শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কেমন হবে ২০৫০ সালের পৃথিবী

২০৫০। পৃথিবীর একটি ল্যান্ডমার্ক। তখন পৃথিবীতে জনসংখ্যা ১ হাজার কোটি ছাড়িয়ে যাবে। বিজ্ঞানী, গবেষকরা এখনই ভাবতে শুরু করেছেন কেমন হতে পারে আজ থেকে ৩৪ বছর পরের পৃথিবী। কোনদিকে যাচ্ছি আমরা, পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কী? যে উত্তরগুলো তথ্য-উপাত্ত থেকে আসছে তাতে আশাবাদী হওয়ারই কথা। তবে সংকটও রয়েছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষে দৈনন্দিন জীবন হয়ে উঠবে আরও নিরাপদ ও আরামদায়ক।  উল্টোদিকে তাকালে আশঙ্কা জন্মায় ফুরিয়ে আসছে তেল, গ্যাস। ঘনিয়ে আসছে বড় বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এই দুর্যোগ ও অনাগত সাফল্য, সম্ভাবনাগুলো নিয়েই পৃথিবী এগিয়ে চলছে।

 

পৃথিবীর কোনো দেশই গরিব থাকবে না

বিল গেটস বিশ্বসেরা ধনী। বারবার আশার বাণী শুনিয়ে এসেছেন, ২০৩৫ সালের পর পৃথিবীর কোনো দেশই গরিব থাকবে না।

আসলেই কি তাই? উত্তরটা হচ্ছে, হ্যাঁ। গবেষকরাও এটা মেনে নিয়েছেন এবং বিশ্ব হাঁটছে সে পথেই। ২০৫০ সালে পৃথিবীর কোনো দেশই আর দরিদ্র থাকবে না। বিশ্ববাসীর হাতে হাতে অর্থ না থাকলেও সামগ্রিকভাবে কোনো দেশ দরিদ্র থাকবে না। এর প্রমাণ পাওয়া গেছে ১৯৯০ সাল থেকে ২০১০ সাল— এই সময়টুকু বিশ্লেষণ করে। এই সময়ের ব্যবধানে পৃথিবীতে প্রায় ৭০০ মিলিয়ন মানুষ দরিদ্রতার চরম সীমা পেরিয়ে সচ্ছলতার মুখ দেখেছে। বিশ্ব অর্থনীতি বারবার সংকটের মুখে পড়লেও এটা সত্যি যে, বর্তমানে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি যে হারে হচ্ছে তাতে দরিদ্রতা শব্দটি ২০৫০ সাল নাগাদ ঝেড়ে ফেলা সম্ভব হবে। তবে এই পথে বাধা হয়ে উঠতে পারে বিশ্বব্যাপী আবহাওয়ার পরিবর্তন ও দেশে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা।

 

হাতে আসবে সেরা প্রযুক্তি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : ২০৫০ সালের মধ্যেই মানুষের হাতে এসে যাবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়ন মানব সভ্যতার গতি-প্রকৃতি পুরোপুরি বদলে দিতে সক্ষম হবে এমনটাই মানেন গবেষকরা।

ইলেকট্রিক প্রপালশন : নাসা এ নিয়ে কাজ করছে ২০০৭ সাল থেকে। এর আগে এটি মানুষের নজরে আসেনি। বিদ্যুেক কাজে লাগিয়ে জীবনযাত্রা বহু বছর ধরেই সহজ করে আনছে মানুষ। সেখানে রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার কমে গেছে বহুগুণ। এই বিদ্যুত্শক্তি আরও সহজলভ্য করার জন্য যে গবেষণা চলছে তার সমাধান ২০৫০ সালের আগেই মানুষের কাছে এসে যাবে। পৃথিবীর বাইরে মানুষের যে শক্তি ও জীবনের অনুসন্ধান চলছে তাতে এই সমাধান যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দেবে।

শহরে বনায়ন : নগরায়ণ ও শিল্পায়নের প্রভাব পড়েছে বনভূমি ও কৃষিভূমিতে। নদী ও খালগুলোও সভ্যতার পথে এসে দাঁড়ায় কিন্তু ধ্বংস করেছে মানুষ। এই অসহনীয় ধ্বংসযজ্ঞের প্রতিদান দিতে হবে মানুষকেই। ২০৫০ সাল নাগাদ মানুষ বন সৃষ্টির জন্য নতুন পরিকল্পনা নিয়ে উঠে পড়ে লাগবে। এ পরিকল্পনায় থাকবে শহরে বনায়ন। বনাঞ্চলে নগর প্রসারিত হলেও উদ্ভিদ ও প্রাণীকুলের কোনো ক্ষতি যেন না হয় সেটা প্রাধান্য পাবে। মানুষের আকাশছোঁয়া দালান হবে একেকটি ছোট বন। পুরো শহর বনের কোনো ক্ষতি যেন না করে এমন পরিকল্পিতভাবে সাজানো হবে। সেখানে মানুষের প্রয়োজন মেটানোর আগে বন ও প্রাণীজগতের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করা হবে।

দ্রুতগতির যোগাযোগ ব্যবস্থা : সময় বাঁচাতে মানুষ আরামদায়ক ও নিরাপদ যানবাহন উদ্ভাবনে মন দিয়েছে। ইতিমধ্যে সাফল্যেরও দেখা মিলেছে। তবে ২০৫০ সালের মধ্যেই এর পুরো ফলাফল মানুষ ভোগ করবে। দ্রুতগতির ট্রেন, প্রাইভেট কার, উড়োজাহাজ ও জাহাজ মানুষ ব্যবহার করতে পারবে। এগুলোর গতি হতে পারে ঘণ্টায় ৩০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটারের মতো। এছাড়া সম্পূর্ণ বিদ্যুত্চালিত গাড়িও তখন রাস্তা দাপিয়ে বেড়াবে।

উন্নত ধাতু : উন্নত প্লাস্টিক তৈরিতেও মানুষ ২০৫০ সালের মধ্যে সফল হবে বলে ধারণা করা হয়। এছাড়া উন্নত সংকর ধাতুও তৈরি করতে সক্ষম হবে মানুষ। বিভিন্ন নতুন পদার্থের খোঁজ মিলতে পারে এ সময়ের ব্যবধানে। এগুলো দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য তো বটেই উড়োজাহাজ, রকেট তৈরিতেও মানুষ অভাবনীয় সাফল্য পাবে। কার্বন গ্রাফাইট ব্যবহার করে মানুষ স্বচ্ছ ধাতু পাত আবিষ্কার করতে পারে। এগুলো ওজনে হবে হালকা কিন্তু পুরুত্ব হবে বেশি। মাত্র কয়েকশ টন হবে আকাশছোঁয়া দালানের ওজন।

স্মার্ট গ্রিড : বিদ্যুৎ ব্যবস্থাকে আরও আধুনিকায়ন করা হবে ২০৫০ সালের মধ্যে। স্মার্ট গ্রিড সেই পথেরই একটি সম্ভাব্য পদ্ধতি। বর্তমানে প্রতিবছর  পৃথিবীতে শক্তির চাহিদা দুই শতাংশ করে বাড়ছে। ২০৫০ সালে বর্তমানের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে এমনটাই বলছে ইন্টারন্যাশনাল এনার্জি এজেন্সি। স্মার্ট গ্রিডের মাধ্যমে বিদ্যুৎ অপচয় কম হবে ও পুরো বিশ্ব একটি বৈদ্যুতিক যোগাযোগের মধ্যে আসবে। ফলে সহজেই প্রয়োজন মতো গোটা বিশ্বে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করা সম্ভব হবে। এই নেটওয়ার্ক স্মার্ট গ্রিড হিসেবে পরিচিত হবে।

ভাসমান শহর : পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে সমুদ্রতলের উচ্চতা। তাই আশঙ্কা করা হয়, ২০৫০ সালের মধ্যেই নিউইয়র্ক বা মুম্বাইয়ের মতো শহরগুলো বন্যায় ডুবে যাবে। বিশ্বের প্রধানতম শহরগুলোকে বাঁচিয়ে রাখতে ২০৫০ সালে ভাসমান শহর প্রযুক্তি মানুষের হাতে চলে আসবে। ফলে সমুদ্রে দেখা যাবে বিভিন্ন ভাসমান শহর। এগুলো বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে হবে না। এই শহরগুলো মাল্টিস্টোরেড দালানের মতোই গড়ে উঠবে।

মহাকাশে খনন : মহাকাশে বিভিন্ন অভিযান পরিচালনার কথা হরহামেশাই শোনা যায়। ২০৫০ সালে এটি আরও বড় পরিসরে এগোবে। তখন পৃথিবীর বুকে তেল, গ্যাস, কয়লা বা সোনা খোঁজার মতো করেই মহাকাশের বিভিন্ন প্রান্তে, গ্রহে মানুষ খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করবে। পৃথিবীর বাইরে প্রাকৃতিক সম্পদের খোঁজ ২০৫০ সালেই মিলতে পারে।

 

চিকিৎসাজগতে বিস্ময়

মানুষ আশায় বাঁচে। ২০৫০ সালের মধ্যে মানুষকে অনেক কঠিন চ্যালেঞ্চের মধ্যদিয়ে যেতে হবে। তেল, গ্যাস ও খাওয়ার পানি ফুরিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তো রয়েছেই। সঙ্গে প্রাকৃতিক দুর্যোগ। তবে আশার কথা, মানুষ এই সময়েই পাবে উন্নত ভ্যাকসিন বা টিকা। রোগ মোকাবিলায় মানুষ আশাতীত সাফল্যের দেখা পেতে পারে। মানুষের গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৮০ বছরের কাছাকাছি। শিশুমৃত্যুর হার অনেকাংশে কমে যাবে। গবেষকরা আশাবাদী শিশুমৃত্যু হার কমিয়ে চমকপ্রদ এক পৃথিবীর সঙ্গে মানুষকে পরিচয় করে দেবে ২০৫০ সাল। এই সুফল পরবর্তী ২০ বছর ভোগ করতে পারবে পৃথিবী। এইচআইভি ও ক্যান্সারের মতো মরণব্যাধি পুরোপুরি নিরাময় করা যাবে। এছাড়া মস্তিষ্কের রোগেও মানুষকে আর ধুঁকে ধুঁকে মরতে হবে না বলে দাবি করেন গবেষকরা। ২০৪৫ সালের মধ্যেই মানুষের মস্তিষ্ক মানচিত্র তৈরি ও বিশ্লেষণ করা সম্ভব হতে পারে। ফলে সহজেই মানুষের স্মৃতিশক্তি সংরক্ষণ করা ও চিন্তাশক্তির পূর্ণ ব্যবহারে যুগান্তকারী সাফল্য আসতে যাচ্ছে। মানুষের মস্তিষ্ক তখন কম্পিউটারের মতোই নিয়ন্ত্রণ ও ব্যবহার করা যাবে। চাইলে যে কেউ তার স্মৃতি কম্পিউটারে জমা করে রাখতে পারবে। অঙ্গ প্রতিস্থাপনেও দেখা মিলবে অবিশ্বাস্য প্রযুক্তির। আজকের পৃথিবীতে যা অবিশ্বাস্য ২০৫০ সালে তা হবে একেবারেই সাদামাঠা ব্যাপার। এখন মানুষের হাত-পা প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। কিডনি প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। এই ধারা অব্যাহত থেকে আরও উন্নত হবে চিকিৎসা জগৎ। তখন মানুষের হূিপণ্ড ও মস্তিষ্ক প্রতিস্থাপনেও সাফল্য আসতে পারে। রোবোটিক হাত-পা ব্যবহার করতে পারবে মানুষ।

 

ঘনিয়ে আসছে দুর্যোগ

সময়ের পরিক্রমায় ২০৫০ সাল পৃথিবীর জন্য ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে। আবহাওয়া বিশ্লেষকরা এ বিষয়ে একমত ২০৫০ সালের আগেই পৃথিবীতে একাধিক বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানতে পারে। সেই রেশ কাটবে না ২০৫০ সালেও। এই সময়ের ব্যবধানে বড় ধরনের ভূমিকম্প, সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধি, প্রলয়ংকরী হ্যারিকেন ও টর্নেডোর কথা বারবার বলছেন তারা। এগুলো কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে সে নিয়ে বিস্তর গবেষণা এখনো চলছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয়, মানব সভ্যতার ওপর বড় ধরনের পরিবর্তন বয়ে আনতে সক্ষম হবে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো। এছাড়া খরা ও বন্যা সরাসরি পৃথিবীবাসীকে বিপদের মুখে ফেলবে। ২০৫০ সালের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্চ হয়ে ওঠবে নিরাপদ পানির সংকট ও প্রাকৃতিক উষ্ণতা বৃদ্ধি। খাদ্য সংকটও প্রবল হতে পারে।

 

বিপজ্জনক ২০৫০

দূষিত বাতাস : ২০৫০ সালে শহরায়ন ও নগরায়ণের প্রভাবে মানুষের গ্রহণযোগ্য বাতাসে দূষণ বিপজ্জনক পর্যায়ে চলে যেতে পারে। বাতাস দূষিত হলে মানুষ সরাসরি ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হবে। এছাড়া ওজোন স্তরের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে এই সময়ের ব্যবধানেই।

খাওয়ার পানি সংকট : সুপেয় পানির জন্য তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেঁধে যেতে পারে— এই আশঙ্কা গত কয়েক দশক ধরেই করা হচ্ছে। ২০৫০ সালের মধ্যেই পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ সুপেয় পানি পাবে না। এই খাওয়ার পানির সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠতে পারে পরবর্তী বছরগুলোতে। এখনই প্রায় ২.৭ বিলিয়ন মানুষ নিরাপদ পানি পাচ্ছে না। যা প্রায় পুরো পৃথিবীবাসীর ৪০ শতাংশ। এছাড়া প্রায় ১ বিলিয়ন মানুষ প্রতিনিয়ত পানির সংকটে ভুগছে। ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় ৫ বিলিয়ন মানুষ খাওয়ার পানি পাবে না। শুধু তাই নয়। মারাত্মক সংকট তৈরি হবে ফসলি জমিতে সেচের ক্ষেত্রেও। পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে অবস্থা বর্তমানে বিবেচনার চেয়েও মারাত্মক হতে পারে।

খাদ্য সংকট : ফসল উত্পাদনে পৃথিবী প্রতি এক যুগে প্রায় দুই শতাংশ ক্ষমতা হারায়। ২০৫০ সালে মানুষ খাদ্য সংকটে ভুগতে শুরু করবে। একই সঙ্গে হারিয়ে যাবে মাছ। সমুদ্র ও নদী থেকে বর্তমান সময়ে পরিচিত মাছ আর থাকবে না।

সাইবার আক্রমণ : মানুষ যত প্রযুক্তির দিকে নির্ভরশীল হচ্ছে তত তার নিরাপত্তা নিয়েও চিন্তিত হয়ে উঠছে। ২০৫০ সালে সাইবার আক্রমণ আরও শক্তিশালী ও ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে।

 

সুপার পাওয়ার ভারত

অর্থনৈতিক, সামরিক শক্তি, প্রাকৃতিক সম্পদসহ বিভিন্ন সম্পদের বিবেচনায় ভারত ২০৫০ সাল নাগাদ পৃথিবীর নতুন সুপার পাওয়ার হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। মাত্র দুই যুগের ব্যবধানে ভারত ইতিমধ্যে নিজেকে একটি অগ্রসরমান সুপার পাওয়ার রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত করে তুলেছে। ভারতকে আগামী দিনের সুপার পাওয়ার হিসেবে মানছে বিভিন্ন সূচকে পরিমাপকারী সংস্থাগুলো। ২০১৫ সাল শেষে বিশ্বের সবেচেয়ে অগ্রসরমান জিডিপি নিয়ে ভারতে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির কথা জানান দিয়েছে। এছাড়া জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ তরুণ জনশক্তি রয়েছে তাদের যাদের বয়স ৩৫ এর নিচে। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাও তাদের সহায়ক। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতেও অবিশ্বাস্য গতিতে এগিয়ে আসছে ভারত। শক্তি সংকট মোকাবিলায় নিউক্লিয়ার ও হাইড্রো পাওয়ার বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছে। এর সঙ্গে ভারতের সামরিক শক্তিও ২০৫০ সাল নাগাদ বিশ্বসেরা হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৫৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা