শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ মে, ২০১৭

সংবাদপত্রের একাল সেকাল

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রের একাল সেকাল

দেশ-বিদেশের নানা ঘটনা তাত্ক্ষণিকভাবে জানার নির্ভরযোগ্য মাধ্যম সংবাদপত্র। ১৭৮০ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে আজ পর্যন্ত পাড়ি দিতে হয়েছে নানা চড়াই-উতরাই। সে ইতিহাস ও বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন— তানিয়া তুষ্টি

 

সংবাদপত্র এই সময়ে

১৮৩৫ সালের আগস্ট মাসে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা স্বীকার করে আইন প্রণয়ন হয়। সে সময়কার গভর্নর জেনারেল মেটকাফ লাইসেন্সের প্রথা পুরোপুরি তুলে দেন এবং ডিক্লারেশনের পদ্ধতি অনেক সহজ করেন। পরবর্তীতে আইন পরিবর্তিত হলেও মেটকাফের আইন যুক্তিপূর্ণ হওয়ায় তা ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৮৫৭ সালে সিপাহি বিপ্লবের সময়ে লর্ড ক্যানিং-এর করা বিধিনিষেধ সব সংবাদপত্রের জন্যই প্রযোজ্য ছিল। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক আন্দোলন শুরু হয় তার পরিপ্রেক্ষিতে দেশীয় পত্রিকাগুলো সরকারের সমালোচনায় মুখর হয়ে ওঠে। এই সমালোচনা বন্ধ করতে সরকার ১৯০৮, ১৯১০ ও ১৯১১ সালে অন্তত তিনটি আইন পাস করে। এ ছাড়াও ১৯৩১ সালের ভারতীয় প্রেস আইন দমন-পীড়নের অঙ্গ হিসেবে কাজ করে। রাজনৈতিক উত্তাল, আন্দোলন আর আপামর জনতার মনের কথা পত্রিকার মাধ্যমে উঠে এসেছে। সেসব খবর ছড়িয়েছে বিশ্বের নানা প্রান্তে। আর তাই শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুর মুখে নানা চড়াই-উতরায় পার করে সংবাদপত্র আজকের এই অবস্থানে। আমাদের দেশে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়েও সংবাদপত্রের ছিল অনন্য ভূমিকা। নানাবিধ খবর আদান-প্রদান, বিশ্বের কাছে দমন-পীড়নের চিত্র তুলে ধরা সবই সম্ভব হয়েছে পত্রিকার মাধ্যমে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময় থেকে এ পর্যন্ত সংবাদপত্রের স্বাধীনতায় এসেছে নানা বাধা-বিপত্তি। এরপরও তার ব্যাপ্তির স্বাক্ষর রেখে ২০১৭ সাল পর্যন্ত টিকে আছে পত্রিকাগুলো। বর্তমানে দেশে দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক, অনলাইন, রেডিও মিলিয়ে জাতীয় ও মফস্বলের পত্রিকার সংখ্যা ১ হাজার ১৮৭টি। তবে সংবাদমাধ্যমকে যৌক্তিক গতিতে চলা, সরকার, জনগণ ও দেশের স্বার্থে বাস্তবিক রাখতে দেশে বহাল আছে সরকারি আইন। সে আইনের মারফতে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ কার্যকর হচ্ছে। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ ও পরিবেশনের যে ট্রেন্ড আমাদের সংস্কৃতিতে চালু হয়েছে তাতে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই পেশাকে এখন নির্ভরতা, আধুনিকতা ও পেশাদারিত্বের কাতারে দাঁড় করানো সম্ভব হয়েছে। আমরা একদিন আগের খবর কাগজে এবং পাশাপাশি তাত্ক্ষণিক সংবাদ পাচ্ছি অনলাইন ভার্সনে। যে কোনো সময় মোবাইলের মাধ্যমেও জেনে নেওয়া যাচ্ছে সর্বশেষ সংবাদটি।

 

সরকার কাঁপানো

হিকির পত্রিকা বন্ধ হলেও এর ভূমিকা সম্পর্কে সরকার সচেতন হয়েছিল। সে জন্য বেসরকারি পত্রিকাকে সরকার সন্দেহের চোখে দেখত। তাই সরকার আর্থিক সহায়তা দিয়ে ১৭৮৪ সালে সরকারি ছাপাখানা থেকে ‘ক্যালকাটা গেজেট’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করে। প্রতিকূলতার মাঝেও ১৭৯০-এর দশকের শেষ দিকে কলকাতা থেকে বেশ কয়েকটি সাপ্তাহিক এবং মাসিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়। তাদের মধ্যে সরকারের সমালোচনা করে বেশকিছু সম্পাদককে বিলেতে ফেরত যেতে হয়। ১৭৯৪ সালে ‘ইন্ডিয়ান ওয়ার্ল্ড’ পত্রিকার সম্পাদক উইলিয়াম ডুয়েনকে সৈন্যরা গ্রেফতার করে জাহাজে তুলে বিলেত পাঠায়। এরপর ‘বেঙ্গল হুর্কার্স’ পত্রিকার মালিক ডক্টর চার্লস ম্যাকনিলেরও একই অবস্থা হয়।

রেগুলেশন জারি

পত্রিকা প্রকাশের দুই দশকের মধ্যে সরকার এবং সংবাদপত্রের সম্পর্ক এতই তিক্ত হয় যে, ১৭৯৯ সালের মে মাসে নতুন গভর্নর জেনারেল মার্কুইস অব ওয়েলসলি পত্রিকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ‘প্রেস রেগুলেশন্স’ চালু করেন। তবে পত্র-পত্রিকার ওপর কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ থাকে। গভর্নর জেনারেল হওয়ার পর লর্ড হেস্টিংস ১৮১৩ সালে প্রেস রেগুলেশন্সকে আরও জোরদার করেন। এরপর ১৮১৮ সালে আইন খানিকটা সংশোধন হয়। বছরের শেষ দিকে জেমস সিল্ক বাকিংহ্যাম ‘ক্যালকাটা জার্নাল’ নামে একটি অর্ধ-সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। বাকিংহ্যামই ভারতবর্ষের প্রথম সম্পাদক যিনি ন্যায় এবং নীতির কারণে সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করেন। শেষে তাকেও ভারত ছাড়তে বাধ্য করা হয়।

বাতিল হয় সে রেগুলেশন

রামমোহন রায়সহ কলকাতার কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ‘প্রেস রেগুলেশন্স’ আইন বাতিল করার জন্য আবেদন জানান। কিন্তু আদালত নাকচ করে সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণ আইনকে আরও সম্প্রসারণের আদেশ দেয়। সে আইনে কোম্পানির কোনো কর্মচারী পত্র-পত্রিকার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবে না। প্রতিবাদ হিসেবে রামমোহন নিজের ফারসি পত্রিকা ‘মিরাতুল আখবার’-এর প্রকাশ বন্ধ করে দেন। তারপর ১৮৩৫ সালে চার্লস মেটকাফ গভর্নর জেনারেল হলে উইলিয়াম অ্যাডাম, ডেভিড হেয়ার, দ্বারকানাথ ঠাকুর, রসিককৃষ্ণ মল্লিক, রসময় দত্ত প্রমুখ মিলে জন অ্যাডামের কাছে আবার আবেদন জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে স্বীকার করে একটি আইনের খসড়া তৈরি করা হয়।

 

পত্রিকার আগেই প্রেস

অন্যান্য ইংরেজ যুবকের মতোই জেমস অগাস্টাস হিকি ১৭৭২ সালে ভারতে এসেছিলেন ভাগ্য ফেরাতে। প্রথমে একজন শৈল্য চিকিৎসকের সহকারী হিসেবে কাজ করা, পরবর্তীতে জীবিকার জন্য জাহাজ থেকে মাল খালাসের কাজ। কিন্তু ১৭৭৫-৭৬ সালে তার মালপত্র পানিতে ডুবে যাওয়ায় ব্যবসায় ব্যাপক লোকসান হয়। দেনার দায়ে ১৭৭৬ সালে জেলে গেলেও তার উকিল উইলিয়াম হিকির সহায়তায় তিনি কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। তখনও তার হাতে কিছু টাকা-পয়সা অবশিষ্ট ছিল। এরপর খুব সম্ভবত ১৭৭৭ সালে কলকাতায় প্রথম প্রেস স্থাপন করেন। দ্রুত ধনী হওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হিসেবে এই ছাপাখানাকে বেছে নেন। সে সময় কিছু টাইপ সংগ্রহ করেন এবং লোকদের সাহায্যে একটি কাঠের প্রেস তৈরি করিয়ে নেন। এই প্রেসই ছিল বঙ্গদেশের প্রথম ছাপাখানা। একমাত্র প্রেসের মালিক হিসেবে বেশ লাভও করেন।

 

প্রথম পত্রিকা

কলকাতায় কোনো পত্রিকা নেই। এই ব্যবসায় লাভবান হওয়া যাবে বলে হিকির পর্যবেক্ষণ ছিল। প্রায় আড়াই বছর একচেটিয়া ছাপাখানা চালানোর পর হিকি একটি পত্রিকা বের করলেন। পত্রিকার নাম দিলেন নিজের নামের সঙ্গে মিলিয়ে। ১৭৮০ সালের ২৯ জানুয়ারি বের হওয়া এ পত্রিকার নাম দেন ‘হিকি’জ বেঙ্গল গেজেট’।

পত্রিকার মালিক এবং সম্পাদক ছিলেন জেমস অগাস্টাস হিকি নিজেই। পত্রিকা প্রকাশিত হওয়ার কিছুদিন পরই সরকারি রোষে পড়েন। অবশ্য এখানে হিকির স্বেচ্ছাচারিতা ছিল অনেক বেশি। পত্রিকায় প্রকাশিত খবর বা ফিচারের মান যেমনই হোক না কেন, হিকি অল্পকালের মধ্যেই আবিষ্কার করেন তার হাতে একটি শক্তিশালী অস্ত্র রয়েছে। এই অস্ত্রের মাধ্যমে জনগণ পর্যন্ত যে কোনো বার্তা তার পক্ষেই বেশি পৌঁছানো সম্ভব। আর তাই খুব দ্রুত সে অস্ত্রের ব্যবহার শুরু করলেন।

 

প্রথম পত্রিকার অপমৃত্যু

হিকির প্রচারিত খবরে গভর্নর জেনারেল হেস্টিংস থেকে শুরু করে কোম্পানির যে কোনো কর্মচারীর সমালোচনা করতে শুরু করলেন। হেস্টিংসকে সাধারণত আক্রমণ করত তার স্ত্রীর নাম করে। তাদের বিরুদ্ধে বিদ্রূপ, কটাক্ষ এবং ভিত্তিহীন গুজব প্রকাশের কারণে জনগণের কাছ থেকে বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেন। হিকির সরকারবিরোধী মনোভাব লক্ষ্য করে কোম্পানি-সরকারই বার্নার্ড মেসিংক এবং পিটার রিডকে পরোক্ষভাবে সাহায্য দিয়ে ‘দ্য ইন্ডিয়ান গেজেট’ পত্রিকা প্রকাশ করায়। সরকার ডাক বিভাগের মাধ্যমে এই পত্রিকা পাঠানোর সুযোগ দেয়। অন্যদিকে হিকির সঙ্গে সরকারের সম্পর্কে টানাপড়েন দেখা দেয়। এরই জের ধরে পরের বছর হিকির বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন হেস্টিংস। এতে হিকি কারাগারে গেলেও একইভাবে ‘বেঙ্গল গেজেট’-এর প্রকাশ অব্যাহত থাকে। ১৭৮২ সালে সরকার হিকির ছাপাখানার সব টাইপ কেড়ে নেয়। এভাবেই ভারতবর্ষের প্রথম পত্রিকার অপমৃত্যু ঘটে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা