শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯

আবিষ্কারের গল্প

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
আবিষ্কারের গল্প

বিদ্যুতের আবিষ্কার ও  বেঞ্জামিন

বিদ্যুৎ আবিষ্কারের পিছনে অনেক ব্যক্তির অবদান রয়েছে। বিদ্যুৎ শক্তির একটি ফর্ম এ বিষয়টি কারও মাথায় শুরুতে আসেনি। এটি প্রকৃতিতে ঘটে। তাই বিদ্যুৎকে ‘উদ্ভাবিত’ বলা হয় না। এ আবিষ্কার নিয়ে অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। ইল গাছের শক সম্পর্কে মানুষ অনেক আগে থেকেই জানত। অনেকে বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনকে বিদ্যুতের আবিষ্কারক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তার পরীক্ষাগুলো বজ্রপাত এবং বিদ্যুতের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে। আসলে দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় আগে আবিষ্কৃত হয়েছিল বিদ্যুৎ। প্রায় ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রাচীন গ্রিকরা আবিষ্কার করেছিলেন যে অ্যাম্বারের ওপর পশম পেষণ করলে দুটির মধ্যে একটি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। তাদের আবিষ্কৃত বিষয়টি আসলে স্ট্যাটিক বিদ্যুৎ ছিল। উইলিয়াম থগিলবার্ট একমুখী বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন। নিকোলাথটেসলা অল্টারনেটিভ বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন। মাইকেল ফ্যারাডে সংজ্ঞায়িত করেন, ইলেকট্রন, ভোল্টেজ এবং রেজিসটেন্স মধ্যে সম্পর্ক। টমাস আলভা এডিসন সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার করেন। আর বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন সর্বপ্রথম বিদ্যুৎ সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন।

বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার নিয়ে একটি মজার গল্প আছে। আকাশের চমকানো বিদ্যুৎ আর আমাদের ঘরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ যে একই জিনিস তা জানতেন না তখনকার বিজ্ঞানীরা। বেঞ্জামিন প্রমাণ করে দেখান যে, আকাশের চমকানো বিদ্যুৎ আর ঘরে তৈরি করা বিদ্যুৎ একই জিনিস। ১৭৫২ সালের ১৫ জুন তিনি প্রচন্ড এক ঝড়ো বাতাসে বিপজ্জনক এক পরীক্ষা করে বসেছিলেন। বজ্রপাতও যে বিদ্যুৎ তা দেখানোর জন্য তিনি বজ্রধ্বনির সময় একটি ঘুড়ি উড়িয়ে যাচ্ছিলেন। বিদ্যুৎ সঞ্চয়ের জন্য তিনি কিট স্ট্রিংয়ের একটি মেটাল ‘কি’ বেঁধে দেন। তিনি ঠিকই ভেবেছিলেন। মেঘ থেকে বিদ্যুৎ নিচে প্রবাহিত হয়। তিনি ভাগ্যবান ছিলেন যে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হননি। ফ্রাঙ্কলিন জানতেন না কত বড় বিপদের কাজ করছেন তিনি। তার মেটাল ‘কি’-এর মধ্যে বয়ে যায় প্রবল বিদ্যুতের ঝলক। কারণ এ কাজে দুজন মারা গিয়েছিল। আর এভাবেই বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন প্রমাণ করেন বাজ তথা বজ্রপাত এবং ক্ষুদ্র ইলেকট্রিক স্পার্ক একই জিনিস। ফ্র্যাংকলিনের এ কাজ থেকে অনেক বিজ্ঞানী বিদ্যুৎ অধ্যয়ন করেছেন এবং এটি কীভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে আরও বুঝতে শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮৭৯ সালে, টমাস এডিসন বৈদ্যুতিক বাল্ব উদ্ভাবন করেন। সেই সঙ্গে আলোকিত হয় বিশ্ব।

 

আলোর গতি যেভাবে বের করা হয়েছিল

আলো বিষয়টা নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং হচ্ছে। এই শক্তির প্রধান উৎস সূর্যকে যদি বাতির মতো সুইচ টিপে নিভিয়ে দেওয়া হয় তাহলে আমাদের সেটা জানতে সময় লাগবে ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড। কারণ কী! ঘরের লাইট অফ করার সঙ্গে সঙ্গেই তো আমরা টের পাই তাহলে সূর্যের বেলা এমন হবে কেন। উত্তরটা সরল সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে প্রায় ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে। আলোর গতি অনেক, কিন্তু অসীম নয়। আচ্ছা এবার আপনার চিন্তাটাকে আরেকটু প্রসারিত করুন। সূর্যের মতো অগনিত নক্ষত্র রয়েছে এ মহাবিশ্বে। রাতের আকাশে তাকালেই আমরা তা সহজেই বুঝতে পারি। এমন একটা নক্ষত্র যদি এতো দূরে কোথাও থাকে যে তার থেকে আলো আসতে আসতেই সেই নক্ষত্রটা তার আলো দেওয়া বন্ধ করে ব্ল্যাকহোলে পরিণত হয়েছে! তাহলে আমরা সেই নক্ষত্রটা যখন দেখছি তখন নক্ষত্রটা আর নেই। অথচ আমরা তাকে দেখতে পাচ্ছি ঠিকই। অ™ভুত শোনালেও এটিই কিন্তু সত্যি। এ আলোর গতির ওপর নির্ভর করছে আমরা কোন বস্তুকে কখন কীভাবে দেখব। প্রথমবার কীভাবে বের করা হয়েছিল এ আলোর গতি! আলোর গতি জিনিসটা যে বিজ্ঞানী প্রথমবার আবিষ্কার করেছিলেন তার নাম ওলে রয়মার। তিনি ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে ১৬৪৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি আধুনিক থার্মোমিটারের আবিষ্কারক। শুধু তাই নয়, তার বানানো রয়মার স্কেলকে আরেকটু উন্নত করে ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট বানিয়েছিলেন ফারেনহাইট স্কেল। কোনো জটিল হিসাব-নিকাশে না গিয়ে শুধু আলোর গতি বের করার গল্পটা এরকম-  আমরা জানি পৃথিবী তার নিজ অক্ষের ওপর প্রায় ২৪ ঘণ্টায় একবার ঘুরে আসে। এ জন্য ২৪ ঘণ্টায় দিন-রাত হয়। পৃথিবীর কক্ষপথ দেখতে কেমন, কেন এমন নিউটন পর্যবেক্ষণ করে সেরা সেরা কিছু সূত্র দিয়ে দিলেন। নিউটনের হিসাব অনুযায়ী, বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদগুলো বৃহস্পতিকে কেন্দ্র করে ঘোরার অমুক সময়ে পৃথিবী থেকে চাঁদগুলোকে অমুক জায়গায় দেখা যাবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল, ঘটনা সেভাবে ঘটছে না। কখনো সময়ের ৮ মিনিট আগেই চলে আসে, আবার কখনো ৮ মিনিট পরে আসে। এ বিষেয়ে এগিয়ে এলেন ডেনমার্কের জ্যোতির্বিদ ওলে রয়মার। তিনি ১৬৭৬ সালে অদ্ভুত একটা দাবি করলেন। যেখানে ঘটনাটা ঘটে, সেখান থেকে পৃথিবীতে ঘটনাটা পৌঁছাতে একটু সময় লাগে। কতটুকু দূরে থাকলে কতটুকু সময় লাগে, সেই হিসাব থেকে তিনি তখনকার যুগের সবার চোখ কপালে তুলে দেওয়ার মতো আবিষ্কার করলেন। আলো জিনিসটার গতি অসীম নয়, তারও একটা গতি আছে। আর সেই গতিটা হলো সেকেন্ডে ৩ লাখ কিলোমিটার। 

 

আবিষ্কার করে চাকরি হারায় ফিলিপ

ইতিহাসে এমন এক ব্যক্তি আছেন, যিনি মানুষজনকে হাত ধোয়ার কথা বলায় তাঁকে সবাই পাগল ঠাওরেছিল। তাঁর হাত ধোয়ার পরামর্শে কান না দিয়ে তাঁকে নিয়ে হাসাহাসি করেছিল। তাঁর চাকরি চলে গিয়েছিল। শেষে তাঁকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল পাগল হয়ে যাওয়ার অভিযোগে। তিনি ইগনাজ ফিলিপ সেমলভাইস। যার বৈপ্লবিক আবিষ্কার মেনে নেয়নি সে সময়ের মানুষ। আর এর মাঝেই সময়টাতে সঠিকভাবে হাত না ধোয়ার কারণে মারা গিয়েছিল আরও বহু মানুষ। ইগনাজ ফিলিপ সেমলভাইস জন্মসূত্রে তিনি হাঙ্গেরিয়ান। তাঁকে ধরা হয় মেডিকেলে সার্জারিতে এন্টিসেপ্টিক পদ্ধতি অনুসরণের পথিকৃৎ হিসেবে। ১৮৫০ সাল নাগাদ ইউরোপে সন্তান জন্মদানের অবস্থা খুব একটা সুবিধাজনক ছিল না। সেখানকার চাইল্ড কেয়ার ক্লিনিকগুলোতে প্রায়ই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মা ও শিশুর মৃত্যু ঘটত। যখন কোনো কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। সে সময় ফিলিপ গবেষণা করে দেখলেন যে ডাক্তারদের হাতের জীবাণু থেকেই শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। তিনি নির্দেশনা জারি করলেন, ডাক্তারেরা যাতে ক্লোরিন দিয়ে ভালোমতো হাত এবং সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতি ধুয়ে তারপরে মায়েদের সন্তান প্রসব করান। কিন্তু ফিলিপের সময়ে তিনি কিংবা অন্য কোনো মানুষ জীবাণুর ব্যাপারে তেমন জানতেন না। ডাক্তাররা সে সময় তার বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিলেন। যে কারণে তিনি চাকরিও হারিয়েছিলেন। হাত থেকে লাশের গন্ধ দূর করতে ক্লোরিন বেশ ভালো এক পরিষ্কারক পদার্থ। তাই তিনি সবাইকে ক্লোরিন দিয়ে হাত এবং সার্জিকাল যন্ত্রপাতি ধোবার পরামর্শ দিয়েছিলেন। যা ছিল খুবই বৈজ্ঞানিক একটি উপায়।

 

 

 

 

দুঃর্ঘটনা থেকে অ্যানেসথেসিয়া

হোরাস ওয়েল ১৮৪৪ সালে অ্যানেসথেসিয়া পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছিলেন। পরীক্ষাগারে রোগীর অস্ত্রোপচারের সময় রোগীকে অচেতন করে ফেলা হয়। আবার অনেক সময় শরীরের কোনো বিশেষ অংশকে সাময়িকভাবে অনুভূতিহীন করে ফেলাকেই বলা হয় অ্যনেসথেসিয়া। আর এই অচেতন করার প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হয় নাইট্রাস অক্সাইড বা লাফিং গ্যাস। সে আমলে নাইট্রাস অক্সাইড ছিল পার্টিতে মজা করার একটি অনুষঙ্গ মাত্র। পার্টিতে এ গ্যাস ছড়িয়ে দিয়ে সবাই হাসিতে লুটিয়ে পড়ত। বিজ্ঞানী হোরাসের এক বন্ধু এরকমই এক পার্টিতে লাফিং গ্যাস একটু বেশিই শুঁকে ফেলেন এবং দুর্ঘটনাক্রমে নিজেই নিজের পায়ে বিরাট এক ক্ষত তৈরি করে ফেলেন। মজার বিষয় হলো, অতিরিক্ত নাইট্রাস অক্সাইড নিঃশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণের ফলে তার শরীরের অনুভূতি শক্তি চলে গিয়েছিল এবং সে কিছুই টের পাচ্ছিল না ক্ষত বিষয়ে। এ ঘটনার পর থেকেই এনেসথেসিয়ার জন্য নাইট্রাস অক্সাইডের ব্যবহার শুরু হয়।

 

অমরত্বের ওষুধের বদলে গানপাউডার

নবম শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে চীনা বিজ্ঞানীরা অমরত্ব পাওয়ার ওষুধ বানাতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে তারা নানারকম পরীক্ষা করতে থাকেন। তাদের পরীক্ষ-নিরীক্ষার নানা উপকরণের মধ্যে ছিল সল্টপিটার। এ সল্টপিটারের সঙ্গে অন্যান্য উপাদান মেশানোর পর তা দাহ্য পদার্থে পরিণত হয়। আগুনের সংস্পর্শে আসলেই তা প্রচন্ড আলো ও বিস্ফোরণসহকারে জ্বলে ওঠে। চীনা বিজ্ঞানীরা এ সল্টপিটার নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়েই অঘটনটি ঘটিয়ে ফেলেন। তীব্র আলো সহকারে বিস্ফোরণ ঘটে যায় তখন। আর এ বিস্ফোরণের ফলে গবেষণারত বিজ্ঞানীরা আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। বিস্ফোরণে তাদের ল্যাবঘরটিও ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। আর এভাবেই আবিষ্কৃত হয় গান পাউডার। বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারলেন সল্টপিটারের বৈশিষ্ট সম্পর্কে। পৃথিবীর ইতিহান লেখা হতে শুরু করল নতুন করে। নতুন এ মারণাস্ত্র যুদ্ধে ও আতশবাজিতে ব্যবহার করা শুরু হলো। ৯০৪ খ্রিস্টাব্দে চীনের সঙ্গে মঙ্গোলিয়ানদের যুদ্ধে প্রথম গান পাউডার ব্যবহার করা হয়।  চীনের গোপন এ অস্ত্র দ্রুত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায়। চীনারা বেশি দিন গান পাউডারের অস্তিত্ব গোপন রাখতে পারেনি। মঙ্গোলিয়ানদের সঙ্গে যুদ্ধের সময় তারা প্রথমবারের মতো এটি ব্যবহার করে। ১২৪২ খ্রিস্টাব্দে রজার বেকন গান পাউডার তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করেছিলেন।

 

 

 

 

 

চিকিৎসা বিজ্ঞানের নতুন দিগন্ত পেসমেকার

পেসমেকার হচ্ছে এমন এক ধরনের ডিভাইস যেটি চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন দিগন্তের সূচনা করে। অনিয়ন্ত্রিত হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয় পেসমেকার। মানুষের স্বাভাবিক হৃদস্পন্দন মিনিটে ৬০-৯০টি। হৃদস্পন্দন যখন কমে যায় তখন এটাকে স্বাভাবিক করার জন্য পেসমেকার ব্যবহারকরে বাইরে থেকে ইলেট্রিক পালস জেনারেট করা করা হয়। ১৯৬০ সালে পেসমেকার প্রথম মানুষের দেহে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়। অথচ জেনে অবাক হবেন যে লাখো মানুষের প্রাণ রক্ষাকারী এ পেসমেকারের উদ্ভাবন হয় একটা ভুল থেকে! উইলসন গ্রেটব্যাচ নামের এক বিজ্ঞানী এমন একটি উপায় খুঁজছিলেন যেন হৃদপিন্ডের ব্লক সারিয়ে সেটিকে কর্মক্ষম করে তোলা যায়। পশুদের হৃদস্পন্দনের শব্দ রেকর্ড করার জন্য তিনি একটি অসিলেটর আবিষ্কার করেছিলেন। ১৯৫৮ সালে মনের ভুলে উইলসন একটি ট্রানজিস্টর সেই যন্ত্রে স্থাপন করেন। তারপর যখন সুইচ অন করেন তখন চেনা একটা শব্দের সঙ্গে মিল খুঁজে পেয়েছিলেন। শব্দটি এমন একটি ধরন মেনে চলছে যা মানুষের হৃদস্পন্দনের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়! উইলসনের এ আবিষ্কারের পরবর্তীতে নাম দেওয়া হলো পেসমেকার। তিনি এ যন্ত্র পশুদের দেহে স্থাপন করে নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এর মাধ্যমেই হৃদরোগের চিকিৎসায় সূচনা হয় একটি নতুন দিগন্তের, যার শুরুটা হয়েছিল ভুল থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন