শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

বাংলাদেশি সন্তানের বাবা জন ম্যাককেইন

যুদ্ধবন্দী থেকে আমেরিকার শীর্ষ রাজনীতিতে

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
যুদ্ধবন্দী থেকে আমেরিকার শীর্ষ রাজনীতিতে

স্ত্রীর কাছ থেকে টাকা ধার নিয়ে রাজনীতির ময়দানে

 

ভিয়েতনামে যুদ্ধবন্দী থাকা ম্যাককেইন দেশে বীরের সম্মান অর্জন করেন। ১৯৮১ সালে নেভির জীবনের ইতি টানেন তিনি। সেনা জীবন কাটিয়ে দেশের জন্য কিছু করার ইচ্ছা নিয়ে নামেন রাজনীতিতে। তার দ্বিতীয় বিয়ে তাকে রাজনীতির মাঠে টেনে আনে। শ্বশুরের বিয়ার কোম্পানির বিশাল ব্যবসায় শীর্ষ রাজনীতিবিদদের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ১৯৮২ সালে অ্যারিজোনা থেকে সিনেটর পদে লড়াইয়ের কথা প্রকাশ্যে আসে। স্ত্রীর কাছ থেকে বড় অঙ্কের টাকা ধার করে খরচ করেন নির্বাচনী প্রচারণায়। ওয়াশিংটন থেকে রাজনৈতিক সহায়তা দেন কেন্দ্রীয় নেতারা। অ্যারিজোনায় প্রাইমারিতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে উতরে যান ম্যাককেইন। রিপাবলিকান সমর্থক অধ্যুষিত অঞ্চলে দারুণ সাড়া পান তিনি। সাধারণ নির্বাচনে জয়ের দেখা পান। পরের বছর রিপাবলিকান রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে তিনি নির্বাচিত হন। আমেরিকার রাজনীতিতে প্রভাব বাড়তে শুরু করে তার। ১৯৮৭ সালে ডেমোক্র্যাট প্রতিপক্ষ রিচার্ড কিমব্যালকে হারিয়ে সিনেটর হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন। আর্মড সার্ভিস কমিশনের সদস্য হন তিনি। কমার্স কমিটি ও ইন্ডিয়ান অ্যাফেয়ার্স কমিটিতেও জায়গা করে নেন ম্যাককেইন। নেটিভ আমেরিকানদের স্বার্থরক্ষায় তিনি বরাবরের মতোই সোচ্চার ছিলেন। জুয়াড়িদের সমর্থন দিয়ে সমালোচিত হন। তবে সেসব তোয়াক্কা করেননি। সমালোচকদের বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ১৯৮৮ সালে ‘ইন্ডিয়ান গেমিং রেগুলেটরি অ্যাক্ট’ নামের একটি বিলকে আইনে পরিণত করেন। রাষ্ট্রীয় বাজেট নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে দেশজুড়ে আলোচনা-সমালোচনার কেন্দ্রে চলে আসেন। ম্যাককেইনকে নতুন করে চিনতে শুরু করেন সবাই। রিপাবলিকদের জাতীয় কনভেনশনে দুর্দান্ত বক্তব্য রাখেন তিনি। দলের শীর্ষ নেতারা তো বটেই, সাধারণ জনগণের মনেও দাগ কাটেন তিনি। আগামীর নেতা হিসেবে তার ভক্ত বাড়তে থাকে। ডেমোক্র্যাটদের নানা অসঙ্গতি ও ব্যর্থতা তুলে ধরে বিপুল জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার লড়াইয়ে ছিলেন তিনি। ২০০০ সালের রিপাবলিকান প্রাইমারিতে ব্যর্থ হওয়ার পর ২০০৮ সালে সারাহ পলিনকে রানিংমেট হিসেবে নিয়ে বারাক ওবামার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে হেরে যান জন ম্যাককেইন। ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে কংগ্রেসে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

 

ভিয়েতনাম যুদ্ধের পাইলট

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা রাজ্যের ছয়বারের সিনেটর ছিলেন জন ম্যাককেইন। লড়াই করেছেন প্রেসিডেন্ট পদেও। যদিও তার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল নেভিতে। সেনা জীবনের প্রতি আগ্রহ তার পরিবার থেকেই এসেছে। ম্যাককেইনের বাবা ও দাদা দুজনেই যুক্তরাষ্ট্রে নেভাল একাডেমি থেকে উচ্চশিক্ষা শেষ করেছিলেন। দুজনেই চার তারকা পাওয়া নেভি অ্যাডমিরাল পর্যায়ে কাজ করেছেন। বাপ-দাদার পথেই হাঁটেন ম্যাককেইন। পেনসাকোলায় প্রায় আড়াই বছর যুদ্ধবিমান চালানোর ট্রেনিং নেন তিনি। আকাশ থেকে মাটিতে আক্রমণের উপযুক্ত পাইলট ট্রেনিং শেষ করেন ১৯৬০ সালের দিকে। এ সময় তাকে দেওয়া হয় ‘এ ওয়ান স্কাইরাইডার’। পরবর্তীতে তিনি ‘সুপারফ্লাইয়ার’ যুদ্ধবিমান চালিয়েছেন। ট্রেনিং সেশনে বেশ কয়েকবার গুরুতর আঘাত পেয়েছেন তিনি। তবু ট্রেনিং চালিয়ে যান এবং শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনীতে যুদ্ধের জন্য নির্বাচিত হন। সে সময় তার বয়স ২৮। তিনি বিয়ে করেন এবং দুই সন্তান দত্তক নেন। তার দুই বছর পর যুদ্ধের জন্য ম্যাককেইনকে ডেকে পাঠানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র সিদ্ধান্ত নেয় ভিয়েতনামে বোমা হামলা জোরালো করবে। ঝটিকা হামলার পরিকল্পনা নিয়ে ‘অপারেশন রোলিং থান্ডার’ যারা চালাবে সেই দলে নাম চলে আসে ম্যাককেইনের। ম্যাককেইনের কয়েকজন সহযোগী পাইলট বন্ধু এই অগোছালো পরিকল্পনা নিয়ে হতাশ ছিলেন। ১৯৬৭ সালের দিকে সমুদ্রে থাকা এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারে ভুলবশত বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ১৩৪ জন মারা যান, অনেক সেনা আগুনে পুড়ে মারাত্মক আহত হন। কোনো মতে প্রাণে বাঁচেন ম্যাককেইন। সেখান থেকে ম্যাককেইনকে অন্য আরেকটি এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ‘অপারেশন রোলিং থান্ডার’ নিয়ে ভিয়েতনামের আকাশে ছুটে যান ম্যাককেইন। উত্তর ভিয়েতনামে তার ২৩তম বোমাবর্ষণে ঘটল বিপদ। তার ‘এ ফোর ই স্কাইশক’ বোমারু বিমানটিকে গুলি করে ভিয়েতনামি সেনারা। ছোড়া হয় মিসাইল। বিমানটি আকাশেই আগুন ধরে যায়। উপায় না পেয়ে প্যারাসুট গায়ে লাফিয়ে পড়েন ম্যাককেইন। ভাগ্য ভালো থাকায় গিয়ে আছড়ে পড়েন এক জলাশয়ে। হাত-পা ভেঙে গেলেও প্রাণে বেঁচে যান। তাকে সেখান থেকে গ্রেফতার করে ভিয়েতনামি সেনারা। প্রায় ৬ বছর যুদ্ধবন্দী ছিলেন তিনি। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরে আসার পর যুদ্ধ বীরত্বের সম্মান পান তিনি। নেভি কমান্ডেশন মেডেল এবং ‘ব্রোঞ্জ স্টার মেডেল’ পান ম্যাককেইন।

 

৬ বছরের জেলজীবন

১৯৬৭ সালের ২৬ অক্টোবর ভিয়েতনামি সেনারা পাইলট ম্যাককেইনকে আটক করে। উত্তর ভিয়েতনামে বিমান থেকে গোলাবর্ষণের সময় তার বিমান মিসাইল ছুড়ে ভূপাতিত করে ভিয়েতনামি সেনারা। কোনো মতে বিমান থেকে লাফিয়ে পড়ে প্রাণে বাঁচেন তিনি। এ সময় পায়ে ও হাতে মারাত্মক আঘাত পান। তাকে ভিয়েতনামি সেনারা গ্রেফতার করে ব্যাপক মারধর ও মার্কিনিদের যুদ্ধের পরিকল্পনা জানতে বার বার নির্যাতন চালায়। তাকে কারাগারে নিয়ে চলে নির্মম নির্যাতন। এরই ফাঁকে ভিয়েতনামি সেনারা জানতে পারে তার বাবা অ্যাডমিরাল পর্যায়ের সেনা কর্মকর্তা। পত্রিকায় এই খবর পেয়ে তাকে চিকিৎসা সেবা দেয় ভিয়েতনামি সেনাবাহিনী। ছয় সপ্তাহ হাসপাতালে কাটিয়ে ফেরা ম্যাককেইনকে জেলে বন্দী করা হয়। হানোইয়ের যে কারাকক্ষে তাকে রাখা হয় সেখানকার যুদ্ধবন্দীরা তার দুর্দশা দেখে ভাবতে শুরু করেন হয়তো আর এক সপ্তাহ টিকবেন না ম্যাককেইন। সেখানে দুই বছর বন্দী জীবন কাটে তার। নির্যাতনের এক পর্যায়ে তাকে ছেড়ে দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়, শর্ত ছিল গোপন তথ্য দাও, ছেড়ে দেব— ম্যাককেইন বললেন, ‘মুক্তি দিলে আমার অন্য সৈনিকদেরও দিতে হবে।’ অনড় ম্যাককেইন। ভিয়েতনামি সেনারা ক্ষেপে গেলেন। এরপর আরও সাড়ে তিন বছর যুদ্ধবন্দী জীবন কাটিয়ে ছাড়া পান তিনি। প্রেসিডেন্ট নিক্সন তাকে সম্মাননা জানান।

 

বাংলাদেশি ব্রিজিতের বাবা ম্যাককেইন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে লড়াই করেছেন জন ম্যাককেইন। ২০০৮ সালের লড়াইটি ছিল বেশ আলোচিত। ওবামার বিপক্ষে সেই লড়াইয়ে নামার আগে দলের মনোনয়ন নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করছিলেন তিনি। হুট করেই তখন  নজর কাড়ে তার সন্তান ব্রিজিত। ব্রিজিত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। মনিয়াপলিসে রিপাবলিকান দলের জাতীয় কনভেনশনে ম্যাককেইন সবার সামনে আনেন তার কন্যা ব্রিজিতকে। পালিত কন্যা? মানুষজন বলাবলি করতে লাগল। সবাইকে থামিয়ে তিনি বললেন, ‘ও আমার মেয়ে।’

তার অন্য সন্তানদের সঙ্গে আদরে, স্নেহে একটি পরিবারেই তাকে আগলে রেখেছেন ম্যাককেইন ও তার স্ত্রী। অ্যারিজোনাতে সিনেটর পদে লড়াইয়ের সময় এই মেয়েকে নিয়ে বাজে কথা শুনতে হয়েছিল ম্যাককেইনকে। মেয়ে ব্রিজিত কালো বলে বর্ণবিদ্বেষী কটু কথা ছড়িয়েছিল প্রতিপক্ষ। সেসব ভেসে গেছে বাবার আদরে। রাজনীতিবিদের পরিচয়ের পেছনে ম্যাককেইনের এই মহানুভবতার গল্পের শুরুটা করেছিলেন তার স্ত্রী। ১৯৯১ সালে ম্যাককেইন ও তার স্ত্রী সিন্ডি এসেছিলেন বাংলাদেশে। মাদার তেরেসা হোমে সিন্ডির নজরে পড়ে তালু কাঁটা এতিম এক শিশু। সেই শিশুকেই বুকে তুলে নিলেন ম্যাককেইনের স্ত্রী। বাংলাদেশ থেকে সন্তানটিকে দত্তক নিয়ে ফিরে গেলেন আমেরিকায়। নাম রাখলেন ব্রিজিত। ব্রিজিতকে দত্তক নেওয়ার সেই আবেগময় সময়টার কথা জানা গেছে সিন্ডির কাছ থেকে। ব্রিজিতের চোখে চোখ পড়তেই ম্যাককেইনকে সিন্ডি বলে উঠলেন, ‘এ তো আমারই মেয়ে? দেখুন মেয়েটির সুন্দর চোখ দুটোই বলছে, আমি ওকে ছেড়ে চলে গেলে সে বাঁচবে না।’ আমেরিকায় পৌঁছে ম্যাককেইন বললেন, এখন? সিন্ডি জবাব দিলেন, ‘ও আমার বাড়িতে যাবে।’ শিশুটির মুখে অনেকবার অস্ত্রোপ্রচার করা হলো। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক চেহারায় ফিরে এলো ব্রিজিত। ম্যাককেইনের পরিবারে স্নেহের কমতি ছিল না। বাংলাদেশের ব্রিজিত বড় হতে লাগল যুক্তরাষ্ট্রের আলোচিত ও প্রভাবশালী রাজনীতিবিদের পরিবারে।

 

দেশে হিরো, বিদেশে ‘যুদ্ধবাজ’

নেভাল পাইলট হিসেবে ভিয়েতনামে তার যুদ্ধজীবন, কারাবন্দী থাকা— সব মিলিয়ে আমেরিকানদের কাছে তিনি বীর হিসেবে প্রশংসিত। রিপাবলিকান সমর্থকদের কাছে তিনি সত্যিকারের ‘ওয়ার হিরো’। দেশে সেই সম্মান পেলেও, বিদেশে তার পরিচয় নিয়ে ভিন্নমত রয়েছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে তাকে যুদ্ধবাজ হিসেবে অভিহিত করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধে জড়ানোর ইতিহাসে যাদের সমর্থন নেই তারা জর্জ বুশের মতোই যুদ্ধবাজ তকমা দিয়েছেন জন ম্যাককেইনকে। ১৯৮৭ সালে অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্য থেকে সিনেটর নির্বাচিত হওয়ার পরই তাকে যুদ্ধে আগ্রাসী হওয়ার ভূমিকায় দেখা যায়। উপসাগরীয় যুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জড়িয়ে পড়াকে তিনি সরাসরি সমর্থন দেন। জর্জ বুশের শাসনামলে আমেরিকা আফগানিস্তান ও ইরাকে আক্রমণ করে। বিশ্বব্যাপী এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা ও নিন্দা দেখা দিলেও এই হামলায় জোরালো সমর্থন দিয়েছিলেন ম্যাককেইন। সে সময়ই মধ্যপ্রাচ্যে তাকে নিয়ে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। সিনেটর ম্যাককেইন ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ বন্ধু এটা হয়তো অনেকেই জানেন।  প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমে মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর গোটাবিশ্ব যখন সোচ্চার তখন ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছিলেন তিনি। ওবামা স্বাস্থ্যনীতি বাদ দেওয়ায় অনেকটাই এগিয়ে যান ট্রাম্প। তবে সেবার আর ট্রাম্পকে সঙ্গ দেননি। সেই বিলের বিরুদ্ধে ভোট দিতে হাসপাতাল থেকে ছুটে গিয়েছিলেন ম্যাককেইন।

 

সম্পদ ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকার তবু বন্ধ ছিল চিকিৎসা

সাময়িকী বিজনেস ইনসাইডার জন ম্যাককেইনের শেষ জীবনের নানা চিত্র নিয়ে একটি খবর প্রকাশ করেছিল। সেখানে তারা দাবি করে, ম্যাককেইন ও তার স্ত্রীর নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ থাকা সত্ত্বেও শেষ দিকে চিকিৎসা বন্ধ করে দেন। ব্রেন ক্যান্সারে ভুগছিলেন ম্যাককেইন। এক পর্যায়ে ম্যাককেইন পরিবার থেকে জানানো হয়, তিনি ব্রেন ক্যান্সারের জন্য যে থেরাপি (চিকিৎসা) চালিয়ে যাচ্ছিলেন তা আর নিতে চাচ্ছেন না। সেলিব্রেটি ডটকম দাবি করে, জন ম্যাককেইনের সম্পদের পরিমাণ ১৬০ কোটি টাকার কিছু বেশি। তার স্ত্রী বাবার ব্যবসা থেকেই বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক ছিলেন। স্বামী-স্ত্রী মিলিয়ে তাদের সম্পদ ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকারও বেশি। এত সম্পদ থাকার পরও চিকিৎসা নিয়ে খুব সন্তুষ্ট হওয়া যায়নি। ৮১ বছর বয়সে সম্প্রতি মারা গেছেন ম্যাককেইন। বিজনেস ইনসাইডার জানায়, সিনেটর হিসেবে বেতন, নেভি থেকে পাওয়া পেনশন ও ব্যবসার টাকা ছিল ম্যাককেইনের আসল আয়ের উৎস। তবে নিজের নামে সম্পদ রাখতে পছন্দ করতেন না তিনি। তার বেশির ভাগ টাকার মালিক স্ত্রী। তার জমি ও বাড়ি প্রায় সব কিছুই স্ত্রীর নামে গড়েছিলেন তিনি। ব্যক্তিজীবনে দুই বিয়ে করেছিলেন। সন্তান রয়েছে সাতজন। ম্যাককেইনের ছিল অঢেল সম্পদ। তিনি বিলাসী জীবন-যাপন করতেন। ১২ তলা কাচের দালানে বসবাস করতেন। ২০০৭ সালে ‘হার্ড কল : দ্য আর্ট অব গ্রেট ডিসিশন’ বইটি লিখেন তিনি। পাঠকরা সেই বই সানন্দে গ্রহণ করেন। ওই বই বিক্রি করে তার আয় হয় ১৩ কোটি টাকার মতো। পুরো টাকাই তিনি দান করে দেন। অ্যারিজোনায় ১৫ একর জায়গা নিয়ে নিজস্ব রেঞ্চ গড়ে তুলেছিলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
নির্বাচনের জন্য ৪৮ হাজার পুলিশ সদস্যের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন
ক্যালগেরি'র বাংলা স্কুলে শিশুদের জন্য বিশেষ আয়োজন

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি
তানজানিয়ায় বেআইনি হত্যা ও দমন-পীড়ন চলছে: অ্যামনেস্টি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩
মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ১৩

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী
ভোটার প্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থী

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল
সাইফার্ট ছিটকে যাওয়ায় সুযোগ পেলেন মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’
সাগর জাহানের নতুন ধারাবাহিক ‘বিদেশ ফেরত’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত
রাজধানীর শাহজাহানপুরে বাস চাপায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি
নারী ক্রিকেটারদের বেতন বাড়াল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়
রেকর্ড শাটডাউনে কর্মী সংকট, যুক্তরাষ্ট্রে বিমান চলাচলে বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল
৫ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু
তুষারধসে নেপালে বিদেশি পর্বতারোহীসহ সাতজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০
সুদানে আরএসএফের ড্রোন হামলায় নারী ও শিশুসহ নিহত ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু
উত্তর কোরিয়ায় কিম পরিবারের বিশ্বস্ত সংসদপ্রধানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির
নির্বাচনী পরিচালনা কমিটি ঘোষণা এনসিপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খরার কবলে তেহরান, দুই সপ্তাহ পর থেকে মিলবে না পানযোগ্য পানি
খরার কবলে তেহরান, দুই সপ্তাহ পর থেকে মিলবে না পানযোগ্য পানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার
টেকনাফে নারী ও শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম