শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

সমুদ্রের রানী মালদ্বীপ

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
সমুদ্রের রানী মালদ্বীপ

মালদ্বীপে মোট ১১৯০টি প্রবাল দ্বীপের মধ্যে প্রায় ২০০টি দ্বীপে মানুষের বসবাস রয়েছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে অনন্য এ দ্বীপগুলো। পর্যটক ইবনে বতুতা মালদ্বীপ পৌঁছে বলেছিলেন, এ যেন রাজপ্রাসাদের দ্বীপ...

 

সমুদ্রের রানী মালদ্বীপ। দেশটিকে ভ্রমণস্বর্গ বললে ভুল হবে না। 

দ্বীপদেশটির প্রকৃতি কল্পনাতীতভাবে সাজানো। যা দুনিয়াজোড়া মানুষকে মুগ্ধ করে ও টানে। মালদ্বীপের মূল আকর্ষণ হলো এর সরল, শান্ত ও মনোরম পরিবেশ, আদিম সমুদ্রসৈকত ও ক্রান্তীয় প্রবাল প্রাচীর। এখানকার সমুদ্রের রং অতি পরিষ্কার, পানির রং কোথাও সবুজাভ আবার কোথাও নীলাভ, বালির রং সাদা।

ছোট ছোট দ্বীপগুলো যেন নানা রঙের মাঝে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। জলরাশির দিগন্তজোড়া সমুদ্রবক্ষ, সমুদ্রগর্জন, বায়ুপ্রবাহ যেন তাদের নিজস্ব কণ্ঠস্বর ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তন করে। মালদ্বীপের ইতিহাস ও ঐতিহ্য খুবই প্রাচীন। মালদ্বীপে রয়েছে রাজধানী মালের সঙ্গে হুলহুমালে এয়ারপোর্টের সংযোগ ব্রিজ। ব্রিজটির নাম চীনামালে, ব্রিজটির দৈর্ঘ্য ১.৩৯ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ২০ মিটার বিস্তৃত। ব্রিজটি হওয়ায় মালদ্বীপের রাজধানী মালে, এয়ারপোর্ট হুলহুমালে নিয়ে মালদ্বীপ সিটিটি অনেক বড়য়ে রূপান্তরিত হয়েছে।

মালদ্বীপ খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী থেকে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিকভাবে ভারতীয় উপমহাদেশের সঙ্গে যুক্ত। মালদ্বীভিয়ান দ্বীপপুঞ্জে দ্বাদশ শতাব্দীতে ইসলাম আসে এবং একটি সালতানাত হিসেবে সংহত হয়। আর সেই সঙ্গে এশিয়া ও আফ্রিকার সঙ্গে শক্তিশালী বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক গড়ে তোলে।

বিভিন্ন সময় পর্তুগিজ ও ব্রিটিশরা পর্যটক হিসেবে, কখনো বাণিজ্য কুঠি স্থাপন এবং কখনো ব্রিটিশ সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের জন্য এখানে আসে। ব্রিটিশ শাসনের পতনের পর ১৯৬৮ সালে প্রজাতন্ত্র মালদ্বীপ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতি বছর এখানকার সাদা বালির সৈকত এবং সমুদ্রের নীল জল দেখার টানে ভিড় জমান লাখো পর্যটক। মৎস্য শিকার মালদ্বীপের আয়ের বড় উৎস।  এ ছাড়া পর্যটন এবং স্থানীয় তৈরি হস্তশিল্প বিদেশে বিক্রি করাও মালদ্বীপের অর্থনৈতিক আয়ের খাত।

 

যেভাবে যাবেন

পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস রয়েছে, এমন যে কেউ মালদ্বীপ ভ্রমণ করতে পারেন। দেশটিতে যেতে আগে থেকে ভিসা করা লাগে না। কাগজপত্র ঠিক থাকলে মালদ্বীপ এয়ারপোর্টে আসার পর অন-অ্যারাইভাল ভিসা পাবেন। এ জন্য লাগবে বিমানের রিটার্ন টিকিট, হোটেল বুকিং, পর্যাপ্ত ডলার (এক হাজার ডলার বা তার বেশি), চাকরি বা ব্যবসায়ের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।

সমুদ্রে ভাসে বিমানবন্দর

আস্ত একটা দ্বীপ নিয়েই গড়ে উঠেছে মালদ্বীপের এই বিমানবন্দর...

সমুদ্রে ভাসে বিমানবন্দর! শুনতে অবাক হওয়ার মতো হলেও এটি সত্যি মালদ্বীপে। আস্ত একটা দ্বীপ নিয়েই গড়ে উঠেছে মালদ্বীপের এই বিমানবন্দর। এটি পৃথিবীর নয়নাভিরাম সুন্দর বিমানবন্দরগুলোর মধ্যেও অন্যতম। এই বিমানবন্দরের নাম ইবরাহিম নাসির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এর চারপাশে ভারত মহাসাগর। চলমান উড়োজাহাজ থেকে আপনি যখন এই বিমানবন্দরে ল্যান্ড করতে যাবেন তখন এর অপরূপ দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। মালদ্বীপের একমাত্র প্রধান প্রবেশদ্বারও এই বিমানবন্দর। অর্থাৎ আপনাকে এই বিমানবন্দর ব্যবহার করেই মালদ্বীপে প্রবেশ করতে হবে।

 

রাজার দ্বীপ মালে

মালদ্বীপের রাজধানী মালে। খুব ছোট এই দ্বীপটিকে বলা হয় কিংস আইল্যান্ড। বাংলা করলে যার মানে দাঁড়ায় রাজার দ্বীপ। ঘণ্টাখানেক সময় হাতে নিয়ে চাইলে পুরো মালে ঘুরে আসা সম্ভব। মালদ্বীপ পুরো দেশটিই দ্বীপের মালা। মালেও তাই। সমুদ্রে জেগে থাকা ছোট রাজধানী দ্বীপ পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। ৫.৮ বর্গকিলোমিটার দীর্ঘ এই দ্বীপে প্রায় ১ লাখ ৩৩ হাজার মানুষ বসবাস করে। অবাক করা বিষয় হলো মালে বিশ্বের অন্যতম জনবহুল শহর।

 

দ্বীপের আকর্ষণ

অনেকেই আছেন যারা ওয়াটার অ্যাক্টিভিটি ভীষণ পছন্দ করেন। সে ব্যবস্থা আছে এখানে। স্নরকেলিং, সেইলিং, ওয়াটার ডাইভিং করতে পারেন এখানে এসে। মালদ্বীপের চকলেট, টুনা মাছও বিখ্যাত। টুনা মাছের সুস্বাদু পদ থেকে দূরে থাকাটা কিন্তু খুব কঠিন।

অনেকেই নির্জন জায়গা পছন্দ করেন। মালদ্বীপে কিছু কিছু প্রাইভেট বিচ আছে। এ ছাড়া সমুদ্রে ঘুরে বেড়ানোর জন্য রয়েছে সি-প্লেন। এই প্লেনে করে নির্জন দ্বীপ থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

 

মালদ্বীপের ইতিহাস

ইবনে বতুতা মালদ্বীপ গিয়েছিলেন ১৩৪৩ খ্রিস্টাব্দে। প্রাচীন শ্রীলঙ্কার ঐতিহাসিক গ্রন্থে মালদ্বীপকে বলা হয়েছে মহিলা দ্বীপ। সম্রাট অশোকের সময়ই অর্থাৎ খ্রিস্ট তৃতীয় শতকে কতিপয় বৌদ্ধ ভিক্ষু গিয়েছিলেন সেখানে। এরপর দ্রাবিড় ভাষাভাষী জনগোষ্ঠী ওই দ্বীপে গিয়ে বাস করতে থাকে। তারপর সিংহলিরা মালদ্বীপ যায়। ১১৫৩ থেকে ১৯৫৩ পর্যন্ত এই ৮০০ বছর ৯২ জন সুলতান নিরবচ্ছিন্নভাবে শাসন করেন দ্বীপটি। ১৫০৭ সালে পর্তুগিজ পর্যটক দম লোরেনকো দে আলামেইদা মালদ্বীপে পৌঁছান। সে সময় পশ্চিম ভারতের গোয়ায় ছিল পর্তুগিজদের বাণিজ্য কুঠি। পর্তুগিজরা বলপূর্বক কর আদায় করত। সময় ১৫৭৩ খ্রিস্টাব্দ। মালদ্বীপের সুলতান হলেন সুলতান থাকুরুফানি আল-আজম। তিনি পর্তুগিজদের মালদ্বীপ থেকে বিতাড়িত করেন। সুলতান থাকুরুফানি আল-আজম মালদ্বীপের নবযুগের দ্রষ্টা। তিনি গড়ে তোলেন সামরিক বাহিনী। ব্রিটিশরা ১৮১৫ সালে শ্রীলঙ্কা পদানত করে। এরপর মালদ্বীপও অধীন করে। ১৯৫৩ সালে সালতানাতের অবসান হয়। মালদ্বীপের প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন আমিন দিদি। আমিন দিদি উৎখাত হলে নতুন সুলতান হন মোহাম্মদ দিদি। ব্রিটিশদের সামরিক ঘাঁটি তৈরির অনুমতি দিলে দেশটিতে ব্যাপক জনবিক্ষোভ সংঘটিত হয়। ১৯৬৫ সালের ২৬ জুলাই মালদ্বীপ ব্রিটিশদের কাছ থেকে পূর্ণ স্বাধীনতা লাভ করে।

 

পর্যটন স্বর্গ

মালদ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যে কাউকে বিস্মিত করবে। রোমান্টিক পর্যটন স্পট হিসেবে মালদ্বীপ পর্যটকদের দারুণ আকর্ষণ করে। মালদ্বীপকে বলা হয় বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ পর্যটনবান্ধব দেশ। বেশির ভাগ পর্যটক রাজধানী মালেতে যান। সেখান থেকে আশপাশের বিভিন্ন জায়গায় যান, বোটিং করেন। উল্লেখযোগ্য মসজিদ দেখেন, পাশের মার্কেট থেকে কেনাকাটা করে ফিরে আসেন। তবে এই দেশের আরও অনেক জায়গা রয়েছে যেগুলো পর্যটকদের জন্য যেমন পছন্দনীয় তেমন নিরাপদ। স্পেশাল রিসোর্ট, পুল, বোটিং স্পেস সবই পাবেন নিজের মতো করে। নতুন লোকাল গেস্ট হাউসগুলো হানিমুন জুটির জন্য নিয়ে এসেছে ফ্লোটিং হাউস, অ্যাডভেঞ্চারসহ মনোমুগ্ধকর নানা আয়োজন। বালিবেষ্টিত এই দ্বীপরাষ্ট্রের মূল আকর্ষণ বাড়িয়েছে রিসোর্টগুলো।

 

একনজরে

ভৌগোলিক অবস্থান

মালদ্বীপ শ্রীলঙ্কা ও ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অবস্থিত। মাত্র ২৯৮ বর্গকিলোমিটারের এই দেশটি বিশ্বের সবচেয়ে নিচু দেশ। পর্যটনের জন্য বিখ্যাত এ দেশটির সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে সর্বোচ্চ উচ্চতা মাত্র ২ দশমিক ৩  মিটার এবং গড় উচ্চতা মাত্র ১ দশমিক ৫ মিটার।

 

জনসংখ্যা

মালদ্বীপের জনসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৫০০ জনের প্রায় শতভাগ মুসলমান। বিদেশিসহ এখানে প্রায় ৫ লাখ ৯৫ হাজার লোক বসবাস করেন। যার মধ্যে বাংলাদেশি প্রবাসী রয়েছেন কমবেশি দেড় লাখ। যাদের অধিকাংশই তরুণ ও যুবক। বিশ্বের অন্যতম ছোট দেশ এটি। ধিবেহি ভাষা বা মালদ্বীপীয় ভাষা মালদ্বীপের সরকারি ভাষা। এ ছাড়াও এখানে সিংহলি ভাষা, আরবি ভাষা এবং বিভিন্ন ভারতীয় ভাষার প্রচলন আছে।

 

সংস্কৃতি

যেহেতু মালদ্বীপে ৮০০ বছর ধরে ইসলামী সালতানাত প্রতিষ্ঠিত ছিল। তাই স্বাভাবিকভাবেই মালদ্বীপের বর্তমান সংস্কৃতি অনেকটাই ইসলাম দ্বারা প্রভাবিত। মালদ্বীপের জনগণ শান্ত ও বন্ধুসুলভ।

 

অর্থনীতি

প্রাচীনকাল থেকেই সামুদ্রিক মাছ হচ্ছে দেশটির অর্থনীতির মূল ভিত্তি। যদিও দেশটির সবচেয়ে বড় শিল্প এখন পর্যটন। মোট আয়ের ২৮ শতাংশ এবং মোট বৈদেশিক আয়ের ৬০ শতাংশই আসে পর্যটন শিল্প থেকে। ১৯৮৯ সালে দেশটির সরকার প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক সংস্কার কর্মসূচি ঘোষণা করে। এ সময় বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উদারনীতি গ্রহণ করা হয়। গত এক দশক যাবৎ দেশটির জিডিপির প্রবৃদ্ধি গড়ে ৭.৮ শতাংশের বেশি।

 

পরিবহন

ইবরাহিম নাসির আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর মালদ্বীপের প্রধান প্রবেশদ্বার। সরকারি মালিকানাধীন আইল্যান্ড এভিয়েশন সার্ভিসেস মালদ্বীভিয়ান আন্তর্জাতিক পরিবহন করে থাকে। দেশটিতে চারটি আন্তর্জাতিক ও ছয়টি অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর রয়েছে।

 

 প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা

মালদ্বীপের রয়েছে নিজস্ব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। দ্য মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স (এমএনডিএফ) নামে তাদের একটি নিজস্ব যৌথ প্রতিরক্ষা বাহিনী আছে। এই বাহিনীর মূল কাজ দেশের নিরাপত্তা এবং সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করা। কোস্টগার্ড, ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ সার্ভিস, ইনফেন্ট্রি সার্ভিস, ডিফেন্স ইনস্টিটিউট ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান এমএনডিএফের বাহিনী পরিচালনা করে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা