শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সমুদ্রের বিরল প্রাণী

প্রিন্ট ভার্সন
সমুদ্রের বিরল প্রাণী

সমুদ্র গভীর, অসীম এবং রহস্যে পরিপূর্ণ। এই রহস্যের বেশির ভাগই এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। সাগরের গভীরে কেবল অন্ধকার ও প্রাচীন জাহাজই নয়, এখানে রয়েছে অসংখ্য অদ্ভুত জীবনও। সমুদ্রতলে এমন শত শত প্রাণী রয়েছে; যারা শারীরিকভাবে দেখতে অদ্ভুত,  তবে অত্যন্ত দর্শনীয়। লিখেছেন - আবদুল কাদের

 

ডাম্বো অক্টোপাস

ওয়াল্ট ডিজনির বিখ্যাত অ্যানিমেটেড কার্টুন ডাম্বোর কথা মনে পড়ে! এই অ্যানিমেটেড মুভির মূল চরিত্র হাতির নামানুসারেই অক্টোপাসটির নামকরণ করা হয়েছে। এই চমকপ্রদ নামকরণের কারণ এদের বিশালাকৃতির গোলাকার কান, যার মাধ্যমে এরা সাঁতার কাটতে পারে। যদিও এরা তালিকায় থাকা অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণীর মতো ভয়ংকর নয়, তবে এরা পৃথিবী নামক গ্রহে থাকা বিরলতম সামুদ্রিক প্রাণীদের মধ্যে একটি। এরা এতটাই ছোট আকৃতির অক্টোপাস যে, তারা সর্বোচ্চ ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এটি মূলত অক্টোপাসের একটি সাবজেনাস প্রজাতির অন্তর্গত, যারা সমুদ্রতলের প্রায় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার মিটার গভীরতা পর্যন্ত জীবনধারণ করতে পারে। বৈজ্ঞানিকভাবে এরা গ্রিম্পোটিউথিস থেকে আলাদা, তবে এরা সাধারণত অক্টোপাসের ক্রম মোলাস্ক সেফালোপডের প্রজাতির সঙ্গে মিলে যায়। সাধারণত পানির ৯ হাজার ৮০০ ফুট থেকে ২৩ হাজার ফুট নিচে এদের পাওয়া যায়। সাগরের এত গভীরে তাপমাত্রা একেবারেই কম। এত শীতল পরিবেশে ডাম্বো অক্টোপাসরা কীভাবে মানিয়ে নেয়, বিজ্ঞানীরা তা এখনো পুরোপুরি জানেন না। তবে সাগরতলে পানির এত চাপ কীভাবে সামলায় তা জানতে পেরেছেন। এদের নরম-জেলির মতো শরীরটা এ ক্ষেত্রে ঢাল হিসেবে কাজ করে। আর সহজেই এরা আকৃতি বদল করতে ও ভেসে থাকতে পারে। নানা রঙের ডাম্বো অক্টোপাস আছে। কোনোটা সাদা, কোনোটা লাল, কোনোটা আবার বাদামি। এমনকি গোলাপিও হয় কারও কারও রং। অন্য অক্টোপাসদের মতো এরাও রং বদলাতে পারে। রং বদলে গভীর সাগরের সঙ্গে একেবারে মিশে যেতে পারে। এতে বড় প্রাণীরা তাকে আর খুঁজে পায় না। সাগরের এত গভীরে ডাম্বোদের খুব বেশি শত্রুও নেই। মাঝেমধ্যে হাঙর আর কিলার হোয়েলরা ঝামেলা পাকায়। ডাম্বো অক্টোপাসরা সাধারণত খুব বেশি দিন বাঁচে না। বড় জোর তিন থেকে পাঁচ বছর। বেশি বেশি ডাম্বোর জন্ম না হলে কবেই এরা বিলুপ্ত হয়ে যেত। ফিলিপাইন, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র উপকূলের মতো জায়গায় এদের দেখা যায়।

 

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার। মুখের অবয়বে এরা অনেকটা পিরানহার মতোই। তবে এরা স্থানীয়দের কাছে চিয়াসমোডন নাইজার নামে বেশি পরিচিত। এরা এমন এক সামুদ্রিক মাছ, যারা নিজেদের শিকারকে সম্পূর্ণরূপে গ্রাস করে ফেলার মতো অসাধারণ ক্ষমতা রাখে। সাধারণত গভীর জলেই এদের বসবাস। সামুদ্রিক মাছটি নিজের প্রায় দ্বিগুণ আকারের অথবা তার দশ গুণ বেশি ওজনের যে কোনো প্রাণীকে গ্রাস করে ফেলতে পারে। বোঝাই যাচ্ছে, এদের পাকস্থলি অনেক বেশি প্রশস্ত হওয়ার মতো ক্ষমতা রাখে। এদের আকার দেখে ধোঁকা খাবেন না, আকারে ছোট হলেও এরা কিন্তু বিশাল সমুদ্রের সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে বিবেচিত।

 

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া। এরা কিন্তু জিহ্বা-খাদক নামে বেশি পরিচিত। মূলত এরা আইসোপড শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত একটি ক্ষুদ্র পরজীবী। এরা সমুদ্রগর্ভের অদ্ভুত প্রাণী, যারা অন্য মাছের মুখের ভিতরে থাকে। এরা সাধারণত অন্য মাছের জিহ্বা শোষণ, পচন এবং সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে থাকে। এমনকি এরা আক্রান্ত মাছের জিহ্বার সঙ্গে নিজেদের প্রতিস্থাপন করে। পরজীবীটি যত বড় হতে থাকে জিহ্বায় রক্ত সংবহন তত কমতে থাকে এবং এক সময় তা বিকল হয়ে যায়। তখন পরজীবীটি নিজেকে জিহ্বার পেশিগুলোতে আটকে মেকি-জিভ বা ছদ্মবেশী জিভ (Pseudo Tongue) হিসেবে কাজ করে। এরা শুধু মাছের মুখে ঢুকে এর জিহ্বা ভক্ষণ করেই বেঁচে থাকে না, মাছের শরীরের ভিতর বংশবৃদ্ধিও করে!

 

ফ্রিলড হাঙ্গর

ফ্রিলড হাঙর কার্পেট হাঙর থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবে এরা দেখতেও ভীষণ অদ্ভুত প্রকৃতির। এদের বৈজ্ঞানিকভাবে ক্ল্যামিডোসেলাকাস অ্যাঙ্গুইনিয়াস বলা হয়। দাঁতের কারণে এদের এই কঠিন নাম হয়েছে। কারণ এই হাঙরের মুখে ৩০০টি দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলোও মুখের ভিতর ফ্রিলের মতো সাজানো থাকে। এই হাঙর মাছটি ৬.৬ ফুট লম্বা। এই মাছ শিকারের সময় তার ওজন এবং দাঁতের শক্তিশালী ব্যবহার করে। কখনো কখনো এটি তার আকারের দ্বিগুণ হাঙরকেও শিকার করে। এই হাঙর মাছটি ৮০ মিলিয়ন বা ৮ কোটি বছর ধরে এভাবেই রয়েছে, নেই কোনো পরিবর্তন। জানা গেছে, আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরের অনেক গভীরতায় বিশেষ এই প্রাণীটির বসবাস।

 

ব্লবফিশ

অদ্ভুত দেখতে মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Psychrolutes Marcidus। তবে স্থানীয়দের কাছে এরা সাধারণত ব্লবফিশ নামেই পরিচিত। সমুদ্রতলের প্রায় ১ হাজার ২০০ মিটার গভীরতায় এদের বসবাস। সমুদ্রতলের এই গভীরতার চাপ সাগরের পৃষ্ঠের তুলনায় ১২০ গুণ বেশি হয়ে থাকে। অধিক চাপের ফলে ব্লবফিশ দেখতে একটি জেলটিনাস ভরের মতো দেখায়। শারীরিকভাবে এরা খুব কম পেশির অধিকারী মাছ। নামের মতোই এরা দেখতে থলথলে। এই মাছটিকে ভূপৃষ্ঠে আনার পর অতিরিক্ত চাপের কারণে এদের শরীর ভেঙে পড়ে। তাই তো এরা পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অস্ট্রেলিয়া এবং তাসমানিয়ার সমুদ্র উপকূলে এদের পাওয়া যায়।

 

নর্দান স্টারগেজার

সমুদ্রতলের সবচেয়ে অদ্ভুত প্রাণী নর্দান স্টারগেজার। এদের বৈজ্ঞানিক নাম হলো- Astroscopus Guttatus। প্রাণীটি সাধারণত সমুদ্রতলে ঘাপটি মেরে থাকে। যার ফলে এদের সৈকতে থাকা বালির ভাস্কর্যের মতো দেখায়। এরা প্রচন্ড ধৈর্যশীল, কারণ এরা শিকারকে আক্রমণ করার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকে। শিকার কাছে এলেই এরা লাফ দিয়ে উঠে শিকার ধরে থাকে। এদের পছন্দের খাবারের মধ্যে রয়েছে ছোট মাছ, কাঁকড়া এবং ক্রাস্টেসিয়ান। গভীর জলে এদের বাস। মাছটির চোখ মাথার ওপর বসানো, থ্যাবড়া মুখটাও ওপর দিকে বাঁকানো। মনে রাখতে হবে, মাছটি কিন্তু প্রচন্ড রকমের বিষাক্ত।

 

স্পটেড ওয়াবেগং

স্পটেড ওয়াবেগং বিশ্বের বিরল হাঙরগুলোর (কার্পেট হাঙর) মধ্যে অন্যতম। শারীরিকভাবে এরা অন্যান্য হাঙরের মতো ভয়ঙ্কর নয়। তবে হাঙরের এই প্রজাতিটি অন্যান্য হাঙরের মতোই শিকারি। এদের শরীর সাধারণত চ্যাপ্টা আকৃতির, গাঢ় স্যাডল, সাদা আকৃতির দাগ কিংবা সাদা দাগের প্যাটার্নে হয়ে থাকে। এরা প্রায় ১০০ মিটার গভীরতায় অগভীর উপকূলীয় জলে বাস করে। হাঙরের এই প্রজাতিটি অস্ট্রেলিয়ার উপক্রান্তীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ জলে ব্যাপকভাবে বিচরণ করে থাকে। হাঙরটি সমুদ্রতলের যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মিশে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে। এই বৈশিষ্ট্য অন্যান্য হাঙরের চেয়ে এদের করেছে আলাদা। এর মাধ্যমে এরা নিজেদের রক্ষা করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আলোচনা সভা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু
ফ্যাসিবাদীদের রুখে দিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: দুলু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার
শাহবাগে ড্রাম থেকে খণ্ড-বিখণ্ড লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
২০২৪ সালে যক্ষ্মায় মারা গেছে ১২ লাখ ৩০ হাজার মানুষ: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ২ নারী শ্রমিক নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
লক্ষ্মীপুরে সেরা ১৭ লেখক-প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় রোপা আমনের নমুনা শস্য কর্তন অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা
শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে পরিবেশ অধিদপ্তরের জরিমানা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭
নোয়াখালীত বিএনপির বিক্ষোভ, পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ১৭

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানের লামায় মশাল মিছিল, গ্রেপ্তার ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার
মনপুরায় ১৫ নারী পেলেন সেলাই মেশিন উপহার

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব
নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদের জন্মদিনে হিমু উৎসব

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ক্যাম্পাসের সব ব্যানার-ফেস্টুন সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা
কুড়িগ্রামে বায়ু ‍দূষণ রোধে জেলা প্রশাসনের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার
ভাঙ্গায় মহাসড়কের পাশ থেকে ৩২টি পেট্রোল বোমা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার
এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে বড় ব্যবধানে হেরে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের
সিলেটে প্রভাব নেই লকডাউনের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা
বগুড়ায় রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নাশকতার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ
চিরিরবন্দরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির ৭৭ পরিবারের মাঝে ছাগল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়