শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৯

দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

দুটি দেশকে ভাগ করেছে সীমান্ত। এসব সীমান্তে কখনো কখনো দেখা দেয় জটিলতা। এই উপমহাদেশে ভারত-পাকিস্তান-কাশ্মীর সীমান্ত সংকট বহু পুরনো। সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসনের বিশেষ মর্যাদা দেওয়া ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করেছে দেশটির সরকার। এখানে সংকট নতুন মাত্রা পেয়েছে। দেশে দেশে সীমান্ত সংকট নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন। 

 

 

কঙ্গো ও অ্যাঙ্গোলা

দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক মহাসাগরের তীরবর্তী দেশ অ্যাঙ্গোলা। এর উত্তর- পূর্ব কোণে অবস্থিত কঙ্গো। ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কঙ্গোর রুয়ান্ডা ও উগান্ডার বিরুদ্ধে চলা সব যুদ্ধের সময় অ্যাঙ্গোলা সর্বোতভাবে পাশে ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে নষ্ট হয়ে যায় এই দুটি দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। আর এর পেছনে মূল কারণগুলো ছিল- ভৌগোলিক সীমানা তৈরি, তেলের মালিকানা, রুয়ান্ডা ও উগান্ডার সঙ্গে অ্যাঙ্গোলার বন্দুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। একটা সময় প্রচন্ড সংঘর্ষ বাধে দেশ দুটির মধ্যে। যার ফলে ২০০৯ সালেই মোট ২ লাখ ১১ হাজার মানুষকে ছাড়তে হয় নিজেদের আবাস। যুদ্ধের ফলে এই দুটি দেশে বাস করা সব মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এর কুফল বেশি পড়ছে নারীদের ওপরে। জাতিসংঘের ভাষ্যমতে, অ্যাঙ্গোলার যেসব নারী সীমান্তের কাছ দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে বা অপর পাশে ঘুরতে গিয়েছে, তাদের অনেককেই ধর্ষণের শিকার হতে হয়েছে। অ্যাঙ্গোলার দেওয়া তথ্যমতে, সীমান্তবর্তী ৭টি গ্রামের মোট ১৮২ জন ধর্ষিত হয়েছে এক মাসেই। আর জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, ধর্ষিত মেয়েদের বেশিরভাগই শিকার হচ্ছে সৈন্যদের পাশবিকতার।

 

উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া

১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে উত্তর কোরিয়া-দক্ষিণ কোরিয়া বিভক্ত হওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, কূটনৈতিক ও সামরিক যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। কিন্তু ১৯৫০-১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধ এবং পরে কোরিয়ায় সংঘটিত সংঘর্ষ কোরিয়া পুনর্গঠন ও শান্তি অর্জনের প্রচেষ্টার পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও দুই দেশের মধ্যকার প্রায় দেড়শ মাইল সীমান্তজুড়ে উভয়ের সৈন্য অবস্থান করছে। দুই দেশের সীমান্তজুড়ে সব সময় বিরাজ করেছে উত্তেজনা। দশকের পর দশকের বিচ্ছিন্নতা উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি করেছে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি দেশের ব্যাপকতম দুর্ভিক্ষ ও অনাহারে আনুমানিক তিন লাখ মানুষ প্রাণ হারান। এখনো উত্তর কোরিয়ার জনগণের এক-তৃতীয়াংশ অপুষ্টিতে ভুগছে বলে জাতিসংঘের বিবরণে প্রকাশ করে। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাও পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু দেশটির স্বৈরাচারী শাসক কিম জং-উনের প্রধান লক্ষ্য হলো- বিশ্বের একমাত্র পারিবারিক ও বংশানুক্রমিক কমিউনিস্ট স্বৈরতন্ত্রকে যে  কোনো উপায়ে বাঁচিয়ে রাখা। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা কিছুটা হ্রাসে সচেষ্ট।

 

আমেরিকা ও মেক্সিকো

যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যকার সীমান্ত দৈর্ঘ্য প্রায় ১ হাজার ৯০০ মাইল। যার মধ্যে অনেক এলাকা খালি, ধুলোময় মরুভূমি, ঘন সবুজ ঝোপঝাড়, রিও গ্রেনেড নদীকে ঘিরে উঁচুনিচু পথ। তবে দীর্ঘ এই সীমান্তের মধ্যে এখন প্রায় ৬৫০ মাইল জায়গায় মাঝে মাঝে বেড়া দেওয়া আছে। কোথাও কোথাও আবার কংক্রিটের স্ল­্যাব ও অন্যান্য অবকাঠামো দিয়ে ঘেরা। ট্রাম্প বলেছেন, এক হাজার মাইলজুড়ে হবে এ দেয়াল। আর বাকিটা প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে নিরাপদ থাকবে।  যুক্তরাষ্ট্রে ২ কোটির মতো মেক্সিকান বংশো™ভূত জনগোষ্ঠীর বাস। প্রতি বছর কাজ বা ভালো জীবনের খোঁজে নতুন করে হাজার হাজার মেক্সিকান অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে। এটি মার্কিন রাজনীতির জন্য বরাবরই একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এই মেক্সিকানদের ঠেকাতেই ২০১৯ সালের শুরুতে সীমান্ত দেয়াল তোলার জন্য গোঁ ধরে বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এতে করে মেক্সিকানরা দেয়াল তোলার বিষয়টিকে বর্ণবৈষম্যবাদ বলে আখ্যা দেয়। মানবাধিকার সংস্থা থেকেও এটিকে নিষ্ঠুর এবং অর্থহীন সিদ্ধান্তের নমুনা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে সীমান্ত দেয়াল তোলার ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটে ২০০৬ সালে। হুট করেই মেক্সিকান রাষ্ট্রপতি ফিলিপ ক্যালডেরোন সিদ্ধান্ত নেন মেক্সিকোর বর্ডারের সব ধরনের মাদক চোরাচালান বন্ধের জন্য ব্যবস্থা নেবেন। ফলে তিনি নিয়োগ দেন ফ্রান্সিসকো রেমিরেজ এ্যাকুনাকে। মেক্সিকান সীমান্ত দিয়ে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে মাদক পাচার হতো, একে একে ধরা হয় তাদের সবাইকে। সীমান্তের দুই পাশই মাদক চোরাচালানিদের রক্তে ভিজে ওঠে। সংঘর্ষের মুখে হাজার হাজার মেক্সিকানকে প্রাণভয়ে পালাতে হয় আমেরিকায়। কেবল তামাউলিপাস ও চিহুয়াহুয়া  থেকেই ২০১০ সালে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১১ হাজার জন মানুষ    ঘরছাড়া হয়েছেন।

 

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড

বছরের পর বছর ধরে কম্বোডিয়া আর থাইল্যান্ডের ভিতরে চলছে যুদ্ধ। কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই দেশের সীমান্তে অবস্থিত ৯০০ বছরের পুরনো হিন্দু মন্দির প্রিয়া বিহার। মূলত এর মালিকানা নিয়ে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত। প্রিয়া বিহার মন্দিরটি কম্বোডিয়ার বাইরে অবস্থিত খেমাররুজ স্থাপত্যকলার অন্যতম একটি নিদর্শন। ১৯৬২ সালে আন্তর্জাতিক আদালত বিহারটির মালিকানা নিয়ে কম্বোডিয়ার পক্ষে রায় দেয়। তবে প্রতিবেশী দুই দেশই দাবি করে আসছে, মন্দিরের চারপাশে ৪ দশমিক ৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা তাদের মালিকানাধীন। কম্বোডিয়ার ভাষ্যমতে এ অঞ্চলটির সীমানা কখনই এ রকম ছিল না। কেবল ২০ শতকে ফ্রেঞ্চদের আধিপত্যে থাকাকালীন তাদের আঁকা একটি ভুল ম্যাপের কারণে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে মন্দিরটি যেন বিশ্ব ঐতিহ্যের সম্মান পায় সেজন্য উৎসুক ছিল থাই জনগণ। শেষমেশ যখন ২০০৮ সালের জুলাইয়ে এটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করল তখন আরও গর্জে ওঠে থাইল্যান্ড। কারণ মন্দিরের মালিকানার পক্ষে রায় রয়েছে কম্বোডিয়ার। শুরু হয় দুই দেশের বিরোধিতা। এখন পর্যন্ত প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এই সীমানার দুপাশের মানুষেরা। যদিও মাঝখানে একবার শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়েছিল তাতে কোনো লাভই হয়নি।

 

আফগানিস্তান ও পাকিস্তান

আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমান্তকে বলা হয় ডুরাল্ড লাইন। প্রায় দেড় হাজার মাইল দীর্ঘ এই লাইনটি। তবে এই সীমান্ত কখনো মেনে নেয়নি আফগানিস্তান। পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়া রাজ্যের পশতুন অধ্যুষিত এলাকা এখনো নিজেদের বলে দাবি করে আসছে আফগানিস্তান। কিন্তু তাদের দাবি পাকিস্তান বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। ফলে এ সীমান্তকে ঘিরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে গুলি বিনিময় নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সারাক্ষণ দাঙ্গা আর হামলায় সীমান্তটি কাঁপতে থাকে। অনেক আগে থেকেই এরা সীমান্ত আইনবিহীন বলে পরিচিত। মনে করা হয় প্রায় ১.৭ মিলিয়ন আফগান কেবল এই যুদ্ধ, হামলা আর পেশার অনিরাপত্তার ভয়েই এখনো পর্যন্ত যাযাবর হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই অঞ্চলভিত্তিক সংঘর্ষের প্রধান কারণ বহু আগে এ দুটি দেশের অসঙ্গত বিভক্তি। আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তজুড়ে অবাধে চলছে অস্ত্র কেনাবেচা, মাদক চোরাকারবারিসহ নানা অবৈধ ব্যবসা। নিশ্চিন্তে যাতায়াত রয়েছে স্মাগলারদের। বেশ কয়েক বছর ধরে পাকিস্তান কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের কাজ করছে। বর্তমানে পশতুন অঞ্চলের অধিবাসীদের দাবি কোনো ঝামেলা ছাড়াই তাদের অঞ্চলকে এক করে দিয়ে পশতুনিস্তান নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরি করা হোক।

 

সুদান ও দক্ষিণ সুদান

সুদান এবং দক্ষিণ সুদান দেশ দুটির সীমান্ত বিশ্ব মিডিয়ায় বার বার শিরোনাম হতে দেখা গেছে তাদের চলমান রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কারণে। ১৯৮৩ সাল থেকেই এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে। দীর্ঘ ২২ বছরের রক্তক্ষয়ী এই যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে ২০০৫ সালে। যার মাধ্যমে পৃথিবীর মানচিত্রে নতুন এক দেশ যুক্ত হয়। বিশ্ব মিডিয়ার তথ্যমতে এই যুদ্ধে ১.৫ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় বলে ধারণা করা হয়। ২০০৫ সালের ৯ জুলাই নিজেদের সীমানা তৈরি করে স্বাধীন এক দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে দক্ষিণ সুদান। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন পর দক্ষিণ সুদানকে অবৈধ দাবি করেন সুদানের রাষ্ট্রপতি ওমর হাসান আল বশির। তিনি নতুন সুদানকে পৃথক দেশ হিসেবে না মানার কথা বলেন যদি দেশটি দক্ষিণ কোর্দোফানের আবেই অঞ্চল নিজেদের বলে দাবি করে থাকে। ফলে সীমান্তজুড়ে শুরু হয় আবারও ব্যাপক গোলাবর্ষণ। প্রাণের ভয়ে প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। পরে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মানিকছড়িতে আব্দুর জব্বার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সাংবাদিকদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমুজ্জামান

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রূপগঞ্জে সংসদ নির্বাচন নিয়ে ‎বিএনপির প্রস্তুতি সভা

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা
দামুড়হুদায় নিপা ভাইরাস প্রতিরোধে আলোচনা সভা

২৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩
মেঘনায় অবৈধ বালু উত্তোলনে বাধা, গুলিবিদ্ধ ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা
আমেরিকানরা এখনো নারী নেতৃত্বে প্রস্তুত নয়: মিশেল ওবামা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা