শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

নিলাম কাণ্ড

প্রিন্ট ভার্সন
নিলাম কাণ্ড

নিলামে ওঠে নানা ধরনের দুর্লভ জিনিসপত্র। যারা এসব কেনেন তারা আবার পরোয়া করেন না টাকার। দাম যতই হোক- সেটা কিনেই তবে ফেরেন ঘরে। বিশ্বজুড়ে নিলামে বিক্রি হতে দেখা গেছে অদ্ভুত সব তৈজসপত্র। সম্প্রতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি রোলেক্স ঘড়ি বিক্রি হয় ২ কোটি টাকায়। এমনকি নিলামে ওঠে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পরিহিত জ্যাকেটও।  এমন সব নিলামকা- নিয়ে আজকের রকমারি।  লিখেছেন- আবদুল কাদের

 

২ কোটি টাকায় বিক্রি রোলেক্সের ঘড়ি

মানব সভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ হলো- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। সেই ভয়াবহ যুদ্ধের রাতে নাৎসি স্তালাগ লাফট থ্রি যুদ্ধবন্দি শিবির থেকে পালিয়ে যায় পশ্চিমা মিত্রবাহিনীর একদল সেনা। যাদের একজন ব্রিটিশ নাগরিক জেরাল্ড ইমেসন। তার হাতে ছিল রোলেক্সের ঘড়ি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সেই সময় সেনার ব্যবহৃত ঘড়িই সম্প্রতি নিলামে বিক্রি হয়েছে। ৯ জুন ঘড়িটি নিলামে তুলেছিল ব্রিটিশ নিলাম কোম্পানি ক্রিস্টি। ঘড়িটির দাম ওঠে ১ লাখ ৮৯ হাজার ডলার। এ হিসাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী ঘড়িটির মূল্য বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় ১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জেরাল্ড ইমেসন ব্যবহারের জন্য সুইজারল্যান্ডের রোলেক্স থেকে ঘড়িটি অর্ডার করেছিলেন। যুদ্ধকালীন তিনি ও তার মিত্র বাহিনীর অনেক সেনা জার্মানির যুদ্ধশিবিরে বন্দি ছিলেন। ১৯৪৪ সালের ২৪ মার্চ শিবির থেকে পালানোর সময় তার হাতে ছিল সেই রোলেক্সের ঘড়িটি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সে সময় বন্দিশিবির থেকে নিজে এবং সবাইকে মুক্ত করার পরিকল্পনায় এ ঘড়িটি সাহায্য করেছিল। সময়ের সঠিক তথ্য তখন এত বেশি গুরুত্ব থাকায় রেডক্রসের মাধ্যমে ঘড়িটি বন্দিশিবিরে পৌঁছানো হয়েছিল। পরিকল্পনামাফিক প্রাথমিকভাবে ৭২ জন পালাতে সক্ষম হলেও পালাতে পারেননি জেরাল্ড ইসেমন। ১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আরেকটি বন্দিশিবির থেকে ইমেসনকে মুক্ত করা হয়।  সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার সেই ঘড়িটির নিলাম ডাকা হয়েছিল।

 

২৩৩ কোটি টাকায় ডাইনোসরের কঙ্কাল

লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে ডাইনোসর বাস করত। ধারণা করা হয়, প্রায় ১৫০ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে ছিল তাদের বসবাস। জানা যায়, গত ১০০ বছরে অর্থাৎ ১৯০২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মাটি খুঁড়ে মাত্র ৫০টি কঙ্কাল উদ্ধার করা গেছে। এসব কঙ্কালের মধ্যে ১৯৭৭ সালে স্যু নামে একটি ডাইনোসরের কঙ্কাল নিলামে তোলা হয়েছিল, যার দাম উঠেছিল ৬১ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ২০০ টাকা। আর এবার স্ট্যান নামের ওই টি-রেক্স বা টাইনোসরের কঙ্কালটির উচ্চতা ৪ মিটার এবং প্রস্থে ৪০ ফুট। তার খুলি এবং ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হয়তো অন্য কোনো টাইনোসরের সঙ্গে মারামারি করতে গিয়েই প্রাণ হারায় ডাইনোসরটি। নিউইয়র্ক শহরে নিলামটি যখন শুরু হয়, তখন প্রথম ২ মিনিটেই দর উঠেছিল ৬৬ কোটি ৫১ হাজার টাকা। পরের পনেরো মিনিটের মধ্যে মাত্র তিনজন ছাড়া আর কোনো খদ্দের নিলাম ডাকেননি। ততক্ষণে এর দর যা উঠেছে, তা কল্পনারও অতীত। শেষ পর্যন্ত ২৩৩ কোটি ২১ লাখ ২৬ হাজার ১৪০ টাকা দিয়ে এই ডাইনোসরের কঙ্কাল কিনেছেন এক বিজেতা।

 

নিলামে জেলেনস্কির জ্যাকেট

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত মানুষের একজন ভলোদিমির জেলেনস্কি। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সামনে থেকে, তাতেই অনেকের কাছে ‘তারকা’ বনে যান ইউক্রেনের এই প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কির সেই ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়েই ইংল্যান্ডে তহবিল সংগ্রহে নেমেছে ইউক্রেনের দূতাবাস। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোর আবেদন জানিয়ে তহবিল সংগ্রহ শুরু হয়েছে লন্ডনে। তহবিল সংগ্রহ কর্মসূচির নাম দেওয়া হয় ‘সাহসী ইউক্রেন’। সেখানেই বিক্রি হয়েছে জেলেনস্কির ব্যবহৃত চকোলেট রঙের পশমের জ্যাকেটটি।  সাদামাটা পশমের জ্যাকেটটির দাম ওঠে ১ লাখ ১০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৯৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৯ টাকা। জ্যাকেটটিতে রয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর। তিনি যে জ্যাকেটটি ব্যবহার করেছেন, তার ছাপও স্পষ্ট।

 

হুইস্কি বোতলের এত দাম!

১.১ মিলিয়ন ডলার

মদের বোতলের দাম ৯৫ লাখ টাকা! ২০১৮ সালে স্কটল্যান্ডে এমনি একটি মদের বোতল নিলামে ওঠে। অক্টোবরের ওই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছিল স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গের বনহ্যামে। সেখানে পুরনো বোতলটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১.১ মিলিয়ন ডলার। বাংলা টাকায় প্রায় ৯৫ লাখ টাকা। ১৯২৬ সালের পর নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে ব্যয়বহুল হুইস্কির বোতল এটি। নিলামকারী সংস্থা জানায়, বোতলটি ২৪টির একটি সীমিত সংস্করণের একটি, যদিও বনহ্যামসে সেই স্বল্প সংস্করণের মধ্যে কয়টি অবশিষ্ট রয়েছে তা এখনো অজানা। তবে বোতলটি একই বছরের নিলামে ওঠা আরেকটি বোতলের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল।  এর আগে হংকংয়ে এক নিলাম অনুষ্ঠানে পুরনো এক বোতল হুইস্কি বিক্রি হয়েছিল ১ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি দামে।

সেই ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত জার্সি

৯৩ লাখ ডলার

কিংবদন্তি ফুটবল তারকা দিয়াগো ম্যারাডোনা; ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মহাতারকা। সেই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জন্য তিনি জগদ্বিখ্যাত। গত এপ্রিলে ম্যারাডোনার পরিহিত ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জার্সিটি নিলামে তোলে নিলাম সংস্থা সোথবি। ওই সময় ম্যারাডোনার পরিহিত জার্সিটিই রেকর্ড ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয়। এক বিবৃতিতে সোথবির কর্মকর্তা ব্রাহম ওয়াচার বলেন, ঐতিহাসিক এই জার্সিটি শুধু খেলাধুলার ইতিহাসে নয়, বরং বিংশ শতাব্দীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ১৯৮৬ সালের কোয়ার্টার ফাইনালের ওই ম্যাচ শেষে ম্যারাডোনা জার্সিটি বদল করেছিলেন ২-১ গোলে হেরে যাওয়া প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডের ফুটবলার স্টিভ হজের সঙ্গে। এরপর থেকে জার্সিটি তার কাছেই সংরক্ষিত ছিল। ম্যাক্সিকো শহরের অ্যাজটেক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচে ম্যারাডোনার দেওয়া দুই গোলের একটি ‘কুখ্যাত’ গোলের খ্যাতি লাভ করে। বিরতির পরপর ফ্লিকে উড়ে আসা একটি বল দ্রুততার সঙ্গে ইংল্যান্ডের রক্ষণে ঢুকে তাদের গোলরক্ষক পিটার শিল্টনকে বোকা বানিয়ে জালে জড়িয়ে দেন ম্যারাডোনা। এ সময় রক্ষণে থাকা হজ তাকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হন। পরে ম্যারাডোনা বলেছিলেন, গোলটির অর্ধেক তার মাথা এবং বাকি অর্ধেক ‘ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়া লেগে’ হয়েছে।

 

৩ হাজার বছরের পুরনো ভাস্কর্য

৩১ মিলিয়ন ডলার

২০১৮ সালে নিউইয়র্কে বিরল এক অ্যাসিরিয় ভাস্কর্য নিলামে তোলা হয়েছিল। কথিত আছে, প্রায় ৩ হাজার বছরের পুরনো ওই ভাস্কর্যটি অ্যাসিরিয় সাম্রাজ্যের প্রতীক। যেখানে রাজা দ্বিতীয় আশুর্নাসিরপাল দেবতাকে চিত্রিত করা হয়েছে। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে ইরাকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা খনন করে জিপসামের শক্ত স্ল্যাবটি আবিষ্কার করেন। প্রাচীন এই ভাস্কর্যটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে প্রায় ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ২৮৮ কোটি টাকা। পৃথিবীর ইতিহাসে অ্যাসিরিয়ান শিল্পের সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড গড়ে জিপসামে নির্মিত প্রাচীন এই শিল্পকর্মটি। এর আগে নিলামে অ্যাসিরিয় আরেকটি ভাস্কর্যের সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৯৩ কোটি টাকা। নিলামের আগে, ইরাকি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ভাস্কর্যটিকে ইরাকে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছা পোষণ করেছিল। যদিও তা সম্ভব হয়নি।

 

দ্য স্লিপিং লায়ন

পৃথিবীর বৃহত্তম ফ্রেশ ওয়াটার পার্ল খ্যাত মুক্তা ‘দ্য স্লিপিং লায়ন’। অন্য সব মুক্তা থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা। এর ওজন ১২০ গ্রাম। দৈর্ঘ্য প্রায় ২ দশমিক ৭ ইঞ্চি। পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ এই স্বচ্ছ জলের মুক্তাটি নেদারল্যান্ডসে তোলা হয়েছিল নিলামে। প্রথমদিকে ব্যবসায়ীদের হাতে থাকলেও পরবর্তীতে এটি বিখ্যাত জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছায়। এরপর নানা হাতবদল হয়ে ইউরোপীয় রয়েল পরিবারের কাছে এসে পৌঁছায় মুক্তাটি।  কয়েক দিন আগেই হেগের ভেনজুয়েচিস নিলাম হাউসে এটি বিক্রির জন্য তোলা হয়। মুক্তাটি তার আকৃতির জন্য বিখ্যাত। কারণ- এটি দেখতে প্রাণীর মতো এবং গত ৩০০ বছর ধরে বেশ জনপ্রিয়।

 

অন্যরকম

কেউই কিনলেন না হিটলারের আঁকা ছবি

এডলফ হিটলার, ১৯৩৩ হতে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানি শাসন করা শাসক। সে সময়কার জার্মানির ত্রাতা। কিন্তু ইতিহাসে সবচেয়ে অপছন্দনীয় ব্যক্তির একজন এই হিটলার। তাই হয়তো হিটলারের আঁকা বলে মনে করা হয় এমন পাঁচটি ছবি জার্মানির নুরেমবার্গ শহরে নিলামে তোলা হলেও শেষ পর্যন্ত কোনোটিই বিক্রি হয়নি। যদিও জার্মানির পুলিশ জানায়, নিলামে ওঠা ৬৩টি ছবিতে হিটলারের নামের আদ্যাক্ষর ‘এএইচ’ বা ‘এ হিটলার’ লিখে স্বাক্ষর দেওয়া ছিল। এগুলো জাল বলে সন্দেহ করা হয়। আর ছবিগুলো সত্যি হিটলারের আঁকা, নাকি নকল তা নিয়েও ছিল বিতর্ক। জালিয়াতির অভিযোগে কিছু লোকের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। ছবিগুলো নিলামে তোলে ওয়েইলডার অকশন। ছবিগুলোর সর্বনিম্ন দাম হাঁকা হয়েছিল ৪৫ হাজার ইউরো। জানা গেছে, হিটলার প্রথম জীবনে ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন।

 

স্টিফেন হকিংয়ের হুইল চেয়ার

জগদ্বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকায় এবং তাঁর পিএইচডি ডিগ্রির গবেষণাপত্রের  পান্ডুলিপি সাড়ে ৬ কোটি টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

প্রয়াত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। বিশ্বের বুকে যিনি একজন পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে খ্যাত। ২০১৮ সালের নভেম্বরে জগদ্বিখ্যাত এই পদার্থবিজ্ঞানীর শেষ সময়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি নিলামে বিক্রি করা হয়। এর সঙ্গে নিলামে তোলা হয়েছিল তাঁর গবেষণাপত্রও। শোল্ডার্স অব জায়ান্টস নামে লন্ডনের একটি নিলাম সংস্থা হকিংয়ের গবেষণা ‘প্রপার্টিস অব এক্সপ্যান্ডিং ইউনিভার্সেস’-এর অন্যতম পাঁচটি গবেষণাপত্র,  একটি হুইল চেয়ার, প্রথম পাতায় তাঁর বুড়ো আঙুলের ছাপসহ লেখা সেরা বই ‘এ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’-এর একটি প্রতিলিপিসহ হকিংয়ের মোট ২২টি জিনিসপত্র নিলামে তোলা হয়। চড়া মূল্যে বিক্রি হয়েছে সেগুলো। ব্রিটেনের নিলাম সংস্থা ‘ক্রিস্টিজ’-এর তরফে সম্প্রতি একটি অনলাইন নিলামের আয়োজন করা হয়। ওই বছরের অক্টোবর মাসে অনলাইনে শুরু হয়েছিল নিলামের কার্যক্রম। নিলাম থেকে ওঠা অর্থ দেওয়া হয় হকিংয়ের পরিবারকে। তবে হুইল চেয়ার বিক্রির টাকা মোটর নিউট্রন রোগাক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যয় করা হবে বলে জানানো হয়। ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয় হুইল চেয়ারটি। টেলিভিশনের ‘দ্য সিম্পসনস’ সিরিয়ালে মুখ দেখিয়েছিলেন হকিং। তাঁকে নিয়ে লেখা চিত্রনাট্যটি বিক্রি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ টাকায়। হকিংয়ের সই করা বইয়ের কপিটির দাম রাখা হয়েছিল ৩ লাখ টাকার মতো। নিলামে উঠলে তা বিক্রি হয় ৬৫ লাখ টাকায়।

১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দাম ওঠে মেডেলগুলোর। মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং প্যারালাইজড হওয়ার পরে যে মোটরচালিত হুইল চেয়ারে রাখা হয়েছিল, অনলাইনভিত্তিক এই নিলামে তার দাম ওঠে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫০ পাউন্ড। যার ভিত্তি মূল্য রাখা হয়েছিল ১৫ হাজার পাউন্ড। ৭৬ বছর বয়সে মারা যান স্টিফেন হকিং। মহাকাশের রহস্য, কৃষ্ণ গহ্বর, সৃষ্টির রহস্যের সন্ধানের জন্য বিশ্বে পরিচিতি পান হকিং। মাত্র ২২ বছর বয়সে মস্তিস্কের জটিল রোগ মোটর নিউরনে আক্রান্ত হয়ে হুইল চেয়ারবন্দি ছিলেন হকিং। সেই অবস্থাতেও মহাকাশের রহস্য সমাধানে ব্যস্ত ছিলেন তিনি।

 

দুর্লভ চাঁদের পাথর

নিলাম হবে চাঁদের পাথর। এমন অদ্ভুত কর্মকান্ড দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন শহরে। পাথরটির ওজনও প্রায় সাড়ে পাঁচ কেজি। নিলামে এমন বিশাল আকারের চাঁদের টুকরার দামও আকাশছোঁয়া। মোট ছয়টি টুকরা রয়েছে ওই চাঁদের পাথরে। যার মধ্যে বড় টুকরাটির ওজন প্রায় তিন কেজি। সাদামাটা পাথরগুলো। কিন্তু তাদের দাম প্রায় ৬ কোটি টাকা। দুষ্প্রাপ্যতার কারণেই যে তার এই বিপুল দাম, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বস্টনে অবস্থিত এক মার্কিন নিলাম সংস্থা ওই নিলামের আয়োজন করে। চাঁদের এই পাথর পৃথিবীতে এসেছিল বহু বছর আগে, চাঁদের সঙ্গে কোনো ধূমকেতুর সংঘর্ষের ফলে। বিভিন্ন সময়ে চাঁদের পাথর পাওয়া গেছে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু এত বড় টুকরা এর আগে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়াও ১৯৭০ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা-১৬ চন্দ্রাভিযানে চাঁদ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল তিনটি পাথর। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে এক নিলাম সংস্থা পাথরের টুকরাগুলো নিলামে তুলেছিলেন। সেবার এই তিনটি পাথরের দামও হাঁকা হয়েছিল আকাশছোঁয়া।

 

২৪৮ কোটি টাকায় বিক্রি হয় হীরার আংটি

চীনের হংকংয়ে একটি হীরার আংটি বিক্রি হয় ২৪৮ কোটি টাকায়। গত বছরের মে মাসে ১৫ দশমিক ৮ ক্যারেটের হীরার আংটিটি নিলামে তোলা হয়। ক্রিস্টির নিলাম ঘরে ডাকই শুরু হয় ২ কোটি ২২ লাখ ডলারে। পরে ২ কোটি ৯২ লাখ ডলারে এটি কিনে নেন নিলামে অংশ নেওয়া এক ক্রেতা। বলা হচ্ছে, বিক্রি হওয়া হীরাটি এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় ‘পার্পল-পিংক’ ডায়মন্ড। চেরি ফুলের মতো বিরল রঙের জন্য এর নাম রাখা হয় দ্য সাকুরা ডায়মন্ড।  এ ছাড়া সুইজারল্যান্ডে সর্বোচ্চ ২২৫ কোটি টাকায় বিক্রি হয় ১৪ ক্যারেটের একটি পার্পল-পিংক হীরা যার নাম ছিল দ্য স্পিরিট অব দ্য রোজ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য