শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

দেশ পরিচালনার সব ভার ন্যস্ত থাকে রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে। দেশ পরিচালনার মতো মহান এই দায়িত্ব পালনের কারণে নিঃসন্দেহে তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে সবচেয়ে মর্যাদাবান হন। তার আরাম-আয়েশ ও নিরাপত্তার কথা ভেবে বরাদ্দ করা হয় দেশের ঐশ্বর্যপূর্ণ আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন। এই ভবনগুলো রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক কারণে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এমন বিলাসবহুল আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

 

বাকিংহাম প্যালেস, লন্ডন

একসময় গোটা বিশ্বে রাজত্ব করেছে ব্রিটিশ রাজপরিবার। এখনো সে ক্ষমতা টিকে আছে কমনওয়েলথভুক্ত ১৬টি সার্বভৌম দেশের ওপর। আর তাই এ পরিবারের বাসভবন বিশ্বের অন্যতম জাঁকজমকপূর্ণ ও স্থাপত্যশৈলীর অধিকারী হওয়া স্বাভাবিক। ১৭০২ সালে রানী শার্লটের বাসভবন হিসেবে লন্ডনের সেন্ট জেমস পার্ক, গ্রিন পার্ক এবং হাইড পার্কের মধ্যবর্তী স্থানে নির্মাণ করা হয় বাকিংহাম প্যালেস। তখন থেকেই ব্রিটিশ রাজপরিবারের দখলে এই ভবন। বর্তমানে এটি এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের বাসভবন। এই প্রাসাদ ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের প্রশাসনিক সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহার হয়। শিল্প ও চিত্রকলার দিক দিয়ে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে রুবেনস, রেমব্রান্ট, ভারমের, পুসান এবং ক্লডের মতো কিংবদন্তিদের শিল্পকর্মসহ বিশ্বের অত্যন্ত সমৃদ্ধ শিল্পকলার সংগ্রহ রয়েছে। এগুলো রাষ্ট্রীয় আসরে প্রদর্শিত হয়। প্রাসাদের পশ্চিমে অবস্থিত সুবিশাল রাষ্ট্রীয় ও অত্যন্ত পরিদর্শনযোগ্য ভোজনশালা। যেখানে বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং রানী একত্রে ভোজন করেছেন। অতিথিদের সঙ্গে এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের আলাপ করানো হতো এখানে থাকা বিশাল সংগীত কক্ষে। এই সংগীত কক্ষে ওয়েলসের রাজকুমার, রয়্যালের রাজকুমারী, ইয়র্কের ডিউক এবং রাজকুমার উইলিয়ামের নামকরণ হয়েছে। রাজকীয় আড়ম্বরপূর্ণ বৈঠকখানা ও বিস্ময়কর বো কক্ষ রয়েছে। রাজকীয় এই প্রাসাদটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের স্থান হিসেবেও ব্যবহৃত হয় যেমন- রাষ্ট্র দর্শন ও অভিষেক। ১৮৫৩ সালে মহারানী ভিক্টোরিয়ার উদ্যোগে একটি নৃত্যশালা (বলরুম) যা ১৮ মিটার প্রশস্ত এবং ১৩.৫ মিটার উঁচু ও ৩৬.৬ মিটার লম্বা তৈরি হয়েছিল। এখন পর্যন্ত বহুবার সংস্কার হলেও মূল স্থাপত্যের জাঁকজমক অক্ষত রাখা হয়েছে। প্রতি বছর ৫০ হাজারের অধিক মানুষ বিভিন্ন ভোজসভায় অতিথি হিসেবে প্রাসাদ পরিদর্শনে আসেন।

হোয়াইট হাউস, ওয়াশিংটন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ভবন

ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাসভবন হোয়াইট হাউস। এখানে রাষ্ট্রপতিরা পরিবারবর্গের সঙ্গে সরকারি কর্মী ও সুসজ্জিত রক্ষাবাহিনী নিয়ে বাস করেন। এটি শুধু রাষ্ট্রপতিদের বাসস্থানই নয়, তাদের অফিসও। প্রায় ১৮ একর জমিতে তৈরি এই বাড়ির একতলায় ক্লোক রুম, চায়না রুম, কিচেন, লাইব্রেরি, দোতলায় ফেডারেল স্টেটরুম অবস্থিত। এছাড়াও আছে ব্লু আর রেড রুম। ১৭৯২ সালের ১৩ অক্টোবর ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়ে ১৮০০ সালে শেষ হয়। কিন্তু ব্রিটিশ সৈন্যরা আমেরিকা আক্রমণ করে ১৮১৪ সালের ৪ আগস্ট ভবনে আগুন লাগিয়ে দেয়। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি আরও ৩ বছর সময় ব্যয়ে নতুন করে তৈরি করা হয়। তখন থেকে ভবনটি ধবধবে সাদা। মূলত ১৯০১ সালে থিয়োডর রুজভেল্ট নিজস্ব কাগজপত্রে হোয়াইট হাউস নামটি ব্যবহারের পর থেকেই সরকারিভাবে তা চালু হয়। 

ক্রেমলিন, মস্কো

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসভবন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিন। দ্য ক্রেমলিন নামে এটি বেশি পরিচিত। তেরো শতক থেকে শুরু করে দেশটির সব ঐতিহাসিক-রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় ক্রেমলিন দুর্গটি মস্কোর সেরা আকর্ষণের একটি। প্রাসাদটির নির্মাণকাল ১৪৮২-৯৫ সাল পর্যন্ত। এর দক্ষিণে মস্কোদা নদী, পূর্বে রেড স্কয়ার এবং পশ্চিমে আলেক্সান্ডার গার্ডেন অবস্থিত। ২৭.৭ হেক্টর এলাকাজুড়ে স্থাপিত ক্রেমলিনের স্থাপত্যকলা ও শৈল্পিক সৌন্দর্য চোখ ধাঁধিয়ে দেবে সহজে। প্রাচীনকালে এটি মস্কোর দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল। ক্রেমলিন মূলত চারটি প্রাসাদ, ২০টি নান্দনিক টাওয়ার, পাঁচটি চত্বর, পাঁচটি ক্যাথেড্রাল ও চার্চের সমন্বয়ে একটি কমপ্লেক্স। এর বেশির ভাগ টাওয়ার রেনেসাঁ যুগের স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন বহন করে। সম্প্রতি এখানে হেলিপ্যাড নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। 

এলিসি প্রাসাদ, প্যারিস

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের  বাসভবন

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদকে এককথায় দৃষ্টিনন্দন ও আলিশান ভবন বলা যায়। প্যারিসের অ্যারোঁদিসেমেন্টে অবস্থিত এই ভবনে পরিবার নিয়ে প্রেসিডেন্ট বসবাস করেন। মন্ত্রীরা এখানে একত্রিত হন মাসিক কিংবা সাপ্তাহিক বৈঠকে। ৩৬৯টি কক্ষবিশিষ্ট ভবনের ভিতর-বাহির একই রকম আভিজাত্যময়। খাবার ঘরটি ঝলমলে ঝাড়বাতি ও মখমলের পর্দায় সুসজ্জিত। দেয়াল, পিলার ও সিলিংয়ে দৃষ্টিনন্দন সোনালি কারুকাজে সাজানো। জনশ্রুতি আছে প্রাসাদের বাবুর্চিরা বছরে ৯৫ হাজার মানুষের খাবার প্রস্তুত করে। বাড়ির পেছনে থাকা বিশাল পার্কের মতো জায়গা, যেখানে সবজি-ফুল বাগান ও বিশাল বৃক্ষের সমাহার। মজার বিষয় হলো বিলাসবহুল এই প্রাসাদ কোনোরকম সরকারি খরচ বাদেই ১৭১৮ সালে আরমেল্ড ক্লাউন নামের এক স্থপতি নিজের খরচে তৈরি করেন। তারপর তা রাজা-রানীকে উপহার দেন। 

১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট, লন্ডন

ব্রিটেনের চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকারের সরকারি বাসভবনটি পরিচিত ১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট নামে। এক্সচেকারকে সে দেশে টাঁকসালের দ্বিতীয় লর্ড হিসেবে দেখা হয়।  লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারে অবস্থিত ঐতিহাসিক এই ভবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক রাজনৈতিক ইতিহাস। ১৬৮২ সালে নির্মিত ভবনটিতে লর্ড হেনরি পিটি প্রথম বসবাসকারী। তিনি ছিলেন ১৮০৬-০৭ সাল পর্যন্ত। এরপর ১৮২৮ সাল থেকে আবার ব্যবহার শুরু হয়। এর সঙ্গে অবশ্য ভবনের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আসতে থাকে। দেয়াল ঘড়ি, কারুকাজময় কাচে ঘেরা মার্বেলের ফায়ারপ্লেস, মূল্যবান চিত্রকর্মসহ আনুষঙ্গিক অনেক জিনিসের সমাহার ঘটতে থাকে। ১৯৬০-এর দশকে সর্বশেষ ভবনটির পুনর্নির্মাণ হয়। মেঝেতে দেওয়া হয় শক্ত কাঠ, অ্যান্টিক কালো ও সোনালি চীনা ক্যাবিনেটে সাজানো হয় দেয়াল, লাইটের আধুনিক সংযোজন ঘটে, রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা। এর দেয়ালগুলো উষ্ণ রাখতে তুলার পর্দা দিয়ে আচ্ছাদিত। ভবনের নিচতলায় ডাইনিং রুমটি সবচেয়ে স্থাপত্যশৈলীপূর্ণ কক্ষ হিসেবে ধরা হয়।

হোয়াইট প্যালেস, তুরস্ক

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগানের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ১ হাজার কক্ষবিশিষ্ট ‘হোয়াইট প্যালেস’। প্রায় ৬১৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত প্যালেসটি তিনি উদ্বোধন করেন ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউস ও মস্কোর ক্রেমলিন প্রাসাদের চেয়েও বড়, এমনকি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাসাদ এটি। রাজধানী আঙ্কারার পাশে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার জমির ওপর এই প্রাসাদ নির্মিত। এতে ওসমানি এবং সেলজুকের ঘরানার পাশাপাশি আধুনিক চীনা স্থাপত্যশৈলীর সংমিশ্রণ ঘটেছে। প্রাসাদের মূল ভবনের সঙ্গে রয়েছে দুটি সংযোগ ভবন। ভবন দুটিতে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়। প্যালেসে একটি বোটানিক্যাল গার্ডেন, স্যাটেলাইট রুম, পারমাণবিক ও রাসায়নিক অস্ত্র মজুদ কক্ষ, একটি পার্ক ও একটি কংগ্রেস কক্ষ রয়েছে। ৪ হাজার ব্যক্তি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে সক্ষম এমন একটি মসজিদ রয়েছে এই প্রাসাদে।

রাষ্ট্রপতি ভবন, ভারত

রাইসিনা হিলে প্রায় ৪০ একর জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন। চারতলা এই ভবনে রয়েছে ৩৪০টি কক্ষ। প্রতি তলায় রয়েছে লাইব্রেরি। ৭৪টি লবি, ১৮টি সিঁড়ি, ১৭টি ঝরনা দিয়ে সাজানো ভবনটি ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯১২ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধিশ্বরের জন্য প্রাসাদটি তৈরি করা হয় ১৭ বছর ধরে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুঘল, গ্রিক, রোমান স্থাপত্যে নির্মিত এই প্রাসাদটি তৈরি করেন প্রায় ২৯ হাজার শ্রমিক। রাষ্ট্রপতি ভবনের ৩৪০টি কক্ষের অন্যতম হচ্ছে ইয়েলো ড্রইং রুম। এখানে মন্ত্রিসভা, স্পিকারসহ সাংবিধানিক মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা শপথ নেন রাষ্ট্রপতির কাছে। রয়েছে ভোজঘর। এখানে ১০৪ আসনের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে আরও ঝলমল অশোক হল। এই ঘরের মেঝেটি কাঠের তৈরি। এখানে বিদেশি অতিথিদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। রাজ্য প্রধানদের দেখা করার জন্য রয়েছে নর্থ ড্রইং রুম।

বঙ্গভবন

বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবন

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (রাষ্ট্রপতি) সরকারি বাসভবনকে বলা হয় ‘বঙ্গভবন’। ঢাকার দিলখুশা এলাকায় অবস্থিত এই ভবন ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পর পূর্ববঙ্গ এবং আসামের সরকার তৈরি করে। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এটি ভারতের গভর্নর জেনারেলের অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বাংলার গভর্নরের অস্থায়ী বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। তখন প্রাসাদটিকে গভর্নর হাউস নামে ডাকা হতো। ভারত বিভাগের পর ১৯৪৭ সাল থেকে প্রাসাদটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসভবনে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এ প্রাসাদে বসবাস এবং কাজ করে থাকেন। এখানে প্রায়ই বিভিন্ন সভা, সম্মেলন, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং বৈদেশিক কূটনীতিকদের জন্য রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করা হয়। ১৯৬১ এবং ১৯৬৪ সালে সংস্কারের পর এখানে ইসলামী স্থাপত্য ও বাঙালি স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটানো হয়। প্রাচীরে ঘেরা ভবনটি তিন তলা। চত্বরের চারপাশে সবুজ বৃক্ষরাজির সমাবেশ। ভবনের নিচতলার মেঝের ক্ষেত্রফল ৬ হাজার ৭০০ বর্গমিটার। নিচতলায় আছে রাষ্ট্রপতির দফতর, সামরিক ও বেসামরিক সচিবালয়, অন্যান্য কর্মকর্তা এবং দর্শকদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কক্ষ। এছাড়া এতে রয়েছে আসবাবপত্র রাখার কক্ষ, একটি সম্ভাষণ কক্ষ, একটি দরবার কক্ষ, ভোজন কক্ষ এবং স্থানীয় দর্শনার্থীদের জন্য একটি ছোট সভাকক্ষ। দ্বিতীয় তলায় আছে পাঁচটি অফিস কক্ষ, একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, একটি স্টুডিও এবং পাঁচটি সুদৃশ্য শয়ন কক্ষ। তৃতীয় তলায় বিদেশি কূটনীতিক এবং সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য রয়েছে চারটি আলাদা কক্ষ। ৪৭ একর আয়তনে গড়ে ওঠা বঙ্গভবনে রয়েছে নিরাপত্তা অফিস, ডাকঘর, ব্যাংক, ক্যান্টিন, দর্জির দোকান, একটি তিন গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা রেজিমেন্টের জন্য একটি ব্যারাক। এখানে সামরিক সচিব এবং সহকারী সামরিক সচিবের জন্য রয়েছে আরও দুটি বাংলো।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউজ
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউজ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন