শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মে, ২০১৯ আপডেট:

বিচিত্র পেশা থেকে বিস্ময়কর উত্থান

প্রেসিডেন্টদের কাহিনি

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেসিডেন্টদের কাহিনি

জোকো উইদোদো : ফার্নিচার দোকানি

মেয়রের পদে লড়ার সময় তার সম্পদ ও আসবাবপত্রের ব্যবসায়ী হওয়া নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। কিন্তু তিনি জনসাধারণের সঙ্গে মজবুত সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হন।

 

ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো। ২০১৪ সালের ২২ জুলাই নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার নাম ঘোষিত হয়। প্রশংসার সঙ্গে প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করার পর ২০১৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পদের জন্য লড়াই করছেন।  জাভানিজ বংশোদ্ভূত জোকো জন্মগ্রহণ করেন ১৯৬১ সালের ২১ জুন। বাবা নোতো মিহার্জো এবং মা সুজিয়াতমির চার সন্তানের সবার বড় ছিলেন জোকো। অসচ্ছল নাগরিকদের স্কুল বলে পরিচিত স্টেট প্রাইমারি স্কুল ১১১, টিরটুয়ুসুতে তার শিক্ষাজীবন শুরু। পরিবারের আয় বাড়াতে ১২ বছর বয়সে বাবার আসবাবপত্রের দোকানে কাজ শুরু করেন তিনি। মাধ্যমিক পার হতেই তিনবার অকৃতকার্য হন। তারপর স্টেট সিনিয়র হাইস্কুলে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ায় নিম্ন সারির একটি স্কুলে ভর্তি হতে হয় তাকে। এরপর অনেক অর্থকষ্টের মধ্য দিয়েও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পড়াশোনা চালিয়ে যান। যুগজাকার্তার গাদজাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্টি অনুষদ থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেন ১৯৮৫ সালে। খুব সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেও জিতে নিয়েছেন মানুষের হৃদয়। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন অনেক পুরস্কার। ২০০৫ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত সুরাকার্তার মেয়র ছিলেন জোকো উইদোদো। মেয়রের পদে লড়ার সময় তার সম্পদ ও আসবাবপত্রের ব্যবসায়ী হওয়া নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। কিন্তু তিনি জনসাধারণের সঙ্গে মজবুত সম্পর্ক গড়ে তুলতে সক্ষম হন। মেয়র হওয়ার পর তিনি নিজ শহরকে যুগোপযোগী করার জন্য ইউরোপীয় উন্নয়ন কাঠামো নীতি গ্রহণ করেন। এই উদ্যোগের প্রথম কাজ হিসেবে সবাইকে তাক লাগান দুর্লভ জিনিসের মার্কেট ও গৃহস্থালি দ্রব্যের মার্কেট বা নতুন প্রথাগত মার্কেট তৈরি করে। এছাড়া সুরাকার্তার প্রধান সড়কের পাশাপাশি ৭ কিমি দীর্ঘ সড়ক ও তিন মিটার চওড়া ফুটপাথ নির্মাণ করেন। শহরের পার্ক সংস্কার, রাস্তার পাশের গাছ সংরক্ষণ এবং শহরকে সংস্কৃতি ও পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলেন। ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনি জাকার্তার গভর্নর ছিলেন। জাকার্তার গভর্নর থাকাকালীন জোকো ব্লুসুকান নামক নীতি অনুসরণ করেন। এর মাধ্যমে দরিদ্র এলাকায় গিয়ে বাসিন্দাদের খাদ্যের মূল্য, আবাসন সমস্যা, স্থানীয় বন্যা, যোগাযোগ ব্যবস্থা- এসব বিষয়ে  খোঁজ নিতেন। এতে তার জনপ্রিয়তা আরও বাড়ে।

 

নিকোলাস মাদুরো : বাস ড্রাইভার

জীবিকার তাগিদে শুরু করেন বাস চালানো। এছাড়াও আন্ডার গ্র্যাজুয়েট মাদুরো বেশ কয়েক বছর কারাকাস মেট্রো সিস্টেমে বাস ড্রাইভারের চাকরি করেন।

 

ইচ্ছাশক্তি মানুষকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যায়। তেমনি হয়তো তুমুল ইচ্ছাশক্তির মাধ্যমে নিকোলাস মাদুরো হয়ে উঠেছেন বাসচালক থেকে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট। ১৯৬২ সালে নিকোলাস মাদুরো ভেনেজুয়েলার কারাকাসে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা গার্সিয়া ১৯৮৯ সালে মোটর গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। বাবা শ্রমিক নেতা ও বাম রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। সেই সুবাদে তার পরিবারে চলত রাজনীতির চর্চা। পড়াশোনা তেমন করতে পারেননি। কর্মজীবী সন্তানদের এল ভ্যাল রাজ্যের লিসিও জোস আভালোসের সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। কিন্তু জীবিকার তাগিদে শুরু করেন বাস চালানো। এছাড়াও আন্ডার গ্র্যাজুয়েট মাদুরো বেশ কয়েক বছর কারাকাস মেট্রো সিস্টেমে বাস ড্রাইভারের চাকরি করেন। প্রথম তিনি ট্রেড ইউনিয়নের মাধ্যমে তুমুল আন্দোলনে নামেন। একপর্যায়ে  কোম্পানি ট্রেড ইউনিয়ন বন্ধ করে দেয়। তৎকালীন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী  হোসে ভিনসেন্থে র‌্যাঞ্জেলের দেহরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পান তিনি। তবে মাদুরো মূলধারার রাজনীতিতে আসেন ১৯৯০ সালে হুগো শ্যাভেজের সামরিক আন্দোলনে যোগ দিয়ে। ১৯৯২ সালে  সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনায় শ্যাভেজের কারাদ- হয়। শ্যাভেজকে তিনি বাবার মতো শ্রদ্ধা করতেন। তাই শ্যাভেজের মুক্তি আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত হয়ে তুমুল আলোচিত হয়ে লাইমলাইটে আসেন নিকোলাস মাদুরো।  সৌভাগ্যক্রমে ওই বছর মুক্তি পান শ্যাভেজ এবং ১৯৯৮ সালে প্রথমবারের মতো ক্ষমতায় আসেন তিনি। তখনকার সময় প্রথমবারের মতো ভেনেজুয়েলার ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির সদস্য হন মাদুরো। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৯ সালে তিনি ভেনেজুয়েলার সংবিধান প্রণেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ডেপুটি হিসেবে দায়িত্ব পান। ২০০০ সালে আইন বিভাগের প্রধান হিসেবে মনোনীত হন মাদুরো। ২০০৬ সালে  ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নির্বাচিত হন মাদুরো। ২০১৩ সালের ৫ মার্চ শ্যাভেজ মৃত্যুর পর নিকোলাস মাদুরো রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নিজে  নেন। এরপর ২০১৩ সালের ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত বিশেষ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি নতুন রাষ্ট্রপতিরূপে সরাসরি নির্বাচিত হন। নির্বাচনে তিনি ইউনাইটেড সোশ্যালিস্ট পার্টির পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হন।

 

আব্রাহাম লিংকন

নৌকার মাঝি কাঠুরে

আমেরিকার ১৬তম রাষ্ট্রপতি ছিলেন আব্রাহাম লিংকন। অতি সাধারণ রাজনীতিবিদ থেকে আমেরিকার সেরা রাষ্ট্রপতি হয়েছেন তিনি। সবার চোখে মহান হতে পেরেছিলেন ব্যক্তিত্ব গুণে। তিনি প্রতিপক্ষকে ঢালাওভাবে সমালোচনা করতেন না। শত্রুদের প্রতিও সহানুভূতিশীল ছিলেন এবং প্রতিকূল পরিবেশে এই প্রজ্ঞাকেই শক্তি হিসেবে কাজে লাগাতেন। আব্রাহাম লিংকন কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা না পেয়েও অসাধারণ জ্ঞানসম্পন্ন এক মহান ব্যক্তি ছিলেন। ১৮০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি আমেরিকার কেনটাকি রাজ্যের হার্ডিন কাউন্টিতে অতি সাধারণ একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন আব্রাহাম। বাবার নাম থমাস লিংকন আর মায়ের নাম ন্যান্সি হ্যাঙ্কস লিংকন। মাত্র ৯ বছর বয়সে আব্রাহাম মাকে হারান। এর কয়েক মাস পর বাবা বিয়ে করেন সারাহ বুশ জন্সটন নামে এক বিধবাকে। সারাহ বুশ জন্সটন সৎমা হলেও খুব ভালোবাসতেন আব্রাহামকে। ছোটবেলা থেকে বই পড়ার প্রতি ভীষণ রকমের আগ্রহ ছিল আব্রাহাম লিংকনের। কিন্তু লিংকন সর্বসাকুল্যে মাত্র ১৮ মাস প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া করেন। খুব ছোটবেলা থেকেই লিংকন তার দরিদ্র বাবার পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কখনো তিনি নৌকা চালিয়ে পরিবারের জন্য রোজগার করতেন। আবার কাঠ কাটার কাজও করেছিলেন। ১৭ বছর বয়সে তার এক বন্ধুকে নিয়ে একটি দোকান কিনে ব্যবসা শুরু করেন। ব্যবসাটি ভালো চলছিল না বলে তিনি তার নিজের অংশের শেয়ারটুকু বিক্রি করে দেন। কিন্তু হঠাৎ তার বন্ধুর মৃত্যু হলে বন্ধুর রেখে যাওয়া ১ হাজার ডলারের ঋণের দায় এসে পড়ে তার ওপর। পরবর্তীতে ১৭ বছর ধরে তিনি এই ঋণ পরিশোধ করেন। ব্লাক হ্যাক যুদ্ধের পর আব্রাহাম লিংকন তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৮৩৪ সালে ইলিনয়ে উইগ পার্টির রাজ্য আইন সভার একজন সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। মাত্র ২৫ বছর বয়সে তিনি পার্টির মনোনয়ন পান এবং আইন সভায় উইগ পার্টির হয়ে নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক সফলতার ক্ষেত্রে তাকে কখনো পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তিনি ১৮৪৭-১৮৪৯ সাল পর্যন্ত মার্কিন হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৮৬০ সালে রিপাবলিকান পার্টির পক্ষ থেকে আব্রাহাম লিংকন আমেরিকার ১৬তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। লিংকন ১৮৬৪ সালে পুনরায় আমেরিকার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।  ১৮৬৫ সালের ১৫ এপ্রিল উইলকেস বুথ নামের এক আততায়ীর গুলিতে আহত হয়ে আব্রাহাম পরের দিন নিহত হন। লিংকন ছিলেন মিষ্টভাষী এবং বিনয়ী। জনতাকে আকৃষ্ট করার অসাধারণ ক্ষমতা ছিল তার। তিনিই ছিলেন রিপাবলিকান পার্টির প্রথম রাষ্ট্রপতি। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দাসপ্রথার অবসান ঘটান। ১৮৬৩ সালে মুক্তি ঘোষণার মাধ্যমে তিনি দাসদের মুক্ত করে দেন। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে সংগঠিত মার্কিন গৃহযুদ্ধে তিনি ইউনিয়ন বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়ে দক্ষিণের কনফেডারেট জোটকে পরাজিত করেন। এতে ৩৫ লাখ ক্রীতদাস মুক্ত হয়।

 

জর্জ উইয়াহ

ফুটবলার

লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন সাবেক বিশ্বসেরা ফুটবলার জর্জ উইয়াহ। অথচ এই প্রেসিডেন্টের শৈশব কেটেছিল দেশটির রাজধানীর এক বস্তিতে। লাইবেরিয়ার এক মিস্ত্রির ঘরে জন্মেছিলেন জর্জ উইয়াহ। অল্প বয়সে বাবা মারা যাওয়ায় আরও বেশি দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ে গিয়েছিল তার পরিবার। তবে ভাগ্য ভালো, একটি ফুটবল ক্লাব তার ফুটবল প্রতিভা আবিষ্কার করতে পেরেছিল। তখন থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জর্জ উইয়াহকে। ১৯৮৭ সালে লাইবেরিয়ার অন্যতম এক শীর্ষ ফুটবল ক্লাবের হয়ে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন তিনি। এরপর দ্বিতীয় চমক আসে তার জীবনে। ক্যামেরুনের একটি ক্লাবের সঙ্গে তার ক্লাবের  খেলা হয়। এ সময় ক্যামেরুনের ক্লাবটি উইয়াহর প্রতিভা দেখে তাকে তাদের দলে নিয়ে নেয়। কিন্তু বিশ্বের সেরা ফুটবলার হলে কী হবে, লাইবেরিয়ার নাগরিক হওয়ায় বিশ্বকাপ খেলা হয়নি জর্জ উইয়াহর। তার দেশ কখনই বিশ্বকাপে  কোয়ালিফাই করেনি। ১৯৯৭ সালে ইউনিসেফের বিশেষ দূত হন উইয়াহ।  সেই সময় বিভিন্ন দাতব্য সংস্থায় প্রচুর অর্থ দান করেন তিনি। ফলে নিজ  দেশ লাইবেরিয়ায় বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর ২০০৫ সালে লাইবেরিয়ায় প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক উপায়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একদিকে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে অবস্থান অপরদিকে দেশের সেবা নিশ্চিত করতে সেই নির্বাচনে লড়েছিলেন জর্জ উইয়াহ। তবে সেবার সফল হতে পারেননি। ২০১১ সালে ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও হেরেছিলেন জর্জ উইয়াহ। তবে ২০১৪ সালে সংসদের উচ্চকক্ষে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি জয়লাভ করেছিলেন। ২০০৫ সালে যে স্বপ্ন নিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করেছিলেন উইয়াহ, ২০১৭ সালে এসে সেটি পূরণ হয়। প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে তিনি লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। দায়িত্ব নিয়ে দেশ থেকে দুর্নীতি দূর করার অঙ্গীকার করেছেন জর্জ উইয়াহ।

 

জিমি কার্টার

বাদাম বিক্রেতা

একজন আমেরিকান রাজনীতিবিদ, লেখক এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সদস্য জিমি কার্টার। তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০২ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক এই প্রেসিডেন্ট দেশটির সবচেয়ে বেশি সময় জীবিত থাকা প্রেসিডেন্ট হওয়ার রেকর্ডও গড়তে চলেছেন। বর্তমানে তার ৯৫ বছর বয়স চলছে।  প্রথম জীবনে জিমি কার্টার ছিলেন একজন চীনাবাদাম বিক্রেতা। জর্জিয়ার একজন বাদাম চাষির ছেলে তিনি। পরবর্তী জীবনে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন এবং ৫২ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট হন। ক্ষমতায় থাকাকালে এবং পরবর্তীতে মানবাধিকার আদায়ে তিনি ছিলেন ব্যাপক তৎপর। এ জন্য তার জনপ্রিয়তাও ছিল অনেক। বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়ন ঘটিয়ে নোবেল শান্তি পুরস্কার অর্জনের গৌরব অর্জন করেন। ১৯৮১ সালে হোয়াইট হাউস ছাড়ার পর তিনি কার্টার সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন। সেখান থেকে মানবাধিকার ও সেবামূলক কর্মকা- পরিচালনা করা হয়ে থাকে। হ্যাবিট ফর হিউমিনিটি প্রজেক্টের প্রধান ব্যক্তি ছিলেন কার্টার। পরবর্তীতে লেখক হিসেবেও তার আত্মপ্রকাশ ঘটে। তিনি বেশকিছু উল্লেখযোগ্য বই বিভিন্ন বিষয়ে রচনা করেন। চীনাবাদামের ব্যবসা করলেও এর আগে তিনি যোগ দিয়েছিলেন ইউনাইটেড স্টেটস নেভিতে। সেখানে তিনি নিউক্লিয়ার সাবমেরিনে কাজ করেন। হাইস্কুল শেষ করেই নেভিতে যোগ দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা