শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কেনেডি পরিবারের ট্র্যাজেডি

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি পরিবারের ট্র্যাজেডি

মার্কিন রাজনীতিতে ঐতিহ্যবাহী কেনেডি পরিবারের সদস্যদের অস্বাভাবিক মৃত্যু যেন ভাগ্যের লিখন। ১৯৪০-এর দশক থেকেই কঠিন রোগ আর দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর পাশাপাশি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়ে মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রের এই ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের অনেক সদস্য। যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি নিজেও ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র তিন বছরের মাথায় আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান।  তাঁর ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডিও ১৯৬৮ সালে প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন প্রার্থী হওয়ার পরই আততায়ীর হাতে নিহত হয়েছিলেন। কেনেডি পরিবারের এ দুর্ভাগা পরিণতির কারণে বিশ্বজুড়ে একে ‘কেনেডি ফ্যামিলি কার্স’ বা কেনেডি পরিবারের অভিশাপ নামে ডাকা হয়।  কেনেডি পরিবারের সেসব ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়ে আমাদের এ আয়োজন।

 

পুলিৎজার জয়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ১৯১৭ সালের ২৯ মে ম্যাসাচুসেটসের ব্র“কলিনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর আততায়ীর গুলিতে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন। তাঁর বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি এবং মা রোজ ফিটজেরাল্ড। কেনেডির বাবা ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। পরবর্তী সময়ে অর্থাৎ ১৯৩৭ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত তিনি ইংল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। জন এফ কেনেডি তাঁর জীবনের প্রথম ১০ বছর কাটান জন্মস্থান ব্র“কলিনেই। ১৯২৭ সালের সেপ্টেম্বরে সপরিবারে নিউইয়র্ক সিটির রিভারডেলে জন এফ কেনেডির নতুন ঠিকানা হয়। এর দুই বছর পর ব্রোঙ্কসভিলে। ১৯৩৬ সালের সেপ্টেম্বরে হার্ভার্ড কলেজে ভর্তির পর ১৯৪০ সালে কেনেডি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। পরের বছর তিনি ইউএস নেভিতে ইন্টিলিজেন্স অফিসার হিসেবে যোগ দেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সম্মুখ সমরে একবার তিনি  মারাত্মক আহত হয়েছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৫ সালের মার্চে তিনি সামরিক জীবন থেকে অবসর নিয়ে সাংবাদিকতা পেশায় নিযুক্ত হন। মেধাবী কেনেডি অল্প সময়ের মধ্যেই সাংবাদিক হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেন। এর কিছু দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাটিক দলে যোগ দেন এবং ১৯৪৬ সালে ‘হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ’ হিসেবে জয়লাভ করেন। পরের দুই বছরের মধ্যেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস ট্র–ম্যানের কাছের মানুষে পরিণত হন। ১৯৫২ সালে কেনেডি সিনেটের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে তাঁর অবস্থান আরও সুসংহত হয়ে ওঠে। ক্যারিয়ারের এ উত্থানের প্রাক্কালে ১৯৫৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জ্যাকুলিন লি বেভিয়ার নামের এক মহিলা সাংবাদিককে বিয়ে করেন কেনেডি। বিয়ের ঠিক পরপরই যুদ্ধের সময়ের পুরনো ব্যথাটি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। সেই ব্যথার কারণে দুবার অপারেশন করাতে হয়েছিল তাঁকে। হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি ‘প্রোফাইলস ইন ক্যারিজ’ নামে একটি বই লেখেন এবং ১৯৫৬ সালে এ বইটির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৬০ সালের ২ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ডেমোক্র্যাটিক দল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে নিজেকে ঘোষণা দেন কেনেডি। ১৯৬০ সালের সেই প্রেসিডেনসিয়াল নির্বাচনে তিনি রিপাবলিকান পার্টির শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী রিচার্ড নিক্সনকে পরাজিত করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। একজন রোমান ক্যাথলিক হিসেবে কেনেডিই ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট। একমাত্র পুলিৎজার পুরস্কার জয়ী প্রেসিডেন্টও তিনি। বে অব পিগস ইনভেশন [কিউবার ব্যর্থ সামরিক অভিযান], কিউবার মিসাইল সংকট, বার্লিন প্রাচীর নির্মাণ, স্পেসরেস, আফ্রিকান-আমেরিকান সিভিল রাইটস মুভমেন্ট তাঁর সংক্ষিপ্ত শাসনামলের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি। পাশাপাশি তিনি কম বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের  প্রেসিডেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থান অর্জন করেন। মাত্র ৪৩ বছর বয়সে কেনেডি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তাঁর আগে থিওডোর রুজভেল্ট ৪২ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন।  প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার মাত্র তিন  বছর পর ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাস স্টেটের ডালাসে সরকারি সফরকালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন কেনেডি।

 

আততায়ীর হাতে খুন

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার মাত্র তিন বছর পর ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাস স্টেটের ডালাসে সরকারি সফরকালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন কেনেডি। জন এফ কেনেডি তাঁর গোপন নিরাপত্তা বাহিনীর এক সদস্যের ছোড়া গুলিতে খুন হন। অস্ট্রেলিয়ার এক অবসরপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা এমন দাবি করেছেন। কেনেডির জীবনের ওপর নির্মিত তথ্যচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্রে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এ কথা বলেন অস্ট্রেলিয়ার ওই তদন্ত কর্মকর্তা কলিন ম্যাকলরেন।

‘জেএফকে : দ্য স্মকিং গান’ এবং ‘মরটাল এরর : দ্য শ্যুট দ্যাট কিলড জেএফকে’ শিরোনামে তৈরি প্রামাণ্যচিত্রে এ তথ্যের অবতারণা রয়েছে। কেনেডি হত্যার বিস্ফোরক আলামত নিয়ে লেখা হোয়ার্ড ডোনাহুর বই থেকে তারা দুজনেই একমত যে, জর্জ হিকি নামক এক গোপন নিরাপত্তাকর্মীর ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় কেনেডির। তবে ওই নিরাপত্তাকর্মী ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁকে গুলি করেনি, ভুলবশত গুলিটি গিয়ে তাঁর শরীরে বিদ্ধ হয়। তবে কেনেডির পরিকল্পিত গুপ্তঘাতক হারভে অসওল্ড প্রথম গুলি করেছিল। সেই গুপ্তঘাতককে লক্ষ্য করে কেনেডির নিরাপত্তাকর্মীর ছোড়া গুলিটিও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে কেনেডিকে আঘাত করে। আর এতেই তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত হয় বলে ম্যাকলরেনের বিশ্বাস।

 

রোজমেরি কেনেডি

রোজমেরি কেনেডি [১৩ সেপ্টেম্বর ১৯১৮- ৭ জানুয়ারি, ২০০৫] ছিলেন জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়রের তৃতীয় সন্তান এবং প্রথম মেয়ে। তিনি ছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির প্রথম বোন। মাত্র ২৩ বছর বয়সে ‘প্রি ফ্রন্টাল লোবোটমি’ তাঁকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অক্ষম করে দেয়। এ অসুস্থতাকেই কেনেডি পরিবারের প্রথম অভিশাপ মানা হয়। রোজমেরি কেনেডির মৃত্যু ২০০৫ সালে হলেও তাঁর অসুস্থতার ঘটনাটি ঘটে ১৯৪১ সালে। যেটি শেষ পর্যন্ত অক্ষম জীবনের অনেক ভোগান্তি দিয়ে মৃত্যুর কাছে পৌঁছে দেয়।

 

জোসেফ পি. কেনেডি জুনিয়র

লেফটেন্যান্ট জোসেফ পেট্রিক জো কেনেডি [২৫ জুলাই ১৯১৫- ১২ আগস্ট ১৯৪৪] ছিলেন আমেরিকান নেভির একজন জুনিয়র অফিসার। তিনি মূলত আমেরিকান নেভির বোম্বিং প্লেনের পাইলট ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন তাঁর প্লেনটি ইংলিশ চ্যানেলে পতিত হয় এবং মাত্র ২৯ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়। জোসেফ পি কেনেডি ছিলেন তৎকালীন হবু প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির বড় ভাই। মজার ব্যাপার হলো- বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র চেয়েছিলেন ভাইদের মধ্যে জো কেনেডিই যেন প্রেসিডেন্ট হন। কিন্তু যুদ্ধ চলাকালীন তাঁর হত্যাকান্ডের পর সব আশা-আকাক্সক্ষা গিয়ে পড়ল জন এফ কেনেডির ওপর।

 

প্যাট্রিক বলিভিয়ার কেনেডি

এই মৃত্যুটি অন্য সব মৃত্যুর চেয়ে আলাদা। বলা চলে, এ তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে অখ্যাত প্যাট্রিক বলিভিয়ার। অবশ্য অখ্যাত হওয়ার পেছনে যথেষ্ট কারণ রয়েছে। যে ছেলেটি পৃথিবীর আলো ভালোমতো দেখতেই পায়নি সে কী করে খ্যাতি অর্জন করবে? এমনটাই ঘটেছিল দুর্ভাগা প্যাট্রিক বলিভিয়ার ভাগ্যে। প্যাট্রিক ছিলেন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ছেলে। কিন্তু অপরিণত অবস্থায় জন্মগ্রহণ করা প্যাট্রিক মাত্র দুই দিন বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। আর ঘটনাটি ঘটেছিল তাঁর বাবার গুপ্ত হত্যার মাত্র তিন মাস আগে।

 

রবার্ট এফ কেনেডি

চেয়েছিলেন বড় ভাই জন এফ কেনেডির শূন্যস্থান দখল করবেন। আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছিলেন জন এফ কেনেডির ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডি। ডেমোক্র্যাটদের হয়ে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন রবার্ট এফ কেনেডি। আর ভাইয়ের গুপ্তহত্যা তাঁর জনপ্রিয়তায় সবচেয়ে বেশি সহায়ক হয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যের লিখন না যায় খন্ডন। ৪৬ বছর বয়সে লস অ্যাঞ্জেলেসে আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান তিনিও।

 

ডেভিড কেনেডি

রবার্ট এফ কেনেডির চতুর্থ ছেলে ডেভিড কেনেডি মাত্র ২৮ বছর বয়সেই পৃথিবীকে বিদায় জানিয়েছেন। তাঁর মৃত্যু হয়েছিল অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের কারণে। পাম বিচের একটি হোটেল কক্ষে ওষুধের ওভারডোজের কারণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ডেভিড কেনেডি। ফলে আরও একটি ট্র্যাজেডির শিকার হয় কেনেডি পরিবার।

 

প্যাট্রিক জে কেনেডি

এডওয়ার্ড কেনেডির ছেলে প্যাট্রিক জে কেনেডিও অপঘাতের শিকার। তিনি অবশ্য অন্যদের মতো দুর্ঘটনা বা বড় কোনো আঘাতের শিকার হননি। তিনি কিশোর বয়সেই ড্রাগসে আসক্ত হয়ে পড়েন, যা পরবর্তী সময়ে ভয়ানক আকার ধারণ করে এবং তাঁকে দীর্ঘদিন রিহ্যাব কাটাতে হয়।

 

এডওয়ার্ড এম কেনেডি

অভিশপ্ত কেনেডি পরিবারের আরেকটি দুর্ভাগ্যের নমুনা এডওয়ার্ড এম কেনেডির দুঃখজনক মৃত্যু। এডওয়ার্ড এম কেনেডি ছিলেন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ও রবার্ট এফ কেনেডির ভাই। তিনি ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের নির্বাচিত সিনেটর ছিলেন। এডওয়ার্ড এম কেনেডির মৃত্যু হয়েছিল গাড়ি দুর্ঘটনায়। চাপ্পাকুইড্ডিক দ্বীপের একটি ব্রিজ থেকে তাঁর গাড়িটি ছিটকে পানিতে পড়ে যায়। ১৯৬৯ সালের ১৮ জুলাই এ ঘটনাটি ঘটে। পরবর্তীতে ডুবে যাওয়া গাড়ি থেকে এডওয়ার্ড এম কেনেডিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাঁর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে কেনেডি পরিবারের পরপর তিন ভাইয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। যা তৎকালীন আমেরিকানদের মনে দারুণ দাগ কেটে গিয়েছিল।

 

মাইকেল কেনেডি

তিনি ছিলেন রবার্ট এফ কেনেডির ষষ্ঠ সন্তান। রবার্ট এফ কেনেডির অন্যান্য সন্তানের মতো তাঁর ভাগ্যেও স্বাভাবিক মৃত্যু জোটেনি। তিনি পৃথিবীর আলোয় বেঁচে ছিলেন ৩৯ বছর। অন্যদের মতো তাঁর মাঝেও আমেরিকানরা সম্ভাবনা আর আশার আলো খুঁজে পেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে পরিবারের নিত্য সঙ্গী, সেই পরিবারের হয়ে কি আর আশার ফুল হয়ে ফোটা যায়? আর তাই আশার ফুল হয়ে ফোটার আগেই ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর ৩৯ বছর বয়সে এক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় মাইকেল কেনেডির। স্পেনের কোলোতে একটি স্কি ইং এক্সিডেন্টের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করেন মাইকেল কেনেডি।

 

উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ

কেনেডি পরিবারের দুর্ভাগা তালিকার আরও একটি নাম উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ। তবে তাঁর অপঘাতটি নিয়তির নয়। বরং তিনি নিজেই এমন একটি ন্যক্কারজনক কান্ড ঘটিয়েছেন যার ফলে কেনেডি পরিবারের রীতিমতো নাক-কান কাটা যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল। ঘটনাটি ১৯৯১ সালের। ওই বছরের ডিসেম্বর মাসের ১১ তারিখে পাম বিচে একটা ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়ে বসেন উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ। সেখানে তিনি ৩০ বছর বয়সী এক নারীকে ধর্ষণ করেন; যা কেনেডি পরিবারের ঐতিহ্য, শিক্ষা আর আভিজাত্যের সঙ্গে কোনোভাবেই খাপ খায় না।

 

মেরি রিচার্ডসন কেনেডি

যুক্তরাষ্ট্রের রবার্ট এফ কেনেডির (জুনিয়র) স্ত্রী মেরি রিচার্ডসন কেনেডি (৫২) মারা যাওয়ার পর এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যু বলে চাপানোর চেষ্টা করা হলেও পরবর্তী সময়ে জানা যায় নিউইয়র্কের নিজের বাড়িতে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্য দিয়ে কেনেডি পরিবারের আরেক সদস্যের ক্ষেত্রেও আরও একটি অপমৃত্যু ঘটল। মাত্র তিন বছর আগে রবার্ট এফ কেনেডির ছোট চাচা টেড কেনেডি মস্তিষ্কের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

 

টেড কেনেডি

বোনের মৃত্যুর মাত্র দুই সপ্তাহ পর মৃত্যুবরণ করেন এডওয়ার্ড এম টেড কেনেডি। তাঁর মৃত্যুটি অপঘাতে না হলেও স্বাভাবিক ছিল না। তিনি মূলত মস্তিষ্কের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি ছিলেন ডেমোক্র্যাটদের আরও একজন বিখ্যাত রাজনীতিক এবং প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির সবচেয়ে ছোট ভাই।

 

জন এফ কেনেডি জুনিয়র

তিনি আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির একমাত্র ছেলে। জন এফ কেনেডি জুনিয়র [২৫ নভেম্বর ১৯৬০-১৬ জুলাই ১৯৯৯]। বাবার মতো আততায়ীর হাতে নিহত না হলেও জন এফ কেনেডি জুনিয়রের মৃত্যুও সাধারণ ছিল না। তিনি আমেরিকার একজন আইনবিদ, সমাজকর্মী এবং ম্যাগাজিন প্রকাশক হিসেবে খ্যাত ছিলেন। ১৯৯৯ সালের ১৬ জুলাই একটি বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান এই প্রেসিডেন্টপুত্র। একই দুর্ঘটনায় তাঁর স্ত্রী, শ্যালিকাও প্রাণ হারান। এর মাধ্যমে কেনেডি পরিবারের অভিশাপের আরেকটি ঘটনা দেখল বিশ্ব।

 

কারা কেনেডি

সিনিয়র এডওয়ার্ড এম টেড কেনেডির কন্যা কারা কেনেডির মৃত্যু হয় ২০১১ সালে। তিনি অবশ্য ৫১ বছর বেঁচেছিলেন। তবে স্বাভাবিক মৃত্যু জোটেনি তাঁর ভাগ্যেও। ২০০২ সালে তাঁর ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পড়ে। এরপর দীর্ঘদিন অসুস্থতায় ভোগেন তিনি। চিকিৎসা চলছিল ঠিকমতোই। কিন্তু এরপরও শেষ রক্ষা হয়নি। দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়েনি। অবশেষে ২০১১ সালে হার্ট অ্যাটাকের কারণে পৃথিবীকে বিদায় জানাতে বাধ্য হন কারা কেনেডি।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান
ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?
আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা