শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ মার্চ, ২০১৫

একাত্তরের যুদ্ধশিশু

প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের যুদ্ধশিশু

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে জন্ম নেয় স্বাধীন বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে নয় মাস যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। বহু মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নেয় পাকিস্তানি সেনারা। এর ফলে জন্ম নেয় অনেক অবাঞ্ছিত শিশু। যুদ্ধশিশুদের স্বাভাবিক বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করতে সরকার একটি অধ্যাদেশ জারি করেছিল। এ সময় মাদার তেরেসা শিশুভবন যুদ্ধশিশুদের পাশে দাঁড়ায়। তাদের উদ্যোগে কানাডার ১৪টি দম্পতি বাংলাদেশি ১৫টি যুদ্ধশিশুকে দত্তক নিয়েছিলেন। যারা ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে কানাডাতে আসে। বর্তমানে তারা বিশ্বের নানা দেশে কর্মরত। এসব যুদ্ধশিশুকে নিয়ে গবেষণামূলক একটি বই লিখেছেন প্রবাসী মুস্তফা চৌধুরী। তার সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন- শেখ মেহেদী হাসান

শিখা : শিখা সাত মাসের গর্ভধারণের পর জন্মগ্রহণ করেছিল, ১২ মার্চ ১৯৭২ সালে ঢাকায়। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৭ কেজি। যিনি তাকে সঙ্গে সঙ্গে মাদার তেরেসার শিশু ভবনে নিয়ে আসেন, তার নাম অজ্ঞাত। তাকে অনাথ আশ্রমে দত্তক দেওয়ার জন্য রেখে যাওয়া হয়েছিল। সিস্টার মার্গারেট ম্যারি শিশুটির নাম দেন শিখা। তিনি সঙ্গে সঙ্গে শিশুটির যত্ন নিতে শুরু করেন। কারণ ভগ্ন স্বাস্থের শিশুটি অস্বাভাবিকভাবে রোগা ছিল। দেখে মনে হয়েছিল সে হয়তো বাঁচবে না। ক্যাপুচিনোরা যখন ঢাকা এলেন কানাডা থেকে বাংলাদেশ প্রকল্পের কাজে তখন তিনি তাকে দত্তক নেন। শিখা ছিল সবচেয়ে সুন্দরী শিশু। বর্তমানে শিখা কানাডায় বসবাস করছেন। তার কাটারিনা ও কারমা নামে দুটি মেয়ে আছে।
ওমর : ওমরের জন্ম ২৯ এপ্রিল ১৯৭২ সালে ঢাকায়। মাদার তেরেসার শিশু ভবনে তার নাম দেওয়া হয়েছিল ওমর। জন্মের সময় ওজন ছিল ২.৫ কেজি। আড়াই মাস বয়সে দত্তক হিসেবে সে কানাডায় আসে। টনি দম্পত্তি ওকে লালন-পালন করেন। ওমর বর্তমানে কানাডায় কর্মরত আছেন।
অরুণ : অরুণের জন্ম ২৭ মে ১৯৭২ ঢাকায়। ওর মা গোপনে এসে তাকে অনাথ আশ্রমে প্রসব করে রেখে চলে যান। জন্মের সময় ওর ওজন ছিল ২.৪ কেজি। আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রাখেন অরুণ। নার্স ও দাই তাকে রীতিমতো খাওয়া দিয়ে, যত্নে করে রাখেন। কানাডা পৌঁছানোর পর তার দত্তক মা ফেরিরা ছেলের নাম বদলে দেন। ১৯৯২ এর গ্রীষ্মকালে ছেলেটি হসপিটালিটি (অতিথিসেবা) বিষয়ে পড়াশোনা করে জর্জ ব্রাউন শহরে কাজ করছেন।
সাবেত্রি : সাবেত্রির জন্ম ঢাকায় মাদার তেরেসা শিশু ভবনে ৮ জুলাই, ১৯৭২। নবজাত শিশুটির ওজন ছিল ১.২ কেজি। শিশু ভবনেই তার নাম দেওয়া হয় সাবিত্রি। দত্তক পরিবার ফেরিদের সঙ্গে সে কানাডা পৌঁছায়। ফেরিরা আনুষ্ঠানিকভাবে দত্তক গ্রহণের সময় মেয়েটির নাম একটু বদলেছেন। ১৯৯০-১৯৯৩ তে সাবেত্রি অন্টেরিও’র লন্ডনে ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিও-তে সমাজবিজ্ঞান ও অপরাধবিদ্যা বিষয়ে স্নাতক পড়াশোনা করে। তবে তার দত্তক মা-বাবা ও ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক বেশ সুদৃঢ়। সে কানাডীয় হিসেবে একা থাকাটাই পছন্দ করে।

বাথল : বাথলের জন্ম ২৭ জুন ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় তার ওজন ছিল ২.৫ কেজি। তিন সপ্তাহ বয়সে সে কানাডা পৌঁছায়। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ ছেলেটির নাম রেখেছিলেন বাথল। তার জন্মদাত্রী মা কোনো তথ্য দিতে চাননি এবং সেসব চাওয়াও হয়নি। কারণ ওটা জবরদস্তিমূলক গর্ভধারণের ব্যাপার ছিল। তাই শিশুটির জন্মের পর পরই তার মা প্রসূতি সনদ ছিঁড়ে চলে গিয়েছিলেন। বাথলের দত্তক নেওয়া বাবা-মা তার নাম বদলে রাখেন রায়ান। বাথল ওয়াটারলু বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৯২ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত পড়াশোনা করে পরিবেশ ও সম্পদ বিষয়ে অনার্স ডিগ্রি নেন। ১৯৮৯ সালে রায়ান বাংলাদেশ ভ্রমণ করেন। বাথল এখন গুরুত্বপূর্ণ একটি পদে কর্মরত আছেন।
রানী : রানী তার মায়ের গর্ভে মেয়াদের পুরো মাস ছিল না। গর্ভের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই রানীর জন্ম হয় ১৯৭২ সালের ৩০ মার্চ মাদার টেরেসার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল মাত্র ১ কে.জি। তার নাম রানী হিসেবেই শিশু ভবনের রেজিস্টার বইয়ে তালিকাভুক্ত করা হয়। তার জন্মদাত্রী মা তার জন্মের পর তাকে অনাথ আশ্রম কর্র্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে অন্তর্হিত হন। রানী ২০ জুলাই ১৯৭২ তারিখে কানাডা এসেছিল মরাল পরিবারে যোগ দিতে। রানীর দত্তকগ্রাহী মা-বাবা মেয়ের নাম বদলে রাখেন রানী জয় মরাল। ১৯৯০ সালে গ্রেড ১২ বাইলিংগুয়াল ডিপ্লোমা নিয়ে রানী গ্র্যাজুয়েট হন। তারপর তিনি অন্টেরিওর কিংসটনে কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ে নার্সিং পড়তে যান। রানী এখন শিক্ষকতা করছেন।
জরিনা : শোনা গিয়েছিল, জরিনা ঢাকার নিকটবর্তী একটি গ্রামে ২৩ অক্টোবর ১৯৭১ সালে জন্মগ্রহণ করেছিল এবং তাকে শিশু ভবনে ডিসেম্বরে সিস্টার ম্যারির কাছে নিয়ে আসা হয়। ফলে, স্বাভাবিকভাবেই জরিনা যখন জুলাই ১৯৭২-এ অন্য যুদ্ধশিশুর সঙ্গে ক্যানাডা পৌঁছায়, তার বয়স তখন নয় মাস যদিও সে অত্যন্ত রুগ্নস্বাস্থ্যের শিশু ছিল।
আনুষ্ঠানিক রেজিস্ট্রেশনের সময় মরিস দম্পতি ওকে ঢাকা শিশু সদনে যে নাম দেওয়া হয়েছিল সেটা বাদ দেননি। তারা মেয়েটার নাম (প্রথম নাম) রাখেন ল্যারা আর মধ্য নাম জারিনা, যদিও বাংলাদেশে তার জন্মসনদে তার নাম ছিল জরিনা। ফলে শিশু মেয়েটির নাম হলো : ল্যারা জারিনা মরিস। অন্টেরিও প্রদেশের ব্র্যান্টফর্ড শহরের নর্থ পার্ক কলেজিয়েট ও ভোকেশনাল স্কুল থেকে হাইস্কুুলের পাঠ শেষ করে ল্যারা ব্যারি শহরে জর্জিয়ান কলেজে ভর্তি হন। ওখান থেকে অনার্স ডিপ্লোমা করে ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট-এ ১৯৯৩ সালে। জর্জিয়ান কলেজে অধ্যায়নকালে ল্যারা একটি দলের সঙ্গে কাজ করে একটি অ্যাকশন প্লান তৈরি করে ফ্যাকালটি পুরস্কার লাভ করেন এবং ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজম রিসার্চ ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব কানাডা থেকে দ্বিতীয় পুরস্কার লাভ করেন। কয়েক বছরে ল্যারা অনেকগুলো কোর্স শেষ করেন। তার মধ্যে ছিল অন্টেরিওর ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (ও এম ডি পি) অ্যান্ড লিডারশিপ স্কিলস, অন্টেরিওর হ্যামিলটনস্থ মওহাক কলেজ থেকে।
অনিল : অনিলের জন্ম ২৩ মে ১৯৭২-এ, মাদার তেরেসার শিশু ভবনে, ঢাকায়। শিশুটির জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। অন্য যুদ্ধশিশুদের মতো অনিলকেও ওর জন্মদাত্রী মা অনাথ আশ্রমে ছেড়ে গিয়েছিলেন, নিজের নাম-ঠিকানা না দিয়ে। অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষ তার নাম রেখেছিলেন অনিল। যখন অনিল কানাডায় পৌঁছল তখন তার বয়স আট সপ্তাহের কম। জন্মের পর অপুষ্টিতে ভুগে ওজনের একাংশ হারিয়ে ফেলে। অনিল ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন পড়াশোনা করে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত। শুরুর বছরগুলোতে সে টরেন্টোর ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে লেখাপড়া চালিয়ে যায়। অনিল মেলিসা বার্টেলো নামে এক ইতালীয় পশ্চাৎপটের কানাডিয়র সঙ্গে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। মেলিসা একজন রেজিস্টার নার্স, বর্তমানে তিনি একটি স্থানীয় হাসপাতালে ক্যান্সার কেয়ার ইউনিটে কাজ করেন।
সমর : সমরের জন্ম ৭ এপ্রিল ১৯৭২ ঢাকায়। মাত্র ১ কেজি ওজন নিয়ে সে কানাডা আসে। তার দত্তক পিতা-মাতা তার নাম দেন মার্টিন। বয়স তিন মাসের একটু বেশি এবং ওজন দুই কেজির নিচে। তার মা-বাবার প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল তাদের ছেলেকে যথেষ্ট পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো এবং দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করা। সৌভাগ্যক্রমে, যত সময় যেতে লাগলো, মার্টিনের ওজন বাড়তে থাকে এবং সে এক সময় তার বয়সী শিশুদের মতোই সক্রিয় হয়ে ওঠে।
রাজিব : রাজিবের জন্ম ১৯৭২ সালে ১ জুলাই ঢাকার শিশু ভবনে। তার জন্মের সময় ওজন ছিল ৩ কেজি। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনোরা তখন ঢাকায়। ওকে তারা সিমসনদের জন্য পছন্দ করেন যেহেতু সিমসনেরা তখন কানাডায় অন্যান্য দায়িত্বে ছিলেন। রাজিবকে প্রথম দলের ১৫ জন যুদ্ধশিশুর অংশরূপে সিমসনদের জন্য পছন্দ করা হয়েছিল। রাজিব ব্রাউন এলিমেন্টারি স্কুুল টরেন্টো, অন্টেরিওতে পড়াশোনা শুরু করে। ১৯৮৯ সালে সে বাংলাদেশ সফরে আসে। তখন রাজিব ১৬ বছর বয়সের বালক। তবে সে খুব কম কথা বলত। বর্তমানে সে কানাডায় কর্মরত।
মলি : মলির জন্ম ৪ মে ১৯৭২ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। ওর জন্মের সময় ওজন ছিল ১.২ কেজি। মিশনারিজ অব চ্যারিটির সিস্টাররা ওর নাম রেখেছিলেন মলি। মলির মা-ও তাকে অনাথ আশ্রম কর্তৃপক্ষের হাতে সঁপে দিয়ে আশ্রম ত্যাগ করেছিলেন গোপনে। হার্টস দম্পতি তাকে দত্তক নেয়। বর্তমানে মন্ট্রিয়ালে বাস করছেন। তিনি মাস্টার্স করেছেন কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। মলি শিক্ষকতা করছেন।
রাজিনা : রাজিনার জন্ম ২৪ নভেম্বর ১৯৭১। সিস্টার ম্যারি শিশুটির নাম রাখেন রাজিনা। ফ্রেড ও বনি ক্যাপুচিনো, যারা শিশুদের তাদের কানাডীয় দত্তক মা-বাবার সঙ্গে মেলানোর দায়িত্বে ছিলেন। তারা রাজিনাকে দত্তক নেন। হোগস ছিলেন অল্প বয়সী দম্পতি ও উচ্চশিক্ষিত।
আমিনা : গর্ভধারণ মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই আমিনার জন্ম হয়েছিল ৩ এপ্রিল ১৯৭২ এ মাদার তেরেসার ঢাকাস্থ শিশু ভবনে। জন্মের সময় আমিনার ওজন ছিল ২ কেজি। সে কানাডায় পৌঁছেছিল ২০ জুলাই ১৯৭২ সালে। অত্যন্ত ধীরে ধীরে দুর্বল আমিনা সেরে উঠতে থাকলেও তার পোষ্য মা-বাবার দুশ্চিন্তার কারণ ছিল বহুদিন। অন্টেরিওর লন্ডন শহরের কাছে কমোকায় তারা বাবা-মার বাড়িতে বড় হয়। সে পার্কভিউ এলিমেন্টারি স্কুল এবং লন্ডনের মেডওয়ে সেকেন্ডারি স্কুলে লেখাপড়া করে। স্কুলের পড়া শেষ করে আমিনা ইউনিভাসিটি অব ওয়েস্টার্ন অন্টেরিওতে ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন। তারপর তিনি ইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে আবার ব্যাচেলর অব অ্যাডুকেশন শেষ করেন এবং অ্যাডুকেশনে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন ইউনিভার্সিটি অব টরন্টো থেকে। টরন্টো এলাকায় কয়েক বছর থাকার পর তিনি কাজ নিয়ে প্রথমে চিলিতে যান, সেখানে থেকে যান চীনে এবং পরে জার্মানিতে আন্তর্জাতিক ডাসেলডরফ স্কুলে। জার্মানির চুক্তি শেষ করে বর্তমানে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের দুবাইতে নব নির্মিত আন্তর্জাতিক স্কুল দুবাই-আল খাইল-এ শিক্ষকতা করছেন।
রুফিয়া : তার জন্ম ১৫ জানুয়ারি ১৯৭২। বর্তমানে প্রিন্স অ্যাডওয়ার্ড আইল্যান্ডের বাসিন্দা ফিল ও ডায়ান রশফোর রুফিয়াকে ১৯৭২ সালে দত্তক নিয়েছিলেন। প্রোডাকশন শিল্পী হিসেবে কাজ শুরু করে রিজা প্রাদেশিক ও ফেডারেল গভর্নমেন্টেও কাজ করেন। তিনি টরেন্টো ডমিনিয়ন (টিডি) ব্যাংকে কাজ করেছেন। তিনি রয়্যাল ব্যাংক এবং ব্যাংক অব মন্ট্রিয়ালেও কাজ করেন।
প্রদীপ : কানাডীয় আর্কাইভসের রেকর্ড অনুযায়ী যখন কেনেথ ও মিটজি ম্যাককালা ১৯৭২ সালে প্রবীরকে দত্তক নিয়েছিলেন তখন তারা নোভা স্কোশিয়ার হ্যালিফ্যাক্সে বাস করতেন। তারা ছেলেটিকে কোলে তুলে নেওয়ার আগেই তার নামকরণ করেন ম্যাথিউ ম্যাককালা। উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর তিনি এখন কানাডায় বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত
আকিজ বশির গ্লাসের টপ ডিলার্স মিট অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে দীপ্তি হত্যা মামলায় ইজিবাইকচালকের মৃত্যুদণ্ড
মাদারীপুরে দীপ্তি হত্যা মামলায় ইজিবাইকচালকের মৃত্যুদণ্ড

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা সমাজের বোঝা নয়, গুরুত্বপূর্ণ অংশ’
‘বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুরা সমাজের বোঝা নয়, গুরুত্বপূর্ণ অংশ’

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কর্মীদের গাড়ি উপহার দিলেন কোম্পানির মালিক
কর্মীদের গাড়ি উপহার দিলেন কোম্পানির মালিক

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্দ্বীপ সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় নিউইয়র্কে খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ
সন্দ্বীপ সোসাইটির ব্যবস্থাপনায় নিউইয়র্কে খাদ্য-সামগ্রী বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার স্পিনার
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার স্পিনার

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেধাবী শিক্ষার্থী সানজিদার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী সানজিদার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সরকারি দল
বসুন্ধরা শুভসংঘ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সরকারি দল

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মেহেরপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
মেহেরপুরে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপি নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্তন ক্যানসার সচেতনতায় সরকারি আজিজুল হক কলেজে শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
স্তন ক্যানসার সচেতনতায় সরকারি আজিজুল হক কলেজে শুভসংঘের ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মাদক বিক্রেতার পিস্তল উদ্ধার
বরিশালে মাদক বিক্রেতার পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে অধিনায়কের পদও হারালেন রিজওয়ান, দায়িত্বে আফ্রিদি
ওয়ানডে অধিনায়কের পদও হারালেন রিজওয়ান, দায়িত্বে আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি
বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি
নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের
শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের
রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’
সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা
মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন
শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন