শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

দেশ পরিচালনার সব ভার ন্যস্ত থাকে রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে। দেশ পরিচালনার মতো মহান এই দায়িত্ব পালনের কারণে নিঃসন্দেহে তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে সবচেয়ে মর্যাদাবান হন। তার আরাম-আয়েশ ও নিরাপত্তার কথা ভেবে বরাদ্দ করা হয় দেশের ঐশ্বর্যপূর্ণ আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন। এই ভবনগুলো রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক কারণে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এমন বিলাসবহুল আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

 

বাকিংহাম প্যালেস, লন্ডন

একসময় গোটা বিশ্বে রাজত্ব করেছে ব্রিটিশ রাজপরিবার। এখনো সে ক্ষমতা টিকে আছে কমনওয়েলথভুক্ত ১৬টি সার্বভৌম দেশের ওপর। আর তাই এ পরিবারের বাসভবন বিশ্বের অন্যতম জাঁকজমকপূর্ণ ও স্থাপত্যশৈলীর অধিকারী হওয়া স্বাভাবিক। ১৭০২ সালে রানী শার্লটের বাসভবন হিসেবে লন্ডনের সেন্ট জেমস পার্ক, গ্রিন পার্ক এবং হাইড পার্কের মধ্যবর্তী স্থানে নির্মাণ করা হয় বাকিংহাম প্যালেস। তখন থেকেই ব্রিটিশ রাজপরিবারের দখলে এই ভবন। বর্তমানে এটি এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের বাসভবন। এই প্রাসাদ ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের প্রশাসনিক সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহার হয়। শিল্প ও চিত্রকলার দিক দিয়ে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে রুবেনস, রেমব্রান্ট, ভারমের, পুসান এবং ক্লডের মতো কিংবদন্তিদের শিল্পকর্মসহ বিশ্বের অত্যন্ত সমৃদ্ধ শিল্পকলার সংগ্রহ রয়েছে। এগুলো রাষ্ট্রীয় আসরে প্রদর্শিত হয়। প্রাসাদের পশ্চিমে অবস্থিত সুবিশাল রাষ্ট্রীয় ও অত্যন্ত পরিদর্শনযোগ্য ভোজনশালা। যেখানে বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং রানী একত্রে ভোজন করেছেন। অতিথিদের সঙ্গে এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের আলাপ করানো হতো এখানে থাকা বিশাল সংগীত কক্ষে। এই সংগীত কক্ষে ওয়েলসের রাজকুমার, রয়্যালের রাজকুমারী, ইয়র্কের ডিউক এবং রাজকুমার উইলিয়ামের নামকরণ হয়েছে। রাজকীয় আড়ম্বরপূর্ণ বৈঠকখানা ও বিস্ময়কর বো কক্ষ রয়েছে। রাজকীয় এই প্রাসাদটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের স্থান হিসেবেও ব্যবহৃত হয় যেমন- রাষ্ট্র দর্শন ও অভিষেক। ১৮৫৩ সালে মহারানী ভিক্টোরিয়ার উদ্যোগে একটি নৃত্যশালা (বলরুম) যা ১৮ মিটার প্রশস্ত এবং ১৩.৫ মিটার উঁচু ও ৩৬.৬ মিটার লম্বা তৈরি হয়েছিল। এখন পর্যন্ত বহুবার সংস্কার হলেও মূল স্থাপত্যের জাঁকজমক অক্ষত রাখা হয়েছে। প্রতি বছর ৫০ হাজারের অধিক মানুষ বিভিন্ন ভোজসভায় অতিথি হিসেবে প্রাসাদ পরিদর্শনে আসেন।

হোয়াইট হাউস, ওয়াশিংটন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ভবন

ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাসভবন হোয়াইট হাউস। এখানে রাষ্ট্রপতিরা পরিবারবর্গের সঙ্গে সরকারি কর্মী ও সুসজ্জিত রক্ষাবাহিনী নিয়ে বাস করেন। এটি শুধু রাষ্ট্রপতিদের বাসস্থানই নয়, তাদের অফিসও। প্রায় ১৮ একর জমিতে তৈরি এই বাড়ির একতলায় ক্লোক রুম, চায়না রুম, কিচেন, লাইব্রেরি, দোতলায় ফেডারেল স্টেটরুম অবস্থিত। এছাড়াও আছে ব্লু আর রেড রুম। ১৭৯২ সালের ১৩ অক্টোবর ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়ে ১৮০০ সালে শেষ হয়। কিন্তু ব্রিটিশ সৈন্যরা আমেরিকা আক্রমণ করে ১৮১৪ সালের ৪ আগস্ট ভবনে আগুন লাগিয়ে দেয়। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি আরও ৩ বছর সময় ব্যয়ে নতুন করে তৈরি করা হয়। তখন থেকে ভবনটি ধবধবে সাদা। মূলত ১৯০১ সালে থিয়োডর রুজভেল্ট নিজস্ব কাগজপত্রে হোয়াইট হাউস নামটি ব্যবহারের পর থেকেই সরকারিভাবে তা চালু হয়। 

ক্রেমলিন, মস্কো

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসভবন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিন। দ্য ক্রেমলিন নামে এটি বেশি পরিচিত। তেরো শতক থেকে শুরু করে দেশটির সব ঐতিহাসিক-রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় ক্রেমলিন দুর্গটি মস্কোর সেরা আকর্ষণের একটি। প্রাসাদটির নির্মাণকাল ১৪৮২-৯৫ সাল পর্যন্ত। এর দক্ষিণে মস্কোদা নদী, পূর্বে রেড স্কয়ার এবং পশ্চিমে আলেক্সান্ডার গার্ডেন অবস্থিত। ২৭.৭ হেক্টর এলাকাজুড়ে স্থাপিত ক্রেমলিনের স্থাপত্যকলা ও শৈল্পিক সৌন্দর্য চোখ ধাঁধিয়ে দেবে সহজে। প্রাচীনকালে এটি মস্কোর দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল। ক্রেমলিন মূলত চারটি প্রাসাদ, ২০টি নান্দনিক টাওয়ার, পাঁচটি চত্বর, পাঁচটি ক্যাথেড্রাল ও চার্চের সমন্বয়ে একটি কমপ্লেক্স। এর বেশির ভাগ টাওয়ার রেনেসাঁ যুগের স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন বহন করে। সম্প্রতি এখানে হেলিপ্যাড নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। 

এলিসি প্রাসাদ, প্যারিস

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের  বাসভবন

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদকে এককথায় দৃষ্টিনন্দন ও আলিশান ভবন বলা যায়। প্যারিসের অ্যারোঁদিসেমেন্টে অবস্থিত এই ভবনে পরিবার নিয়ে প্রেসিডেন্ট বসবাস করেন। মন্ত্রীরা এখানে একত্রিত হন মাসিক কিংবা সাপ্তাহিক বৈঠকে। ৩৬৯টি কক্ষবিশিষ্ট ভবনের ভিতর-বাহির একই রকম আভিজাত্যময়। খাবার ঘরটি ঝলমলে ঝাড়বাতি ও মখমলের পর্দায় সুসজ্জিত। দেয়াল, পিলার ও সিলিংয়ে দৃষ্টিনন্দন সোনালি কারুকাজে সাজানো। জনশ্রুতি আছে প্রাসাদের বাবুর্চিরা বছরে ৯৫ হাজার মানুষের খাবার প্রস্তুত করে। বাড়ির পেছনে থাকা বিশাল পার্কের মতো জায়গা, যেখানে সবজি-ফুল বাগান ও বিশাল বৃক্ষের সমাহার। মজার বিষয় হলো বিলাসবহুল এই প্রাসাদ কোনোরকম সরকারি খরচ বাদেই ১৭১৮ সালে আরমেল্ড ক্লাউন নামের এক স্থপতি নিজের খরচে তৈরি করেন। তারপর তা রাজা-রানীকে উপহার দেন। 

১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট, লন্ডন

ব্রিটেনের চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকারের সরকারি বাসভবনটি পরিচিত ১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট নামে। এক্সচেকারকে সে দেশে টাঁকসালের দ্বিতীয় লর্ড হিসেবে দেখা হয়।  লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারে অবস্থিত ঐতিহাসিক এই ভবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক রাজনৈতিক ইতিহাস। ১৬৮২ সালে নির্মিত ভবনটিতে লর্ড হেনরি পিটি প্রথম বসবাসকারী। তিনি ছিলেন ১৮০৬-০৭ সাল পর্যন্ত। এরপর ১৮২৮ সাল থেকে আবার ব্যবহার শুরু হয়। এর সঙ্গে অবশ্য ভবনের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আসতে থাকে। দেয়াল ঘড়ি, কারুকাজময় কাচে ঘেরা মার্বেলের ফায়ারপ্লেস, মূল্যবান চিত্রকর্মসহ আনুষঙ্গিক অনেক জিনিসের সমাহার ঘটতে থাকে। ১৯৬০-এর দশকে সর্বশেষ ভবনটির পুনর্নির্মাণ হয়। মেঝেতে দেওয়া হয় শক্ত কাঠ, অ্যান্টিক কালো ও সোনালি চীনা ক্যাবিনেটে সাজানো হয় দেয়াল, লাইটের আধুনিক সংযোজন ঘটে, রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা। এর দেয়ালগুলো উষ্ণ রাখতে তুলার পর্দা দিয়ে আচ্ছাদিত। ভবনের নিচতলায় ডাইনিং রুমটি সবচেয়ে স্থাপত্যশৈলীপূর্ণ কক্ষ হিসেবে ধরা হয়।

হোয়াইট প্যালেস, তুরস্ক

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগানের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ১ হাজার কক্ষবিশিষ্ট ‘হোয়াইট প্যালেস’। প্রায় ৬১৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত প্যালেসটি তিনি উদ্বোধন করেন ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউস ও মস্কোর ক্রেমলিন প্রাসাদের চেয়েও বড়, এমনকি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাসাদ এটি। রাজধানী আঙ্কারার পাশে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার জমির ওপর এই প্রাসাদ নির্মিত। এতে ওসমানি এবং সেলজুকের ঘরানার পাশাপাশি আধুনিক চীনা স্থাপত্যশৈলীর সংমিশ্রণ ঘটেছে। প্রাসাদের মূল ভবনের সঙ্গে রয়েছে দুটি সংযোগ ভবন। ভবন দুটিতে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়। প্যালেসে একটি বোটানিক্যাল গার্ডেন, স্যাটেলাইট রুম, পারমাণবিক ও রাসায়নিক অস্ত্র মজুদ কক্ষ, একটি পার্ক ও একটি কংগ্রেস কক্ষ রয়েছে। ৪ হাজার ব্যক্তি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে সক্ষম এমন একটি মসজিদ রয়েছে এই প্রাসাদে।

রাষ্ট্রপতি ভবন, ভারত

রাইসিনা হিলে প্রায় ৪০ একর জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন। চারতলা এই ভবনে রয়েছে ৩৪০টি কক্ষ। প্রতি তলায় রয়েছে লাইব্রেরি। ৭৪টি লবি, ১৮টি সিঁড়ি, ১৭টি ঝরনা দিয়ে সাজানো ভবনটি ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯১২ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধিশ্বরের জন্য প্রাসাদটি তৈরি করা হয় ১৭ বছর ধরে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুঘল, গ্রিক, রোমান স্থাপত্যে নির্মিত এই প্রাসাদটি তৈরি করেন প্রায় ২৯ হাজার শ্রমিক। রাষ্ট্রপতি ভবনের ৩৪০টি কক্ষের অন্যতম হচ্ছে ইয়েলো ড্রইং রুম। এখানে মন্ত্রিসভা, স্পিকারসহ সাংবিধানিক মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা শপথ নেন রাষ্ট্রপতির কাছে। রয়েছে ভোজঘর। এখানে ১০৪ আসনের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে আরও ঝলমল অশোক হল। এই ঘরের মেঝেটি কাঠের তৈরি। এখানে বিদেশি অতিথিদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। রাজ্য প্রধানদের দেখা করার জন্য রয়েছে নর্থ ড্রইং রুম।

বঙ্গভবন

বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবন

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (রাষ্ট্রপতি) সরকারি বাসভবনকে বলা হয় ‘বঙ্গভবন’। ঢাকার দিলখুশা এলাকায় অবস্থিত এই ভবন ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পর পূর্ববঙ্গ এবং আসামের সরকার তৈরি করে। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এটি ভারতের গভর্নর জেনারেলের অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বাংলার গভর্নরের অস্থায়ী বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। তখন প্রাসাদটিকে গভর্নর হাউস নামে ডাকা হতো। ভারত বিভাগের পর ১৯৪৭ সাল থেকে প্রাসাদটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসভবনে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এ প্রাসাদে বসবাস এবং কাজ করে থাকেন। এখানে প্রায়ই বিভিন্ন সভা, সম্মেলন, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং বৈদেশিক কূটনীতিকদের জন্য রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করা হয়। ১৯৬১ এবং ১৯৬৪ সালে সংস্কারের পর এখানে ইসলামী স্থাপত্য ও বাঙালি স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটানো হয়। প্রাচীরে ঘেরা ভবনটি তিন তলা। চত্বরের চারপাশে সবুজ বৃক্ষরাজির সমাবেশ। ভবনের নিচতলার মেঝের ক্ষেত্রফল ৬ হাজার ৭০০ বর্গমিটার। নিচতলায় আছে রাষ্ট্রপতির দফতর, সামরিক ও বেসামরিক সচিবালয়, অন্যান্য কর্মকর্তা এবং দর্শকদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কক্ষ। এছাড়া এতে রয়েছে আসবাবপত্র রাখার কক্ষ, একটি সম্ভাষণ কক্ষ, একটি দরবার কক্ষ, ভোজন কক্ষ এবং স্থানীয় দর্শনার্থীদের জন্য একটি ছোট সভাকক্ষ। দ্বিতীয় তলায় আছে পাঁচটি অফিস কক্ষ, একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, একটি স্টুডিও এবং পাঁচটি সুদৃশ্য শয়ন কক্ষ। তৃতীয় তলায় বিদেশি কূটনীতিক এবং সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য রয়েছে চারটি আলাদা কক্ষ। ৪৭ একর আয়তনে গড়ে ওঠা বঙ্গভবনে রয়েছে নিরাপত্তা অফিস, ডাকঘর, ব্যাংক, ক্যান্টিন, দর্জির দোকান, একটি তিন গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা রেজিমেন্টের জন্য একটি ব্যারাক। এখানে সামরিক সচিব এবং সহকারী সামরিক সচিবের জন্য রয়েছে আরও দুটি বাংলো।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

৮ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম