শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বাংলাদেশি সন্তানের বাবা জন ম্যাককেইন

যুদ্ধবন্দী থেকে আমেরিকার শীর্ষ রাজনীতিতে

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধবন্দী থেকে আমেরিকার শীর্ষ রাজনীতিতে

স্ত্রীর কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে রাজনীতির ময়দানে

 

ভিয়েতনামে যুদ্ধবন্দী থাকা ম্যাককেইন দেশে বীরের সম্মান অর্জন করেন। ১৯৮১ সালে নেভির জীবনের ইতি টানেন তিনি। সেনা জীবন কাটিয়ে দেশের জন্য কিছু করার ইচ্ছা নিয়ে নামেন রাজনীতিতে। তার দ্বিতীয় বিয়ে তাকে রাজনীতির মাঠে টেনে আনে। শ্বশুরের বিয়ার কোম্পানির বিশাল ব্যবসায় শীর্ষ রাজনীতিবিদদের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ১৯৮২ সালে অ্যারিজোনা থেকে সিনেটর পদে লড়াইয়ের কথা প্রকাশ্যে আসে। স্ত্রীর কাছ থেকে বড় অঙ্কের টাকা ধার করে খরচ করেন নির্বাচনী প্রচারণায়। ওয়াশিংটন থেকে রাজনৈতিক সহায়তা দেন কেন্দ্রীয় নেতারা। অ্যারিজোনায় প্রাইমারিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে উতরে যান ম্যাককেইন। রিপাবলিকান সমর্থক অধ্যুষিত অঞ্চলে দারুণ সাড়া পান তিনি। সাধারণ নির্বাচনে জয়ের দেখা পান। পরের বছর রিপাবলিকান রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে তিনি নির্বাচিত হন। আমেরিকার রাজনীতিতে প্রভাব বাড়তে শুরু করে তার। ১৯৮৭ সালে ডেমোক্র্যাট প্রতিপক্ষ রিচার্ড কিমব্যালকে হারিয়ে সিনেটর হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। আর্মড সার্ভিস কমিশনের সদস্য হন তিনি। কমার্স কমিটি ও ইন্ডিয়ান অ্যাফেয়ার্স কমিটিতেও জায়গা করে নেন ম্যাককেইন। নেটিভ আমেরিকানদের স্বার্থরক্ষায় তিনি বরাবরের মতোই সোচ্চার ছিলেন। জুয়াড়িদের সমর্থন দিয়ে সমালোচিত হন। তবে সেসব তোয়াক্কা করেননি। সমালোচকদের বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ১৯৮৮ সালে ‘ইন্ডিয়ান গেমিং রেগুলেটরি অ্যাক্ট’ নামের একটি বিলকে আইনে পরিণত করেন। রাষ্ট্রীয় বাজেট নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন। ম্যাককেইনকে নতুন করে চিনতে শুরু করেন সবাই। রিপাবলিকদের জাতীয় কনভেনশনে দুর্দান্ত বক্তব্য রাখেন তিনি। দলের শীর্ষ নেতারা তো বটেই, সাধারণ জনগণের মনেও দাগ কাটেন তিনি। আগামীর নেতা হিসেবে তার ভক্ত বাড়তে থাকে। ডেমোক্র্যাটদের নানা অসঙ্গতি ও ব্যর্থতা তুলে ধরে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার লড়াইয়ে ছিলেন তিনি। ২০০০ সালের রিপাবলিকান প্রাইমারিতে ব্যর্থ হওয়ার পর ২০০৮ সালে সারাহ পলিনকে রানিংমেট হিসেবে নিয়ে বারাক ওবামার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে হেরে যান জন ম্যাককেইন। ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কংগ্রেসে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

 

ভিয়েতনাম যুদ্ধের পাইলট

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা রাজ্যের ছয়বারের সিনেটর ছিলেন জন ম্যাককেইন। লড়াই করেছেন প্রেসিডেন্ট পদেও। যদিও তার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল নেভিতে। সেনা জীবনের প্রতি আগ্রহ তার পরিবার থেকেই এসেছে। ম্যাককেইনের বাবা ও দাদা দুজনেই যুক্তরাষ্ট্রে নেভাল একাডেমি থেকে উচ্চশিক্ষা শেষ করেছিলেন। দুজনেই চার তারকা পাওয়া নেভি অ্যাডমিরাল পর্যায়ে কাজ করেছেন। বাপ-দাদার পথেই হাঁটেন ম্যাককেইন। পেনসাকোলায় প্রায় আড়াই বছর যুদ্ধবিমান চালানোর ট্রেনিং নেন তিনি। আকাশ থেকে মাটিতে আক্রমণের উপযুক্ত পাইলট ট্রেনিং শেষ করেন ১৯৬০ সালের দিকে। এ সময় তাকে দেওয়া হয় ‘এ ওয়ান স্কাইরাইডার’। পরবর্তীতে তিনি ‘সুপারফ্লাইয়ার’ যুদ্ধবিমান চালিয়েছেন। ট্রেনিং সেশনে বেশ কয়েকবার গুরুতর আঘাত পেয়েছেন তিনি। তবু ট্রেনিং চালিয়ে যান এবং শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনীতে যুদ্ধের জন্য নির্বাচিত হন। সে সময় তার বয়স ২৮। তিনি বিয়ে করেন এবং দুই সন্তান দত্তক নেন। তার দুই বছর পর যুদ্ধের জন্য ম্যাককেইনকে ডেকে পাঠানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র সিদ্ধান্ত নেয় ভিয়েতনামে বোমা হামলা জোরালো করবে। ঝটিকা হামলার পরিকল্পনা নিয়ে ‘অপারেশন রোলিং থান্ডার’ যারা চালাবে সেই দলে নাম চলে আসে ম্যাককেইনের। ম্যাককেইনের কয়েকজন সহযোগী পাইলট বন্ধু এই অগোছালো পরিকল্পনা নিয়ে হতাশ ছিলেন। ১৯৬৭ সালের দিকে সমুদ্রে থাকা এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারে ভুলবশত বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ১৩৪ জন মারা যান, অনেক সেনা আগুনে পুড়ে মারাত্মক আহত হন। কোনো মতে প্রাণে বাঁচেন ম্যাককেইন। সেখান থেকে ম্যাককেইনকে অন্য আরেকটি এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ‘অপারেশন রোলিং থান্ডার’ নিয়ে ভিয়েতনামের আকাশে ছুটে যান ম্যাককেইন। উত্তর ভিয়েতনামে তার ২৩তম বোমাবর্ষণে ঘটল বিপদ। তার ‘এ ফোর ই স্কাইশক’ বোমারু বিমানটিকে গুলি করে ভিয়েতনামি সেনারা। ছোড়া হয় মিসাইল। বিমানটি আকাশেই আগুন ধরে যায়। উপায় না পেয়ে প্যারাসুট গায়ে লাফিয়ে পড়েন ম্যাককেইন। ভাগ্য ভালো থাকায় গিয়ে আছড়ে পড়েন এক জলাশয়ে। হাত-পা ভেঙে গেলেও প্রাণে বেঁচে যান। তাকে সেখান থেকে গ্রেফতার করে ভিয়েতনামি সেনারা। প্রায় ৬ বছর যুদ্ধবন্দী ছিলেন তিনি। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরে আসার পর যুদ্ধ বীরত্বের সম্মান পান তিনি। নেভি কমান্ডেশন মেডেল এবং ‘ব্রোঞ্জ স্টার মেডেল’ পান ম্যাককেইন।

 

৬ বছরের জেলজীবন

১৯৬৭ সালের ২৬ অক্টোবর ভিয়েতনামি সেনারা পাইলট ম্যাককেইনকে আটক করে। উত্তর ভিয়েতনামে বিমান থেকে গোলাবর্ষণের সময় তার বিমান মিসাইল ছুড়ে ভূপাতিত করে ভিয়েতনামি সেনারা। কোনো মতে বিমান থেকে লাফিয়ে পড়ে প্রাণে বাঁচেন তিনি। এ সময় পায়ে ও হাতে মারাত্মক আঘাত পান। তাকে ভিয়েতনামি সেনারা গ্রেফতার করে ব্যাপক মারধর ও মার্কিনিদের যুদ্ধের পরিকল্পনা জানতে বার বার নির্যাতন চালায়। তাকে কারাগারে নিয়ে চলে নির্মম নির্যাতন। এরই ফাঁকে ভিয়েতনামি সেনারা জানতে পারে তার বাবা অ্যাডমিরাল পর্যায়ের সেনা কর্মকর্তা। পত্রিকায় এই খবর পেয়ে তাকে চিকিৎসা সেবা দেয় ভিয়েতনামি সেনাবাহিনী। ছয় সপ্তাহ হাসপাতালে কাটিয়ে ফেরা ম্যাককেইনকে জেলে বন্দী করা হয়। হানোইয়ের যে কারাকক্ষে তাকে রাখা হয় সেখানকার যুদ্ধবন্দীরা তার দুর্দশা দেখে ভাবতে শুরু করেন হয়তো আর এক সপ্তাহ টিকবেন না ম্যাককেইন। সেখানে দুই বছর বন্দী জীবন কাটে তার। নির্যাতনের এক পর্যায়ে তাকে ছেড়ে দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, শর্ত ছিল গোপন তথ্য দাও, ছেড়ে দেব— ম্যাককেইন বললেন, ‘মুক্তি দিলে আমার অন্য সৈনিকদেরও দিতে হবে।’ অনড় ম্যাককেইন। ভিয়েতনামি সেনারা ক্ষেপে গেলেন। এরপর আরও সাড়ে তিন বছর যুদ্ধবন্দী জীবন কাটিয়ে ছাড়া পান তিনি। প্রেসিডেন্ট নিক্সন তাকে সম্মাননা জানান।

 

বাংলাদেশি ব্রিজিতের বাবা ম্যাককেইন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে লড়াই করেছেন জন ম্যাককেইন। ২০০৮ সালের লড়াইটি ছিল বেশ আলোচিত। ওবামার বিপক্ষে সেই লড়াইয়ে নামার আগে দলের মনোনয়ন নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করছিলেন তিনি। হুট করেই তখন  নজর কাড়ে তার সন্তান ব্রিজিত। ব্রিজিত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। মনিয়াপলিসে রিপাবলিকান দলের জাতীয় কনভেনশনে ম্যাককেইন সবার সামনে আনেন তার কন্যা ব্রিজিতকে। পালিত কন্যা? মানুষজন বলাবলি করতে লাগল। সবাইকে থামিয়ে তিনি বললেন, ‘ও আমার মেয়ে।’

তার অন্য সন্তানদের সঙ্গে আদরে, স্নেহে একটি পরিবারেই তাকে আগলে রেখেছেন ম্যাককেইন ও তার স্ত্রী। অ্যারিজোনাতে সিনেটর পদে লড়াইয়ের সময় এই মেয়েকে নিয়ে বাজে কথা শুনতে হয়েছিল ম্যাককেইনকে। মেয়ে ব্রিজিত কালো বলে বর্ণবিদ্বেষী কটু কথা ছড়িয়েছিল প্রতিপক্ষ। সেসব ভেসে গেছে বাবার আদরে। রাজনীতিবিদের পরিচয়ের পেছনে ম্যাককেইনের এই মহানুভবতার গল্পের শুরুটা করেছিলেন তার স্ত্রী। ১৯৯১ সালে ম্যাককেইন ও তার স্ত্রী সিন্ডি এসেছিলেন বাংলাদেশে। মাদার তেরেসা হোমে সিন্ডির নজরে পড়ে তালু কাঁটা এতিম এক শিশু। সেই শিশুকেই বুকে তুলে নিলেন ম্যাককেইনের স্ত্রী। বাংলাদেশ থেকে সন্তানটিকে দত্তক নিয়ে ফিরে গেলেন আমেরিকায়। নাম রাখলেন ব্রিজিত। ব্রিজিতকে দত্তক নেওয়ার সেই আবেগময় সময়টার কথা জানা গেছে সিন্ডির কাছ থেকে। ব্রিজিতের চোখে চোখ পড়তেই ম্যাককেইনকে সিন্ডি বলে উঠলেন, ‘এ তো আমারই মেয়ে? দেখুন মেয়েটির সুন্দর চোখ দুটোই বলছে, আমি ওকে ছেড়ে চলে গেলে সে বাঁচবে না।’ আমেরিকায় পৌঁছে ম্যাককেইন বললেন, এখন? সিন্ডি জবাব দিলেন, ‘ও আমার বাড়িতে যাবে।’ শিশুটির মুখে অনেকবার অস্ত্রোপ্রচার করা হলো। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক চেহারায় ফিরে এলো ব্রিজিত। ম্যাককেইনের পরিবারে স্নেহের কমতি ছিল না। বাংলাদেশের ব্রিজিত বড় হতে লাগল যুক্তরাষ্ট্রের আলোচিত ও প্রভাবশালী রাজনীতিবিদের পরিবারে।

 

দেশে হিরো, বিদেশে ‘যুদ্ধবাজ’

নেভাল পাইলট হিসেবে ভিয়েতনামে তার যুদ্ধজীবন, কারাবন্দী থাকা— সব মিলিয়ে আমেরিকানদের কাছে তিনি বীর হিসেবে প্রশংসিত। রিপাবলিকান সমর্থকদের কাছে তিনি সত্যিকারের ‘ওয়ার হিরো’। দেশে সেই সম্মান পেলেও, বিদেশে তার পরিচয় নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে তাকে যুদ্ধবাজ হিসেবে অভিহিত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়ানোর ইতিহাসে যাদের সমর্থন নেই তারা জর্জ বুশের মতোই যুদ্ধবাজ তকমা দিয়েছেন জন ম্যাককেইনকে। ১৯৮৭ সালে অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্য থেকে সিনেটর নির্বাচিত হওয়ার পরই তাকে যুদ্ধে আগ্রাসী হওয়ার ভূমিকায় দেখা যায়। উপসাগরীয় যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জড়িয়ে পড়াকে তিনি সরাসরি সমর্থন দেন। জর্জ বুশের শাসনামলে আমেরিকা আফগানিস্তান ও ইরাকে আক্রমণ করে। বিশ্বব্যাপী এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা ও নিন্দা দেখা দিলেও এই হামলায় জোরালো সমর্থন দিয়েছিলেন ম্যাককেইন। সে সময়ই মধ্যপ্রাচ্যে তাকে নিয়ে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। সিনেটর ম্যাককেইন ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এটা হয়তো অনেকেই জানেন।  প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমে মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর গোটাবিশ্ব যখন সোচ্চার তখন ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছিলেন তিনি। ওবামা স্বাস্থ্যনীতি বাদ দেওয়ায় অনেকটাই এগিয়ে যান ট্রাম্প। তবে সেবার আর ট্রাম্পকে সঙ্গ দেননি। সেই বিলের বিরুদ্ধে ভোট দিতে হাসপাতাল থেকে ছুটে গিয়েছিলেন ম্যাককেইন।

 

সম্পদ ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার তবু বন্ধ ছিল চিকিৎসা

সাময়িকী বিজনেস ইনসাইডার জন ম্যাককেইনের শেষ জীবনের নানা চিত্র নিয়ে একটি খবর প্রকাশ করেছিল। সেখানে তারা দাবি করে, ম্যাককেইন ও তার স্ত্রীর নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ থাকা সত্ত্বেও শেষ দিকে চিকিৎসা বন্ধ করে দেন। ব্রেন ক্যান্সারে ভুগছিলেন ম্যাককেইন। এক পর্যায়ে ম্যাককেইন পরিবার থেকে জানানো হয়, তিনি ব্রেন ক্যান্সারের জন্য যে থেরাপি (চিকিৎসা) চালিয়ে যাচ্ছিলেন তা আর নিতে চাচ্ছেন না। সেলিব্রেটি ডটকম দাবি করে, জন ম্যাককেইনের সম্পদের পরিমাণ ১৬০ কোটি টাকার কিছু বেশি। তার স্ত্রী বাবার ব্যবসা থেকেই বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক ছিলেন। স্বামী-স্ত্রী মিলিয়ে তাদের সম্পদ ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকারও বেশি। এত সম্পদ থাকার পরও চিকিৎসা নিয়ে খুব সন্তুষ্ট হওয়া যায়নি। ৮১ বছর বয়সে সম্প্রতি মারা গেছেন ম্যাককেইন। বিজনেস ইনসাইডার জানায়, সিনেটর হিসেবে বেতন, নেভি থেকে পাওয়া পেনশন ও ব্যবসার টাকা ছিল ম্যাককেইনের আসল আয়ের উৎস। তবে নিজের নামে সম্পদ রাখতে পছন্দ করতেন না তিনি। তার বেশির ভাগ টাকার মালিক স্ত্রী। তার জমি ও বাড়ি প্রায় সব কিছুই স্ত্রীর নামে গড়েছিলেন তিনি। ব্যক্তিজীবনে দুই বিয়ে করেছিলেন। সন্তান রয়েছে সাতজন। ম্যাককেইনের ছিল অঢেল সম্পদ। তিনি বিলাসী জীবন-যাপন করতেন। ১২ তলা কাচের দালানে বসবাস করতেন। ২০০৭ সালে ‘হার্ড কল : দ্য আর্ট অব গ্রেট ডিসিশন’ বইটি লিখেন তিনি। পাঠকরা সেই বই সানন্দে গ্রহণ করেন। ওই বই বিক্রি করে তার আয় হয় ১৩ কোটি টাকার মতো। পুরো টাকাই তিনি দান করে দেন। অ্যারিজোনায় ১৫ একর জায়গা নিয়ে নিজস্ব রেঞ্চ গড়ে তুলেছিলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়