শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কেনেডি পরিবারের ট্র্যাজেডি

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি পরিবারের ট্র্যাজেডি

মার্কিন রাজনীতিতে ঐতিহ্যবাহী কেনেডি পরিবারের সদস্যদের অস্বাভাবিক মৃত্যু যেন ভাগ্যের লিখন। ১৯৪০-এর দশক থেকেই কঠিন রোগ আর দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুর পাশাপাশি রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়ে মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রের এই ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক পরিবারের অনেক সদস্য। যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি নিজেও ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র তিন বছরের মাথায় আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান।  তাঁর ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডিও ১৯৬৮ সালে প্রেসিডেন্ট পদে মনোনয়ন প্রার্থী হওয়ার পরই আততায়ীর হাতে নিহত হয়েছিলেন। কেনেডি পরিবারের এ দুর্ভাগা পরিণতির কারণে বিশ্বজুড়ে একে ‘কেনেডি ফ্যামিলি কার্স’ বা কেনেডি পরিবারের অভিশাপ নামে ডাকা হয়।  কেনেডি পরিবারের সেসব ট্র্যাজিক ঘটনা নিয়ে আমাদের এ আয়োজন।

 

পুলিৎজার জয়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ১৯১৭ সালের ২৯ মে ম্যাসাচুসেটসের ব্র“কলিনে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর আততায়ীর গুলিতে নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে ছিলেন। তাঁর বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি এবং মা রোজ ফিটজেরাল্ড। কেনেডির বাবা ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। পরবর্তী সময়ে অর্থাৎ ১৯৩৭ থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত তিনি ইংল্যান্ডে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। জন এফ কেনেডি তাঁর জীবনের প্রথম ১০ বছর কাটান জন্মস্থান ব্র“কলিনেই। ১৯২৭ সালের সেপ্টেম্বরে সপরিবারে নিউইয়র্ক সিটির রিভারডেলে জন এফ কেনেডির নতুন ঠিকানা হয়। এর দুই বছর পর ব্রোঙ্কসভিলে। ১৯৩৬ সালের সেপ্টেম্বরে হার্ভার্ড কলেজে ভর্তির পর ১৯৪০ সালে কেনেডি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। পরের বছর তিনি ইউএস নেভিতে ইন্টিলিজেন্স অফিসার হিসেবে যোগ দেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। সম্মুখ সমরে একবার তিনি  মারাত্মক আহত হয়েছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৫ সালের মার্চে তিনি সামরিক জীবন থেকে অবসর নিয়ে সাংবাদিকতা পেশায় নিযুক্ত হন। মেধাবী কেনেডি অল্প সময়ের মধ্যেই সাংবাদিক হিসেবে ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেন। এর কিছু দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাটিক দলে যোগ দেন এবং ১৯৪৬ সালে ‘হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ’ হিসেবে জয়লাভ করেন। পরের দুই বছরের মধ্যেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট হ্যারি এস ট্র–ম্যানের কাছের মানুষে পরিণত হন। ১৯৫২ সালে কেনেডি সিনেটের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে তাঁর অবস্থান আরও সুসংহত হয়ে ওঠে। ক্যারিয়ারের এ উত্থানের প্রাক্কালে ১৯৫৩ সালের ১২ সেপ্টেম্বর জ্যাকুলিন লি বেভিয়ার নামের এক মহিলা সাংবাদিককে বিয়ে করেন কেনেডি। বিয়ের ঠিক পরপরই যুদ্ধের সময়ের পুরনো ব্যথাটি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। সেই ব্যথার কারণে দুবার অপারেশন করাতে হয়েছিল তাঁকে। হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় তিনি ‘প্রোফাইলস ইন ক্যারিজ’ নামে একটি বই লেখেন এবং ১৯৫৬ সালে এ বইটির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৬০ সালের ২ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে ডেমোক্র্যাটিক দল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে নিজেকে ঘোষণা দেন কেনেডি। ১৯৬০ সালের সেই প্রেসিডেনসিয়াল নির্বাচনে তিনি রিপাবলিকান পার্টির শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী রিচার্ড নিক্সনকে পরাজিত করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। একজন রোমান ক্যাথলিক হিসেবে কেনেডিই ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট। একমাত্র পুলিৎজার পুরস্কার জয়ী প্রেসিডেন্টও তিনি। বে অব পিগস ইনভেশন [কিউবার ব্যর্থ সামরিক অভিযান], কিউবার মিসাইল সংকট, বার্লিন প্রাচীর নির্মাণ, স্পেসরেস, আফ্রিকান-আমেরিকান সিভিল রাইটস মুভমেন্ট তাঁর সংক্ষিপ্ত শাসনামলের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলি। পাশাপাশি তিনি কম বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের  প্রেসিডেন্ট হওয়ার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থান অর্জন করেন। মাত্র ৪৩ বছর বয়সে কেনেডি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তাঁর আগে থিওডোর রুজভেল্ট ৪২ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন।  প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার মাত্র তিন  বছর পর ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাস স্টেটের ডালাসে সরকারি সফরকালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন কেনেডি।

 

আততায়ীর হাতে খুন

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার মাত্র তিন বছর পর ১৯৬৩ সালের ২২ নভেম্বর টেক্সাস স্টেটের ডালাসে সরকারি সফরকালে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন কেনেডি। জন এফ কেনেডি তাঁর গোপন নিরাপত্তা বাহিনীর এক সদস্যের ছোড়া গুলিতে খুন হন। অস্ট্রেলিয়ার এক অবসরপ্রাপ্ত তদন্ত কর্মকর্তা এমন দাবি করেছেন। কেনেডির জীবনের ওপর নির্মিত তথ্যচিত্র ও প্রামাণ্যচিত্রে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় এ কথা বলেন অস্ট্রেলিয়ার ওই তদন্ত কর্মকর্তা কলিন ম্যাকলরেন।

‘জেএফকে : দ্য স্মকিং গান’ এবং ‘মরটাল এরর : দ্য শ্যুট দ্যাট কিলড জেএফকে’ শিরোনামে তৈরি প্রামাণ্যচিত্রে এ তথ্যের অবতারণা রয়েছে। কেনেডি হত্যার বিস্ফোরক আলামত নিয়ে লেখা হোয়ার্ড ডোনাহুর বই থেকে তারা দুজনেই একমত যে, জর্জ হিকি নামক এক গোপন নিরাপত্তাকর্মীর ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় কেনেডির। তবে ওই নিরাপত্তাকর্মী ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁকে গুলি করেনি, ভুলবশত গুলিটি গিয়ে তাঁর শরীরে বিদ্ধ হয়। তবে কেনেডির পরিকল্পিত গুপ্তঘাতক হারভে অসওল্ড প্রথম গুলি করেছিল। সেই গুপ্তঘাতককে লক্ষ্য করে কেনেডির নিরাপত্তাকর্মীর ছোড়া গুলিটিও লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে কেনেডিকে আঘাত করে। আর এতেই তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত হয় বলে ম্যাকলরেনের বিশ্বাস।

 

রোজমেরি কেনেডি

রোজমেরি কেনেডি [১৩ সেপ্টেম্বর ১৯১৮- ৭ জানুয়ারি, ২০০৫] ছিলেন জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়রের তৃতীয় সন্তান এবং প্রথম মেয়ে। তিনি ছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির প্রথম বোন। মাত্র ২৩ বছর বয়সে ‘প্রি ফ্রন্টাল লোবোটমি’ তাঁকে শারীরিক ও মানসিকভাবে অক্ষম করে দেয়। এ অসুস্থতাকেই কেনেডি পরিবারের প্রথম অভিশাপ মানা হয়। রোজমেরি কেনেডির মৃত্যু ২০০৫ সালে হলেও তাঁর অসুস্থতার ঘটনাটি ঘটে ১৯৪১ সালে। যেটি শেষ পর্যন্ত অক্ষম জীবনের অনেক ভোগান্তি দিয়ে মৃত্যুর কাছে পৌঁছে দেয়।

 

জোসেফ পি. কেনেডি জুনিয়র

লেফটেন্যান্ট জোসেফ পেট্রিক জো কেনেডি [২৫ জুলাই ১৯১৫- ১২ আগস্ট ১৯৪৪] ছিলেন আমেরিকান নেভির একজন জুনিয়র অফিসার। তিনি মূলত আমেরিকান নেভির বোম্বিং প্লেনের পাইলট ছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন তাঁর প্লেনটি ইংলিশ চ্যানেলে পতিত হয় এবং মাত্র ২৯ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়। জোসেফ পি কেনেডি ছিলেন তৎকালীন হবু প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির বড় ভাই। মজার ব্যাপার হলো- বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র চেয়েছিলেন ভাইদের মধ্যে জো কেনেডিই যেন প্রেসিডেন্ট হন। কিন্তু যুদ্ধ চলাকালীন তাঁর হত্যাকান্ডের পর সব আশা-আকাক্সক্ষা গিয়ে পড়ল জন এফ কেনেডির ওপর।

 

প্যাট্রিক বলিভিয়ার কেনেডি

এই মৃত্যুটি অন্য সব মৃত্যুর চেয়ে আলাদা। বলা চলে, এ তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে অখ্যাত প্যাট্রিক বলিভিয়ার। অবশ্য অখ্যাত হওয়ার পেছনে যথেষ্ট কারণ রয়েছে। যে ছেলেটি পৃথিবীর আলো ভালোমতো দেখতেই পায়নি সে কী করে খ্যাতি অর্জন করবে? এমনটাই ঘটেছিল দুর্ভাগা প্যাট্রিক বলিভিয়ার ভাগ্যে। প্যাট্রিক ছিলেন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ছেলে। কিন্তু অপরিণত অবস্থায় জন্মগ্রহণ করা প্যাট্রিক মাত্র দুই দিন বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। আর ঘটনাটি ঘটেছিল তাঁর বাবার গুপ্ত হত্যার মাত্র তিন মাস আগে।

 

রবার্ট এফ কেনেডি

চেয়েছিলেন বড় ভাই জন এফ কেনেডির শূন্যস্থান দখল করবেন। আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছিলেন জন এফ কেনেডির ছোট ভাই রবার্ট এফ কেনেডি। ডেমোক্র্যাটদের হয়ে পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন রবার্ট এফ কেনেডি। আর ভাইয়ের গুপ্তহত্যা তাঁর জনপ্রিয়তায় সবচেয়ে বেশি সহায়ক হয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যের লিখন না যায় খন্ডন। ৪৬ বছর বয়সে লস অ্যাঞ্জেলেসে আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান তিনিও।

 

ডেভিড কেনেডি

রবার্ট এফ কেনেডির চতুর্থ ছেলে ডেভিড কেনেডি মাত্র ২৮ বছর বয়সেই পৃথিবীকে বিদায় জানিয়েছেন। তাঁর মৃত্যু হয়েছিল অতিরিক্ত ওষুধ সেবনের কারণে। পাম বিচের একটি হোটেল কক্ষে ওষুধের ওভারডোজের কারণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন ডেভিড কেনেডি। ফলে আরও একটি ট্র্যাজেডির শিকার হয় কেনেডি পরিবার।

 

প্যাট্রিক জে কেনেডি

এডওয়ার্ড কেনেডির ছেলে প্যাট্রিক জে কেনেডিও অপঘাতের শিকার। তিনি অবশ্য অন্যদের মতো দুর্ঘটনা বা বড় কোনো আঘাতের শিকার হননি। তিনি কিশোর বয়সেই ড্রাগসে আসক্ত হয়ে পড়েন, যা পরবর্তী সময়ে ভয়ানক আকার ধারণ করে এবং তাঁকে দীর্ঘদিন রিহ্যাব কাটাতে হয়।

 

এডওয়ার্ড এম কেনেডি

অভিশপ্ত কেনেডি পরিবারের আরেকটি দুর্ভাগ্যের নমুনা এডওয়ার্ড এম কেনেডির দুঃখজনক মৃত্যু। এডওয়ার্ড এম কেনেডি ছিলেন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ও রবার্ট এফ কেনেডির ভাই। তিনি ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের নির্বাচিত সিনেটর ছিলেন। এডওয়ার্ড এম কেনেডির মৃত্যু হয়েছিল গাড়ি দুর্ঘটনায়। চাপ্পাকুইড্ডিক দ্বীপের একটি ব্রিজ থেকে তাঁর গাড়িটি ছিটকে পানিতে পড়ে যায়। ১৯৬৯ সালের ১৮ জুলাই এ ঘটনাটি ঘটে। পরবর্তীতে ডুবে যাওয়া গাড়ি থেকে এডওয়ার্ড এম কেনেডিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাঁর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে কেনেডি পরিবারের পরপর তিন ভাইয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। যা তৎকালীন আমেরিকানদের মনে দারুণ দাগ কেটে গিয়েছিল।

 

মাইকেল কেনেডি

তিনি ছিলেন রবার্ট এফ কেনেডির ষষ্ঠ সন্তান। রবার্ট এফ কেনেডির অন্যান্য সন্তানের মতো তাঁর ভাগ্যেও স্বাভাবিক মৃত্যু জোটেনি। তিনি পৃথিবীর আলোয় বেঁচে ছিলেন ৩৯ বছর। অন্যদের মতো তাঁর মাঝেও আমেরিকানরা সম্ভাবনা আর আশার আলো খুঁজে পেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে পরিবারের নিত্য সঙ্গী, সেই পরিবারের হয়ে কি আর আশার ফুল হয়ে ফোটা যায়? আর তাই আশার ফুল হয়ে ফোটার আগেই ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর ৩৯ বছর বয়সে এক দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় মাইকেল কেনেডির। স্পেনের কোলোতে একটি স্কি ইং এক্সিডেন্টের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করেন মাইকেল কেনেডি।

 

উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ

কেনেডি পরিবারের দুর্ভাগা তালিকার আরও একটি নাম উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ। তবে তাঁর অপঘাতটি নিয়তির নয়। বরং তিনি নিজেই এমন একটি ন্যক্কারজনক কান্ড ঘটিয়েছেন যার ফলে কেনেডি পরিবারের রীতিমতো নাক-কান কাটা যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল। ঘটনাটি ১৯৯১ সালের। ওই বছরের ডিসেম্বর মাসের ১১ তারিখে পাম বিচে একটা ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়ে বসেন উইলিয়াম কেনেডি স্মিথ। সেখানে তিনি ৩০ বছর বয়সী এক নারীকে ধর্ষণ করেন; যা কেনেডি পরিবারের ঐতিহ্য, শিক্ষা আর আভিজাত্যের সঙ্গে কোনোভাবেই খাপ খায় না।

 

মেরি রিচার্ডসন কেনেডি

যুক্তরাষ্ট্রের রবার্ট এফ কেনেডির (জুনিয়র) স্ত্রী মেরি রিচার্ডসন কেনেডি (৫২) মারা যাওয়ার পর এটিকে স্বাভাবিক মৃত্যু বলে চাপানোর চেষ্টা করা হলেও পরবর্তী সময়ে জানা যায় নিউইয়র্কের নিজের বাড়িতে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্য দিয়ে কেনেডি পরিবারের আরেক সদস্যের ক্ষেত্রেও আরও একটি অপমৃত্যু ঘটল। মাত্র তিন বছর আগে রবার্ট এফ কেনেডির ছোট চাচা টেড কেনেডি মস্তিষ্কের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

 

টেড কেনেডি

বোনের মৃত্যুর মাত্র দুই সপ্তাহ পর মৃত্যুবরণ করেন এডওয়ার্ড এম টেড কেনেডি। তাঁর মৃত্যুটি অপঘাতে না হলেও স্বাভাবিক ছিল না। তিনি মূলত মস্তিষ্কের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তিনি ছিলেন ডেমোক্র্যাটদের আরও একজন বিখ্যাত রাজনীতিক এবং প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির সবচেয়ে ছোট ভাই।

 

জন এফ কেনেডি জুনিয়র

তিনি আমেরিকার ৩৫তম প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির একমাত্র ছেলে। জন এফ কেনেডি জুনিয়র [২৫ নভেম্বর ১৯৬০-১৬ জুলাই ১৯৯৯]। বাবার মতো আততায়ীর হাতে নিহত না হলেও জন এফ কেনেডি জুনিয়রের মৃত্যুও সাধারণ ছিল না। তিনি আমেরিকার একজন আইনবিদ, সমাজকর্মী এবং ম্যাগাজিন প্রকাশক হিসেবে খ্যাত ছিলেন। ১৯৯৯ সালের ১৬ জুলাই একটি বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান এই প্রেসিডেন্টপুত্র। একই দুর্ঘটনায় তাঁর স্ত্রী, শ্যালিকাও প্রাণ হারান। এর মাধ্যমে কেনেডি পরিবারের অভিশাপের আরেকটি ঘটনা দেখল বিশ্ব।

 

কারা কেনেডি

সিনিয়র এডওয়ার্ড এম টেড কেনেডির কন্যা কারা কেনেডির মৃত্যু হয় ২০১১ সালে। তিনি অবশ্য ৫১ বছর বেঁচেছিলেন। তবে স্বাভাবিক মৃত্যু জোটেনি তাঁর ভাগ্যেও। ২০০২ সালে তাঁর ফুসফুসে ক্যান্সার ধরা পড়ে। এরপর দীর্ঘদিন অসুস্থতায় ভোগেন তিনি। চিকিৎসা চলছিল ঠিকমতোই। কিন্তু এরপরও শেষ রক্ষা হয়নি। দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়েনি। অবশেষে ২০১১ সালে হার্ট অ্যাটাকের কারণে পৃথিবীকে বিদায় জানাতে বাধ্য হন কারা কেনেডি।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

এই মাত্র | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন