শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

একাত্তরের যুদ্ধশিশু

প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের যুদ্ধশিশু

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয় স্বাধীন বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে নয় মাস যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। বহু মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নেয় পাকিস্তানি সেনারা। এর ফলে জন্ম নেয় অনেক অবাঞ্ছিত শিশু। যুদ্ধশিশুদের স্বাভাবিক বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করতে সরকার একটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল। এ সময় মাদার তেরেসা শিশুভবন যুদ্ধশিশুদের পাশে দাঁড়ায়। তাদের উদ্যোগে কানাডার ১৪টি দম্পতি বাংলাদেশি ১৫টি যুদ্ধশিশুকে দত্তক নিয়েছিলেন। যারা ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে কানাডাতে আসে। বর্তমানে তারা বিশ্বের নানা দেশে কর্মরত। এসব যুদ্ধশিশুকে নিয়ে গবেষণামূলক একটি বই লিখেছেন প্রবাসী মুস্তফা চৌধুরী। তার সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন- শেখ মেহেদী হাসান

শিখা : শিখা সাত মাসের গর্ভধারণের পর জন্মগ্রহণ করেছিল, ১২ মার্চ ১৯৭২ সালে ঢাকায়। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৭ কেজি। যিনি তাকে সঙ্গে সঙ্গে মাদার তেরেসার শিশু ভবনে নিয়ে আসেন, তার নাম অজ্ঞাত। তাকে অনাথ আশ্রমে দত্তক দেওয়ার জন্য রেখে যাওয়া হয়েছিল। সিস্টার মার্গারেট ম্যারি শিশুটির নাম দেন শিখা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে শিশুটির যত্ন নিতে শুরু করেন। কারণ ভগ্ন স্বাস্থের শিশুটি অস্বাভাবিকভাবে রোগা ছিল। দেখে মনে হয়েছিল সে হয়তো বাঁচবে না। ক্যাপুচিনোরা যখন ঢাকা এলেন কানাডা থেকে বাংলাদেশ প্রকল্পের কাজে তখন তিনি তাকে দত্তক নেন। শিখা ছিল সবচেয়ে সুন্দরী শিশু। বর্তমানে শিখা কানাডায় বসবাস করছেন। তার কাটারিনা ও কারমা নামে দুটি মেয়ে আছে।
ওমর : ওমরের জন্ম ২৯ এপ্রিল ১৯৭২ সালে ঢাকায়। মাদার তেরেসার শিশু ভবনে তার নাম দেওয়া হয়েছিল ওমর। জন্মের সময় ওজন ছিল ২.৫ কেজি। আড়াই মাস বয়সে দত্তক হিসেবে সে কানাডায় আসে। টনি দম্পত্তি ওকে লালন-পালন করেন। ওমর বর্তমানে কানাডায় কর্মরত আছেন।
অরুণ : অরুণের জন্ম ২৭ মে ১৯৭২ ঢাকায়। ওর মা গোপনে এসে তাকে অনাথ আশ্রমে প্রসব করে রেখে চলে যান। জন্মের সময় ওর ওজন ছিল ২.৪ কেজি। আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রাখেন অরুণ। নার্স ও দাই তাকে রীতিমতো খাওয়া দিয়ে, যত্নে করে রাখেন। কানাডা পৌঁছানোর পর তার দত্তক মা ফেরিরা ছেলের নাম বদলে দেন। ১৯৯২ এর গ্রীষ্মকালে ছেলেটি হসপিটালিটি (অতিথিসেবা) বিষয়ে পড়াশোনা করে জর্জ ব্রাউন শহরে কাজ করছেন।
সাবেত্রি : সাবেত্রির জন্ম ঢাকায় মাদার তেরেসা শিশু ভবনে ৮ জুলাই, ১৯৭২। নবজাত শিশুটির ওজন ছিল ১.২ কেজি। শিশু ভবনেই তার নাম দেওয়া হয় সাবিত্রি। দত্তক পরিবার ফেরিদের সঙ্গে সে কানাডা পৌঁছায়। ফেরিরা আনুষ্ঠানিকভাবে দত্তক গ্রহণের সময় মেয়েটির নাম একটু বদলেছেন। ১৯৯০-১৯৯৩ তে সাবেত্রি অন্টেরিও’র লন্ডনে ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিও-তে সমাজবিজ্ঞান ও অপরাধবিদ্যা বিষয়ে স্নাতক পড়াশোনা করে। তবে তার দত্তক মা-বাবা ও ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক বেশ সুদৃঢ়। সে কানাডীয় হিসেবে একা থাকাটাই পছন্দ করে।

বাথল : বাথলের জন্ম ২৭ জুন ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৫ কেজি। তিন সপ্তাহ বয়সে সে কানাডা পৌঁছায়। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রেখেছিলেন বাথল। তার জন্মদাত্রী মা কোনো তথ্য দিতে চাননি এবং সেসব চাওয়াও হয়নি। কারণ ওটা জবরদস্তিমূলক গর্ভধারণের ব্যাপার ছিল। তাই শিশুটির জন্মের পর পরই তার মা প্রসূতি সনদ ছিঁড়ে চলে গিয়েছিলেন। বাথলের দত্তক নেওয়া বাবা-মা তার নাম বদলে রাখেন রায়ান। বাথল ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত পড়াশোনা করে পরিবেশ ও সম্পদ বিষয়ে অনার্স ডিগ্রি নেন। ১৯৮৯ সালে রায়ান বাংলাদেশ ভ্রমণ করেন। বাথল এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে কর্মরত আছেন।
রানী : রানী তার মায়ের গর্ভে মেয়াদের পুরো মাস ছিল না। গর্ভের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই রানীর জন্ম হয় ১৯৭২ সালের ৩০ মার্চ মাদার টেরেসার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল মাত্র ১ কে.জি। তার নাম রানী হিসেবেই শিশু ভবনের রেজিস্টার বইয়ে তালিকাভুক্ত করা হয়। তার জন্মদাত্রী মা তার জন্মের পর তাকে অনাথ আশ্রম কর্র্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে অন্তর্হিত হন। রানী ২০ জুলাই ১৯৭২ তারিখে কানাডা এসেছিল মরাল পরিবারে যোগ দিতে। রানীর দত্তকগ্রাহী মা-বাবা মেয়ের নাম বদলে রাখেন রানী জয় মরাল। ১৯৯০ সালে গ্রেড ১২ বাইলিংগুয়াল ডিপ্লোমা নিয়ে রানী গ্র্যাজুয়েট হন। তারপর তিনি অন্টেরিওর কিংসটনে কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সিং পড়তে যান। রানী এখন শিক্ষকতা করছেন।
জরিনা : শোনা গিয়েছিল, জরিনা ঢাকার নিকটবর্তী একটি গ্রামে ২৩ অক্টোবর ১৯৭১ সালে জন্মগ্রহণ করেছিল এবং তাকে শিশু ভবনে ডিসেম্বরে সিস্টার ম্যারির কাছে নিয়ে আসা হয়। ফলে, স্বাভাবিকভাবেই জরিনা যখন জুলাই ১৯৭২-এ অন্য যুদ্ধশিশুর সঙ্গে ক্যানাডা পৌঁছায়, তার বয়স তখন নয় মাস যদিও সে অত্যন্ত রুগ্নস্বাস্থ্যের শিশু ছিল।
আনুষ্ঠানিক রেজিস্ট্রেশনের সময় মরিস দম্পতি ওকে ঢাকা শিশু সদনে যে নাম দেওয়া হয়েছিল সেটা বাদ দেননি। তারা মেয়েটার নাম (প্রথম নাম) রাখেন ল্যারা আর মধ্য নাম জারিনা, যদিও বাংলাদেশে তার জন্মসনদে তার নাম ছিল জরিনা। ফলে শিশু মেয়েটির নাম হলো : ল্যারা জারিনা মরিস। অন্টেরিও প্রদেশের ব্র্যান্টফর্ড শহরের নর্থ পার্ক কলেজিয়েট ও ভোকেশনাল স্কুল থেকে হাইস্কুুলের পাঠ শেষ করে ল্যারা ব্যারি শহরে জর্জিয়ান কলেজে ভর্তি হন। ওখান থেকে অনার্স ডিপ্লোমা করে ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট-এ ১৯৯৩ সালে। জর্জিয়ান কলেজে অধ্যায়নকালে ল্যারা একটি দলের সঙ্গে কাজ করে একটি অ্যাকশন প্লান তৈরি করে ফ্যাকালটি পুরস্কার লাভ করেন এবং ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব কানাডা থেকে দ্বিতীয় পুরস্কার লাভ করেন। কয়েক বছরে ল্যারা অনেকগুলো কোর্স শেষ করেন। তার মধ্যে ছিল অন্টেরিওর ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (ও এম ডি পি) অ্যান্ড লিডারশিপ স্কিলস, অন্টেরিওর হ্যামিলটনস্থ মওহাক কলেজ থেকে।
অনিল : অনিলের জন্ম ২৩ মে ১৯৭২-এ, মাদার তেরেসার শিশু ভবনে, ঢাকায়। শিশুটির জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। অন্য যুদ্ধশিশুদের মতো অনিলকেও ওর জন্মদাত্রী মা অনাথ আশ্রমে ছেড়ে গিয়েছিলেন, নিজের নাম-ঠিকানা না দিয়ে। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ তার নাম রেখেছিলেন অনিল। যখন অনিল কানাডায় পৌঁছল তখন তার বয়স আট সপ্তাহের কম। জন্মের পর অপুষ্টিতে ভুগে ওজনের একাংশ হারিয়ে ফেলে। অনিল ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন পড়াশোনা করে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত। শুরুর বছরগুলোতে সে টরেন্টোর ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে লেখাপড়া চালিয়ে যায়। অনিল মেলিসা বার্টেলো নামে এক ইতালীয় পশ্চাৎপটের কানাডিয়র সঙ্গে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। মেলিসা একজন রেজিস্টার নার্স, বর্তমানে তিনি একটি স্থানীয় হাসপাতালে ক্যান্সার কেয়ার ইউনিটে কাজ করেন।
সমর : সমরের জন্ম ৭ এপ্রিল ১৯৭২ ঢাকায়। মাত্র ১ কেজি ওজন নিয়ে সে কানাডা আসে। তার দত্তক পিতা-মাতা তার নাম দেন মার্টিন। বয়স তিন মাসের একটু বেশি এবং ওজন দুই কেজির নিচে। তার মা-বাবার প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল তাদের ছেলেকে যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো এবং দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করা। সৌভাগ্যক্রমে, যত সময় যেতে লাগলো, মার্টিনের ওজন বাড়তে থাকে এবং সে এক সময় তার বয়সী শিশুদের মতোই সক্রিয় হয়ে ওঠে।
রাজিব : রাজিবের জন্ম ১৯৭২ সালে ১ জুলাই ঢাকার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনোরা তখন ঢাকায়। ওকে তারা সিমসনদের জন্য পছন্দ করেন যেহেতু সিমসনেরা তখন কানাডায় অন্যান্য দায়িত্বে ছিলেন। রাজিবকে প্রথম দলের ১৫ জন যুদ্ধশিশুর অংশরূপে সিমসনদের জন্য পছন্দ করা হয়েছিল। রাজিব ব্রাউন এলিমেন্টারি স্কুুল টরেন্টো, অন্টেরিওতে পড়াশোনা শুরু করে। ১৯৮৯ সালে সে বাংলাদেশ সফরে আসে। তখন রাজিব ১৬ বছর বয়সের বালক। তবে সে খুব কম কথা বলত। বর্তমানে সে কানাডায় কর্মরত।
মলি : মলির জন্ম ৪ মে ১৯৭২ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। ওর জন্মের সময় ওজন ছিল ১.২ কেজি। মিশনারিজ অব চ্যারিটির সিস্টাররা ওর নাম রেখেছিলেন মলি। মলির মা-ও তাকে অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে আশ্রম ত্যাগ করেছিলেন গোপনে। হার্টস দম্পতি তাকে দত্তক নেয়। বর্তমানে মন্ট্রিয়ালে বাস করছেন। তিনি মাস্টার্স করেছেন কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। মলি শিক্ষকতা করছেন।
রাজিনা : রাজিনার জন্ম ২৪ নভেম্বর ১৯৭১। সিস্টার ম্যারি শিশুটির নাম রাখেন রাজিনা। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনো, যারা শিশুদের তাদের কানাডীয় দত্তক মা-বাবার সঙ্গে মেলানোর দায়িত্বে ছিলেন। তারা রাজিনাকে দত্তক নেন। হোগস ছিলেন অল্প বয়সী দম্পতি ও উচ্চশিক্ষিত।
আমিনা : গর্ভধারণ মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই আমিনার জন্ম হয়েছিল ৩ এপ্রিল ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় আমিনার ওজন ছিল ২ কেজি। সে কানাডায় পৌঁছেছিল ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে। অত্যন্ত ধীরে ধীরে দুর্বল আমিনা সেরে উঠতে থাকলেও তার পোষ্য মা-বাবার দুশ্চিন্তার কারণ ছিল বহুদিন। অন্টেরিওর লন্ডন শহরের কাছে কমোকায় তারা বাবা-মার বাড়িতে বড় হয়। সে পার্কভিউ এলিমেন্টারি স্কুল এবং লন্ডনের মেডওয়ে সেকেন্ডারি স্কুলে লেখাপড়া করে। স্কুলের পড়া শেষ করে আমিনা ইউনিভাসিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিওতে ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন। তারপর তিনি ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে আবার ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন এবং অ্যাডুকেশনে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো থেকে। টরন্টো এলাকায় কয়েক বছর থাকার পর তিনি কাজ নিয়ে প্রথমে চিলিতে যান, সেখানে থেকে যান চীনে এবং পরে জার্মানিতে আন্তর্জাতিক ডাসেলডরফ স্কুলে। জার্মানির চুক্তি শেষ করে বর্তমানে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দুবাইতে নব নির্মিত আন্তর্জাতিক স্কুল দুবাই-আল খাইল-এ শিক্ষকতা করছেন।
রুফিয়া : তার জন্ম ১৫ জানুয়ারি ১৯৭২। বর্তমানে প্রিন্স অ্যাডওয়ার্ড আইল্যান্ডের বাসিন্দা ফিল ও ডায়ান রশফোর রুফিয়াকে ১৯৭২ সালে দত্তক নিয়েছিলেন। প্রোডাকশন শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করে রিজা প্রাদেশিক ও ফেডারেল গভর্নমেন্টেও কাজ করেন। তিনি টরেন্টো ডমিনিয়ন (টিডি) ব্যাংকে কাজ করেছেন। তিনি রয়্যাল ব্যাংক এবং ব্যাংক অব মন্ট্রিয়ালেও কাজ করেন।
প্রদীপ : কানাডীয় আর্কাইভসের রেকর্ড অনুযায়ী যখন কেনেথ ও মিটজি ম্যাককালা ১৯৭২ সালে প্রবীরকে দত্তক নিয়েছিলেন তখন তারা নোভা স্কোশিয়ার হ্যালিফ্যাক্সে বাস করতেন। তারা ছেলেটিকে কোলে তুলে নেওয়ার আগেই তার নামকরণ করেন ম্যাথিউ ম্যাককালা। উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর তিনি এখন কানাডায় বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন