শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ জুলাই, ২০২১

জীবন বাঁচানো ওষুধ আবিষ্কারের গল্প

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জীবন বাঁচানো ওষুধ আবিষ্কারের গল্প

জীবন বাঁচানোর জন্য ওষুধ আবিষ্কার। আজ পর্যন্ত চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে অনেক সফল ওষুধ মানুষ আবিষ্কার করতে পেরেছে। যার ফলে বেঁচে যাচ্ছে কোটি কোটি জীবন। মজার ব্যাপার, এমন অনেক আবিষ্কার রয়েছে যা একটি বিষয়ের ক্ষেত্রে গবেষণা করতে গিয়ে সম্পূর্ণ অন্য বিষয় আবিষ্কার হয়েছে। একে বলা হলো সেরেন্ডিপিটি। ঘটনাক্রমে কোনো কিছু আবিষ্কার করাকে সেরেন্ডিপিটি বলা হয়।  এমন ঘটনাক্রমে কিছু চিকিৎসাব্যবস্থা ও অষুধ আবিষ্কারের গল্প নিয়ে আজকের রকমারি...

 

ফ্লেমিং অনিচ্ছাকৃতভাবে আবিষ্কার করেন পেনিসিলিন

অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার পৃথিবীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারের একটি। পেনিসিলিন আবিষ্কার ছিল চিকিৎসা জগতের জন্য এক নতুন দিগন্তের সন্ধান। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেছিলেন আকস্মিক এক ঘটনাক্রমে। স্ট্যাফাইলোকক্কাস নামক জীবাণু নিয়ে কাজ করতে গিয়েই তিনি এমন এক ধরনের ছত্রাকের সন্ধান পান, যার জীবাণুনাশক ক্ষমতা রয়েছে। ছত্রাকটির নাম ‘পেনিসিলিয়াম নোটেটাম’। ফ্লেমিং ছিলেন স্কটল্যান্ড নিবাসী চিকিৎসক ও জীবাণুতত্ত্ববিদ। তিনিই সর্বপ্রথম জীবাণুনাশক পেনিসিলিন আবিষ্কার করে খ্যাতিমান হয়ে আছেন। ১৯২৮ সালে তিনি আবিষ্কার করেন বিশেষ এক ধরনের ছত্রাকে জীবনরক্ষাকারী পেনিসিলিনের অস্তিত্ব। মজার বিষয়, আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেছিলেন আকস্মিক এক ঘটনাক্রমে। স্ট্যাফাইলোকক্কাস নামক জীবাণু নিয়ে কাজ করতে গিয়েই তিনি এমন এক ধরনের ছত্রাকের সন্ধান পান, যার জীবাণুনাশক ক্ষমতা রয়েছে। ছত্রাকটির নাম পেনিসিলিয়াম নোটেটাম সেন্ট ম্যারিস হাসপাতালের পরীক্ষাগারে ফ্লেমিং পেট্রি ডিশে থাকা স্ট্যাফাইলোকক্কাস জীবাণু নিয়ে গবেষণা করছিলেন। কাজ শেষে অনিচ্ছাকৃতভাবে জানালার ধারে পেট্রি ডিশ রেখে যান। এক মাস ছুটি শেষে যখন কাজে ফিরলেন তখন ফ্লেমিং দেখলেন, স্ট্যাফাইলোকক্কাস ব্যাকটেরিয়ার পেট্রি ডিশে মোল্ড জন্মেছে। যেসব জায়গায় মোল্ড জন্মেছে সেসব জায়গায় স্ট্যাফাইলোকক্কাস ব্যাকটেরিয়া জন্মায়নি। তিনি বুঝতে পারলেন, মোল্ডে এমন একটি পদার্থ রয়েছে যা ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিকে রোধ করতে পারে। এই মোল্ডটি ছিল পেনিসিলিয়াম নোটেটাম। আলেকজান্ডার ফ্লেমিং সর্বপ্রথম পেনিসিলিন আবিষ্কার করলেও একে মানবদেহে ব্যবহারের উপযোগী অবস্থায় নিয়ে আসেন দুজন বিজ্ঞানী হাওয়ার্ড ফ্লোরি ও আর্নস্ট চেইন।

 

ইমিপ্রামিনে সুফল পেলেন মনোবিজ্ঞানী রোনাল্ড কুন

ওষুধের সব সাপ্লাই ফিরিয়ে দেওয়ার আগে মনোবিজ্ঞানী কুন সিদ্ধান্ত নেন হাসপাতালে ভীষণ ডিপ্রেশনে থাকা অন্তঃসত্ত্বা একজন নারী রোগীর শরীরে ইমিপ্রামিন প্রয়োগ করবেন।  সফল হলেন এবার সত্যি সত্যি...

ক্লোরপ্রোমাজিনের সঙ্গে গঠনগত মিল রয়েছে ইমিপ্রামিনের। আর এ কারণে এই ওষুধও মনোরোগ-সংক্রান্ত কোনো চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায় কি না তা নিয়ে গবেষণা করছিল সুইস ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি। মনোবিজ্ঞানী রোনাল্ড কুন মনে করেছিলেন, তিনি সফল হবেন। কিন্তু সফলতা আর ধরা দেয়নি। তিনি কাজ করতেন মুনস্টারলিনজেনের ক্যান্টোনাল মেন্টাল হাসপাতালে। এই বিজ্ঞানী চেয়েছিলেন  ইমিপ্রামিনকে সিজোফ্রেনিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহার করতে। এই বিষয়ে গবেষণার প্রধান দায়িত্বে থাকা রবার্ট ডোমেনজোয অনেক চেষ্টার পর দেখলেন, এটি আসলে কাজ করছে না। কুন তখন খুবই মন খারাপ করেন। তবু কুনের মনে একটা আশা জেগে রইল ঠিকই। তিনি মনে মনে ভাবলেন, একই রকম রাসায়নিক গঠন যেহেতু তাই এটি কোনো না কোনো কাজে অবশ্যই আসবে। তাই ওষুধের সব সাপ্লাই ফিরিয়ে দেওয়ার আগে কুন সিদ্ধান্ত নেন হাসপাতালে ভীষণ ডিপ্রেশনে থাকা অন্তঃসত্ত্বা একজন নারী রোগীর শরীরে ইমিপ্রামিন প্রয়োগ করবেন। প্রয়োগ শেষে হাতে হাতে সুফল পেলেন কুন। সেই রোগীর ডিপ্রেশন সত্যি কমে এলো। এই সফলতায় কুন আশান্বিত হলেন। আরও দুজন ডিপ্রেশনে থাকা অন্তঃসত্ত্বা রোগীর শরীরে প্রয়োগ শেষে একই ফল পাওয়া গেল। এরপর চলল ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। সফল হলেন কুন। ওই তিনজনের পর আরও ৪০ জন ডিপ্রেশনে থাকা রোগীর ওপর ইমিপ্রামিন প্রয়োগ করা হয়। ১৯৫৭ সালে ইমিপ্রামিন নিয়ে কুন তার প্রথম গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন সুইস মেডিকেল জার্নালে।

 

ক্লোরপ্রোমাজিন

ক্লোরপ্রোমাজিন দিয়ে মানুষকে অজ্ঞান করানো যায় এমন ধারণা থেকেই এই আবিষ্কার। ১৯৫০ সালের ১১ ডিসেম্বর পল চারপেন্টিয়ের ক্লোরপ্রোমাজিন সংশ্লেষণ করেন। ১৯৫১ সালের মে মাসে তৎকালীন ফ্রান্সের একটি স্বনামধন্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ক্লোরপ্রোমাজিনকে একটি সম্ভাব্য জেনারেল অ্যানেস্থেটিক হিসেবে  ক্লিনিক্যাল ইনভেস্টিগেশনের উদ্দেশ্যে উন্মোচন করে। কিন্তু গবেষণা শেষে দেখা যায়,  তাদের ধারণা  ভুল ছিল।  ক্লিনিক্যাল ইনভেস্টিগেশন শেষে ঘোষণা করা হয় ক্লোরপ্রোমাজিন মানুষকে অজ্ঞান করতে পারে না। তবে এটি ঘুমের মতো অনুভূতি সৃষ্টি করে এবং আশপাশের বিষয়ের প্রতি অনাগ্রহের সৃষ্টি করে। এর ফলে মনোরোগবিদ্যায় ক্লোরপ্রোমাজিনের ব্যবহার শুরু হয়।

 

হৃদরোগীদের চিকিৎসায় পেসমেকার

প্রযুক্তি যত ছোট, দ্রুত ও স্মার্ট হয়েছে, হৃদরোগীদের জন্য তত উপকার বয়ে এনেছে। সাধারণত অনিয়মিত হৃদস্পন্দন পরিচালনা থেকে পেসমেকার বা ইমপ্লানটেবল ডিভাইস ব্যবহারের ধারণা এসেছিল। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে এটি ইমপ্লানটেবল কার্ডিয়োভার্টার ডেফিব্রিলেটর নামেই পরিচিত। এটি এমন একটি বৈদ্যুতিব যন্ত্র, যা মানবদেহে এক বিশেষ ধরনের পেসমেকার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মূলত হৃদস্পন্দনের মাত্রা হঠাৎ কমে গেলে যাতে কেউ হৃদরোগে আক্রান্ত না হন, এর জন্য এই পেসমেকার ব্যবহার করা হয়। আমেরিকান চিকিৎক ও প্রকৌশলী উইলসন গ্রেটব্যাচ এই চিকিৎসা পদ্ধতির আবিষ্কারক। তবে তিনি এর সঠিক অর্থ বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। আমেরিকান এই চিকিৎসাবিজ্ঞানী এমন একটি ডিভাইস আবিষ্কার করতে চেয়েছিলেন, যা হৃদয়ের স্পন্দন রেকর্ড করতে সক্ষম। তবে তিনি এই বিসদৃশ পদ্ধতিটি ভুলভাবে জড়ো করার পর লক্ষ্য করলেন, এটি হৃদস্পন্দনের মতো নড়াচড়া করছে। গ্রেটব্যাচ বুঝতে পেরেছিলেন যে, এটিকে একটি আধুনিক পেসমেকার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে, আর তা হবে পূর্ববর্তী মডেলের তুলনায় অনেক ছোট। এরপর আরও দুই বছর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ১৯৬০ সালে তার তৈরি ইমপ্লানটেবল পেসমেকার চিকিৎসাবিজ্ঞানের অনুমোদন পায় এবং ওই বছরই দ্রুত ডিভাইসটি উৎপাদনে যায়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে প্রথম পেসমেকার বসানো হয়েছিল ১৯৫৮ সালে; যা প্রায় তিন ঘণ্টা চলেছিল। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় একটি পেসমেকার মানবদেহে বসালে প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়।

 

রং আবিষ্কার করতে গিয়ে সিডেটিভ ডায়াজিপাম আবিষ্কার

লিও স্টার্নবাচ আবিষ্কার করেন ডায়াজিপাম। তিনি আসলে নতুন রং আবিষ্কারের চেষ্টা করছিলেন।  কিন্তু ব্যর্থ হন। এর থেকে তিনি ২০ বছর পর সিডেটিভ ওষুধ ডায়াজিপাম আবিষ্কার করেন...

ডায়াজিপাম সাধারণত ব্যবহার করা হয় দুশ্চিন্তা, নিদ্রাহীনতা, প্রাথমিক অ্যালকোহল ত্যাগ-পরবর্তী জটিলতার চিকিৎসায়। ইন্ট্রাভেনাস ডায়াজিপাম বা লোরাজিপাম স্ট্যাটাস এপিলেপ্টিকাসর প্রথম শ্রেণির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় ডায়াজিপাম। বিজ্ঞানী লিও স্টার্নবাচ আবিষ্কার করেন ডায়াজিপাম। তিনি আসলে নতুন রং আবিষ্কারের চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে তিনি এই খারিজ করা রাসায়নিক পদার্থ থেকে ২০ বছর পর সিডেটিভ ওষুধ ডায়াজিপাম আবিষ্কার করেন। মৃগী রোগের চিকিৎসায়ও ব্যবহার করা হয় এই ওষুধ। ডায়াজিপাম মূলত মাতৃত্বকালীন খিঁচুনি বা একলাম্পশিয়ার তাৎক্ষণিক চিকিৎসারূপে ব্যবহার করা হয়। যখন ম্যাগনেশিয়াম সালফেট এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। বেঞ্জোডায়াজেপিন জাতকদের মূলত কোনো ব্যথানাশক উপাদান নেই। এদের সাধারণত ব্যথাক্রান্ত কাউকে প্রয়োগ করতে নিষেধ করা হয়। তার পরও বেঞ্জোডায়াজেপিন যেমন ডায়াজেপিনের মাংসপেশির প্রসারণকারী উপাদান থাকায় সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয় যাতে ব্যথা দূর হয়। এমনটা সেসব রোগীদের দেওয়া হয় যারা মাংসপেশির সংকোচনজনিত কারণে নড়াচড়ায় অক্ষম মাসল স্পাজম বা ডিসটোনিয়ায় আক্রান্ত। রং আবিষ্কার করতে গিয়ে তৈরি হয় এই ডায়াজিপাম।

 

করোনারি এনজিওগ্রাফি

করোনারি এনজিওগ্রাফি, সহজ করে বলতে গেলে হৃদরোগ নির্ণয় পদ্ধতি। পরীক্ষাটিকে অনেকেই এনজিওগ্রাম নামেই চেনেন। এটি এক ধরনের স্ক্রিনিং পদ্ধতি, যা মানবদেহে ধমনীর রক্তপ্রবাহ পরীক্ষা করে থাকে। এর মাধ্যমে মানবদেহের শিরা বা ধমনী দেখতে এক্সরের মাধ্যমে পরীক্ষা করা হয়। এই পদ্ধতিতে চিকিৎসক শিরা বা ধমনীতে একটি পাতলা, নমনীয় টিউব প্রবেশ করান। সেই টিউবে ক্যামেরার সঙ্গে একটি রঞ্জক ব্যবহার করা হয়। একে মূলত ক্যাথিটার বলা হয়, যা থ্রেডেড করা হয়। বুক, পিঠ, হাত, পায়ের ধমনীর মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। ক্যাথিটারের মাধ্যমে একটি রঞ্জক অথবা বিসদৃশ উপাদান ইনজেকশন দেওয়া হয় যা এক্সরে চিত্র তৈরি করতে রক্তনালির ভিতরে রক্তকে দৃশ্যমান করে তোলে এবং বাধাপ্রাপ্ত অথবা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হওয়া রক্তনালিগুলোকে দেখায়। প্রক্রিয়াটি সাধারণত ৩০ থেকে ৬০ মিনিট স্থায়ী হয়ে থাকে। কিছু রোগের কারণে যদি হার্টের সমস্যা দেখা দেয় তবে এটি পরীক্ষা করার জন্য এজিওগ্রাফি করা হয়। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম হার্ট ক্যাথেটারাইজেশন করা হয় ১৯২৯ সালে। চিকিৎসক ভার্নার ফোর্সম্যান নিজেই করেছিলেন। ডায়াগনস্টিক কার্ডিয়াক ক্যাথেটারাইজেশন ১৯৪০ এর দশকের গোড়ার দিকে আন্দ্রে কর্নানড এবং ডিকিনসন রিচার্ডস চালু করেছিলেন। ১৯৬০ দশকের গোড়ার দিকে করোনারি এনজিওগ্রাফি বিজ্ঞানী ম্যাসন সনেসের মাধ্যমে পূর্ণতা পেয়েছিল।

তখন থেকে এই পদ্ধতির মাধ্যমে মানবদেহের শিরা ও ধমনীতে ব্লকেজ উপস্থিত রয়েছে কি না তা পরীক্ষার ব্যবস্থা চালু হয়।

 

মানসিক রোগে লিথিয়াম

মানসিক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় লিথিয়াম। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ জন কেড প্রথম মানসিক রোগের চিকিৎসায় লিথিয়াম ব্যবহার শুরু করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জন কেড সুস্থ মানুষ এবং মানসিক রোগে আক্রান্ত রোগীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা মূত্র গিনিপিগের তলপেটে প্রবেশ করান। যেসব গিনিপিগের শরীরে সুস্থ মানুষের মূত্র প্রবেশ করানো হয়েছিল তাদের তুলনায় মানসিক রোগে আক্রান্ত রোগীর মূত্র প্রবেশ করানো গিনিপিগগুলো আগে মারা যায়। গিনিপিগগুলো দ্রুত মারা যাওয়ার জন্য অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড দায়ী। এর ফলে তিনি সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন, মানসিক রোগে আক্রান্ত রোগীদের রক্তে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড রয়েছে। ইউরিক অ্যাসিডের দ্রাব্যতা বৃদ্ধির জন্য লিথিয়াম দ্রবণ যোগ করেন জন কেড। এটি প্রবেশ করানোর পর তিনি দেখলেন, গিনিপিগগুলো উত্তেজিত হওয়ার পরিবর্তে শান্ত ছিল। নিজের শরীরেও লিথিয়াম প্রয়োগ করেছিলেন জন কেড।

 

নাইট্রাস অক্সাইড

অক্সিজেন এবং কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস আলাদা করার জন্য বিখ্যাত জোসেফ প্রিস্টলি। তিনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেন। তার মধ্যে ১৭৭২ সালে তিনি আলাদা করেন নাইট্রাস অক্সাইড। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এর ব্যবহার অনেক। নিঃশ্বাসের সময় গ্যাসটি প্রিস্টলির শরীরে প্রবেশ করানোর ফলে তাঁর শরীর শান্ত এবং অসাড় হয়ে যায়। অ্যানেস্থেটিক হিসেবে নাইট্রাস অক্সাইডের কার্যকারিতা অনুধাবন করার পর চিকিৎসাশাস্ত্রে এর ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয়। আয়রন ফিলিংয়ে অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট গরম করে সেটি থেকে নির্গত হওয়া গ্যাস আলাদা করার চেষ্টা করছিলেন বিজ্ঞানী জোসেফ। এই গ্যাসই নাইট্রাস অক্সাইড। তিনি তখনো জানতেন না আবিষ্কার করে ফেলেছেন অ্যানেস্থেসিয়ায় ব্যবহারের জন্য নতুন এক পদ্ধতির।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু
জনসমর্থন ছাড়া কিছু করতে গেলে গণতন্ত্র ব্যাহত হবে : আমীর খসরু

এই মাত্র | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস
উদ্বোধনের দিনেই বিকল বেরোবির দুটি বাস

২৩ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড
বরিশালে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড

৫৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”
বিটিভিতে আজ আদনান বাবুর একক অনুষ্ঠান “রংধনু রং”

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস
বাড়ছে নদীর পানি, ৩ জেলায় বন্যার আভাস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি
সেপ্টেম্বরের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান
অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তার আহ্বান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল
বাগেরহাটে চারটি আসন বহালের দাবিতে চলছে হরতাল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৫৯২ মামলা

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশের অভিযোগে পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ১৯ বাংলাদেশি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা
জাতীয় পার্টির কার্যক্রম নিষিদ্ধসহ ৫ দাবিতে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা
মানসিক রোগে আক্রান্ত ইসরায়েলি সেনারা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন
তিন দাবিতে পিএসসির সামনে ৪৪তম বিসিএস প্রার্থীদের মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান
ভারতের আচরণ খেলাধুলার চেতনার পরিপন্থী: পিসিবি চেয়ারম্যান

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
ডিআইজি-এসপিসহ আরও ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার
এবার কর্নার থেকে সরাসরি গোল ডি মারিয়ার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য
আমরা কারসাজির ‌‘ক’-ও বুঝি না : রাকসু নির্বাচন নিয়ে উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে
‘বিয়ে যখন এক্সপেরিমেন্ট’ আসছে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ
গাজা গণহত্যায় ভারত-ইসরায়েল যৌথ অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল
এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা