শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৯

দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

দুটি দেশকে ভাগ করেছে সীমান্ত। এসব সীমান্তে কখনো কখনো দেখা দেয় জটিলতা। এই উপমহাদেশে ভারত-পাকিস্তান-কাশ্মীর সীমান্ত সংকট বহু পুরনো। সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসনের বিশেষ মর্যাদা দেওয়া ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করেছে দেশটির সরকার। এখানে সংকট নতুন মাত্রা পেয়েছে। দেশে দেশে সীমান্ত সংকট নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন। 

 

 

কঙ্গো ও অ্যাঙ্গোলা

দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক মহাসাগরের তীরবর্তী দেশ অ্যাঙ্গোলা। এর উত্তর- পূর্ব কোণে অবস্থিত কঙ্গো। ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কঙ্গোর রুয়ান্ডা ও উগান্ডার বিরুদ্ধে চলা সব যুদ্ধের সময় অ্যাঙ্গোলা সর্বোতভাবে পাশে ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে নষ্ট হয়ে যায় এই দুটি দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। আর এর পেছনে মূল কারণগুলো ছিল- ভৌগোলিক সীমানা তৈরি, তেলের মালিকানা, রুয়ান্ডা ও উগান্ডার সঙ্গে অ্যাঙ্গোলার বন্দুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। একটা সময় প্রচন্ড সংঘর্ষ বাধে দেশ দুটির মধ্যে। যার ফলে ২০০৯ সালেই মোট ২ লাখ ১১ হাজার মানুষকে ছাড়তে হয় নিজেদের আবাস। যুদ্ধের ফলে এই দুটি দেশে বাস করা সব মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এর কুফল বেশি পড়ছে নারীদের ওপরে। জাতিসংঘের ভাষ্যমতে, অ্যাঙ্গোলার যেসব নারী সীমান্তের কাছ দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে বা অপর পাশে ঘুরতে গিয়েছে, তাদের অনেককেই ধর্ষণের শিকার হতে হয়েছে। অ্যাঙ্গোলার দেওয়া তথ্যমতে, সীমান্তবর্তী ৭টি গ্রামের মোট ১৮২ জন ধর্ষিত হয়েছে এক মাসেই। আর জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, ধর্ষিত মেয়েদের বেশিরভাগই শিকার হচ্ছে সৈন্যদের পাশবিকতার।

 

উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া

১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে উত্তর কোরিয়া-দক্ষিণ কোরিয়া বিভক্ত হওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, কূটনৈতিক ও সামরিক যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। কিন্তু ১৯৫০-১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধ এবং পরে কোরিয়ায় সংঘটিত সংঘর্ষ কোরিয়া পুনর্গঠন ও শান্তি অর্জনের প্রচেষ্টার পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও দুই দেশের মধ্যকার প্রায় দেড়শ মাইল সীমান্তজুড়ে উভয়ের সৈন্য অবস্থান করছে। দুই দেশের সীমান্তজুড়ে সব সময় বিরাজ করেছে উত্তেজনা। দশকের পর দশকের বিচ্ছিন্নতা উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি করেছে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি দেশের ব্যাপকতম দুর্ভিক্ষ ও অনাহারে আনুমানিক তিন লাখ মানুষ প্রাণ হারান। এখনো উত্তর কোরিয়ার জনগণের এক-তৃতীয়াংশ অপুষ্টিতে ভুগছে বলে জাতিসংঘের বিবরণে প্রকাশ করে। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাও পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু দেশটির স্বৈরাচারী শাসক কিম জং-উনের প্রধান লক্ষ্য হলো- বিশ্বের একমাত্র পারিবারিক ও বংশানুক্রমিক কমিউনিস্ট স্বৈরতন্ত্রকে যে  কোনো উপায়ে বাঁচিয়ে রাখা। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা কিছুটা হ্রাসে সচেষ্ট।

 

আমেরিকা ও মেক্সিকো

যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যকার সীমান্ত দৈর্ঘ্য প্রায় ১ হাজার ৯০০ মাইল। যার মধ্যে অনেক এলাকা খালি, ধুলোময় মরুভূমি, ঘন সবুজ ঝোপঝাড়, রিও গ্রেনেড নদীকে ঘিরে উঁচুনিচু পথ। তবে দীর্ঘ এই সীমান্তের মধ্যে এখন প্রায় ৬৫০ মাইল জায়গায় মাঝে মাঝে বেড়া দেওয়া আছে। কোথাও কোথাও আবার কংক্রিটের স্ল­্যাব ও অন্যান্য অবকাঠামো দিয়ে ঘেরা। ট্রাম্প বলেছেন, এক হাজার মাইলজুড়ে হবে এ দেয়াল। আর বাকিটা প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে নিরাপদ থাকবে।  যুক্তরাষ্ট্রে ২ কোটির মতো মেক্সিকান বংশো™ভূত জনগোষ্ঠীর বাস। প্রতি বছর কাজ বা ভালো জীবনের খোঁজে নতুন করে হাজার হাজার মেক্সিকান অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে। এটি মার্কিন রাজনীতির জন্য বরাবরই একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এই মেক্সিকানদের ঠেকাতেই ২০১৯ সালের শুরুতে সীমান্ত দেয়াল তোলার জন্য গোঁ ধরে বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এতে করে মেক্সিকানরা দেয়াল তোলার বিষয়টিকে বর্ণবৈষম্যবাদ বলে আখ্যা দেয়। মানবাধিকার সংস্থা থেকেও এটিকে নিষ্ঠুর এবং অর্থহীন সিদ্ধান্তের নমুনা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে সীমান্ত দেয়াল তোলার ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটে ২০০৬ সালে। হুট করেই মেক্সিকান রাষ্ট্রপতি ফিলিপ ক্যালডেরোন সিদ্ধান্ত নেন মেক্সিকোর বর্ডারের সব ধরনের মাদক চোরাচালান বন্ধের জন্য ব্যবস্থা নেবেন। ফলে তিনি নিয়োগ দেন ফ্রান্সিসকো রেমিরেজ এ্যাকুনাকে। মেক্সিকান সীমান্ত দিয়ে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে মাদক পাচার হতো, একে একে ধরা হয় তাদের সবাইকে। সীমান্তের দুই পাশই মাদক চোরাচালানিদের রক্তে ভিজে ওঠে। সংঘর্ষের মুখে হাজার হাজার মেক্সিকানকে প্রাণভয়ে পালাতে হয় আমেরিকায়। কেবল তামাউলিপাস ও চিহুয়াহুয়া  থেকেই ২০১০ সালে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১১ হাজার জন মানুষ    ঘরছাড়া হয়েছেন।

 

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড

বছরের পর বছর ধরে কম্বোডিয়া আর থাইল্যান্ডের ভিতরে চলছে যুদ্ধ। কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই দেশের সীমান্তে অবস্থিত ৯০০ বছরের পুরনো হিন্দু মন্দির প্রিয়া বিহার। মূলত এর মালিকানা নিয়ে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত। প্রিয়া বিহার মন্দিরটি কম্বোডিয়ার বাইরে অবস্থিত খেমাররুজ স্থাপত্যকলার অন্যতম একটি নিদর্শন। ১৯৬২ সালে আন্তর্জাতিক আদালত বিহারটির মালিকানা নিয়ে কম্বোডিয়ার পক্ষে রায় দেয়। তবে প্রতিবেশী দুই দেশই দাবি করে আসছে, মন্দিরের চারপাশে ৪ দশমিক ৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা তাদের মালিকানাধীন। কম্বোডিয়ার ভাষ্যমতে এ অঞ্চলটির সীমানা কখনই এ রকম ছিল না। কেবল ২০ শতকে ফ্রেঞ্চদের আধিপত্যে থাকাকালীন তাদের আঁকা একটি ভুল ম্যাপের কারণে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে মন্দিরটি যেন বিশ্ব ঐতিহ্যের সম্মান পায় সেজন্য উৎসুক ছিল থাই জনগণ। শেষমেশ যখন ২০০৮ সালের জুলাইয়ে এটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করল তখন আরও গর্জে ওঠে থাইল্যান্ড। কারণ মন্দিরের মালিকানার পক্ষে রায় রয়েছে কম্বোডিয়ার। শুরু হয় দুই দেশের বিরোধিতা। এখন পর্যন্ত প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এই সীমানার দুপাশের মানুষেরা। যদিও মাঝখানে একবার শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়েছিল তাতে কোনো লাভই হয়নি।

 

আফগানিস্তান ও পাকিস্তান

আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমান্তকে বলা হয় ডুরাল্ড লাইন। প্রায় দেড় হাজার মাইল দীর্ঘ এই লাইনটি। তবে এই সীমান্ত কখনো মেনে নেয়নি আফগানিস্তান। পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়া রাজ্যের পশতুন অধ্যুষিত এলাকা এখনো নিজেদের বলে দাবি করে আসছে আফগানিস্তান। কিন্তু তাদের দাবি পাকিস্তান বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। ফলে এ সীমান্তকে ঘিরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে গুলি বিনিময় নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সারাক্ষণ দাঙ্গা আর হামলায় সীমান্তটি কাঁপতে থাকে। অনেক আগে থেকেই এরা সীমান্ত আইনবিহীন বলে পরিচিত। মনে করা হয় প্রায় ১.৭ মিলিয়ন আফগান কেবল এই যুদ্ধ, হামলা আর পেশার অনিরাপত্তার ভয়েই এখনো পর্যন্ত যাযাবর হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই অঞ্চলভিত্তিক সংঘর্ষের প্রধান কারণ বহু আগে এ দুটি দেশের অসঙ্গত বিভক্তি। আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তজুড়ে অবাধে চলছে অস্ত্র কেনাবেচা, মাদক চোরাকারবারিসহ নানা অবৈধ ব্যবসা। নিশ্চিন্তে যাতায়াত রয়েছে স্মাগলারদের। বেশ কয়েক বছর ধরে পাকিস্তান কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের কাজ করছে। বর্তমানে পশতুন অঞ্চলের অধিবাসীদের দাবি কোনো ঝামেলা ছাড়াই তাদের অঞ্চলকে এক করে দিয়ে পশতুনিস্তান নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরি করা হোক।

 

সুদান ও দক্ষিণ সুদান

সুদান এবং দক্ষিণ সুদান দেশ দুটির সীমান্ত বিশ্ব মিডিয়ায় বার বার শিরোনাম হতে দেখা গেছে তাদের চলমান রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কারণে। ১৯৮৩ সাল থেকেই এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে। দীর্ঘ ২২ বছরের রক্তক্ষয়ী এই যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে ২০০৫ সালে। যার মাধ্যমে পৃথিবীর মানচিত্রে নতুন এক দেশ যুক্ত হয়। বিশ্ব মিডিয়ার তথ্যমতে এই যুদ্ধে ১.৫ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় বলে ধারণা করা হয়। ২০০৫ সালের ৯ জুলাই নিজেদের সীমানা তৈরি করে স্বাধীন এক দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে দক্ষিণ সুদান। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন পর দক্ষিণ সুদানকে অবৈধ দাবি করেন সুদানের রাষ্ট্রপতি ওমর হাসান আল বশির। তিনি নতুন সুদানকে পৃথক দেশ হিসেবে না মানার কথা বলেন যদি দেশটি দক্ষিণ কোর্দোফানের আবেই অঞ্চল নিজেদের বলে দাবি করে থাকে। ফলে সীমান্তজুড়ে শুরু হয় আবারও ব্যাপক গোলাবর্ষণ। প্রাণের ভয়ে প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। পরে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা