শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০১৭

ভেলোরি টেলর ও অ্যাঞ্জেলা গোমেজ

মানবসেবায় দুই নারী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মানবসেবায় দুই নারী

বিশ্বসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক লিও তলস্তয় বলেছেন, ‘জীবনের প্রকৃত মানে হলো মানবসেবা।’ শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা, দর্শন— সর্বত্রই মানবসেবার জয়গান। যারা মানুষের কল্যাণে জীবন উৎসর্গ করেছেন তারাই ঠাঁই পেয়েছেন ইতিহাসে। শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত তেমনই দুজন ভেলোরি টেলর ও অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। জন্মস্থান ব্রিটেন ছেড়ে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে বাংলাদেশেই জীবন কাটালেন ভেলোরি টেলর। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ বাঁচতে শেখালেন বঞ্চিত, দরিদ্র নারীদের। তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাখছেন অসামান্য অবদান। লিখেছেন— তানভীর আহমেদ

 

পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে তাত্পর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন ভেলোরি টেলর

ভেলোরি টেলর পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘সেন্টার ফর দ্য রিহ্যাবিলিটেশন অব দ্য প্যারালাইজড’ (সিআরপি)-এর পরিকল্পক ও প্রতিষ্ঠাতা। স্বেচ্ছাসেবা এবং নিজ প্রচেষ্টায় একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে তিনি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। শারীরিক ও মানসিক পক্ষাঘাতগ্রস্ত মানুষকে সামাজিক ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদান, চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার মধ্য দিয়ে তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা বাড়িয়ে তোলার ক্ষেত্রে সিআরপির ভূমিকা প্রশংসনীয়। পক্ষাঘাতগ্রস্তদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরে এ নিয়ে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ভেলোরি টেলর ১৯৬৯ সালে ভলেন্টারি সার্ভিস ওভারসিস (ভিএসও) দলের সঙ্গে ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে চট্টগ্রামের চন্দ্রঘোনা হাসপাতালে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ফিরে যান নিজ দেশ ব্রিটেনে। ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি ফিরে আসেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর পঙ্গু ও শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত, অক্ষম রোগীদের পাশে এসে দাঁড়ান তিনি। ভেলোরি তখন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে কাজ করতেন। পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসনকেন্দ্র স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন তিনি। কিন্তু এ জন্য পর্যাপ্ত তহবিল ছিল না। তহবিল সংগ্রহের জন্য  তিনি ১৯৭৩ সালে ইংল্যান্ডে ফিরে যান। সেখানে প্রায় ২ বছর তহবিল সংগ্রহ শেষে  ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। সাভারে প্রায় ১২ একর জমির ওপর ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠা করেন সিআরপি। সেই থেকে পক্ষাঘাতগ্রস্তদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে অবিরাম কাজ করে চলেছে সিআরপি। ভেলোরি টেলরের স্বপ্ন, পক্ষাঘাতগ্রস্তদের বাঁচার নতুন দিগন্তের সন্ধান দিয়েছে। তার অক্লান্ত পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও দূরদর্শী দিকনির্দেশনায় সিআরপি পক্ষাঘাতগ্রস্তদের জন্য নবজীবনের সৌরভ বয়ে এনেছে। এখন সিআরপির রয়েছে বিশাল দেশি-বিদেশি কর্মীবাহিনী, তাদের মেধা, শ্রম ও আন্তরিকতার ফলে প্রতিদিন সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরছেন মানুষ।

ভেলোরি টেলরের জন্ম, শৈশব ও কৈশোর কেটেছে যুক্তরাজ্যের কেন্ট শহরে। কিন্তু তিনি জীবন উৎসর্গ করেছেন বাংলাদেশে আর্ত-মানবতার সেবায়। বাংলাদেশেই কাটালেন বর্ণিল জীবন।

অনুপ্রেরণীয় এই মহীয়সী দেশে-বিদেশে বহু সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। দুস্থ, দুর্গত মানুষের সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ অ্যাম্পায়ার পদকে ভূষিত করে। এ ছাড়া ১৯৯৬ সালে তিনি আর্থার আয়ার স্বর্ণপদক পেয়েছেন। স্বাস্থ্যসেবায় অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯৮ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করেন।

ভেলোরি টেলর এ দেশের মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন তার জীবনের সব আনন্দ-বেদনা। মানবসেবায় তার নিঃস্বার্থ পথচলা আমাদেরও এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগায়।

 

বঞ্চিত নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন অ্যাঞ্জেলা গোমেজ

অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। বঞ্চিত ও নির্যাতিত নারীদের নতুনভাবে বাঁচতে শিখিয়েছেন তিনি। তাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে রাখছেন অগ্রণী ভূমিকা। তার প্রতিষ্ঠান ‘বাঁচতে শেখা’ তিন দশকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় ১ কোটি নারী ও শিশুকে দিয়েছে নতুন জীবন। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ব্যক্তিজীবনে নানা চড়াই-উতরাই পার করেছেন। বহু বাধা এসেছে তবু দমে যাননি। ১৯৭৪ সালে বিএ পাস করেন তিনি। তখন পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষকতাও করতেন। ছুটির দিনগুলোতে সহকর্মীদের নিয়ে ঘুরে বেড়াতেন যশোর ও ঝিনাইদহের গ্রামগুলোতে। সেখানে দুঃখী ও নির্যাতিত নারীদের জীবনযাপন দেখে অ্যাঞ্জেলা গোমেজ তাদের ভাগ্যবদলের স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। ১৯৭৬-৭৭ সালে সাতক্ষীরা, রাজশাহী ও বরিশালে গিয়ে হস্তশিল্পের ওপর নিজে প্রশিক্ষণ নেন। এরপর যশোর ও ঝিনাইদহের গ্রামে গ্রামে গিয়ে নারীদের দলবদ্ধ করে সেগুলো শেখাতে শুরু করেন। অবহেলিত, নির্যাতিত নারীরা স্বাবলম্বী হতে শুরু করে। তার হাতেই ১৯৮১ সালে যাত্রা শুরু হয় ‘বাঁচতে শেখা’র। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ তার সংগঠন ‘বাঁচতে শেখা’র মাধ্যমে গ্রামের অসহায় নির্যাতিত গরিব মহিলাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেন। শিক্ষা প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি বয়স্ক মহিলাও সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের দিয়ে থাকে। মা ও শিশুস্বাস্থ্য পরিচর্যা প্রকল্পের আওতায় মহিলাদের গর্ভধারণ, সন্তান প্রসব, প্রসূতি সেবা ছাড়াও জরুরি চিকিৎসাসেবা দেয়। শিশুদের ছয়টি মারাত্মক রোগের টিকাও প্রদান করা হয় এ প্রকল্পে। এ ছাড়া মহিলাদের ভোট শিক্ষা প্রকল্প, প্রতিবন্ধীদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা, হস্তশিল্প, কৃষিক্ষেত্র, হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন, মৌচাষ, রেশম চাষ, মৎস্য চাষ, ঘূর্ণায়মান ঋণের ক্ষেত্রেও ‘বাঁচতে শেখা’ প্রশংসনীয় সাফল্য দেখিয়েছে। নারী-পুরুষের সমান অধিকার, লিঙ্গ বৈষম্য দূরীকরণে অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ও তার ‘বাঁচতে শেখা’র অবদান দেশে-বিদেশে, সর্বত্র প্রশংসিত হয়েছে।

১৯৫২ সালে গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ থানার মাল্লা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন অ্যাঞ্জেলা গোমেজ। নির্যাতিত-নিপীড়িত নারীর অধিকার রক্ষায় নিজের জীবনের সবকিছুই উৎসর্গ করেছেন তিনি। স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৯ সালে ‘এশিয়ার  নোবেল পুরস্কার’ নামে অভিহিত ফিলিপাইনের ম্যাগসেসে পুরস্কার লাভ করেন তিনি। ২০১৪ সালে ভারতের কিট বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডি-লিট উপাধিতে ভূষিত করে। এ ছাড়া ১৯৮৮ ও ২০০১-এ পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ সমাজকর্মী পুরস্কার, ১৯৯৯ সালে বেগম রোকেয়া পদক, ১৯৯৭ সালে পাক্ষিক অনন্যা পুরস্কার, হস্তশিল্পে জাতীয়ভাবে ১৯৮২, ১৯৮৫, ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে স্বর্ণপদকসহ আরও অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন। অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ম্যাগসেসে পুরস্কার থেকে প্রাপ্ত পুরো অর্থ জমিয়ে রেখেছেন একটি গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য। এখানে সুবিধাবঞ্চিতরা বিনা খরচে পড়তে পারবে— এটি তার স্বপ্ন। নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে বাঁচতে শেখার যে স্বপ্ন আমাদের তিনি দেখিয়েছেন সেটি অমূল্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

১০ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

২৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা