শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ আগস্ট, ২০১৯

দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে সীমান্ত সংকট

দুটি দেশকে ভাগ করেছে সীমান্ত। এসব সীমান্তে কখনো কখনো দেখা দেয় জটিলতা। এই উপমহাদেশে ভারত-পাকিস্তান-কাশ্মীর সীমান্ত সংকট বহু পুরনো। সম্প্রতি জম্মু ও কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসনের বিশেষ মর্যাদা দেওয়া ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করেছে দেশটির সরকার। এখানে সংকট নতুন মাত্রা পেয়েছে। দেশে দেশে সীমান্ত সংকট নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন। 

 

 

কঙ্গো ও অ্যাঙ্গোলা

দক্ষিণ-পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক মহাসাগরের তীরবর্তী দেশ অ্যাঙ্গোলা। এর উত্তর- পূর্ব কোণে অবস্থিত কঙ্গো। ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কঙ্গোর রুয়ান্ডা ও উগান্ডার বিরুদ্ধে চলা সব যুদ্ধের সময় অ্যাঙ্গোলা সর্বোতভাবে পাশে ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে নষ্ট হয়ে যায় এই দুটি দেশের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। আর এর পেছনে মূল কারণগুলো ছিল- ভৌগোলিক সীমানা তৈরি, তেলের মালিকানা, রুয়ান্ডা ও উগান্ডার সঙ্গে অ্যাঙ্গোলার বন্দুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। একটা সময় প্রচন্ড সংঘর্ষ বাধে দেশ দুটির মধ্যে। যার ফলে ২০০৯ সালেই মোট ২ লাখ ১১ হাজার মানুষকে ছাড়তে হয় নিজেদের আবাস। যুদ্ধের ফলে এই দুটি দেশে বাস করা সব মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এর কুফল বেশি পড়ছে নারীদের ওপরে। জাতিসংঘের ভাষ্যমতে, অ্যাঙ্গোলার যেসব নারী সীমান্তের কাছ দিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে বা অপর পাশে ঘুরতে গিয়েছে, তাদের অনেককেই ধর্ষণের শিকার হতে হয়েছে। অ্যাঙ্গোলার দেওয়া তথ্যমতে, সীমান্তবর্তী ৭টি গ্রামের মোট ১৮২ জন ধর্ষিত হয়েছে এক মাসেই। আর জাতিসংঘের দেওয়া তথ্যমতে, ধর্ষিত মেয়েদের বেশিরভাগই শিকার হচ্ছে সৈন্যদের পাশবিকতার।

 

উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া

১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে উত্তর কোরিয়া-দক্ষিণ কোরিয়া বিভক্ত হওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক, বাণিজ্যিক, কূটনৈতিক ও সামরিক যোগাযোগ অব্যাহত ছিল। কিন্তু ১৯৫০-১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধ এবং পরে কোরিয়ায় সংঘটিত সংঘর্ষ কোরিয়া পুনর্গঠন ও শান্তি অর্জনের প্রচেষ্টার পথে প্রধান অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরও দুই দেশের মধ্যকার প্রায় দেড়শ মাইল সীমান্তজুড়ে উভয়ের সৈন্য অবস্থান করছে। দুই দেশের সীমান্তজুড়ে সব সময় বিরাজ করেছে উত্তেজনা। দশকের পর দশকের বিচ্ছিন্নতা উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি করেছে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি দেশের ব্যাপকতম দুর্ভিক্ষ ও অনাহারে আনুমানিক তিন লাখ মানুষ প্রাণ হারান। এখনো উত্তর কোরিয়ার জনগণের এক-তৃতীয়াংশ অপুষ্টিতে ভুগছে বলে জাতিসংঘের বিবরণে প্রকাশ করে। দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থাও পর্যাপ্ত নয়। কিন্তু দেশটির স্বৈরাচারী শাসক কিম জং-উনের প্রধান লক্ষ্য হলো- বিশ্বের একমাত্র পারিবারিক ও বংশানুক্রমিক কমিউনিস্ট স্বৈরতন্ত্রকে যে  কোনো উপায়ে বাঁচিয়ে রাখা। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্প্রীতি বৃদ্ধি ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা কিছুটা হ্রাসে সচেষ্ট।

 

আমেরিকা ও মেক্সিকো

যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যকার সীমান্ত দৈর্ঘ্য প্রায় ১ হাজার ৯০০ মাইল। যার মধ্যে অনেক এলাকা খালি, ধুলোময় মরুভূমি, ঘন সবুজ ঝোপঝাড়, রিও গ্রেনেড নদীকে ঘিরে উঁচুনিচু পথ। তবে দীর্ঘ এই সীমান্তের মধ্যে এখন প্রায় ৬৫০ মাইল জায়গায় মাঝে মাঝে বেড়া দেওয়া আছে। কোথাও কোথাও আবার কংক্রিটের স্ল­্যাব ও অন্যান্য অবকাঠামো দিয়ে ঘেরা। ট্রাম্প বলেছেন, এক হাজার মাইলজুড়ে হবে এ দেয়াল। আর বাকিটা প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতার মধ্য দিয়ে নিরাপদ থাকবে।  যুক্তরাষ্ট্রে ২ কোটির মতো মেক্সিকান বংশো™ভূত জনগোষ্ঠীর বাস। প্রতি বছর কাজ বা ভালো জীবনের খোঁজে নতুন করে হাজার হাজার মেক্সিকান অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে। এটি মার্কিন রাজনীতির জন্য বরাবরই একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। এই মেক্সিকানদের ঠেকাতেই ২০১৯ সালের শুরুতে সীমান্ত দেয়াল তোলার জন্য গোঁ ধরে বসেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এতে করে মেক্সিকানরা দেয়াল তোলার বিষয়টিকে বর্ণবৈষম্যবাদ বলে আখ্যা দেয়। মানবাধিকার সংস্থা থেকেও এটিকে নিষ্ঠুর এবং অর্থহীন সিদ্ধান্তের নমুনা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তবে সীমান্ত দেয়াল তোলার ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটে ২০০৬ সালে। হুট করেই মেক্সিকান রাষ্ট্রপতি ফিলিপ ক্যালডেরোন সিদ্ধান্ত নেন মেক্সিকোর বর্ডারের সব ধরনের মাদক চোরাচালান বন্ধের জন্য ব্যবস্থা নেবেন। ফলে তিনি নিয়োগ দেন ফ্রান্সিসকো রেমিরেজ এ্যাকুনাকে। মেক্সিকান সীমান্ত দিয়ে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে মাদক পাচার হতো, একে একে ধরা হয় তাদের সবাইকে। সীমান্তের দুই পাশই মাদক চোরাচালানিদের রক্তে ভিজে ওঠে। সংঘর্ষের মুখে হাজার হাজার মেক্সিকানকে প্রাণভয়ে পালাতে হয় আমেরিকায়। কেবল তামাউলিপাস ও চিহুয়াহুয়া  থেকেই ২০১০ সালে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১১ হাজার জন মানুষ    ঘরছাড়া হয়েছেন।

 

কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড

বছরের পর বছর ধরে কম্বোডিয়া আর থাইল্যান্ডের ভিতরে চলছে যুদ্ধ। কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই দেশের সীমান্তে অবস্থিত ৯০০ বছরের পুরনো হিন্দু মন্দির প্রিয়া বিহার। মূলত এর মালিকানা নিয়ে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত। প্রিয়া বিহার মন্দিরটি কম্বোডিয়ার বাইরে অবস্থিত খেমাররুজ স্থাপত্যকলার অন্যতম একটি নিদর্শন। ১৯৬২ সালে আন্তর্জাতিক আদালত বিহারটির মালিকানা নিয়ে কম্বোডিয়ার পক্ষে রায় দেয়। তবে প্রতিবেশী দুই দেশই দাবি করে আসছে, মন্দিরের চারপাশে ৪ দশমিক ৬ বর্গ কিলোমিটার এলাকা তাদের মালিকানাধীন। কম্বোডিয়ার ভাষ্যমতে এ অঞ্চলটির সীমানা কখনই এ রকম ছিল না। কেবল ২০ শতকে ফ্রেঞ্চদের আধিপত্যে থাকাকালীন তাদের আঁকা একটি ভুল ম্যাপের কারণে সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তবে মন্দিরটি যেন বিশ্ব ঐতিহ্যের সম্মান পায় সেজন্য উৎসুক ছিল থাই জনগণ। শেষমেশ যখন ২০০৮ সালের জুলাইয়ে এটিকে জাতিসংঘ বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করল তখন আরও গর্জে ওঠে থাইল্যান্ড। কারণ মন্দিরের মালিকানার পক্ষে রায় রয়েছে কম্বোডিয়ার। শুরু হয় দুই দেশের বিরোধিতা। এখন পর্যন্ত প্রায়ই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এই সীমানার দুপাশের মানুষেরা। যদিও মাঝখানে একবার শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়েছিল তাতে কোনো লাভই হয়নি।

 

আফগানিস্তান ও পাকিস্তান

আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমান্তকে বলা হয় ডুরাল্ড লাইন। প্রায় দেড় হাজার মাইল দীর্ঘ এই লাইনটি। তবে এই সীমান্ত কখনো মেনে নেয়নি আফগানিস্তান। পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়া রাজ্যের পশতুন অধ্যুষিত এলাকা এখনো নিজেদের বলে দাবি করে আসছে আফগানিস্তান। কিন্তু তাদের দাবি পাকিস্তান বরাবরই অস্বীকার করে আসছে। ফলে এ সীমান্তকে ঘিরে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে গুলি বিনিময় নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সারাক্ষণ দাঙ্গা আর হামলায় সীমান্তটি কাঁপতে থাকে। অনেক আগে থেকেই এরা সীমান্ত আইনবিহীন বলে পরিচিত। মনে করা হয় প্রায় ১.৭ মিলিয়ন আফগান কেবল এই যুদ্ধ, হামলা আর পেশার অনিরাপত্তার ভয়েই এখনো পর্যন্ত যাযাবর হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই অঞ্চলভিত্তিক সংঘর্ষের প্রধান কারণ বহু আগে এ দুটি দেশের অসঙ্গত বিভক্তি। আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তজুড়ে অবাধে চলছে অস্ত্র কেনাবেচা, মাদক চোরাকারবারিসহ নানা অবৈধ ব্যবসা। নিশ্চিন্তে যাতায়াত রয়েছে স্মাগলারদের। বেশ কয়েক বছর ধরে পাকিস্তান কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের কাজ করছে। বর্তমানে পশতুন অঞ্চলের অধিবাসীদের দাবি কোনো ঝামেলা ছাড়াই তাদের অঞ্চলকে এক করে দিয়ে পশতুনিস্তান নামক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র তৈরি করা হোক।

 

সুদান ও দক্ষিণ সুদান

সুদান এবং দক্ষিণ সুদান দেশ দুটির সীমান্ত বিশ্ব মিডিয়ায় বার বার শিরোনাম হতে দেখা গেছে তাদের চলমান রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কারণে। ১৯৮৩ সাল থেকেই এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটে। দীর্ঘ ২২ বছরের রক্তক্ষয়ী এই যুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে ২০০৫ সালে। যার মাধ্যমে পৃথিবীর মানচিত্রে নতুন এক দেশ যুক্ত হয়। বিশ্ব মিডিয়ার তথ্যমতে এই যুদ্ধে ১.৫ মিলিয়ন মানুষ মারা যায় বলে ধারণা করা হয়। ২০০৫ সালের ৯ জুলাই নিজেদের সীমানা তৈরি করে স্বাধীন এক দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে দক্ষিণ সুদান। কিন্তু হঠাৎ করেই কিছুদিন পর দক্ষিণ সুদানকে অবৈধ দাবি করেন সুদানের রাষ্ট্রপতি ওমর হাসান আল বশির। তিনি নতুন সুদানকে পৃথক দেশ হিসেবে না মানার কথা বলেন যদি দেশটি দক্ষিণ কোর্দোফানের আবেই অঞ্চল নিজেদের বলে দাবি করে থাকে। ফলে সীমান্তজুড়ে শুরু হয় আবারও ব্যাপক গোলাবর্ষণ। প্রাণের ভয়ে প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়। পরে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের দাম বৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের দাম বৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কষ্টে নগর দরিদ্ররা
কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম