শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২১

পড়ালেখা শেষ না করেও বিশ্বসেরা

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পড়ালেখা শেষ না করেও বিশ্বসেরা

বিদ্বান ব্যক্তিদের সম্মান ও মর্যাদা অনস্বীকার্য। তবে এমন বহু উদাহরণ পাওয়া যায়, যারা স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি শেষ করতে পারেননি তবুও হয়েছেন প্রতিষ্ঠিত। বিশ্বসেরাদের কাতারে উঠেছে তাঁদের নাম। মেধা ও পরিশ্রমের মিশেলে এই মানুষগুলো পৃথিবী বদলে দেওয়া আবিষ্কার, প্রযুক্তি ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান। জীবনের কঠিন বাস্তবতায় প্রত্যেকেই কোনো না কোনো কারণে স্কুল-কলেজেই পড়াশোনার সমাপ্তি ঘটাতে বাধ্য হয়েছিলেন।  অনেকেই দ্বিতীয়বার স্কুলের আঙ্গিনায় পা রাখলেও অর্থাভাবে শেষ করতে পারেননি পড়াশোনা।  কেউ আবার ছেড়ে দিয়েছেন পড়াশোনা। বিশ্বসেরা ড্রপআউটদের নিয়ে আজকের রকমারি-

 

বিল গেটস

১৯৮৭ থেকেই ৩১ বছর বয়সী বিল গেটস পরিণত হন একজন বিলিয়নিয়ারে।  তাঁর গড়ে তোলা মাইক্রোসফট বর্তমানে ৩০ হাজার কোটি ডলারের কোম্পানি

বিল গেটস এখন ১৪ হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলারের নিট সম্পদ নিয়ে বিশ্বের চতুর্থ শীর্ষ ধনী। মাইক্রোসফট দিয়ে তিনি বিশ্বের শীর্ষ ধনী হয়ে ওঠেন। তিনি টানা প্রায় দেড় দশক বিশ্বের শীর্ষ ধনী ছিলেন। বিল গেটস যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। সেখান থেকে তিনি দুবার ড্রপআউট হন। ১৯৭৩ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন বিল। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি ১৯৭৫ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ১৯৭৭ সালে গেটস বিশ্বের প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার ‘এমআইটিএস অলটেয়ার’ নিয়ে কাজ শুরু করেন। এর মাধ্যমেই মেক্সিকোতে বিল ও পল তাঁদের প্রথম সফটওয়্যার কোম্পানির কাজ শুরু করেন। ১৯৭৯ সালে মাইক্রোসফটকে দুজনে মিলে প্রথমবারের মতো সিয়াটলে আনেন। ১৯৮৫ সালে মাইক্রোসফট তাদের উইন্ডোজ তৈরি করে এবং ১৯৮৬ সালে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়। ১৯৮৭ সাল থেকেই ৩১ বছর বয়সী বিল গেটস পরিণত হন একজন বিলিয়নিয়ারে।  তাঁর গড়ে তোলা মাইক্রোসফট বর্তমানে ৩০ হাজার কোটি ডলারের কোম্পানি।

 

মার্ক জাকারবার্গ

একের পর এক নতুন ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি আনার ঘোষণা দিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তুলেছেন।  মার্ক জাকারবার্গের নিট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার ১০০ কোটি ডলার

ফেসবুক এখন বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফেসবুক। বিশ্বের প্রতিটি প্রান্ত থেকে মানুষ এই মাধ্যমটি ব্যবহার করে থাকে। ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। বর্তমানে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী হিসেবে একের পর এক নতুন ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি আনার ঘোষণা দিয়ে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তুলেছেন। মার্ক জাকারবার্গের নিট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার ১০০ কোটি ডলার। তিনি এখন বিশ্বের অষ্টম শীর্ষ ধনী। সেই জাকারবার্গ পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। ২০০৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম ফেসবুক নিয়েই ব্যস্ত হয়ে ওঠেন। কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে তিনি ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ার কারণে আর পড়াশোনা শেষ করেননি। তিনি ২০১১ সালে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়াতে সমাবর্তন বক্তব্য দেন।  মাত্র ২৬ বছর বয়সে তিনি টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে বছরের সেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হন। সম্প্রতি ফেসবুকের মূল কোম্পানির নাম পরিবর্তন করে রেখেছেন মেটা।

 

মাইকেল সল ডেল

আট বছর বয়সেই হাইস্কুলে ভর্তির জন্য পরীক্ষা দিয়েছিলেন মাইকেল সল ডেল। কারণ তিনি ব্যবসায় নামতে চান। ব্যবসার প্রতি ছোটবেলা থেকেই মনোযোগী ছিলেন। কৈশোরেই পার্ট-টাইম চাকরি করে জমানো টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন স্টক মার্কেটে। বলা হচ্ছে ডেল ব্র্যান্ডের কম্পিউটার কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী মাইকেল সল ডেলের কথা। ব্যবসা নিয়ে যাঁর এত আগ্রহ সেই ডেলের হাতে এখন ৫ হাজার ৫১০ কোটি ডলার সম্পদ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু চিকিৎসক হওয়ার জন্য সময় নষ্ট করতে চাননি! মাত্র ১৯ বছর বয়সেই লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে ১৯৮০ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ডেল কম্পিউটার কোম্পানি।

 

ব্রাড পিট

চলচ্চিত্র অভিনেতা ব্রাড পিট। গলফ থেকে শুরু করে স্কুলের টেনিস দলের দাপুটে সদস্য ছিলেন তিনি। খেলাধুলা আর পড়াশোনা দুটিই চলত সমান তালে। এমন কি স্কুলের গানের অনুষ্ঠানেও তিনি উপস্থিত থাকতেন। কিশোর বয়সে হাইস্কুলের পড়াশোনা শেষে ভর্তি হন মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সাংবাদিকতা ও বিজ্ঞাপন নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে বুঝতে পারলেন পড়ালেখার দিকে তাঁর মন নেই। সব মনোযোগ যেন সিনেমার প্রতি। পড়ালেখা ছেড়ে নাম লেখালেন অভিনয়ের ক্লাসে। ১৯৮৬ সালে হঠাৎ করে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া ছেড়ে অভিনেতা হওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি মিসৌরি থেকে লস অ্যাঞ্জেলসে পাড়ি জমিয়েছিলেন, তখন তাঁর পকেটে ছিল মাত্র ৩২৫ ডলার। হলিউডে প্রতিষ্ঠা লাভের জন্য প্রথম দিকে তাঁর বহু কাঠখড় পোহাতে হয়েছিল। অতীতে তাঁর অভিনয়ের কোনো প্রশিক্ষণ ছিল না বলে লস অ্যাঞ্জেলেসে আসার পর প্রথম দিকে কোনো কাজই পাননি তিনি। টাকা-পয়সার জন্য ওই সময় স্ট্রিপারদের ভাড়া করা গাড়ি চালানো, মেক্সিকান রেস্টুরেন্টে মাস্কট সেজে দাঁড়িয়ে থাকা, মানুষজনের বাসায় ফ্রিজ ডেলিভারি ইত্যাদি কাজ করেই চলতে হতো তাকে। ১৯৮৭ সালে অভিনেতা হিসেবে পিটের অভিষেক হয়েছিল।

 

স্টিভ জবস

স্টিভ জবস। বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রতিভাবান ও সফল প্রযুক্তিবিদ তিনি। তাঁকে পারসোনাল কম্পিউটার বিপ্লবের গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিবিদ হিসেবে স্বীকার করা হয়। অ্যাপলের মাধ্যমে তিনি পাল্টে দিয়েছেন আধুনিক প্রযুক্তি পণ্যগুলোর সেবা। স্টিভ জবসের জন্ম সানফ্রান্সিস্কোতে। জন্মের পরপরই তাঁকে দত্তক দিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে তাঁর জীবন সুখকর ছিল না। ১৯৬৮ সালে জবস বর্তমান হিউলেট-প্যাকার্ডের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল হিউলেটের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। ১৯৭৬ সালে জবস এবং ওজনিয়াক ব্যবসা শুরু করেন। তাঁরা তাঁদের কোম্পানির নাম দেন ‘অ্যাপল কম্পিউটার কোম্পানি’। প্রথম দিকে সার্কিট বোর্ড বিক্রয়ের মাধ্যমে তাঁরা এই কোম্পানি চালু করেন। আইফোন দিয়ে তিনি প্রযুক্তিবিশ্বে বড় ধরনের চমক আনেন। টাচস্ক্রিন মোবাইল ফোন অ্যাপলকে নিয়ে যায় ভিন্ন উচ্চতায়। তাঁর নেতৃত্বেই দূরদর্শী কম্পিউটিং পণ্য হিসেবে যোগ হয় পাওয়ার ম্যাক, আইম্যাক, ম্যাকবুক এবং সর্বশেষ যোগ হয় বাজার-ছাপানো আইপ্যাড। স্টিভ জবস অ্যাপল ইন করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ছিলেন সফল। এ ছাড়া পিক্সার অ্যানিমেশন স্টুডিওস-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবেও তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্ব›দ্বী। মৃত্যুর আগে তাঁর সম্পদ ছিল ৮.৩ বিলিয়ন ডলার। খ্যাতি, বিত্তে আকাশ ছুঁয়ে ফেলা স্টিভ জবস কিন্তু পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। ২১ বছর বয়সে কলেজের পড়ালেখার খরচ চালাতে না পারায় তাঁর নাম কাটা যায়। বড় ডিগ্রি অর্জন করতে পারেননি তিনি।

 

জ্যাক ডোরসি

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ৩৩ কোটি মানুষ সক্রিয়ভাবে টুইটার ব্যবহার করেন। এই টুইটারের ভাবনা প্রথম জ্যাক ডোরসির মাথায় এসেছিল ২০০০ সালে। সে সময় একজন আমেরিকান গড়ে মাসে ৩৫টি মেসেজ লিখতেন। ২০০৬ সালের জরিপে দেখা গেল, আমেরিকানরা আরও বেশি ‘টেক্সট’নির্ভর হয়ে পড়ছেন। তাঁরা ফোনকলের চেয়ে বেশি মেসেজ ব্যবহার করছেন। জ্যাক ডোরসি সেই আইডিয়া কাজে লাগালেন। ২০০৬ সালের জুলাই মাসে যাত্রা শুরু করল টুইটার। তারপর তো ইতিহাস। টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যাক ডোরসির ধনসম্পদের নিট মূল্য এখন ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। টুইটার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির লেখাপড়া ছেড়ে চলে আসেন।

 

ল্যারি পেইজ

ল্যারি পেইজ যুক্তরাষ্ট্রের একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী। ইন্টারনেট কোম্পানি গুগল ও অ্যালফাবেটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেইজ। তিনি সের্গেই ব্রিনের সঙ্গে গুগল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর বাবাও ছিলেন একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী। সেই সুবাদে মাত্র ছয় বছর বয়সেই তাঁর মনে কম্পিউটার শিক্ষার আগ্রহ জন্মে। তাঁদের বাড়িতে থাকা কম্পিউটার এবং প্রযুক্তিগত ম্যাগাজিনগুলো তাঁকে বেশ মুগ্ধ করত। পারিবারিক সূত্র ধরেই কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট নিয়েই সারা দিন পড়ে থাকতেন। অল্প বয়স থেকেই ইন্টারনেট নিয়ে দক্ষতা অর্জন করেছিলেন। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটবিষয়ক গবেষণাই ছিল তাঁর প্রথম কাজ। পরবর্তীকালে তিনি গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট ইনকরপোরেশনের প্রধান নির্বাহীর কাজ করেছিলেন। ১৫ হাজার ৫০০ কোটি ডলারের সম্পদ নিয়ে তিনি এখন বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক করেছেন। তবে তিনি পিএইচডি শেষ করতে পারেননি। যে কারণে তাঁকেও বাদ পড়াদের একজন বলে ধরা হয়। বর্তমানে তাঁর কোম্পানি অ্যালফাবেটের সম্পদের পরিমাণ ২২ হাজার কোটি ডলার।

 

ঐশ্বরিয়া রাই

ঐশ্বরিয়া রাই স্কুল শেষ করেন মুম্বাই থেকে। এইচএসসিতে ৯০ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন এই মেধাবী শিক্ষার্থী। প্রাণিবিদ্যায় ভালো ছিলেন বলে ডাক্তারি পড়তে চেয়েছিলেন। পরে ভর্তি হন আর্কিটেকচারাল কলেজে। কিন্তু মডেলিংয়ের নেশায় মাঝপথে লেখাপড়া থামিয়ে দেন। অভিনয় জগতে পদার্পণ করার আগে এই অভিনেত্রী মডেল হিসেবে কাজ করতেন।  ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডে স্থান পাকাপোক্ত করেন। নির্বাচিত হন বিশ্বসুন্দরী হিসেবে। বলিউডে আসন গড়লেও এই বিশ্বসুন্দরী কাজ করেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাষার চলচ্চিত্রে।

 

হেনরি ফোর্ড

হেনরি ফোর্ড আধুনিক মোটরশিল্পর জনক। ১৯০৩ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘ফোর্ড মোটর কোম্পানি’। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটি মডেল টি মোটরগাড়ি উদ্ভাবন করে আমেরিকার শিল্প ও যোগাযোগ ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনে। এ ছাড়াও একজন বহুমুখী উদ্ভাবক এবং ১৬১টি ইউএস পেটেন্টের অধিকারী ছিলেন হেনরি ফোর্ড। পৃথিবীর প্রথম বিলিয়নিয়ার যিনি শিল্প বিপ্লবের পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত। তাঁকে সস্তা পণ্যের বহু উৎপাদনশীলতার জনকও বলা হয়ে থাকে। ফোর্ড ফ্র্যাঞ্চাইজি এবং ডিলারশিপ ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন। হেনরি ফোর্ডের বর্তমান নিট সম্পদের পরিমাণ ১৯৯ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু তিনি পড়াশোনায় খুব বেশিদূর এগোতে পারেননি। ফোর্ড লেখাপড়া করেছেন মাত্র ১৬ বছর বয়স পর্যন্ত। অথচ অসম্ভব মেধাবী এই মানুষটি পৃথিবীর মোটরশিল্পের ইতিহাসে বিখ্যাত হয়ে আছেন তাঁর অসাধারণ অবদানের জন্য। ড্রপআউট হয়েও তৈরি করেছেন ইতিহাস।

 

আমানসিও ওর্তেগা

১৯৬৪ সালে মুক্তি পেয়েছিল ব্রিটিশ-গ্রিক কমেডি ড্রামা ঘরানার ‘জোরবা দ্য গ্রিক’ মুভিটি। অ্যান্তনি কুইন ও অ্যালান বেটস অভিনীত মুভিটি তখন ব্যাপক সাড়া জাগায় গোটা দুনিয়ায়। এরও ১০ বছর পর মুভিটির নাম থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এক স্প্যানিশ কাপড় ব্যবসায়ী ‘জেরবা’ নামে শুরু করলেন ফ্যাশন হাউস। মজার বিষয়- স্পেনের লা করোনাতে শুরু হওয়া ফ্যাশন হাউসটির ঠিক দুই রাস্তা পরেই একই নামে একটি দোকান চালু করেন সেই ব্যবসায়ী। পরবর্তীতে নিজের ফ্যাশন হাউসের নাম পরিবর্তন করে রাখেন ‘জারা’। কম খরচে মানসম্মত কাপড় ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের সমাহার দিয়ে শুরু করা সেই জারা এখন বিশ্বের অন্যতম প্রধান ফ্যাশন হাউসে পরিণত হয়েছে। গোটা বিশ্বে তাঁর খ্যাতি। আর স্বনামধন্য এই ফ্যাশন হাউসটির প্রতিষ্ঠাতা আর কেউ নন, তিনি আমানসিও ওর্তেগা। স্প্যানিশ ফ্যাশন নির্বাহী ও ইন্ডিটেক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান তিনি। ইন্ডিটেক্স বিশ্বজুড়ে খুচরা বিক্রেতা ব্র্যান্ড জারার নামেই বেশি পরিচিত। ওর্তেগার সম্পদের পরিমাণ ৮ হাজার ৩২০ কোটি ডলার। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি স্কুল থেকে ড্রপআউট হন। এর ১৩ বছর পর তিনি জারার প্রথম স্টোর খোলেন। তাঁর বাকি গল্প চূড়ান্ত সফলতার। তিনি হয়ে ওঠেন স্পেনের শীর্ষ ধনী। ফ্যাশন হাউসকে ঘিরে যাঁরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছেন সবাই আমানসিও ওর্তেগাকে গুরু মানেন। কারণ রীতিমতো ফ্যাশন বিপ্লব ঘটিয়েছেন এই স্প্যানিশ ধনকুবের। তাঁর মালিকানায় রয়েছে এপিক হোটেল, একটি ৫৪ তলার বিলাসবহুল ভবনসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান। ওর্তেগার বাবা ছিলেন রেল কর্মচারী। তাই এক শহরে বেশিদিন থাকা হতো না। ১৯৭২ সালে ওর্তেগা প্রথম ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন। চালু করেন একটি ফ্যাশন হাউস। যেখানে শুধু বিভিন্ন ধরনের শার্ট বিক্রি হতো; যা পরবর্তী সময়ে ‘জারা’ ব্র্যান্ড নামে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করে। এখান থেকেই তিনি গড়েন টাকার পাহাড়। ওর্তেগা বরাবরই খুব সাধারণ জীবনযাপন করেছেন। এমনকি ১৯৯৯ সালের আগে কোথাও ওর্তেগার কোনো ছবি প্রকাশ পায়নি। তিনি প্রচুর অর্থ ব্যয় করে থাকেন নিজের ব্যক্তিগত গোপনীয়তায়। ওর্তেগা প্রতিদিন একই কফিশপে কফি খেতে যান এবং প্রতিদিন কোম্পানির ক্যাফেটেরিয়ায় কর্মচারীদের সঙ্গে বসে    একসঙ্গে দুপুরের খাবার খান। এই মানুষটি সব সময় সাদা শার্ট, নীল ব্লেজার আর গ্রে প্যান্ট  পরে অফিস করেন।

 

ল্যারি এলিসন

লরেন্স জোসেফ এলিসন ওরাকল করপোরেশনের অন্যতম সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী। ১৯৪৪ সালে জন্মগ্রহণ করা ল্যারি তাঁর শিক্ষাজীবনে ছিলেন অত্যন্ত অমনোযোগী। বেশ কয়েকটি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ভর্তি হলেও শেষ পর্যন্ত সফলভাবে তিনি শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারেননি। তিনি ইউনিভার্সিটি অব শিকাগোতে ভর্তি হলেও স্নাতক পরীক্ষা না দিয়েই চলে আসেন। ১৯৭৭ সালে তিনি গড়ে তোলেন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ল্যাবরেটরিজ। পরে ১৯৭৯ সালে এরই নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ওরাকল। এখন তাঁর মোট সম্পদ ১৩ হাজার ৩৯০ কোটি ডলারের। 

 

জর্জ বার্নার্ড

নোবেল ও অস্কারজয়ী লেখক, নাট্যকার জর্জ বার্নার্ড শ। তিনি বলতেন, স্কুল হলো কারাগার ও শিক্ষক হলেন কারা পরিদর্শক। তাঁর জন্ম ১৮৫৬ সালে। আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনে কাটে তাঁর ছেলেবেলা। ১৮৬৫-১৮৭১, এ সময় পর্যন্ত চারটি স্কুলে পড়াশোনা করেও কোনোটিতেই মন বসাতে পারেননি। ডাবলিনের সায়েন্টিফিক অ্যান্ড কমার্শিয়াল ডে স্কুলই ছিল তাঁর শেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৫ বছর বয়সে লেখাপড়া ছেড়ে চাকরি নেন। তবে ২০ বছর বয়সে সব ছেড়ে লেখালেখিতে মনোনিবেশ করেন। পরবর্তীতে সমাজতন্ত্রের প্রতি আগ্রহের কারণে ফেবিয়ান সোসাইটিতে যোগ দেন। শিক্ষা, বিয়ে, ধর্ম, সরকার, স্বাস্থ্যসেবা, শ্রমজীবীদের অধিকার; সব বিষয়ে শ ছিলেন স্বচ্ছ মনের অধিকারী। সাহিত্য সমালোচনা ও সংগীতবিষয়ক লেখার পাশাপাশি নাটকেও তাঁর চরম উৎকর্ষের বিকাশ ঘটে। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি ১৯২৫ সালে সাহিত্যে নোবেল এবং ১৯৩৮ সালে অস্কার লাভ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন