শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী

২০৫০। পৃথিবীর একটি ল্যান্ডমার্ক। তখন পৃথিবীতে জনসংখ্যা ১ হাজার কোটি ছাড়িয়ে যাবে। বিজ্ঞানী, গবেষকরা এখনই ভাবতে শুরু করেছেন কেমন হতে পারে আজ থেকে ৩৪ বছর পরের পৃথিবী। কোনদিকে যাচ্ছি আমরা, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কী? যে উত্তরগুলো তথ্য-উপাত্ত থেকে আসছে তাতে আশাবাদী হওয়ারই কথা। তবে সংকটও রয়েছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষে দৈনন্দিন জীবন হয়ে উঠবে আরও নিরাপদ ও আরামদায়ক।  উল্টোদিকে তাকালে আশঙ্কা জন্মায় ফুরিয়ে আসছে তেল, গ্যাস। ঘনিয়ে আসছে বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এই দুর্যোগ ও অনাগত সাফল্য, সম্ভাবনাগুলো নিয়েই পৃথিবী এগিয়ে চলছে।

 

পৃথিবীর কোনো দেশই গরিব থাকবে না

বিল গেটস বিশ্বসেরা ধনী। বারবার আশার বাণী শুনিয়ে এসেছেন, ২০৩৫ সালের পর পৃথিবীর কোনো দেশই গরিব থাকবে না।

আসলেই কি তাই? উত্তরটা হচ্ছে, হ্যাঁ। গবেষকরাও এটা মেনে নিয়েছেন এবং বিশ্ব হাঁটছে সে পথেই। ২০৫০ সালে পৃথিবীর কোনো দেশই আর দরিদ্র থাকবে না। বিশ্ববাসীর হাতে হাতে অর্থ না থাকলেও সামগ্রিকভাবে কোনো দেশ দরিদ্র থাকবে না। এর প্রমাণ পাওয়া গেছে ১৯৯০ সাল থেকে ২০১০ সাল— এই সময়টুকু বিশ্লেষণ করে। এই সময়ের ব্যবধানে পৃথিবীতে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন মানুষ দরিদ্রতার চরম সীমা পেরিয়ে সচ্ছলতার মুখ দেখেছে। বিশ্ব অর্থনীতি বারবার সংকটের মুখে পড়লেও এটা সত্যি যে, বর্তমানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি যে হারে হচ্ছে তাতে দরিদ্রতা শব্দটি ২০৫০ সাল নাগাদ ঝেড়ে ফেলা সম্ভব হবে। তবে এই পথে বাধা হয়ে উঠতে পারে বিশ্বব্যাপী আবহাওয়ার পরিবর্তন ও দেশে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা।

 

হাতে আসবে সেরা প্রযুক্তি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : ২০৫০ সালের মধ্যেই মানুষের হাতে এসে যাবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন মানব সভ্যতার গতি-প্রকৃতি পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হবে এমনটাই মানেন গবেষকরা।

ইলেকট্রিক প্রপালশন : নাসা এ নিয়ে কাজ করছে ২০০৭ সাল থেকে। এর আগে এটি মানুষের নজরে আসেনি। বিদ্যুেক কাজে লাগিয়ে জীবনযাত্রা বহু বছর ধরেই সহজ করে আনছে মানুষ। সেখানে রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার কমে গেছে বহুগুণ। এই বিদ্যুত্শক্তি আরও সহজলভ্য করার জন্য যে গবেষণা চলছে তার সমাধান ২০৫০ সালের আগেই মানুষের কাছে এসে যাবে। পৃথিবীর বাইরে মানুষের যে শক্তি ও জীবনের অনুসন্ধান চলছে তাতে এই সমাধান যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দেবে।

শহরে বনায়ন : নগরায়ণ ও শিল্পায়নের প্রভাব পড়েছে বনভূমি ও কৃষিভূমিতে। নদী ও খালগুলোও সভ্যতার পথে এসে দাঁড়ায় কিন্তু ধ্বংস করেছে মানুষ। এই অসহনীয় ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিদান দিতে হবে মানুষকেই। ২০৫০ সাল নাগাদ মানুষ বন সৃষ্টির জন্য নতুন পরিকল্পনা নিয়ে উঠে পড়ে লাগবে। এ পরিকল্পনায় থাকবে শহরে বনায়ন। বনাঞ্চলে নগর প্রসারিত হলেও উদ্ভিদ ও প্রাণীকুলের কোনো ক্ষতি যেন না হয় সেটা প্রাধান্য পাবে। মানুষের আকাশছোঁয়া দালান হবে একেকটি ছোট বন। পুরো শহর বনের কোনো ক্ষতি যেন না করে এমন পরিকল্পিতভাবে সাজানো হবে। সেখানে মানুষের প্রয়োজন মেটানোর আগে বন ও প্রাণীজগতের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা হবে।

দ্রুতগতির যোগাযোগ ব্যবস্থা : সময় বাঁচাতে মানুষ আরামদায়ক ও নিরাপদ যানবাহন উদ্ভাবনে মন দিয়েছে। ইতিমধ্যে সাফল্যেরও দেখা মিলেছে। তবে ২০৫০ সালের মধ্যেই এর পুরো ফলাফল মানুষ ভোগ করবে। দ্রুতগতির ট্রেন, প্রাইভেট কার, উড়োজাহাজ ও জাহাজ মানুষ ব্যবহার করতে পারবে। এগুলোর গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৩০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটারের মতো। এছাড়া সম্পূর্ণ বিদ্যুত্চালিত গাড়িও তখন রাস্তা দাপিয়ে বেড়াবে।

উন্নত ধাতু : উন্নত প্লাস্টিক তৈরিতেও মানুষ ২০৫০ সালের মধ্যে সফল হবে বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া উন্নত সংকর ধাতুও তৈরি করতে সক্ষম হবে মানুষ। বিভিন্ন নতুন পদার্থের খোঁজ মিলতে পারে এ সময়ের ব্যবধানে। এগুলো দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য তো বটেই উড়োজাহাজ, রকেট তৈরিতেও মানুষ অভাবনীয় সাফল্য পাবে। কার্বন গ্রাফাইট ব্যবহার করে মানুষ স্বচ্ছ ধাতু পাত আবিষ্কার করতে পারে। এগুলো ওজনে হবে হালকা কিন্তু পুরুত্ব হবে বেশি। মাত্র কয়েকশ টন হবে আকাশছোঁয়া দালানের ওজন।

স্মার্ট গ্রিড : বিদ্যুৎ ব্যবস্থাকে আরও আধুনিকায়ন করা হবে ২০৫০ সালের মধ্যে। স্মার্ট গ্রিড সেই পথেরই একটি সম্ভাব্য পদ্ধতি। বর্তমানে প্রতিবছর  পৃথিবীতে শক্তির চাহিদা দুই শতাংশ করে বাড়ছে। ২০৫০ সালে বর্তমানের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে এমনটাই বলছে ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি। স্মার্ট গ্রিডের মাধ্যমে বিদ্যুৎ অপচয় কম হবে ও পুরো বিশ্ব একটি বৈদ্যুতিক যোগাযোগের মধ্যে আসবে। ফলে সহজেই প্রয়োজন মতো গোটা বিশ্বে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এই নেটওয়ার্ক স্মার্ট গ্রিড হিসেবে পরিচিত হবে।

ভাসমান শহর : পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে সমুদ্রতলের উচ্চতা। তাই আশঙ্কা করা হয়, ২০৫০ সালের মধ্যেই নিউইয়র্ক বা মুম্বাইয়ের মতো শহরগুলো বন্যায় ডুবে যাবে। বিশ্বের প্রধানতম শহরগুলোকে বাঁচিয়ে রাখতে ২০৫০ সালে ভাসমান শহর প্রযুক্তি মানুষের হাতে চলে আসবে। ফলে সমুদ্রে দেখা যাবে বিভিন্ন ভাসমান শহর। এগুলো বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে হবে না। এই শহরগুলো মাল্টিস্টোরেড দালানের মতোই গড়ে উঠবে।

মহাকাশে খনন : মহাকাশে বিভিন্ন অভিযান পরিচালনার কথা হরহামেশাই শোনা যায়। ২০৫০ সালে এটি আরও বড় পরিসরে এগোবে। তখন পৃথিবীর বুকে তেল, গ্যাস, কয়লা বা সোনা খোঁজার মতো করেই মহাকাশের বিভিন্ন প্রান্তে, গ্রহে মানুষ খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করবে। পৃথিবীর বাইরে প্রাকৃতিক সম্পদের খোঁজ ২০৫০ সালেই মিলতে পারে।

 

চিকিৎসাজগতে বিস্ময়

মানুষ আশায় বাঁচে। ২০৫০ সালের মধ্যে মানুষকে অনেক কঠিন চ্যালেঞ্চের মধ্যদিয়ে যেতে হবে। তেল, গ্যাস ও খাওয়ার পানি ফুরিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তো রয়েছেই। সঙ্গে প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তবে আশার কথা, মানুষ এই সময়েই পাবে উন্নত ভ্যাকসিন বা টিকা। রোগ মোকাবিলায় মানুষ আশাতীত সাফল্যের দেখা পেতে পারে। মানুষের গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৮০ বছরের কাছাকাছি। শিশুমৃত্যুর হার অনেকাংশে কমে যাবে। গবেষকরা আশাবাদী শিশুমৃত্যু হার কমিয়ে চমকপ্রদ এক পৃথিবীর সঙ্গে মানুষকে পরিচয় করে দেবে ২০৫০ সাল। এই সুফল পরবর্তী ২০ বছর ভোগ করতে পারবে পৃথিবী। এইচআইভি ও ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি পুরোপুরি নিরাময় করা যাবে। এছাড়া মস্তিষ্কের রোগেও মানুষকে আর ধুঁকে ধুঁকে মরতে হবে না বলে দাবি করেন গবেষকরা। ২০৪৫ সালের মধ্যেই মানুষের মস্তিষ্ক মানচিত্র তৈরি ও বিশ্লেষণ করা সম্ভব হতে পারে। ফলে সহজেই মানুষের স্মৃতিশক্তি সংরক্ষণ করা ও চিন্তাশক্তির পূর্ণ ব্যবহারে যুগান্তকারী সাফল্য আসতে যাচ্ছে। মানুষের মস্তিষ্ক তখন কম্পিউটারের মতোই নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবহার করা যাবে। চাইলে যে কেউ তার স্মৃতি কম্পিউটারে জমা করে রাখতে পারবে। অঙ্গ প্রতিস্থাপনেও দেখা মিলবে অবিশ্বাস্য প্রযুক্তির। আজকের পৃথিবীতে যা অবিশ্বাস্য ২০৫০ সালে তা হবে একেবারেই সাদামাঠা ব্যাপার। এখন মানুষের হাত-পা প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। কিডনি প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। এই ধারা অব্যাহত থেকে আরও উন্নত হবে চিকিৎসা জগৎ। তখন মানুষের হূিপণ্ড ও মস্তিষ্ক প্রতিস্থাপনেও সাফল্য আসতে পারে। রোবোটিক হাত-পা ব্যবহার করতে পারবে মানুষ।

 

ঘনিয়ে আসছে দুর্যোগ

সময়ের পরিক্রমায় ২০৫০ সাল পৃথিবীর জন্য ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে। আবহাওয়া বিশ্লেষকরা এ বিষয়ে একমত ২০৫০ সালের আগেই পৃথিবীতে একাধিক বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানতে পারে। সেই রেশ কাটবে না ২০৫০ সালেও। এই সময়ের ব্যবধানে বড় ধরনের ভূমিকম্প, সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধি, প্রলয়ংকরী হ্যারিকেন ও টর্নেডোর কথা বারবার বলছেন তারা। এগুলো কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে সে নিয়ে বিস্তর গবেষণা এখনো চলছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়, মানব সভ্যতার ওপর বড় ধরনের পরিবর্তন বয়ে আনতে সক্ষম হবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো। এছাড়া খরা ও বন্যা সরাসরি পৃথিবীবাসীকে বিপদের মুখে ফেলবে। ২০৫০ সালের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্চ হয়ে ওঠবে নিরাপদ পানির সংকট ও প্রাকৃতিক উষ্ণতা বৃদ্ধি। খাদ্য সংকটও প্রবল হতে পারে।

 

বিপজ্জনক ২০৫০

দূষিত বাতাস : ২০৫০ সালে শহরায়ন ও নগরায়ণের প্রভাবে মানুষের গ্রহণযোগ্য বাতাসে দূষণ বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে যেতে পারে। বাতাস দূষিত হলে মানুষ সরাসরি ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হবে। এছাড়া ওজোন স্তরের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে এই সময়ের ব্যবধানেই।

খাওয়ার পানি সংকট : সুপেয় পানির জন্য তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেঁধে যেতে পারে— এই আশঙ্কা গত কয়েক দশক ধরেই করা হচ্ছে। ২০৫০ সালের মধ্যেই পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ সুপেয় পানি পাবে না। এই খাওয়ার পানির সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠতে পারে পরবর্তী বছরগুলোতে। এখনই প্রায় ২.৭ বিলিয়ন মানুষ নিরাপদ পানি পাচ্ছে না। যা প্রায় পুরো পৃথিবীবাসীর ৪০ শতাংশ। এছাড়া প্রায় ১ বিলিয়ন মানুষ প্রতিনিয়ত পানির সংকটে ভুগছে। ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় ৫ বিলিয়ন মানুষ খাওয়ার পানি পাবে না। শুধু তাই নয়। মারাত্মক সংকট তৈরি হবে ফসলি জমিতে সেচের ক্ষেত্রেও। পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে অবস্থা বর্তমানে বিবেচনার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে।

খাদ্য সংকট : ফসল উত্পাদনে পৃথিবী প্রতি এক যুগে প্রায় দুই শতাংশ ক্ষমতা হারায়। ২০৫০ সালে মানুষ খাদ্য সংকটে ভুগতে শুরু করবে। একই সঙ্গে হারিয়ে যাবে মাছ। সমুদ্র ও নদী থেকে বর্তমান সময়ে পরিচিত মাছ আর থাকবে না।

সাইবার আক্রমণ : মানুষ যত প্রযুক্তির দিকে নির্ভরশীল হচ্ছে তত তার নিরাপত্তা নিয়েও চিন্তিত হয়ে উঠছে। ২০৫০ সালে সাইবার আক্রমণ আরও শক্তিশালী ও ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে।

 

সুপার পাওয়ার ভারত

অর্থনৈতিক, সামরিক শক্তি, প্রাকৃতিক সম্পদসহ বিভিন্ন সম্পদের বিবেচনায় ভারত ২০৫০ সাল নাগাদ পৃথিবীর নতুন সুপার পাওয়ার হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। মাত্র দুই যুগের ব্যবধানে ভারত ইতিমধ্যে নিজেকে একটি অগ্রসরমান সুপার পাওয়ার রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত করে তুলেছে। ভারতকে আগামী দিনের সুপার পাওয়ার হিসেবে মানছে বিভিন্ন সূচকে পরিমাপকারী সংস্থাগুলো। ২০১৫ সাল শেষে বিশ্বের সবেচেয়ে অগ্রসরমান জিডিপি নিয়ে ভারতে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কথা জানান দিয়েছে। এছাড়া জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ তরুণ জনশক্তি রয়েছে তাদের যাদের বয়স ৩৫ এর নিচে। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাও তাদের সহায়ক। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতেও অবিশ্বাস্য গতিতে এগিয়ে আসছে ভারত। শক্তি সংকট মোকাবিলায় নিউক্লিয়ার ও হাইড্রো পাওয়ার বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছে। এর সঙ্গে ভারতের সামরিক শক্তিও ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বসেরা হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা