শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড

সিংহাসন ছেড়েছিলেন প্রেমের কারণে

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
সিংহাসন ছেড়েছিলেন প্রেমের কারণে

অষ্টম এডওয়ার্ড তখনো রাজা হননি। সুদর্শন এডওয়ার্ডের সঙ্গে পরিচয় হয় সুন্দরী ওয়ালিসের। প্রথম দেখায় এডওয়ার্ড প্রেমে মজলেও ওয়ালিস তখন দ্বিতীয় স্বামীর ঘর করছেন। সামাজিক বাধা-নিষেধ উপেক্ষা করে প্রেমে জড়ালেন দুজনই। কিন্তু এ সম্পর্ক মানতে নারাজ রাজপরিবার। সিংহাসনে বসলেও কথা রটেছে দেশ- বিদেশে। ওয়ালিসকে বিয়ে করলে ছাড়তে হবে সিংহাসন। রাজা করলেনও তাই। সব ছেড়ে ফ্রান্সে পালিয়ে থাকা ওয়ালিসের কাছে ছুটে গেলেন অষ্টম এডওয়ার্ড। প্রেমের ইতিহাসে স্থাপিত হলো এক অনন্য নজির। 

 

প্রেমের সফলতা কেড়ে নেয় সিংহাসন

প্রেম কখনো বলে কয়ে আসে না। চলতি পথে, অফিস, ক্লাস, পার্টি বা আড্ডার ফাঁকে কখন যেন দুটি গ্রহ এক কক্ষপথে হাঁটা শুরু করে। সময়টা তখন ১৯৩১ সালের ১০ জানুয়ারি। এক পার্টিতে রাজা অষ্টম এডওয়ার্ডের সঙ্গে ওয়ালিসকে পরিচয় করিয়ে দেন তারই প্রাক্তন প্রেমিকা লেডি ফারনেস। কে জানত, এই পরিচয়ের সূত্রে বিশ্বের ইতিহাসে ঘটতে চলেছে এক অবিস্মরণীয় প্রেমের ঘটনা। পার্টি যথা নিয়মে শেষ হলো কিন্তু এডওয়ার্ড-ওয়ালিসের সাক্ষাৎ চলতে থাকল নিয়মিত। ১৯৩২ সালের জানুয়ারিতে একটি দুর্গে পুরো একটি সপ্তাহ কাটিয়ে দেন দুজন। ১৯৩৪ সালের আগস্টে তারা স্পেন ও পর্তুগালের উপকূলে ক্রজে ভ্রমণ করেন। সে বছরই এডওয়ার্ড সিম্পসনকে বাকিংহাম প্যালেসে নিয়ে আসেন এবং তার মায়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। এরপর থেকেই এ দুজনকে ঘিরে ব্রিটিশদের মধ্যে নানা জল্পনা-কল্পনা ও গুজব ডালপালা মেলতে থাকে। ওয়ালিস তখনো দ্বিতীয় স্বামীর ঘর করছেন। এর মধ্যে প্রেমিকের দেওয়া দামি উপহার গ্রহণ আর বিদেশে ছুটি কাটানো চলছে। প্রেমে মজে রাজকার্যে মনোযোগ হারিয়ে ফেলেন রাজকুমার। ১৯৩৬ সালে বাবার মৃত্যুর পর রাজা হন এডওয়ার্ড। পরের দিনই প্রথা ভেঙে সেন্ট জেমস প্যালেসের জানালায় দেখা দেন নতুন রাজা, পাশে ছিলেন ওয়ালিস সিম্পসন। তখনো তিনি আর্নেস্ট সিম্পসনের স্ত্রী! এতে চটে যান রাজ্যের কর্তাব্যক্তিরা। দুইবার তালাকপ্রাপ্ত মেয়েকে এডওয়ার্ড বিয়ে করলে সরকার পদত্যাগ করবে বলে জানানো হলো। এমন মেয়েকে ব্রিটিশ রাজার বিয়ে করার সিদ্ধান্তে বাধা হয়ে দাঁড়ালেন স্বয়ং ইংল্যান্ডের চার্চ। তখনকার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্ট্যানলি বল্ডউইন এডওয়ার্ডকে তিনটি প্রস্তাব দিয়েছিলেন-১. ওয়ালিসকে বিয়ের চিন্তা বাদ দাও। ২. প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে করা। ৩. সিংহাসন ত্যাগ করা। চাপ সহ্য করতে না পেরে ওয়ালিস তখন পালিয়ে ফ্রান্সে। সিদ্ধান্ত নিলেন এডওয়ার্ডের সঙ্গে আর সম্পর্ক রাখবেন না। কিন্তু এডওয়ার্ড জানতেন, সেটা তার মনের কথা নয়। প্রেমের সম্পর্ককে বাস্তবায়ন করতেই বল্ডউইনকে এডওয়ার্ড জানিয়ে দেন, তিনি তৃতীয় প্রস্তাবটিতে রাজি! ১৯৩৬ সালের ১০ ডিসেম্বর এডওয়ার্ড ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ‘অ্যাবডিকেশন’ (পদত্যাগ) জমা দেন। পরদিন তা অনুমোদন করা হয়।

এক নজরে অষ্টম এডওয়ার্ড

১৯৩৬ সালের ২০ জানুয়ারি ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সিংহাসনে বসেন অষ্টম এডওয়ার্ড। রাজা পঞ্চম জর্জ-এর মৃত্যুর পরে ব্রিটিশ সিংহাসনের প্রথম উত্তরাধিকারী হিসেবে তিনিই পান এই অধিকার। রাজা পঞ্চম জর্জ ও রানী মেরির প্রথম ছেলে তিনি। এডওয়ার্ড ছিলেন সুদর্শন পুরুষ। সোনালি চুল, নীল চোখ আর সুবোধ বালকসুলভ ব্যক্তিত্বের অধিকারী। এ জন্য মেয়েদের কামনা-বাসনার ধন হিসেবে পরিণত হন তিনি। রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড ১৮৮৪ সালের ২৩ জুন হোয়াইট লজে জন্মগ্রহণ করেন। প্যারিসে বসবাসকালে ১৯৭২ সালের ২৮ মে তার মৃত্যু হয়। ব্যক্তিজীবনে তিনি রয়্যাল নেভি, ব্রিটিশ আর্মি ও রয়্যাল এয়ারফোর্সে চাকরি করেছেন। কর্মদক্ষতা গুণে তিনি মিলিটারি ক্রস পুরস্কারেও ভূষিত হয়েছেন।

অষ্টম এডওয়ার্ডের লেখাপড়ার হাতেখড়ি গৃহ শিক্ষক হেলেন ব্রিকারের কাছে। ১৯০১ সালে যখন রানী ভিক্টোরিয়া মৃত্যুবরণ করেন তখন অষ্টম এডওয়ার্ডের বাবা-মা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে যান। এডওয়ার্ড ও তার ছোটভাইকে রেখে যান নিজ বাসায় দাদা-দাদির সঙ্গে। তখন তাদের জন্য দাদা-দাদি দুজন গৃহশিক্ষককে দিয়ে জার্মান ও ফ্রান্স ভাষা শেখাতেন। এরপর ১৯০৭ সালে এডওয়ার্ড রয়্যাল নেভাল কলেজে ভর্তি হন। এর দুই বছর পর ডার্থমাউথের রয়্যাল নেভাল কলেজে পড়াশোনা শুরু করেন। এখানে আরও দুই বছর পার করে তিনি যোগ দেন রয়্যাল নেভিতে। ১৯১১ সালের ১৩ জুলাই ক্যয়েরনারফন ক্যাসেলে একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে অষ্টম এডওয়ার্ডকে প্রিন্স অব ওয়েলস হিসেবে খ্যাতি প্রদান করা হয়। ওয়েলস রাজনীতিবিদ, ক্যাসেলের কনস্টেবল ও লিবারেল সরকারের চ্যান্সেলর ডেভিড লয়েড জর্জের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ওয়ালিস সিম্পসন

ওয়ালিস খুব সুন্দরী না হলেও চেহারায় দীপ্তি ছিল, ছিল আকর্ষণীয় শারীরিক গঠন আর ফ্যাশন সচেতনতা। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমাজকর্মী ছিলেন। জন্মগ্রহণ করেন ১৮৯৬ সালের ১৯ জুন এক সাধারণ মার্কিন পরিবারে।

জন্মের কিছুকাল পরেই বাবা টিকেল ওয়ালিস ওয়ারফিল্ড মারা যান। ফলে বিধবা মাতা এলাইস মন্টাগুই বিত্তশালী আত্মীয়-স্বজনের সহযোগিতায় ওয়ালিস সিম্পসনকে বড় করে তোলেন। মার্কিন নৌবাহিনীর কর্মকর্তা উইন স্পেন্সারকে প্রথমবারের মতো বিয়ে করেন। সে বিয়ে ভেঙে গেলে আর্নেস্ট সিম্পসনকে দ্বিতীয়বারের মতো বিয়ে করেন। দ্বিতীয় বিয়ের সম্পর্ক চলাকালে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন ব্রিটিশ রাজকুমারের সঙ্গে। শেষমেশ রাজকুমারকে বিয়ে করেও রানীর মুকুট বা সম্মানসূচক কোনো উপাধি পাননি ওয়ালিস।

 

রাজকীয় প্রেমকাহিনী

 

বিয়ের জন্য কত কিছু

ব্রিটিশ রাজপরিবারের এডওয়ার্ডের সঙ্গে তালাকপ্রাপ্ত পুনর্বিবাহিত নারী সিম্পসনের এই মেলামেশাকে কেউই ভালো দৃষ্টিতে নিল না। তবুও তাদের মধ্যকার প্রেমের সম্পর্ক থেমে ছিল না। ব্রিটিশ রাজা হওয়ার পরে লোকজনের কানাঘুষা আরও বেড়ে গেল। আর এসবের কারণে ওয়ালিস সিম্পসনের সঙ্গে তার স্বামী আর্নেস্ট সিম্পসনের সম্পর্কে চূড়ান্ত টানাপড়েন শুরু হলো। এই পরিস্থিতি ওয়ালিসের জন্য শাপে বর হলো। সুযোগ পেয়ে স্বামীর কাছে ডিভোর্স চাইলেন। ১৯৩৬ সালের নভেম্বরে কিং এডওয়ার্ড প্রধানমন্ত্রী স্ট্যানলিকে জানিয়ে দিলেন, তিনি সিম্পসনকে বিয়ে করতে চান। এডওয়ার্ডের জন্য রাজপরিবারে তখন বৈরী পরিবেশ। এর মধ্যেও এমন কথা তোলা অনেক কঠিন সিদ্ধান্ত বটে। প্রধানমন্ত্রী রাজাকে বোঝানোর চেষ্টা করলেন, ব্রিটিশ নাগরিকরা কোনোভাবেই তালাকপ্রাপ্ত আমেরিকান নারীকে তাদের রানী হিসেবে মেনে নিতে রাজি হলো না। তাই এডওয়ার্ড প্রস্তাব দিলেন, তারা বিয়ে ঠিকই করবেন কিন্তু সিম্পসনের রানীর মর্যাদা লাগবে না। এই প্রস্তাবও ধোপে টিকল না। শেষমেশ ১৯৩৬ সালের ১০ ডিসেম্বর এডওয়ার্ড আনুষ্ঠানিকভাবে সিংহাসন ছেড়ে ১৯৩৭ সালের মে মাসে ওয়ালিস সিম্পসনকে বিয়ে করেন।

 

গুজব রটল বিদেশি গণমাধ্যমে

এডওয়ার্ডের সঙ্গে ওয়ালিস সিম্পসনের সম্পর্ক নিয়ে শুরু থেকেই চলছিল জোর গুজব। তার পরও রাজপরিবারের প্রতি সম্মান দেখিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো খুব বেশি সমালোচনার খবর প্রকাশ করেনি। কিন্তু গোটা বিশ্বের নজর থাকে ব্রিটিশ রাজপরিবারের ওপর। তাদের খুঁটিনাটি বিষয়েও ব্যাপক আগ্রহ সবার। আর যখনই এডওয়ার্ড-ওয়ালিসের এমন রসায়নের খবর পেল বিদেশি পত্রপত্রিকাগুলো, তারা ফলাও করে সবকিছু ছাপল। এদিকে ব্রিটিশ রাজপরিবারের ভূলুণ্ঠিত হওয়ার অবস্থা। উদ্ভূত ঘোলাটে পরিস্থিতিতে সে দেশের আদালত আর সরকারকে নড়েচড়ে বসতেই হলো। কিন্তু হাজার তোপের মুখেও নিজের সিদ্ধান্তে অনড় থাকলেন এডওয়ার্ড।

 

মাত্র ৩২৬ দিনে সিংহাসন ত্যাগ

১৯৩৬ সালের ২০ জানুয়ারি গ্রেট ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ডের রাজা পঞ্চম জর্জের মৃত্যুর পরে ব্রিটিশ সিংহাসনের প্রথম উত্তরাধিকারী হন অবিবাহিত ৪২ বছরের যুবরাজ ৮ম এডওয়ার্ড। এরই মাঝে ভারতবর্ষের সম্রাটের মৃত্যু হয়। কিন্তু সিংহাসন কখনোই শূন্য থাকতে পারে না।  তাই অতি দ্রুতই প্রিন্স ৮ম এডওয়ার্ডকে সেদিনই রাজমুকুট পরিয়ে দেওয়া হয়। এদিকে সিংহাসনের চেয়ে প্রেমের প্রতি অধিক আগ্রহ তৈরি হয়েছে যুবরাজের মনে। আর সেই প্রেমের স্বীকৃতি দিতে মাত্র ৩২৬ দিনের মাথায় সিংহাসন ত্যাগ করতে হয় এই রাজাকে। ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের ইতিহাসে তিনিই সবচেয়ে স্বল্পমেয়াদি রাজা। তখন তার ছোটভাই দ্বিতীয় উত্তরাধিকারী ষষ্ঠ জর্জ (বর্তমান রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের বাবা) স্থলাভিষিক্ত হন।

জীবনাবসান পর্যন্ত থাকলেন ফ্রান্সে

এডওয়ার্ড-ওয়ালিসের এই বিয়ে চার্চ অফ ইংল্যান্ড মেনে নেবে না। সাবেক স্বামী বেঁচে থাকলে চার্চ তালাকপ্রাপ্তের পর পুনর্বিবাহের অনুমোদন দেয় না। এমন বিতর্কিত অবস্থান চলে ১০ মাস ধরে। অবশেষে স্পষ্ট হয় যে, এডওয়ার্ড ওয়ালিস সিম্পসনকে বিয়ে করতে পারছেন না। কিন্তু তাতেই কি সব সমস্যার সমাধান? এমন ঘটনার পর সিংহাসনে থাকাও তো এডওয়ার্ডের জন্য কষ্টকর হয়ে ওঠে। তাই এডওয়ার্ড সিদ্ধান্ত নিলেন, সিংহাসন ত্যাগ করবেন। এরপর তিনি চলে যান ফ্রান্সে প্রেয়সীর কাছে। তত দিনে প্রেয়সী তার দ্বিতীয় স্বামীর কাছ থেকে তালাক পেয়ে গেছেন। তাই আর তাদের বিয়েতে কোনো বাধা থাকে না। ১৯৩৭ সালের ৩ জুন এডওয়ার্ড ওয়ালিস সিম্পসনকে বিয়ে করে প্যারিসে বসবাস শুরু করেন। সেখানে থাকা অবস্থায় ১৯৭২ সালে এডওয়ার্ড এবং ওয়ালিস সিম্পসন ১৯৮৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন।

 

সত্যিই কি জোটে আসল ভালোবাসা?

তথ্য মেলে, এডওয়ার্ডের প্রেম ওয়ালিসের প্রতি যতটা গভীর ছিল, এডওয়ার্ডের প্রতি ওয়ালিসের প্রেম ততটা গভীর ছিল না। এডওয়ার্ড-ওয়ালিস প্যারিসে থাকার সময় ওয়ালিস তার দ্বিতীয় স্বামী আর্নেস্ট সিম্পসনের সঙ্গে চিঠিপত্র বিনিময় করেন। সে চিঠির সারমর্ম ছিল, ‘আমি তোমাকে আগের মতো গভীর ভালোবাসতে না পারলেও  বন্ধুত্বসুলভ ভালোবাসা এখনো আছে।’ তারা কি সুখী হতে পেরেছিলেন? বেঁচে থাকতে ওয়ালিস শুধু একবার বলেছিলেন, ‘কেউ জানে না অমর এক প্রেমকাহিনীর মতো জীবন যাপন করা কত কঠিন!’

 

রাজার প্রথম প্রেম অন্য কেউ

তালাকপ্রাপ্ত আমেরিকান নারী ওয়ালিস সিম্পসনকে বিয়ে করার জন্য সিংহাসন পরিত্যাগ করে ইতিহাস গড়েন এক অমর প্রেমের। অনেকে ভাবতে পারেন, এটিই বুঝি রাজার প্রথম প্রেম। কিন্তু ব্রিটিশ আইনজীবী ও সাবেক বিচারক অ্যান্ড্রু রোজের লেখা ‘দ্য প্রিন্স, দ্য প্রিন্সেস, অ্যান্ড দ্য পারফেক্ট মার্ডার’ বইতে মেলে এডওয়ার্ডের প্রথম প্রেম ফরাসি এক বাইজি ম্যাগি মিলারের নাম। সিংহাসন ত্যাগের ২০ বছর আগের সম্পর্ক ছিল এটি।

 

হাইলাইটস

 

► ১৯৩৬ সালের ২০ জানুয়ারি পঞ্চম জর্জ-এর মৃত্যুর পর অতিদ্রুতই প্রিন্স ৮ম এডওয়ার্ডকে রাজমুকুট পরিয়ে দেওয়া হয়।

 

► মাত্র ৩২৬ দিনের মাথায় সিংহাসন ত্যাগ করে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের ইতিহাসে সবচেয়ে কম মেয়াদি রাজার তালিকায় নাম লিখিয়েছিলেন অষ্টম এডওয়ার্ড।

 

► রাজা পঞ্চম জর্জ ও রানী মেরির প্রথম ছেলে ৮ম এডওয়ার্ড। রাজকীয় ঐশ্বর্য্যে লালিত- পালিত হলেও সাধারণ মার্কিন পরিবারে জন্ম নেওয়া তালাকপ্রাপ্ত ও দ্বিতীয়বার বিবাহিত এক নারীর প্রেমে পড়ে সিংহাসন ছেড়ে দেন।

 

► ওয়ালিসকে বিয়ের আগে এডওয়ার্ডকে দেওয়া হলো তিন কঠিন প্রস্তাব। ১. ওয়ালিসকে বিয়ে করার চিন্তা বাদ দেওয়া। ২. প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে করা। ৩. সিংহাসন ত্যাগ করা। রাজা অষ্টম এডওয়ার্ড বেছে নিলেন তৃতীয় প্রস্তাবটি।

 

► সিংহাসনে আরোহণের সময় ৮ম এডওয়ার্ড ছিলেন অবিবাহিত ৪২ বছরের যুবরাজ। অবিবাহিত এই তরুণ রাজার প্রতি বিশ্বের বহু মেয়েরই ছিল প্রবল আগ্রহ।

 

► ওয়ালিসের প্রথম বিয়ে ভেঙে যায় স্বামী উইন স্পেন্সার মাত্রাতিরিক্ত নেশাগ্রস্ত থাকতেন। দ্বিতীয় বিয়ে ভেঙে যায় এডওয়ার্ডের সঙ্গে প্রেমের জেরে।

 

► এডওয়ার্ড বলেছিলেন, ‘যে মহিলাকে আমি ভালোবাসি তার সাহায্য ও সমর্থন ছাড়া রাজা হিসেবে কোনো দায়িত্ব আমি কাঁধে নিতে পারি না।’

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে