শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

দেশ পরিচালনার সব ভার ন্যস্ত থাকে রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে। দেশ পরিচালনার মতো মহান এই দায়িত্ব পালনের কারণে নিঃসন্দেহে তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে সবচেয়ে মর্যাদাবান হন। তার আরাম-আয়েশ ও নিরাপত্তার কথা ভেবে বরাদ্দ করা হয় দেশের ঐশ্বর্যপূর্ণ আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন। এই ভবনগুলো রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক কারণে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এমন বিলাসবহুল আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

 

বাকিংহাম প্যালেস, লন্ডন

একসময় গোটা বিশ্বে রাজত্ব করেছে ব্রিটিশ রাজপরিবার। এখনো সে ক্ষমতা টিকে আছে কমনওয়েলথভুক্ত ১৬টি সার্বভৌম দেশের ওপর। আর তাই এ পরিবারের বাসভবন বিশ্বের অন্যতম জাঁকজমকপূর্ণ ও স্থাপত্যশৈলীর অধিকারী হওয়া স্বাভাবিক। ১৭০২ সালে রানী শার্লটের বাসভবন হিসেবে লন্ডনের সেন্ট জেমস পার্ক, গ্রিন পার্ক এবং হাইড পার্কের মধ্যবর্তী স্থানে নির্মাণ করা হয় বাকিংহাম প্যালেস। তখন থেকেই ব্রিটিশ রাজপরিবারের দখলে এই ভবন। বর্তমানে এটি এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের বাসভবন। এই প্রাসাদ ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের প্রশাসনিক সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহার হয়। শিল্প ও চিত্রকলার দিক দিয়ে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে রুবেনস, রেমব্রান্ট, ভারমের, পুসান এবং ক্লডের মতো কিংবদন্তিদের শিল্পকর্মসহ বিশ্বের অত্যন্ত সমৃদ্ধ শিল্পকলার সংগ্রহ রয়েছে। এগুলো রাষ্ট্রীয় আসরে প্রদর্শিত হয়। প্রাসাদের পশ্চিমে অবস্থিত সুবিশাল রাষ্ট্রীয় ও অত্যন্ত পরিদর্শনযোগ্য ভোজনশালা। যেখানে বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং রানী একত্রে ভোজন করেছেন। অতিথিদের সঙ্গে এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের আলাপ করানো হতো এখানে থাকা বিশাল সংগীত কক্ষে। এই সংগীত কক্ষে ওয়েলসের রাজকুমার, রয়্যালের রাজকুমারী, ইয়র্কের ডিউক এবং রাজকুমার উইলিয়ামের নামকরণ হয়েছে। রাজকীয় আড়ম্বরপূর্ণ বৈঠকখানা ও বিস্ময়কর বো কক্ষ রয়েছে। রাজকীয় এই প্রাসাদটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের স্থান হিসেবেও ব্যবহৃত হয় যেমন- রাষ্ট্র দর্শন ও অভিষেক। ১৮৫৩ সালে মহারানী ভিক্টোরিয়ার উদ্যোগে একটি নৃত্যশালা (বলরুম) যা ১৮ মিটার প্রশস্ত এবং ১৩.৫ মিটার উঁচু ও ৩৬.৬ মিটার লম্বা তৈরি হয়েছিল। এখন পর্যন্ত বহুবার সংস্কার হলেও মূল স্থাপত্যের জাঁকজমক অক্ষত রাখা হয়েছে। প্রতি বছর ৫০ হাজারের অধিক মানুষ বিভিন্ন ভোজসভায় অতিথি হিসেবে প্রাসাদ পরিদর্শনে আসেন।

হোয়াইট হাউস, ওয়াশিংটন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ভবন

ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাসভবন হোয়াইট হাউস। এখানে রাষ্ট্রপতিরা পরিবারবর্গের সঙ্গে সরকারি কর্মী ও সুসজ্জিত রক্ষাবাহিনী নিয়ে বাস করেন। এটি শুধু রাষ্ট্রপতিদের বাসস্থানই নয়, তাদের অফিসও। প্রায় ১৮ একর জমিতে তৈরি এই বাড়ির একতলায় ক্লোক রুম, চায়না রুম, কিচেন, লাইব্রেরি, দোতলায় ফেডারেল স্টেটরুম অবস্থিত। এছাড়াও আছে ব্লু আর রেড রুম। ১৭৯২ সালের ১৩ অক্টোবর ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়ে ১৮০০ সালে শেষ হয়। কিন্তু ব্রিটিশ সৈন্যরা আমেরিকা আক্রমণ করে ১৮১৪ সালের ৪ আগস্ট ভবনে আগুন লাগিয়ে দেয়। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি আরও ৩ বছর সময় ব্যয়ে নতুন করে তৈরি করা হয়। তখন থেকে ভবনটি ধবধবে সাদা। মূলত ১৯০১ সালে থিয়োডর রুজভেল্ট নিজস্ব কাগজপত্রে হোয়াইট হাউস নামটি ব্যবহারের পর থেকেই সরকারিভাবে তা চালু হয়। 

ক্রেমলিন, মস্কো

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসভবন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিন। দ্য ক্রেমলিন নামে এটি বেশি পরিচিত। তেরো শতক থেকে শুরু করে দেশটির সব ঐতিহাসিক-রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় ক্রেমলিন দুর্গটি মস্কোর সেরা আকর্ষণের একটি। প্রাসাদটির নির্মাণকাল ১৪৮২-৯৫ সাল পর্যন্ত। এর দক্ষিণে মস্কোদা নদী, পূর্বে রেড স্কয়ার এবং পশ্চিমে আলেক্সান্ডার গার্ডেন অবস্থিত। ২৭.৭ হেক্টর এলাকাজুড়ে স্থাপিত ক্রেমলিনের স্থাপত্যকলা ও শৈল্পিক সৌন্দর্য চোখ ধাঁধিয়ে দেবে সহজে। প্রাচীনকালে এটি মস্কোর দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল। ক্রেমলিন মূলত চারটি প্রাসাদ, ২০টি নান্দনিক টাওয়ার, পাঁচটি চত্বর, পাঁচটি ক্যাথেড্রাল ও চার্চের সমন্বয়ে একটি কমপ্লেক্স। এর বেশির ভাগ টাওয়ার রেনেসাঁ যুগের স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন বহন করে। সম্প্রতি এখানে হেলিপ্যাড নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। 

এলিসি প্রাসাদ, প্যারিস

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের  বাসভবন

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদকে এককথায় দৃষ্টিনন্দন ও আলিশান ভবন বলা যায়। প্যারিসের অ্যারোঁদিসেমেন্টে অবস্থিত এই ভবনে পরিবার নিয়ে প্রেসিডেন্ট বসবাস করেন। মন্ত্রীরা এখানে একত্রিত হন মাসিক কিংবা সাপ্তাহিক বৈঠকে। ৩৬৯টি কক্ষবিশিষ্ট ভবনের ভিতর-বাহির একই রকম আভিজাত্যময়। খাবার ঘরটি ঝলমলে ঝাড়বাতি ও মখমলের পর্দায় সুসজ্জিত। দেয়াল, পিলার ও সিলিংয়ে দৃষ্টিনন্দন সোনালি কারুকাজে সাজানো। জনশ্রুতি আছে প্রাসাদের বাবুর্চিরা বছরে ৯৫ হাজার মানুষের খাবার প্রস্তুত করে। বাড়ির পেছনে থাকা বিশাল পার্কের মতো জায়গা, যেখানে সবজি-ফুল বাগান ও বিশাল বৃক্ষের সমাহার। মজার বিষয় হলো বিলাসবহুল এই প্রাসাদ কোনোরকম সরকারি খরচ বাদেই ১৭১৮ সালে আরমেল্ড ক্লাউন নামের এক স্থপতি নিজের খরচে তৈরি করেন। তারপর তা রাজা-রানীকে উপহার দেন। 

১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট, লন্ডন

ব্রিটেনের চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকারের সরকারি বাসভবনটি পরিচিত ১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট নামে। এক্সচেকারকে সে দেশে টাঁকসালের দ্বিতীয় লর্ড হিসেবে দেখা হয়।  লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারে অবস্থিত ঐতিহাসিক এই ভবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক রাজনৈতিক ইতিহাস। ১৬৮২ সালে নির্মিত ভবনটিতে লর্ড হেনরি পিটি প্রথম বসবাসকারী। তিনি ছিলেন ১৮০৬-০৭ সাল পর্যন্ত। এরপর ১৮২৮ সাল থেকে আবার ব্যবহার শুরু হয়। এর সঙ্গে অবশ্য ভবনের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আসতে থাকে। দেয়াল ঘড়ি, কারুকাজময় কাচে ঘেরা মার্বেলের ফায়ারপ্লেস, মূল্যবান চিত্রকর্মসহ আনুষঙ্গিক অনেক জিনিসের সমাহার ঘটতে থাকে। ১৯৬০-এর দশকে সর্বশেষ ভবনটির পুনর্নির্মাণ হয়। মেঝেতে দেওয়া হয় শক্ত কাঠ, অ্যান্টিক কালো ও সোনালি চীনা ক্যাবিনেটে সাজানো হয় দেয়াল, লাইটের আধুনিক সংযোজন ঘটে, রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা। এর দেয়ালগুলো উষ্ণ রাখতে তুলার পর্দা দিয়ে আচ্ছাদিত। ভবনের নিচতলায় ডাইনিং রুমটি সবচেয়ে স্থাপত্যশৈলীপূর্ণ কক্ষ হিসেবে ধরা হয়।

হোয়াইট প্যালেস, তুরস্ক

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগানের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ১ হাজার কক্ষবিশিষ্ট ‘হোয়াইট প্যালেস’। প্রায় ৬১৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত প্যালেসটি তিনি উদ্বোধন করেন ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউস ও মস্কোর ক্রেমলিন প্রাসাদের চেয়েও বড়, এমনকি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাসাদ এটি। রাজধানী আঙ্কারার পাশে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার জমির ওপর এই প্রাসাদ নির্মিত। এতে ওসমানি এবং সেলজুকের ঘরানার পাশাপাশি আধুনিক চীনা স্থাপত্যশৈলীর সংমিশ্রণ ঘটেছে। প্রাসাদের মূল ভবনের সঙ্গে রয়েছে দুটি সংযোগ ভবন। ভবন দুটিতে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়। প্যালেসে একটি বোটানিক্যাল গার্ডেন, স্যাটেলাইট রুম, পারমাণবিক ও রাসায়নিক অস্ত্র মজুদ কক্ষ, একটি পার্ক ও একটি কংগ্রেস কক্ষ রয়েছে। ৪ হাজার ব্যক্তি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে সক্ষম এমন একটি মসজিদ রয়েছে এই প্রাসাদে।

রাষ্ট্রপতি ভবন, ভারত

রাইসিনা হিলে প্রায় ৪০ একর জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন। চারতলা এই ভবনে রয়েছে ৩৪০টি কক্ষ। প্রতি তলায় রয়েছে লাইব্রেরি। ৭৪টি লবি, ১৮টি সিঁড়ি, ১৭টি ঝরনা দিয়ে সাজানো ভবনটি ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯১২ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধিশ্বরের জন্য প্রাসাদটি তৈরি করা হয় ১৭ বছর ধরে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুঘল, গ্রিক, রোমান স্থাপত্যে নির্মিত এই প্রাসাদটি তৈরি করেন প্রায় ২৯ হাজার শ্রমিক। রাষ্ট্রপতি ভবনের ৩৪০টি কক্ষের অন্যতম হচ্ছে ইয়েলো ড্রইং রুম। এখানে মন্ত্রিসভা, স্পিকারসহ সাংবিধানিক মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা শপথ নেন রাষ্ট্রপতির কাছে। রয়েছে ভোজঘর। এখানে ১০৪ আসনের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে আরও ঝলমল অশোক হল। এই ঘরের মেঝেটি কাঠের তৈরি। এখানে বিদেশি অতিথিদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। রাজ্য প্রধানদের দেখা করার জন্য রয়েছে নর্থ ড্রইং রুম।

বঙ্গভবন

বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবন

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (রাষ্ট্রপতি) সরকারি বাসভবনকে বলা হয় ‘বঙ্গভবন’। ঢাকার দিলখুশা এলাকায় অবস্থিত এই ভবন ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পর পূর্ববঙ্গ এবং আসামের সরকার তৈরি করে। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এটি ভারতের গভর্নর জেনারেলের অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বাংলার গভর্নরের অস্থায়ী বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। তখন প্রাসাদটিকে গভর্নর হাউস নামে ডাকা হতো। ভারত বিভাগের পর ১৯৪৭ সাল থেকে প্রাসাদটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসভবনে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এ প্রাসাদে বসবাস এবং কাজ করে থাকেন। এখানে প্রায়ই বিভিন্ন সভা, সম্মেলন, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং বৈদেশিক কূটনীতিকদের জন্য রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করা হয়। ১৯৬১ এবং ১৯৬৪ সালে সংস্কারের পর এখানে ইসলামী স্থাপত্য ও বাঙালি স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটানো হয়। প্রাচীরে ঘেরা ভবনটি তিন তলা। চত্বরের চারপাশে সবুজ বৃক্ষরাজির সমাবেশ। ভবনের নিচতলার মেঝের ক্ষেত্রফল ৬ হাজার ৭০০ বর্গমিটার। নিচতলায় আছে রাষ্ট্রপতির দফতর, সামরিক ও বেসামরিক সচিবালয়, অন্যান্য কর্মকর্তা এবং দর্শকদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কক্ষ। এছাড়া এতে রয়েছে আসবাবপত্র রাখার কক্ষ, একটি সম্ভাষণ কক্ষ, একটি দরবার কক্ষ, ভোজন কক্ষ এবং স্থানীয় দর্শনার্থীদের জন্য একটি ছোট সভাকক্ষ। দ্বিতীয় তলায় আছে পাঁচটি অফিস কক্ষ, একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, একটি স্টুডিও এবং পাঁচটি সুদৃশ্য শয়ন কক্ষ। তৃতীয় তলায় বিদেশি কূটনীতিক এবং সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য রয়েছে চারটি আলাদা কক্ষ। ৪৭ একর আয়তনে গড়ে ওঠা বঙ্গভবনে রয়েছে নিরাপত্তা অফিস, ডাকঘর, ব্যাংক, ক্যান্টিন, দর্জির দোকান, একটি তিন গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা রেজিমেন্টের জন্য একটি ব্যারাক। এখানে সামরিক সচিব এবং সহকারী সামরিক সচিবের জন্য রয়েছে আরও দুটি বাংলো।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
সর্বশেষ খবর
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল
তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি
আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম