শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কেনেডি পরিবারের ট্র্যাজেডি

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি পরিবারের ট্র্যাজেডি

মার্কিন রাজনীতিতে ঐতিহ্যবাহী কেনেডি পরিবারের সদস্যদের অস্বাভাবিক মৃত্যু যেন ভাগ্যের লিখন। ১৯৪০-এর দশক থেকেই কঠিন রোগ আর দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর পাশাপাশি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়ে মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রের এই ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের অনেক সদস্য। যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি নিজেও ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র তিন বছরের মাথায় আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান।  তাঁর ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডিও ১৯৬৮ সালে প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন প্রার্থী হওয়ার পরই আততায়ীর হাতে নিহত হয়েছিলেন। কেনেডি পরিবারের এ দুর্ভাগা পরিণতির কারণে বিশ্বজুড়ে একে ‘কেনেডি ফ্যামিলি কার্স’ বা কেনেডি পরিবারের অভিশাপ নামে ডাকা হয়।  কেনেডি পরিবারের সেসব ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়ে আমাদের এ আয়োজন।

 

পুলিৎজার জয়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ১৯১৭ সালের ২৯ মে ম্যাসাচুসেটসের ব্র“কলিনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর আততায়ীর গুলিতে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন। তাঁর বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি এবং মা রোজ ফিটজেরাল্ড। কেনেডির বাবা ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। পরবর্তী সময়ে অর্থাৎ ১৯৩৭ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত তিনি ইংল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। জন এফ কেনেডি তাঁর জীবনের প্রথম ১০ বছর কাটান জন্মস্থান ব্র“কলিনেই। ১৯২৭ সালের সেপ্টেম্বরে সপরিবারে নিউইয়র্ক সিটির রিভারডেলে জন এফ কেনেডির নতুন ঠিকানা হয়। এর দুই বছর পর ব্রোঙ্কসভিলে। ১৯৩৬ সালের সেপ্টেম্বরে হার্ভার্ড কলেজে ভর্তির পর ১৯৪০ সালে কেনেডি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। পরের বছর তিনি ইউএস নেভিতে ইন্টিলিজেন্স অফিসার হিসেবে যোগ দেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সম্মুখ সমরে একবার তিনি  মারাত্মক আহত হয়েছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৫ সালের মার্চে তিনি সামরিক জীবন থেকে অবসর নিয়ে সাংবাদিকতা পেশায় নিযুক্ত হন। মেধাবী কেনেডি অল্প সময়ের মধ্যেই সাংবাদিক হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেন। এর কিছু দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাটিক দলে যোগ দেন এবং ১৯৪৬ সালে ‘হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ’ হিসেবে জয়লাভ করেন। পরের দুই বছরের মধ্যেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস ট্র–ম্যানের কাছের মানুষে পরিণত হন। ১৯৫২ সালে কেনেডি সিনেটের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে তাঁর অবস্থান আরও সুসংহত হয়ে ওঠে। ক্যারিয়ারের এ উত্থানের প্রাক্কালে ১৯৫৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জ্যাকুলিন লি বেভিয়ার নামের এক মহিলা সাংবাদিককে বিয়ে করেন কেনেডি। বিয়ের ঠিক পরপরই যুদ্ধের সময়ের পুরনো ব্যথাটি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। সেই ব্যথার কারণে দুবার অপারেশন করাতে হয়েছিল তাঁকে। হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি ‘প্রোফাইলস ইন ক্যারিজ’ নামে একটি বই লেখেন এবং ১৯৫৬ সালে এ বইটির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৬০ সালের ২ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ডেমোক্র্যাটিক দল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে নিজেকে ঘোষণা দেন কেনেডি। ১৯৬০ সালের সেই প্রেসিডেনসিয়াল নির্বাচনে তিনি রিপাবলিকান পার্টির শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী রিচার্ড নিক্সনকে পরাজিত করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। একজন রোমান ক্যাথলিক হিসেবে কেনেডিই ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট। একমাত্র পুলিৎজার পুরস্কার জয়ী প্রেসিডেন্টও তিনি। বে অব পিগস ইনভেশন [কিউবার ব্যর্থ সামরিক অভিযান], কিউবার মিসাইল সংকট, বার্লিন প্রাচীর নির্মাণ, স্পেসরেস, আফ্রিকান-আমেরিকান সিভিল রাইটস মুভমেন্ট তাঁর সংক্ষিপ্ত শাসনামলের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি। পাশাপাশি তিনি কম বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের  প্রেসিডেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থান অর্জন করেন। মাত্র ৪৩ বছর বয়সে কেনেডি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তাঁর আগে থিওডোর রুজভেল্ট ৪২ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন।  প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার মাত্র তিন  বছর পর ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাস স্টেটের ডালাসে সরকারি সফরকালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন কেনেডি।

 

আততায়ীর হাতে খুন

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার মাত্র তিন বছর পর ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাস স্টেটের ডালাসে সরকারি সফরকালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন কেনেডি। জন এফ কেনেডি তাঁর গোপন নিরাপত্তা বাহিনীর এক সদস্যের ছোড়া গুলিতে খুন হন। অস্ট্রেলিয়ার এক অবসরপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা এমন দাবি করেছেন। কেনেডির জীবনের ওপর নির্মিত তথ্যচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্রে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এ কথা বলেন অস্ট্রেলিয়ার ওই তদন্ত কর্মকর্তা কলিন ম্যাকলরেন।

‘জেএফকে : দ্য স্মকিং গান’ এবং ‘মরটাল এরর : দ্য শ্যুট দ্যাট কিলড জেএফকে’ শিরোনামে তৈরি প্রামাণ্যচিত্রে এ তথ্যের অবতারণা রয়েছে। কেনেডি হত্যার বিস্ফোরক আলামত নিয়ে লেখা হোয়ার্ড ডোনাহুর বই থেকে তারা দুজনেই একমত যে, জর্জ হিকি নামক এক গোপন নিরাপত্তাকর্মীর ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় কেনেডির। তবে ওই নিরাপত্তাকর্মী ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁকে গুলি করেনি, ভুলবশত গুলিটি গিয়ে তাঁর শরীরে বিদ্ধ হয়। তবে কেনেডির পরিকল্পিত গুপ্তঘাতক হারভে অসওল্ড প্রথম গুলি করেছিল। সেই গুপ্তঘাতককে লক্ষ্য করে কেনেডির নিরাপত্তাকর্মীর ছোড়া গুলিটিও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে কেনেডিকে আঘাত করে। আর এতেই তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত হয় বলে ম্যাকলরেনের বিশ্বাস।

 

রোজমেরি কেনেডি

রোজমেরি কেনেডি [১৩ সেপ্টেম্বর ১৯১৮- ৭ জানুয়ারি, ২০০৫] ছিলেন জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়রের তৃতীয় সন্তান এবং প্রথম মেয়ে। তিনি ছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির প্রথম বোন। মাত্র ২৩ বছর বয়সে ‘প্রি ফ্রন্টাল লোবোটমি’ তাঁকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অক্ষম করে দেয়। এ অসুস্থতাকেই কেনেডি পরিবারের প্রথম অভিশাপ মানা হয়। রোজমেরি কেনেডির মৃত্যু ২০০৫ সালে হলেও তাঁর অসুস্থতার ঘটনাটি ঘটে ১৯৪১ সালে। যেটি শেষ পর্যন্ত অক্ষম জীবনের অনেক ভোগান্তি দিয়ে মৃত্যুর কাছে পৌঁছে দেয়।

 

জোসেফ পি. কেনেডি জুনিয়র

লেফটেন্যান্ট জোসেফ পেট্রিক জো কেনেডি [২৫ জুলাই ১৯১৫- ১২ আগস্ট ১৯৪৪] ছিলেন আমেরিকান নেভির একজন জুনিয়র অফিসার। তিনি মূলত আমেরিকান নেভির বোম্বিং প্লেনের পাইলট ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন তাঁর প্লেনটি ইংলিশ চ্যানেলে পতিত হয় এবং মাত্র ২৯ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়। জোসেফ পি কেনেডি ছিলেন তৎকালীন হবু প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির বড় ভাই। মজার ব্যাপার হলো- বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র চেয়েছিলেন ভাইদের মধ্যে জো কেনেডিই যেন প্রেসিডেন্ট হন। কিন্তু যুদ্ধ চলাকালীন তাঁর হত্যাকান্ডের পর সব আশা-আকাক্সক্ষা গিয়ে পড়ল জন এফ কেনেডির ওপর।

 

প্যাট্রিক বলিভিয়ার কেনেডি

এই মৃত্যুটি অন্য সব মৃত্যুর চেয়ে আলাদা। বলা চলে, এ তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে অখ্যাত প্যাট্রিক বলিভিয়ার। অবশ্য অখ্যাত হওয়ার পেছনে যথেষ্ট কারণ রয়েছে। যে ছেলেটি পৃথিবীর আলো ভালোমতো দেখতেই পায়নি সে কী করে খ্যাতি অর্জন করবে? এমনটাই ঘটেছিল দুর্ভাগা প্যাট্রিক বলিভিয়ার ভাগ্যে। প্যাট্রিক ছিলেন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ছেলে। কিন্তু অপরিণত অবস্থায় জন্মগ্রহণ করা প্যাট্রিক মাত্র দুই দিন বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। আর ঘটনাটি ঘটেছিল তাঁর বাবার গুপ্ত হত্যার মাত্র তিন মাস আগে।

 

রবার্ট এফ কেনেডি

চেয়েছিলেন বড় ভাই জন এফ কেনেডির শূন্যস্থান দখল করবেন। আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছিলেন জন এফ কেনেডির ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডি। ডেমোক্র্যাটদের হয়ে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন রবার্ট এফ কেনেডি। আর ভাইয়ের গুপ্তহত্যা তাঁর জনপ্রিয়তায় সবচেয়ে বেশি সহায়ক হয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যের লিখন না যায় খন্ডন। ৪৬ বছর বয়সে লস অ্যাঞ্জেলেসে আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান তিনিও।

 

ডেভিড কেনেডি

রবার্ট এফ কেনেডির চতুর্থ ছেলে ডেভিড কেনেডি মাত্র ২৮ বছর বয়সেই পৃথিবীকে বিদায় জানিয়েছেন। তাঁর মৃত্যু হয়েছিল অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের কারণে। পাম বিচের একটি হোটেল কক্ষে ওষুধের ওভারডোজের কারণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ডেভিড কেনেডি। ফলে আরও একটি ট্র্যাজেডির শিকার হয় কেনেডি পরিবার।

 

প্যাট্রিক জে কেনেডি

এডওয়ার্ড কেনেডির ছেলে প্যাট্রিক জে কেনেডিও অপঘাতের শিকার। তিনি অবশ্য অন্যদের মতো দুর্ঘটনা বা বড় কোনো আঘাতের শিকার হননি। তিনি কিশোর বয়সেই ড্রাগসে আসক্ত হয়ে পড়েন, যা পরবর্তী সময়ে ভয়ানক আকার ধারণ করে এবং তাঁকে দীর্ঘদিন রিহ্যাব কাটাতে হয়।

 

এডওয়ার্ড এম কেনেডি

অভিশপ্ত কেনেডি পরিবারের আরেকটি দুর্ভাগ্যের নমুনা এডওয়ার্ড এম কেনেডির দুঃখজনক মৃত্যু। এডওয়ার্ড এম কেনেডি ছিলেন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ও রবার্ট এফ কেনেডির ভাই। তিনি ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের নির্বাচিত সিনেটর ছিলেন। এডওয়ার্ড এম কেনেডির মৃত্যু হয়েছিল গাড়ি দুর্ঘটনায়। চাপ্পাকুইড্ডিক দ্বীপের একটি ব্রিজ থেকে তাঁর গাড়িটি ছিটকে পানিতে পড়ে যায়। ১৯৬৯ সালের ১৮ জুলাই এ ঘটনাটি ঘটে। পরবর্তীতে ডুবে যাওয়া গাড়ি থেকে এডওয়ার্ড এম কেনেডিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাঁর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে কেনেডি পরিবারের পরপর তিন ভাইয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। যা তৎকালীন আমেরিকানদের মনে দারুণ দাগ কেটে গিয়েছিল।

 

মাইকেল কেনেডি

তিনি ছিলেন রবার্ট এফ কেনেডির ষষ্ঠ সন্তান। রবার্ট এফ কেনেডির অন্যান্য সন্তানের মতো তাঁর ভাগ্যেও স্বাভাবিক মৃত্যু জোটেনি। তিনি পৃথিবীর আলোয় বেঁচে ছিলেন ৩৯ বছর। অন্যদের মতো তাঁর মাঝেও আমেরিকানরা সম্ভাবনা আর আশার আলো খুঁজে পেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে পরিবারের নিত্য সঙ্গী, সেই পরিবারের হয়ে কি আর আশার ফুল হয়ে ফোটা যায়? আর তাই আশার ফুল হয়ে ফোটার আগেই ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর ৩৯ বছর বয়সে এক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় মাইকেল কেনেডির। স্পেনের কোলোতে একটি স্কি ইং এক্সিডেন্টের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করেন মাইকেল কেনেডি।

 

উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ

কেনেডি পরিবারের দুর্ভাগা তালিকার আরও একটি নাম উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ। তবে তাঁর অপঘাতটি নিয়তির নয়। বরং তিনি নিজেই এমন একটি ন্যক্কারজনক কান্ড ঘটিয়েছেন যার ফলে কেনেডি পরিবারের রীতিমতো নাক-কান কাটা যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল। ঘটনাটি ১৯৯১ সালের। ওই বছরের ডিসেম্বর মাসের ১১ তারিখে পাম বিচে একটা ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়ে বসেন উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ। সেখানে তিনি ৩০ বছর বয়সী এক নারীকে ধর্ষণ করেন; যা কেনেডি পরিবারের ঐতিহ্য, শিক্ষা আর আভিজাত্যের সঙ্গে কোনোভাবেই খাপ খায় না।

 

মেরি রিচার্ডসন কেনেডি

যুক্তরাষ্ট্রের রবার্ট এফ কেনেডির (জুনিয়র) স্ত্রী মেরি রিচার্ডসন কেনেডি (৫২) মারা যাওয়ার পর এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যু বলে চাপানোর চেষ্টা করা হলেও পরবর্তী সময়ে জানা যায় নিউইয়র্কের নিজের বাড়িতে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্য দিয়ে কেনেডি পরিবারের আরেক সদস্যের ক্ষেত্রেও আরও একটি অপমৃত্যু ঘটল। মাত্র তিন বছর আগে রবার্ট এফ কেনেডির ছোট চাচা টেড কেনেডি মস্তিষ্কের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

 

টেড কেনেডি

বোনের মৃত্যুর মাত্র দুই সপ্তাহ পর মৃত্যুবরণ করেন এডওয়ার্ড এম টেড কেনেডি। তাঁর মৃত্যুটি অপঘাতে না হলেও স্বাভাবিক ছিল না। তিনি মূলত মস্তিষ্কের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি ছিলেন ডেমোক্র্যাটদের আরও একজন বিখ্যাত রাজনীতিক এবং প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির সবচেয়ে ছোট ভাই।

 

জন এফ কেনেডি জুনিয়র

তিনি আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির একমাত্র ছেলে। জন এফ কেনেডি জুনিয়র [২৫ নভেম্বর ১৯৬০-১৬ জুলাই ১৯৯৯]। বাবার মতো আততায়ীর হাতে নিহত না হলেও জন এফ কেনেডি জুনিয়রের মৃত্যুও সাধারণ ছিল না। তিনি আমেরিকার একজন আইনবিদ, সমাজকর্মী এবং ম্যাগাজিন প্রকাশক হিসেবে খ্যাত ছিলেন। ১৯৯৯ সালের ১৬ জুলাই একটি বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান এই প্রেসিডেন্টপুত্র। একই দুর্ঘটনায় তাঁর স্ত্রী, শ্যালিকাও প্রাণ হারান। এর মাধ্যমে কেনেডি পরিবারের অভিশাপের আরেকটি ঘটনা দেখল বিশ্ব।

 

কারা কেনেডি

সিনিয়র এডওয়ার্ড এম টেড কেনেডির কন্যা কারা কেনেডির মৃত্যু হয় ২০১১ সালে। তিনি অবশ্য ৫১ বছর বেঁচেছিলেন। তবে স্বাভাবিক মৃত্যু জোটেনি তাঁর ভাগ্যেও। ২০০২ সালে তাঁর ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পড়ে। এরপর দীর্ঘদিন অসুস্থতায় ভোগেন তিনি। চিকিৎসা চলছিল ঠিকমতোই। কিন্তু এরপরও শেষ রক্ষা হয়নি। দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়েনি। অবশেষে ২০১১ সালে হার্ট অ্যাটাকের কারণে পৃথিবীকে বিদায় জানাতে বাধ্য হন কারা কেনেডি।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ