শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯

আবিষ্কারের গল্প

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
আবিষ্কারের গল্প

বিদ্যুতের আবিষ্কার ও  বেঞ্জামিন

বিদ্যুৎ আবিষ্কারের পিছনে অনেক ব্যক্তির অবদান রয়েছে। বিদ্যুৎ শক্তির একটি ফর্ম এ বিষয়টি কারও মাথায় শুরুতে আসেনি। এটি প্রকৃতিতে ঘটে। তাই বিদ্যুৎকে ‘উদ্ভাবিত’ বলা হয় না। এ আবিষ্কার নিয়ে অনেক ভুল ধারণা রয়েছে। ইল গাছের শক সম্পর্কে মানুষ অনেক আগে থেকেই জানত। অনেকে বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনকে বিদ্যুতের আবিষ্কারক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তার পরীক্ষাগুলো বজ্রপাত এবং বিদ্যুতের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সাহায্য করে। আসলে দুই হাজার বছরেরও বেশি সময় আগে আবিষ্কৃত হয়েছিল বিদ্যুৎ। প্রায় ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রাচীন গ্রিকরা আবিষ্কার করেছিলেন যে অ্যাম্বারের ওপর পশম পেষণ করলে দুটির মধ্যে একটি আকর্ষণ সৃষ্টি হয়। তাদের আবিষ্কৃত বিষয়টি আসলে স্ট্যাটিক বিদ্যুৎ ছিল। উইলিয়াম থগিলবার্ট একমুখী বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন। নিকোলাথটেসলা অল্টারনেটিভ বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন। মাইকেল ফ্যারাডে সংজ্ঞায়িত করেন, ইলেকট্রন, ভোল্টেজ এবং রেজিসটেন্স মধ্যে সম্পর্ক। টমাস আলভা এডিসন সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কার করেন। আর বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন সর্বপ্রথম বিদ্যুৎ সম্পর্কে ধারণা প্রদান করেন।

বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের বিদ্যুৎ আবিষ্কার নিয়ে একটি মজার গল্প আছে। আকাশের চমকানো বিদ্যুৎ আর আমাদের ঘরে উৎপাদিত বিদ্যুৎ যে একই জিনিস তা জানতেন না তখনকার বিজ্ঞানীরা। বেঞ্জামিন প্রমাণ করে দেখান যে, আকাশের চমকানো বিদ্যুৎ আর ঘরে তৈরি করা বিদ্যুৎ একই জিনিস। ১৭৫২ সালের ১৫ জুন তিনি প্রচন্ড এক ঝড়ো বাতাসে বিপজ্জনক এক পরীক্ষা করে বসেছিলেন। বজ্রপাতও যে বিদ্যুৎ তা দেখানোর জন্য তিনি বজ্রধ্বনির সময় একটি ঘুড়ি উড়িয়ে যাচ্ছিলেন। বিদ্যুৎ সঞ্চয়ের জন্য তিনি কিট স্ট্রিংয়ের একটি মেটাল ‘কি’ বেঁধে দেন। তিনি ঠিকই ভেবেছিলেন। মেঘ থেকে বিদ্যুৎ নিচে প্রবাহিত হয়। তিনি ভাগ্যবান ছিলেন যে তিনি আঘাতপ্রাপ্ত হননি। ফ্রাঙ্কলিন জানতেন না কত বড় বিপদের কাজ করছেন তিনি। তার মেটাল ‘কি’-এর মধ্যে বয়ে যায় প্রবল বিদ্যুতের ঝলক। কারণ এ কাজে দুজন মারা গিয়েছিল। আর এভাবেই বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন প্রমাণ করেন বাজ তথা বজ্রপাত এবং ক্ষুদ্র ইলেকট্রিক স্পার্ক একই জিনিস। ফ্র্যাংকলিনের এ কাজ থেকে অনেক বিজ্ঞানী বিদ্যুৎ অধ্যয়ন করেছেন এবং এটি কীভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে আরও বুঝতে শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৮৭৯ সালে, টমাস এডিসন বৈদ্যুতিক বাল্ব উদ্ভাবন করেন। সেই সঙ্গে আলোকিত হয় বিশ্ব।

 

আলোর গতি যেভাবে বের করা হয়েছিল

আলো বিষয়টা নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে এবং হচ্ছে। এই শক্তির প্রধান উৎস সূর্যকে যদি বাতির মতো সুইচ টিপে নিভিয়ে দেওয়া হয় তাহলে আমাদের সেটা জানতে সময় লাগবে ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড। কারণ কী! ঘরের লাইট অফ করার সঙ্গে সঙ্গেই তো আমরা টের পাই তাহলে সূর্যের বেলা এমন হবে কেন। উত্তরটা সরল সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে প্রায় ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে। আলোর গতি অনেক, কিন্তু অসীম নয়। আচ্ছা এবার আপনার চিন্তাটাকে আরেকটু প্রসারিত করুন। সূর্যের মতো অগনিত নক্ষত্র রয়েছে এ মহাবিশ্বে। রাতের আকাশে তাকালেই আমরা তা সহজেই বুঝতে পারি। এমন একটা নক্ষত্র যদি এতো দূরে কোথাও থাকে যে তার থেকে আলো আসতে আসতেই সেই নক্ষত্রটা তার আলো দেওয়া বন্ধ করে ব্ল্যাকহোলে পরিণত হয়েছে! তাহলে আমরা সেই নক্ষত্রটা যখন দেখছি তখন নক্ষত্রটা আর নেই। অথচ আমরা তাকে দেখতে পাচ্ছি ঠিকই। অ™ভুত শোনালেও এটিই কিন্তু সত্যি। এ আলোর গতির ওপর নির্ভর করছে আমরা কোন বস্তুকে কখন কীভাবে দেখব। প্রথমবার কীভাবে বের করা হয়েছিল এ আলোর গতি! আলোর গতি জিনিসটা যে বিজ্ঞানী প্রথমবার আবিষ্কার করেছিলেন তার নাম ওলে রয়মার। তিনি ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে ১৬৪৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি আধুনিক থার্মোমিটারের আবিষ্কারক। শুধু তাই নয়, তার বানানো রয়মার স্কেলকে আরেকটু উন্নত করে ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট বানিয়েছিলেন ফারেনহাইট স্কেল। কোনো জটিল হিসাব-নিকাশে না গিয়ে শুধু আলোর গতি বের করার গল্পটা এরকম-  আমরা জানি পৃথিবী তার নিজ অক্ষের ওপর প্রায় ২৪ ঘণ্টায় একবার ঘুরে আসে। এ জন্য ২৪ ঘণ্টায় দিন-রাত হয়। পৃথিবীর কক্ষপথ দেখতে কেমন, কেন এমন নিউটন পর্যবেক্ষণ করে সেরা সেরা কিছু সূত্র দিয়ে দিলেন। নিউটনের হিসাব অনুযায়ী, বৃহস্পতি গ্রহের চাঁদগুলো বৃহস্পতিকে কেন্দ্র করে ঘোরার অমুক সময়ে পৃথিবী থেকে চাঁদগুলোকে অমুক জায়গায় দেখা যাবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল, ঘটনা সেভাবে ঘটছে না। কখনো সময়ের ৮ মিনিট আগেই চলে আসে, আবার কখনো ৮ মিনিট পরে আসে। এ বিষেয়ে এগিয়ে এলেন ডেনমার্কের জ্যোতির্বিদ ওলে রয়মার। তিনি ১৬৭৬ সালে অদ্ভুত একটা দাবি করলেন। যেখানে ঘটনাটা ঘটে, সেখান থেকে পৃথিবীতে ঘটনাটা পৌঁছাতে একটু সময় লাগে। কতটুকু দূরে থাকলে কতটুকু সময় লাগে, সেই হিসাব থেকে তিনি তখনকার যুগের সবার চোখ কপালে তুলে দেওয়ার মতো আবিষ্কার করলেন। আলো জিনিসটার গতি অসীম নয়, তারও একটা গতি আছে। আর সেই গতিটা হলো সেকেন্ডে ৩ লাখ কিলোমিটার। 

 

আবিষ্কার করে চাকরি হারায় ফিলিপ

ইতিহাসে এমন এক ব্যক্তি আছেন, যিনি মানুষজনকে হাত ধোয়ার কথা বলায় তাঁকে সবাই পাগল ঠাওরেছিল। তাঁর হাত ধোয়ার পরামর্শে কান না দিয়ে তাঁকে নিয়ে হাসাহাসি করেছিল। তাঁর চাকরি চলে গিয়েছিল। শেষে তাঁকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল পাগল হয়ে যাওয়ার অভিযোগে। তিনি ইগনাজ ফিলিপ সেমলভাইস। যার বৈপ্লবিক আবিষ্কার মেনে নেয়নি সে সময়ের মানুষ। আর এর মাঝেই সময়টাতে সঠিকভাবে হাত না ধোয়ার কারণে মারা গিয়েছিল আরও বহু মানুষ। ইগনাজ ফিলিপ সেমলভাইস জন্মসূত্রে তিনি হাঙ্গেরিয়ান। তাঁকে ধরা হয় মেডিকেলে সার্জারিতে এন্টিসেপ্টিক পদ্ধতি অনুসরণের পথিকৃৎ হিসেবে। ১৮৫০ সাল নাগাদ ইউরোপে সন্তান জন্মদানের অবস্থা খুব একটা সুবিধাজনক ছিল না। সেখানকার চাইল্ড কেয়ার ক্লিনিকগুলোতে প্রায়ই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মা ও শিশুর মৃত্যু ঘটত। যখন কোনো কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। সে সময় ফিলিপ গবেষণা করে দেখলেন যে ডাক্তারদের হাতের জীবাণু থেকেই শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। তিনি নির্দেশনা জারি করলেন, ডাক্তারেরা যাতে ক্লোরিন দিয়ে ভালোমতো হাত এবং সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতি ধুয়ে তারপরে মায়েদের সন্তান প্রসব করান। কিন্তু ফিলিপের সময়ে তিনি কিংবা অন্য কোনো মানুষ জীবাণুর ব্যাপারে তেমন জানতেন না। ডাক্তাররা সে সময় তার বিরুদ্ধে চলে গিয়েছিলেন। যে কারণে তিনি চাকরিও হারিয়েছিলেন। হাত থেকে লাশের গন্ধ দূর করতে ক্লোরিন বেশ ভালো এক পরিষ্কারক পদার্থ। তাই তিনি সবাইকে ক্লোরিন দিয়ে হাত এবং সার্জিকাল যন্ত্রপাতি ধোবার পরামর্শ দিয়েছিলেন। যা ছিল খুবই বৈজ্ঞানিক একটি উপায়।

 

 

 

 

দুঃর্ঘটনা থেকে অ্যানেসথেসিয়া

হোরাস ওয়েল ১৮৪৪ সালে অ্যানেসথেসিয়া পদ্ধতির উদ্ভাবন করেছিলেন। পরীক্ষাগারে রোগীর অস্ত্রোপচারের সময় রোগীকে অচেতন করে ফেলা হয়। আবার অনেক সময় শরীরের কোনো বিশেষ অংশকে সাময়িকভাবে অনুভূতিহীন করে ফেলাকেই বলা হয় অ্যনেসথেসিয়া। আর এই অচেতন করার প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হয় নাইট্রাস অক্সাইড বা লাফিং গ্যাস। সে আমলে নাইট্রাস অক্সাইড ছিল পার্টিতে মজা করার একটি অনুষঙ্গ মাত্র। পার্টিতে এ গ্যাস ছড়িয়ে দিয়ে সবাই হাসিতে লুটিয়ে পড়ত। বিজ্ঞানী হোরাসের এক বন্ধু এরকমই এক পার্টিতে লাফিং গ্যাস একটু বেশিই শুঁকে ফেলেন এবং দুর্ঘটনাক্রমে নিজেই নিজের পায়ে বিরাট এক ক্ষত তৈরি করে ফেলেন। মজার বিষয় হলো, অতিরিক্ত নাইট্রাস অক্সাইড নিঃশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণের ফলে তার শরীরের অনুভূতি শক্তি চলে গিয়েছিল এবং সে কিছুই টের পাচ্ছিল না ক্ষত বিষয়ে। এ ঘটনার পর থেকেই এনেসথেসিয়ার জন্য নাইট্রাস অক্সাইডের ব্যবহার শুরু হয়।

 

অমরত্বের ওষুধের বদলে গানপাউডার

নবম শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে চীনা বিজ্ঞানীরা অমরত্ব পাওয়ার ওষুধ বানাতে চেয়েছিলেন। এ নিয়ে তারা নানারকম পরীক্ষা করতে থাকেন। তাদের পরীক্ষ-নিরীক্ষার নানা উপকরণের মধ্যে ছিল সল্টপিটার। এ সল্টপিটারের সঙ্গে অন্যান্য উপাদান মেশানোর পর তা দাহ্য পদার্থে পরিণত হয়। আগুনের সংস্পর্শে আসলেই তা প্রচন্ড আলো ও বিস্ফোরণসহকারে জ্বলে ওঠে। চীনা বিজ্ঞানীরা এ সল্টপিটার নিয়ে নাড়াচাড়া করতে গিয়েই অঘটনটি ঘটিয়ে ফেলেন। তীব্র আলো সহকারে বিস্ফোরণ ঘটে যায় তখন। আর এ বিস্ফোরণের ফলে গবেষণারত বিজ্ঞানীরা আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। বিস্ফোরণে তাদের ল্যাবঘরটিও ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। আর এভাবেই আবিষ্কৃত হয় গান পাউডার। বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারলেন সল্টপিটারের বৈশিষ্ট সম্পর্কে। পৃথিবীর ইতিহান লেখা হতে শুরু করল নতুন করে। নতুন এ মারণাস্ত্র যুদ্ধে ও আতশবাজিতে ব্যবহার করা শুরু হলো। ৯০৪ খ্রিস্টাব্দে চীনের সঙ্গে মঙ্গোলিয়ানদের যুদ্ধে প্রথম গান পাউডার ব্যবহার করা হয়।  চীনের গোপন এ অস্ত্র দ্রুত বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যায়। চীনারা বেশি দিন গান পাউডারের অস্তিত্ব গোপন রাখতে পারেনি। মঙ্গোলিয়ানদের সঙ্গে যুদ্ধের সময় তারা প্রথমবারের মতো এটি ব্যবহার করে। ১২৪২ খ্রিস্টাব্দে রজার বেকন গান পাউডার তৈরির প্রক্রিয়া বর্ণনা করেছিলেন।

 

 

 

 

 

চিকিৎসা বিজ্ঞানের নতুন দিগন্ত পেসমেকার

পেসমেকার হচ্ছে এমন এক ধরনের ডিভাইস যেটি চিকিৎসা বিজ্ঞানে নতুন দিগন্তের সূচনা করে। অনিয়ন্ত্রিত হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয় পেসমেকার। মানুষের স্বাভাবিক হৃদস্পন্দন মিনিটে ৬০-৯০টি। হৃদস্পন্দন যখন কমে যায় তখন এটাকে স্বাভাবিক করার জন্য পেসমেকার ব্যবহারকরে বাইরে থেকে ইলেট্রিক পালস জেনারেট করা করা হয়। ১৯৬০ সালে পেসমেকার প্রথম মানুষের দেহে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়। অথচ জেনে অবাক হবেন যে লাখো মানুষের প্রাণ রক্ষাকারী এ পেসমেকারের উদ্ভাবন হয় একটা ভুল থেকে! উইলসন গ্রেটব্যাচ নামের এক বিজ্ঞানী এমন একটি উপায় খুঁজছিলেন যেন হৃদপিন্ডের ব্লক সারিয়ে সেটিকে কর্মক্ষম করে তোলা যায়। পশুদের হৃদস্পন্দনের শব্দ রেকর্ড করার জন্য তিনি একটি অসিলেটর আবিষ্কার করেছিলেন। ১৯৫৮ সালে মনের ভুলে উইলসন একটি ট্রানজিস্টর সেই যন্ত্রে স্থাপন করেন। তারপর যখন সুইচ অন করেন তখন চেনা একটা শব্দের সঙ্গে মিল খুঁজে পেয়েছিলেন। শব্দটি এমন একটি ধরন মেনে চলছে যা মানুষের হৃদস্পন্দনের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়! উইলসনের এ আবিষ্কারের পরবর্তীতে নাম দেওয়া হলো পেসমেকার। তিনি এ যন্ত্র পশুদের দেহে স্থাপন করে নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এর মাধ্যমেই হৃদরোগের চিকিৎসায় সূচনা হয় একটি নতুন দিগন্তের, যার শুরুটা হয়েছিল ভুল থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা