শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

একাত্তরের যুদ্ধশিশু

প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের যুদ্ধশিশু

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয় স্বাধীন বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে নয় মাস যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। বহু মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নেয় পাকিস্তানি সেনারা। এর ফলে জন্ম নেয় অনেক অবাঞ্ছিত শিশু। যুদ্ধশিশুদের স্বাভাবিক বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করতে সরকার একটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল। এ সময় মাদার তেরেসা শিশুভবন যুদ্ধশিশুদের পাশে দাঁড়ায়। তাদের উদ্যোগে কানাডার ১৪টি দম্পতি বাংলাদেশি ১৫টি যুদ্ধশিশুকে দত্তক নিয়েছিলেন। যারা ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে কানাডাতে আসে। বর্তমানে তারা বিশ্বের নানা দেশে কর্মরত। এসব যুদ্ধশিশুকে নিয়ে গবেষণামূলক একটি বই লিখেছেন প্রবাসী মুস্তফা চৌধুরী। তার সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন- শেখ মেহেদী হাসান

শিখা : শিখা সাত মাসের গর্ভধারণের পর জন্মগ্রহণ করেছিল, ১২ মার্চ ১৯৭২ সালে ঢাকায়। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৭ কেজি। যিনি তাকে সঙ্গে সঙ্গে মাদার তেরেসার শিশু ভবনে নিয়ে আসেন, তার নাম অজ্ঞাত। তাকে অনাথ আশ্রমে দত্তক দেওয়ার জন্য রেখে যাওয়া হয়েছিল। সিস্টার মার্গারেট ম্যারি শিশুটির নাম দেন শিখা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে শিশুটির যত্ন নিতে শুরু করেন। কারণ ভগ্ন স্বাস্থের শিশুটি অস্বাভাবিকভাবে রোগা ছিল। দেখে মনে হয়েছিল সে হয়তো বাঁচবে না। ক্যাপুচিনোরা যখন ঢাকা এলেন কানাডা থেকে বাংলাদেশ প্রকল্পের কাজে তখন তিনি তাকে দত্তক নেন। শিখা ছিল সবচেয়ে সুন্দরী শিশু। বর্তমানে শিখা কানাডায় বসবাস করছেন। তার কাটারিনা ও কারমা নামে দুটি মেয়ে আছে।
ওমর : ওমরের জন্ম ২৯ এপ্রিল ১৯৭২ সালে ঢাকায়। মাদার তেরেসার শিশু ভবনে তার নাম দেওয়া হয়েছিল ওমর। জন্মের সময় ওজন ছিল ২.৫ কেজি। আড়াই মাস বয়সে দত্তক হিসেবে সে কানাডায় আসে। টনি দম্পত্তি ওকে লালন-পালন করেন। ওমর বর্তমানে কানাডায় কর্মরত আছেন।
অরুণ : অরুণের জন্ম ২৭ মে ১৯৭২ ঢাকায়। ওর মা গোপনে এসে তাকে অনাথ আশ্রমে প্রসব করে রেখে চলে যান। জন্মের সময় ওর ওজন ছিল ২.৪ কেজি। আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রাখেন অরুণ। নার্স ও দাই তাকে রীতিমতো খাওয়া দিয়ে, যত্নে করে রাখেন। কানাডা পৌঁছানোর পর তার দত্তক মা ফেরিরা ছেলের নাম বদলে দেন। ১৯৯২ এর গ্রীষ্মকালে ছেলেটি হসপিটালিটি (অতিথিসেবা) বিষয়ে পড়াশোনা করে জর্জ ব্রাউন শহরে কাজ করছেন।
সাবেত্রি : সাবেত্রির জন্ম ঢাকায় মাদার তেরেসা শিশু ভবনে ৮ জুলাই, ১৯৭২। নবজাত শিশুটির ওজন ছিল ১.২ কেজি। শিশু ভবনেই তার নাম দেওয়া হয় সাবিত্রি। দত্তক পরিবার ফেরিদের সঙ্গে সে কানাডা পৌঁছায়। ফেরিরা আনুষ্ঠানিকভাবে দত্তক গ্রহণের সময় মেয়েটির নাম একটু বদলেছেন। ১৯৯০-১৯৯৩ তে সাবেত্রি অন্টেরিও’র লন্ডনে ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিও-তে সমাজবিজ্ঞান ও অপরাধবিদ্যা বিষয়ে স্নাতক পড়াশোনা করে। তবে তার দত্তক মা-বাবা ও ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক বেশ সুদৃঢ়। সে কানাডীয় হিসেবে একা থাকাটাই পছন্দ করে।

বাথল : বাথলের জন্ম ২৭ জুন ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৫ কেজি। তিন সপ্তাহ বয়সে সে কানাডা পৌঁছায়। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রেখেছিলেন বাথল। তার জন্মদাত্রী মা কোনো তথ্য দিতে চাননি এবং সেসব চাওয়াও হয়নি। কারণ ওটা জবরদস্তিমূলক গর্ভধারণের ব্যাপার ছিল। তাই শিশুটির জন্মের পর পরই তার মা প্রসূতি সনদ ছিঁড়ে চলে গিয়েছিলেন। বাথলের দত্তক নেওয়া বাবা-মা তার নাম বদলে রাখেন রায়ান। বাথল ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত পড়াশোনা করে পরিবেশ ও সম্পদ বিষয়ে অনার্স ডিগ্রি নেন। ১৯৮৯ সালে রায়ান বাংলাদেশ ভ্রমণ করেন। বাথল এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে কর্মরত আছেন।
রানী : রানী তার মায়ের গর্ভে মেয়াদের পুরো মাস ছিল না। গর্ভের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই রানীর জন্ম হয় ১৯৭২ সালের ৩০ মার্চ মাদার টেরেসার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল মাত্র ১ কে.জি। তার নাম রানী হিসেবেই শিশু ভবনের রেজিস্টার বইয়ে তালিকাভুক্ত করা হয়। তার জন্মদাত্রী মা তার জন্মের পর তাকে অনাথ আশ্রম কর্র্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে অন্তর্হিত হন। রানী ২০ জুলাই ১৯৭২ তারিখে কানাডা এসেছিল মরাল পরিবারে যোগ দিতে। রানীর দত্তকগ্রাহী মা-বাবা মেয়ের নাম বদলে রাখেন রানী জয় মরাল। ১৯৯০ সালে গ্রেড ১২ বাইলিংগুয়াল ডিপ্লোমা নিয়ে রানী গ্র্যাজুয়েট হন। তারপর তিনি অন্টেরিওর কিংসটনে কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সিং পড়তে যান। রানী এখন শিক্ষকতা করছেন।
জরিনা : শোনা গিয়েছিল, জরিনা ঢাকার নিকটবর্তী একটি গ্রামে ২৩ অক্টোবর ১৯৭১ সালে জন্মগ্রহণ করেছিল এবং তাকে শিশু ভবনে ডিসেম্বরে সিস্টার ম্যারির কাছে নিয়ে আসা হয়। ফলে, স্বাভাবিকভাবেই জরিনা যখন জুলাই ১৯৭২-এ অন্য যুদ্ধশিশুর সঙ্গে ক্যানাডা পৌঁছায়, তার বয়স তখন নয় মাস যদিও সে অত্যন্ত রুগ্নস্বাস্থ্যের শিশু ছিল।
আনুষ্ঠানিক রেজিস্ট্রেশনের সময় মরিস দম্পতি ওকে ঢাকা শিশু সদনে যে নাম দেওয়া হয়েছিল সেটা বাদ দেননি। তারা মেয়েটার নাম (প্রথম নাম) রাখেন ল্যারা আর মধ্য নাম জারিনা, যদিও বাংলাদেশে তার জন্মসনদে তার নাম ছিল জরিনা। ফলে শিশু মেয়েটির নাম হলো : ল্যারা জারিনা মরিস। অন্টেরিও প্রদেশের ব্র্যান্টফর্ড শহরের নর্থ পার্ক কলেজিয়েট ও ভোকেশনাল স্কুল থেকে হাইস্কুুলের পাঠ শেষ করে ল্যারা ব্যারি শহরে জর্জিয়ান কলেজে ভর্তি হন। ওখান থেকে অনার্স ডিপ্লোমা করে ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট-এ ১৯৯৩ সালে। জর্জিয়ান কলেজে অধ্যায়নকালে ল্যারা একটি দলের সঙ্গে কাজ করে একটি অ্যাকশন প্লান তৈরি করে ফ্যাকালটি পুরস্কার লাভ করেন এবং ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব কানাডা থেকে দ্বিতীয় পুরস্কার লাভ করেন। কয়েক বছরে ল্যারা অনেকগুলো কোর্স শেষ করেন। তার মধ্যে ছিল অন্টেরিওর ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (ও এম ডি পি) অ্যান্ড লিডারশিপ স্কিলস, অন্টেরিওর হ্যামিলটনস্থ মওহাক কলেজ থেকে।
অনিল : অনিলের জন্ম ২৩ মে ১৯৭২-এ, মাদার তেরেসার শিশু ভবনে, ঢাকায়। শিশুটির জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। অন্য যুদ্ধশিশুদের মতো অনিলকেও ওর জন্মদাত্রী মা অনাথ আশ্রমে ছেড়ে গিয়েছিলেন, নিজের নাম-ঠিকানা না দিয়ে। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ তার নাম রেখেছিলেন অনিল। যখন অনিল কানাডায় পৌঁছল তখন তার বয়স আট সপ্তাহের কম। জন্মের পর অপুষ্টিতে ভুগে ওজনের একাংশ হারিয়ে ফেলে। অনিল ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন পড়াশোনা করে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত। শুরুর বছরগুলোতে সে টরেন্টোর ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে লেখাপড়া চালিয়ে যায়। অনিল মেলিসা বার্টেলো নামে এক ইতালীয় পশ্চাৎপটের কানাডিয়র সঙ্গে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। মেলিসা একজন রেজিস্টার নার্স, বর্তমানে তিনি একটি স্থানীয় হাসপাতালে ক্যান্সার কেয়ার ইউনিটে কাজ করেন।
সমর : সমরের জন্ম ৭ এপ্রিল ১৯৭২ ঢাকায়। মাত্র ১ কেজি ওজন নিয়ে সে কানাডা আসে। তার দত্তক পিতা-মাতা তার নাম দেন মার্টিন। বয়স তিন মাসের একটু বেশি এবং ওজন দুই কেজির নিচে। তার মা-বাবার প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল তাদের ছেলেকে যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো এবং দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করা। সৌভাগ্যক্রমে, যত সময় যেতে লাগলো, মার্টিনের ওজন বাড়তে থাকে এবং সে এক সময় তার বয়সী শিশুদের মতোই সক্রিয় হয়ে ওঠে।
রাজিব : রাজিবের জন্ম ১৯৭২ সালে ১ জুলাই ঢাকার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনোরা তখন ঢাকায়। ওকে তারা সিমসনদের জন্য পছন্দ করেন যেহেতু সিমসনেরা তখন কানাডায় অন্যান্য দায়িত্বে ছিলেন। রাজিবকে প্রথম দলের ১৫ জন যুদ্ধশিশুর অংশরূপে সিমসনদের জন্য পছন্দ করা হয়েছিল। রাজিব ব্রাউন এলিমেন্টারি স্কুুল টরেন্টো, অন্টেরিওতে পড়াশোনা শুরু করে। ১৯৮৯ সালে সে বাংলাদেশ সফরে আসে। তখন রাজিব ১৬ বছর বয়সের বালক। তবে সে খুব কম কথা বলত। বর্তমানে সে কানাডায় কর্মরত।
মলি : মলির জন্ম ৪ মে ১৯৭২ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। ওর জন্মের সময় ওজন ছিল ১.২ কেজি। মিশনারিজ অব চ্যারিটির সিস্টাররা ওর নাম রেখেছিলেন মলি। মলির মা-ও তাকে অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে আশ্রম ত্যাগ করেছিলেন গোপনে। হার্টস দম্পতি তাকে দত্তক নেয়। বর্তমানে মন্ট্রিয়ালে বাস করছেন। তিনি মাস্টার্স করেছেন কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। মলি শিক্ষকতা করছেন।
রাজিনা : রাজিনার জন্ম ২৪ নভেম্বর ১৯৭১। সিস্টার ম্যারি শিশুটির নাম রাখেন রাজিনা। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনো, যারা শিশুদের তাদের কানাডীয় দত্তক মা-বাবার সঙ্গে মেলানোর দায়িত্বে ছিলেন। তারা রাজিনাকে দত্তক নেন। হোগস ছিলেন অল্প বয়সী দম্পতি ও উচ্চশিক্ষিত।
আমিনা : গর্ভধারণ মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই আমিনার জন্ম হয়েছিল ৩ এপ্রিল ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় আমিনার ওজন ছিল ২ কেজি। সে কানাডায় পৌঁছেছিল ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে। অত্যন্ত ধীরে ধীরে দুর্বল আমিনা সেরে উঠতে থাকলেও তার পোষ্য মা-বাবার দুশ্চিন্তার কারণ ছিল বহুদিন। অন্টেরিওর লন্ডন শহরের কাছে কমোকায় তারা বাবা-মার বাড়িতে বড় হয়। সে পার্কভিউ এলিমেন্টারি স্কুল এবং লন্ডনের মেডওয়ে সেকেন্ডারি স্কুলে লেখাপড়া করে। স্কুলের পড়া শেষ করে আমিনা ইউনিভাসিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিওতে ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন। তারপর তিনি ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে আবার ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন এবং অ্যাডুকেশনে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো থেকে। টরন্টো এলাকায় কয়েক বছর থাকার পর তিনি কাজ নিয়ে প্রথমে চিলিতে যান, সেখানে থেকে যান চীনে এবং পরে জার্মানিতে আন্তর্জাতিক ডাসেলডরফ স্কুলে। জার্মানির চুক্তি শেষ করে বর্তমানে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দুবাইতে নব নির্মিত আন্তর্জাতিক স্কুল দুবাই-আল খাইল-এ শিক্ষকতা করছেন।
রুফিয়া : তার জন্ম ১৫ জানুয়ারি ১৯৭২। বর্তমানে প্রিন্স অ্যাডওয়ার্ড আইল্যান্ডের বাসিন্দা ফিল ও ডায়ান রশফোর রুফিয়াকে ১৯৭২ সালে দত্তক নিয়েছিলেন। প্রোডাকশন শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করে রিজা প্রাদেশিক ও ফেডারেল গভর্নমেন্টেও কাজ করেন। তিনি টরেন্টো ডমিনিয়ন (টিডি) ব্যাংকে কাজ করেছেন। তিনি রয়্যাল ব্যাংক এবং ব্যাংক অব মন্ট্রিয়ালেও কাজ করেন।
প্রদীপ : কানাডীয় আর্কাইভসের রেকর্ড অনুযায়ী যখন কেনেথ ও মিটজি ম্যাককালা ১৯৭২ সালে প্রবীরকে দত্তক নিয়েছিলেন তখন তারা নোভা স্কোশিয়ার হ্যালিফ্যাক্সে বাস করতেন। তারা ছেলেটিকে কোলে তুলে নেওয়ার আগেই তার নামকরণ করেন ম্যাথিউ ম্যাককালা। উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর তিনি এখন কানাডায় বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

৪৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন