শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২১

করোনায় এলোমেলো ফ্লাইট

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় এলোমেলো ফ্লাইট

দূর-দূরান্ত থেকে একের পর এক উড়োজাহাজ পাখির মতো পা গুটিয়ে নামছে। শত শত যাত্রী নামা-ওঠা করিয়ে পাখা মেলে আবার উড়াল দিচ্ছে দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে। বিমানবন্দরগুলোর চিরচেনা এই দৃশ্য হঠাৎ করেই থমকে গিয়েছিল বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে। কিন্তু ক্রমেই আবারও স্বাভাবিক হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে বিশ্ব। বিভিন্ন দেশে বিমান পরিবহন ব্যবস্থা চালু হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি। এলোমেলো অনেক দেশের ফ্লাইট। হ্রাস পেয়েছে যাত্রী...  

 

ভারতে বন্ধ সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট

আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সব আন্তর্জাতিক ফাইট বাতিলের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। দেশটির ডিরেক্টর জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (ডিজিসিএ) এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। এর আগে ৩১ জুলাই পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে নিষেধাজ্ঞা জারি করা ছিল। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, পুরো আগস্ট মাসজুড়েই আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকতে পারে।  ডিজিসিএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের ওপরে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আগামী ৩১ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে পণ্যবাহী বিমানগুলোর পাশাপাশি এয়ার বাবল ও বন্দে ভারত মিশনের অন্তর্ভুক্ত বিমানগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে। প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর গত ২৩ মার্চ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে ২০২০ সালের মে মাস থেকে ‘বন্দে ভারত মিশন’-এর অধীনে বিশেষ আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা চালু রয়েছে। এদিকে ভারতে করোনাভাইরাসে মৃত্যু ফের বেড়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৪২ হাজার ৫৪৯ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখের ওপরে। প্রতিদিন গড়ে ৪০ হাজার আক্রান্ত হচ্ছে ভারতজুড়ে। এদিকে ভারতের নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব পড়ছে আশপাশের দেশগুলোতে। তাই এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় নেই। তবে খুব তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে দেশটির সরকার। ভারতে ৪ লাখ ২৫ হাজার ৭৮৯ জন মৃত্যুবরণ করেছে এখন পর্যন্ত। এই মাসের পর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট আবার শুরু হবে কি না তা নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর।

 

৯০ ভাগ যাত্রী হ্রাস পেয়েছে কানাডায়

করোনা মহামারীর কারণে সারা বিশ্বের মতো কানাডাতেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এয়ারলাইনসগুলো। গড়ে ৫০০ জন আক্রান্ত হচ্ছে কানাডায়। ফলে কড়াকড়ি আরোপ করেছে দেশটির সরকার গত বছর থেকেই। তবে ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও নিয়মনীতি মেনে আবারও কানাডা দেশটির অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিক বিমান যাত্রী পরিবহন সেবা চালু করেছিল। কিন্তু এয়ার কানাডার যাত্রীর পরিমাণ ৯০ ভাগ হ্রাস পেয়েছে বলে জানা যায়। যা এই খাতে নিয়োজিত শত শত পাইলট এবং টেকনিশিয়ানের চাকরির ক্ষেত্রেও আঘাত হেনেছে। ইতিমধ্যে পরিচালনা কার্যক্রম ছোট করে আনার পাশাপাশি ১ হাজার ৭০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় এয়ার কানাডা। অন্যদিকে যেসব যাত্রীর ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে বা হচ্ছে তাদের অর্থ ফেরত দিতে কানাডার বিমান সংস্থাকে আর্থিকভাবে সহায়তা দেবে ফেডারেল সরকার। গত বছরের নভেম্বরের এক বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছিল, ২০২১ সালের প্রথম প্রান্তিকে তাদের সেবা কার্যক্রম ২৫ শতাংশ হ্রাস পাবে। এর ফলে এয়ার কানাডার এক্সপ্রেস ক্যারিয়ার বিভাগ থেকেও আরও ২০০ কর্মীকে বিদায় নিতে হবে। দেশটির সরকার অভ্যন্তরীণ বিমান পরিষেবাও সীমিত করে এনেছে।

 

জনশূন্য হয়ে পড়েছে ইন্দোনেশিয়ার বিমানবন্দরগুলো

নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টে ইন্দোনেশিয়ায় বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। দেশটির হাসপাতালগুলোয় বাড়ছে প্রতিনিয়তই রোগীর চাপ। দেখা দিয়েছে অক্সিজেনের সংকট। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে প্রতিদিন গড়ে ৪০ হাজার লোক সংক্রামিত হচ্ছে। ‘আলফা’ ভ্যারিয়েন্ট এখনো সক্রিয়। এদিকে ‘ডেল্টা’ ভ্যারিয়েন্টের তীব্রতা অনেক বেশি। যার প্রভাবে অত্যন্ত খারাপ সময় পার করছে দেশটির বিমানবন্দরগুলো। করোনার সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখীর কারণে দেশটির কর্তৃপক্ষ বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বিমান ফ্লাইট বাতিল করেছে। আবার বিশ্বের অনেক দেশও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ফ্লাইট বাতিল করছে। এর ফলে দেশটির ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলো ইতিমধ্যে হয়ে পড়েছে জনশূন্য। জাকার্তা ও হাত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্বল্প পরিসরে ফ্লাইট চালু রেখেছে। তবে ফ্লাইটে আগত যাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করেছে দেশটির সরকার। অন্তত ৫৫ শতাংশ আন্তর্জাতিক যাত্রী হ্রাস পেয়েছে।

 

বারবার ফ্লাইট জটিলতায় আর্থিক ক্ষতি যুক্তরাষ্ট্রে

গত দুই সপ্তাহে করোনা সংক্রমণের হার দ্বিগুণ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। টিকাদানের হার কম এমন এলাকাগুলোয় ডেল্টা ধরনের সংক্রমণ বেশি ছড়িয়ে পড়ছে। তবে মৃত্যুর হার খুব বেশি বাড়েনি। দেশটির সরকার ইতিমধ্যে ভ্রমণকারী কিছু দেশের নাগরিকের প্রবেশে সতর্কতা জারি করেছে। ফলে এর প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোতে। মার্কিন নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দাদের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন এমন যাত্রীদের ১৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির বিবেচনায় দেশটি অন্য দেশগুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে। যার প্রভাব দেশটির বিমান সংস্থায় ব্যাপক লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মার্কিন বিমান পরিবহন সংস্থা ইউনাইটেড এয়ারলাইনস জানায়, গত বছর থেকে ফ্লাইট জটিলতায় এয়ারলাইনসগুলো ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

 

ভিন্ন ব্যবস্থা যেসব বিমানবন্দরে

জার্মানির বিমানবন্দরে ফ্লাইট স্বাভাবিক

জার্মানি এতকাল করোনাভাইরাসের ধাক্কা মোটামুটি ভালোভাবে সামলে নিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে সফল দেশও জার্মানি। তাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সবচেয়ে সচল এবং প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে অগের চেয়ে। ফলে জার্মানির বিমানবন্দরগুলো রয়েছে স্বাভাবিক অবস্থায়। অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় এই দেশে জনজীবন অপেক্ষাকৃত স্বাভাবিক। জার্মানির ফেডারেল ও রাজ্য স্তরের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা বিমানবন্দরে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে আসা যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা চালু করেছে। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো থেকে জার্মানিতে আসা যাত্রীদের নিজস্ব উদ্যোগে ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হয়। এই পদক্ষেপ বাস্তবে কার্যকর করা বেশ কঠিন হলেও জার্মানি এই ক্ষেত্রে বেশ সফল। রবার্ট কখ ইনস্টিটিউট এই মুহুর্তে বেশির ভাগ দেশকেই ‘হাই রিস্ক’ পর্যায়ে রেখেছে। ফ্রান্স, স্পেন, গ্রিসসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশির ভাগ দেশকে ‘লো রিস্ক’ বা কম ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় রাখা হয়েছে।

 

ফ্রান্সে ডিজিটাল হেলথ পাস

করোনাকালে আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্স সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে অনেক আগেই। দেশটির বিমান পরিষেবা সংস্থার তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সব আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবায় যাত্রীদের ডিজিটাল হেলথ পাস বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। করোনা পরীক্ষা করে নেগেটিভ এলেই ফ্রান্সে ভ্রমণ করা যাবে। অন্যথায় কোনো অবস্থাতেই ফ্রান্সে প্রবেশ করা যাবে না।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর দেশটির এয়ারলাইনসগুলো আগের চেয়ে যাত্রী পরিষেবা বৃদ্ধি করেছে। দেশটির অ্যাভিয়েশন সংস্থা জানায়, করোনাকালের অচলাবস্থা কাটিয়ে যাত্রীর সংখ্যা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও বিমান পরিষেবায় যাত্রীর সংখ্যা এখনো অনেক কম রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

 

টিকার সনদে সিঙ্গাপুরের ফ্লাইট

যেসব মানুষের করোনাভাইরাস পরীক্ষার এবং টিকা নেওয়ার ডিজিটাল সনদ আছে তারাই শুধু প্রবেশ করতে পারবে সিঙ্গাপুরে। খবরটি জানিয়েছে অনলাইন এশিয়া ওয়ান। এতে আরও বলা হয়, ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইএটিএ) ট্রাভেল পাস আছে এমন ব্যক্তিদের গ্রহণ করবে সিঙ্গাপুর। এর আওতায় স্বীকৃত ল্যাবরেটরি থেকে দেওয়া ডাটা স্মার্টফোনের মাধ্যমে প্রদর্শন করে সিঙ্গাপুর থেকে বাইরে যাওয়া যাবে। একই সঙ্গে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করা যাবে। বিষয়টি এরই মধ্যে সফলতার সঙ্গে পরীক্ষা করেছে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস। এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ এবং মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসসহ কমপক্ষে ২০টি বিমান সংস্থা এই পদ্ধতি পরীক্ষা করছে। তবে দেশটির ব্যস্ততম বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনস সংস্থাগুলোর ফ্লাইট সংখ্যা এখনো অনেক কম।

 

হংকং এয়ারপোর্টে সীমিত ফ্লাইট

সচল হয়েছে আগেই হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দর করোনা মহামারী আকার ধারণ করায় জনশূন্য হয়ে পড়েছিল। তাই যাত্রী পরিবহন সেবা সচল রাখতে পরিচালক সংস্থা এয়ারপোর্ট অথরিটি হংকং কভিড-১৯ প্রতিরোধে গ্রহণ করে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ। বিমানবন্দরে আসা যাত্রীদের টারমাকের ওপর নামার পরপরই নিয়ে যাওয়া হয় পৃথক স্থানে। সেখানে করা হয় যাত্রীদের একাধিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা। প্রত্যেক যাত্রীকে থার্মাল স্ক্রিনিংয়ে তাপমাত্রা যাচাই এবং কারও মধ্যে করোনার উপসর্গ দেখা দিলে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। পাশাপাশি সব যাত্রীকে পালন করতে হচ্ছে বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন। প্রতিদিন দুইবার তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয় কোয়ারেন্টাইনে থাকা যাত্রীদের। এভাবেই সীমিত আকারে যাত্রী পরিবহন সেবা চালু করেছে দেশটির বিমান কর্তৃপক্ষ।

 

৪০ শতাংশ যাত্রী কমেছে ব্রাজিলে

বিশ্বের করোনার ভয়াবহতায় ওপরের দিকে রয়েছে ব্রাজিল। শুরুতে পাত্তা না দেওয়ায় দেশটির পরিস্থিতি দাঁড়ায় ভয়াবহ। প্রতিদিন গড়ে ৩৫ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে ব্রাজিলে। ফলে অনেক দেশ ব্রাজিলের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে। সংক্রমণ আর মৃত্যুর ঊর্ধ্বমুখী সময়ে দেশজুড়ে লকডাউন জারি করা না হলেও বহির্বিশ্বের সঙ্গে দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা তাই খুবই সীমিত। তবে সম্প্রতি ব্রাজিলের বিমানবন্দরগুলোয় বেড়েছে যাত্রীদের চাপ। বিশ্ব মহামারীর এমন মুহুর্তে সাও পাওলো বিমানবন্দরে যাত্রীরা করোনা আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করছেন। বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটির বিমানবন্দরগুলোয় যাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে। ফ্লাইটও বাতিল করেছে অনেক দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন

৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ
১ গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি
মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক আজাদ ওএসডি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ
কক্সবাজারে ৫০ হাজার ইয়াবা জব্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ
কলাপাড়ায় শিক্ষকদের মানববন্ধন ও সমাবেশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক
মিরপুরে গুদামে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক
রোহিঙ্গা সংকট ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডব্লিউএফপি প্রধানের বৈঠক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প
মেলোনির সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ট্রাম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স
বিএনপি নারী শিক্ষা ও ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদে ডুবে প্রাণ গেল অন্তঃসত্ত্বা নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১
৪৫০ কোটি টাকার মাইলফলকে কান্তারা চ্যাপ্টার ১

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা
শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফিফা বিশ্বকাপের নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার কোটি টাকার মহাপরিকল্পনা
ফিফা বিশ্বকাপের নিরাপত্তায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ হাজার কোটি টাকার মহাপরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল জামায়াত নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস
স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদকসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০
চাপাইনবাবগঞ্জে দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন
বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!
একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু
যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা