শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ মে, ২০১৭

সংবাদপত্রের একাল সেকাল

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রের একাল সেকাল

দেশ-বিদেশের নানা ঘটনা তাত্ক্ষণিকভাবে জানার নির্ভরযোগ্য মাধ্যম সংবাদপত্র। ১৭৮০ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে আজ পর্যন্ত পাড়ি দিতে হয়েছে নানা চড়াই-উতরাই। সে ইতিহাস ও বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি

 

সংবাদপত্র এই সময়ে

১৮৩৫ সালের আগস্ট মাসে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা স্বীকার করে আইন প্রণয়ন হয়। সে সময়কার গভর্নর জেনারেল মেটকাফ লাইসেন্সের প্রথা পুরোপুরি তুলে দেন এবং ডিক্লারেশনের পদ্ধতি অনেক সহজ করেন। পরবর্তীতে আইন পরিবর্তিত হলেও মেটকাফের আইন যুক্তিপূর্ণ হওয়ায় তা ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৮৫৭ সালে সিপাহি বিপ্লবের সময়ে লর্ড ক্যানিং-এর করা বিধিনিষেধ সব সংবাদপত্রের জন্যই প্রযোজ্য ছিল। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক আন্দোলন শুরু হয় তার পরিপ্রেক্ষিতে দেশীয় পত্রিকাগুলো সরকারের সমালোচনায় মুখর হয়ে ওঠে। এই সমালোচনা বন্ধ করতে সরকার ১৯০৮, ১৯১০ ও ১৯১১ সালে অন্তত তিনটি আইন পাস করে। এ ছাড়াও ১৯৩১ সালের ভারতীয় প্রেস আইন দমন-পীড়নের অঙ্গ হিসেবে কাজ করে। রাজনৈতিক উত্তাল, আন্দোলন আর আপামর জনতার মনের কথা পত্রিকার মাধ্যমে উঠে এসেছে। সেসব খবর ছড়িয়েছে বিশ্বের নানা প্রান্তে। আর তাই শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুর মুখে নানা চড়াই-উতরায় পার করে সংবাদপত্র আজকের এই অবস্থানে। আমাদের দেশে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েও সংবাদপত্রের ছিল অনন্য ভূমিকা। নানাবিধ খবর আদান-প্রদান, বিশ্বের কাছে দমন-পীড়নের চিত্র তুলে ধরা সবই সম্ভব হয়েছে পত্রিকার মাধ্যমে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে এ পর্যন্ত সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় এসেছে নানা বাধা-বিপত্তি। এরপরও তার ব্যাপ্তির স্বাক্ষর রেখে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টিকে আছে পত্রিকাগুলো। বর্তমানে দেশে দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, অনলাইন, রেডিও মিলিয়ে জাতীয় ও মফস্বলের পত্রিকার সংখ্যা ১ হাজার ১৮৭টি। তবে সংবাদমাধ্যমকে যৌক্তিক গতিতে চলা, সরকার, জনগণ ও দেশের স্বার্থে বাস্তবিক রাখতে দেশে বহাল আছে সরকারি আইন। সে আইনের মারফতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ কার্যকর হচ্ছে। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ ও পরিবেশনের যে ট্রেন্ড আমাদের সংস্কৃতিতে চালু হয়েছে তাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই পেশাকে এখন নির্ভরতা, আধুনিকতা ও পেশাদারিত্বের কাতারে দাঁড় করানো সম্ভব হয়েছে। আমরা একদিন আগের খবর কাগজে এবং পাশাপাশি তাত্ক্ষণিক সংবাদ পাচ্ছি অনলাইন ভার্সনে। যে কোনো সময় মোবাইলের মাধ্যমেও জেনে নেওয়া যাচ্ছে সর্বশেষ সংবাদটি।

 

সরকার কাঁপানো

হিকির পত্রিকা বন্ধ হলেও এর ভূমিকা সম্পর্কে সরকার সচেতন হয়েছিল। সে জন্য বেসরকারি পত্রিকাকে সরকার সন্দেহের চোখে দেখত। তাই সরকার আর্থিক সহায়তা দিয়ে ১৭৮৪ সালে সরকারি ছাপাখানা থেকে ‘ক্যালকাটা গেজেট’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করে। প্রতিকূলতার মাঝেও ১৭৯০-এর দশকের শেষ দিকে কলকাতা থেকে বেশ কয়েকটি সাপ্তাহিক এবং মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। তাদের মধ্যে সরকারের সমালোচনা করে বেশকিছু সম্পাদককে বিলেতে ফেরত যেতে হয়। ১৭৯৪ সালে ‘ইন্ডিয়ান ওয়ার্ল্ড’ পত্রিকার সম্পাদক উইলিয়াম ডুয়েনকে সৈন্যরা গ্রেফতার করে জাহাজে তুলে বিলেত পাঠায়। এরপর ‘বেঙ্গল হুর্কার্স’ পত্রিকার মালিক ডক্টর চার্লস ম্যাকনিলেরও একই অবস্থা হয়।

রেগুলেশন জারি

পত্রিকা প্রকাশের দুই দশকের মধ্যে সরকার এবং সংবাদপত্রের সম্পর্ক এতই তিক্ত হয় যে, ১৭৯৯ সালের মে মাসে নতুন গভর্নর জেনারেল মার্কুইস অব ওয়েলসলি পত্রিকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ‘প্রেস রেগুলেশন্স’ চালু করেন। তবে পত্র-পত্রিকার ওপর কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ থাকে। গভর্নর জেনারেল হওয়ার পর লর্ড হেস্টিংস ১৮১৩ সালে প্রেস রেগুলেশন্সকে আরও জোরদার করেন। এরপর ১৮১৮ সালে আইন খানিকটা সংশোধন হয়। বছরের শেষ দিকে জেমস সিল্ক বাকিংহ্যাম ‘ক্যালকাটা জার্নাল’ নামে একটি অর্ধ-সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। বাকিংহ্যামই ভারতবর্ষের প্রথম সম্পাদক যিনি ন্যায় এবং নীতির কারণে সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। শেষে তাকেও ভারত ছাড়তে বাধ্য করা হয়।

বাতিল হয় সে রেগুলেশন

রামমোহন রায়সহ কলকাতার কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ‘প্রেস রেগুলেশন্স’ আইন বাতিল করার জন্য আবেদন জানান। কিন্তু আদালত নাকচ করে সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরও সম্প্রসারণের আদেশ দেয়। সে আইনে কোম্পানির কোনো কর্মচারী পত্র-পত্রিকার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবে না। প্রতিবাদ হিসেবে রামমোহন নিজের ফারসি পত্রিকা ‘মিরাতুল আখবার’-এর প্রকাশ বন্ধ করে দেন। তারপর ১৮৩৫ সালে চার্লস মেটকাফ গভর্নর জেনারেল হলে উইলিয়াম অ্যাডাম, ডেভিড হেয়ার, দ্বারকানাথ ঠাকুর, রসিককৃষ্ণ মল্লিক, রসময় দত্ত প্রমুখ মিলে জন অ্যাডামের কাছে আবার আবেদন জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে স্বীকার করে একটি আইনের খসড়া তৈরি করা হয়।

 

পত্রিকার আগেই প্রেস

অন্যান্য ইংরেজ যুবকের মতোই জেমস অগাস্টাস হিকি ১৭৭২ সালে ভারতে এসেছিলেন ভাগ্য ফেরাতে। প্রথমে একজন শৈল্য চিকিৎসকের সহকারী হিসেবে কাজ করা, পরবর্তীতে জীবিকার জন্য জাহাজ থেকে মাল খালাসের কাজ। কিন্তু ১৭৭৫-৭৬ সালে তার মালপত্র পানিতে ডুবে যাওয়ায় ব্যবসায় ব্যাপক লোকসান হয়। দেনার দায়ে ১৭৭৬ সালে জেলে গেলেও তার উকিল উইলিয়াম হিকির সহায়তায় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। তখনও তার হাতে কিছু টাকা-পয়সা অবশিষ্ট ছিল। এরপর খুব সম্ভবত ১৭৭৭ সালে কলকাতায় প্রথম প্রেস স্থাপন করেন। দ্রুত ধনী হওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হিসেবে এই ছাপাখানাকে বেছে নেন। সে সময় কিছু টাইপ সংগ্রহ করেন এবং লোকদের সাহায্যে একটি কাঠের প্রেস তৈরি করিয়ে নেন। এই প্রেসই ছিল বঙ্গদেশের প্রথম ছাপাখানা। একমাত্র প্রেসের মালিক হিসেবে বেশ লাভও করেন।

 

প্রথম পত্রিকা

কলকাতায় কোনো পত্রিকা নেই। এই ব্যবসায় লাভবান হওয়া যাবে বলে হিকির পর্যবেক্ষণ ছিল। প্রায় আড়াই বছর একচেটিয়া ছাপাখানা চালানোর পর হিকি একটি পত্রিকা বের করলেন। পত্রিকার নাম দিলেন নিজের নামের সঙ্গে মিলিয়ে। ১৭৮০ সালের ২৯ জানুয়ারি বের হওয়া এ পত্রিকার নাম দেন ‘হিকি’জ বেঙ্গল গেজেট’।

পত্রিকার মালিক এবং সম্পাদক ছিলেন জেমস অগাস্টাস হিকি নিজেই। পত্রিকা প্রকাশিত হওয়ার কিছুদিন পরই সরকারি রোষে পড়েন। অবশ্য এখানে হিকির স্বেচ্ছাচারিতা ছিল অনেক বেশি। পত্রিকায় প্রকাশিত খবর বা ফিচারের মান যেমনই হোক না কেন, হিকি অল্পকালের মধ্যেই আবিষ্কার করেন তার হাতে একটি শক্তিশালী অস্ত্র রয়েছে। এই অস্ত্রের মাধ্যমে জনগণ পর্যন্ত যে কোনো বার্তা তার পক্ষেই বেশি পৌঁছানো সম্ভব। আর তাই খুব দ্রুত সে অস্ত্রের ব্যবহার শুরু করলেন।

 

প্রথম পত্রিকার অপমৃত্যু

হিকির প্রচারিত খবরে গভর্নর জেনারেল হেস্টিংস থেকে শুরু করে কোম্পানির যে কোনো কর্মচারীর সমালোচনা করতে শুরু করলেন। হেস্টিংসকে সাধারণত আক্রমণ করত তার স্ত্রীর নাম করে। তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রূপ, কটাক্ষ এবং ভিত্তিহীন গুজব প্রকাশের কারণে জনগণের কাছ থেকে বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেন। হিকির সরকারবিরোধী মনোভাব লক্ষ্য করে কোম্পানি-সরকারই বার্নার্ড মেসিংক এবং পিটার রিডকে পরোক্ষভাবে সাহায্য দিয়ে ‘দ্য ইন্ডিয়ান গেজেট’ পত্রিকা প্রকাশ করায়। সরকার ডাক বিভাগের মাধ্যমে এই পত্রিকা পাঠানোর সুযোগ দেয়। অন্যদিকে হিকির সঙ্গে সরকারের সম্পর্কে টানাপড়েন দেখা দেয়। এরই জের ধরে পরের বছর হিকির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন হেস্টিংস। এতে হিকি কারাগারে গেলেও একইভাবে ‘বেঙ্গল গেজেট’-এর প্রকাশ অব্যাহত থাকে। ১৭৮২ সালে সরকার হিকির ছাপাখানার সব টাইপ কেড়ে নেয়। এভাবেই ভারতবর্ষের প্রথম পত্রিকার অপমৃত্যু ঘটে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন