শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জুন, ২০২২

নিলাম কাণ্ড

প্রিন্ট ভার্সন
নিলাম কাণ্ড

নিলামে ওঠে নানা ধরনের দুর্লভ জিনিসপত্র। যারা এসব কেনেন তারা আবার পরোয়া করেন না টাকার। দাম যতই হোক- সেটা কিনেই তবে ফেরেন ঘরে। বিশ্বজুড়ে নিলামে বিক্রি হতে দেখা গেছে অদ্ভুত সব তৈজসপত্র। সম্প্রতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি রোলেক্স ঘড়ি বিক্রি হয় ২ কোটি টাকায়। এমনকি নিলামে ওঠে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির পরিহিত জ্যাকেটও।  এমন সব নিলামকা- নিয়ে আজকের রকমারি।  লিখেছেন- আবদুল কাদের

 

২ কোটি টাকায় বিক্রি রোলেক্সের ঘড়ি

মানব সভ্যতার ইতিহাসে এ যাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ হলো- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। সেই ভয়াবহ যুদ্ধের রাতে নাৎসি স্তালাগ লাফট থ্রি যুদ্ধবন্দি শিবির থেকে পালিয়ে যায় পশ্চিমা মিত্রবাহিনীর একদল সেনা। যাদের একজন ব্রিটিশ নাগরিক জেরাল্ড ইমেসন। তার হাতে ছিল রোলেক্সের ঘড়ি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সেই সময় সেনার ব্যবহৃত ঘড়িই সম্প্রতি নিলামে বিক্রি হয়েছে। ৯ জুন ঘড়িটি নিলামে তুলেছিল ব্রিটিশ নিলাম কোম্পানি ক্রিস্টি। ঘড়িটির দাম ওঠে ১ লাখ ৮৯ হাজার ডলার। এ হিসাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সাক্ষী ঘড়িটির মূল্য বাংলাদেশি টাকায় দাঁড়ায় ১ কোটি ৭৭ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জেরাল্ড ইমেসন ব্যবহারের জন্য সুইজারল্যান্ডের রোলেক্স থেকে ঘড়িটি অর্ডার করেছিলেন। যুদ্ধকালীন তিনি ও তার মিত্র বাহিনীর অনেক সেনা জার্মানির যুদ্ধশিবিরে বন্দি ছিলেন। ১৯৪৪ সালের ২৪ মার্চ শিবির থেকে পালানোর সময় তার হাতে ছিল সেই রোলেক্সের ঘড়িটি। ইমেসনের ব্যবহৃত সেই স্টিলের ঘড়িটির ডায়াল কালো রঙের। সে সময় বন্দিশিবির থেকে নিজে এবং সবাইকে মুক্ত করার পরিকল্পনায় এ ঘড়িটি সাহায্য করেছিল। সময়ের সঠিক তথ্য তখন এত বেশি গুরুত্ব থাকায় রেডক্রসের মাধ্যমে ঘড়িটি বন্দিশিবিরে পৌঁছানো হয়েছিল। পরিকল্পনামাফিক প্রাথমিকভাবে ৭২ জন পালাতে সক্ষম হলেও পালাতে পারেননি জেরাল্ড ইসেমন। ১৯৪৫ সালে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর আরেকটি বন্দিশিবির থেকে ইমেসনকে মুক্ত করা হয়।  সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার সেই ঘড়িটির নিলাম ডাকা হয়েছিল।

 

২৩৩ কোটি টাকায় ডাইনোসরের কঙ্কাল

লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীতে ডাইনোসর বাস করত। ধারণা করা হয়, প্রায় ১৫০ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে ছিল তাদের বসবাস। জানা যায়, গত ১০০ বছরে অর্থাৎ ১৯০২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মাটি খুঁড়ে মাত্র ৫০টি কঙ্কাল উদ্ধার করা গেছে। এসব কঙ্কালের মধ্যে ১৯৭৭ সালে স্যু নামে একটি ডাইনোসরের কঙ্কাল নিলামে তোলা হয়েছিল, যার দাম উঠেছিল ৬১ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার ২০০ টাকা। আর এবার স্ট্যান নামের ওই টি-রেক্স বা টাইনোসরের কঙ্কালটির উচ্চতা ৪ মিটার এবং প্রস্থে ৪০ ফুট। তার খুলি এবং ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হয়তো অন্য কোনো টাইনোসরের সঙ্গে মারামারি করতে গিয়েই প্রাণ হারায় ডাইনোসরটি। নিউইয়র্ক শহরে নিলামটি যখন শুরু হয়, তখন প্রথম ২ মিনিটেই দর উঠেছিল ৬৬ কোটি ৫১ হাজার টাকা। পরের পনেরো মিনিটের মধ্যে মাত্র তিনজন ছাড়া আর কোনো খদ্দের নিলাম ডাকেননি। ততক্ষণে এর দর যা উঠেছে, তা কল্পনারও অতীত। শেষ পর্যন্ত ২৩৩ কোটি ২১ লাখ ২৬ হাজার ১৪০ টাকা দিয়ে এই ডাইনোসরের কঙ্কাল কিনেছেন এক বিজেতা।

 

নিলামে জেলেনস্কির জ্যাকেট

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত মানুষের একজন ভলোদিমির জেলেনস্কি। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন সামনে থেকে, তাতেই অনেকের কাছে ‘তারকা’ বনে যান ইউক্রেনের এই প্রেসিডেন্ট। জেলেনস্কির সেই ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়েই ইংল্যান্ডে তহবিল সংগ্রহে নেমেছে ইউক্রেনের দূতাবাস। যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনের পাশে দাঁড়ানোর আবেদন জানিয়ে তহবিল সংগ্রহ শুরু হয়েছে লন্ডনে। তহবিল সংগ্রহ কর্মসূচির নাম দেওয়া হয় ‘সাহসী ইউক্রেন’। সেখানেই বিক্রি হয়েছে জেলেনস্কির ব্যবহৃত চকোলেট রঙের পশমের জ্যাকেটটি।  সাদামাটা পশমের জ্যাকেটটির দাম ওঠে ১ লাখ ১০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ৯৫ লাখ ৫৯ হাজার ৮৯ টাকা। জ্যাকেটটিতে রয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের স্বাক্ষর। তিনি যে জ্যাকেটটি ব্যবহার করেছেন, তার ছাপও স্পষ্ট।

 

হুইস্কি বোতলের এত দাম!

১.১ মিলিয়ন ডলার

মদের বোতলের দাম ৯৫ লাখ টাকা! ২০১৮ সালে স্কটল্যান্ডে এমনি একটি মদের বোতল নিলামে ওঠে। অক্টোবরের ওই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছিল স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গের বনহ্যামে। সেখানে পুরনো বোতলটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১.১ মিলিয়ন ডলার। বাংলা টাকায় প্রায় ৯৫ লাখ টাকা। ১৯২৬ সালের পর নিলামে বিক্রি হওয়া সবচেয়ে ব্যয়বহুল হুইস্কির বোতল এটি। নিলামকারী সংস্থা জানায়, বোতলটি ২৪টির একটি সীমিত সংস্করণের একটি, যদিও বনহ্যামসে সেই স্বল্প সংস্করণের মধ্যে কয়টি অবশিষ্ট রয়েছে তা এখনো অজানা। তবে বোতলটি একই বছরের নিলামে ওঠা আরেকটি বোতলের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিল।  এর আগে হংকংয়ে এক নিলাম অনুষ্ঠানে পুরনো এক বোতল হুইস্কি বিক্রি হয়েছিল ১ মিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি দামে।

সেই ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত জার্সি

৯৩ লাখ ডলার

কিংবদন্তি ফুটবল তারকা দিয়াগো ম্যারাডোনা; ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মহাতারকা। সেই বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জন্য তিনি জগদ্বিখ্যাত। গত এপ্রিলে ম্যারাডোনার পরিহিত ‘ঈশ্বরের হাত’ খ্যাত গোলের জার্সিটি নিলামে তোলে নিলাম সংস্থা সোথবি। ওই সময় ম্যারাডোনার পরিহিত জার্সিটিই রেকর্ড ৯৩ লাখ ডলারে বিক্রি হয়। এক বিবৃতিতে সোথবির কর্মকর্তা ব্রাহম ওয়াচার বলেন, ঐতিহাসিক এই জার্সিটি শুধু খেলাধুলার ইতিহাসে নয়, বরং বিংশ শতাব্দীর একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার স্মৃতি হয়ে থাকবে। ১৯৮৬ সালের কোয়ার্টার ফাইনালের ওই ম্যাচ শেষে ম্যারাডোনা জার্সিটি বদল করেছিলেন ২-১ গোলে হেরে যাওয়া প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডের ফুটবলার স্টিভ হজের সঙ্গে। এরপর থেকে জার্সিটি তার কাছেই সংরক্ষিত ছিল। ম্যাক্সিকো শহরের অ্যাজটেক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ওই ম্যাচে ম্যারাডোনার দেওয়া দুই গোলের একটি ‘কুখ্যাত’ গোলের খ্যাতি লাভ করে। বিরতির পরপর ফ্লিকে উড়ে আসা একটি বল দ্রুততার সঙ্গে ইংল্যান্ডের রক্ষণে ঢুকে তাদের গোলরক্ষক পিটার শিল্টনকে বোকা বানিয়ে জালে জড়িয়ে দেন ম্যারাডোনা। এ সময় রক্ষণে থাকা হজ তাকে প্রতিহত করতে ব্যর্থ হন। পরে ম্যারাডোনা বলেছিলেন, গোলটির অর্ধেক তার মাথা এবং বাকি অর্ধেক ‘ঈশ্বরের হাতের ছোঁয়া লেগে’ হয়েছে।

 

৩ হাজার বছরের পুরনো ভাস্কর্য

৩১ মিলিয়ন ডলার

২০১৮ সালে নিউইয়র্কে বিরল এক অ্যাসিরিয় ভাস্কর্য নিলামে তোলা হয়েছিল। কথিত আছে, প্রায় ৩ হাজার বছরের পুরনো ওই ভাস্কর্যটি অ্যাসিরিয় সাম্রাজ্যের প্রতীক। যেখানে রাজা দ্বিতীয় আশুর্নাসিরপাল দেবতাকে চিত্রিত করা হয়েছে। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে ইরাকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা খনন করে জিপসামের শক্ত স্ল্যাবটি আবিষ্কার করেন। প্রাচীন এই ভাস্কর্যটির সর্বোচ্চ দাম ওঠে প্রায় ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ২৮৮ কোটি টাকা। পৃথিবীর ইতিহাসে অ্যাসিরিয়ান শিল্পের সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড গড়ে জিপসামে নির্মিত প্রাচীন এই শিল্পকর্মটি। এর আগে নিলামে অ্যাসিরিয় আরেকটি ভাস্কর্যের সর্বোচ্চ দাম উঠেছিল ১০ মিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৯৩ কোটি টাকা। নিলামের আগে, ইরাকি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ভাস্কর্যটিকে ইরাকে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছা পোষণ করেছিল। যদিও তা সম্ভব হয়নি।

 

দ্য স্লিপিং লায়ন

পৃথিবীর বৃহত্তম ফ্রেশ ওয়াটার পার্ল খ্যাত মুক্তা ‘দ্য স্লিপিং লায়ন’। অন্য সব মুক্তা থেকে এটি সম্পূর্ণ আলাদা। এর ওজন ১২০ গ্রাম। দৈর্ঘ্য প্রায় ২ দশমিক ৭ ইঞ্চি। পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ এই স্বচ্ছ জলের মুক্তাটি নেদারল্যান্ডসে তোলা হয়েছিল নিলামে। প্রথমদিকে ব্যবসায়ীদের হাতে থাকলেও পরবর্তীতে এটি বিখ্যাত জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের কাছে পৌঁছায়। এরপর নানা হাতবদল হয়ে ইউরোপীয় রয়েল পরিবারের কাছে এসে পৌঁছায় মুক্তাটি।  কয়েক দিন আগেই হেগের ভেনজুয়েচিস নিলাম হাউসে এটি বিক্রির জন্য তোলা হয়। মুক্তাটি তার আকৃতির জন্য বিখ্যাত। কারণ- এটি দেখতে প্রাণীর মতো এবং গত ৩০০ বছর ধরে বেশ জনপ্রিয়।

 

অন্যরকম

কেউই কিনলেন না হিটলারের আঁকা ছবি

এডলফ হিটলার, ১৯৩৩ হতে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত জার্মানি শাসন করা শাসক। সে সময়কার জার্মানির ত্রাতা। কিন্তু ইতিহাসে সবচেয়ে অপছন্দনীয় ব্যক্তির একজন এই হিটলার। তাই হয়তো হিটলারের আঁকা বলে মনে করা হয় এমন পাঁচটি ছবি জার্মানির নুরেমবার্গ শহরে নিলামে তোলা হলেও শেষ পর্যন্ত কোনোটিই বিক্রি হয়নি। যদিও জার্মানির পুলিশ জানায়, নিলামে ওঠা ৬৩টি ছবিতে হিটলারের নামের আদ্যাক্ষর ‘এএইচ’ বা ‘এ হিটলার’ লিখে স্বাক্ষর দেওয়া ছিল। এগুলো জাল বলে সন্দেহ করা হয়। আর ছবিগুলো সত্যি হিটলারের আঁকা, নাকি নকল তা নিয়েও ছিল বিতর্ক। জালিয়াতির অভিযোগে কিছু লোকের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে। ছবিগুলো নিলামে তোলে ওয়েইলডার অকশন। ছবিগুলোর সর্বনিম্ন দাম হাঁকা হয়েছিল ৪৫ হাজার ইউরো। জানা গেছে, হিটলার প্রথম জীবনে ছবি আঁকতে পছন্দ করতেন।

 

স্টিফেন হকিংয়ের হুইল চেয়ার

জগদ্বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি প্রায় ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকায় এবং তাঁর পিএইচডি ডিগ্রির গবেষণাপত্রের  পান্ডুলিপি সাড়ে ৬ কোটি টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

প্রয়াত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং। বিশ্বের বুকে যিনি একজন পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে খ্যাত। ২০১৮ সালের নভেম্বরে জগদ্বিখ্যাত এই পদার্থবিজ্ঞানীর শেষ সময়ের ব্যবহৃত হুইল চেয়ারটি নিলামে বিক্রি করা হয়। এর সঙ্গে নিলামে তোলা হয়েছিল তাঁর গবেষণাপত্রও। শোল্ডার্স অব জায়ান্টস নামে লন্ডনের একটি নিলাম সংস্থা হকিংয়ের গবেষণা ‘প্রপার্টিস অব এক্সপ্যান্ডিং ইউনিভার্সেস’-এর অন্যতম পাঁচটি গবেষণাপত্র,  একটি হুইল চেয়ার, প্রথম পাতায় তাঁর বুড়ো আঙুলের ছাপসহ লেখা সেরা বই ‘এ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম’-এর একটি প্রতিলিপিসহ হকিংয়ের মোট ২২টি জিনিসপত্র নিলামে তোলা হয়। চড়া মূল্যে বিক্রি হয়েছে সেগুলো। ব্রিটেনের নিলাম সংস্থা ‘ক্রিস্টিজ’-এর তরফে সম্প্রতি একটি অনলাইন নিলামের আয়োজন করা হয়। ওই বছরের অক্টোবর মাসে অনলাইনে শুরু হয়েছিল নিলামের কার্যক্রম। নিলাম থেকে ওঠা অর্থ দেওয়া হয় হকিংয়ের পরিবারকে। তবে হুইল চেয়ার বিক্রির টাকা মোটর নিউট্রন রোগাক্রান্তদের চিকিৎসায় ব্যয় করা হবে বলে জানানো হয়। ২ কোটি ৮৪ লাখ টাকায় বিক্রি হয় হুইল চেয়ারটি। টেলিভিশনের ‘দ্য সিম্পসনস’ সিরিয়ালে মুখ দেখিয়েছিলেন হকিং। তাঁকে নিয়ে লেখা চিত্রনাট্যটি বিক্রি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ টাকায়। হকিংয়ের সই করা বইয়ের কপিটির দাম রাখা হয়েছিল ৩ লাখ টাকার মতো। নিলামে উঠলে তা বিক্রি হয় ৬৫ লাখ টাকায়।

১ কোটি ৩০ লাখ টাকা দাম ওঠে মেডেলগুলোর। মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং প্যারালাইজড হওয়ার পরে যে মোটরচালিত হুইল চেয়ারে রাখা হয়েছিল, অনলাইনভিত্তিক এই নিলামে তার দাম ওঠে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৭৫০ পাউন্ড। যার ভিত্তি মূল্য রাখা হয়েছিল ১৫ হাজার পাউন্ড। ৭৬ বছর বয়সে মারা যান স্টিফেন হকিং। মহাকাশের রহস্য, কৃষ্ণ গহ্বর, সৃষ্টির রহস্যের সন্ধানের জন্য বিশ্বে পরিচিতি পান হকিং। মাত্র ২২ বছর বয়সে মস্তিস্কের জটিল রোগ মোটর নিউরনে আক্রান্ত হয়ে হুইল চেয়ারবন্দি ছিলেন হকিং। সেই অবস্থাতেও মহাকাশের রহস্য সমাধানে ব্যস্ত ছিলেন তিনি।

 

দুর্লভ চাঁদের পাথর

নিলাম হবে চাঁদের পাথর। এমন অদ্ভুত কর্মকান্ড দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টন শহরে। পাথরটির ওজনও প্রায় সাড়ে পাঁচ কেজি। নিলামে এমন বিশাল আকারের চাঁদের টুকরার দামও আকাশছোঁয়া। মোট ছয়টি টুকরা রয়েছে ওই চাঁদের পাথরে। যার মধ্যে বড় টুকরাটির ওজন প্রায় তিন কেজি। সাদামাটা পাথরগুলো। কিন্তু তাদের দাম প্রায় ৬ কোটি টাকা। দুষ্প্রাপ্যতার কারণেই যে তার এই বিপুল দাম, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বস্টনে অবস্থিত এক মার্কিন নিলাম সংস্থা ওই নিলামের আয়োজন করে। চাঁদের এই পাথর পৃথিবীতে এসেছিল বহু বছর আগে, চাঁদের সঙ্গে কোনো ধূমকেতুর সংঘর্ষের ফলে। বিভিন্ন সময়ে চাঁদের পাথর পাওয়া গেছে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু এত বড় টুকরা এর আগে পাওয়া যায়নি। এ ছাড়াও ১৯৭০ সালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা-১৬ চন্দ্রাভিযানে চাঁদ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল তিনটি পাথর। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে এক নিলাম সংস্থা পাথরের টুকরাগুলো নিলামে তুলেছিলেন। সেবার এই তিনটি পাথরের দামও হাঁকা হয়েছিল আকাশছোঁয়া।

 

২৪৮ কোটি টাকায় বিক্রি হয় হীরার আংটি

চীনের হংকংয়ে একটি হীরার আংটি বিক্রি হয় ২৪৮ কোটি টাকায়। গত বছরের মে মাসে ১৫ দশমিক ৮ ক্যারেটের হীরার আংটিটি নিলামে তোলা হয়। ক্রিস্টির নিলাম ঘরে ডাকই শুরু হয় ২ কোটি ২২ লাখ ডলারে। পরে ২ কোটি ৯২ লাখ ডলারে এটি কিনে নেন নিলামে অংশ নেওয়া এক ক্রেতা। বলা হচ্ছে, বিক্রি হওয়া হীরাটি এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় ‘পার্পল-পিংক’ ডায়মন্ড। চেরি ফুলের মতো বিরল রঙের জন্য এর নাম রাখা হয় দ্য সাকুরা ডায়মন্ড।  এ ছাড়া সুইজারল্যান্ডে সর্বোচ্চ ২২৫ কোটি টাকায় বিক্রি হয় ১৪ ক্যারেটের একটি পার্পল-পিংক হীরা যার নাম ছিল দ্য স্পিরিট অব দ্য রোজ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন