শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৯

দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

দুটি দেশকে ভাগ করেছে সীমান্ত। এসব সীমান্তে কখনো কখনো দেখা দেয় জটিলতা। এই উপমহাদেশে ভারত-পাকিস্তান-কাশ্মীর সীমান্ত সংকট বহু পুরনো। সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসনের বিশেষ মর্যাদা দেওয়া ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করেছে দেশটির সরকার। এখানে সংকট নতুন মাত্রা পেয়েছে। দেশে দেশে সীমান্ত সংকট নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন। 

 

 

কঙ্গো ও অ্যাঙ্গোলা

দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক মহাসাগরের তীরবর্তী দেশ অ্যাঙ্গোলা। এর উত্তর- পূর্ব কোণে অবস্থিত কঙ্গো। ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কঙ্গোর রুয়ান্ডা ও উগান্ডার বিরুদ্ধে চলা সব যুদ্ধের সময় অ্যাঙ্গোলা সর্বোতভাবে পাশে ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে নষ্ট হয়ে যায় এই দুটি দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। আর এর পেছনে মূল কারণগুলো ছিল- ভৌগোলিক সীমানা তৈরি, তেলের মালিকানা, রুয়ান্ডা ও উগান্ডার সঙ্গে অ্যাঙ্গোলার বন্দুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। একটা সময় প্রচন্ড সংঘর্ষ বাধে দেশ দুটির মধ্যে। যার ফলে ২০০৯ সালেই মোট ২ লাখ ১১ হাজার মানুষকে ছাড়তে হয় নিজেদের আবাস। যুদ্ধের ফলে এই দুটি দেশে বাস করা সব মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এর কুফল বেশি পড়ছে নারীদের ওপরে। জাতিসংঘের ভাষ্যমতে, অ্যাঙ্গোলার যেসব নারী সীমান্তের কাছ দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে বা অপর পাশে ঘুরতে গিয়েছে, তাদের অনেককেই ধর্ষণের শিকার হতে হয়েছে। অ্যাঙ্গোলার দেওয়া তথ্যমতে, সীমান্তবর্তী ৭টি গ্রামের মোট ১৮২ জন ধর্ষিত হয়েছে এক মাসেই। আর জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, ধর্ষিত মেয়েদের বেশিরভাগই শিকার হচ্ছে সৈন্যদের পাশবিকতার।

 

উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া

১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে উত্তর কোরিয়া-দক্ষিণ কোরিয়া বিভক্ত হওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, কূটনৈতিক ও সামরিক যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। কিন্তু ১৯৫০-১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধ এবং পরে কোরিয়ায় সংঘটিত সংঘর্ষ কোরিয়া পুনর্গঠন ও শান্তি অর্জনের প্রচেষ্টার পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও দুই দেশের মধ্যকার প্রায় দেড়শ মাইল সীমান্তজুড়ে উভয়ের সৈন্য অবস্থান করছে। দুই দেশের সীমান্তজুড়ে সব সময় বিরাজ করেছে উত্তেজনা। দশকের পর দশকের বিচ্ছিন্নতা উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি করেছে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি দেশের ব্যাপকতম দুর্ভিক্ষ ও অনাহারে আনুমানিক তিন লাখ মানুষ প্রাণ হারান। এখনো উত্তর কোরিয়ার জনগণের এক-তৃতীয়াংশ অপুষ্টিতে ভুগছে বলে জাতিসংঘের বিবরণে প্রকাশ করে। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাও পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু দেশটির স্বৈরাচারী শাসক কিম জং-উনের প্রধান লক্ষ্য হলো- বিশ্বের একমাত্র পারিবারিক ও বংশানুক্রমিক কমিউনিস্ট স্বৈরতন্ত্রকে যে  কোনো উপায়ে বাঁচিয়ে রাখা। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা কিছুটা হ্রাসে সচেষ্ট।

 

আমেরিকা ও মেক্সিকো

যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যকার সীমান্ত দৈর্ঘ্য প্রায় ১ হাজার ৯০০ মাইল। যার মধ্যে অনেক এলাকা খালি, ধুলোময় মরুভূমি, ঘন সবুজ ঝোপঝাড়, রিও গ্রেনেড নদীকে ঘিরে উঁচুনিচু পথ। তবে দীর্ঘ এই সীমান্তের মধ্যে এখন প্রায় ৬৫০ মাইল জায়গায় মাঝে মাঝে বেড়া দেওয়া আছে। কোথাও কোথাও আবার কংক্রিটের স্ল­্যাব ও অন্যান্য অবকাঠামো দিয়ে ঘেরা। ট্রাম্প বলেছেন, এক হাজার মাইলজুড়ে হবে এ দেয়াল। আর বাকিটা প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে নিরাপদ থাকবে।  যুক্তরাষ্ট্রে ২ কোটির মতো মেক্সিকান বংশো™ভূত জনগোষ্ঠীর বাস। প্রতি বছর কাজ বা ভালো জীবনের খোঁজে নতুন করে হাজার হাজার মেক্সিকান অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে। এটি মার্কিন রাজনীতির জন্য বরাবরই একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এই মেক্সিকানদের ঠেকাতেই ২০১৯ সালের শুরুতে সীমান্ত দেয়াল তোলার জন্য গোঁ ধরে বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এতে করে মেক্সিকানরা দেয়াল তোলার বিষয়টিকে বর্ণবৈষম্যবাদ বলে আখ্যা দেয়। মানবাধিকার সংস্থা থেকেও এটিকে নিষ্ঠুর এবং অর্থহীন সিদ্ধান্তের নমুনা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে সীমান্ত দেয়াল তোলার ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটে ২০০৬ সালে। হুট করেই মেক্সিকান রাষ্ট্রপতি ফিলিপ ক্যালডেরোন সিদ্ধান্ত নেন মেক্সিকোর বর্ডারের সব ধরনের মাদক চোরাচালান বন্ধের জন্য ব্যবস্থা নেবেন। ফলে তিনি নিয়োগ দেন ফ্রান্সিসকো রেমিরেজ এ্যাকুনাকে। মেক্সিকান সীমান্ত দিয়ে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে মাদক পাচার হতো, একে একে ধরা হয় তাদের সবাইকে। সীমান্তের দুই পাশই মাদক চোরাচালানিদের রক্তে ভিজে ওঠে। সংঘর্ষের মুখে হাজার হাজার মেক্সিকানকে প্রাণভয়ে পালাতে হয় আমেরিকায়। কেবল তামাউলিপাস ও চিহুয়াহুয়া  থেকেই ২০১০ সালে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১১ হাজার জন মানুষ    ঘরছাড়া হয়েছেন।

 

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড

বছরের পর বছর ধরে কম্বোডিয়া আর থাইল্যান্ডের ভিতরে চলছে যুদ্ধ। কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই দেশের সীমান্তে অবস্থিত ৯০০ বছরের পুরনো হিন্দু মন্দির প্রিয়া বিহার। মূলত এর মালিকানা নিয়ে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত। প্রিয়া বিহার মন্দিরটি কম্বোডিয়ার বাইরে অবস্থিত খেমাররুজ স্থাপত্যকলার অন্যতম একটি নিদর্শন। ১৯৬২ সালে আন্তর্জাতিক আদালত বিহারটির মালিকানা নিয়ে কম্বোডিয়ার পক্ষে রায় দেয়। তবে প্রতিবেশী দুই দেশই দাবি করে আসছে, মন্দিরের চারপাশে ৪ দশমিক ৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা তাদের মালিকানাধীন। কম্বোডিয়ার ভাষ্যমতে এ অঞ্চলটির সীমানা কখনই এ রকম ছিল না। কেবল ২০ শতকে ফ্রেঞ্চদের আধিপত্যে থাকাকালীন তাদের আঁকা একটি ভুল ম্যাপের কারণে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে মন্দিরটি যেন বিশ্ব ঐতিহ্যের সম্মান পায় সেজন্য উৎসুক ছিল থাই জনগণ। শেষমেশ যখন ২০০৮ সালের জুলাইয়ে এটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করল তখন আরও গর্জে ওঠে থাইল্যান্ড। কারণ মন্দিরের মালিকানার পক্ষে রায় রয়েছে কম্বোডিয়ার। শুরু হয় দুই দেশের বিরোধিতা। এখন পর্যন্ত প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এই সীমানার দুপাশের মানুষেরা। যদিও মাঝখানে একবার শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়েছিল তাতে কোনো লাভই হয়নি।

 

আফগানিস্তান ও পাকিস্তান

আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমান্তকে বলা হয় ডুরাল্ড লাইন। প্রায় দেড় হাজার মাইল দীর্ঘ এই লাইনটি। তবে এই সীমান্ত কখনো মেনে নেয়নি আফগানিস্তান। পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়া রাজ্যের পশতুন অধ্যুষিত এলাকা এখনো নিজেদের বলে দাবি করে আসছে আফগানিস্তান। কিন্তু তাদের দাবি পাকিস্তান বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। ফলে এ সীমান্তকে ঘিরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে গুলি বিনিময় নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সারাক্ষণ দাঙ্গা আর হামলায় সীমান্তটি কাঁপতে থাকে। অনেক আগে থেকেই এরা সীমান্ত আইনবিহীন বলে পরিচিত। মনে করা হয় প্রায় ১.৭ মিলিয়ন আফগান কেবল এই যুদ্ধ, হামলা আর পেশার অনিরাপত্তার ভয়েই এখনো পর্যন্ত যাযাবর হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই অঞ্চলভিত্তিক সংঘর্ষের প্রধান কারণ বহু আগে এ দুটি দেশের অসঙ্গত বিভক্তি। আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তজুড়ে অবাধে চলছে অস্ত্র কেনাবেচা, মাদক চোরাকারবারিসহ নানা অবৈধ ব্যবসা। নিশ্চিন্তে যাতায়াত রয়েছে স্মাগলারদের। বেশ কয়েক বছর ধরে পাকিস্তান কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের কাজ করছে। বর্তমানে পশতুন অঞ্চলের অধিবাসীদের দাবি কোনো ঝামেলা ছাড়াই তাদের অঞ্চলকে এক করে দিয়ে পশতুনিস্তান নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরি করা হোক।

 

সুদান ও দক্ষিণ সুদান

সুদান এবং দক্ষিণ সুদান দেশ দুটির সীমান্ত বিশ্ব মিডিয়ায় বার বার শিরোনাম হতে দেখা গেছে তাদের চলমান রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কারণে। ১৯৮৩ সাল থেকেই এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে। দীর্ঘ ২২ বছরের রক্তক্ষয়ী এই যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে ২০০৫ সালে। যার মাধ্যমে পৃথিবীর মানচিত্রে নতুন এক দেশ যুক্ত হয়। বিশ্ব মিডিয়ার তথ্যমতে এই যুদ্ধে ১.৫ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় বলে ধারণা করা হয়। ২০০৫ সালের ৯ জুলাই নিজেদের সীমানা তৈরি করে স্বাধীন এক দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে দক্ষিণ সুদান। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন পর দক্ষিণ সুদানকে অবৈধ দাবি করেন সুদানের রাষ্ট্রপতি ওমর হাসান আল বশির। তিনি নতুন সুদানকে পৃথক দেশ হিসেবে না মানার কথা বলেন যদি দেশটি দক্ষিণ কোর্দোফানের আবেই অঞ্চল নিজেদের বলে দাবি করে থাকে। ফলে সীমান্তজুড়ে শুরু হয় আবারও ব্যাপক গোলাবর্ষণ। প্রাণের ভয়ে প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। পরে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের
‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র

১২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার
বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত
উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত
উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক
বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২
জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য
বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম