শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

নিলাম কাণ্ড

প্রিন্ট ভার্সন
নিলাম কাণ্ড

নিলামে ওঠে নানা ধরনের দুর্লভ জিনিসপত্র। যারা এসব কেনেন তারা আবার পরোয়া করেন না টাকার। দাম যতই হোক- সেটা কিনেই তবে ফেরেন ঘরে। বিশ্বজুড়ে নিলামে বিক্রি হতে দেখা গেছে অদ্ভুত সব তৈজসপত্র। সম্প্রতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি রোলেক্স ঘড়ি বিক্রি হয় ২ কোটি টাকায়। এমনকি নিলামে ওঠে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পরিহিত জ্যাকেটও।  এমন সব নিলামকা- নিয়ে আজকের রকমারি।  লিখেছেন- আবদুল কাদের

 

২ কোটি টাকায় বিক্রি রোলেক্সের ঘড়ি

মানব সভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ হলো- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। সেই ভয়াবহ যুদ্ধের রাতে নাৎসি স্তালাগ লাফট থ্রি যুদ্ধবন্দি শিবির থেকে পালিয়ে যায় পশ্চিমা মিত্রবাহিনীর একদল সেনা। যাদের একজন ব্রিটিশ নাগরিক জেরাল্ড ইমেসন। তার হাতে ছিল রোলেক্সের ঘড়ি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সেই সময় সেনার ব্যবহৃত ঘড়িই সম্প্রতি নিলামে বিক্রি হয়েছে। ৯ জুন ঘড়িটি নিলামে তুলেছিল ব্রিটিশ নিলাম কোম্পানি ক্রিস্টি। ঘড়িটির দাম ওঠে ১ লাখ ৮৯ হাজার ডলার। এ হিসাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী ঘড়িটির মূল্য বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় ১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জেরাল্ড ইমেসন ব্যবহারের জন্য সুইজারল্যান্ডের রোলেক্স থেকে ঘড়িটি অর্ডার করেছিলেন। যুদ্ধকালীন তিনি ও তার মিত্র বাহিনীর অনেক সেনা জার্মানির যুদ্ধশিবিরে বন্দি ছিলেন। ১৯৪৪ সালের ২৪ মার্চ শিবির থেকে পালানোর সময় তার হাতে ছিল সেই রোলেক্সের ঘড়িটি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সে সময় বন্দিশিবির থেকে নিজে এবং সবাইকে মুক্ত করার পরিকল্পনায় এ ঘড়িটি সাহায্য করেছিল। সময়ের সঠিক তথ্য তখন এত বেশি গুরুত্ব থাকায় রেডক্রসের মাধ্যমে ঘড়িটি বন্দিশিবিরে পৌঁছানো হয়েছিল। পরিকল্পনামাফিক প্রাথমিকভাবে ৭২ জন পালাতে সক্ষম হলেও পালাতে পারেননি জেরাল্ড ইসেমন। ১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আরেকটি বন্দিশিবির থেকে ইমেসনকে মুক্ত করা হয়।  সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার সেই ঘড়িটির নিলাম ডাকা হয়েছিল।

 

২৩৩ কোটি টাকায় ডাইনোসরের কঙ্কাল

লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে ডাইনোসর বাস করত। ধারণা করা হয়, প্রায় ১৫০ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে ছিল তাদের বসবাস। জানা যায়, গত ১০০ বছরে অর্থাৎ ১৯০২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মাটি খুঁড়ে মাত্র ৫০টি কঙ্কাল উদ্ধার করা গেছে। এসব কঙ্কালের মধ্যে ১৯৭৭ সালে স্যু নামে একটি ডাইনোসরের কঙ্কাল নিলামে তোলা হয়েছিল, যার দাম উঠেছিল ৬১ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ২০০ টাকা। আর এবার স্ট্যান নামের ওই টি-রেক্স বা টাইনোসরের কঙ্কালটির উচ্চতা ৪ মিটার এবং প্রস্থে ৪০ ফুট। তার খুলি এবং ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হয়তো অন্য কোনো টাইনোসরের সঙ্গে মারামারি করতে গিয়েই প্রাণ হারায় ডাইনোসরটি। নিউইয়র্ক শহরে নিলামটি যখন শুরু হয়, তখন প্রথম ২ মিনিটেই দর উঠেছিল ৬৬ কোটি ৫১ হাজার টাকা। পরের পনেরো মিনিটের মধ্যে মাত্র তিনজন ছাড়া আর কোনো খদ্দের নিলাম ডাকেননি। ততক্ষণে এর দর যা উঠেছে, তা কল্পনারও অতীত। শেষ পর্যন্ত ২৩৩ কোটি ২১ লাখ ২৬ হাজার ১৪০ টাকা দিয়ে এই ডাইনোসরের কঙ্কাল কিনেছেন এক বিজেতা।

 

নিলামে জেলেনস্কির জ্যাকেট

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত মানুষের একজন ভলোদিমির জেলেনস্কি। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সামনে থেকে, তাতেই অনেকের কাছে ‘তারকা’ বনে যান ইউক্রেনের এই প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কির সেই ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়েই ইংল্যান্ডে তহবিল সংগ্রহে নেমেছে ইউক্রেনের দূতাবাস। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোর আবেদন জানিয়ে তহবিল সংগ্রহ শুরু হয়েছে লন্ডনে। তহবিল সংগ্রহ কর্মসূচির নাম দেওয়া হয় ‘সাহসী ইউক্রেন’। সেখানেই বিক্রি হয়েছে জেলেনস্কির ব্যবহৃত চকোলেট রঙের পশমের জ্যাকেটটি।  সাদামাটা পশমের জ্যাকেটটির দাম ওঠে ১ লাখ ১০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৯৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৯ টাকা। জ্যাকেটটিতে রয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর। তিনি যে জ্যাকেটটি ব্যবহার করেছেন, তার ছাপও স্পষ্ট।

 

হুইস্কি বোতলের এত দাম!

১.১ মিলিয়ন ডলার

মদের বোতলের দাম ৯৫ লাখ টাকা! ২০১৮ সালে স্কটল্যান্ডে এমনি একটি মদের বোতল নিলামে ওঠে। অক্টোবরের ওই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছিল স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গের বনহ্যামে। সেখানে পুরনো বোতলটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১.১ মিলিয়ন ডলার। বাংলা টাকায় প্রায় ৯৫ লাখ টাকা। ১৯২৬ সালের পর নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে ব্যয়বহুল হুইস্কির বোতল এটি। নিলামকারী সংস্থা জানায়, বোতলটি ২৪টির একটি সীমিত সংস্করণের একটি, যদিও বনহ্যামসে সেই স্বল্প সংস্করণের মধ্যে কয়টি অবশিষ্ট রয়েছে তা এখনো অজানা। তবে বোতলটি একই বছরের নিলামে ওঠা আরেকটি বোতলের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল।  এর আগে হংকংয়ে এক নিলাম অনুষ্ঠানে পুরনো এক বোতল হুইস্কি বিক্রি হয়েছিল ১ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি দামে।

সেই ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত জার্সি

৯৩ লাখ ডলার

কিংবদন্তি ফুটবল তারকা দিয়াগো ম্যারাডোনা; ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মহাতারকা। সেই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জন্য তিনি জগদ্বিখ্যাত। গত এপ্রিলে ম্যারাডোনার পরিহিত ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জার্সিটি নিলামে তোলে নিলাম সংস্থা সোথবি। ওই সময় ম্যারাডোনার পরিহিত জার্সিটিই রেকর্ড ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয়। এক বিবৃতিতে সোথবির কর্মকর্তা ব্রাহম ওয়াচার বলেন, ঐতিহাসিক এই জার্সিটি শুধু খেলাধুলার ইতিহাসে নয়, বরং বিংশ শতাব্দীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ১৯৮৬ সালের কোয়ার্টার ফাইনালের ওই ম্যাচ শেষে ম্যারাডোনা জার্সিটি বদল করেছিলেন ২-১ গোলে হেরে যাওয়া প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডের ফুটবলার স্টিভ হজের সঙ্গে। এরপর থেকে জার্সিটি তার কাছেই সংরক্ষিত ছিল। ম্যাক্সিকো শহরের অ্যাজটেক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচে ম্যারাডোনার দেওয়া দুই গোলের একটি ‘কুখ্যাত’ গোলের খ্যাতি লাভ করে। বিরতির পরপর ফ্লিকে উড়ে আসা একটি বল দ্রুততার সঙ্গে ইংল্যান্ডের রক্ষণে ঢুকে তাদের গোলরক্ষক পিটার শিল্টনকে বোকা বানিয়ে জালে জড়িয়ে দেন ম্যারাডোনা। এ সময় রক্ষণে থাকা হজ তাকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হন। পরে ম্যারাডোনা বলেছিলেন, গোলটির অর্ধেক তার মাথা এবং বাকি অর্ধেক ‘ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়া লেগে’ হয়েছে।

 

৩ হাজার বছরের পুরনো ভাস্কর্য

৩১ মিলিয়ন ডলার

২০১৮ সালে নিউইয়র্কে বিরল এক অ্যাসিরিয় ভাস্কর্য নিলামে তোলা হয়েছিল। কথিত আছে, প্রায় ৩ হাজার বছরের পুরনো ওই ভাস্কর্যটি অ্যাসিরিয় সাম্রাজ্যের প্রতীক। যেখানে রাজা দ্বিতীয় আশুর্নাসিরপাল দেবতাকে চিত্রিত করা হয়েছে। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে ইরাকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা খনন করে জিপসামের শক্ত স্ল্যাবটি আবিষ্কার করেন। প্রাচীন এই ভাস্কর্যটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে প্রায় ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ২৮৮ কোটি টাকা। পৃথিবীর ইতিহাসে অ্যাসিরিয়ান শিল্পের সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড গড়ে জিপসামে নির্মিত প্রাচীন এই শিল্পকর্মটি। এর আগে নিলামে অ্যাসিরিয় আরেকটি ভাস্কর্যের সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৯৩ কোটি টাকা। নিলামের আগে, ইরাকি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ভাস্কর্যটিকে ইরাকে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছা পোষণ করেছিল। যদিও তা সম্ভব হয়নি।

 

দ্য স্লিপিং লায়ন

পৃথিবীর বৃহত্তম ফ্রেশ ওয়াটার পার্ল খ্যাত মুক্তা ‘দ্য স্লিপিং লায়ন’। অন্য সব মুক্তা থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা। এর ওজন ১২০ গ্রাম। দৈর্ঘ্য প্রায় ২ দশমিক ৭ ইঞ্চি। পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ এই স্বচ্ছ জলের মুক্তাটি নেদারল্যান্ডসে তোলা হয়েছিল নিলামে। প্রথমদিকে ব্যবসায়ীদের হাতে থাকলেও পরবর্তীতে এটি বিখ্যাত জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছায়। এরপর নানা হাতবদল হয়ে ইউরোপীয় রয়েল পরিবারের কাছে এসে পৌঁছায় মুক্তাটি।  কয়েক দিন আগেই হেগের ভেনজুয়েচিস নিলাম হাউসে এটি বিক্রির জন্য তোলা হয়। মুক্তাটি তার আকৃতির জন্য বিখ্যাত। কারণ- এটি দেখতে প্রাণীর মতো এবং গত ৩০০ বছর ধরে বেশ জনপ্রিয়।

 

অন্যরকম

কেউই কিনলেন না হিটলারের আঁকা ছবি

এডলফ হিটলার, ১৯৩৩ হতে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানি শাসন করা শাসক। সে সময়কার জার্মানির ত্রাতা। কিন্তু ইতিহাসে সবচেয়ে অপছন্দনীয় ব্যক্তির একজন এই হিটলার। তাই হয়তো হিটলারের আঁকা বলে মনে করা হয় এমন পাঁচটি ছবি জার্মানির নুরেমবার্গ শহরে নিলামে তোলা হলেও শেষ পর্যন্ত কোনোটিই বিক্রি হয়নি। যদিও জার্মানির পুলিশ জানায়, নিলামে ওঠা ৬৩টি ছবিতে হিটলারের নামের আদ্যাক্ষর ‘এএইচ’ বা ‘এ হিটলার’ লিখে স্বাক্ষর দেওয়া ছিল। এগুলো জাল বলে সন্দেহ করা হয়। আর ছবিগুলো সত্যি হিটলারের আঁকা, নাকি নকল তা নিয়েও ছিল বিতর্ক। জালিয়াতির অভিযোগে কিছু লোকের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। ছবিগুলো নিলামে তোলে ওয়েইলডার অকশন। ছবিগুলোর সর্বনিম্ন দাম হাঁকা হয়েছিল ৪৫ হাজার ইউরো। জানা গেছে, হিটলার প্রথম জীবনে ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন।

 

স্টিফেন হকিংয়ের হুইল চেয়ার

জগদ্বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকায় এবং তাঁর পিএইচডি ডিগ্রির গবেষণাপত্রের  পান্ডুলিপি সাড়ে ৬ কোটি টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

প্রয়াত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। বিশ্বের বুকে যিনি একজন পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে খ্যাত। ২০১৮ সালের নভেম্বরে জগদ্বিখ্যাত এই পদার্থবিজ্ঞানীর শেষ সময়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি নিলামে বিক্রি করা হয়। এর সঙ্গে নিলামে তোলা হয়েছিল তাঁর গবেষণাপত্রও। শোল্ডার্স অব জায়ান্টস নামে লন্ডনের একটি নিলাম সংস্থা হকিংয়ের গবেষণা ‘প্রপার্টিস অব এক্সপ্যান্ডিং ইউনিভার্সেস’-এর অন্যতম পাঁচটি গবেষণাপত্র,  একটি হুইল চেয়ার, প্রথম পাতায় তাঁর বুড়ো আঙুলের ছাপসহ লেখা সেরা বই ‘এ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’-এর একটি প্রতিলিপিসহ হকিংয়ের মোট ২২টি জিনিসপত্র নিলামে তোলা হয়। চড়া মূল্যে বিক্রি হয়েছে সেগুলো। ব্রিটেনের নিলাম সংস্থা ‘ক্রিস্টিজ’-এর তরফে সম্প্রতি একটি অনলাইন নিলামের আয়োজন করা হয়। ওই বছরের অক্টোবর মাসে অনলাইনে শুরু হয়েছিল নিলামের কার্যক্রম। নিলাম থেকে ওঠা অর্থ দেওয়া হয় হকিংয়ের পরিবারকে। তবে হুইল চেয়ার বিক্রির টাকা মোটর নিউট্রন রোগাক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যয় করা হবে বলে জানানো হয়। ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয় হুইল চেয়ারটি। টেলিভিশনের ‘দ্য সিম্পসনস’ সিরিয়ালে মুখ দেখিয়েছিলেন হকিং। তাঁকে নিয়ে লেখা চিত্রনাট্যটি বিক্রি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ টাকায়। হকিংয়ের সই করা বইয়ের কপিটির দাম রাখা হয়েছিল ৩ লাখ টাকার মতো। নিলামে উঠলে তা বিক্রি হয় ৬৫ লাখ টাকায়।

১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দাম ওঠে মেডেলগুলোর। মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং প্যারালাইজড হওয়ার পরে যে মোটরচালিত হুইল চেয়ারে রাখা হয়েছিল, অনলাইনভিত্তিক এই নিলামে তার দাম ওঠে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫০ পাউন্ড। যার ভিত্তি মূল্য রাখা হয়েছিল ১৫ হাজার পাউন্ড। ৭৬ বছর বয়সে মারা যান স্টিফেন হকিং। মহাকাশের রহস্য, কৃষ্ণ গহ্বর, সৃষ্টির রহস্যের সন্ধানের জন্য বিশ্বে পরিচিতি পান হকিং। মাত্র ২২ বছর বয়সে মস্তিস্কের জটিল রোগ মোটর নিউরনে আক্রান্ত হয়ে হুইল চেয়ারবন্দি ছিলেন হকিং। সেই অবস্থাতেও মহাকাশের রহস্য সমাধানে ব্যস্ত ছিলেন তিনি।

 

দুর্লভ চাঁদের পাথর

নিলাম হবে চাঁদের পাথর। এমন অদ্ভুত কর্মকান্ড দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন শহরে। পাথরটির ওজনও প্রায় সাড়ে পাঁচ কেজি। নিলামে এমন বিশাল আকারের চাঁদের টুকরার দামও আকাশছোঁয়া। মোট ছয়টি টুকরা রয়েছে ওই চাঁদের পাথরে। যার মধ্যে বড় টুকরাটির ওজন প্রায় তিন কেজি। সাদামাটা পাথরগুলো। কিন্তু তাদের দাম প্রায় ৬ কোটি টাকা। দুষ্প্রাপ্যতার কারণেই যে তার এই বিপুল দাম, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বস্টনে অবস্থিত এক মার্কিন নিলাম সংস্থা ওই নিলামের আয়োজন করে। চাঁদের এই পাথর পৃথিবীতে এসেছিল বহু বছর আগে, চাঁদের সঙ্গে কোনো ধূমকেতুর সংঘর্ষের ফলে। বিভিন্ন সময়ে চাঁদের পাথর পাওয়া গেছে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু এত বড় টুকরা এর আগে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়াও ১৯৭০ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা-১৬ চন্দ্রাভিযানে চাঁদ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল তিনটি পাথর। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে এক নিলাম সংস্থা পাথরের টুকরাগুলো নিলামে তুলেছিলেন। সেবার এই তিনটি পাথরের দামও হাঁকা হয়েছিল আকাশছোঁয়া।

 

২৪৮ কোটি টাকায় বিক্রি হয় হীরার আংটি

চীনের হংকংয়ে একটি হীরার আংটি বিক্রি হয় ২৪৮ কোটি টাকায়। গত বছরের মে মাসে ১৫ দশমিক ৮ ক্যারেটের হীরার আংটিটি নিলামে তোলা হয়। ক্রিস্টির নিলাম ঘরে ডাকই শুরু হয় ২ কোটি ২২ লাখ ডলারে। পরে ২ কোটি ৯২ লাখ ডলারে এটি কিনে নেন নিলামে অংশ নেওয়া এক ক্রেতা। বলা হচ্ছে, বিক্রি হওয়া হীরাটি এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় ‘পার্পল-পিংক’ ডায়মন্ড। চেরি ফুলের মতো বিরল রঙের জন্য এর নাম রাখা হয় দ্য সাকুরা ডায়মন্ড।  এ ছাড়া সুইজারল্যান্ডে সর্বোচ্চ ২২৫ কোটি টাকায় বিক্রি হয় ১৪ ক্যারেটের একটি পার্পল-পিংক হীরা যার নাম ছিল দ্য স্পিরিট অব দ্য রোজ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে