শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৭

বই পড়ার আনন্দ

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
বই পড়ার আনন্দ

ফেসবুক, ইন্টারনেট আর ভাইবারের যুগে বই পড়ার আনন্দ কজন পেতে চায় তা একটি বড় প্রশ্ন। এই জেনারেশনের অনেকের কাছে আবার বই পড়াটা ‘ওল্ড ফ্যাশন’। এর পরও বইয়ের আবেদন আগের মতোই। ফেব্রুয়ারিতে বাঙালির প্রাণের উৎসব অমর একুশে বইমেলা। এ মেলাকে  কেন্দ্র করেই আমাদের বই উৎসব...

 

গল্পটা খুব বেশি দিনের নয়। তিনি পৃথিবীর অন্যতম বহুভাষাবিদ জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ। ভাষায় তাকে একজন পণ্ডিত মানা হয়। তিনি প্রতিদিন কমপক্ষে ১৮ ঘণ্টা পড়াশোনা করতেন। আর এটা তার অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল। তিনি বইয়ের ভিতর নিমগ্ন থাকতে পছন্দ করতেন। শহীদুল্লাহ একদিন পাঠাগারের এক কোনায় বসে বই পড়ছেন, পড়ছেন তো পড়ছেনই, বইয়ের মাঝে ডুবে একাকার হয়ে আছেন। কিন্তু লাইব্রেরিয়ান পাঠাগার বন্ধ করার সময় তাকে লক্ষ্য না করে বন্ধ করে চলে যান। শহীদুল্লাহ্ বিরামহীন পড়ছেন। কোন সময় পাঠাগার বন্ধ হলো তা টের পেলেন না। যত বড় বইই হোক, তিনি একবারে শেষ না করে কোনোভাবেই উঠতেন না। যা হোক, পরদিন রীতিমতো পাঠাগার খোলা হলো। খোলা মাত্র লাইব্রেরিয়ানের দৃষ্টি গিয়ে পড়ল তার ওপর। লাইব্রেরিয়ান তো তাকে দেখে রীতিমতো হতবাক। শহীদুল্লাহেক তিনি প্রশ্ন করলেন, আপনি পুরো রাত পাঠাগারে বন্দী ছিলেন? তখন শহীদুল্লাহ্র ধ্যান ভেঙে গেল। কিছু না বুঝে তিনি মুখ তুলে বললেন, ‘কই সে রকম কিছু না তো। আমি তো কেবল বই পড়ছিলাম!’ এবার বুঝুন বইয়ের কী নেশা। দিনের শেষে পুরো রাত পেরিয়ে গেল ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ টেরই পেলেন না! ইতিহাসে এমন বইপাগল মানুষের সংখ্যা কম নয়। কেবল ইতিহাস কেন, আমাদের চারপাশে এমন অসংখ্য বইপোকা আছেন যারা পড়তে ভালোবাসেন। বইয়ের স্থান নিয়ে কবি-দার্শনিক ওমর খৈয়াম দারুণ একটি কথা বলে গেছেন। তিনি বলেছেন ‘রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু বইখানা অনন্ত যৌবনা— যদি তেমন বই হয়।’ আসলেই তো বইয়ের শ্রেষ্ঠত্ব অনস্বীকার্য। ছোটবেলায় পাঠ্যবইয়ের ভিতর লুকিয়ে গল্পের বই পড়েননি এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম।

একটি ভালো বই মানুষকে অকৃত্রিম আনন্দ ও অসীম সুখ প্রদান করে। বই মানুষকে ভাবায়, কল্পনায় ডোবায় আবার বাস্তবতার উপলব্ধিও এনে দেয়। মানুষের উন্নততর বৃত্তিগুলো চায় সত্য, জ্ঞান ও আনন্দের আলো। তবে সব বই-ই যে ভালো এমন নয়। একটা চৈনিক প্রবাদ আছে। প্রবাদটা এ রকম, কিছু কিছু বই আছে যেগুলোর কেবল মলাটটাই সেরা অংশ। এ রকম বই পরিহার করাই ভালো। প্রকাশক আর ছাপাখানার কল্যাণে প্রতিদিন অজস্র বই ছাপা হচ্ছে। এর মধ্যে ভালোমন্দের সমাবেশ আছে। পাঠের আনন্দ পেতে হলে ভালোমানের বই বাছাই করতে হবে, না হলে পণ্ডশ্রম। বই নির্বাচনে অস্থির অবস্থা আয়ত্তে আনার জন্য অভিজ্ঞ পাঠক, গ্রন্থাগারিক ও শিক্ষকদের সুপরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। বিজ্ঞাপনের চাতুরীপনা কিংবা গ্রন্থনামে প্রলুব্ধ হওয়া উচিত নয়। ভালো বই মানুষকে আনন্দ দান করে, সেজন্য ভালো বই নির্বাচনের ক্ষমতা অর্জন করতে হবে। হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, ‘এক জীবনে একজন মানুষ ১০ হাজারের বেশি বই পড়তে পারে না। তাই বই পড়ার ক্ষেত্রে সেরা বইটি বেছে নেওয়ার কোনো বিকল্প নেই।’

তবে সেরা বই বাছার নির্দিষ্ট কোনো মানদণ্ড নেই। মানুষের রুচিবোধ, ব্যক্তিত্ব আর মানসিক চাহিদার ওপর নির্ভর করে বইয়ের ভালোমন্দ নিরূপিত হয়। ঠিক তেমনি বইয়ের বিষয়েরও কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট সীমারেখা নেই। বিচিত্র বিষয়ের বিচিত্র ধরনের বই প্রকাশিত হয়। উপমা-রসবোধ কিংবা বাস্তবতার উপলব্ধিতে ভরা সাহিত্যের বই, শিকড়সন্ধানী ইতিহাস বই, বিশ্বকে জানার জন্য ভ্রমণকাহিনী, দর্শন, ভূগোল, রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজনীতি, প্রাচীন ঐতিহ্য, ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, মনীষীদের জীবনী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, আইন এ রকম কত রকম বিষয় আছে! একেক ধরনের বই মানুষকে একেক ধরনের আনন্দ ও জ্ঞান দেয়। বিচিত্র ধরনের বই পাঠ করেই মানুষ আনন্দের অনুভূতি লাভ করে।

পল্লীকবি জসীমউদ্দীন বলেছেন, ‘বই জ্ঞানের প্রতীক, বই আনন্দের প্রতীক।’ জ্ঞান আর আনন্দ ছাড়া মানুষের জীবন নিশ্চল হয়ে পড়ে। জীবনকে সুন্দরভাবে বিকশিত করতে হলে, সুবাসিত করতে হলে জ্ঞানার্জন করতে হবে। আর জ্ঞানার্জনের জন্য বই পড়ার কোনো বিকল্প নেই। পৃথিবীর যাবতীয় জ্ঞানের কথা লুকিয়ে আছে বইয়ের মধ্যে। নিজেকে জানতে হলে, পৃথিবীকে জানতে হলে বই পড়তে হবে। তাই হয়তো আমেরিকান বিখ্যাত অভিনেতা উইল রজারস বলেছেন, ‘মানুষ আসলে দুটি উপায়ে শিক্ষা গ্রহণ করে। একটি হচ্ছে পড়ার মাধ্যমে আর আরেকটি হচ্ছে নিজের চেয়ে আধুনিক কোনো মানুষের সঙ্গে মেশার মাধ্যমে।’ ইংরেজিতে একটি কথা আছে, যার বাংলা হচ্ছে, ‘বই মানব জীবনের উত্কৃষ্ট সঙ্গী।’ আমরা বাস্তব জীবনে অনেক সময় বিপদাপন্ন হই। বিপদ আসে বাইরে থেকে, বিপদ আসে মনের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব থেকেও। আর সেই বিপদ মুহূর্তে অন্য মানুষের কাছে পরামর্শ নিতে গেলে অনেক সময় বিভ্রান্ত হয়ে থাকি। কিন্তু প্রকৃত বই বিপদের সময় যথার্থ বন্ধুর মতো আমাদের সঠিক পরামর্শ দান করে। কোনো কোনো বই পাঠককে হাসাতে পারে, আনন্দ দিতে পারে এবং কোনো কোনো বই জ্ঞান ও নতুন তথ্য দিতে পারে। তাই প্রত্যেককেই বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। বইয়ের সান্নিধ্যে আসা মানেই মহামনীষীদের সান্নিধ্য লাভ। দার্শনিক ও নাট্যকার বার্ট্রান্ড রাসেল আমাদের জীবনের রূঢ় বাস্তবতা ও জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে বইয়ের মাঝে ডুব দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। বইয়ের নির্দেশনায় মানুষ খুঁজে পায় সংগতি, সামঞ্জস্য ও এগিয়ে যাওয়ার রাস্তা।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী জাহাজের বাংলাদেশে আগমন
শুভেচ্ছা সফরে যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী জাহাজের বাংলাদেশে আগমন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দফা দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও করে স্মারকলিপি প্রদান
পাঁচ দফা দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও করে স্মারকলিপি প্রদান

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানে সুপারমার্কেটে ভালুকের আক্রমণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভালুকের আক্রমণ, আহত ২

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকুয়েডর প্রেসিডেন্টের গাড়িতে হামলা
ইকুয়েডর প্রেসিডেন্টের গাড়িতে হামলা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, সাইফের অভিষেক
ওয়ানডেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, সাইফের অভিষেক

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সক্ষমতা বাড়াতে নতুন ২০ গাড়ি পেলো ডিএমপি
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সক্ষমতা বাড়াতে নতুন ২০ গাড়ি পেলো ডিএমপি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আবারও শিল্পার বিদেশ ভ্রমণ আটকে দিল আদালত
আবারও শিল্পার বিদেশ ভ্রমণ আটকে দিল আদালত

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজ: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ওয়ানডে সিরিজ: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিন জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিন জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭০০

৫৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেশের ২০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দেশের ২০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের স্বনির্ভর হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আমাদের স্বনির্ভর হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা, দুইদিনে আরও শনাক্ত ৬
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা, দুইদিনে আরও শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে ৯ জেলে আটক
রাজবাড়ীতে ৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার ইতালি সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
রবিবার ইতালি সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হস্তক্ষেপমূলক অবস্থান, ইইউ রাষ্ট্রদূতদের তলব করল ইরান
হস্তক্ষেপমূলক অবস্থান, ইইউ রাষ্ট্রদূতদের তলব করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে যুক্ত হচ্ছে নতুন দুটি দল
পিএসএলে যুক্ত হচ্ছে নতুন দুটি দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভাল্লুকের আক্রণ, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম, শিক্ষক পলাতক
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে পিটিয়ে জখম, শিক্ষক পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুর্দিদের সাথে ‘যুদ্ধবিরতি ঘোষণা’ করলো সিরিয়া
কুর্দিদের সাথে ‘যুদ্ধবিরতি ঘোষণা’ করলো সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের কঠোর নজরদারি
মা ইলিশ রক্ষায় কোস্ট গার্ডের কঠোর নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা
বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

র‍্যাঙ্কিংয়ে নাসুমের ৮৭ ধাপ উন্নতি, এগোলেন তানজিম-শরিফুল
র‍্যাঙ্কিংয়ে নাসুমের ৮৭ ধাপ উন্নতি, এগোলেন তানজিম-শরিফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম