শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

নিলাম কাণ্ড

প্রিন্ট ভার্সন
নিলাম কাণ্ড

নিলামে ওঠে নানা ধরনের দুর্লভ জিনিসপত্র। যারা এসব কেনেন তারা আবার পরোয়া করেন না টাকার। দাম যতই হোক- সেটা কিনেই তবে ফেরেন ঘরে। বিশ্বজুড়ে নিলামে বিক্রি হতে দেখা গেছে অদ্ভুত সব তৈজসপত্র। সম্প্রতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি রোলেক্স ঘড়ি বিক্রি হয় ২ কোটি টাকায়। এমনকি নিলামে ওঠে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পরিহিত জ্যাকেটও।  এমন সব নিলামকা- নিয়ে আজকের রকমারি।  লিখেছেন- আবদুল কাদের

 

২ কোটি টাকায় বিক্রি রোলেক্সের ঘড়ি

মানব সভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ হলো- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। সেই ভয়াবহ যুদ্ধের রাতে নাৎসি স্তালাগ লাফট থ্রি যুদ্ধবন্দি শিবির থেকে পালিয়ে যায় পশ্চিমা মিত্রবাহিনীর একদল সেনা। যাদের একজন ব্রিটিশ নাগরিক জেরাল্ড ইমেসন। তার হাতে ছিল রোলেক্সের ঘড়ি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সেই সময় সেনার ব্যবহৃত ঘড়িই সম্প্রতি নিলামে বিক্রি হয়েছে। ৯ জুন ঘড়িটি নিলামে তুলেছিল ব্রিটিশ নিলাম কোম্পানি ক্রিস্টি। ঘড়িটির দাম ওঠে ১ লাখ ৮৯ হাজার ডলার। এ হিসাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী ঘড়িটির মূল্য বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় ১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জেরাল্ড ইমেসন ব্যবহারের জন্য সুইজারল্যান্ডের রোলেক্স থেকে ঘড়িটি অর্ডার করেছিলেন। যুদ্ধকালীন তিনি ও তার মিত্র বাহিনীর অনেক সেনা জার্মানির যুদ্ধশিবিরে বন্দি ছিলেন। ১৯৪৪ সালের ২৪ মার্চ শিবির থেকে পালানোর সময় তার হাতে ছিল সেই রোলেক্সের ঘড়িটি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সে সময় বন্দিশিবির থেকে নিজে এবং সবাইকে মুক্ত করার পরিকল্পনায় এ ঘড়িটি সাহায্য করেছিল। সময়ের সঠিক তথ্য তখন এত বেশি গুরুত্ব থাকায় রেডক্রসের মাধ্যমে ঘড়িটি বন্দিশিবিরে পৌঁছানো হয়েছিল। পরিকল্পনামাফিক প্রাথমিকভাবে ৭২ জন পালাতে সক্ষম হলেও পালাতে পারেননি জেরাল্ড ইসেমন। ১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আরেকটি বন্দিশিবির থেকে ইমেসনকে মুক্ত করা হয়।  সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার সেই ঘড়িটির নিলাম ডাকা হয়েছিল।

 

২৩৩ কোটি টাকায় ডাইনোসরের কঙ্কাল

লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে ডাইনোসর বাস করত। ধারণা করা হয়, প্রায় ১৫০ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে ছিল তাদের বসবাস। জানা যায়, গত ১০০ বছরে অর্থাৎ ১৯০২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মাটি খুঁড়ে মাত্র ৫০টি কঙ্কাল উদ্ধার করা গেছে। এসব কঙ্কালের মধ্যে ১৯৭৭ সালে স্যু নামে একটি ডাইনোসরের কঙ্কাল নিলামে তোলা হয়েছিল, যার দাম উঠেছিল ৬১ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ২০০ টাকা। আর এবার স্ট্যান নামের ওই টি-রেক্স বা টাইনোসরের কঙ্কালটির উচ্চতা ৪ মিটার এবং প্রস্থে ৪০ ফুট। তার খুলি এবং ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হয়তো অন্য কোনো টাইনোসরের সঙ্গে মারামারি করতে গিয়েই প্রাণ হারায় ডাইনোসরটি। নিউইয়র্ক শহরে নিলামটি যখন শুরু হয়, তখন প্রথম ২ মিনিটেই দর উঠেছিল ৬৬ কোটি ৫১ হাজার টাকা। পরের পনেরো মিনিটের মধ্যে মাত্র তিনজন ছাড়া আর কোনো খদ্দের নিলাম ডাকেননি। ততক্ষণে এর দর যা উঠেছে, তা কল্পনারও অতীত। শেষ পর্যন্ত ২৩৩ কোটি ২১ লাখ ২৬ হাজার ১৪০ টাকা দিয়ে এই ডাইনোসরের কঙ্কাল কিনেছেন এক বিজেতা।

 

নিলামে জেলেনস্কির জ্যাকেট

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত মানুষের একজন ভলোদিমির জেলেনস্কি। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সামনে থেকে, তাতেই অনেকের কাছে ‘তারকা’ বনে যান ইউক্রেনের এই প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কির সেই ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়েই ইংল্যান্ডে তহবিল সংগ্রহে নেমেছে ইউক্রেনের দূতাবাস। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোর আবেদন জানিয়ে তহবিল সংগ্রহ শুরু হয়েছে লন্ডনে। তহবিল সংগ্রহ কর্মসূচির নাম দেওয়া হয় ‘সাহসী ইউক্রেন’। সেখানেই বিক্রি হয়েছে জেলেনস্কির ব্যবহৃত চকোলেট রঙের পশমের জ্যাকেটটি।  সাদামাটা পশমের জ্যাকেটটির দাম ওঠে ১ লাখ ১০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৯৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৯ টাকা। জ্যাকেটটিতে রয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর। তিনি যে জ্যাকেটটি ব্যবহার করেছেন, তার ছাপও স্পষ্ট।

 

হুইস্কি বোতলের এত দাম!

১.১ মিলিয়ন ডলার

মদের বোতলের দাম ৯৫ লাখ টাকা! ২০১৮ সালে স্কটল্যান্ডে এমনি একটি মদের বোতল নিলামে ওঠে। অক্টোবরের ওই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছিল স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গের বনহ্যামে। সেখানে পুরনো বোতলটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১.১ মিলিয়ন ডলার। বাংলা টাকায় প্রায় ৯৫ লাখ টাকা। ১৯২৬ সালের পর নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে ব্যয়বহুল হুইস্কির বোতল এটি। নিলামকারী সংস্থা জানায়, বোতলটি ২৪টির একটি সীমিত সংস্করণের একটি, যদিও বনহ্যামসে সেই স্বল্প সংস্করণের মধ্যে কয়টি অবশিষ্ট রয়েছে তা এখনো অজানা। তবে বোতলটি একই বছরের নিলামে ওঠা আরেকটি বোতলের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল।  এর আগে হংকংয়ে এক নিলাম অনুষ্ঠানে পুরনো এক বোতল হুইস্কি বিক্রি হয়েছিল ১ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি দামে।

সেই ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত জার্সি

৯৩ লাখ ডলার

কিংবদন্তি ফুটবল তারকা দিয়াগো ম্যারাডোনা; ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মহাতারকা। সেই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জন্য তিনি জগদ্বিখ্যাত। গত এপ্রিলে ম্যারাডোনার পরিহিত ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জার্সিটি নিলামে তোলে নিলাম সংস্থা সোথবি। ওই সময় ম্যারাডোনার পরিহিত জার্সিটিই রেকর্ড ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয়। এক বিবৃতিতে সোথবির কর্মকর্তা ব্রাহম ওয়াচার বলেন, ঐতিহাসিক এই জার্সিটি শুধু খেলাধুলার ইতিহাসে নয়, বরং বিংশ শতাব্দীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ১৯৮৬ সালের কোয়ার্টার ফাইনালের ওই ম্যাচ শেষে ম্যারাডোনা জার্সিটি বদল করেছিলেন ২-১ গোলে হেরে যাওয়া প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডের ফুটবলার স্টিভ হজের সঙ্গে। এরপর থেকে জার্সিটি তার কাছেই সংরক্ষিত ছিল। ম্যাক্সিকো শহরের অ্যাজটেক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচে ম্যারাডোনার দেওয়া দুই গোলের একটি ‘কুখ্যাত’ গোলের খ্যাতি লাভ করে। বিরতির পরপর ফ্লিকে উড়ে আসা একটি বল দ্রুততার সঙ্গে ইংল্যান্ডের রক্ষণে ঢুকে তাদের গোলরক্ষক পিটার শিল্টনকে বোকা বানিয়ে জালে জড়িয়ে দেন ম্যারাডোনা। এ সময় রক্ষণে থাকা হজ তাকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হন। পরে ম্যারাডোনা বলেছিলেন, গোলটির অর্ধেক তার মাথা এবং বাকি অর্ধেক ‘ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়া লেগে’ হয়েছে।

 

৩ হাজার বছরের পুরনো ভাস্কর্য

৩১ মিলিয়ন ডলার

২০১৮ সালে নিউইয়র্কে বিরল এক অ্যাসিরিয় ভাস্কর্য নিলামে তোলা হয়েছিল। কথিত আছে, প্রায় ৩ হাজার বছরের পুরনো ওই ভাস্কর্যটি অ্যাসিরিয় সাম্রাজ্যের প্রতীক। যেখানে রাজা দ্বিতীয় আশুর্নাসিরপাল দেবতাকে চিত্রিত করা হয়েছে। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে ইরাকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা খনন করে জিপসামের শক্ত স্ল্যাবটি আবিষ্কার করেন। প্রাচীন এই ভাস্কর্যটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে প্রায় ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ২৮৮ কোটি টাকা। পৃথিবীর ইতিহাসে অ্যাসিরিয়ান শিল্পের সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড গড়ে জিপসামে নির্মিত প্রাচীন এই শিল্পকর্মটি। এর আগে নিলামে অ্যাসিরিয় আরেকটি ভাস্কর্যের সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৯৩ কোটি টাকা। নিলামের আগে, ইরাকি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ভাস্কর্যটিকে ইরাকে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছা পোষণ করেছিল। যদিও তা সম্ভব হয়নি।

 

দ্য স্লিপিং লায়ন

পৃথিবীর বৃহত্তম ফ্রেশ ওয়াটার পার্ল খ্যাত মুক্তা ‘দ্য স্লিপিং লায়ন’। অন্য সব মুক্তা থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা। এর ওজন ১২০ গ্রাম। দৈর্ঘ্য প্রায় ২ দশমিক ৭ ইঞ্চি। পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ এই স্বচ্ছ জলের মুক্তাটি নেদারল্যান্ডসে তোলা হয়েছিল নিলামে। প্রথমদিকে ব্যবসায়ীদের হাতে থাকলেও পরবর্তীতে এটি বিখ্যাত জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছায়। এরপর নানা হাতবদল হয়ে ইউরোপীয় রয়েল পরিবারের কাছে এসে পৌঁছায় মুক্তাটি।  কয়েক দিন আগেই হেগের ভেনজুয়েচিস নিলাম হাউসে এটি বিক্রির জন্য তোলা হয়। মুক্তাটি তার আকৃতির জন্য বিখ্যাত। কারণ- এটি দেখতে প্রাণীর মতো এবং গত ৩০০ বছর ধরে বেশ জনপ্রিয়।

 

অন্যরকম

কেউই কিনলেন না হিটলারের আঁকা ছবি

এডলফ হিটলার, ১৯৩৩ হতে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানি শাসন করা শাসক। সে সময়কার জার্মানির ত্রাতা। কিন্তু ইতিহাসে সবচেয়ে অপছন্দনীয় ব্যক্তির একজন এই হিটলার। তাই হয়তো হিটলারের আঁকা বলে মনে করা হয় এমন পাঁচটি ছবি জার্মানির নুরেমবার্গ শহরে নিলামে তোলা হলেও শেষ পর্যন্ত কোনোটিই বিক্রি হয়নি। যদিও জার্মানির পুলিশ জানায়, নিলামে ওঠা ৬৩টি ছবিতে হিটলারের নামের আদ্যাক্ষর ‘এএইচ’ বা ‘এ হিটলার’ লিখে স্বাক্ষর দেওয়া ছিল। এগুলো জাল বলে সন্দেহ করা হয়। আর ছবিগুলো সত্যি হিটলারের আঁকা, নাকি নকল তা নিয়েও ছিল বিতর্ক। জালিয়াতির অভিযোগে কিছু লোকের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। ছবিগুলো নিলামে তোলে ওয়েইলডার অকশন। ছবিগুলোর সর্বনিম্ন দাম হাঁকা হয়েছিল ৪৫ হাজার ইউরো। জানা গেছে, হিটলার প্রথম জীবনে ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন।

 

স্টিফেন হকিংয়ের হুইল চেয়ার

জগদ্বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকায় এবং তাঁর পিএইচডি ডিগ্রির গবেষণাপত্রের  পান্ডুলিপি সাড়ে ৬ কোটি টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

প্রয়াত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। বিশ্বের বুকে যিনি একজন পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে খ্যাত। ২০১৮ সালের নভেম্বরে জগদ্বিখ্যাত এই পদার্থবিজ্ঞানীর শেষ সময়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি নিলামে বিক্রি করা হয়। এর সঙ্গে নিলামে তোলা হয়েছিল তাঁর গবেষণাপত্রও। শোল্ডার্স অব জায়ান্টস নামে লন্ডনের একটি নিলাম সংস্থা হকিংয়ের গবেষণা ‘প্রপার্টিস অব এক্সপ্যান্ডিং ইউনিভার্সেস’-এর অন্যতম পাঁচটি গবেষণাপত্র,  একটি হুইল চেয়ার, প্রথম পাতায় তাঁর বুড়ো আঙুলের ছাপসহ লেখা সেরা বই ‘এ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’-এর একটি প্রতিলিপিসহ হকিংয়ের মোট ২২টি জিনিসপত্র নিলামে তোলা হয়। চড়া মূল্যে বিক্রি হয়েছে সেগুলো। ব্রিটেনের নিলাম সংস্থা ‘ক্রিস্টিজ’-এর তরফে সম্প্রতি একটি অনলাইন নিলামের আয়োজন করা হয়। ওই বছরের অক্টোবর মাসে অনলাইনে শুরু হয়েছিল নিলামের কার্যক্রম। নিলাম থেকে ওঠা অর্থ দেওয়া হয় হকিংয়ের পরিবারকে। তবে হুইল চেয়ার বিক্রির টাকা মোটর নিউট্রন রোগাক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যয় করা হবে বলে জানানো হয়। ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয় হুইল চেয়ারটি। টেলিভিশনের ‘দ্য সিম্পসনস’ সিরিয়ালে মুখ দেখিয়েছিলেন হকিং। তাঁকে নিয়ে লেখা চিত্রনাট্যটি বিক্রি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ টাকায়। হকিংয়ের সই করা বইয়ের কপিটির দাম রাখা হয়েছিল ৩ লাখ টাকার মতো। নিলামে উঠলে তা বিক্রি হয় ৬৫ লাখ টাকায়।

১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দাম ওঠে মেডেলগুলোর। মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং প্যারালাইজড হওয়ার পরে যে মোটরচালিত হুইল চেয়ারে রাখা হয়েছিল, অনলাইনভিত্তিক এই নিলামে তার দাম ওঠে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫০ পাউন্ড। যার ভিত্তি মূল্য রাখা হয়েছিল ১৫ হাজার পাউন্ড। ৭৬ বছর বয়সে মারা যান স্টিফেন হকিং। মহাকাশের রহস্য, কৃষ্ণ গহ্বর, সৃষ্টির রহস্যের সন্ধানের জন্য বিশ্বে পরিচিতি পান হকিং। মাত্র ২২ বছর বয়সে মস্তিস্কের জটিল রোগ মোটর নিউরনে আক্রান্ত হয়ে হুইল চেয়ারবন্দি ছিলেন হকিং। সেই অবস্থাতেও মহাকাশের রহস্য সমাধানে ব্যস্ত ছিলেন তিনি।

 

দুর্লভ চাঁদের পাথর

নিলাম হবে চাঁদের পাথর। এমন অদ্ভুত কর্মকান্ড দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন শহরে। পাথরটির ওজনও প্রায় সাড়ে পাঁচ কেজি। নিলামে এমন বিশাল আকারের চাঁদের টুকরার দামও আকাশছোঁয়া। মোট ছয়টি টুকরা রয়েছে ওই চাঁদের পাথরে। যার মধ্যে বড় টুকরাটির ওজন প্রায় তিন কেজি। সাদামাটা পাথরগুলো। কিন্তু তাদের দাম প্রায় ৬ কোটি টাকা। দুষ্প্রাপ্যতার কারণেই যে তার এই বিপুল দাম, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বস্টনে অবস্থিত এক মার্কিন নিলাম সংস্থা ওই নিলামের আয়োজন করে। চাঁদের এই পাথর পৃথিবীতে এসেছিল বহু বছর আগে, চাঁদের সঙ্গে কোনো ধূমকেতুর সংঘর্ষের ফলে। বিভিন্ন সময়ে চাঁদের পাথর পাওয়া গেছে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু এত বড় টুকরা এর আগে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়াও ১৯৭০ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা-১৬ চন্দ্রাভিযানে চাঁদ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল তিনটি পাথর। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে এক নিলাম সংস্থা পাথরের টুকরাগুলো নিলামে তুলেছিলেন। সেবার এই তিনটি পাথরের দামও হাঁকা হয়েছিল আকাশছোঁয়া।

 

২৪৮ কোটি টাকায় বিক্রি হয় হীরার আংটি

চীনের হংকংয়ে একটি হীরার আংটি বিক্রি হয় ২৪৮ কোটি টাকায়। গত বছরের মে মাসে ১৫ দশমিক ৮ ক্যারেটের হীরার আংটিটি নিলামে তোলা হয়। ক্রিস্টির নিলাম ঘরে ডাকই শুরু হয় ২ কোটি ২২ লাখ ডলারে। পরে ২ কোটি ৯২ লাখ ডলারে এটি কিনে নেন নিলামে অংশ নেওয়া এক ক্রেতা। বলা হচ্ছে, বিক্রি হওয়া হীরাটি এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় ‘পার্পল-পিংক’ ডায়মন্ড। চেরি ফুলের মতো বিরল রঙের জন্য এর নাম রাখা হয় দ্য সাকুরা ডায়মন্ড।  এ ছাড়া সুইজারল্যান্ডে সর্বোচ্চ ২২৫ কোটি টাকায় বিক্রি হয় ১৪ ক্যারেটের একটি পার্পল-পিংক হীরা যার নাম ছিল দ্য স্পিরিট অব দ্য রোজ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা