শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ভাষা-সংস্কৃতির অরক্ষিত দেয়াল রক্ষায় সতর্ক হতে হবে

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষা-সংস্কৃতির অরক্ষিত দেয়াল রক্ষায় সতর্ক হতে হবে

ফেব্রুয়ারি আমাদের ভাষার মাস। এক সময় এ মাসটা আমাদের জন্য ছিল শোকের মাস, ভাষা ও ভাষাশহীদদের জন্য ভালোবাসার মাস। এখন শোক আর ভালোবাসা কতটা আছে জানি না, তবে এখন ফেব্রুয়ারি আমাদের বাণিজ্যেরও মাস।

এই বইমেলা উপলক্ষ করে নতুন নতুন বই প্রকাশের একটা ধুম লেগে যায়। উপন্যাস, গল্প, কবিতা, বিজ্ঞান, বাণিজ্য, নবপ্রযুক্তি ইত্যাদি সব রকমের বই। শুধু কলকাতার বই নয়, কলকাতার বইমেলার সঙ্গেও আমরা এখন টেক্কা দিতে পারি। গুণে এবং সংখ্যায় না হলেও সৌষ্ঠবে এবং বিক্রিবাট্টায়। ভাষা-মাসের এটাও একটা লাভজনক দিক। লেখক এবং প্রকাশক দুই পক্ষই তাতে লাভবান হন। আমরা গর্বিত হই, বাংলাদেশের বইয়ের বাজারের সম্প্রসারণ এবং বাংলা বইয়ের ক্রেতা ও পাঠকের দ্রুত সংখ্যা বৃদ্ধি দেখে।

এটা একটা ব্যারোমিটার, যা দেখে বোঝা যায় বাংলাদেশে বাঙালি নব্য শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণি কত দ্রুত বেড়ে উঠছে। কত দ্রুত কলকাতার প্রতিষ্ঠিত মধ্যবিত্ত শ্রেণির অনুকরণমুক্ত হতে চাচ্ছে। আগে, পাকিস্তান আমলে, ঢাকায় ছিল কলকাতার বইয়ের বৈধ-অবৈধ ব্যবসার রমরমা। আমাদের শওকত ওসমান, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বা শামসুদ্দীন আবুল কালামের অসাধারণ উপন্যাস ও গল্পের বইগুলো রেখে ঢাকায় পাঠক হুমড়ি খেয়ে পড়ত কলকাতার নীহাররঞ্জন গুপ্তের মতো বাজারি লেখকদের বইগুলো কেনা ও পড়ার জন্য। এখন চোখ ফিরেছে ঘরের লেখকদের দিকে।

ভাষার মাসের বাণিজ্যে এটা আমাদের একটা বড় লাভ। অর্থাত্ আমাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক মেরুদণ্ডটা তৈরি হচ্ছে। এখন বইমেলায় বিক্রি হয় হুমায়ূন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলন অথবা সদ্য খ্যাতি অর্জন করা নতুন কোনো কথাশিল্পীর বই। আমাদের কাব্য-ভোক্তারা এখন আর ‘সুনীল-শক্তির’ কবিতার নামে মুহ্যমান নয়। তবে বই নিয়ে বাণিজ্যের বেলায় কলকাতার বই-প্রকাশকদের চেয়ে ঢাকার একশ্রেণির বই প্রকাশকের বুদ্ধি (কুবুদ্ধি) একটু বেশি মনে হয়। এ জন্য প্রকাশকদের লোভের সঙ্গে আমাদের রাজনৈতিক শাসকদের অধিকাংশের জ্ঞান, শিক্ষা এবং বুদ্ধিবৃত্তির স্থূলতা (ক্ষেত্রবিশেষে অভাব) মূলত দায়ী। ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশে এসে দেখেছি (বিএনপির শাসনামল) জেনারেল জিয়া, এমনকি তাঁর স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সম্পর্কেও বই লেখা ও প্রকাশ করার জন্য লেখক ও প্রকাশকের অভাব হয়নি। ১৯৯৭ সালে আওয়ামী লীগের শাসনামলে বাংলাদেশে এসে দেখেছি, বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কাঁড়ি কাঁড়ি বই প্রকাশিত হচ্ছে। হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কেও। বইগুলো মানে উন্নত হলে কথা ছিল না। কিন্তু অধিকাংশ বই-ই ট্র্যাশ। তাড়াহুড়া করে ছাপা হয়েছে বইমেলায় বিক্রি হওয়ার চেয়েও সরকারের বই ক্রয়ের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য। তালিকাভুক্ত বইগুলোর কয়েক হাজার কপি ভালোমন্দ বিচার ছাড়াই একসঙ্গে বিক্রি হয়ে যাবে। তাতে বইয়ের পঠিত বিষয়টি মানোন্নত হোক আর না হোক লেখক-প্রকাশক দুইয়ের পকেটেই লাভের কড়ি আসবে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কিছু ভালো বই প্রকাশ হওয়া আমাদের জাতীয় স্বার্থেই প্রয়োজন। কিছু ভালো বই যে প্রকাশিত হয়নি তা নয়। কিন্তু এ বইগুলোর স্বীকৃতি তেমন নেই। ফলে কাটতিও কম। তার বদলে বাজারি বই হুড়মুড় করে বেরোচ্ছে। সাড়ম্বরে তার মোড়ক উন্মোচন উত্সব হচ্ছে। সে বই বইমেলায় বিক্রি হোক বা না হোক সরকারি বই ক্রয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে মুড়ি-মুড়কি বিক্রির মতো বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। পাঠকদের মেধা ও মনন এবং শিক্ষার্থী পাঠকের জ্ঞান ও শিক্ষার উপযোগী এসব বই নয়। তবু সরকারি অর্থে এর একটা বিরাট অংশ ক্রয় করা হয়। এই ধরনের বই লেখানো এবং প্রকাশ করা নিয়ে একশ্রেণির অভিজাত প্রকাশক সম্পর্কেও দুর্নীতির যে অভিযোগ কানে আসে, তাতে ভাষার মাসের পবিত্রতার ব্যাপারেও আমরা কতটা সচেতন সে সম্পর্কে মনে প্রশ্ন জাগে।

ভাষার মাসে একশ্রেণির ভাষাপ্রেমিকের মধ্যে ভাষাভক্তিও বাড়ে। তাঁরা একুশে ফেব্রুয়ারিকে কেন ৮ বা ৯ ফাল্গুন বলা হবে না তা নিয়ে বিতর্ক তোলেন। আমাকে প্রায়ই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়, আপনি কেন ৮ ফাল্গুন না লিখে ভাষার গানে একুশে ফেব্রুয়ারি কথাটি ব্যবহার করেছেন? আমি তাঁদের বোঝাতে গিয়ে ক্লান্ত হই। একুশে ফেব্রুয়ারি কথাটা আমি প্রথম ব্যবহার করিনি। কথাটা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভাষার আন্দোলন থেকে জন্ম নিয়েছে। জনগণ তাকে গ্রহণ করেছে। আমিও ভাষার গানে তাকে ব্যবহার করেছি। আমার অন্য কিছু করার সুযোগ ছিল না, সাধ্যও ছিল না। একুশে ফেব্রুয়ারি কথাটি এখন বাংলা হয়ে গেছে। একুশে ফেব্রুয়ারি বলা হলে তাবত্ বিশ্বের বাঙালি-অবাঙালি নির্বিশেষে মানুষ বুঝে নেয় এটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলনের তারিখ। অন্য কোনো নামে এর নতুন পরিচিতি সম্ভব নয়। তা ছাড়া এখন তো আন্তর্জাতিক ভাষা দিবসের নাম একুশে ফেব্রুয়ারি।

সে ভাষাই দ্রুত সমৃদ্ধি লাভ করে, জীবন্ত ভাষা হিসেবে থাকে, যার গ্রহণ-শক্তি যত বেশি। বাংলা ভাষা যে এত নির্যাতন ও নিপীড়নের মুখেও অস্তিত্ব হারায়নি, তার মূল কারণ তার গ্রহণ-শক্তি। সংস্কৃত, আরবি, ফারসি, টার্কিশ, ইংরেজি, ফরাসি, তামিল, হিন্দি, উর্দু এমন কোনো ভাষা নেই যা থেকে বাংলা ভাষা শব্দ ও কথা আহরণ করেনি। টেলিভিশন, টেলিফোন, রেডিও, হাসপাতাল, চা, আনারস, খবর ইত্যাদি সব কথাই তো বিদেশি ভাষা থেকে গৃহীত এবং এখন বাংলা কথা হিসেবেই জনমুখে প্রচলিত। নবপ্রযুক্তির অসংখ্য বিদেশি শব্দ, কথা ও নাম এখন বাংলা হয়ে গেছে। তাকে তরজমা করে বলা হলে কেউ বুঝবে না। আমাদের ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক মাসের নামটিও তাই বিদেশি ভাষা থেকে গৃহীত। কিন্তু বাংলা হয়ে গেছে এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও মর্যাদা লাভ করেছে।

রাজনৈতিক আন্দোলনে উগ্রতা অনেক সময় অপরিহার্য; হয়তো কোনো কোনো সময় উপকারীও। কিন্তু সাংস্কৃতিক আন্দোলনে অতি-উগ্রতা ক্ষতিকর। যেটা বাংলা ভাষা আন্দোলনের শেষদিকে দেখা গিয়েছিল। সত্তর-একাত্তর সালের দিকে একুশে ফেব্রুয়ারি তারিখটি সমাগত হলেই দেশের বিভিন্ন শহরে— বিশেষ করে ঢাকা শহরে দোকানপাটের ইংরেজি সাইনবোর্ড, নিয়ন সাইন ভাঙার ব্যাপক তাণ্ডব দেখা যেত। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরের দু-এক বছরও এ তাণ্ডব চলেছে। মুখ্যত স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরাই এটা করতেন।

এ সময় বিখ্যাত মানবতাবাদী পণ্ডিত শিবনারায়ণ রায় এসেছিলেন ঢাকায়। তিনি তখন অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করতেন। তিনি ঢাকায় ইংরেজি সাইনবোর্ড ভাঙার তাণ্ডব দেখে ঢাকায় এক ছাত্র সমাবেশে বলেছিলেন, ‘ইংরেজি সাইনবোর্ড ভেঙে বাংলা ভাষাকে প্রতিষ্ঠাদান করা যাবে না। বাংলা ভাষাকে প্রতিষ্ঠাদান করতে হলে তাকে ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যবহারিক ভাষা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তা না হলে আজ তোমরা ইংরেজি সাইনবোর্ড ভাঙবে, কাল তা ব্যবহারিক প্রয়োজনে দ্বিগুণ শক্তিতে তোমাদের দোকানপাটে উঠে আসবে। এই সম্ভাবনা যদি ঠেকাতে চাও, তাহলে ইংরেজি সাইনবোর্ড না ভেঙে বাংলা ভাষার চর্চায় মন দাও। তাকে কেবল সাহিত্যের ভাষায় সীমাবদ্ধ না রেখে সব কাজকর্মের ব্যবহারিক ভাষা করে তোল। দেখবে মানুষ ব্যবহারিক প্রয়োজনেই বাংলাকে ব্যবহার করছে, দোকানপাটের সাইনবোর্ড বাংলায় লিখছে। নইলে কেবল বাহুবল দ্বারা ভাষাকে প্রতিষ্ঠা করা যাবে না।’

শিবনারায়ণ রায়ের এই সতর্কবাণীটি সত্য হতে বেশি দিন লাগেনি। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে সরকারের দাপ্তরিক ভাষা রূপে ব্যবহারের সুস্পষ্ট নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তা পালিত হয়নি। ইংরেজি এখনো বহাল রয়েছে। ঢাকা শহরে ইংরেজি মাধ্যমে শিক্ষাদানের ব্যয়বহুল অসংখ্য কিন্ডারগার্টেন স্কুল গজিয়ে ওঠে এবং নিউইয়র্কের ফ্যাশনে গড়ে ওঠা বহুতল বিপণি-শোভিত ঢাকা শহরে এখন ইংরেজিতে লেখা সাইনবোর্ড ও নিয়ন সাইনের আধিক্য চোখে পড়ার মতো।

এটা শুধু ভাষাচর্চা ও ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের উপেক্ষা ও অবহেলার ফল নয়, এটা বিশ্বায়নের ফল। বাংলা ভাষা বিশ্বায়নের গ্রামে পড়েছে। এ বিশ্বায়নের ফলে আমরা যে আবার ইংরেজি ভাষার খপ্পরে পড়েছি তাতে আমি শঙ্কিত নই। ইংরেজ তার ভৌগোলিক সাম্রাজ্য হারিয়েছে; কিন্তু ভাষার সাম্রাজ্য অটুট রেখেছে। কারণ ইংরেজি ভাষা শুধু সাহিত্যের ক্ষেত্রে নয়, বিজ্ঞান ও নবপ্রযুক্তির ক্ষেত্রেও অত্যন্ত উন্নত ও সমৃদ্ধ। ব্যবহারিক ভাষা হিসেবেও তার কোনো তুলনা নেই। বাংলা ভাষা ও সাহিত্য এখনো তার প্রভাবে উন্নত হতে পারে।

ইংরেজিকে অনুসরণ করে বাংলা অতীতে যেমন সাহিত্যে সমৃদ্ধ হয়েছে, তেমনি বর্তমানে এবং ভবিষ্যতেও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ভাষা হিসেবে সমৃদ্ধ হয়ে উঠতে পারে। তাহলে আমাদের সরকারি কাজে, রাষ্ট্রীয় কাজে, ব্যবসা-বাণিজ্যের কাজে ব্যবহারিক ভাষা হিসেবে বাংলা ব্যবহারের বাধাগুলো দূর হবে। শিক্ষার সব পর্যায়ে তাকে মাধ্যম করে তোলার বর্তমান অসুবিধাগুলো তখন দূর হবে। অবশ্য সে জন্য অপেক্ষা করার নীতি গ্রহণের দরকার নেই। সরকারের উচিত সব দাপ্তরিক কাজে (ফরেন করেসপন্ডেন্স ছাড়া) বাংলা ভাষা ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা। ক্রমাগত ব্যবহার দ্বারাই কোনো ভাষা ব্যবহারিক ভাষা হয়ে উঠতে পারে।

আমি বাংলাদেশে ইংরেজি ভাষার প্রভাব নিয়ে শঙ্কিত নই। শঙ্কিত এ ভাষা ব্যবহারের উগ্রতা নিয়ে। এককালে ইংরেজি বর্জনের উগ্রতায় আমরা নিজের ভাষা এবং নিজেদের ক্ষতি করেছি। তেমনি এখন নিজেদের মাতৃভাষাকে উপেক্ষা ও অবহেলায় দূরে ফেলে রেখে এবং অতিরিক্ত ইংরেজিপ্রীতি দ্বারা যে ইংরেজি ভাষা গড়ে তুলছি তার সুদূরপ্রসারী ক্ষতির কথাটা ভেবে দেখছি না। কেবল আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব ভাষা-মাস পালন দ্বারা আমরা সে ক্ষেত্রে সামাল দিতে পারব না।

কোনো ভাষা যখন সাম্রাজ্য বিস্তারের বাহন হয়ে দাঁড়ায় তখন তাকে ভয় করা দরকার। ইংরেজি আজ আমাদের কাছে শাসকের সাম্রাজ্য রক্ষার ভাষা নয়; বরং আধুনিক জগত্ ও তার জ্ঞান-বিজ্ঞানের সঙ্গে আমাদের সংযোগের সেতু। তাই বাংলাদেশে ইংরেজির সঙ্গে একটা ভারসাম্যমূলক সম্পর্ক রক্ষা আমাদের এখনো প্রয়োজন। উর্দু ভাষা ও সাহিত্যের সঙ্গেও আমাদের কোনো দিন বিরোধ ছিল না এবং এখনো নেই। কিন্তু উর্দু ভাষাকে পাকিস্তানের অবাঙালি শাসকরা যখন আমাদের ভাষা-সংস্কৃতি ধ্বংস করার এবং তাদের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার বাহন করার চেষ্টা করেছে, তখন তাকে প্রতিহত করতে হয়েছে। আজ উর্দু ভাষার সঙ্গে বাঙালির কোনো বিরোধ নেই।

কিন্তু এই একুশ শতকে আমাদের ভাষা আন্দোলনের অর্জনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যদি আমরা দিগন্তে আবার ঘনায়মান আরেকটি উদীয়মান ভাষা সাম্রাজ্যের আগ্রাসন সম্পর্কে সতর্ক না হই। এটি হিন্দি ভাষা। উত্তর ভারতের আধিপত্যবাদী শাসক শ্রেণির ভাষা হিসেবে এখন তা ভারতের অন্যান্য ভাষা ও ভাষা গোষ্ঠীগুলোর আপত্তি ও বিরোধিতা অগ্রাহ্য করে সমগ্র উপমহাদেশে তার আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। এই আধিপত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য এক ধরনের সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা।

বাংলাদেশে আমার আশঙ্কা, উর্দু ভাষার সাম্রাজ্যবাদী আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টাকে সাফল্যের সঙ্গে রুখে দিতে পারলেও আমরা হিন্দি ভাষার আধিপত্যবাদী আগ্রাসনকে রুখে দিতে পারছি না। বিশ্বায়নের অনুকূল স্রোত এখন এই নতুন ভাষা সাম্রাজ্যবাদের সহায়। ফিল্ম, টেলিভিশন, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও অবাধ প্রযুক্তি বিজ্ঞানের সুযোগে এবং উপমহাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট্রের শাসকদের ভাষা হওয়ার ফলে এই ভাষা এখন প্রতিবেশী ছোট দেশগুলোর ন্যাশনাল বেরিয়ার বা জাতীয় সীমান্ত অতিক্রম করে অদৃশ্য জীবাণুর মতো আমাদের ভাষা-সংস্কৃতি, এমনকি প্রাত্যহিক জীবনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনুপ্রবেশ করছে। এটা সংস্কৃতির মেলবন্ধন নয়, এটা স্পষ্টভাবে একটি আধিপত্যবাদী সংস্কৃতির আগ্রাসন। আমরা হিন্দি ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে সমমর্যাদাভিত্তিক সম্প্রীতি চাই। কিন্তু তার আধিপত্যবাদী যে আগ্রাসী চেহারাটি উপমহাদেশে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে তাকে ভয় পাই।

ভাষার মাসে আমাদের ভাষা-সংস্কৃতির অরক্ষিত সীমান্ত দেয়ালগুলো রক্ষায় সতর্ক হতে হবে। নইলে এত বছরের ভাষা সংগ্রামের সব অর্জন কেবল আনুষ্ঠানিকতাসর্বস্ব ভাষা-মাস পালন দ্বারা রক্ষা করা যাবে না। আমরা একটি যুদ্ধে জিতেছি, আরেকটি যুদ্ধ সামনে। তাতেও জয়ী হতে হবে।

লেখক : একুশের প্রভাতফেরির গানের রচয়িতা,

লন্ডন প্রবাসী সাংবাদিক, সাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন