শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

সমুদ্রের বিরল প্রাণী

প্রিন্ট ভার্সন
সমুদ্রের বিরল প্রাণী

সমুদ্র গভীর, অসীম এবং রহস্যে পরিপূর্ণ। এই রহস্যের বেশির ভাগই এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। সাগরের গভীরে কেবল অন্ধকার ও প্রাচীন জাহাজই নয়, এখানে রয়েছে অসংখ্য অদ্ভুত জীবনও। সমুদ্রতলে এমন শত শত প্রাণী রয়েছে; যারা শারীরিকভাবে দেখতে অদ্ভুত,  তবে অত্যন্ত দর্শনীয়। লিখেছেন - আবদুল কাদের

 

ডাম্বো অক্টোপাস

ওয়াল্ট ডিজনির বিখ্যাত অ্যানিমেটেড কার্টুন ডাম্বোর কথা মনে পড়ে! এই অ্যানিমেটেড মুভির মূল চরিত্র হাতির নামানুসারেই অক্টোপাসটির নামকরণ করা হয়েছে। এই চমকপ্রদ নামকরণের কারণ এদের বিশালাকৃতির গোলাকার কান, যার মাধ্যমে এরা সাঁতার কাটতে পারে। যদিও এরা তালিকায় থাকা অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণীর মতো ভয়ংকর নয়, তবে এরা পৃথিবী নামক গ্রহে থাকা বিরলতম সামুদ্রিক প্রাণীদের মধ্যে একটি। এরা এতটাই ছোট আকৃতির অক্টোপাস যে, তারা সর্বোচ্চ ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এটি মূলত অক্টোপাসের একটি সাবজেনাস প্রজাতির অন্তর্গত, যারা সমুদ্রতলের প্রায় ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার মিটার গভীরতা পর্যন্ত জীবনধারণ করতে পারে। বৈজ্ঞানিকভাবে এরা গ্রিম্পোটিউথিস থেকে আলাদা, তবে এরা সাধারণত অক্টোপাসের ক্রম মোলাস্ক সেফালোপডের প্রজাতির সঙ্গে মিলে যায়। সাধারণত পানির ৯ হাজার ৮০০ ফুট থেকে ২৩ হাজার ফুট নিচে এদের পাওয়া যায়। সাগরের এত গভীরে তাপমাত্রা একেবারেই কম। এত শীতল পরিবেশে ডাম্বো অক্টোপাসরা কীভাবে মানিয়ে নেয়, বিজ্ঞানীরা তা এখনো পুরোপুরি জানেন না। তবে সাগরতলে পানির এত চাপ কীভাবে সামলায় তা জানতে পেরেছেন। এদের নরম-জেলির মতো শরীরটা এ ক্ষেত্রে ঢাল হিসেবে কাজ করে। আর সহজেই এরা আকৃতি বদল করতে ও ভেসে থাকতে পারে। নানা রঙের ডাম্বো অক্টোপাস আছে। কোনোটা সাদা, কোনোটা লাল, কোনোটা আবার বাদামি। এমনকি গোলাপিও হয় কারও কারও রং। অন্য অক্টোপাসদের মতো এরাও রং বদলাতে পারে। রং বদলে গভীর সাগরের সঙ্গে একেবারে মিশে যেতে পারে। এতে বড় প্রাণীরা তাকে আর খুঁজে পায় না। সাগরের এত গভীরে ডাম্বোদের খুব বেশি শত্রুও নেই। মাঝেমধ্যে হাঙর আর কিলার হোয়েলরা ঝামেলা পাকায়। ডাম্বো অক্টোপাসরা সাধারণত খুব বেশি দিন বাঁচে না। বড় জোর তিন থেকে পাঁচ বছর। বেশি বেশি ডাম্বোর জন্ম না হলে কবেই এরা বিলুপ্ত হয়ে যেত। ফিলিপাইন, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার সমুদ্র উপকূলের মতো জায়গায় এদের দেখা যায়।

 

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার

দ্য ব্ল্যাক শ’লোয়ার। মুখের অবয়বে এরা অনেকটা পিরানহার মতোই। তবে এরা স্থানীয়দের কাছে চিয়াসমোডন নাইজার নামে বেশি পরিচিত। এরা এমন এক সামুদ্রিক মাছ, যারা নিজেদের শিকারকে সম্পূর্ণরূপে গ্রাস করে ফেলার মতো অসাধারণ ক্ষমতা রাখে। সাধারণত গভীর জলেই এদের বসবাস। সামুদ্রিক মাছটি নিজের প্রায় দ্বিগুণ আকারের অথবা তার দশ গুণ বেশি ওজনের যে কোনো প্রাণীকে গ্রাস করে ফেলতে পারে। বোঝাই যাচ্ছে, এদের পাকস্থলি অনেক বেশি প্রশস্ত হওয়ার মতো ক্ষমতা রাখে। এদের আকার দেখে ধোঁকা খাবেন না, আকারে ছোট হলেও এরা কিন্তু বিশাল সমুদ্রের সবচেয়ে ভয়ংকর প্রাণী হিসেবে বিবেচিত।

 

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া

সাইমোথোয়া এক্সিগুয়া। এরা কিন্তু জিহ্বা-খাদক নামে বেশি পরিচিত। মূলত এরা আইসোপড শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত একটি ক্ষুদ্র পরজীবী। এরা সমুদ্রগর্ভের অদ্ভুত প্রাণী, যারা অন্য মাছের মুখের ভিতরে থাকে। এরা সাধারণত অন্য মাছের জিহ্বা শোষণ, পচন এবং সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে থাকে। এমনকি এরা আক্রান্ত মাছের জিহ্বার সঙ্গে নিজেদের প্রতিস্থাপন করে। পরজীবীটি যত বড় হতে থাকে জিহ্বায় রক্ত সংবহন তত কমতে থাকে এবং এক সময় তা বিকল হয়ে যায়। তখন পরজীবীটি নিজেকে জিহ্বার পেশিগুলোতে আটকে মেকি-জিভ বা ছদ্মবেশী জিভ (Pseudo Tongue) হিসেবে কাজ করে। এরা শুধু মাছের মুখে ঢুকে এর জিহ্বা ভক্ষণ করেই বেঁচে থাকে না, মাছের শরীরের ভিতর বংশবৃদ্ধিও করে!

 

ফ্রিলড হাঙ্গর

ফ্রিলড হাঙর কার্পেট হাঙর থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবে এরা দেখতেও ভীষণ অদ্ভুত প্রকৃতির। এদের বৈজ্ঞানিকভাবে ক্ল্যামিডোসেলাকাস অ্যাঙ্গুইনিয়াস বলা হয়। দাঁতের কারণে এদের এই কঠিন নাম হয়েছে। কারণ এই হাঙরের মুখে ৩০০টি দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলোও মুখের ভিতর ফ্রিলের মতো সাজানো থাকে। এই হাঙর মাছটি ৬.৬ ফুট লম্বা। এই মাছ শিকারের সময় তার ওজন এবং দাঁতের শক্তিশালী ব্যবহার করে। কখনো কখনো এটি তার আকারের দ্বিগুণ হাঙরকেও শিকার করে। এই হাঙর মাছটি ৮০ মিলিয়ন বা ৮ কোটি বছর ধরে এভাবেই রয়েছে, নেই কোনো পরিবর্তন। জানা গেছে, আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরের অনেক গভীরতায় বিশেষ এই প্রাণীটির বসবাস।

 

ব্লবফিশ

অদ্ভুত দেখতে মাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Psychrolutes Marcidus। তবে স্থানীয়দের কাছে এরা সাধারণত ব্লবফিশ নামেই পরিচিত। সমুদ্রতলের প্রায় ১ হাজার ২০০ মিটার গভীরতায় এদের বসবাস। সমুদ্রতলের এই গভীরতার চাপ সাগরের পৃষ্ঠের তুলনায় ১২০ গুণ বেশি হয়ে থাকে। অধিক চাপের ফলে ব্লবফিশ দেখতে একটি জেলটিনাস ভরের মতো দেখায়। শারীরিকভাবে এরা খুব কম পেশির অধিকারী মাছ। নামের মতোই এরা দেখতে থলথলে। এই মাছটিকে ভূপৃষ্ঠে আনার পর অতিরিক্ত চাপের কারণে এদের শরীর ভেঙে পড়ে। তাই তো এরা পৃথিবীর সবচেয়ে কুৎসিত প্রাণী হিসেবে বিবেচিত। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অস্ট্রেলিয়া এবং তাসমানিয়ার সমুদ্র উপকূলে এদের পাওয়া যায়।

 

নর্দান স্টারগেজার

সমুদ্রতলের সবচেয়ে অদ্ভুত প্রাণী নর্দান স্টারগেজার। এদের বৈজ্ঞানিক নাম হলো- Astroscopus Guttatus। প্রাণীটি সাধারণত সমুদ্রতলে ঘাপটি মেরে থাকে। যার ফলে এদের সৈকতে থাকা বালির ভাস্কর্যের মতো দেখায়। এরা প্রচন্ড ধৈর্যশীল, কারণ এরা শিকারকে আক্রমণ করার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকে। শিকার কাছে এলেই এরা লাফ দিয়ে উঠে শিকার ধরে থাকে। এদের পছন্দের খাবারের মধ্যে রয়েছে ছোট মাছ, কাঁকড়া এবং ক্রাস্টেসিয়ান। গভীর জলে এদের বাস। মাছটির চোখ মাথার ওপর বসানো, থ্যাবড়া মুখটাও ওপর দিকে বাঁকানো। মনে রাখতে হবে, মাছটি কিন্তু প্রচন্ড রকমের বিষাক্ত।

 

স্পটেড ওয়াবেগং

স্পটেড ওয়াবেগং বিশ্বের বিরল হাঙরগুলোর (কার্পেট হাঙর) মধ্যে অন্যতম। শারীরিকভাবে এরা অন্যান্য হাঙরের মতো ভয়ঙ্কর নয়। তবে হাঙরের এই প্রজাতিটি অন্যান্য হাঙরের মতোই শিকারি। এদের শরীর সাধারণত চ্যাপ্টা আকৃতির, গাঢ় স্যাডল, সাদা আকৃতির দাগ কিংবা সাদা দাগের প্যাটার্নে হয়ে থাকে। এরা প্রায় ১০০ মিটার গভীরতায় অগভীর উপকূলীয় জলে বাস করে। হাঙরের এই প্রজাতিটি অস্ট্রেলিয়ার উপক্রান্তীয় এবং নাতিশীতোষ্ণ জলে ব্যাপকভাবে বিচরণ করে থাকে। হাঙরটি সমুদ্রতলের যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মিশে যাওয়ার ক্ষমতা রাখে। এই বৈশিষ্ট্য অন্যান্য হাঙরের চেয়ে এদের করেছে আলাদা। এর মাধ্যমে এরা নিজেদের রক্ষা করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি
কোনো অপশক্তিই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না : আইজিপি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন
জনগণকে যারা বাদ দিয়েছে, তারাই আজ জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন : খোকন

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা
নওগাঁয় কৃষক দলের বর্ধিত সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রূপগঞ্জে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঢাকায় প্রোডাকটিভিটি ও কোয়ালিটি এনহ্যান্সমেন্ট কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত
গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় সিএনজি আরোহী নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং
সোহানের দ্রুততম সেঞ্চুরিতে উড়ে গেল হংকং

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আকাশ হত্যায় তিনজন গ্রেপ্তার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি
৫০০ মিটার সেতুর অভাবে তিন জেলার মানুষের ভোগান্তি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা