শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ মে, ২০১৭

সংবাদপত্রের একাল সেকাল

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রের একাল সেকাল

দেশ-বিদেশের নানা ঘটনা তাত্ক্ষণিকভাবে জানার নির্ভরযোগ্য মাধ্যম সংবাদপত্র। ১৭৮০ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে আজ পর্যন্ত পাড়ি দিতে হয়েছে নানা চড়াই-উতরাই। সে ইতিহাস ও বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি

 

সংবাদপত্র এই সময়ে

১৮৩৫ সালের আগস্ট মাসে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা স্বীকার করে আইন প্রণয়ন হয়। সে সময়কার গভর্নর জেনারেল মেটকাফ লাইসেন্সের প্রথা পুরোপুরি তুলে দেন এবং ডিক্লারেশনের পদ্ধতি অনেক সহজ করেন। পরবর্তীতে আইন পরিবর্তিত হলেও মেটকাফের আইন যুক্তিপূর্ণ হওয়ায় তা ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৮৫৭ সালে সিপাহি বিপ্লবের সময়ে লর্ড ক্যানিং-এর করা বিধিনিষেধ সব সংবাদপত্রের জন্যই প্রযোজ্য ছিল। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক আন্দোলন শুরু হয় তার পরিপ্রেক্ষিতে দেশীয় পত্রিকাগুলো সরকারের সমালোচনায় মুখর হয়ে ওঠে। এই সমালোচনা বন্ধ করতে সরকার ১৯০৮, ১৯১০ ও ১৯১১ সালে অন্তত তিনটি আইন পাস করে। এ ছাড়াও ১৯৩১ সালের ভারতীয় প্রেস আইন দমন-পীড়নের অঙ্গ হিসেবে কাজ করে। রাজনৈতিক উত্তাল, আন্দোলন আর আপামর জনতার মনের কথা পত্রিকার মাধ্যমে উঠে এসেছে। সেসব খবর ছড়িয়েছে বিশ্বের নানা প্রান্তে। আর তাই শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুর মুখে নানা চড়াই-উতরায় পার করে সংবাদপত্র আজকের এই অবস্থানে। আমাদের দেশে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েও সংবাদপত্রের ছিল অনন্য ভূমিকা। নানাবিধ খবর আদান-প্রদান, বিশ্বের কাছে দমন-পীড়নের চিত্র তুলে ধরা সবই সম্ভব হয়েছে পত্রিকার মাধ্যমে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে এ পর্যন্ত সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় এসেছে নানা বাধা-বিপত্তি। এরপরও তার ব্যাপ্তির স্বাক্ষর রেখে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টিকে আছে পত্রিকাগুলো। বর্তমানে দেশে দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, অনলাইন, রেডিও মিলিয়ে জাতীয় ও মফস্বলের পত্রিকার সংখ্যা ১ হাজার ১৮৭টি। তবে সংবাদমাধ্যমকে যৌক্তিক গতিতে চলা, সরকার, জনগণ ও দেশের স্বার্থে বাস্তবিক রাখতে দেশে বহাল আছে সরকারি আইন। সে আইনের মারফতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ কার্যকর হচ্ছে। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ ও পরিবেশনের যে ট্রেন্ড আমাদের সংস্কৃতিতে চালু হয়েছে তাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই পেশাকে এখন নির্ভরতা, আধুনিকতা ও পেশাদারিত্বের কাতারে দাঁড় করানো সম্ভব হয়েছে। আমরা একদিন আগের খবর কাগজে এবং পাশাপাশি তাত্ক্ষণিক সংবাদ পাচ্ছি অনলাইন ভার্সনে। যে কোনো সময় মোবাইলের মাধ্যমেও জেনে নেওয়া যাচ্ছে সর্বশেষ সংবাদটি।

 

সরকার কাঁপানো

হিকির পত্রিকা বন্ধ হলেও এর ভূমিকা সম্পর্কে সরকার সচেতন হয়েছিল। সে জন্য বেসরকারি পত্রিকাকে সরকার সন্দেহের চোখে দেখত। তাই সরকার আর্থিক সহায়তা দিয়ে ১৭৮৪ সালে সরকারি ছাপাখানা থেকে ‘ক্যালকাটা গেজেট’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করে। প্রতিকূলতার মাঝেও ১৭৯০-এর দশকের শেষ দিকে কলকাতা থেকে বেশ কয়েকটি সাপ্তাহিক এবং মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। তাদের মধ্যে সরকারের সমালোচনা করে বেশকিছু সম্পাদককে বিলেতে ফেরত যেতে হয়। ১৭৯৪ সালে ‘ইন্ডিয়ান ওয়ার্ল্ড’ পত্রিকার সম্পাদক উইলিয়াম ডুয়েনকে সৈন্যরা গ্রেফতার করে জাহাজে তুলে বিলেত পাঠায়। এরপর ‘বেঙ্গল হুর্কার্স’ পত্রিকার মালিক ডক্টর চার্লস ম্যাকনিলেরও একই অবস্থা হয়।

রেগুলেশন জারি

পত্রিকা প্রকাশের দুই দশকের মধ্যে সরকার এবং সংবাদপত্রের সম্পর্ক এতই তিক্ত হয় যে, ১৭৯৯ সালের মে মাসে নতুন গভর্নর জেনারেল মার্কুইস অব ওয়েলসলি পত্রিকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ‘প্রেস রেগুলেশন্স’ চালু করেন। তবে পত্র-পত্রিকার ওপর কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ থাকে। গভর্নর জেনারেল হওয়ার পর লর্ড হেস্টিংস ১৮১৩ সালে প্রেস রেগুলেশন্সকে আরও জোরদার করেন। এরপর ১৮১৮ সালে আইন খানিকটা সংশোধন হয়। বছরের শেষ দিকে জেমস সিল্ক বাকিংহ্যাম ‘ক্যালকাটা জার্নাল’ নামে একটি অর্ধ-সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। বাকিংহ্যামই ভারতবর্ষের প্রথম সম্পাদক যিনি ন্যায় এবং নীতির কারণে সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। শেষে তাকেও ভারত ছাড়তে বাধ্য করা হয়।

বাতিল হয় সে রেগুলেশন

রামমোহন রায়সহ কলকাতার কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ‘প্রেস রেগুলেশন্স’ আইন বাতিল করার জন্য আবেদন জানান। কিন্তু আদালত নাকচ করে সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরও সম্প্রসারণের আদেশ দেয়। সে আইনে কোম্পানির কোনো কর্মচারী পত্র-পত্রিকার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবে না। প্রতিবাদ হিসেবে রামমোহন নিজের ফারসি পত্রিকা ‘মিরাতুল আখবার’-এর প্রকাশ বন্ধ করে দেন। তারপর ১৮৩৫ সালে চার্লস মেটকাফ গভর্নর জেনারেল হলে উইলিয়াম অ্যাডাম, ডেভিড হেয়ার, দ্বারকানাথ ঠাকুর, রসিককৃষ্ণ মল্লিক, রসময় দত্ত প্রমুখ মিলে জন অ্যাডামের কাছে আবার আবেদন জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে স্বীকার করে একটি আইনের খসড়া তৈরি করা হয়।

 

পত্রিকার আগেই প্রেস

অন্যান্য ইংরেজ যুবকের মতোই জেমস অগাস্টাস হিকি ১৭৭২ সালে ভারতে এসেছিলেন ভাগ্য ফেরাতে। প্রথমে একজন শৈল্য চিকিৎসকের সহকারী হিসেবে কাজ করা, পরবর্তীতে জীবিকার জন্য জাহাজ থেকে মাল খালাসের কাজ। কিন্তু ১৭৭৫-৭৬ সালে তার মালপত্র পানিতে ডুবে যাওয়ায় ব্যবসায় ব্যাপক লোকসান হয়। দেনার দায়ে ১৭৭৬ সালে জেলে গেলেও তার উকিল উইলিয়াম হিকির সহায়তায় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। তখনও তার হাতে কিছু টাকা-পয়সা অবশিষ্ট ছিল। এরপর খুব সম্ভবত ১৭৭৭ সালে কলকাতায় প্রথম প্রেস স্থাপন করেন। দ্রুত ধনী হওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হিসেবে এই ছাপাখানাকে বেছে নেন। সে সময় কিছু টাইপ সংগ্রহ করেন এবং লোকদের সাহায্যে একটি কাঠের প্রেস তৈরি করিয়ে নেন। এই প্রেসই ছিল বঙ্গদেশের প্রথম ছাপাখানা। একমাত্র প্রেসের মালিক হিসেবে বেশ লাভও করেন।

 

প্রথম পত্রিকা

কলকাতায় কোনো পত্রিকা নেই। এই ব্যবসায় লাভবান হওয়া যাবে বলে হিকির পর্যবেক্ষণ ছিল। প্রায় আড়াই বছর একচেটিয়া ছাপাখানা চালানোর পর হিকি একটি পত্রিকা বের করলেন। পত্রিকার নাম দিলেন নিজের নামের সঙ্গে মিলিয়ে। ১৭৮০ সালের ২৯ জানুয়ারি বের হওয়া এ পত্রিকার নাম দেন ‘হিকি’জ বেঙ্গল গেজেট’।

পত্রিকার মালিক এবং সম্পাদক ছিলেন জেমস অগাস্টাস হিকি নিজেই। পত্রিকা প্রকাশিত হওয়ার কিছুদিন পরই সরকারি রোষে পড়েন। অবশ্য এখানে হিকির স্বেচ্ছাচারিতা ছিল অনেক বেশি। পত্রিকায় প্রকাশিত খবর বা ফিচারের মান যেমনই হোক না কেন, হিকি অল্পকালের মধ্যেই আবিষ্কার করেন তার হাতে একটি শক্তিশালী অস্ত্র রয়েছে। এই অস্ত্রের মাধ্যমে জনগণ পর্যন্ত যে কোনো বার্তা তার পক্ষেই বেশি পৌঁছানো সম্ভব। আর তাই খুব দ্রুত সে অস্ত্রের ব্যবহার শুরু করলেন।

 

প্রথম পত্রিকার অপমৃত্যু

হিকির প্রচারিত খবরে গভর্নর জেনারেল হেস্টিংস থেকে শুরু করে কোম্পানির যে কোনো কর্মচারীর সমালোচনা করতে শুরু করলেন। হেস্টিংসকে সাধারণত আক্রমণ করত তার স্ত্রীর নাম করে। তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রূপ, কটাক্ষ এবং ভিত্তিহীন গুজব প্রকাশের কারণে জনগণের কাছ থেকে বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেন। হিকির সরকারবিরোধী মনোভাব লক্ষ্য করে কোম্পানি-সরকারই বার্নার্ড মেসিংক এবং পিটার রিডকে পরোক্ষভাবে সাহায্য দিয়ে ‘দ্য ইন্ডিয়ান গেজেট’ পত্রিকা প্রকাশ করায়। সরকার ডাক বিভাগের মাধ্যমে এই পত্রিকা পাঠানোর সুযোগ দেয়। অন্যদিকে হিকির সঙ্গে সরকারের সম্পর্কে টানাপড়েন দেখা দেয়। এরই জের ধরে পরের বছর হিকির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন হেস্টিংস। এতে হিকি কারাগারে গেলেও একইভাবে ‘বেঙ্গল গেজেট’-এর প্রকাশ অব্যাহত থাকে। ১৭৮২ সালে সরকার হিকির ছাপাখানার সব টাইপ কেড়ে নেয়। এভাবেই ভারতবর্ষের প্রথম পত্রিকার অপমৃত্যু ঘটে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম