শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সমুদ্রের বিরল প্রাণী

প্রিন্ট ভার্সন
সমুদ্রের বিরল প্রাণী

সমুদ্র গভীর, অসীম এবং রহস্যে পরিপূর্ণ। এই রহস্যের বেশির ভাগই এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। সাগরের গভীরে কেবল অন্ধকার ও প্রাচীন জাহাজই নয়, এখানে রয়েছে অসংখ্য অদ্ভুত জীবনও। সমুদ্রতলে এমন শত শত প্রাণী রয়েছে; যারা শারীরিকভাবে দেখতে অদ্ভুত,  তবে অত্যন্ত দর্শনীয়। লিখেছেন - আবদুল কাদের

 

ডাম্বো অক্টোপাস

ওয়াল্ট ডিজনির বিখ্যাত অ্যানিমেটেড কার্টুন ডাম্বোর কথা মনে পড়ে! এই অ্যানিমেটেড মুভির মূল চরিত্র হাতির নামানুসারেই অক্টোপাসটির নামকরণ করা হয়েছে। এই চমকপ্রদ নামকরণের কারণ এদের বিশালাকৃতির গোলাকার কান, যার মাধ্যমে এরা সাঁতার কাটতে পারে। যদিও এরা তালিকায় থাকা অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণীর মতো ভয়ংকর নয়, তবে এরা পৃথিবী নামক গ্রহে থাকা বিরলতম সামুদ্রিক প্রাণীদের মধ্যে একটি। এরা এতটাই ছোট আকৃতির অক্টোপাস যে, তারা সর্বোচ্চ ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এটি মূলত অক্টোপাসের একটি সাবজেনাস প্রজাতির অন্তর্গত, যারা সমুদ্রতলের প্রায় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার মিটার গভীরতা পর্যন্ত জীবনধারণ করতে পারে। বৈজ্ঞানিকভাবে এরা গ্রিম্পোটিউথিস থেকে আলাদা, তবে এরা সাধারণত অক্টোপাসের ক্রম মোলাস্ক সেফালোপডের প্রজাতির সঙ্গে মিলে যায়। সাধারণত পানির ৯ হাজার ৮০০ ফুট থেকে ২৩ হাজার ফুট নিচে এদের পাওয়া যায়। সাগরের এত গভীরে তাপমাত্রা একেবারেই কম। এত শীতল পরিবেশে ডাম্বো অক্টোপাসরা কীভাবে মানিয়ে নেয়, বিজ্ঞানীরা তা এখনো পুরোপুরি জানেন না। তবে সাগরতলে পানির এত চাপ কীভাবে সামলায় তা জানতে পেরেছেন। এদের নরম-জেলির মতো শরীরটা এ ক্ষেত্রে ঢাল হিসেবে কাজ করে। আর সহজেই এরা আকৃতি বদল করতে ও ভেসে থাকতে পারে। নানা রঙের ডাম্বো অক্টোপাস আছে। কোনোটা সাদা, কোনোটা লাল, কোনোটা আবার বাদামি। এমনকি গোলাপিও হয় কারও কারও রং। অন্য অক্টোপাসদের মতো এরাও রং বদলাতে পারে। রং বদলে গভীর সাগরের সঙ্গে একেবারে মিশে যেতে পারে। এতে বড় প্রাণীরা তাকে আর খুঁজে পায় না। সাগরের এত গভীরে ডাম্বোদের খুব বেশি শত্রুও নেই। মাঝেমধ্যে হাঙর আর কিলার হোয়েলরা ঝামেলা পাকায়। ডাম্বো অক্টোপাসরা সাধারণত খুব বেশি দিন বাঁচে না। বড় জোর তিন থেকে পাঁচ বছর। বেশি বেশি ডাম্বোর জন্ম না হলে কবেই এরা বিলুপ্ত হয়ে যেত। ফিলিপাইন, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র উপকূলের মতো জায়গায় এদের দেখা যায়।

 

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার। মুখের অবয়বে এরা অনেকটা পিরানহার মতোই। তবে এরা স্থানীয়দের কাছে চিয়াসমোডন নাইজার নামে বেশি পরিচিত। এরা এমন এক সামুদ্রিক মাছ, যারা নিজেদের শিকারকে সম্পূর্ণরূপে গ্রাস করে ফেলার মতো অসাধারণ ক্ষমতা রাখে। সাধারণত গভীর জলেই এদের বসবাস। সামুদ্রিক মাছটি নিজের প্রায় দ্বিগুণ আকারের অথবা তার দশ গুণ বেশি ওজনের যে কোনো প্রাণীকে গ্রাস করে ফেলতে পারে। বোঝাই যাচ্ছে, এদের পাকস্থলি অনেক বেশি প্রশস্ত হওয়ার মতো ক্ষমতা রাখে। এদের আকার দেখে ধোঁকা খাবেন না, আকারে ছোট হলেও এরা কিন্তু বিশাল সমুদ্রের সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে বিবেচিত।

 

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া। এরা কিন্তু জিহ্বা-খাদক নামে বেশি পরিচিত। মূলত এরা আইসোপড শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত একটি ক্ষুদ্র পরজীবী। এরা সমুদ্রগর্ভের অদ্ভুত প্রাণী, যারা অন্য মাছের মুখের ভিতরে থাকে। এরা সাধারণত অন্য মাছের জিহ্বা শোষণ, পচন এবং সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে থাকে। এমনকি এরা আক্রান্ত মাছের জিহ্বার সঙ্গে নিজেদের প্রতিস্থাপন করে। পরজীবীটি যত বড় হতে থাকে জিহ্বায় রক্ত সংবহন তত কমতে থাকে এবং এক সময় তা বিকল হয়ে যায়। তখন পরজীবীটি নিজেকে জিহ্বার পেশিগুলোতে আটকে মেকি-জিভ বা ছদ্মবেশী জিভ (Pseudo Tongue) হিসেবে কাজ করে। এরা শুধু মাছের মুখে ঢুকে এর জিহ্বা ভক্ষণ করেই বেঁচে থাকে না, মাছের শরীরের ভিতর বংশবৃদ্ধিও করে!

 

ফ্রিলড হাঙ্গর

ফ্রিলড হাঙর কার্পেট হাঙর থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবে এরা দেখতেও ভীষণ অদ্ভুত প্রকৃতির। এদের বৈজ্ঞানিকভাবে ক্ল্যামিডোসেলাকাস অ্যাঙ্গুইনিয়াস বলা হয়। দাঁতের কারণে এদের এই কঠিন নাম হয়েছে। কারণ এই হাঙরের মুখে ৩০০টি দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলোও মুখের ভিতর ফ্রিলের মতো সাজানো থাকে। এই হাঙর মাছটি ৬.৬ ফুট লম্বা। এই মাছ শিকারের সময় তার ওজন এবং দাঁতের শক্তিশালী ব্যবহার করে। কখনো কখনো এটি তার আকারের দ্বিগুণ হাঙরকেও শিকার করে। এই হাঙর মাছটি ৮০ মিলিয়ন বা ৮ কোটি বছর ধরে এভাবেই রয়েছে, নেই কোনো পরিবর্তন। জানা গেছে, আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরের অনেক গভীরতায় বিশেষ এই প্রাণীটির বসবাস।

 

ব্লবফিশ

অদ্ভুত দেখতে মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Psychrolutes Marcidus। তবে স্থানীয়দের কাছে এরা সাধারণত ব্লবফিশ নামেই পরিচিত। সমুদ্রতলের প্রায় ১ হাজার ২০০ মিটার গভীরতায় এদের বসবাস। সমুদ্রতলের এই গভীরতার চাপ সাগরের পৃষ্ঠের তুলনায় ১২০ গুণ বেশি হয়ে থাকে। অধিক চাপের ফলে ব্লবফিশ দেখতে একটি জেলটিনাস ভরের মতো দেখায়। শারীরিকভাবে এরা খুব কম পেশির অধিকারী মাছ। নামের মতোই এরা দেখতে থলথলে। এই মাছটিকে ভূপৃষ্ঠে আনার পর অতিরিক্ত চাপের কারণে এদের শরীর ভেঙে পড়ে। তাই তো এরা পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অস্ট্রেলিয়া এবং তাসমানিয়ার সমুদ্র উপকূলে এদের পাওয়া যায়।

 

নর্দান স্টারগেজার

সমুদ্রতলের সবচেয়ে অদ্ভুত প্রাণী নর্দান স্টারগেজার। এদের বৈজ্ঞানিক নাম হলো- Astroscopus Guttatus। প্রাণীটি সাধারণত সমুদ্রতলে ঘাপটি মেরে থাকে। যার ফলে এদের সৈকতে থাকা বালির ভাস্কর্যের মতো দেখায়। এরা প্রচন্ড ধৈর্যশীল, কারণ এরা শিকারকে আক্রমণ করার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকে। শিকার কাছে এলেই এরা লাফ দিয়ে উঠে শিকার ধরে থাকে। এদের পছন্দের খাবারের মধ্যে রয়েছে ছোট মাছ, কাঁকড়া এবং ক্রাস্টেসিয়ান। গভীর জলে এদের বাস। মাছটির চোখ মাথার ওপর বসানো, থ্যাবড়া মুখটাও ওপর দিকে বাঁকানো। মনে রাখতে হবে, মাছটি কিন্তু প্রচন্ড রকমের বিষাক্ত।

 

স্পটেড ওয়াবেগং

স্পটেড ওয়াবেগং বিশ্বের বিরল হাঙরগুলোর (কার্পেট হাঙর) মধ্যে অন্যতম। শারীরিকভাবে এরা অন্যান্য হাঙরের মতো ভয়ঙ্কর নয়। তবে হাঙরের এই প্রজাতিটি অন্যান্য হাঙরের মতোই শিকারি। এদের শরীর সাধারণত চ্যাপ্টা আকৃতির, গাঢ় স্যাডল, সাদা আকৃতির দাগ কিংবা সাদা দাগের প্যাটার্নে হয়ে থাকে। এরা প্রায় ১০০ মিটার গভীরতায় অগভীর উপকূলীয় জলে বাস করে। হাঙরের এই প্রজাতিটি অস্ট্রেলিয়ার উপক্রান্তীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ জলে ব্যাপকভাবে বিচরণ করে থাকে। হাঙরটি সমুদ্রতলের যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মিশে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে। এই বৈশিষ্ট্য অন্যান্য হাঙরের চেয়ে এদের করেছে আলাদা। এর মাধ্যমে এরা নিজেদের রক্ষা করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে রাবি শিক্ষার্থীকে থানায় সোপর্দ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী
কুড়িগ্রামে ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট
বাংলাদেশের কোচ হয়ে যা বললেন টেইট

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন