শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

ভেলোরি টেলর ও অ্যাঞ্জেলা গোমেজ

মানবসেবায় দুই নারী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানবসেবায় দুই নারী

বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক লিও তলস্তয় বলেছেন, ‘জীবনের প্রকৃত মানে হলো মানবসেবা।’ শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা, দর্শন— সর্বত্রই মানবসেবার জয়গান। যারা মানুষের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করেছেন তারাই ঠাঁই পেয়েছেন ইতিহাসে। শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত তেমনই দুজন ভেলোরি টেলর ও অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। জন্মস্থান ব্রিটেন ছেড়ে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে বাংলাদেশেই জীবন কাটালেন ভেলোরি টেলর। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ বাঁচতে শেখালেন বঞ্চিত, দরিদ্র নারীদের। তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাখছেন অসামান্য অবদান। লিখেছেন— তানভীর আহমেদ

 

পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে তাত্পর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন ভেলোরি টেলর

ভেলোরি টেলর পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘সেন্টার ফর দ্য রিহ্যাবিলিটেশন অব দ্য প্যারালাইজড’ (সিআরপি)-এর পরিকল্পক ও প্রতিষ্ঠাতা। স্বেচ্ছাসেবা এবং নিজ প্রচেষ্টায় একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে তিনি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। শারীরিক ও মানসিক পক্ষাঘাতগ্রস্ত মানুষকে সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদান, চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার মধ্য দিয়ে তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা বাড়িয়ে তোলার ক্ষেত্রে সিআরপির ভূমিকা প্রশংসনীয়। পক্ষাঘাতগ্রস্তদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরে এ নিয়ে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ভেলোরি টেলর ১৯৬৯ সালে ভলেন্টারি সার্ভিস ওভারসিস (ভিএসও) দলের সঙ্গে ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে চট্টগ্রামের চন্দ্রঘোনা হাসপাতালে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ফিরে যান নিজ দেশ ব্রিটেনে। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি ফিরে আসেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঙ্গু ও শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত, অক্ষম রোগীদের পাশে এসে দাঁড়ান তিনি। ভেলোরি তখন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে কাজ করতেন। পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসনকেন্দ্র স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। কিন্তু এ জন্য পর্যাপ্ত তহবিল ছিল না। তহবিল সংগ্রহের জন্য  তিনি ১৯৭৩ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে যান। সেখানে প্রায় ২ বছর তহবিল সংগ্রহ শেষে  ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। সাভারে প্রায় ১২ একর জমির ওপর ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠা করেন সিআরপি। সেই থেকে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে অবিরাম কাজ করে চলেছে সিআরপি। ভেলোরি টেলরের স্বপ্ন, পক্ষাঘাতগ্রস্তদের বাঁচার নতুন দিগন্তের সন্ধান দিয়েছে। তার অক্লান্ত পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও দূরদর্শী দিকনির্দেশনায় সিআরপি পক্ষাঘাতগ্রস্তদের জন্য নবজীবনের সৌরভ বয়ে এনেছে। এখন সিআরপির রয়েছে বিশাল দেশি-বিদেশি কর্মীবাহিনী, তাদের মেধা, শ্রম ও আন্তরিকতার ফলে প্রতিদিন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরছেন মানুষ।

ভেলোরি টেলরের জন্ম, শৈশব ও কৈশোর কেটেছে যুক্তরাজ্যের কেন্ট শহরে। কিন্তু তিনি জীবন উৎসর্গ করেছেন বাংলাদেশে আর্ত-মানবতার সেবায়। বাংলাদেশেই কাটালেন বর্ণিল জীবন।

অনুপ্রেরণীয় এই মহীয়সী দেশে-বিদেশে বহু সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। দুস্থ, দুর্গত মানুষের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ অ্যাম্পায়ার পদকে ভূষিত করে। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালে তিনি আর্থার আয়ার স্বর্ণপদক পেয়েছেন। স্বাস্থ্যসেবায় অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করেন।

ভেলোরি টেলর এ দেশের মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তার জীবনের সব আনন্দ-বেদনা। মানবসেবায় তার নিঃস্বার্থ পথচলা আমাদেরও এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগায়।

 

বঞ্চিত নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন অ্যাঞ্জেলা গোমেজ

অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। বঞ্চিত ও নির্যাতিত নারীদের নতুনভাবে বাঁচতে শিখিয়েছেন তিনি। তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাখছেন অগ্রণী ভূমিকা। তার প্রতিষ্ঠান ‘বাঁচতে শেখা’ তিন দশকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ১ কোটি নারী ও শিশুকে দিয়েছে নতুন জীবন। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ব্যক্তিজীবনে নানা চড়াই-উতরাই পার করেছেন। বহু বাধা এসেছে তবু দমে যাননি। ১৯৭৪ সালে বিএ পাস করেন তিনি। তখন পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষকতাও করতেন। ছুটির দিনগুলোতে সহকর্মীদের নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন যশোর ও ঝিনাইদহের গ্রামগুলোতে। সেখানে দুঃখী ও নির্যাতিত নারীদের জীবনযাপন দেখে অ্যাঞ্জেলা গোমেজ তাদের ভাগ্যবদলের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। ১৯৭৬-৭৭ সালে সাতক্ষীরা, রাজশাহী ও বরিশালে গিয়ে হস্তশিল্পের ওপর নিজে প্রশিক্ষণ নেন। এরপর যশোর ও ঝিনাইদহের গ্রামে গ্রামে গিয়ে নারীদের দলবদ্ধ করে সেগুলো শেখাতে শুরু করেন। অবহেলিত, নির্যাতিত নারীরা স্বাবলম্বী হতে শুরু করে। তার হাতেই ১৯৮১ সালে যাত্রা শুরু হয় ‘বাঁচতে শেখা’র। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ তার সংগঠন ‘বাঁচতে শেখা’র মাধ্যমে গ্রামের অসহায় নির্যাতিত গরিব মহিলাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেন। শিক্ষা প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি বয়স্ক মহিলাও সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের দিয়ে থাকে। মা ও শিশুস্বাস্থ্য পরিচর্যা প্রকল্পের আওতায় মহিলাদের গর্ভধারণ, সন্তান প্রসব, প্রসূতি সেবা ছাড়াও জরুরি চিকিৎসাসেবা দেয়। শিশুদের ছয়টি মারাত্মক রোগের টিকাও প্রদান করা হয় এ প্রকল্পে। এ ছাড়া মহিলাদের ভোট শিক্ষা প্রকল্প, প্রতিবন্ধীদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা, হস্তশিল্প, কৃষিক্ষেত্র, হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন, মৌচাষ, রেশম চাষ, মৎস্য চাষ, ঘূর্ণায়মান ঋণের ক্ষেত্রেও ‘বাঁচতে শেখা’ প্রশংসনীয় সাফল্য দেখিয়েছে। নারী-পুরুষের সমান অধিকার, লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণে অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ও তার ‘বাঁচতে শেখা’র অবদান দেশে-বিদেশে, সর্বত্র প্রশংসিত হয়েছে।

১৯৫২ সালে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ থানার মাল্লা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। নির্যাতিত-নিপীড়িত নারীর অধিকার রক্ষায় নিজের জীবনের সবকিছুই উৎসর্গ করেছেন তিনি। স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৯ সালে ‘এশিয়ার  নোবেল পুরস্কার’ নামে অভিহিত ফিলিপাইনের ম্যাগসেসে পুরস্কার লাভ করেন তিনি। ২০১৪ সালে ভারতের কিট বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডি-লিট উপাধিতে ভূষিত করে। এ ছাড়া ১৯৮৮ ও ২০০১-এ পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ সমাজকর্মী পুরস্কার, ১৯৯৯ সালে বেগম রোকেয়া পদক, ১৯৯৭ সালে পাক্ষিক অনন্যা পুরস্কার, হস্তশিল্পে জাতীয়ভাবে ১৯৮২, ১৯৮৫, ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে স্বর্ণপদকসহ আরও অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ম্যাগসেসে পুরস্কার থেকে প্রাপ্ত পুরো অর্থ জমিয়ে রেখেছেন একটি গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য। এখানে সুবিধাবঞ্চিতরা বিনা খরচে পড়তে পারবে— এটি তার স্বপ্ন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে বাঁচতে শেখার যে স্বপ্ন আমাদের তিনি দেখিয়েছেন সেটি অমূল্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৩ বছরে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় রংপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
৩৩ বছরে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় রংপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

নগর জীবন

গাছে তুলে কাড়ছে মই
গাছে তুলে কাড়ছে মই

রকমারি রম্য

সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি

পেছনের পৃষ্ঠা