শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

কিংবদন্তি ভাওয়াল সন্ন্যাসী রাজা

ভাওয়াল সন্ন্যাসী রাজার রোমাঞ্চকর কাহিনী রূপকথাকেও যেন হার মানায়। তার অলৌকিক প্রত্যাবর্তনের কাহিনী লোকগাথা হয়ে ফিরত বাংলার ঘরে ঘরে। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের অসহায় শিকার হয়েছিলেন এই বংশের মেজোকুমার রাজা রমেন্দ্রনারায়ণ রায়। কথিত মৃত্যুর ১২ বছর পর তিনি সন্ন্যাসী বেশে ফিরে আসেন রাজবাড়িতে। ব্রিটিশের আদালতে আর সংবাদপত্র জগতে ভাওয়াল সন্ন্যাসী নামে ব্যাপক আলোড়ন তুলেছিলেন। সেই রোমাঞ্চকর কাহিনী তুলে এনেছেন- তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কিংবদন্তি ভাওয়াল সন্ন্যাসী রাজা

ফজল গাজীর গাজীপুর ও ভাওয়াল রাজার শাসন

পূর্ববঙ্গের ভাওয়াল পরগণা বিস্তৃত ছিল ময়মনসিংহ ও ঢাকা জেলার ৬০০ বর্গমাইল এলাকাজুড়ে। সেন বংশের পতনের পর ভাওয়ালে বারভূঁইয়ার অন্যতম ফজল গাজী রাজবাড়ির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিলেন। এই গাজী বংশের একজন তার জমিদারি যে তিনজনের কাছে দান করে দেন তাদের একজন ছিলেন ব্রাক্ষণ। এই ব্রাক্ষণই ভাওয়াল বংশের প্রতিষ্ঠাতা, বাকি দুজন কায়স্থ ছিলেন তারা বলধা ও পূবাইল নামক এলাকায় দুটি জমিদারি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মোগল সম্রাট আকবরের শাসনামলের পর সম্রাট জাহাঙ্গীরের প্রথম ৬ বছরের রাজত্বে এই বাংলার স্বাধীনতার জন্য মোগল সেনাপতিদের বিরুদ্ধে বীরত্বের সঙ্গে যারা লড়েছিলেন ভাওয়াল পরগণার ফজল গাজী ও তার বংশধর বাহাদুর গাজী ছিলেন তাদের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য দুটি নাম। গাজী বংশের প্রতাপ ছিল ঈর্ষণীয়, বর্তমান গাজীপুর নামটিও গাজী বংশের দেওয়া। বর্তমান জয়দেবপুর হতে ১৬ মাইল দূরে মাধবপুরে ফজল গাজী বাস করতেন এবং তিনিই মাধবপুরের নাম পরিবর্তন করে গাজীবাড়ি রাখেন। পরবর্তীতে দৌলত গাজী ঢাকার নবাবদের সঙ্গে রাজ্যের সীমানাসংক্রান্ত বিরোধ মামলায় কুশধ্বজ রায় নামক এক উকিলের সহায়তায় জয়ী হন। আর এই কুশধ্বজ রায় ভাওয়াল রাজাদের ইতিহাসে প্রথম পুরুষ। এক সময় দৌলত গাজী কুশধ্বজ রায়কে দেওয়ানি পদে নিযুক্ত করেন এবং জয়দেবপুরের চান্দনা গ্রামে একটি বাড়ি ও কিছু জমি দান করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর পুত্র বলরাম রায় বিভিন্ন চক্রান্তের শিকার হন। তার বড় অঙ্কের খাজনা বাকি পড়ে যায়। উপায়ন্তর না পেয়ে বলরাম দৌলত গাজীর বিভিন্ন কর্মচারীর কাছে জমিদারি বিক্রয় করে দেন এবং কৌশলে পালসোনা ঘোষ বংশের নামে তিনি নিজেই দুই আনি জমিদারি ক্রয় করেন। এই জমিদারি পালসোনা বংশের জয়দেব রায় অধিকার লাভ করলে পীরবাড়ি নাম পাল্টে বর্তমান জয়দেবপুর রাখেন। তারপর প্রজন্মের পর প্রজন্ম আসে এবং নানান উত্থানের মাধ্যমে গোলক নারায়ণের কাছে জমিদারি আসে। তার মা রানী সিদ্ধেশ্বরী দেবী অত্যন্ত বুদ্ধিমত্তার জোরে জমিদারি আগলে রাখলেও মায়ের মৃত্যুর পর গোলক নারায়ণ জমিদারি পরিচালনায় দক্ষতার পরিচয় দিতে ব্যর্থ হন এবং নিজ পুত্র কালী নারায়ণের কাছে জমিদারির ভার তুলে দেন। তিনিই বর্তমান রাজবাড়ি পাকা করেন, মাধব মন্দির স্থাপন করেন, রাজবাড়ির পশ্চিমে দীঘি খনন করেন এবং রাজবাড়ির দক্ষিণে একটি বাজার বসান। স্ত্রী লক্ষ্মীপ্রিয়ার গর্ভে জন্মানো গোলক নারায়ণের সন্তান কালী নারায়ণ খ্যাত ছিলেন বিদ্যাশিক্ষায়। তিনি জয়দেবপুরে একটি বিদ্যালয় ও দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীতে রাজেন্দ্রনারায়ণ নামে এক পুত্র সন্তান রেখে তিনি মারা যান। তারই নামানুসারে বর্তমান রাজেন্দ্রপুর নামক এলাকাটি রয়েছে। তার স্ত্রী রানী বিলাসমণি ছিলেন অত্যন্ত গুণবতী এবং শিক্ষানুরাগী। রাজা উপাধিতে ভূষিত রাজেন্দ্রনারায়ণ বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক কালীপ্রসন্ন ঘোষ, বিদ্যাসাগর, সি-আই-ইকে ভাওয়ালের ম্যানেজার পদে নিযুক্ত করেছিলেন এবং উল্লেখযোগ্য স্থানীয় উন্নয়ন করেছিলেন। ইতিহাসে বহুল আলোচিত ভাওয়ালে প্রতিষ্ঠিত সাহিত্য সমালোচনী সভা, পাশাপাশি রাজমাতা রানী বিলাসমণির নামানুসারে উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণ। রানী বিলাসমণির তিন পুত্র সন্তান ছিলেন। তার মধ্যম পুত্র রাজা রমেন্দ্রনারায়ণ রায়। তিনিই কিংবদন্তি, সন্ন্যাসী রাজা। মৃত্যুর প্রায় ১২ বছর পর তিনি রাজবাড়িতে সন্ন্যাসী বেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং নিজেকে রাজা পরিচয় দিয়ে সিংহাসন দাবি করেন।

 

রাজা ভোগবিলাসে মত্ত

রমেন্দ্রনারায়ণ ছিলেন রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণের মেজো পুত্র। রাজমাতা, রানী বিলাসমণি ছিলেন তেজস্বিনী ও দূরদর্শীসম্পন্না একজন মা। তিনি নিজে দরিদ্র ঘরের সন্তান ছিলেন। রানীমাতা হিসেবে নিজ পরগণার প্রজাদের কাছে দারুণ জনপ্রিয় ছিলেন। রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণ ভোগ-বিলাসে এতটাই মত্ত ছিলেন যে, স্বাভাাবিক রাজ্য পরিচালনা তো দূরে

থাক নিজেকেই গুছিয়ে রাখতে পারতেন না। তাই রাজমাতা বিলাসমণিই প্রকৃত অর্থে জমিদারি দেখভাল করতেন। এস্টেটের ম্যানেজার বিখ্যাত সাহিত্যিক কালীপ্রসন্ন ঘোষ রাজার এই খামখেয়ালি মেজাজ কাজে লাগান। রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণকে নারী ও নেশার দিকে ঠেলে দেন, বিলাসী জীবনযাপনে রাজকোষের অবস্থা খারাপ হতে থাকে। রানী বিলাসমণির চোখ এড়ায়নি এই চাক্রান্ত। নিজ সন্তানদের এসব থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে তাদের জন্য সুশিক্ষার ব্যবস্থা করেন। কুমারদের জন্য মিস্টার হোয়াটন নামক একজন শিক্ষক নিযুক্ত করেন। অবশ্য এতে খুব একটা লাভ হয়নি। তারা পড়াশোনায় একদমই মন দেননি। মেজোকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ ব্যতিক্রম ছিলেন না। হাতে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা।  রাজা ও রাজমাতার কোনো কথাই কুমাররা কানে তুলতেন না।

 

রানী বিলাসমণির মৃত্যুর পরই শুরু প্রাসাদ ষড়যন্ত্র

১৯০১ সালে রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণের মৃত্যু হয়। জমিদারি হাতে তুলে নেন রানী বিলাসমণি। জমিদারি ও সংসার গোছানোয় মন দেন। ১৯০২ সালে মেজোকুমার রমেন্দ্রনারায়ণের বিয়ে দেন তিনি। মেজোকুমারের স্ত্রী বিভাবতী ছিলেন আগুন সুন্দরী। সুন্দরী স্ত্রীও মন ভুলাতে পারেননি মেজোকুমারের। তিনি ব্যস্ত এক বাইজিকে নিয়ে। স্ত্রী বিভাবতীর সঙ্গে তার স্বাভাবিক কোনো সম্পর্কই ছিল না। এসব নিয়ে বিভাবতী ভীষণ মুষড়ে পড়েছিলেন। মেজোকুমার কখনই ব্যক্তিত্ববান হয়ে উঠতে পারেননি। শিকারে যেতেন, টমটম হাঁকাতেন। শুধু মেজোকুমার না, অন্য দুই কুমারের অবস্থাও বিশেষ ভালো ছিল না। ১৯০৭ সালে রাজমাতা রানী বিলাসমণির মৃত্যু হয়। ভাওয়াল রাজপরিবারে দেখা দিল প্রাসাদ ষড়যন্ত্র। সেসবে খেয়াল নেই কুমারদের। তারা ভোগ-বিলাসে ব্যস্ত। অবাধ নারীসঙ্গে  মেজোকুমারের কুৎসিত ব্যাধি দেখা দিল। ঢাকা থেকে চিকিৎসকরা এলেন। তারা বললেন, মেজোকুমারকে কলকাতা নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। রাজমাতার মৃত্যুর পরের বছরই রানী বিভাবতীর ভাই সত্যেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ভাওয়াল রাজবাড়িতে আসেন। প্রাসাদ ষড়যন্ত্রে জড়িয়ে পড়েন তিনিও। সত্যেন্দ্র রাজবাড়িতে এসেছিলেন শিলংয়ে ডেপুটির চাকরি নেবেন বলে। অবশ্য সেদিকে আর যাননি। খুব টেরে পেয়ে গেলেন জমিদারিতে কুমারদের যে অবস্থা, তাতে নিজের আখের গোছানোর বড়ই সুযোগ! রাজবাড়িতে রানী বিভাবতীর চেয়ে বেশি প্রতাপে চলতেন তিনি। মেজোকুমারকে কলকাতায় চিকিৎসা করানোর জন্য যারা সঙ্গে গিয়েছিলেন তাদের মাঝে সত্যেন্দ্রনাথও ছিলেন। বড় কুমার ও তার স্ত্রী, মেজোকুমার ও বিভাবতীর সঙ্গে গিয়েছিলেন তিনি। কলকাতায় কয়েকদিন থাকার পরেই তারা জয়দেবপুরে ফিরে আসেন। কারণ লর্ড কিচেনারসহ আরও দুজন সাহেব শিকারে যাবেন। পরে অন্য দুই কুমারসহ তারা শিকারে গিয়েছিলেন। কলকাতায় চিকিৎসা নিয়েও মেজোকুমারের স্বাস্থ্যের তেমন উন্নতি হয়নি। রাজপরিবারে সিদ্ধান্ত হলো, দার্জিলিংয়ে বাতাস গায়ে লাগিয়ে দেখা যাক- এসব বুদ্ধি আসে স্ত্রী বিভাবতীর ভাই সত্যেন্দ্রের মাথা থেকেই। মেজোকুমারের সঙ্গে তার সখ্যতা ততদিনে চূড়ায়। দার্জিলিং যাওয়ার আগের দিন রাতে রাজপরিবারের ডাক্তার আশু ডাক্তারের পিতা মহিম বাবুর বাড়িতে মেজোকুমার নিমন্ত্রণ খেয়েছিলেন। পরদিন দার্জিলিংয়ের উদ্দেশ্যে রাজবাড়ি ছাড়লেন তারা। ১৯০৯ সালের ১৮ এপ্রিল মেজোকুমার, মেজরানী, তার ভাই সত্যেন্দ্র, আশুতোষ ডাক্তারসহ প্রায় বিশজনের দল নিয়ে দার্জিলিংয়ে রওনা হন এবং ২০ এপ্রিল এসে পৌঁছান। সেখানে প্রায় পনের দিন বিলিয়ার্ড, তাস খেলে কাটালেন। হঠাৎ একজন খবর দিল টাইগার হিলে পাহাড়ি ভাল্লুক আছে। এ কথা শুনেই মেজোকুমার বললেন, শিকারে যাব। শেষ পর্যন্ত তার আর শিকারে যাওয়া হয়নি। মে মাসের ৫ তারিখের দিকে তিনি ভয়াবহ অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন।

 

মৃত্যুর ১২ বছর পর এক সন্ন্যাসী এসে বলল আমিই ভাওয়াল রাজা!

মেজোকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ অসুস্থ হয়ে পড়লে তার চিকিৎসায় ছিলেন আশু ডাক্তার। পরদিন সিভিল সার্জন বদহজমের চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় স্ত্রী বিভাবতী যথাসম্ভব স্বামীর কাছে থাকতে চাইলেও তার ভাই সত্যেন্দ্র তাকে আলাদা ঘরে রাখেন। এ দুই দিন পর ভিক্টোরিয়া হাসপাতালের ডাক্তার ক্যালভার্ট মেজোকুমারকে মরফিয়া ইঞ্জেকশন দেন। এর পরই বমি ও রক্তমিশ্রিত পায়খানা করায় মেজোকুমারের শারীরিক অবস্থা ভয়াবহ খারাপ হয়ে পড়ে। মেজোকুমারের চিকিৎসার খবর নিয়মিত দার্জিলিং থেকে টেলিগ্রাম করে জানানো হচ্ছিল। রানী বিভাবতীর মামা বি বি সরকার নামে একজন ডাক্তার নিয়ে এসে মেজোকুমারের অবস্থা দেখে যান। ডাক্তার সরকার মেজোকুমারকে মৃত বলে ঘোষণা করে গিয়েছিলেন হয়তো। তবে এ কথা মানতে নারাজ স্ত্রী বিভাবতী। এখানে একটি দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। তবে পরদিন ১০ মে সকালে মেজোকুমারের মৃত্যুর খবর টেলিগ্রাম করে সবাই দার্জিলিং ত্যাগ করে জয়দেবপুরের উদ্দেশ্যে রওনা করেন। ১১ মে মাঝরাতে বিভাবতী জয়দেবপুরে ফিরে আসেন। রাজবাড়িতে শোকের ছায়া নেমে পড়ে। ১৮ মে মেজোকুমারের শ্রাদ্ধ করা হয়েছিল। এই সময় গুজব ছড়িয়ে গেল মেজোকুমার রমেন্দ্রনারায়ণের মৃতদেহের শ্রাদ্ধ নাকি ঠিকভাবে করা হয়নি। প্রায় চার মাস পরে আবারও গুজব উঠল, মেজোকুমার জীবিত আছেন।  মেজোকুমারের মৃত্যুর পর প্রাসাদ আদতে সত্যেন্দ্রনাথের হাতের মুঠোয় চলে আসে। মাত্র তিন বছরের ব্যবধানে ছোটকুমার ও বড় কুমার মারা গেলে রাজবাড়ি ফাঁকা হয়ে যায়। রাজবাড়ির তিন রানীই ছিলেন সন্তানহীনা এবং তারা সবাই কলকাতায় পাড়ি জমান। কুমারদের একমাত্র পিসিমা সত্যভামা রাজবাড়িতে ফিরে আসেন। ভাওয়াল এস্টেটের অবস্থা যতই দুর্বল হচ্ছিল মেজোকুমার জীবিত আছেন এবং তিনি একদিন ফিরে আসবেন এই গুজব ততই শক্তিশালী হচ্ছিল। হলোই তাই, রাজবাড়ির ভিতরে মাধববাড়িতে একজন মৌন সন্ন্যাসীর আবির্ভাব ঘটে। শুরু হয় নতুন উত্তেজনা। চারদিকে খবর রটে যায় ভাওয়াল রাজ মেজোকুমার ফিরে এসেছেন।

দাই মায়ের নাম বলতেই জয়ধ্বনি দিয়ে ওঠে প্রজারা

১৯২১ সালের দিকে ঢাকার বাকল্যান্ড বাঁধের কাছে এক সন্ন্যাসীর আবির্ভাবের বক্তব্য পাওয়া যায়। জটাচুল, ঘন দাড়ি, সারা গা ভস্মাচ্ছাদিত সন্ন্যাসীর সামনে ধুনি জ্বলছে। রাস্তার লোকেরা তাকে ফিরে ফিরে দেখে যেত। পরিচয় জানতে চাইলে সন্ন্যাসী বলতেন, আত্মপরিচয় দিতে গুরুর নিষেধ আছে। কেউ কেউ তখনই সন্ন্যাসীকে ভাওয়াল রাজা বলে সন্দেহ করতে শুরু করেছিলেন। একদিন কুমারের মেজোদিদি জ্যোতির্ময়ীর ছেলে বুদ্ধুবাবু জমিদার অতুল প্রসাদ রায় চৌধুরীকে নিয়ে সন্ন্যাসীকে দেখে এসেছিলেন। অতুল বাবু সন্ন্যাসীকে রাজবাড়িতে নিয়ে আসেন। মাধববাড়িতে ছাইমাখা সন্ন্যাসীর আগমন চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে প্রজাদের মাঝে নতুন চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। উপস্থিত সবাই সন্ন্যাসীকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে লাগলেন। জ্যোতির্ময়ী দেবী সন্ন্যাসীর সঙ্গে হিন্দিতে কিছু আলাপ করেছিলেন। সন্ন্যাসী পরবর্তী দিনগুলোতে বেশ কয়েকবার রাজবাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে এসেছিলেন। রাজপরিবারের উদ্দেশ্য ছিল সন্ন্যাসীর সঙ্গে মেজোকুমারের মিলগুলো মিলিয়ে দেখা। এক পর্যায়ে ঢাকা থেকে বাঁধিয়ে আনা অন্য কুমারদের ছবিগুলো সন্ন্যাসীকে দেখতে দেওয়া হলে সন্ন্যাসী কাঁদতে আরম্ভ করেন। তার কান্না দেখে জ্যোতির্ময়ী দেবীও কেঁদে ফেলেন। ৩০ এপ্রিল সন্ন্যাসী চন্দ্রনাথ আর সীতাকুণ্ড থেকে আবার জয়দেবপুরে রাজবাড়িতে ফিরে আসেন। তার দুই দিন বাদে চিলাই খালে সন্ন্যাসী ¯œান করতে গেলে জ্যোতির্ময়ী দেবী সন্ন্যাসীর গায়ে মেজোকুমারের বিশেষ দাগগুলো দেখতে পান। ইতিমধ্যে সন্ন্যাসীর আচরণ, কথন, চাহনী, গায়ের প্রকৃত রং, চেহারা ইত্যাদি মেজোকুমারের সঙ্গে বিশেষ মিল থাকায় সন্ন্যাসীকে কথিত মৃত মেজোকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ বলে যে সন্দেহ করা হয়েছিল, গায়ের কাটা দাগ ও কয়েকটি জন্মগত দাগ হুবহু মিলে যাওয়ায় জ্যোতির্ময়ী দেবী সরাসরি সন্ন্যাসীর পরিচয় প্রকাশ করতে ব্যাপক চাপ দেন। রাজপরিবারের সদস্যরা এবং প্রজাগণ সন্ন্যাসীর উত্তরের জন্য রাজবাড়িতে ভিড় করে। সারা জয়দেবপুরে রটে যায় এ খবর। সেদিন সকালেই হাজারো প্রজার সামনে জ্যোতির্ময়ী দেবী সন্ন্যাসীকে বলেন, ‘তোমার চেহারা আর শরীরের চিহ্নগুলো আমার মেজো ভাইয়ের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। তুমিই আমার নিরুদ্দিষ্ট মেজোকুমার। তুমি তোমার পরিচয় প্রকাশ কর।’ কিন্তু সন্ন্যাসী তখনই কোনো জবাব দেয়নি। শেষ বিকালের দিকে জনতার কৌতূহলের অবসান ঘটিয়ে সন্ন্যাসী বলতে শুরু করেন, ‘আমার নাম রমেন্দ্রনারায়ণ রায় চৌধুরী।’ উৎসুক জনতার মাঝ থেকে প্রশ্ন আসে তোমার মায়ের নাম কী? সন্ন্যাসী জবাব দেন, ‘রানী বিলাসমণি।’ আবারও প্রশ্ন আসে আপনাকে যে মানুষ করেছিল সেই দাইয়ের নাম কী? মৃদু কম্পমান গলায় সন্ন্যাসী উত্তর করেন, ‘অলকা।’ ধাত্রী মায়ের নাম বলেই সন্ন্যাসী অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান। দাই মায়ের নাম সঠিকভাবে উত্তর করার সঙ্গে সঙ্গেই উপস্থিত জনতা উলুধ্বনি ও জয়ধ্বনি করে ওঠে, রাজবাড়ি মুহুর্মুহু কেঁপে ওঠে সমবেত জনতার জয়ধ্বনিতে। প্রজারা বলাবলি করতে শুরু করে ইনিই প্রকৃত মেজোকুমার।

 

মৃতপ্রায় রাজাকে শ্মশান থেকে তুলে এনেছিলেন সন্ন্যাসীরা

কলকাতা থেকে প্রকাশিত ইংলিসম্যান কাগজে ৭ মে ঢাকা সেনসেশন শিরোনামে সন্ন্যাসী নিজেকে ভাওয়াল রাজা মেজোকুমার বলে দাবি করেছেন বলে খবরটি প্রচার করেছিল। প্রজারা খাজনার রসিদে মেজোকুমারের নাম রাখার দাবি করল। সন্ন্যাসী অত দিনে জয়দেবপুরের রাজবাড়ি ছেড়ে ঢাকায় জ্যোতির্ময়ী দেবীর বাসায় গিয়ে উঠেছেন। এরই মাঝে রানী সত্যভামা দেবী কলকাতা থেকে ঢাকায় জ্যোতির্ময়ী দেবীর বাসায় এসে সন্ন্যাসীকে দেখে মতামত দেন- এই সন্ন্যাসীই কথিত মৃত মেজোকুমার রমেন্দ্রনারায়ণ রায়। কিন্তু এত দিনেও স্ত্রী বিভাবতী সন্ন্যাসীর কোনো খোঁজ-খবর নেননি। 

 

আদালতে ঐতিহাসিক মামলা

১৯২৯ সালে সন্ন্যাসী ঢাকায় ফিরে আসেন এবং ১৯৩০ সালের ২৪ এপ্রিল নিজেকে মৃত রাজা রমেন্দ্রনারায়ণ বলে দাবি করে ভাওয়াল এস্টেটের জমিদারি চেয়ে আদালতে মামলা করেন। প্রতিবাদী ছিলেন রানী বিভাবতী তবে কলকাঠি নেড়েছিল তার ভাই সত্যেন্দ্রনাথ ও আশু ডাক্তার। চার বছর পরে এই ঐতিহাসিক মামলাটির শুনানি শুরু হয়। দেশের বাইরেও বিলাতে এর কমিশন গঠন করা হয়েছিল। আদালতে মোট ১ হাজার ৬৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছিল, এর মাঝে ৯৬৭ জন সন্ন্যাসীকে মেজোকুমার বলে সাক্ষী দিয়েছিল। প্রতিবাদিনীর পক্ষে যারা ছিলেন তাদের এক অংশ ভাওয়াল স্টেটের কর্মচারী ছিলেন বলেই চাকরি ও হয়রানির ভয়ে সন্ন্যাসীর বিপক্ষে সাক্ষী দিয়েছিলেন বলে পরে জানা যায়। প্রতিবাদিনীর ষড়যন্ত্র কোনোভাবেই আর আদালতে টিকতে পারছিল না। মেজোকুমার রমেন্দ্রনারায়ণের উচ্চতা, জামার মাপ, জুতার মাপ, চুলের রং, শরীরের বিশেষ চিহ্নগুলো সবকিছুতেই সন্ন্যাসী মেজোকুমার বলে প্রতীয়মান হন। বিশেষ করে ডাক্তাররা মেজোকুমারের শরীরে যে কয়েকটি বিশেষ জন্মগত দাগ, তিল, ফোঁড়ার দাগ ও দুর্ঘটনার ফলে আঘাতের চিহ্ন রয়েছিল তার সবগুলোই হুবহু খুঁজে পান। প্রতিবাদিনীর ব্যারিস্টারের কোনো যুক্তিতর্কই আদালতে টিকল না।

 

কাঠগড়ায় যা বলেছিলেন সন্ন্যাসী

আদালতে সন্ন্যাসী ধীরে ধরে বলে গেলেন অভূতপূর্ব, অবিশ্বাস্য এবং রোমাঞ্চকর সেই ঘটনা। দার্জিলিংয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার পর শেষ যা মনে আছে তিনি বলতে লাগলেন- আমার পেট ফাঁপত। আশু ডাক্তার কাঁচের গ্লাসে করে আমাকে কী একটা ঔষধ খেতে দিয়েছিল। সেটা খাওয়ার পর থেকে বুক জ্বালা করতে লাগল, বমি হলো, সারা শরীর ছটফট করতে লাগল। সেই রাত্রে আমি চিৎকার করে সবাইকে ডাকছিলাম কিন্তু কেউ ডাক্তার ডেকে পাঠায়নি। পরদিন শরীর আরও খারাপের দিকে গেল, আমি যে দুর্বল হয়ে পড়ছিলাম সেটা খুব ভালোভাবেই টের পাচ্ছিলাম। এক সময় অজ্ঞান হয়ে পড়ি। যখন চোখ মেলি দেখি পাশে চারজন সন্ন্যাসী দাঁড়িয়ে আছে। আমি জানতে চেয়েছিলাম, আমি কোথায়? তারা ইশারায় ও মৃদু স্বরে আমাকে হিন্দিতে জবাব দিয়েছিল কথা না বলতে। আমি তখন আর কথা বলিনি। সুস্থ হয়ে উঠলে আমি সন্ন্যাসীদের সঙ্গে  পায়ে হেঁটে ও ট্রেনে চেপে আমি বহু দেশ-বিদেশ ঘুরতে থাকি। বছরের পর বছর যেতে থাকে আমি অনেকবার মনে করার চেষ্টা করেছিলাম আমি কে, কিন্তু মনে করতে পারতাম না। তবে দার্জিলিংয়ে আমাকে সন্ন্যাসীরা গা ভেজা অবস্থায় পেয়েছিল এটা অল্প অল্প মনে পড়ত। আমি মাঝে মাঝেই আমার গুরুকে জিজ্ঞেস করতাম, বাড়ি ফেরার কথা বলতাম, গুরু জবাব দিতেন, সময় হলেই যাবি। আমি এভাবে বহু বছর এদেশ-ওদেশ বেড়িয়ে নেপালে গিয়ে পৌঁছেছিলাম। সেখান থেকে তিব্বত। আবার নেপালে ফিরে আসার পথে গুরু বললেন, তোর বাড়ি ফেরার সময় হয়েছে। আমি গৌহাটি থেকে ট্রেনে চেপে ফুলছড়ি হয়ে ঢাকায় আসি। বাকল্যান্ড বাঁধের কাছে আমি বসে থাকতাম। অনেকে আমাকে দেখতে ভিড় জমাত। কাশিমপুরের অতুল প্রসাদ রায়কে দেখে আমি চিনতে পারছিলাম। অনেকেই আমাকে ভাওয়াল রাজা বলে ভিড় জমাত। আমি জয়দেবপুরে হাতির পিঠে চেপে ফিরে আসি।

 

শরীরে হুবহু মিলল জন্মদাগ রায় গেল সন্ন্যাসীর পক্ষে

সন্ন্যাসী গুরু ধরম দাস নাগা সাক্ষী দিতে বলেন- আমরা মোট চারজন সন্ন্যাসী ঘুরতে ঘুরতে দার্জিলিং এসে পড়েছিলাম। রাতের প্রথম প্রহরে আমরা যখন ধর্মালোচনায় ব্যস্ত তখন গুহা থেকেই শুনতে পাচ্ছিলাম একদল লোক হরিবোল ধ্বনিতে শ্মশানে জমায়েত হয়েছে। তখন বাইরে বেশ বৃষ্টি পড়ছিল আর থেকে থেকে বাজ পড়ছিল বলে আমরা কেউই গুহা থেকে বাইরে বেরোয়নি। শ্মশানের কোথাও থেকে মানুষের কাতরানোর আওয়াজ শুনতে পাই। গুরুকে ফিরে এসে এ কথা জানানোতে তিনিও গুহা ছেড়ে বাইরে আসেন, আমরা শ্মশানের পূর্ব দিকে পা চালিয়ে যাই। কাতরানোর আওয়াজ খুঁজে পেয়ে দেখি এক লোক খাটিয়ার ওপর শুয়ে আছে। তাকে উদ্ধার করেছিলাম আমরা। পাহাড়ের নিচের দিকে একটা ঘর ছিল, বৃষ্টি ক্রমেই বাড়ছিল বলে আমরা তাকে ওই ঘরটার কাছে নিয়ে যাই। ঘরে তালা লাগানো ছিল কিন্তু কাউকে না দেখে লোকনাথ বাবা বললেন, তালা ভেঙে ফেল। আমরা তাকে পাহাড়ের নিচে ওই ঘরটায় সে রাতের মতো নিয়ে রাখি। পরের দিন লোকটির জ্ঞান ফিরে আসলেও সে কোনো পরিচয় দিতে পারছিল না। এরপর ১৯৩৬ সালের ২৪ আগস্ট বিচারপতি পান্না লাল বসু ভাওয়াল রাজবাড়ির সন্ন্যাসী মামলাটির ঐতিহাসিক রায় দেন। দীর্ঘ রায়ের সংক্ষিপ্ত রূপে তিনি বলেন, বাদীকে শনাক্ত করার জন্য সর্বোত্তম প্রমাণ ছিল তার দেহের কতগুলো চিহ্ন, যেগুলো অঙ্কের মতোই নির্ভুলভাবে প্রমাণিত। দুজন ব্যক্তির একই রকম চেহারা থাকতে পারে কিন্তু দুজনের দেহে একই দাগ হুবহু মিলে যেতে পারে না। আমি বিচারে এই সাব্যস্ত করছি যে, বাদীই ভাওয়ালে মৃত রাজা রাজেন্দ্রনারায়ণ রায়ের দ্বিতীয় পুত্র রমেন্দ্রনারায়ণ রায়।

 

সবাই স্বীকার করলেও স্ত্রী বললেন, এই লোক প্রতারক

মামলার রায় বেরোবার সঙ্গে সঙ্গেই আদালত প্রাঙ্গণে সমবেত জনতা ঢাকার আরমানিটোলার বাড়ির দিকে ছুটতে থাকে। সেই বাড়িতে সন্ন্যাসী ছাড়াও জ্যোতির্ময়ী দেবী তখন ছিলেন। ঢাকার পথে ভাওয়াল রাজার জয়ধ্বনিতে শোভাযাত্রা হয়। পরবর্তীতে রানী বিভাবতীর ভাই সত্যেন্দ্রনাথ কলকাতার হাই কোর্টে ১৯৪০ সালে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন, সেটাও ১৯৪৬ সালের ৩০ জুলাই আদালত খারিজ করে দেয় এবং সন্ন্যাসীকে মেজোকুমার বলে ঘোষণা করে। একই সঙ্গে আদালত ভাওয়াল স্টেটের এক-তৃতীয়াংশ আইন মতে তাকে ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করে। তার স্ত্রী বিভাবতী ও অন্য ষড়যন্ত্রকারীরা ব্যর্থ হয়ে ফিরে যান। কিন্তু তারা সন্ন্যাসীকে মেজোকুমার বলে মেনে নেননি। উল্টো সবাই স্বীকার করলেও স্ত্রী বললেন, এই লোক প্রতারক।

সন্ন্যাস রাজা ভাওয়াল রাজবাড়ির শাসনভার হাতে পেয়েও খুব বেশিদিন ভোগ করতে পারেননি। পরবর্তীতে তার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়। তার মৃত্যু হলেও তিনি এখনো কিংবদন্তি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা
নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা

এই মাত্র | জীবন ধারা

বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮
বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে
গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা
শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা
মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি হামলায় ত্রাণপ্রার্থীসহ নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলি হামলায় ত্রাণপ্রার্থীসহ নিহত আরও ৬১ ফিলিস্তিনি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটা অঙ্কের বোনাস পাচ্ছেন চেলসির খেলোয়াড়রা
মোটা অঙ্কের বোনাস পাচ্ছেন চেলসির খেলোয়াড়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে চোরাকারবারি ধরতে গিয়ে বিজিবির ফাঁকা গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তে চোরাকারবারি ধরতে গিয়ে বিজিবির ফাঁকা গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
তিন দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি দমন কমিশনের নতুন সচিব খালেদ রহীম
দুর্নীতি দমন কমিশনের নতুন সচিব খালেদ রহীম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প
নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা
৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের
লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই
পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা