদ্ধশিশুদের পাশে দাঁড়ায়। তাদের উদ্যোগে কানাডার ১৪টি দম্পতি বাংলাদেশি ১৫টি যুদ্ধশিশুকে দত্তক নিয়েছিলেন। যারা ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে কানাডাতে আসে। বর্তমানে তারা বিশ্বের নানা দেশে কর্মরত। এসব যুদ্ধশিশুকে নিয়ে গবেষণামূলক একটি বই লিখেছেন প্রবাসী মুস্তফা চৌধুরী। তার সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন- শেখ মেহেদী হাসান

শিখা : শিখা সাত মাসের গর্ভধারণের পর জন্মগ্রহণ করেছিল, ১২ মার্চ ১৯৭২ সালে ঢাকায়। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৭ কেজি। যিনি তাকে সঙ্গে সঙ্গে মাদার তেরেসার শিশু ভবনে নিয়ে আসেন, তার নাম অজ্ঞাত। তাকে অনাথ আশ্রমে দত্তক দেওয়ার জন্য রেখে যাওয়া হয়েছিল। সিস্টার মার্গারেট ম্যারি শিশুটির নাম দেন শিখা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে শিশুটির যত্ন নিতে শুরু করেন। কারণ ভগ্ন স্বাস্থের শিশুটি অস্বাভাবিকভাবে রোগা ছিল। দেখে মনে হয়েছিল সে হয়তো বাঁচবে না। ক্যাপুচিনোরা যখন ঢাকা এলেন কানাডা থেকে বাংলাদেশ প্রকল্পের কাজে তখন তিনি তাকে দত্তক নেন। শিখা ছিল সবচেয়ে সুন্দরী শিশু। বর্তমানে শিখা কানাডায় বসবাস করছেন। তার কাটারিনা ও কারমা নামে দুটি মেয়ে আছে।
ওমর : ওমরের জন্ম ২৯ এপ্রিল ১৯৭২ সালে ঢাকায়। মাদার তেরেসার শিশু ভবনে তার নাম দেওয়া হয়েছিল ওমর। জন্মের সময় ওজন ছিল ২.৫ কেজি। আড়াই মাস বয়সে দত্তক হিসেবে সে কানাডায় আসে। টনি দম্পত্তি ওকে লালন-পালন করেন। ওমর বর্তমানে কানাডায় কর্মরত আছেন।
অরুণ : অরুণের জন্ম ২৭ মে ১৯৭২ ঢাকায়। ওর মা গোপনে এসে তাকে অনাথ আশ্রমে প্রসব করে রেখে চলে যান। জন্মের সময় ওর ওজন ছিল ২.৪ কেজি। আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রাখেন অরুণ। নার্স ও দাই তাকে রীতিমতো খাওয়া দিয়ে, যত্নে করে রাখেন। কানাডা পৌঁছানোর পর তার দত্তক মা ফেরিরা ছেলের নাম বদলে দেন। ১৯৯২ এর গ্রীষ্মকালে ছেলেটি হসপিটালিটি (অতিথিসেবা) বিষয়ে পড়াশোনা করে জর্জ ব্রাউন শহরে কাজ করছেন।
সাবেত্রি : সাবেত্রির জন্ম ঢাকায় মাদার তেরেসা শিশু ভবনে ৮ জুলাই, ১৯৭২। নবজাত শিশুটির ওজন ছিল ১.২ কেজি। শিশু ভবনেই তার নাম দেওয়া হয় সাবিত্রি। দত্তক পরিবার ফেরিদের সঙ্গে সে কানাডা পৌঁছায়। ফেরিরা আনুষ্ঠানিকভাবে দত্তক গ্রহণের সময় মেয়েটির নাম একটু বদলেছেন। ১৯৯০-১৯৯৩ তে সাবেত্রি অন্টেরিও’র লন্ডনে ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিও-তে সমাজবিজ্ঞান ও অপরাধবিদ্যা বিষয়ে স্নাতক পড়াশোনা করে। তবে তার দত্তক মা-বাবা ও ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক বেশ সুদৃঢ়। সে কানাডীয় হিসেবে একা থাকাটাই পছন্দ করে।

বাথল : বাথলের জন্ম ২৭ জুন ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৫ কেজি। তিন সপ্তাহ বয়সে সে কানাডা পৌঁছায়। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রেখেছিলেন বাথল। তার জন্মদাত্রী মা কোনো তথ্য দিতে চাননি এবং সেসব চাওয়াও হয়নি। কারণ ওটা জবরদস্তিমূলক গর্ভধারণের ব্যাপার ছিল। তাই শিশুটির জন্মের পর পরই তার মা প্রসূতি সনদ ছিঁড়ে চলে গিয়েছিলেন। বাথলের দত্তক নেওয়া বাবা-মা তার নাম বদলে রাখেন রায়ান। বাথল ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত পড়াশোনা করে পরিবেশ ও সম্পদ বিষয়ে অনার্স ডিগ্রি নেন। ১৯৮৯ সালে রায়ান বাংলাদেশ ভ্রমণ করেন। বাথল এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে কর্মরত আছেন।
রানী : রানী তার মায়ের গর্ভে মেয়াদের পুরো মাস ছিল না। গর্ভের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই রানীর জন্ম হয় ১৯৭২ সালের ৩০ মার্চ মাদার টেরেসার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল মাত্র ১ কে.জি। তার নাম রানী হিসেবেই শিশু ভবনের রেজিস্টার বইয়ে তালিকাভুক্ত করা হয়। তার জন্মদাত্রী মা তার জন্মের পর তাকে অনাথ আশ্রম কর্র্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে অন্তর্হিত হন। রানী ২০ জুলাই ১৯৭২ তারিখে কানাডা এসেছিল মরাল পরিবারে যোগ দিতে। রানীর দত্তকগ্রাহী মা-বাবা মেয়ের নাম বদলে রাখেন রানী জয় মরাল। ১৯৯০ সালে গ্রেড ১২ বাইলিংগুয়াল ডিপ্লোমা নিয়ে রানী গ্র্যাজুয়েট হন। তারপর তিনি অন্টেরিওর কিংসটনে কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সিং পড়তে যান। রানী এখন শিক্ষকতা করছেন।
জরিনা : শোনা গিয়েছিল, জরিনা ঢাকার নিকটবর্তী একটি গ্রামে ২৩ অক্টোবর ১৯৭১ সালে জন্মগ্রহণ করেছিল এবং তাকে শিশু ভবনে ডিসেম্বরে সিস্টার ম্যারির কাছে নিয়ে আসা হয়। ফলে, স্বাভাবিকভাবেই জরিনা যখন জুলাই ১৯৭২-এ অন্য যুদ্ধশিশুর সঙ্গে ক্যানাডা পৌঁছায়, তার বয়স তখন নয় মাস যদিও সে অত্যন্ত রুগ্নস্বাস্থ্যের শিশু ছিল।
আনুষ্ঠানিক রেজিস্ট্রেশনের সময় মরিস দম্পতি ওকে ঢাকা শিশু সদনে যে নাম দেওয়া হয়েছিল সেটা বাদ দেননি। তারা মেয়েটার নাম (প্রথম নাম) রাখেন ল্যারা আর মধ্য নাম জারিনা, যদিও বাংলাদেশে তার জন্মসনদে তার নাম ছিল জরিনা। ফলে শিশু মেয়েটির নাম হলো : ল্যারা জারিনা মরিস। অন্টেরিও প্রদেশের ব্র্যান্টফর্ড শহরের নর্থ পার্ক কলেজিয়েট ও ভোকেশনাল স্কুল থেকে হাইস্কুুলের পাঠ শেষ করে ল্যারা ব্যারি শহরে জর্জিয়ান কলেজে ভর্তি হন। ওখান থেকে অনার্স ডিপ্লোমা করে ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট-এ ১৯৯৩ সালে। জর্জিয়ান কলেজে অধ্যায়নকালে ল্যারা একটি দলের সঙ্গে কাজ করে একটি অ্যাকশন প্লান তৈরি করে ফ্যাকালটি পুরস্কার লাভ করেন এবং ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব কানাডা থেকে দ্বিতীয় পুরস্কার লাভ করেন। কয়েক বছরে ল্যারা অনেকগুলো কোর্স শেষ করেন। তার মধ্যে ছিল অন্টেরিওর ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (ও এম ডি পি) অ্যান্ড লিডারশিপ স্কিলস, অন্টেরিওর হ্যামিলটনস্থ মওহাক কলেজ থেকে।
অনিল : অনিলের জন্ম ২৩ মে ১৯৭২-এ, মাদার তেরেসার শিশু ভবনে, ঢাকায়। শিশুটির জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। অন্য যুদ্ধশিশুদের মতো অনিলকেও ওর জন্মদাত্রী মা অনাথ আশ্রমে ছেড়ে গিয়েছিলেন, নিজের নাম-ঠিকানা না দিয়ে। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ তার নাম রেখেছিলেন অনিল। যখন অনিল কানাডায় পৌঁছল তখন তার বয়স আট সপ্তাহের কম। জন্মের পর অপুষ্টিতে ভুগে ওজনের একাংশ হারিয়ে ফেলে। অনিল ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন পড়াশোনা করে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত। শুরুর বছরগুলোতে সে টরেন্টোর ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে লেখাপড়া চালিয়ে যায়। অনিল মেলিসা বার্টেলো নামে এক ইতালীয় পশ্চাৎপটের কানাডিয়র সঙ্গে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। মেলিসা একজন রেজিস্টার নার্স, বর্তমানে তিনি একটি স্থানীয় হাসপাতালে ক্যান্সার কেয়ার ইউনিটে কাজ করেন।
সমর : সমরের জন্ম ৭ এপ্রিল ১৯৭২ ঢাকায়। মাত্র ১ কেজি ওজন নিয়ে সে কানাডা আসে। তার দত্তক পিতা-মাতা তার নাম দেন মার্টিন। বয়স তিন মাসের একটু বেশি এবং ওজন দুই কেজির নিচে। তার মা-বাবার প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল তাদের ছেলেকে যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো এবং দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করা। সৌভাগ্যক্রমে, যত সময় যেতে লাগলো, মার্টিনের ওজন বাড়তে থাকে এবং সে এক সময় তার বয়সী শিশুদের মতোই সক্রিয় হয়ে ওঠে।
রাজিব : রাজিবের জন্ম ১৯৭২ সালে ১ জুলাই ঢাকার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনোরা তখন ঢাকায়। ওকে তারা সিমসনদের জন্য পছন্দ করেন যেহেতু সিমসনেরা তখন কানাডায় অন্যান্য দায়িত্বে ছিলেন। রাজিবকে প্রথম দলের ১৫ জন যুদ্ধশিশুর অংশরূপে সিমসনদের জন্য পছন্দ করা হয়েছিল। রাজিব ব্রাউন এলিমেন্টারি স্কুুল টরেন্টো, অন্টেরিওতে পড়াশোনা শুরু করে। ১৯৮৯ সালে সে বাংলাদেশ সফরে আসে। তখন রাজিব ১৬ বছর বয়সের বালক। তবে সে খুব কম কথা বলত। বর্তমানে সে কানাডায় কর্মরত।
মলি : মলির জন্ম ৪ মে ১৯৭২ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। ওর জন্মের সময় ওজন ছিল ১.২ কেজি। মিশনারিজ অব চ্যারিটির সিস্টাররা ওর নাম রেখেছিলেন মলি। মলির মা-ও তাকে অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে আশ্রম ত্যাগ করেছিলেন গোপনে। হার্টস দম্পতি তাকে দত্তক নেয়। বর্তমানে মন্ট্রিয়ালে বাস করছেন। তিনি মাস্টার্স করেছেন কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। মলি শিক্ষকতা করছেন।
রাজিনা : রাজিনার জন্ম ২৪ নভেম্বর ১৯৭১। সিস্টার ম্যারি শিশুটির নাম রাখেন রাজিনা। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনো, যারা শিশুদের তাদের কানাডীয় দত্তক মা-বাবার সঙ্গে মেলানোর দায়িত্বে ছিলেন। তারা রাজিনাকে দত্তক নেন। হোগস ছিলেন অল্প বয়সী দম্পতি ও উচ্চশিক্ষিত।
আমিনা : গর্ভধারণ মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই আমিনার জন্ম হয়েছিল ৩ এপ্রিল ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় আমিনার ওজন ছিল ২ কেজি। সে কানাডায় পৌঁছেছিল ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে। অত্যন্ত ধীরে ধীরে দুর্বল আমিনা সেরে উঠতে থাকলেও তার পোষ্য মা-বাবার দুশ্চিন্তার কারণ ছিল বহুদিন। অন্টেরিওর লন্ডন শহরের কাছে কমোকায় তারা বাবা-মার বাড়িতে বড় হয়। সে পার্কভিউ এলিমেন্টারি স্কুল এবং লন্ডনের মেডওয়ে সেকেন্ডারি স্কুলে লেখাপড়া করে। স্কুলের পড়া শেষ করে আমিনা ইউনিভাসিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিওতে ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন। তারপর তিনি ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে আবার ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন এবং অ্যাডুকেশনে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো থেকে। টরন্টো এলাকায় কয়েক বছর থাকার পর তিনি কাজ নিয়ে প্রথমে চিলিতে যান, সেখানে থেকে যান চীনে এবং পরে জার্মানিতে আন্তর্জাতিক ডাসেলডরফ স্কুলে। জার্মানির চুক্তি শেষ করে বর্তমানে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দুবাইতে নব নির্মিত আন্তর্জাতিক স্কুল দুবাই-আল খাইল-এ শিক্ষকতা করছেন।
রুফিয়া : তার জন্ম ১৫ জানুয়ারি ১৯৭২। বর্তমানে প্রিন্স অ্যাডওয়ার্ড আইল্যান্ডের বাসিন্দা ফিল ও ডায়ান রশফোর রুফিয়াকে ১৯৭২ সালে দত্তক নিয়েছিলেন। প্রোডাকশন শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করে রিজা প্রাদেশিক ও ফেডারেল গভর্নমেন্টেও কাজ করেন। তিনি টরেন্টো ডমিনিয়ন (টিডি) ব্যাংকে কাজ করেছেন। তিনি রয়্যাল ব্যাংক এবং ব্যাংক অব মন্ট্রিয়ালেও কাজ করেন।
প্রদীপ : কানাডীয় আর্কাইভসের রেকর্ড অনুযায়ী যখন কেনেথ ও মিটজি ম্যাককালা ১৯৭২ সালে প্রবীরকে দত্তক নিয়েছিলেন তখন তারা নোভা স্কোশিয়ার হ্যালিফ্যাক্সে বাস করতেন। তারা ছেলেটিকে কোলে তুলে নেওয়ার আগেই তার নামকরণ করেন ম্যাথিউ ম্যাককালা। উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর তিনি এখন কানাডায় বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়