শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

ভেলোরি টেলর ও অ্যাঞ্জেলা গোমেজ

মানবসেবায় দুই নারী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানবসেবায় দুই নারী

বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক লিও তলস্তয় বলেছেন, ‘জীবনের প্রকৃত মানে হলো মানবসেবা।’ শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা, দর্শন— সর্বত্রই মানবসেবার জয়গান। যারা মানুষের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করেছেন তারাই ঠাঁই পেয়েছেন ইতিহাসে। শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত তেমনই দুজন ভেলোরি টেলর ও অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। জন্মস্থান ব্রিটেন ছেড়ে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে বাংলাদেশেই জীবন কাটালেন ভেলোরি টেলর। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ বাঁচতে শেখালেন বঞ্চিত, দরিদ্র নারীদের। তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাখছেন অসামান্য অবদান। লিখেছেন— তানভীর আহমেদ

 

পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে তাত্পর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন ভেলোরি টেলর

ভেলোরি টেলর পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘সেন্টার ফর দ্য রিহ্যাবিলিটেশন অব দ্য প্যারালাইজড’ (সিআরপি)-এর পরিকল্পক ও প্রতিষ্ঠাতা। স্বেচ্ছাসেবা এবং নিজ প্রচেষ্টায় একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে তিনি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। শারীরিক ও মানসিক পক্ষাঘাতগ্রস্ত মানুষকে সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদান, চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার মধ্য দিয়ে তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা বাড়িয়ে তোলার ক্ষেত্রে সিআরপির ভূমিকা প্রশংসনীয়। পক্ষাঘাতগ্রস্তদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরে এ নিয়ে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ভেলোরি টেলর ১৯৬৯ সালে ভলেন্টারি সার্ভিস ওভারসিস (ভিএসও) দলের সঙ্গে ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে চট্টগ্রামের চন্দ্রঘোনা হাসপাতালে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ফিরে যান নিজ দেশ ব্রিটেনে। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি ফিরে আসেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঙ্গু ও শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত, অক্ষম রোগীদের পাশে এসে দাঁড়ান তিনি। ভেলোরি তখন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে কাজ করতেন। পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসনকেন্দ্র স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। কিন্তু এ জন্য পর্যাপ্ত তহবিল ছিল না। তহবিল সংগ্রহের জন্য  তিনি ১৯৭৩ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে যান। সেখানে প্রায় ২ বছর তহবিল সংগ্রহ শেষে  ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। সাভারে প্রায় ১২ একর জমির ওপর ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠা করেন সিআরপি। সেই থেকে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে অবিরাম কাজ করে চলেছে সিআরপি। ভেলোরি টেলরের স্বপ্ন, পক্ষাঘাতগ্রস্তদের বাঁচার নতুন দিগন্তের সন্ধান দিয়েছে। তার অক্লান্ত পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও দূরদর্শী দিকনির্দেশনায় সিআরপি পক্ষাঘাতগ্রস্তদের জন্য নবজীবনের সৌরভ বয়ে এনেছে। এখন সিআরপির রয়েছে বিশাল দেশি-বিদেশি কর্মীবাহিনী, তাদের মেধা, শ্রম ও আন্তরিকতার ফলে প্রতিদিন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরছেন মানুষ।

ভেলোরি টেলরের জন্ম, শৈশব ও কৈশোর কেটেছে যুক্তরাজ্যের কেন্ট শহরে। কিন্তু তিনি জীবন উৎসর্গ করেছেন বাংলাদেশে আর্ত-মানবতার সেবায়। বাংলাদেশেই কাটালেন বর্ণিল জীবন।

অনুপ্রেরণীয় এই মহীয়সী দেশে-বিদেশে বহু সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। দুস্থ, দুর্গত মানুষের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ অ্যাম্পায়ার পদকে ভূষিত করে। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালে তিনি আর্থার আয়ার স্বর্ণপদক পেয়েছেন। স্বাস্থ্যসেবায় অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করেন।

ভেলোরি টেলর এ দেশের মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তার জীবনের সব আনন্দ-বেদনা। মানবসেবায় তার নিঃস্বার্থ পথচলা আমাদেরও এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগায়।

 

বঞ্চিত নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন অ্যাঞ্জেলা গোমেজ

অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। বঞ্চিত ও নির্যাতিত নারীদের নতুনভাবে বাঁচতে শিখিয়েছেন তিনি। তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাখছেন অগ্রণী ভূমিকা। তার প্রতিষ্ঠান ‘বাঁচতে শেখা’ তিন দশকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ১ কোটি নারী ও শিশুকে দিয়েছে নতুন জীবন। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ব্যক্তিজীবনে নানা চড়াই-উতরাই পার করেছেন। বহু বাধা এসেছে তবু দমে যাননি। ১৯৭৪ সালে বিএ পাস করেন তিনি। তখন পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষকতাও করতেন। ছুটির দিনগুলোতে সহকর্মীদের নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন যশোর ও ঝিনাইদহের গ্রামগুলোতে। সেখানে দুঃখী ও নির্যাতিত নারীদের জীবনযাপন দেখে অ্যাঞ্জেলা গোমেজ তাদের ভাগ্যবদলের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। ১৯৭৬-৭৭ সালে সাতক্ষীরা, রাজশাহী ও বরিশালে গিয়ে হস্তশিল্পের ওপর নিজে প্রশিক্ষণ নেন। এরপর যশোর ও ঝিনাইদহের গ্রামে গ্রামে গিয়ে নারীদের দলবদ্ধ করে সেগুলো শেখাতে শুরু করেন। অবহেলিত, নির্যাতিত নারীরা স্বাবলম্বী হতে শুরু করে। তার হাতেই ১৯৮১ সালে যাত্রা শুরু হয় ‘বাঁচতে শেখা’র। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ তার সংগঠন ‘বাঁচতে শেখা’র মাধ্যমে গ্রামের অসহায় নির্যাতিত গরিব মহিলাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেন। শিক্ষা প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি বয়স্ক মহিলাও সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের দিয়ে থাকে। মা ও শিশুস্বাস্থ্য পরিচর্যা প্রকল্পের আওতায় মহিলাদের গর্ভধারণ, সন্তান প্রসব, প্রসূতি সেবা ছাড়াও জরুরি চিকিৎসাসেবা দেয়। শিশুদের ছয়টি মারাত্মক রোগের টিকাও প্রদান করা হয় এ প্রকল্পে। এ ছাড়া মহিলাদের ভোট শিক্ষা প্রকল্প, প্রতিবন্ধীদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা, হস্তশিল্প, কৃষিক্ষেত্র, হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন, মৌচাষ, রেশম চাষ, মৎস্য চাষ, ঘূর্ণায়মান ঋণের ক্ষেত্রেও ‘বাঁচতে শেখা’ প্রশংসনীয় সাফল্য দেখিয়েছে। নারী-পুরুষের সমান অধিকার, লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণে অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ও তার ‘বাঁচতে শেখা’র অবদান দেশে-বিদেশে, সর্বত্র প্রশংসিত হয়েছে।

১৯৫২ সালে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ থানার মাল্লা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। নির্যাতিত-নিপীড়িত নারীর অধিকার রক্ষায় নিজের জীবনের সবকিছুই উৎসর্গ করেছেন তিনি। স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৯ সালে ‘এশিয়ার  নোবেল পুরস্কার’ নামে অভিহিত ফিলিপাইনের ম্যাগসেসে পুরস্কার লাভ করেন তিনি। ২০১৪ সালে ভারতের কিট বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডি-লিট উপাধিতে ভূষিত করে। এ ছাড়া ১৯৮৮ ও ২০০১-এ পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ সমাজকর্মী পুরস্কার, ১৯৯৯ সালে বেগম রোকেয়া পদক, ১৯৯৭ সালে পাক্ষিক অনন্যা পুরস্কার, হস্তশিল্পে জাতীয়ভাবে ১৯৮২, ১৯৮৫, ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে স্বর্ণপদকসহ আরও অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ম্যাগসেসে পুরস্কার থেকে প্রাপ্ত পুরো অর্থ জমিয়ে রেখেছেন একটি গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য। এখানে সুবিধাবঞ্চিতরা বিনা খরচে পড়তে পারবে— এটি তার স্বপ্ন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে বাঁচতে শেখার যে স্বপ্ন আমাদের তিনি দেখিয়েছেন সেটি অমূল্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

১ মিনিট আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড
যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়
পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন