শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ আগস্ট, ২০২১

করোনায় এলোমেলো ফ্লাইট

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
করোনায় এলোমেলো ফ্লাইট

দূর-দূরান্ত থেকে একের পর এক উড়োজাহাজ পাখির মতো পা গুটিয়ে নামছে। শত শত যাত্রী নামা-ওঠা করিয়ে পাখা মেলে আবার উড়াল দিচ্ছে দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে। বিমানবন্দরগুলোর চিরচেনা এই দৃশ্য হঠাৎ করেই থমকে গিয়েছিল বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে। কিন্তু ক্রমেই আবারও স্বাভাবিক হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে বিশ্ব। বিভিন্ন দেশে বিমান পরিবহন ব্যবস্থা চালু হলেও এখনো স্বাভাবিক হয়নি। এলোমেলো অনেক দেশের ফ্লাইট। হ্রাস পেয়েছে যাত্রী...  

 

ভারতে বন্ধ সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট

আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সব আন্তর্জাতিক ফাইট বাতিলের মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। দেশটির ডিরেক্টর জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (ডিজিসিএ) এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। এর আগে ৩১ জুলাই পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে নিষেধাজ্ঞা জারি করা ছিল। টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, পুরো আগস্ট মাসজুড়েই আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ থাকবে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকতে পারে।  ডিজিসিএর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের ওপরে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আগামী ৩১ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে পণ্যবাহী বিমানগুলোর পাশাপাশি এয়ার বাবল ও বন্দে ভারত মিশনের অন্তর্ভুক্ত বিমানগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে। প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর গত ২৩ মার্চ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে ২০২০ সালের মে মাস থেকে ‘বন্দে ভারত মিশন’-এর অধীনে বিশেষ আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা চালু রয়েছে। এদিকে ভারতে করোনাভাইরাসে মৃত্যু ফের বেড়েছে। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৪২ হাজার ৫৪৯ জন। দেশটিতে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৪ লাখের ওপরে। প্রতিদিন গড়ে ৪০ হাজার আক্রান্ত হচ্ছে ভারতজুড়ে। এদিকে ভারতের নতুন ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব পড়ছে আশপাশের দেশগুলোতে। তাই এই অবস্থায় আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ রাখা ছাড়া উপায় নেই। তবে খুব তাড়াতাড়ি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছে দেশটির সরকার। ভারতে ৪ লাখ ২৫ হাজার ৭৮৯ জন মৃত্যুবরণ করেছে এখন পর্যন্ত। এই মাসের পর আন্তর্জাতিক ফ্লাইট আবার শুরু হবে কি না তা নির্ভর করছে পরিস্থিতির ওপর।

 

৯০ ভাগ যাত্রী হ্রাস পেয়েছে কানাডায়

করোনা মহামারীর কারণে সারা বিশ্বের মতো কানাডাতেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এয়ারলাইনসগুলো। গড়ে ৫০০ জন আক্রান্ত হচ্ছে কানাডায়। ফলে কড়াকড়ি আরোপ করেছে দেশটির সরকার গত বছর থেকেই। তবে ফ্লাইট বন্ধ থাকলেও নিয়মনীতি মেনে আবারও কানাডা দেশটির অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিক বিমান যাত্রী পরিবহন সেবা চালু করেছিল। কিন্তু এয়ার কানাডার যাত্রীর পরিমাণ ৯০ ভাগ হ্রাস পেয়েছে বলে জানা যায়। যা এই খাতে নিয়োজিত শত শত পাইলট এবং টেকনিশিয়ানের চাকরির ক্ষেত্রেও আঘাত হেনেছে। ইতিমধ্যে পরিচালনা কার্যক্রম ছোট করে আনার পাশাপাশি ১ হাজার ৭০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় এয়ার কানাডা। অন্যদিকে যেসব যাত্রীর ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে বা হচ্ছে তাদের অর্থ ফেরত দিতে কানাডার বিমান সংস্থাকে আর্থিকভাবে সহায়তা দেবে ফেডারেল সরকার। গত বছরের নভেম্বরের এক বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছিল, ২০২১ সালের প্রথম প্রান্তিকে তাদের সেবা কার্যক্রম ২৫ শতাংশ হ্রাস পাবে। এর ফলে এয়ার কানাডার এক্সপ্রেস ক্যারিয়ার বিভাগ থেকেও আরও ২০০ কর্মীকে বিদায় নিতে হবে। দেশটির সরকার অভ্যন্তরীণ বিমান পরিষেবাও সীমিত করে এনেছে।

 

জনশূন্য হয়ে পড়েছে ইন্দোনেশিয়ার বিমানবন্দরগুলো

নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টে ইন্দোনেশিয়ায় বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। দেশটির হাসপাতালগুলোয় বাড়ছে প্রতিনিয়তই রোগীর চাপ। দেখা দিয়েছে অক্সিজেনের সংকট। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে প্রতিদিন গড়ে ৪০ হাজার লোক সংক্রামিত হচ্ছে। ‘আলফা’ ভ্যারিয়েন্ট এখনো সক্রিয়। এদিকে ‘ডেল্টা’ ভ্যারিয়েন্টের তীব্রতা অনেক বেশি। যার প্রভাবে অত্যন্ত খারাপ সময় পার করছে দেশটির বিমানবন্দরগুলো। করোনার সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখীর কারণে দেশটির কর্তৃপক্ষ বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বিমান ফ্লাইট বাতিল করেছে। আবার বিশ্বের অনেক দেশও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ফ্লাইট বাতিল করছে। এর ফলে দেশটির ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলো ইতিমধ্যে হয়ে পড়েছে জনশূন্য। জাকার্তা ও হাত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর স্বল্প পরিসরে ফ্লাইট চালু রেখেছে। তবে ফ্লাইটে আগত যাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করেছে দেশটির সরকার। অন্তত ৫৫ শতাংশ আন্তর্জাতিক যাত্রী হ্রাস পেয়েছে।

 

বারবার ফ্লাইট জটিলতায় আর্থিক ক্ষতি যুক্তরাষ্ট্রে

গত দুই সপ্তাহে করোনা সংক্রমণের হার দ্বিগুণ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। টিকাদানের হার কম এমন এলাকাগুলোয় ডেল্টা ধরনের সংক্রমণ বেশি ছড়িয়ে পড়ছে। তবে মৃত্যুর হার খুব বেশি বাড়েনি। দেশটির সরকার ইতিমধ্যে ভ্রমণকারী কিছু দেশের নাগরিকের প্রবেশে সতর্কতা জারি করেছে। ফলে এর প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোতে। মার্কিন নাগরিক বা স্থায়ী বাসিন্দাদের ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন এমন যাত্রীদের ১৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ক্ষয়ক্ষতির বিবেচনায় দেশটি অন্য দেশগুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে। যার প্রভাব দেশটির বিমান সংস্থায় ব্যাপক লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মার্কিন বিমান পরিবহন সংস্থা ইউনাইটেড এয়ারলাইনস জানায়, গত বছর থেকে ফ্লাইট জটিলতায় এয়ারলাইনসগুলো ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

 

ভিন্ন ব্যবস্থা যেসব বিমানবন্দরে

জার্মানির বিমানবন্দরে ফ্লাইট স্বাভাবিক

জার্মানি এতকাল করোনাভাইরাসের ধাক্কা মোটামুটি ভালোভাবে সামলে নিয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে সফল দেশও জার্মানি। তাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সবচেয়ে সচল এবং প্রবৃদ্ধিও বেড়েছে অগের চেয়ে। ফলে জার্মানির বিমানবন্দরগুলো রয়েছে স্বাভাবিক অবস্থায়। অন্যান্য অনেক দেশের তুলনায় এই দেশে জনজীবন অপেক্ষাকৃত স্বাভাবিক। জার্মানির ফেডারেল ও রাজ্য স্তরের স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা বিমানবন্দরে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে আসা যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা চালু করেছে। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো থেকে জার্মানিতে আসা যাত্রীদের নিজস্ব উদ্যোগে ১৪ দিনের জন্য কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হয়। এই পদক্ষেপ বাস্তবে কার্যকর করা বেশ কঠিন হলেও জার্মানি এই ক্ষেত্রে বেশ সফল। রবার্ট কখ ইনস্টিটিউট এই মুহুর্তে বেশির ভাগ দেশকেই ‘হাই রিস্ক’ পর্যায়ে রেখেছে। ফ্রান্স, স্পেন, গ্রিসসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশির ভাগ দেশকে ‘লো রিস্ক’ বা কম ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় রাখা হয়েছে।

 

ফ্রান্সে ডিজিটাল হেলথ পাস

করোনাকালে আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবার ওপর যে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্স সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে অনেক আগেই। দেশটির বিমান পরিষেবা সংস্থার তরফে একটি বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সব আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবায় যাত্রীদের ডিজিটাল হেলথ পাস বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। করোনা পরীক্ষা করে নেগেটিভ এলেই ফ্রান্সে ভ্রমণ করা যাবে। অন্যথায় কোনো অবস্থাতেই ফ্রান্সে প্রবেশ করা যাবে না।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর দেশটির এয়ারলাইনসগুলো আগের চেয়ে যাত্রী পরিষেবা বৃদ্ধি করেছে। দেশটির অ্যাভিয়েশন সংস্থা জানায়, করোনাকালের অচলাবস্থা কাটিয়ে যাত্রীর সংখ্যা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও বিমান পরিষেবায় যাত্রীর সংখ্যা এখনো অনেক কম রয়েছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

 

টিকার সনদে সিঙ্গাপুরের ফ্লাইট

যেসব মানুষের করোনাভাইরাস পরীক্ষার এবং টিকা নেওয়ার ডিজিটাল সনদ আছে তারাই শুধু প্রবেশ করতে পারবে সিঙ্গাপুরে। খবরটি জানিয়েছে অনলাইন এশিয়া ওয়ান। এতে আরও বলা হয়, ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইএটিএ) ট্রাভেল পাস আছে এমন ব্যক্তিদের গ্রহণ করবে সিঙ্গাপুর। এর আওতায় স্বীকৃত ল্যাবরেটরি থেকে দেওয়া ডাটা স্মার্টফোনের মাধ্যমে প্রদর্শন করে সিঙ্গাপুর থেকে বাইরে যাওয়া যাবে। একই সঙ্গে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করা যাবে। বিষয়টি এরই মধ্যে সফলতার সঙ্গে পরীক্ষা করেছে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনস। এমিরেটস, কাতার এয়ারওয়েজ এবং মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসসহ কমপক্ষে ২০টি বিমান সংস্থা এই পদ্ধতি পরীক্ষা করছে। তবে দেশটির ব্যস্ততম বিমানবন্দর ও এয়ারলাইনস সংস্থাগুলোর ফ্লাইট সংখ্যা এখনো অনেক কম।

 

হংকং এয়ারপোর্টে সীমিত ফ্লাইট

সচল হয়েছে আগেই হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। বিশ্বের ব্যস্ততম এই বিমানবন্দর করোনা মহামারী আকার ধারণ করায় জনশূন্য হয়ে পড়েছিল। তাই যাত্রী পরিবহন সেবা সচল রাখতে পরিচালক সংস্থা এয়ারপোর্ট অথরিটি হংকং কভিড-১৯ প্রতিরোধে গ্রহণ করে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ। বিমানবন্দরে আসা যাত্রীদের টারমাকের ওপর নামার পরপরই নিয়ে যাওয়া হয় পৃথক স্থানে। সেখানে করা হয় যাত্রীদের একাধিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা। প্রত্যেক যাত্রীকে থার্মাল স্ক্রিনিংয়ে তাপমাত্রা যাচাই এবং কারও মধ্যে করোনার উপসর্গ দেখা দিলে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। পাশাপাশি সব যাত্রীকে পালন করতে হচ্ছে বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন। প্রতিদিন দুইবার তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয় কোয়ারেন্টাইনে থাকা যাত্রীদের। এভাবেই সীমিত আকারে যাত্রী পরিবহন সেবা চালু করেছে দেশটির বিমান কর্তৃপক্ষ।

 

৪০ শতাংশ যাত্রী কমেছে ব্রাজিলে

বিশ্বের করোনার ভয়াবহতায় ওপরের দিকে রয়েছে ব্রাজিল। শুরুতে পাত্তা না দেওয়ায় দেশটির পরিস্থিতি দাঁড়ায় ভয়াবহ। প্রতিদিন গড়ে ৩৫ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে ব্রাজিলে। ফলে অনেক দেশ ব্রাজিলের সঙ্গে বিমান যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে। সংক্রমণ আর মৃত্যুর ঊর্ধ্বমুখী সময়ে দেশজুড়ে লকডাউন জারি করা না হলেও বহির্বিশ্বের সঙ্গে দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা তাই খুবই সীমিত। তবে সম্প্রতি ব্রাজিলের বিমানবন্দরগুলোয় বেড়েছে যাত্রীদের চাপ। বিশ্ব মহামারীর এমন মুহুর্তে সাও পাওলো বিমানবন্দরে যাত্রীরা করোনা আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করছেন। বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দেশটির বিমানবন্দরগুলোয় যাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৪০ শতাংশ কমেছে। ফ্লাইটও বাতিল করেছে অনেক দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা