শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

নিলাম কাণ্ড

প্রিন্ট ভার্সন
নিলাম কাণ্ড

নিলামে ওঠে নানা ধরনের দুর্লভ জিনিসপত্র। যারা এসব কেনেন তারা আবার পরোয়া করেন না টাকার। দাম যতই হোক- সেটা কিনেই তবে ফেরেন ঘরে। বিশ্বজুড়ে নিলামে বিক্রি হতে দেখা গেছে অদ্ভুত সব তৈজসপত্র। সম্প্রতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি রোলেক্স ঘড়ি বিক্রি হয় ২ কোটি টাকায়। এমনকি নিলামে ওঠে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পরিহিত জ্যাকেটও।  এমন সব নিলামকা- নিয়ে আজকের রকমারি।  লিখেছেন- আবদুল কাদের

 

২ কোটি টাকায় বিক্রি রোলেক্সের ঘড়ি

মানব সভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ হলো- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। সেই ভয়াবহ যুদ্ধের রাতে নাৎসি স্তালাগ লাফট থ্রি যুদ্ধবন্দি শিবির থেকে পালিয়ে যায় পশ্চিমা মিত্রবাহিনীর একদল সেনা। যাদের একজন ব্রিটিশ নাগরিক জেরাল্ড ইমেসন। তার হাতে ছিল রোলেক্সের ঘড়ি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সেই সময় সেনার ব্যবহৃত ঘড়িই সম্প্রতি নিলামে বিক্রি হয়েছে। ৯ জুন ঘড়িটি নিলামে তুলেছিল ব্রিটিশ নিলাম কোম্পানি ক্রিস্টি। ঘড়িটির দাম ওঠে ১ লাখ ৮৯ হাজার ডলার। এ হিসাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী ঘড়িটির মূল্য বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় ১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জেরাল্ড ইমেসন ব্যবহারের জন্য সুইজারল্যান্ডের রোলেক্স থেকে ঘড়িটি অর্ডার করেছিলেন। যুদ্ধকালীন তিনি ও তার মিত্র বাহিনীর অনেক সেনা জার্মানির যুদ্ধশিবিরে বন্দি ছিলেন। ১৯৪৪ সালের ২৪ মার্চ শিবির থেকে পালানোর সময় তার হাতে ছিল সেই রোলেক্সের ঘড়িটি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সে সময় বন্দিশিবির থেকে নিজে এবং সবাইকে মুক্ত করার পরিকল্পনায় এ ঘড়িটি সাহায্য করেছিল। সময়ের সঠিক তথ্য তখন এত বেশি গুরুত্ব থাকায় রেডক্রসের মাধ্যমে ঘড়িটি বন্দিশিবিরে পৌঁছানো হয়েছিল। পরিকল্পনামাফিক প্রাথমিকভাবে ৭২ জন পালাতে সক্ষম হলেও পালাতে পারেননি জেরাল্ড ইসেমন। ১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আরেকটি বন্দিশিবির থেকে ইমেসনকে মুক্ত করা হয়।  সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার সেই ঘড়িটির নিলাম ডাকা হয়েছিল।

 

২৩৩ কোটি টাকায় ডাইনোসরের কঙ্কাল

লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে ডাইনোসর বাস করত। ধারণা করা হয়, প্রায় ১৫০ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে ছিল তাদের বসবাস। জানা যায়, গত ১০০ বছরে অর্থাৎ ১৯০২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মাটি খুঁড়ে মাত্র ৫০টি কঙ্কাল উদ্ধার করা গেছে। এসব কঙ্কালের মধ্যে ১৯৭৭ সালে স্যু নামে একটি ডাইনোসরের কঙ্কাল নিলামে তোলা হয়েছিল, যার দাম উঠেছিল ৬১ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ২০০ টাকা। আর এবার স্ট্যান নামের ওই টি-রেক্স বা টাইনোসরের কঙ্কালটির উচ্চতা ৪ মিটার এবং প্রস্থে ৪০ ফুট। তার খুলি এবং ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হয়তো অন্য কোনো টাইনোসরের সঙ্গে মারামারি করতে গিয়েই প্রাণ হারায় ডাইনোসরটি। নিউইয়র্ক শহরে নিলামটি যখন শুরু হয়, তখন প্রথম ২ মিনিটেই দর উঠেছিল ৬৬ কোটি ৫১ হাজার টাকা। পরের পনেরো মিনিটের মধ্যে মাত্র তিনজন ছাড়া আর কোনো খদ্দের নিলাম ডাকেননি। ততক্ষণে এর দর যা উঠেছে, তা কল্পনারও অতীত। শেষ পর্যন্ত ২৩৩ কোটি ২১ লাখ ২৬ হাজার ১৪০ টাকা দিয়ে এই ডাইনোসরের কঙ্কাল কিনেছেন এক বিজেতা।

 

নিলামে জেলেনস্কির জ্যাকেট

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত মানুষের একজন ভলোদিমির জেলেনস্কি। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সামনে থেকে, তাতেই অনেকের কাছে ‘তারকা’ বনে যান ইউক্রেনের এই প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কির সেই ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়েই ইংল্যান্ডে তহবিল সংগ্রহে নেমেছে ইউক্রেনের দূতাবাস। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোর আবেদন জানিয়ে তহবিল সংগ্রহ শুরু হয়েছে লন্ডনে। তহবিল সংগ্রহ কর্মসূচির নাম দেওয়া হয় ‘সাহসী ইউক্রেন’। সেখানেই বিক্রি হয়েছে জেলেনস্কির ব্যবহৃত চকোলেট রঙের পশমের জ্যাকেটটি।  সাদামাটা পশমের জ্যাকেটটির দাম ওঠে ১ লাখ ১০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৯৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৯ টাকা। জ্যাকেটটিতে রয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর। তিনি যে জ্যাকেটটি ব্যবহার করেছেন, তার ছাপও স্পষ্ট।

 

হুইস্কি বোতলের এত দাম!

১.১ মিলিয়ন ডলার

মদের বোতলের দাম ৯৫ লাখ টাকা! ২০১৮ সালে স্কটল্যান্ডে এমনি একটি মদের বোতল নিলামে ওঠে। অক্টোবরের ওই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছিল স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গের বনহ্যামে। সেখানে পুরনো বোতলটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১.১ মিলিয়ন ডলার। বাংলা টাকায় প্রায় ৯৫ লাখ টাকা। ১৯২৬ সালের পর নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে ব্যয়বহুল হুইস্কির বোতল এটি। নিলামকারী সংস্থা জানায়, বোতলটি ২৪টির একটি সীমিত সংস্করণের একটি, যদিও বনহ্যামসে সেই স্বল্প সংস্করণের মধ্যে কয়টি অবশিষ্ট রয়েছে তা এখনো অজানা। তবে বোতলটি একই বছরের নিলামে ওঠা আরেকটি বোতলের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল।  এর আগে হংকংয়ে এক নিলাম অনুষ্ঠানে পুরনো এক বোতল হুইস্কি বিক্রি হয়েছিল ১ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি দামে।

সেই ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত জার্সি

৯৩ লাখ ডলার

কিংবদন্তি ফুটবল তারকা দিয়াগো ম্যারাডোনা; ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মহাতারকা। সেই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জন্য তিনি জগদ্বিখ্যাত। গত এপ্রিলে ম্যারাডোনার পরিহিত ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জার্সিটি নিলামে তোলে নিলাম সংস্থা সোথবি। ওই সময় ম্যারাডোনার পরিহিত জার্সিটিই রেকর্ড ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয়। এক বিবৃতিতে সোথবির কর্মকর্তা ব্রাহম ওয়াচার বলেন, ঐতিহাসিক এই জার্সিটি শুধু খেলাধুলার ইতিহাসে নয়, বরং বিংশ শতাব্দীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ১৯৮৬ সালের কোয়ার্টার ফাইনালের ওই ম্যাচ শেষে ম্যারাডোনা জার্সিটি বদল করেছিলেন ২-১ গোলে হেরে যাওয়া প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডের ফুটবলার স্টিভ হজের সঙ্গে। এরপর থেকে জার্সিটি তার কাছেই সংরক্ষিত ছিল। ম্যাক্সিকো শহরের অ্যাজটেক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচে ম্যারাডোনার দেওয়া দুই গোলের একটি ‘কুখ্যাত’ গোলের খ্যাতি লাভ করে। বিরতির পরপর ফ্লিকে উড়ে আসা একটি বল দ্রুততার সঙ্গে ইংল্যান্ডের রক্ষণে ঢুকে তাদের গোলরক্ষক পিটার শিল্টনকে বোকা বানিয়ে জালে জড়িয়ে দেন ম্যারাডোনা। এ সময় রক্ষণে থাকা হজ তাকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হন। পরে ম্যারাডোনা বলেছিলেন, গোলটির অর্ধেক তার মাথা এবং বাকি অর্ধেক ‘ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়া লেগে’ হয়েছে।

 

৩ হাজার বছরের পুরনো ভাস্কর্য

৩১ মিলিয়ন ডলার

২০১৮ সালে নিউইয়র্কে বিরল এক অ্যাসিরিয় ভাস্কর্য নিলামে তোলা হয়েছিল। কথিত আছে, প্রায় ৩ হাজার বছরের পুরনো ওই ভাস্কর্যটি অ্যাসিরিয় সাম্রাজ্যের প্রতীক। যেখানে রাজা দ্বিতীয় আশুর্নাসিরপাল দেবতাকে চিত্রিত করা হয়েছে। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে ইরাকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা খনন করে জিপসামের শক্ত স্ল্যাবটি আবিষ্কার করেন। প্রাচীন এই ভাস্কর্যটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে প্রায় ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ২৮৮ কোটি টাকা। পৃথিবীর ইতিহাসে অ্যাসিরিয়ান শিল্পের সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড গড়ে জিপসামে নির্মিত প্রাচীন এই শিল্পকর্মটি। এর আগে নিলামে অ্যাসিরিয় আরেকটি ভাস্কর্যের সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৯৩ কোটি টাকা। নিলামের আগে, ইরাকি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ভাস্কর্যটিকে ইরাকে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছা পোষণ করেছিল। যদিও তা সম্ভব হয়নি।

 

দ্য স্লিপিং লায়ন

পৃথিবীর বৃহত্তম ফ্রেশ ওয়াটার পার্ল খ্যাত মুক্তা ‘দ্য স্লিপিং লায়ন’। অন্য সব মুক্তা থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা। এর ওজন ১২০ গ্রাম। দৈর্ঘ্য প্রায় ২ দশমিক ৭ ইঞ্চি। পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ এই স্বচ্ছ জলের মুক্তাটি নেদারল্যান্ডসে তোলা হয়েছিল নিলামে। প্রথমদিকে ব্যবসায়ীদের হাতে থাকলেও পরবর্তীতে এটি বিখ্যাত জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছায়। এরপর নানা হাতবদল হয়ে ইউরোপীয় রয়েল পরিবারের কাছে এসে পৌঁছায় মুক্তাটি।  কয়েক দিন আগেই হেগের ভেনজুয়েচিস নিলাম হাউসে এটি বিক্রির জন্য তোলা হয়। মুক্তাটি তার আকৃতির জন্য বিখ্যাত। কারণ- এটি দেখতে প্রাণীর মতো এবং গত ৩০০ বছর ধরে বেশ জনপ্রিয়।

 

অন্যরকম

কেউই কিনলেন না হিটলারের আঁকা ছবি

এডলফ হিটলার, ১৯৩৩ হতে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানি শাসন করা শাসক। সে সময়কার জার্মানির ত্রাতা। কিন্তু ইতিহাসে সবচেয়ে অপছন্দনীয় ব্যক্তির একজন এই হিটলার। তাই হয়তো হিটলারের আঁকা বলে মনে করা হয় এমন পাঁচটি ছবি জার্মানির নুরেমবার্গ শহরে নিলামে তোলা হলেও শেষ পর্যন্ত কোনোটিই বিক্রি হয়নি। যদিও জার্মানির পুলিশ জানায়, নিলামে ওঠা ৬৩টি ছবিতে হিটলারের নামের আদ্যাক্ষর ‘এএইচ’ বা ‘এ হিটলার’ লিখে স্বাক্ষর দেওয়া ছিল। এগুলো জাল বলে সন্দেহ করা হয়। আর ছবিগুলো সত্যি হিটলারের আঁকা, নাকি নকল তা নিয়েও ছিল বিতর্ক। জালিয়াতির অভিযোগে কিছু লোকের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। ছবিগুলো নিলামে তোলে ওয়েইলডার অকশন। ছবিগুলোর সর্বনিম্ন দাম হাঁকা হয়েছিল ৪৫ হাজার ইউরো। জানা গেছে, হিটলার প্রথম জীবনে ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন।

 

স্টিফেন হকিংয়ের হুইল চেয়ার

জগদ্বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকায় এবং তাঁর পিএইচডি ডিগ্রির গবেষণাপত্রের  পান্ডুলিপি সাড়ে ৬ কোটি টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

প্রয়াত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। বিশ্বের বুকে যিনি একজন পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে খ্যাত। ২০১৮ সালের নভেম্বরে জগদ্বিখ্যাত এই পদার্থবিজ্ঞানীর শেষ সময়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি নিলামে বিক্রি করা হয়। এর সঙ্গে নিলামে তোলা হয়েছিল তাঁর গবেষণাপত্রও। শোল্ডার্স অব জায়ান্টস নামে লন্ডনের একটি নিলাম সংস্থা হকিংয়ের গবেষণা ‘প্রপার্টিস অব এক্সপ্যান্ডিং ইউনিভার্সেস’-এর অন্যতম পাঁচটি গবেষণাপত্র,  একটি হুইল চেয়ার, প্রথম পাতায় তাঁর বুড়ো আঙুলের ছাপসহ লেখা সেরা বই ‘এ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’-এর একটি প্রতিলিপিসহ হকিংয়ের মোট ২২টি জিনিসপত্র নিলামে তোলা হয়। চড়া মূল্যে বিক্রি হয়েছে সেগুলো। ব্রিটেনের নিলাম সংস্থা ‘ক্রিস্টিজ’-এর তরফে সম্প্রতি একটি অনলাইন নিলামের আয়োজন করা হয়। ওই বছরের অক্টোবর মাসে অনলাইনে শুরু হয়েছিল নিলামের কার্যক্রম। নিলাম থেকে ওঠা অর্থ দেওয়া হয় হকিংয়ের পরিবারকে। তবে হুইল চেয়ার বিক্রির টাকা মোটর নিউট্রন রোগাক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যয় করা হবে বলে জানানো হয়। ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয় হুইল চেয়ারটি। টেলিভিশনের ‘দ্য সিম্পসনস’ সিরিয়ালে মুখ দেখিয়েছিলেন হকিং। তাঁকে নিয়ে লেখা চিত্রনাট্যটি বিক্রি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ টাকায়। হকিংয়ের সই করা বইয়ের কপিটির দাম রাখা হয়েছিল ৩ লাখ টাকার মতো। নিলামে উঠলে তা বিক্রি হয় ৬৫ লাখ টাকায়।

১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দাম ওঠে মেডেলগুলোর। মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং প্যারালাইজড হওয়ার পরে যে মোটরচালিত হুইল চেয়ারে রাখা হয়েছিল, অনলাইনভিত্তিক এই নিলামে তার দাম ওঠে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫০ পাউন্ড। যার ভিত্তি মূল্য রাখা হয়েছিল ১৫ হাজার পাউন্ড। ৭৬ বছর বয়সে মারা যান স্টিফেন হকিং। মহাকাশের রহস্য, কৃষ্ণ গহ্বর, সৃষ্টির রহস্যের সন্ধানের জন্য বিশ্বে পরিচিতি পান হকিং। মাত্র ২২ বছর বয়সে মস্তিস্কের জটিল রোগ মোটর নিউরনে আক্রান্ত হয়ে হুইল চেয়ারবন্দি ছিলেন হকিং। সেই অবস্থাতেও মহাকাশের রহস্য সমাধানে ব্যস্ত ছিলেন তিনি।

 

দুর্লভ চাঁদের পাথর

নিলাম হবে চাঁদের পাথর। এমন অদ্ভুত কর্মকান্ড দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন শহরে। পাথরটির ওজনও প্রায় সাড়ে পাঁচ কেজি। নিলামে এমন বিশাল আকারের চাঁদের টুকরার দামও আকাশছোঁয়া। মোট ছয়টি টুকরা রয়েছে ওই চাঁদের পাথরে। যার মধ্যে বড় টুকরাটির ওজন প্রায় তিন কেজি। সাদামাটা পাথরগুলো। কিন্তু তাদের দাম প্রায় ৬ কোটি টাকা। দুষ্প্রাপ্যতার কারণেই যে তার এই বিপুল দাম, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বস্টনে অবস্থিত এক মার্কিন নিলাম সংস্থা ওই নিলামের আয়োজন করে। চাঁদের এই পাথর পৃথিবীতে এসেছিল বহু বছর আগে, চাঁদের সঙ্গে কোনো ধূমকেতুর সংঘর্ষের ফলে। বিভিন্ন সময়ে চাঁদের পাথর পাওয়া গেছে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু এত বড় টুকরা এর আগে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়াও ১৯৭০ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা-১৬ চন্দ্রাভিযানে চাঁদ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল তিনটি পাথর। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে এক নিলাম সংস্থা পাথরের টুকরাগুলো নিলামে তুলেছিলেন। সেবার এই তিনটি পাথরের দামও হাঁকা হয়েছিল আকাশছোঁয়া।

 

২৪৮ কোটি টাকায় বিক্রি হয় হীরার আংটি

চীনের হংকংয়ে একটি হীরার আংটি বিক্রি হয় ২৪৮ কোটি টাকায়। গত বছরের মে মাসে ১৫ দশমিক ৮ ক্যারেটের হীরার আংটিটি নিলামে তোলা হয়। ক্রিস্টির নিলাম ঘরে ডাকই শুরু হয় ২ কোটি ২২ লাখ ডলারে। পরে ২ কোটি ৯২ লাখ ডলারে এটি কিনে নেন নিলামে অংশ নেওয়া এক ক্রেতা। বলা হচ্ছে, বিক্রি হওয়া হীরাটি এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় ‘পার্পল-পিংক’ ডায়মন্ড। চেরি ফুলের মতো বিরল রঙের জন্য এর নাম রাখা হয় দ্য সাকুরা ডায়মন্ড।  এ ছাড়া সুইজারল্যান্ডে সর্বোচ্চ ২২৫ কোটি টাকায় বিক্রি হয় ১৪ ক্যারেটের একটি পার্পল-পিংক হীরা যার নাম ছিল দ্য স্পিরিট অব দ্য রোজ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম