শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সমুদ্রের বিরল প্রাণী

প্রিন্ট ভার্সন
সমুদ্রের বিরল প্রাণী

সমুদ্র গভীর, অসীম এবং রহস্যে পরিপূর্ণ। এই রহস্যের বেশির ভাগই এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। সাগরের গভীরে কেবল অন্ধকার ও প্রাচীন জাহাজই নয়, এখানে রয়েছে অসংখ্য অদ্ভুত জীবনও। সমুদ্রতলে এমন শত শত প্রাণী রয়েছে; যারা শারীরিকভাবে দেখতে অদ্ভুত,  তবে অত্যন্ত দর্শনীয়। লিখেছেন - আবদুল কাদের

 

ডাম্বো অক্টোপাস

ওয়াল্ট ডিজনির বিখ্যাত অ্যানিমেটেড কার্টুন ডাম্বোর কথা মনে পড়ে! এই অ্যানিমেটেড মুভির মূল চরিত্র হাতির নামানুসারেই অক্টোপাসটির নামকরণ করা হয়েছে। এই চমকপ্রদ নামকরণের কারণ এদের বিশালাকৃতির গোলাকার কান, যার মাধ্যমে এরা সাঁতার কাটতে পারে। যদিও এরা তালিকায় থাকা অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণীর মতো ভয়ংকর নয়, তবে এরা পৃথিবী নামক গ্রহে থাকা বিরলতম সামুদ্রিক প্রাণীদের মধ্যে একটি। এরা এতটাই ছোট আকৃতির অক্টোপাস যে, তারা সর্বোচ্চ ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এটি মূলত অক্টোপাসের একটি সাবজেনাস প্রজাতির অন্তর্গত, যারা সমুদ্রতলের প্রায় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার মিটার গভীরতা পর্যন্ত জীবনধারণ করতে পারে। বৈজ্ঞানিকভাবে এরা গ্রিম্পোটিউথিস থেকে আলাদা, তবে এরা সাধারণত অক্টোপাসের ক্রম মোলাস্ক সেফালোপডের প্রজাতির সঙ্গে মিলে যায়। সাধারণত পানির ৯ হাজার ৮০০ ফুট থেকে ২৩ হাজার ফুট নিচে এদের পাওয়া যায়। সাগরের এত গভীরে তাপমাত্রা একেবারেই কম। এত শীতল পরিবেশে ডাম্বো অক্টোপাসরা কীভাবে মানিয়ে নেয়, বিজ্ঞানীরা তা এখনো পুরোপুরি জানেন না। তবে সাগরতলে পানির এত চাপ কীভাবে সামলায় তা জানতে পেরেছেন। এদের নরম-জেলির মতো শরীরটা এ ক্ষেত্রে ঢাল হিসেবে কাজ করে। আর সহজেই এরা আকৃতি বদল করতে ও ভেসে থাকতে পারে। নানা রঙের ডাম্বো অক্টোপাস আছে। কোনোটা সাদা, কোনোটা লাল, কোনোটা আবার বাদামি। এমনকি গোলাপিও হয় কারও কারও রং। অন্য অক্টোপাসদের মতো এরাও রং বদলাতে পারে। রং বদলে গভীর সাগরের সঙ্গে একেবারে মিশে যেতে পারে। এতে বড় প্রাণীরা তাকে আর খুঁজে পায় না। সাগরের এত গভীরে ডাম্বোদের খুব বেশি শত্রুও নেই। মাঝেমধ্যে হাঙর আর কিলার হোয়েলরা ঝামেলা পাকায়। ডাম্বো অক্টোপাসরা সাধারণত খুব বেশি দিন বাঁচে না। বড় জোর তিন থেকে পাঁচ বছর। বেশি বেশি ডাম্বোর জন্ম না হলে কবেই এরা বিলুপ্ত হয়ে যেত। ফিলিপাইন, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র উপকূলের মতো জায়গায় এদের দেখা যায়।

 

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার। মুখের অবয়বে এরা অনেকটা পিরানহার মতোই। তবে এরা স্থানীয়দের কাছে চিয়াসমোডন নাইজার নামে বেশি পরিচিত। এরা এমন এক সামুদ্রিক মাছ, যারা নিজেদের শিকারকে সম্পূর্ণরূপে গ্রাস করে ফেলার মতো অসাধারণ ক্ষমতা রাখে। সাধারণত গভীর জলেই এদের বসবাস। সামুদ্রিক মাছটি নিজের প্রায় দ্বিগুণ আকারের অথবা তার দশ গুণ বেশি ওজনের যে কোনো প্রাণীকে গ্রাস করে ফেলতে পারে। বোঝাই যাচ্ছে, এদের পাকস্থলি অনেক বেশি প্রশস্ত হওয়ার মতো ক্ষমতা রাখে। এদের আকার দেখে ধোঁকা খাবেন না, আকারে ছোট হলেও এরা কিন্তু বিশাল সমুদ্রের সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে বিবেচিত।

 

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া। এরা কিন্তু জিহ্বা-খাদক নামে বেশি পরিচিত। মূলত এরা আইসোপড শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত একটি ক্ষুদ্র পরজীবী। এরা সমুদ্রগর্ভের অদ্ভুত প্রাণী, যারা অন্য মাছের মুখের ভিতরে থাকে। এরা সাধারণত অন্য মাছের জিহ্বা শোষণ, পচন এবং সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে থাকে। এমনকি এরা আক্রান্ত মাছের জিহ্বার সঙ্গে নিজেদের প্রতিস্থাপন করে। পরজীবীটি যত বড় হতে থাকে জিহ্বায় রক্ত সংবহন তত কমতে থাকে এবং এক সময় তা বিকল হয়ে যায়। তখন পরজীবীটি নিজেকে জিহ্বার পেশিগুলোতে আটকে মেকি-জিভ বা ছদ্মবেশী জিভ (Pseudo Tongue) হিসেবে কাজ করে। এরা শুধু মাছের মুখে ঢুকে এর জিহ্বা ভক্ষণ করেই বেঁচে থাকে না, মাছের শরীরের ভিতর বংশবৃদ্ধিও করে!

 

ফ্রিলড হাঙ্গর

ফ্রিলড হাঙর কার্পেট হাঙর থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবে এরা দেখতেও ভীষণ অদ্ভুত প্রকৃতির। এদের বৈজ্ঞানিকভাবে ক্ল্যামিডোসেলাকাস অ্যাঙ্গুইনিয়াস বলা হয়। দাঁতের কারণে এদের এই কঠিন নাম হয়েছে। কারণ এই হাঙরের মুখে ৩০০টি দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলোও মুখের ভিতর ফ্রিলের মতো সাজানো থাকে। এই হাঙর মাছটি ৬.৬ ফুট লম্বা। এই মাছ শিকারের সময় তার ওজন এবং দাঁতের শক্তিশালী ব্যবহার করে। কখনো কখনো এটি তার আকারের দ্বিগুণ হাঙরকেও শিকার করে। এই হাঙর মাছটি ৮০ মিলিয়ন বা ৮ কোটি বছর ধরে এভাবেই রয়েছে, নেই কোনো পরিবর্তন। জানা গেছে, আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরের অনেক গভীরতায় বিশেষ এই প্রাণীটির বসবাস।

 

ব্লবফিশ

অদ্ভুত দেখতে মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Psychrolutes Marcidus। তবে স্থানীয়দের কাছে এরা সাধারণত ব্লবফিশ নামেই পরিচিত। সমুদ্রতলের প্রায় ১ হাজার ২০০ মিটার গভীরতায় এদের বসবাস। সমুদ্রতলের এই গভীরতার চাপ সাগরের পৃষ্ঠের তুলনায় ১২০ গুণ বেশি হয়ে থাকে। অধিক চাপের ফলে ব্লবফিশ দেখতে একটি জেলটিনাস ভরের মতো দেখায়। শারীরিকভাবে এরা খুব কম পেশির অধিকারী মাছ। নামের মতোই এরা দেখতে থলথলে। এই মাছটিকে ভূপৃষ্ঠে আনার পর অতিরিক্ত চাপের কারণে এদের শরীর ভেঙে পড়ে। তাই তো এরা পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অস্ট্রেলিয়া এবং তাসমানিয়ার সমুদ্র উপকূলে এদের পাওয়া যায়।

 

নর্দান স্টারগেজার

সমুদ্রতলের সবচেয়ে অদ্ভুত প্রাণী নর্দান স্টারগেজার। এদের বৈজ্ঞানিক নাম হলো- Astroscopus Guttatus। প্রাণীটি সাধারণত সমুদ্রতলে ঘাপটি মেরে থাকে। যার ফলে এদের সৈকতে থাকা বালির ভাস্কর্যের মতো দেখায়। এরা প্রচন্ড ধৈর্যশীল, কারণ এরা শিকারকে আক্রমণ করার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকে। শিকার কাছে এলেই এরা লাফ দিয়ে উঠে শিকার ধরে থাকে। এদের পছন্দের খাবারের মধ্যে রয়েছে ছোট মাছ, কাঁকড়া এবং ক্রাস্টেসিয়ান। গভীর জলে এদের বাস। মাছটির চোখ মাথার ওপর বসানো, থ্যাবড়া মুখটাও ওপর দিকে বাঁকানো। মনে রাখতে হবে, মাছটি কিন্তু প্রচন্ড রকমের বিষাক্ত।

 

স্পটেড ওয়াবেগং

স্পটেড ওয়াবেগং বিশ্বের বিরল হাঙরগুলোর (কার্পেট হাঙর) মধ্যে অন্যতম। শারীরিকভাবে এরা অন্যান্য হাঙরের মতো ভয়ঙ্কর নয়। তবে হাঙরের এই প্রজাতিটি অন্যান্য হাঙরের মতোই শিকারি। এদের শরীর সাধারণত চ্যাপ্টা আকৃতির, গাঢ় স্যাডল, সাদা আকৃতির দাগ কিংবা সাদা দাগের প্যাটার্নে হয়ে থাকে। এরা প্রায় ১০০ মিটার গভীরতায় অগভীর উপকূলীয় জলে বাস করে। হাঙরের এই প্রজাতিটি অস্ট্রেলিয়ার উপক্রান্তীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ জলে ব্যাপকভাবে বিচরণ করে থাকে। হাঙরটি সমুদ্রতলের যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মিশে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে। এই বৈশিষ্ট্য অন্যান্য হাঙরের চেয়ে এদের করেছে আলাদা। এর মাধ্যমে এরা নিজেদের রক্ষা করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের
সুদানে গণহত্যা বন্ধে মুসলিমবিশ্বকে এগিয়ে আসার আহ্বান এরদোয়ানের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
বিজয় হত্যা মামলা: সাবেক এমপি মিল্লাতসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’
রাবিতে ক্লাস চলাকালে শিক্ষককে ব্যাগ ছুড়ে মেরে ছাত্রী বললেন ‌‘জিনের আছর’

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা
গাইবান্ধায় বিএনপির উঠান বৈঠক ও নির্বাচনী প্রচারণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৬২

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ
মেহেরপুরে সদর উপজেলার উদ্যোগে বাইসাইকেল ও হুইলচেয়ার বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’
‘জোট হলেও নিজ দলের প্রতীকে প্রার্থী হওয়ার বাধ্যবাধকতা গণতান্ত্রিক পরিপন্থী’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল: জর্জ ক্লুনি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার
ফিলিস্তিনি বন্দি নির্যাতনের ভিডিও ফাঁসের জেরে ইসরায়েলি প্রসিকিউটর গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা
নিউজিল্যান্ড সফরে ক্যারিবীয়দের টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক
লিভারপুলের ছন্দপতন নিয়ে রুনির সমালোচনা, যা বললেন ভ্যান ডাইক

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
সুন্দরবনের দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার
এআই পাওয়ারহাউস হবে সৌদি আরব, ১ ট্রিলিয়ন ডলারে বানাচ্ছে ডেটা সেন্টার

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দিনাজপুরে দ্বিতীয় দিনেও সড়ক বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান
দিনাজপুরে দ্বিতীয় দিনেও সড়ক বিভাগের উচ্ছেদ অভিযান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু
স্পেনের অ্যাটর্নি জেনারেলের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিচার শুরু

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে রাস্তার কাজে বাধা ও হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে রাস্তার কাজে বাধা ও হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে মাঠ কর্মকর্তাদের প্রস্তুতি সভার নির্দেশ ইসির
নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে মাঠ কর্মকর্তাদের প্রস্তুতি সভার নির্দেশ ইসির

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বগুড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রী গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
স্কুলছাত্রী গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪৭

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাকৃবির অর্জন তুলে ধরতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ঘোষণা দিলেন উপাচার্য
গাকৃবির অর্জন তুলে ধরতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের ঘোষণা দিলেন উপাচার্য

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অমিতাভকে ‘আই হেট ইউ’ বলতে গিয়ে যে অবস্থা হয়েছিল রেখার
অমিতাভকে ‘আই হেট ইউ’ বলতে গিয়ে যে অবস্থা হয়েছিল রেখার

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বাজুসের নতুন প্রেসিডেন্ট এনামুল হক খান
বাজুসের নতুন প্রেসিডেন্ট এনামুল হক খান

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বেরোবির দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
বেরোবির দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় গাঁজার প্যাকেটে মিলল ২ ভারতীয় পিস্তল
কুমিল্লায় গাঁজার প্যাকেটে মিলল ২ ভারতীয় পিস্তল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় যুদ্ধে জড়াচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র, তবে মাদুরোর দিন শেষ: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় যুদ্ধে জড়াচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র, তবে মাদুরোর দিন শেষ: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৭ নভেম্বরেই জকসু নির্বাচন চায় শিবির, স্মারকলিপি প্রদান
২৭ নভেম্বরেই জকসু নির্বাচন চায় শিবির, স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারী দলের বিশ্বকাপ জয়ে আবেগে ভাসলেন রোহিত
নারী দলের বিশ্বকাপ জয়ে আবেগে ভাসলেন রোহিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার জেলে থাকা আসামিরাও ভোট দিতে পারবেন: সিইসি
এবার জেলে থাকা আসামিরাও ভোট দিতে পারবেন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা