শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২১

করোনায় এলোমেলো ফ্লাইট

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় এলোমেলো ফ্লাইট

দূর-দূরান্ত থেকে একের পর এক উড়োজাহাজ পাখির মতো পা গুটিয়ে নামছে। শত শত যাত্রী নামা-ওঠা করিয়ে পাখা মেলে আবার উড়াল দিচ্ছে দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে। বিমানবন্দরগুলোর চিরচেনা এই দৃশ্য হঠাৎ করেই থমকে গিয়েছিল বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে। কিন্তু ক্রমেই আবারও স্বাভাবিক হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে বিশ্ব। বিভিন্ন দেশে বিমান পরিবহন ব্যবস্থা চালু হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি। এলোমেলো অনেক দেশের ফ্লাইট। হ্রাস পেয়েছে যাত্রী...  

 

ভারতে বন্ধ সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট

আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সব আন্তর্জাতিক ফাইট বাতিলের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। দেশটির ডিরেক্টর জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (ডিজিসিএ) এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। এর আগে ৩১ জুলাই পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে নিষেধাজ্ঞা জারি করা ছিল। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, পুরো আগস্ট মাসজুড়েই আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকতে পারে।  ডিজিসিএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের ওপরে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আগামী ৩১ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে পণ্যবাহী বিমানগুলোর পাশাপাশি এয়ার বাবল ও বন্দে ভারত মিশনের অন্তর্ভুক্ত বিমানগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে। প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর গত ২৩ মার্চ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে ২০২০ সালের মে মাস থেকে ‘বন্দে ভারত মিশন’-এর অধীনে বিশেষ আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা চালু রয়েছে। এদিকে ভারতে করোনাভাইরাসে মৃত্যু ফের বেড়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৪২ হাজার ৫৪৯ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখের ওপরে। প্রতিদিন গড়ে ৪০ হাজার আক্রান্ত হচ্ছে ভারতজুড়ে। এদিকে ভারতের নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব পড়ছে আশপাশের দেশগুলোতে। তাই এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় নেই। তবে খুব তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে দেশটির সরকার। ভারতে ৪ লাখ ২৫ হাজার ৭৮৯ জন মৃত্যুবরণ করেছে এখন পর্যন্ত। এই মাসের পর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট আবার শুরু হবে কি না তা নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর।

 

৯০ ভাগ যাত্রী হ্রাস পেয়েছে কানাডায়

করোনা মহামারীর কারণে সারা বিশ্বের মতো কানাডাতেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এয়ারলাইনসগুলো। গড়ে ৫০০ জন আক্রান্ত হচ্ছে কানাডায়। ফলে কড়াকড়ি আরোপ করেছে দেশটির সরকার গত বছর থেকেই। তবে ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও নিয়মনীতি মেনে আবারও কানাডা দেশটির অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিক বিমান যাত্রী পরিবহন সেবা চালু করেছিল। কিন্তু এয়ার কানাডার যাত্রীর পরিমাণ ৯০ ভাগ হ্রাস পেয়েছে বলে জানা যায়। যা এই খাতে নিয়োজিত শত শত পাইলট এবং টেকনিশিয়ানের চাকরির ক্ষেত্রেও আঘাত হেনেছে। ইতিমধ্যে পরিচালনা কার্যক্রম ছোট করে আনার পাশাপাশি ১ হাজার ৭০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় এয়ার কানাডা। অন্যদিকে যেসব যাত্রীর ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে বা হচ্ছে তাদের অর্থ ফেরত দিতে কানাডার বিমান সংস্থাকে আর্থিকভাবে সহায়তা দেবে ফেডারেল সরকার। গত বছরের নভেম্বরের এক বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছিল, ২০২১ সালের প্রথম প্রান্তিকে তাদের সেবা কার্যক্রম ২৫ শতাংশ হ্রাস পাবে। এর ফলে এয়ার কানাডার এক্সপ্রেস ক্যারিয়ার বিভাগ থেকেও আরও ২০০ কর্মীকে বিদায় নিতে হবে। দেশটির সরকার অভ্যন্তরীণ বিমান পরিষেবাও সীমিত করে এনেছে।

 

জনশূন্য হয়ে পড়েছে ইন্দোনেশিয়ার বিমানবন্দরগুলো

নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টে ইন্দোনেশিয়ায় বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। দেশটির হাসপাতালগুলোয় বাড়ছে প্রতিনিয়তই রোগীর চাপ। দেখা দিয়েছে অক্সিজেনের সংকট। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে প্রতিদিন গড়ে ৪০ হাজার লোক সংক্রামিত হচ্ছে। ‘আলফা’ ভ্যারিয়েন্ট এখনো সক্রিয়। এদিকে ‘ডেল্টা’ ভ্যারিয়েন্টের তীব্রতা অনেক বেশি। যার প্রভাবে অত্যন্ত খারাপ সময় পার করছে দেশটির বিমানবন্দরগুলো। করোনার সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখীর কারণে দেশটির কর্তৃপক্ষ বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বিমান ফ্লাইট বাতিল করেছে। আবার বিশ্বের অনেক দেশও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ফ্লাইট বাতিল করছে। এর ফলে দেশটির ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলো ইতিমধ্যে হয়ে পড়েছে জনশূন্য। জাকার্তা ও হাত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্বল্প পরিসরে ফ্লাইট চালু রেখেছে। তবে ফ্লাইটে আগত যাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করেছে দেশটির সরকার। অন্তত ৫৫ শতাংশ আন্তর্জাতিক যাত্রী হ্রাস পেয়েছে।

 

বারবার ফ্লাইট জটিলতায় আর্থিক ক্ষতি যুক্তরাষ্ট্রে

গত দুই সপ্তাহে করোনা সংক্রমণের হার দ্বিগুণ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। টিকাদানের হার কম এমন এলাকাগুলোয় ডেল্টা ধরনের সংক্রমণ বেশি ছড়িয়ে পড়ছে। তবে মৃত্যুর হার খুব বেশি বাড়েনি। দেশটির সরকার ইতিমধ্যে ভ্রমণকারী কিছু দেশের নাগরিকের প্রবেশে সতর্কতা জারি করেছে। ফলে এর প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোতে। মার্কিন নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দাদের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন এমন যাত্রীদের ১৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির বিবেচনায় দেশটি অন্য দেশগুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে। যার প্রভাব দেশটির বিমান সংস্থায় ব্যাপক লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মার্কিন বিমান পরিবহন সংস্থা ইউনাইটেড এয়ারলাইনস জানায়, গত বছর থেকে ফ্লাইট জটিলতায় এয়ারলাইনসগুলো ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

 

ভিন্ন ব্যবস্থা যেসব বিমানবন্দরে

জার্মানির বিমানবন্দরে ফ্লাইট স্বাভাবিক

জার্মানি এতকাল করোনাভাইরাসের ধাক্কা মোটামুটি ভালোভাবে সামলে নিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে সফল দেশও জার্মানি। তাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সবচেয়ে সচল এবং প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে অগের চেয়ে। ফলে জার্মানির বিমানবন্দরগুলো রয়েছে স্বাভাবিক অবস্থায়। অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় এই দেশে জনজীবন অপেক্ষাকৃত স্বাভাবিক। জার্মানির ফেডারেল ও রাজ্য স্তরের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা বিমানবন্দরে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে আসা যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা চালু করেছে। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো থেকে জার্মানিতে আসা যাত্রীদের নিজস্ব উদ্যোগে ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হয়। এই পদক্ষেপ বাস্তবে কার্যকর করা বেশ কঠিন হলেও জার্মানি এই ক্ষেত্রে বেশ সফল। রবার্ট কখ ইনস্টিটিউট এই মুহুর্তে বেশির ভাগ দেশকেই ‘হাই রিস্ক’ পর্যায়ে রেখেছে। ফ্রান্স, স্পেন, গ্রিসসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশির ভাগ দেশকে ‘লো রিস্ক’ বা কম ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় রাখা হয়েছে।

 

ফ্রান্সে ডিজিটাল হেলথ পাস

করোনাকালে আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্স সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে অনেক আগেই। দেশটির বিমান পরিষেবা সংস্থার তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সব আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবায় যাত্রীদের ডিজিটাল হেলথ পাস বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। করোনা পরীক্ষা করে নেগেটিভ এলেই ফ্রান্সে ভ্রমণ করা যাবে। অন্যথায় কোনো অবস্থাতেই ফ্রান্সে প্রবেশ করা যাবে না।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর দেশটির এয়ারলাইনসগুলো আগের চেয়ে যাত্রী পরিষেবা বৃদ্ধি করেছে। দেশটির অ্যাভিয়েশন সংস্থা জানায়, করোনাকালের অচলাবস্থা কাটিয়ে যাত্রীর সংখ্যা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও বিমান পরিষেবায় যাত্রীর সংখ্যা এখনো অনেক কম রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

 

টিকার সনদে সিঙ্গাপুরের ফ্লাইট

যেসব মানুষের করোনাভাইরাস পরীক্ষার এবং টিকা নেওয়ার ডিজিটাল সনদ আছে তারাই শুধু প্রবেশ করতে পারবে সিঙ্গাপুরে। খবরটি জানিয়েছে অনলাইন এশিয়া ওয়ান। এতে আরও বলা হয়, ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইএটিএ) ট্রাভেল পাস আছে এমন ব্যক্তিদের গ্রহণ করবে সিঙ্গাপুর। এর আওতায় স্বীকৃত ল্যাবরেটরি থেকে দেওয়া ডাটা স্মার্টফোনের মাধ্যমে প্রদর্শন করে সিঙ্গাপুর থেকে বাইরে যাওয়া যাবে। একই সঙ্গে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করা যাবে। বিষয়টি এরই মধ্যে সফলতার সঙ্গে পরীক্ষা করেছে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস। এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ এবং মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসসহ কমপক্ষে ২০টি বিমান সংস্থা এই পদ্ধতি পরীক্ষা করছে। তবে দেশটির ব্যস্ততম বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনস সংস্থাগুলোর ফ্লাইট সংখ্যা এখনো অনেক কম।

 

হংকং এয়ারপোর্টে সীমিত ফ্লাইট

সচল হয়েছে আগেই হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দর করোনা মহামারী আকার ধারণ করায় জনশূন্য হয়ে পড়েছিল। তাই যাত্রী পরিবহন সেবা সচল রাখতে পরিচালক সংস্থা এয়ারপোর্ট অথরিটি হংকং কভিড-১৯ প্রতিরোধে গ্রহণ করে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ। বিমানবন্দরে আসা যাত্রীদের টারমাকের ওপর নামার পরপরই নিয়ে যাওয়া হয় পৃথক স্থানে। সেখানে করা হয় যাত্রীদের একাধিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা। প্রত্যেক যাত্রীকে থার্মাল স্ক্রিনিংয়ে তাপমাত্রা যাচাই এবং কারও মধ্যে করোনার উপসর্গ দেখা দিলে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। পাশাপাশি সব যাত্রীকে পালন করতে হচ্ছে বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন। প্রতিদিন দুইবার তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয় কোয়ারেন্টাইনে থাকা যাত্রীদের। এভাবেই সীমিত আকারে যাত্রী পরিবহন সেবা চালু করেছে দেশটির বিমান কর্তৃপক্ষ।

 

৪০ শতাংশ যাত্রী কমেছে ব্রাজিলে

বিশ্বের করোনার ভয়াবহতায় ওপরের দিকে রয়েছে ব্রাজিল। শুরুতে পাত্তা না দেওয়ায় দেশটির পরিস্থিতি দাঁড়ায় ভয়াবহ। প্রতিদিন গড়ে ৩৫ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে ব্রাজিলে। ফলে অনেক দেশ ব্রাজিলের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে। সংক্রমণ আর মৃত্যুর ঊর্ধ্বমুখী সময়ে দেশজুড়ে লকডাউন জারি করা না হলেও বহির্বিশ্বের সঙ্গে দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা তাই খুবই সীমিত। তবে সম্প্রতি ব্রাজিলের বিমানবন্দরগুলোয় বেড়েছে যাত্রীদের চাপ। বিশ্ব মহামারীর এমন মুহুর্তে সাও পাওলো বিমানবন্দরে যাত্রীরা করোনা আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করছেন। বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটির বিমানবন্দরগুলোয় যাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে। ফ্লাইটও বাতিল করেছে অনেক দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন