শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন রাজভবন

দেশ পরিচালনার সব ভার ন্যস্ত থাকে রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে। দেশ পরিচালনার মতো মহান এই দায়িত্ব পালনের কারণে নিঃসন্দেহে তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে সবচেয়ে মর্যাদাবান হন। তার আরাম-আয়েশ ও নিরাপত্তার কথা ভেবে বরাদ্দ করা হয় দেশের ঐশ্বর্যপূর্ণ আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন। এই ভবনগুলো রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক কারণে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এমন বিলাসবহুল আর দৃষ্টিনন্দন রাজভবন নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন।

 

বাকিংহাম প্যালেস, লন্ডন

একসময় গোটা বিশ্বে রাজত্ব করেছে ব্রিটিশ রাজপরিবার। এখনো সে ক্ষমতা টিকে আছে কমনওয়েলথভুক্ত ১৬টি সার্বভৌম দেশের ওপর। আর তাই এ পরিবারের বাসভবন বিশ্বের অন্যতম জাঁকজমকপূর্ণ ও স্থাপত্যশৈলীর অধিকারী হওয়া স্বাভাবিক। ১৭০২ সালে রানী শার্লটের বাসভবন হিসেবে লন্ডনের সেন্ট জেমস পার্ক, গ্রিন পার্ক এবং হাইড পার্কের মধ্যবর্তী স্থানে নির্মাণ করা হয় বাকিংহাম প্যালেস। তখন থেকেই ব্রিটিশ রাজপরিবারের দখলে এই ভবন। বর্তমানে এটি এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের বাসভবন। এই প্রাসাদ ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের প্রশাসনিক সদর দফতর হিসেবেও ব্যবহার হয়। শিল্প ও চিত্রকলার দিক দিয়ে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে রুবেনস, রেমব্রান্ট, ভারমের, পুসান এবং ক্লডের মতো কিংবদন্তিদের শিল্পকর্মসহ বিশ্বের অত্যন্ত সমৃদ্ধ শিল্পকলার সংগ্রহ রয়েছে। এগুলো রাষ্ট্রীয় আসরে প্রদর্শিত হয়। প্রাসাদের পশ্চিমে অবস্থিত সুবিশাল রাষ্ট্রীয় ও অত্যন্ত পরিদর্শনযোগ্য ভোজনশালা। যেখানে বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং রানী একত্রে ভোজন করেছেন। অতিথিদের সঙ্গে এডেনবার্গের রানী এবং ডিউকের আলাপ করানো হতো এখানে থাকা বিশাল সংগীত কক্ষে। এই সংগীত কক্ষে ওয়েলসের রাজকুমার, রয়্যালের রাজকুমারী, ইয়র্কের ডিউক এবং রাজকুমার উইলিয়ামের নামকরণ হয়েছে। রাজকীয় আড়ম্বরপূর্ণ বৈঠকখানা ও বিস্ময়কর বো কক্ষ রয়েছে। রাজকীয় এই প্রাসাদটি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের স্থান হিসেবেও ব্যবহৃত হয় যেমন- রাষ্ট্র দর্শন ও অভিষেক। ১৮৫৩ সালে মহারানী ভিক্টোরিয়ার উদ্যোগে একটি নৃত্যশালা (বলরুম) যা ১৮ মিটার প্রশস্ত এবং ১৩.৫ মিটার উঁচু ও ৩৬.৬ মিটার লম্বা তৈরি হয়েছিল। এখন পর্যন্ত বহুবার সংস্কার হলেও মূল স্থাপত্যের জাঁকজমক অক্ষত রাখা হয়েছে। প্রতি বছর ৫০ হাজারের অধিক মানুষ বিভিন্ন ভোজসভায় অতিথি হিসেবে প্রাসাদ পরিদর্শনে আসেন।

হোয়াইট হাউস, ওয়াশিংটন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ভবন

ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত আমেরিকান প্রেসিডেন্ট বাসভবন হোয়াইট হাউস। এখানে রাষ্ট্রপতিরা পরিবারবর্গের সঙ্গে সরকারি কর্মী ও সুসজ্জিত রক্ষাবাহিনী নিয়ে বাস করেন। এটি শুধু রাষ্ট্রপতিদের বাসস্থানই নয়, তাদের অফিসও। প্রায় ১৮ একর জমিতে তৈরি এই বাড়ির একতলায় ক্লোক রুম, চায়না রুম, কিচেন, লাইব্রেরি, দোতলায় ফেডারেল স্টেটরুম অবস্থিত। এছাড়াও আছে ব্লু আর রেড রুম। ১৭৯২ সালের ১৩ অক্টোবর ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়ে ১৮০০ সালে শেষ হয়। কিন্তু ব্রিটিশ সৈন্যরা আমেরিকা আক্রমণ করে ১৮১৪ সালের ৪ আগস্ট ভবনে আগুন লাগিয়ে দেয়। মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত ভবনটি আরও ৩ বছর সময় ব্যয়ে নতুন করে তৈরি করা হয়। তখন থেকে ভবনটি ধবধবে সাদা। মূলত ১৯০১ সালে থিয়োডর রুজভেল্ট নিজস্ব কাগজপত্রে হোয়াইট হাউস নামটি ব্যবহারের পর থেকেই সরকারিভাবে তা চালু হয়। 

ক্রেমলিন, মস্কো

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসভবন

রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ক্রেমলিন। দ্য ক্রেমলিন নামে এটি বেশি পরিচিত। তেরো শতক থেকে শুরু করে দেশটির সব ঐতিহাসিক-রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকায় ক্রেমলিন দুর্গটি মস্কোর সেরা আকর্ষণের একটি। প্রাসাদটির নির্মাণকাল ১৪৮২-৯৫ সাল পর্যন্ত। এর দক্ষিণে মস্কোদা নদী, পূর্বে রেড স্কয়ার এবং পশ্চিমে আলেক্সান্ডার গার্ডেন অবস্থিত। ২৭.৭ হেক্টর এলাকাজুড়ে স্থাপিত ক্রেমলিনের স্থাপত্যকলা ও শৈল্পিক সৌন্দর্য চোখ ধাঁধিয়ে দেবে সহজে। প্রাচীনকালে এটি মস্কোর দুর্গ হিসেবে পরিচিত ছিল। ক্রেমলিন মূলত চারটি প্রাসাদ, ২০টি নান্দনিক টাওয়ার, পাঁচটি চত্বর, পাঁচটি ক্যাথেড্রাল ও চার্চের সমন্বয়ে একটি কমপ্লেক্স। এর বেশির ভাগ টাওয়ার রেনেসাঁ যুগের স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন বহন করে। সম্প্রতি এখানে হেলিপ্যাড নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। 

এলিসি প্রাসাদ, প্যারিস

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের  বাসভবন

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদকে এককথায় দৃষ্টিনন্দন ও আলিশান ভবন বলা যায়। প্যারিসের অ্যারোঁদিসেমেন্টে অবস্থিত এই ভবনে পরিবার নিয়ে প্রেসিডেন্ট বসবাস করেন। মন্ত্রীরা এখানে একত্রিত হন মাসিক কিংবা সাপ্তাহিক বৈঠকে। ৩৬৯টি কক্ষবিশিষ্ট ভবনের ভিতর-বাহির একই রকম আভিজাত্যময়। খাবার ঘরটি ঝলমলে ঝাড়বাতি ও মখমলের পর্দায় সুসজ্জিত। দেয়াল, পিলার ও সিলিংয়ে দৃষ্টিনন্দন সোনালি কারুকাজে সাজানো। জনশ্রুতি আছে প্রাসাদের বাবুর্চিরা বছরে ৯৫ হাজার মানুষের খাবার প্রস্তুত করে। বাড়ির পেছনে থাকা বিশাল পার্কের মতো জায়গা, যেখানে সবজি-ফুল বাগান ও বিশাল বৃক্ষের সমাহার। মজার বিষয় হলো বিলাসবহুল এই প্রাসাদ কোনোরকম সরকারি খরচ বাদেই ১৭১৮ সালে আরমেল্ড ক্লাউন নামের এক স্থপতি নিজের খরচে তৈরি করেন। তারপর তা রাজা-রানীকে উপহার দেন। 

১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট, লন্ডন

ব্রিটেনের চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকারের সরকারি বাসভবনটি পরিচিত ১১ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট নামে। এক্সচেকারকে সে দেশে টাঁকসালের দ্বিতীয় লর্ড হিসেবে দেখা হয়।  লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টারে অবস্থিত ঐতিহাসিক এই ভবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক রাজনৈতিক ইতিহাস। ১৬৮২ সালে নির্মিত ভবনটিতে লর্ড হেনরি পিটি প্রথম বসবাসকারী। তিনি ছিলেন ১৮০৬-০৭ সাল পর্যন্ত। এরপর ১৮২৮ সাল থেকে আবার ব্যবহার শুরু হয়। এর সঙ্গে অবশ্য ভবনের সাজসজ্জায় পরিবর্তন আসতে থাকে। দেয়াল ঘড়ি, কারুকাজময় কাচে ঘেরা মার্বেলের ফায়ারপ্লেস, মূল্যবান চিত্রকর্মসহ আনুষঙ্গিক অনেক জিনিসের সমাহার ঘটতে থাকে। ১৯৬০-এর দশকে সর্বশেষ ভবনটির পুনর্নির্মাণ হয়। মেঝেতে দেওয়া হয় শক্ত কাঠ, অ্যান্টিক কালো ও সোনালি চীনা ক্যাবিনেটে সাজানো হয় দেয়াল, লাইটের আধুনিক সংযোজন ঘটে, রাখা হয়েছে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা। এর দেয়ালগুলো উষ্ণ রাখতে তুলার পর্দা দিয়ে আচ্ছাদিত। ভবনের নিচতলায় ডাইনিং রুমটি সবচেয়ে স্থাপত্যশৈলীপূর্ণ কক্ষ হিসেবে ধরা হয়।

হোয়াইট প্যালেস, তুরস্ক

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোগানের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ১ হাজার কক্ষবিশিষ্ট ‘হোয়াইট প্যালেস’। প্রায় ৬১৫ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত প্যালেসটি তিনি উদ্বোধন করেন ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর। যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউস ও মস্কোর ক্রেমলিন প্রাসাদের চেয়েও বড়, এমনকি বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রাসাদ এটি। রাজধানী আঙ্কারার পাশে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার বর্গমিটার জমির ওপর এই প্রাসাদ নির্মিত। এতে ওসমানি এবং সেলজুকের ঘরানার পাশাপাশি আধুনিক চীনা স্থাপত্যশৈলীর সংমিশ্রণ ঘটেছে। প্রাসাদের মূল ভবনের সঙ্গে রয়েছে দুটি সংযোগ ভবন। ভবন দুটিতে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করা হয়। প্যালেসে একটি বোটানিক্যাল গার্ডেন, স্যাটেলাইট রুম, পারমাণবিক ও রাসায়নিক অস্ত্র মজুদ কক্ষ, একটি পার্ক ও একটি কংগ্রেস কক্ষ রয়েছে। ৪ হাজার ব্যক্তি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে সক্ষম এমন একটি মসজিদ রয়েছে এই প্রাসাদে।

রাষ্ট্রপতি ভবন, ভারত

রাইসিনা হিলে প্রায় ৪০ একর জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবন। চারতলা এই ভবনে রয়েছে ৩৪০টি কক্ষ। প্রতি তলায় রয়েছে লাইব্রেরি। ৭৪টি লবি, ১৮টি সিঁড়ি, ১৭টি ঝরনা দিয়ে সাজানো ভবনটি ইতিহাসের সাক্ষী হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। ১৯১২ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধিশ্বরের জন্য প্রাসাদটি তৈরি করা হয় ১৭ বছর ধরে। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুঘল, গ্রিক, রোমান স্থাপত্যে নির্মিত এই প্রাসাদটি তৈরি করেন প্রায় ২৯ হাজার শ্রমিক। রাষ্ট্রপতি ভবনের ৩৪০টি কক্ষের অন্যতম হচ্ছে ইয়েলো ড্রইং রুম। এখানে মন্ত্রিসভা, স্পিকারসহ সাংবিধানিক মর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিরা শপথ নেন রাষ্ট্রপতির কাছে। রয়েছে ভোজঘর। এখানে ১০৪ আসনের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে আরও ঝলমল অশোক হল। এই ঘরের মেঝেটি কাঠের তৈরি। এখানে বিদেশি অতিথিদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। রাজ্য প্রধানদের দেখা করার জন্য রয়েছে নর্থ ড্রইং রুম।

বঙ্গভবন

বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের বাসভবন

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (রাষ্ট্রপতি) সরকারি বাসভবনকে বলা হয় ‘বঙ্গভবন’। ঢাকার দিলখুশা এলাকায় অবস্থিত এই ভবন ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পর পূর্ববঙ্গ এবং আসামের সরকার তৈরি করে। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এটি ভারতের গভর্নর জেনারেলের অস্থায়ী বাসস্থান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত বাংলার গভর্নরের অস্থায়ী বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। তখন প্রাসাদটিকে গভর্নর হাউস নামে ডাকা হতো। ভারত বিভাগের পর ১৯৪৭ সাল থেকে প্রাসাদটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের বাসভবনে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এ প্রাসাদে বসবাস এবং কাজ করে থাকেন। এখানে প্রায়ই বিভিন্ন সভা, সম্মেলন, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী এবং বৈদেশিক কূটনীতিকদের জন্য রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করা হয়। ১৯৬১ এবং ১৯৬৪ সালে সংস্কারের পর এখানে ইসলামী স্থাপত্য ও বাঙালি স্থাপত্যের সমন্বয় ঘটানো হয়। প্রাচীরে ঘেরা ভবনটি তিন তলা। চত্বরের চারপাশে সবুজ বৃক্ষরাজির সমাবেশ। ভবনের নিচতলার মেঝের ক্ষেত্রফল ৬ হাজার ৭০০ বর্গমিটার। নিচতলায় আছে রাষ্ট্রপতির দফতর, সামরিক ও বেসামরিক সচিবালয়, অন্যান্য কর্মকর্তা এবং দর্শকদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কক্ষ। এছাড়া এতে রয়েছে আসবাবপত্র রাখার কক্ষ, একটি সম্ভাষণ কক্ষ, একটি দরবার কক্ষ, ভোজন কক্ষ এবং স্থানীয় দর্শনার্থীদের জন্য একটি ছোট সভাকক্ষ। দ্বিতীয় তলায় আছে পাঁচটি অফিস কক্ষ, একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, একটি স্টুডিও এবং পাঁচটি সুদৃশ্য শয়ন কক্ষ। তৃতীয় তলায় বিদেশি কূটনীতিক এবং সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য রয়েছে চারটি আলাদা কক্ষ। ৪৭ একর আয়তনে গড়ে ওঠা বঙ্গভবনে রয়েছে নিরাপত্তা অফিস, ডাকঘর, ব্যাংক, ক্যান্টিন, দর্জির দোকান, একটি তিন গম্বুজবিশিষ্ট মসজিদ, রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা রেজিমেন্টের জন্য একটি ব্যারাক। এখানে সামরিক সচিব এবং সহকারী সামরিক সচিবের জন্য রয়েছে আরও দুটি বাংলো।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন