শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিচিত্র পেশা থেকে বিস্ময়কর উত্থান

প্রেসিডেন্টদের কাহিনি

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেসিডেন্টদের কাহিনি

জোকো উইদোদো : ফার্নিচার দোকানি

মেয়রের পদে লড়ার সময় তার সম্পদ ও আসবাবপত্রের ব্যবসায়ী হওয়া নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। কিন্তু তিনি জনসাধারণের সঙ্গে মজবুত সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হন।

 

ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো। ২০১৪ সালের ২২ জুলাই নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার নাম ঘোষিত হয়। প্রশংসার সঙ্গে প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করার পর ২০১৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পদের জন্য লড়াই করছেন।  জাভানিজ বংশোদ্ভূত জোকো জন্মগ্রহণ করেন ১৯৬১ সালের ২১ জুন। বাবা নোতো মিহার্জো এবং মা সুজিয়াতমির চার সন্তানের সবার বড় ছিলেন জোকো। অসচ্ছল নাগরিকদের স্কুল বলে পরিচিত স্টেট প্রাইমারি স্কুল ১১১, টিরটুয়ুসুতে তার শিক্ষাজীবন শুরু। পরিবারের আয় বাড়াতে ১২ বছর বয়সে বাবার আসবাবপত্রের দোকানে কাজ শুরু করেন তিনি। মাধ্যমিক পার হতেই তিনবার অকৃতকার্য হন। তারপর স্টেট সিনিয়র হাইস্কুলে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ায় নিম্ন সারির একটি স্কুলে ভর্তি হতে হয় তাকে। এরপর অনেক অর্থকষ্টের মধ্য দিয়েও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পড়াশোনা চালিয়ে যান। যুগজাকার্তার গাদজাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্টি অনুষদ থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেন ১৯৮৫ সালে। খুব সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেও জিতে নিয়েছেন মানুষের হৃদয়। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন অনেক পুরস্কার। ২০০৫ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সুরাকার্তার মেয়র ছিলেন জোকো উইদোদো। মেয়রের পদে লড়ার সময় তার সম্পদ ও আসবাবপত্রের ব্যবসায়ী হওয়া নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। কিন্তু তিনি জনসাধারণের সঙ্গে মজবুত সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হন। মেয়র হওয়ার পর তিনি নিজ শহরকে যুগোপযোগী করার জন্য ইউরোপীয় উন্নয়ন কাঠামো নীতি গ্রহণ করেন। এই উদ্যোগের প্রথম কাজ হিসেবে সবাইকে তাক লাগান দুর্লভ জিনিসের মার্কেট ও গৃহস্থালি দ্রব্যের মার্কেট বা নতুন প্রথাগত মার্কেট তৈরি করে। এছাড়া সুরাকার্তার প্রধান সড়কের পাশাপাশি ৭ কিমি দীর্ঘ সড়ক ও তিন মিটার চওড়া ফুটপাথ নির্মাণ করেন। শহরের পার্ক সংস্কার, রাস্তার পাশের গাছ সংরক্ষণ এবং শহরকে সংস্কৃতি ও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলেন। ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনি জাকার্তার গভর্নর ছিলেন। জাকার্তার গভর্নর থাকাকালীন জোকো ব্লুসুকান নামক নীতি অনুসরণ করেন। এর মাধ্যমে দরিদ্র এলাকায় গিয়ে বাসিন্দাদের খাদ্যের মূল্য, আবাসন সমস্যা, স্থানীয় বন্যা, যোগাযোগ ব্যবস্থা- এসব বিষয়ে  খোঁজ নিতেন। এতে তার জনপ্রিয়তা আরও বাড়ে।

 

নিকোলাস মাদুরো : বাস ড্রাইভার

জীবিকার তাগিদে শুরু করেন বাস চালানো। এছাড়াও আন্ডার গ্র্যাজুয়েট মাদুরো বেশ কয়েক বছর কারাকাস মেট্রো সিস্টেমে বাস ড্রাইভারের চাকরি করেন।

 

ইচ্ছাশক্তি মানুষকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যায়। তেমনি হয়তো তুমুল ইচ্ছাশক্তির মাধ্যমে নিকোলাস মাদুরো হয়ে উঠেছেন বাসচালক থেকে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট। ১৯৬২ সালে নিকোলাস মাদুরো ভেনেজুয়েলার কারাকাসে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা গার্সিয়া ১৯৮৯ সালে মোটর গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। বাবা শ্রমিক নেতা ও বাম রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। সেই সুবাদে তার পরিবারে চলত রাজনীতির চর্চা। পড়াশোনা তেমন করতে পারেননি। কর্মজীবী সন্তানদের এল ভ্যাল রাজ্যের লিসিও জোস আভালোসের সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। কিন্তু জীবিকার তাগিদে শুরু করেন বাস চালানো। এছাড়াও আন্ডার গ্র্যাজুয়েট মাদুরো বেশ কয়েক বছর কারাকাস মেট্রো সিস্টেমে বাস ড্রাইভারের চাকরি করেন। প্রথম তিনি ট্রেড ইউনিয়নের মাধ্যমে তুমুল আন্দোলনে নামেন। একপর্যায়ে  কোম্পানি ট্রেড ইউনিয়ন বন্ধ করে দেয়। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী  হোসে ভিনসেন্থে র‌্যাঞ্জেলের দেহরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পান তিনি। তবে মাদুরো মূলধারার রাজনীতিতে আসেন ১৯৯০ সালে হুগো শ্যাভেজের সামরিক আন্দোলনে যোগ দিয়ে। ১৯৯২ সালে  সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনায় শ্যাভেজের কারাদ- হয়। শ্যাভেজকে তিনি বাবার মতো শ্রদ্ধা করতেন। তাই শ্যাভেজের মুক্তি আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত হয়ে তুমুল আলোচিত হয়ে লাইমলাইটে আসেন নিকোলাস মাদুরো।  সৌভাগ্যক্রমে ওই বছর মুক্তি পান শ্যাভেজ এবং ১৯৯৮ সালে প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসেন তিনি। তখনকার সময় প্রথমবারের মতো ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্য হন মাদুরো। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৯ সালে তিনি ভেনেজুয়েলার সংবিধান প্রণেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ডেপুটি হিসেবে দায়িত্ব পান। ২০০০ সালে আইন বিভাগের প্রধান হিসেবে মনোনীত হন মাদুরো। ২০০৬ সালে  ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নির্বাচিত হন মাদুরো। ২০১৩ সালের ৫ মার্চ শ্যাভেজ মৃত্যুর পর নিকোলাস মাদুরো রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নিজে  নেন। এরপর ২০১৩ সালের ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বিশেষ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি নতুন রাষ্ট্রপতিরূপে সরাসরি নির্বাচিত হন। নির্বাচনে তিনি ইউনাইটেড সোশ্যালিস্ট পার্টির পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হন।

 

আব্রাহাম লিংকন

নৌকার মাঝি কাঠুরে

আমেরিকার ১৬তম রাষ্ট্রপতি ছিলেন আব্রাহাম লিংকন। অতি সাধারণ রাজনীতিবিদ থেকে আমেরিকার সেরা রাষ্ট্রপতি হয়েছেন তিনি। সবার চোখে মহান হতে পেরেছিলেন ব্যক্তিত্ব গুণে। তিনি প্রতিপক্ষকে ঢালাওভাবে সমালোচনা করতেন না। শত্রুদের প্রতিও সহানুভূতিশীল ছিলেন এবং প্রতিকূল পরিবেশে এই প্রজ্ঞাকেই শক্তি হিসেবে কাজে লাগাতেন। আব্রাহাম লিংকন কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা না পেয়েও অসাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন এক মহান ব্যক্তি ছিলেন। ১৮০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি আমেরিকার কেনটাকি রাজ্যের হার্ডিন কাউন্টিতে অতি সাধারণ একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন আব্রাহাম। বাবার নাম থমাস লিংকন আর মায়ের নাম ন্যান্সি হ্যাঙ্কস লিংকন। মাত্র ৯ বছর বয়সে আব্রাহাম মাকে হারান। এর কয়েক মাস পর বাবা বিয়ে করেন সারাহ বুশ জন্সটন নামে এক বিধবাকে। সারাহ বুশ জন্সটন সৎমা হলেও খুব ভালোবাসতেন আব্রাহামকে। ছোটবেলা থেকে বই পড়ার প্রতি ভীষণ রকমের আগ্রহ ছিল আব্রাহাম লিংকনের। কিন্তু লিংকন সর্বসাকুল্যে মাত্র ১৮ মাস প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া করেন। খুব ছোটবেলা থেকেই লিংকন তার দরিদ্র বাবার পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কখনো তিনি নৌকা চালিয়ে পরিবারের জন্য রোজগার করতেন। আবার কাঠ কাটার কাজও করেছিলেন। ১৭ বছর বয়সে তার এক বন্ধুকে নিয়ে একটি দোকান কিনে ব্যবসা শুরু করেন। ব্যবসাটি ভালো চলছিল না বলে তিনি তার নিজের অংশের শেয়ারটুকু বিক্রি করে দেন। কিন্তু হঠাৎ তার বন্ধুর মৃত্যু হলে বন্ধুর রেখে যাওয়া ১ হাজার ডলারের ঋণের দায় এসে পড়ে তার ওপর। পরবর্তীতে ১৭ বছর ধরে তিনি এই ঋণ পরিশোধ করেন। ব্লাক হ্যাক যুদ্ধের পর আব্রাহাম লিংকন তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৮৩৪ সালে ইলিনয়ে উইগ পার্টির রাজ্য আইন সভার একজন সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। মাত্র ২৫ বছর বয়সে তিনি পার্টির মনোনয়ন পান এবং আইন সভায় উইগ পার্টির হয়ে নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক সফলতার ক্ষেত্রে তাকে কখনো পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তিনি ১৮৪৭-১৮৪৯ সাল পর্যন্ত মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৮৬০ সালে রিপাবলিকান পার্টির পক্ষ থেকে আব্রাহাম লিংকন আমেরিকার ১৬তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। লিংকন ১৮৬৪ সালে পুনরায় আমেরিকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।  ১৮৬৫ সালের ১৫ এপ্রিল উইলকেস বুথ নামের এক আততায়ীর গুলিতে আহত হয়ে আব্রাহাম পরের দিন নিহত হন। লিংকন ছিলেন মিষ্টভাষী এবং বিনয়ী। জনতাকে আকৃষ্ট করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল তার। তিনিই ছিলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রথম রাষ্ট্রপতি। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দাসপ্রথার অবসান ঘটান। ১৮৬৩ সালে মুক্তি ঘোষণার মাধ্যমে তিনি দাসদের মুক্ত করে দেন। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সংগঠিত মার্কিন গৃহযুদ্ধে তিনি ইউনিয়ন বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়ে দক্ষিণের কনফেডারেট জোটকে পরাজিত করেন। এতে ৩৫ লাখ ক্রীতদাস মুক্ত হয়।

 

জর্জ উইয়াহ

ফুটবলার

লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন সাবেক বিশ্বসেরা ফুটবলার জর্জ উইয়াহ। অথচ এই প্রেসিডেন্টের শৈশব কেটেছিল দেশটির রাজধানীর এক বস্তিতে। লাইবেরিয়ার এক মিস্ত্রির ঘরে জন্মেছিলেন জর্জ উইয়াহ। অল্প বয়সে বাবা মারা যাওয়ায় আরও বেশি দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ে গিয়েছিল তার পরিবার। তবে ভাগ্য ভালো, একটি ফুটবল ক্লাব তার ফুটবল প্রতিভা আবিষ্কার করতে পেরেছিল। তখন থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জর্জ উইয়াহকে। ১৯৮৭ সালে লাইবেরিয়ার অন্যতম এক শীর্ষ ফুটবল ক্লাবের হয়ে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন তিনি। এরপর দ্বিতীয় চমক আসে তার জীবনে। ক্যামেরুনের একটি ক্লাবের সঙ্গে তার ক্লাবের  খেলা হয়। এ সময় ক্যামেরুনের ক্লাবটি উইয়াহর প্রতিভা দেখে তাকে তাদের দলে নিয়ে নেয়। কিন্তু বিশ্বের সেরা ফুটবলার হলে কী হবে, লাইবেরিয়ার নাগরিক হওয়ায় বিশ্বকাপ খেলা হয়নি জর্জ উইয়াহর। তার দেশ কখনই বিশ্বকাপে  কোয়ালিফাই করেনি। ১৯৯৭ সালে ইউনিসেফের বিশেষ দূত হন উইয়াহ।  সেই সময় বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় প্রচুর অর্থ দান করেন তিনি। ফলে নিজ  দেশ লাইবেরিয়ায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর ২০০৫ সালে লাইবেরিয়ায় প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক উপায়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একদিকে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান অপরদিকে দেশের সেবা নিশ্চিত করতে সেই নির্বাচনে লড়েছিলেন জর্জ উইয়াহ। তবে সেবার সফল হতে পারেননি। ২০১১ সালে ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও হেরেছিলেন জর্জ উইয়াহ। তবে ২০১৪ সালে সংসদের উচ্চকক্ষে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেছিলেন। ২০০৫ সালে যে স্বপ্ন নিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেছিলেন উইয়াহ, ২০১৭ সালে এসে সেটি পূরণ হয়। প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে তিনি লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। দায়িত্ব নিয়ে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর করার অঙ্গীকার করেছেন জর্জ উইয়াহ।

 

জিমি কার্টার

বাদাম বিক্রেতা

একজন আমেরিকান রাজনীতিবিদ, লেখক এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সদস্য জিমি কার্টার। তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০২ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট দেশটির সবচেয়ে বেশি সময় জীবিত থাকা প্রেসিডেন্ট হওয়ার রেকর্ডও গড়তে চলেছেন। বর্তমানে তার ৯৫ বছর বয়স চলছে।  প্রথম জীবনে জিমি কার্টার ছিলেন একজন চীনাবাদাম বিক্রেতা। জর্জিয়ার একজন বাদাম চাষির ছেলে তিনি। পরবর্তী জীবনে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন এবং ৫২ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট হন। ক্ষমতায় থাকাকালে এবং পরবর্তীতে মানবাধিকার আদায়ে তিনি ছিলেন ব্যাপক তৎপর। এ জন্য তার জনপ্রিয়তাও ছিল অনেক। বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটিয়ে নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জনের গৌরব অর্জন করেন। ১৯৮১ সালে হোয়াইট হাউস ছাড়ার পর তিনি কার্টার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। সেখান থেকে মানবাধিকার ও সেবামূলক কর্মকা- পরিচালনা করা হয়ে থাকে। হ্যাবিট ফর হিউমিনিটি প্রজেক্টের প্রধান ব্যক্তি ছিলেন কার্টার। পরবর্তীতে লেখক হিসেবেও তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। তিনি বেশকিছু উল্লেখযোগ্য বই বিভিন্ন বিষয়ে রচনা করেন। চীনাবাদামের ব্যবসা করলেও এর আগে তিনি যোগ দিয়েছিলেন ইউনাইটেড স্টেটস নেভিতে। সেখানে তিনি নিউক্লিয়ার সাবমেরিনে কাজ করেন। হাইস্কুল শেষ করেই নেভিতে যোগ দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম