শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯

আবিষ্কারের গল্প

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
আবিষ্কারের গল্প

বিদ্যুতের আবিষ্কার ও  বেঞ্জামিন

বিদ্যুৎ আবিষ্কারের পিছনে অনেক ব্যক্তির অবদান রয়েছে। বিদ্যুৎ শক্তির একটি ফর্ম এ বিষয়টি কারও মাথায় শুরুতে আসেনি। এটি প্রকৃতিতে ঘটে। তাই বিদ্যুৎকে ‘উদ্ভাবিত’ বলা হয় না। এ আবিষ্কার নিয়ে অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। ইল গাছের শক সম্পর্কে মানুষ অনেক আগে থেকেই জানত। অনেকে বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনকে বিদ্যুতের আবিষ্কারক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তার পরীক্ষাগুলো বজ্রপাত এবং বিদ্যুতের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে। আসলে দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় আগে আবিষ্কৃত হয়েছিল বিদ্যুৎ। প্রায় ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রাচীন গ্রিকরা আবিষ্কার করেছিলেন যে অ্যাম্বারের ওপর পশম পেষণ করলে দুটির মধ্যে একটি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। তাদের আবিষ্কৃত বিষয়টি আসলে স্ট্যাটিক বিদ্যুৎ ছিল। উইলিয়াম থগিলবার্ট একমুখী বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন। নিকোলাথটেসলা অল্টারনেটিভ বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন। মাইকেল ফ্যারাডে সংজ্ঞায়িত করেন, ইলেকট্রন, ভোল্টেজ এবং রেজিসটেন্স মধ্যে সম্পর্ক। টমাস আলভা এডিসন সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার করেন। আর বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন সর্বপ্রথম বিদ্যুৎ সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন।

বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার নিয়ে একটি মজার গল্প আছে। আকাশের চমকানো বিদ্যুৎ আর আমাদের ঘরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ যে একই জিনিস তা জানতেন না তখনকার বিজ্ঞানীরা। বেঞ্জামিন প্রমাণ করে দেখান যে, আকাশের চমকানো বিদ্যুৎ আর ঘরে তৈরি করা বিদ্যুৎ একই জিনিস। ১৭৫২ সালের ১৫ জুন তিনি প্রচন্ড এক ঝড়ো বাতাসে বিপজ্জনক এক পরীক্ষা করে বসেছিলেন। বজ্রপাতও যে বিদ্যুৎ তা দেখানোর জন্য তিনি বজ্রধ্বনির সময় একটি ঘুড়ি উড়িয়ে যাচ্ছিলেন। বিদ্যুৎ সঞ্চয়ের জন্য তিনি কিট স্ট্রিংয়ের একটি মেটাল ‘কি’ বেঁধে দেন। তিনি ঠিকই ভেবেছিলেন। মেঘ থেকে বিদ্যুৎ নিচে প্রবাহিত হয়। তিনি ভাগ্যবান ছিলেন যে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হননি। ফ্রাঙ্কলিন জানতেন না কত বড় বিপদের কাজ করছেন তিনি। তার মেটাল ‘কি’-এর মধ্যে বয়ে যায় প্রবল বিদ্যুতের ঝলক। কারণ এ কাজে দুজন মারা গিয়েছিল। আর এভাবেই বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন প্রমাণ করেন বাজ তথা বজ্রপাত এবং ক্ষুদ্র ইলেকট্রিক স্পার্ক একই জিনিস। ফ্র্যাংকলিনের এ কাজ থেকে অনেক বিজ্ঞানী বিদ্যুৎ অধ্যয়ন করেছেন এবং এটি কীভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে আরও বুঝতে শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮৭৯ সালে, টমাস এডিসন বৈদ্যুতিক বাল্ব উদ্ভাবন করেন। সেই সঙ্গে আলোকিত হয় বিশ্ব।

 

আলোর গতি যেভাবে বের করা হয়েছিল

আলো বিষয়টা নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং হচ্ছে। এই শক্তির প্রধান উৎস সূর্যকে যদি বাতির মতো সুইচ টিপে নিভিয়ে দেওয়া হয় তাহলে আমাদের সেটা জানতে সময় লাগবে ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড। কারণ কী! ঘরের লাইট অফ করার সঙ্গে সঙ্গেই তো আমরা টের পাই তাহলে সূর্যের বেলা এমন হবে কেন। উত্তরটা সরল সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে প্রায় ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে। আলোর গতি অনেক, কিন্তু অসীম নয়। আচ্ছা এবার আপনার চিন্তাটাকে আরেকটু প্রসারিত করুন। সূর্যের মতো অগনিত নক্ষত্র রয়েছে এ মহাবিশ্বে। রাতের আকাশে তাকালেই আমরা তা সহজেই বুঝতে পারি। এমন একটা নক্ষত্র যদি এতো দূরে কোথাও থাকে যে তার থেকে আলো আসতে আসতেই সেই নক্ষত্রটা তার আলো দেওয়া বন্ধ করে ব্ল্যাকহোলে পরিণত হয়েছে! তাহলে আমরা সেই নক্ষত্রটা যখন দেখছি তখন নক্ষত্রটা আর নেই। অথচ আমরা তাকে দেখতে পাচ্ছি ঠিকই। অ™ভুত শোনালেও এটিই কিন্তু সত্যি। এ আলোর গতির ওপর নির্ভর করছে আমরা কোন বস্তুকে কখন কীভাবে দেখব। প্রথমবার কীভাবে বের করা হয়েছিল এ আলোর গতি! আলোর গতি জিনিসটা যে বিজ্ঞানী প্রথমবার আবিষ্কার করেছিলেন তার নাম ওলে রয়মার। তিনি ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে ১৬৪৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি আধুনিক থার্মোমিটারের আবিষ্কারক। শুধু তাই নয়, তার বানানো রয়মার স্কেলকে আরেকটু উন্নত করে ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট বানিয়েছিলেন ফারেনহাইট স্কেল। কোনো জটিল হিসাব-নিকাশে না গিয়ে শুধু আলোর গতি বের করার গল্পটা এরকম-  আমরা জানি পৃথিবী তার নিজ অক্ষের ওপর প্রায় ২৪ ঘণ্টায় একবার ঘুরে আসে। এ জন্য ২৪ ঘণ্টায় দিন-রাত হয়। পৃথিবীর কক্ষপথ দেখতে কেমন, কেন এমন নিউটন পর্যবেক্ষণ করে সেরা সেরা কিছু সূত্র দিয়ে দিলেন। নিউটনের হিসাব অনুযায়ী, বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদগুলো বৃহস্পতিকে কেন্দ্র করে ঘোরার অমুক সময়ে পৃথিবী থেকে চাঁদগুলোকে অমুক জায়গায় দেখা যাবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল, ঘটনা সেভাবে ঘটছে না। কখনো সময়ের ৮ মিনিট আগেই চলে আসে, আবার কখনো ৮ মিনিট পরে আসে। এ বিষেয়ে এগিয়ে এলেন ডেনমার্কের জ্যোতির্বিদ ওলে রয়মার। তিনি ১৬৭৬ সালে অদ্ভুত একটা দাবি করলেন। যেখানে ঘটনাটা ঘটে, সেখান থেকে পৃথিবীতে ঘটনাটা পৌঁছাতে একটু সময় লাগে। কতটুকু দূরে থাকলে কতটুকু সময় লাগে, সেই হিসাব থেকে তিনি তখনকার যুগের সবার চোখ কপালে তুলে দেওয়ার মতো আবিষ্কার করলেন। আলো জিনিসটার গতি অসীম নয়, তারও একটা গতি আছে। আর সেই গতিটা হলো সেকেন্ডে ৩ লাখ কিলোমিটার। 

 

আবিষ্কার করে চাকরি হারায় ফিলিপ

ইতিহাসে এমন এক ব্যক্তি আছেন, যিনি মানুষজনকে হাত ধোয়ার কথা বলায় তাঁকে সবাই পাগল ঠাওরেছিল। তাঁর হাত ধোয়ার পরামর্শে কান না দিয়ে তাঁকে নিয়ে হাসাহাসি করেছিল। তাঁর চাকরি চলে গিয়েছিল। শেষে তাঁকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল পাগল হয়ে যাওয়ার অভিযোগে। তিনি ইগনাজ ফিলিপ সেমলভাইস। যার বৈপ্লবিক আবিষ্কার মেনে নেয়নি সে সময়ের মানুষ। আর এর মাঝেই সময়টাতে সঠিকভাবে হাত না ধোয়ার কারণে মারা গিয়েছিল আরও বহু মানুষ। ইগনাজ ফিলিপ সেমলভাইস জন্মসূত্রে তিনি হাঙ্গেরিয়ান। তাঁকে ধরা হয় মেডিকেলে সার্জারিতে এন্টিসেপ্টিক পদ্ধতি অনুসরণের পথিকৃৎ হিসেবে। ১৮৫০ সাল নাগাদ ইউরোপে সন্তান জন্মদানের অবস্থা খুব একটা সুবিধাজনক ছিল না। সেখানকার চাইল্ড কেয়ার ক্লিনিকগুলোতে প্রায়ই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মা ও শিশুর মৃত্যু ঘটত। যখন কোনো কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। সে সময় ফিলিপ গবেষণা করে দেখলেন যে ডাক্তারদের হাতের জীবাণু থেকেই শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। তিনি নির্দেশনা জারি করলেন, ডাক্তারেরা যাতে ক্লোরিন দিয়ে ভালোমতো হাত এবং সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতি ধুয়ে তারপরে মায়েদের সন্তান প্রসব করান। কিন্তু ফিলিপের সময়ে তিনি কিংবা অন্য কোনো মানুষ জীবাণুর ব্যাপারে তেমন জানতেন না। ডাক্তাররা সে সময় তার বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিলেন। যে কারণে তিনি চাকরিও হারিয়েছিলেন। হাত থেকে লাশের গন্ধ দূর করতে ক্লোরিন বেশ ভালো এক পরিষ্কারক পদার্থ। তাই তিনি সবাইকে ক্লোরিন দিয়ে হাত এবং সার্জিকাল যন্ত্রপাতি ধোবার পরামর্শ দিয়েছিলেন। যা ছিল খুবই বৈজ্ঞানিক একটি উপায়।

 

 

 

 

দুঃর্ঘটনা থেকে অ্যানেসথেসিয়া

হোরাস ওয়েল ১৮৪৪ সালে অ্যানেসথেসিয়া পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছিলেন। পরীক্ষাগারে রোগীর অস্ত্রোপচারের সময় রোগীকে অচেতন করে ফেলা হয়। আবার অনেক সময় শরীরের কোনো বিশেষ অংশকে সাময়িকভাবে অনুভূতিহীন করে ফেলাকেই বলা হয় অ্যনেসথেসিয়া। আর এই অচেতন করার প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হয় নাইট্রাস অক্সাইড বা লাফিং গ্যাস। সে আমলে নাইট্রাস অক্সাইড ছিল পার্টিতে মজা করার একটি অনুষঙ্গ মাত্র। পার্টিতে এ গ্যাস ছড়িয়ে দিয়ে সবাই হাসিতে লুটিয়ে পড়ত। বিজ্ঞানী হোরাসের এক বন্ধু এরকমই এক পার্টিতে লাফিং গ্যাস একটু বেশিই শুঁকে ফেলেন এবং দুর্ঘটনাক্রমে নিজেই নিজের পায়ে বিরাট এক ক্ষত তৈরি করে ফেলেন। মজার বিষয় হলো, অতিরিক্ত নাইট্রাস অক্সাইড নিঃশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণের ফলে তার শরীরের অনুভূতি শক্তি চলে গিয়েছিল এবং সে কিছুই টের পাচ্ছিল না ক্ষত বিষয়ে। এ ঘটনার পর থেকেই এনেসথেসিয়ার জন্য নাইট্রাস অক্সাইডের ব্যবহার শুরু হয়।

 

অমরত্বের ওষুধের বদলে গানপাউডার

নবম শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে চীনা বিজ্ঞানীরা অমরত্ব পাওয়ার ওষুধ বানাতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে তারা নানারকম পরীক্ষা করতে থাকেন। তাদের পরীক্ষ-নিরীক্ষার নানা উপকরণের মধ্যে ছিল সল্টপিটার। এ সল্টপিটারের সঙ্গে অন্যান্য উপাদান মেশানোর পর তা দাহ্য পদার্থে পরিণত হয়। আগুনের সংস্পর্শে আসলেই তা প্রচন্ড আলো ও বিস্ফোরণসহকারে জ্বলে ওঠে। চীনা বিজ্ঞানীরা এ সল্টপিটার নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়েই অঘটনটি ঘটিয়ে ফেলেন। তীব্র আলো সহকারে বিস্ফোরণ ঘটে যায় তখন। আর এ বিস্ফোরণের ফলে গবেষণারত বিজ্ঞানীরা আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। বিস্ফোরণে তাদের ল্যাবঘরটিও ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। আর এভাবেই আবিষ্কৃত হয় গান পাউডার। বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারলেন সল্টপিটারের বৈশিষ্ট সম্পর্কে। পৃথিবীর ইতিহান লেখা হতে শুরু করল নতুন করে। নতুন এ মারণাস্ত্র যুদ্ধে ও আতশবাজিতে ব্যবহার করা শুরু হলো। ৯০৪ খ্রিস্টাব্দে চীনের সঙ্গে মঙ্গোলিয়ানদের যুদ্ধে প্রথম গান পাউডার ব্যবহার করা হয়।  চীনের গোপন এ অস্ত্র দ্রুত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায়। চীনারা বেশি দিন গান পাউডারের অস্তিত্ব গোপন রাখতে পারেনি। মঙ্গোলিয়ানদের সঙ্গে যুদ্ধের সময় তারা প্রথমবারের মতো এটি ব্যবহার করে। ১২৪২ খ্রিস্টাব্দে রজার বেকন গান পাউডার তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করেছিলেন।

 

 

 

 

 

চিকিৎসা বিজ্ঞানের নতুন দিগন্ত পেসমেকার

পেসমেকার হচ্ছে এমন এক ধরনের ডিভাইস যেটি চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন দিগন্তের সূচনা করে। অনিয়ন্ত্রিত হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয় পেসমেকার। মানুষের স্বাভাবিক হৃদস্পন্দন মিনিটে ৬০-৯০টি। হৃদস্পন্দন যখন কমে যায় তখন এটাকে স্বাভাবিক করার জন্য পেসমেকার ব্যবহারকরে বাইরে থেকে ইলেট্রিক পালস জেনারেট করা করা হয়। ১৯৬০ সালে পেসমেকার প্রথম মানুষের দেহে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়। অথচ জেনে অবাক হবেন যে লাখো মানুষের প্রাণ রক্ষাকারী এ পেসমেকারের উদ্ভাবন হয় একটা ভুল থেকে! উইলসন গ্রেটব্যাচ নামের এক বিজ্ঞানী এমন একটি উপায় খুঁজছিলেন যেন হৃদপিন্ডের ব্লক সারিয়ে সেটিকে কর্মক্ষম করে তোলা যায়। পশুদের হৃদস্পন্দনের শব্দ রেকর্ড করার জন্য তিনি একটি অসিলেটর আবিষ্কার করেছিলেন। ১৯৫৮ সালে মনের ভুলে উইলসন একটি ট্রানজিস্টর সেই যন্ত্রে স্থাপন করেন। তারপর যখন সুইচ অন করেন তখন চেনা একটা শব্দের সঙ্গে মিল খুঁজে পেয়েছিলেন। শব্দটি এমন একটি ধরন মেনে চলছে যা মানুষের হৃদস্পন্দনের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়! উইলসনের এ আবিষ্কারের পরবর্তীতে নাম দেওয়া হলো পেসমেকার। তিনি এ যন্ত্র পশুদের দেহে স্থাপন করে নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এর মাধ্যমেই হৃদরোগের চিকিৎসায় সূচনা হয় একটি নতুন দিগন্তের, যার শুরুটা হয়েছিল ভুল থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন