শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

দেশ পরিচালনার সব ভার ন্যস্ত থাকে রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে। দেশ পরিচালনার মতো মহান এই দায়িত্ব পালনের কারণে নিঃসন্দেহে তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে সবচেয়ে মর্যাদাবান হন। তার আরাম-আয়েশ ও নিরাপত্তার কথা ভেবে বরাদ্দ করা হয় দেশের ঐশ্বর্যপূর্ণ আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন। এই ভবনগুলো রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক কারণে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এমন বিলাসবহুল আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

 

বাকিংহাম প্যালেস, লন্ডন

একসময় গোটা বিশ্বে রাজত্ব করেছে ব্রিটিশ রাজপরিবার। এখনো সে ক্ষমতা টিকে আছে কমনওয়েলথভুক্ত ১৬টি সার্বভৌম দেশের ওপর। আর তাই এ পরিবারের বাসভবন বিশ্বের অন্যতম জাঁকজমকপূর্ণ ও স্থাপত্যশৈলীর অধিকারী হওয়া স্বাভাবিক। ১৭০২ সালে রানী শার্লটের বাসভবন হিসেবে লন্ডনের সেন্ট জেমস পার্ক, গ্রিন পার্ক এবং হাইড পার্কের মধ্যবর্তী স্থানে নির্মাণ করা হয় বাকিংহাম প্যালেস। তখন থেকেই ব্রিটিশ রাজপরিবারের দখলে এই ভবন। বর্তমানে এটি এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের বাসভবন। এই প্রাসাদ ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের প্রশাসনিক সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহার হয়। শিল্প ও চিত্রকলার দিক দিয়ে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে রুবেনস, রেমব্রান্ট, ভারমের, পুসান এবং ক্লডের মতো কিংবদন্তিদের শিল্পকর্মসহ বিশ্বের অত্যন্ত সমৃদ্ধ শিল্পকলার সংগ্রহ রয়েছে। এগুলো রাষ্ট্রীয় আসরে প্রদর্শিত হয়। প্রাসাদের পশ্চিমে অবস্থিত সুবিশাল রাষ্ট্রীয় ও অত্যন্ত পরিদর্শনযোগ্য ভোজনশালা। যেখানে বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং রানী একত্রে ভোজন করেছেন। অতিথিদের সঙ্গে এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের আলাপ করানো হতো এখানে থাকা বিশাল সংগীত কক্ষে। এই সংগীত কক্ষে ওয়েলসের রাজকুমার, রয়্যালের রাজকুমারী, ইয়র্কের ডিউক এবং রাজকুমার উইলিয়ামের নামকরণ হয়েছে। রাজকীয় আড়ম্বরপূর্ণ বৈঠকখানা ও বিস্ময়কর বো কক্ষ রয়েছে। রাজকীয় এই প্রাসাদটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের স্থান হিসেবেও ব্যবহৃত হয় যেমন- রাষ্ট্র দর্শন ও অভিষেক। ১৮৫৩ সালে মহারানী ভিক্টোরিয়ার উদ্যোগে একটি নৃত্যশালা (বলরুম) যা ১৮ মিটার প্রশস্ত এবং ১৩.৫ মিটার উঁচু ও ৩৬.৬ মিটার লম্বা তৈরি হয়েছিল। এখন পর্যন্ত বহুবার সংস্কার হলেও মূল স্থাপত্যের জাঁকজমক অক্ষত রাখা হয়েছে। প্রতি বছর ৫০ হাজারের অধিক মানুষ বিভিন্ন ভোজসভায় অতিথি হিসেবে প্রাসাদ পরিদর্শনে আসেন।

হোয়াইট হাউস, ওয়াশিংটন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ভবন

ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাসভবন হোয়াইট হাউস। এখানে রাষ্ট্রপতিরা পরিবারবর্গের সঙ্গে সরকারি কর্মী ও সুসজ্জিত রক্ষাবাহিনী নিয়ে বাস করেন। এটি শুধু রাষ্ট্রপতিদের বাসস্থানই নয়, তাদের অফিসও। প্রায় ১৮ একর জমিতে তৈরি এই বাড়ির একতলায় ক্লোক রুম, চায়না রুম, কিচেন, লাইব্রেরি, দোতলায় ফেডারেল স্টেটরুম অবস্থিত। এছাড়াও আছে ব্লু আর রেড রুম। ১৭৯২ সালের ১৩ অক্টোবর ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়ে ১৮০০ সালে শেষ হয়। কিন্তু ব্রিটিশ সৈন্যরা আমেরিকা আক্রমণ করে ১৮১৪ সালের ৪ আগস্ট ভবনে আগুন লাগিয়ে দেয়। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি আরও ৩ বছর সময় ব্যয়ে নতুন করে তৈরি করা হয়। তখন থেকে ভবনটি ধবধবে সাদা। মূলত ১৯০১ সালে থিয়োডর রুজভেল্ট নিজস্ব কাগজপত্রে হোয়াইট হাউস নামটি ব্যবহারের পর থেকেই সরকারিভাবে তা চালু হয়। 

ক্রেমলিন, মস্কো

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসভবন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিন। দ্য ক্রেমলিন নামে এটি বেশি পরিচিত। তেরো শতক থেকে শুরু করে দেশটির সব ঐতিহাসিক-রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় ক্রেমলিন দুর্গটি মস্কোর সেরা আকর্ষণের একটি। প্রাসাদটির নির্মাণকাল ১৪৮২-৯৫ সাল পর্যন্ত। এর দক্ষিণে মস্কোদা নদী, পূর্বে রেড স্কয়ার এবং পশ্চিমে আলেক্সান্ডার গার্ডেন অবস্থিত। ২৭.৭ হেক্টর এলাকাজুড়ে স্থাপিত ক্রেমলিনের স্থাপত্যকলা ও শৈল্পিক সৌন্দর্য চোখ ধাঁধিয়ে দেবে সহজে। প্রাচীনকালে এটি মস্কোর দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল। ক্রেমলিন মূলত চারটি প্রাসাদ, ২০টি নান্দনিক টাওয়ার, পাঁচটি চত্বর, পাঁচটি ক্যাথেড্রাল ও চার্চের সমন্বয়ে একটি কমপ্লেক্স। এর বেশির ভাগ টাওয়ার রেনেসাঁ যুগের স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন বহন করে। সম্প্রতি এখানে হেলিপ্যাড নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। 

এলিসি প্রাসাদ, প্যারিস

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের  বাসভবন

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদকে এককথায় দৃষ্টিনন্দন ও আলিশান ভবন বলা যায়। প্যারিসের অ্যারোঁদিসেমেন্টে অবস্থিত এই ভবনে পরিবার নিয়ে প্রেসিডেন্ট বসবাস করেন। মন্ত্রীরা এখানে একত্রিত হন মাসিক কিংবা সাপ্তাহিক বৈঠকে। ৩৬৯টি কক্ষবিশিষ্ট ভবনের ভিতর-বাহির একই রকম আভিজাত্যময়। খাবার ঘরটি ঝলমলে ঝাড়বাতি ও মখমলের পর্দায় সুসজ্জিত। দেয়াল, পিলার ও সিলিংয়ে দৃষ্টিনন্দন সোনালি কারুকাজে সাজানো। জনশ্রুতি আছে প্রাসাদের বাবুর্চিরা বছরে ৯৫ হাজার মানুষের খাবার প্রস্তুত করে। বাড়ির পেছনে থাকা বিশাল পার্কের মতো জায়গা, যেখানে সবজি-ফুল বাগান ও বিশাল বৃক্ষের সমাহার। মজার বিষয় হলো বিলাসবহুল এই প্রাসাদ কোনোরকম সরকারি খরচ বাদেই ১৭১৮ সালে আরমেল্ড ক্লাউন নামের এক স্থপতি নিজের খরচে তৈরি করেন। তারপর তা রাজা-রানীকে উপহার দেন। 

১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট, লন্ডন

ব্রিটেনের চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকারের সরকারি বাসভবনটি পরিচিত ১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট নামে। এক্সচেকারকে সে দেশে টাঁকসালের দ্বিতীয় লর্ড হিসেবে দেখা হয়।  লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারে অবস্থিত ঐতিহাসিক এই ভবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক রাজনৈতিক ইতিহাস। ১৬৮২ সালে নির্মিত ভবনটিতে লর্ড হেনরি পিটি প্রথম বসবাসকারী। তিনি ছিলেন ১৮০৬-০৭ সাল পর্যন্ত। এরপর ১৮২৮ সাল থেকে আবার ব্যবহার শুরু হয়। এর সঙ্গে অবশ্য ভবনের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আসতে থাকে। দেয়াল ঘড়ি, কারুকাজময় কাচে ঘেরা মার্বেলের ফায়ারপ্লেস, মূল্যবান চিত্রকর্মসহ আনুষঙ্গিক অনেক জিনিসের সমাহার ঘটতে থাকে। ১৯৬০-এর দশকে সর্বশেষ ভবনটির পুনর্নির্মাণ হয়। মেঝেতে দেওয়া হয় শক্ত কাঠ, অ্যান্টিক কালো ও সোনালি চীনা ক্যাবিনেটে সাজানো হয় দেয়াল, লাইটের আধুনিক সংযোজন ঘটে, রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা। এর দেয়ালগুলো উষ্ণ রাখতে তুলার পর্দা দিয়ে আচ্ছাদিত। ভবনের নিচতলায় ডাইনিং রুমটি সবচেয়ে স্থাপত্যশৈলীপূর্ণ কক্ষ হিসেবে ধরা হয়।

হোয়াইট প্যালেস, তুরস্ক

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগানের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ১ হাজার কক্ষবিশিষ্ট ‘হোয়াইট প্যালেস’। প্রায় ৬১৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত প্যালেসটি তিনি উদ্বোধন করেন ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউস ও মস্কোর ক্রেমলিন প্রাসাদের চেয়েও বড়, এমনকি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাসাদ এটি। রাজধানী আঙ্কারার পাশে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার জমির ওপর এই প্রাসাদ নির্মিত। এতে ওসমানি এবং সেলজুকের ঘরানার পাশাপাশি আধুনিক চীনা স্থাপত্যশৈলীর সংমিশ্রণ ঘটেছে। প্রাসাদের মূল ভবনের সঙ্গে রয়েছে দুটি সংযোগ ভবন। ভবন দুটিতে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়। প্যালেসে একটি বোটানিক্যাল গার্ডেন, স্যাটেলাইট রুম, পারমাণবিক ও রাসায়নিক অস্ত্র মজুদ কক্ষ, একটি পার্ক ও একটি কংগ্রেস কক্ষ রয়েছে। ৪ হাজার ব্যক্তি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে সক্ষম এমন একটি মসজিদ রয়েছে এই প্রাসাদে।

রাষ্ট্রপতি ভবন, ভারত

রাইসিনা হিলে প্রায় ৪০ একর জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন। চারতলা এই ভবনে রয়েছে ৩৪০টি কক্ষ। প্রতি তলায় রয়েছে লাইব্রেরি। ৭৪টি লবি, ১৮টি সিঁড়ি, ১৭টি ঝরনা দিয়ে সাজানো ভবনটি ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯১২ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধিশ্বরের জন্য প্রাসাদটি তৈরি করা হয় ১৭ বছর ধরে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুঘল, গ্রিক, রোমান স্থাপত্যে নির্মিত এই প্রাসাদটি তৈরি করেন প্রায় ২৯ হাজার শ্রমিক। রাষ্ট্রপতি ভবনের ৩৪০টি কক্ষের অন্যতম হচ্ছে ইয়েলো ড্রইং রুম। এখানে মন্ত্রিসভা, স্পিকারসহ সাংবিধানিক মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা শপথ নেন রাষ্ট্রপতির কাছে। রয়েছে ভোজঘর। এখানে ১০৪ আসনের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে আরও ঝলমল অশোক হল। এই ঘরের মেঝেটি কাঠের তৈরি। এখানে বিদেশি অতিথিদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। রাজ্য প্রধানদের দেখা করার জন্য রয়েছে নর্থ ড্রইং রুম।

বঙ্গভবন

বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবন

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (রাষ্ট্রপতি) সরকারি বাসভবনকে বলা হয় ‘বঙ্গভবন’। ঢাকার দিলখুশা এলাকায় অবস্থিত এই ভবন ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পর পূর্ববঙ্গ এবং আসামের সরকার তৈরি করে। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এটি ভারতের গভর্নর জেনারেলের অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বাংলার গভর্নরের অস্থায়ী বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। তখন প্রাসাদটিকে গভর্নর হাউস নামে ডাকা হতো। ভারত বিভাগের পর ১৯৪৭ সাল থেকে প্রাসাদটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসভবনে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এ প্রাসাদে বসবাস এবং কাজ করে থাকেন। এখানে প্রায়ই বিভিন্ন সভা, সম্মেলন, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং বৈদেশিক কূটনীতিকদের জন্য রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করা হয়। ১৯৬১ এবং ১৯৬৪ সালে সংস্কারের পর এখানে ইসলামী স্থাপত্য ও বাঙালি স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটানো হয়। প্রাচীরে ঘেরা ভবনটি তিন তলা। চত্বরের চারপাশে সবুজ বৃক্ষরাজির সমাবেশ। ভবনের নিচতলার মেঝের ক্ষেত্রফল ৬ হাজার ৭০০ বর্গমিটার। নিচতলায় আছে রাষ্ট্রপতির দফতর, সামরিক ও বেসামরিক সচিবালয়, অন্যান্য কর্মকর্তা এবং দর্শকদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কক্ষ। এছাড়া এতে রয়েছে আসবাবপত্র রাখার কক্ষ, একটি সম্ভাষণ কক্ষ, একটি দরবার কক্ষ, ভোজন কক্ষ এবং স্থানীয় দর্শনার্থীদের জন্য একটি ছোট সভাকক্ষ। দ্বিতীয় তলায় আছে পাঁচটি অফিস কক্ষ, একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, একটি স্টুডিও এবং পাঁচটি সুদৃশ্য শয়ন কক্ষ। তৃতীয় তলায় বিদেশি কূটনীতিক এবং সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য রয়েছে চারটি আলাদা কক্ষ। ৪৭ একর আয়তনে গড়ে ওঠা বঙ্গভবনে রয়েছে নিরাপত্তা অফিস, ডাকঘর, ব্যাংক, ক্যান্টিন, দর্জির দোকান, একটি তিন গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা রেজিমেন্টের জন্য একটি ব্যারাক। এখানে সামরিক সচিব এবং সহকারী সামরিক সচিবের জন্য রয়েছে আরও দুটি বাংলো।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১১ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা