শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

পাখা না থাকলেও পাখির মতো ওড়ার স্বাদ এসেছে মানব জনমেই। সেই মানুষই এখন পাখির চেয়েও ক্ষিপ্র গতিতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দেয় এবং সেই সহায়ক বাহনটির নাম বিমান।  বিমানের আবিষ্কারক রাইট ভ্রাতৃদ্বয় প্রথমে পাখির মতো ওড়ার প্রয়াসে যন্ত্রটি আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। কিন্তু দিন দিন তার সংস্করণ মানুষকে শুধু ওড়ার শখই পূরণ করেনি, দূর যাত্রাকে দ্রুত, সহজ ও আরামদায়ক করেছে। কিন্তু সব সুবিধা কি আর শুধু সুবিধা থাকে। মাঝে মাঝে বিপত্তিও আনে। ইতিহাসের পাতায় উড়ে চলার যন্ত্রটি যোগ করেছে বড় বড় শোকগাথা, ভয়ংকর কিছু বিমান দুর্ঘটনা।  এ নিয়ে রকমারি ডেস্কের আয়োজন...

 

বিপজ্জনক বিমানবন্দরে ভয়াবহ দুর্ঘটনা

কখনো মাঝ আকাশে বিমানে আগুন। কখনো অবতরণের সময় গোত্তা খেয়ে ভেঙে পড়া। কিংবা রানওয়ে ছাড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পাহাড়ের বুকে হারিয়ে যাওয়া। ৩০ বছরে ৩০টির বেশি মারাত্মক বিমান দুর্ঘটনা দেখেছে  নেপালের পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। যাতে প্রাণ  গেছে বহু মানুষের। গতকাল ১৫ জানুয়ারি, তেমনি একটি দুর্ঘটনার সাক্ষী হয় নেপালের পোখারাবাসী। গণমাধ্যম সূত্রমতে, অন্যান্য দিনের মতোই শুরু হয়েছিল পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্যক্রম। শীতের সকাল, তাই স্বাভাবিকভাবেই বেশ কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল পোখারার পাহাড়ি এলাকা। রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে পোখারায় যাওয়ার পথে ইয়েতি এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। নেপালের কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, রবিবার সকালে কাসকি জেলার পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং পুরনো বিমানবন্দরের মাঝামাঝি এলাকায় দুই ইঞ্জিনের এটিআর -৭২ উড়োজাহাজটি দুর্ঘটনায় পড়ে। ইয়েতি এয়ারলাইনসের মুখপাত্র সুদর্শন বার্তাউলা বলেছেন, ওই ফ্লাইটের ৭২ আরোহীর মধ্যে ৬৮ জন যাত্রী, বাকিরা সবাই ক্রু। জানা গেছে, চারজন ক্রু মেম্বার ছিলেন বিমানে। ককপিটে ছিলেন ক্যাপ্টেন কমল কেসি। আর যাত্রীদের মধ্যে অন্তত ১০ জন ছিলেনই বিদেশি নাগরিক। তবে তারা কোন কোন দেশের নাগরিক, প্রাথমিকভাবে সেই তথ্য জানা যায়নি। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র কৃষ্ণ ভান্ডারি জানিয়েছেন, উড়োজাহাজটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে, ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আরও মৃতদেহ মিলবে বলে আমরা ধারণা করছি। স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ছোট একটি উড়োজাহাজ অবতরণের সময় হঠাৎ কাত হয়ে সরাসরি মাটির দিকে নেমে আসছে। বলা হয়, পোখারায় দুর্ঘটনায় অবতরণের ঠিক আগের মুহূর্তের ভিডিও এটি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতোমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে বিমান দুর্ঘটনার ছবি ও ভিডিও। তাতে দেখা গেছে, পাহাড়ি এলাকায় বিমানের জ্বলন্ত ধ্বংসস্তূপের কাছে আগুন নেভাচ্ছে উদ্ধারকর্মীরা। দূর থেকেও কালো ধোঁয়ার কুন্ডলী দেখা যায় ওই এলাকায়। এর আগে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে নামার সময় বাংলাদেশের ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হলে ৫১ জনের প্রাণ যায়। কেন বারবার হিমালয়ের কোলের এই দেশে ঘটছে বিমান দুর্ঘটনা? বিশেষজ্ঞদের দাবি, এর  পেছনে রয়েছে তিনটি কারণ। প্রথমত, নেপালের ভূপ্রাকৃতিক গঠন। পোখারা বিমানবন্দরের কোল ঘেঁষে হিমালয়ের একাধিক শৃঙ্গ থাকায়, এখানে দুর্ঘটনা বেশি ঘটে। দ্বিতীয়ত, কুয়াশার দাপট। তৃতীয়ত, নেপালের অর্থনীতি। কাঠমান্ডুর আর্থিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ বিমান চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এর জেরেও দুর্ঘটনা ঘটছে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।

 

২৩৯ যাত্রীসহ উধাও এমএইচ-৩৭০

২০১৪ সালের ৮ মার্চ, বিমান উড্ডয়নের সব কার্যক্রম সঠিকভাবে সম্পন্ন করার পরও উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক বাদে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। বিমানটি ছিল মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসের ফ্লাইট এমএইচ-৩৭০। বিমানটি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে চীনের বেইজিং যাওয়ার পথে আকাশ থেকে হারিয়ে যায়। গণমাধ্যম সূত্রমতে, উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক বাদে রাডারের নিয়ন্ত্রণ হারায় এবং পরবর্তীতে আর খোঁজ মেলেনি।  বিমানটিতে ১৫টি দেশের ১২ জন কর্মী ও ২২৭ জন যাত্রীসহ মোট ২৩৯ জন যাত্রী ছিলেন, যাদের অধিকাংশই চীনা। ২৪ মার্চ মালয়েশীয় সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়, (সম্ভবত) ভারত মহাসাগরের দক্ষিণাংশে বিমানটি আকাশ থেকে ছিটকে পড়েছে। একই সঙ্গে ধারণা করা হয় এর যাত্রীরা কেউ বেঁচে নেই। বিমানটি হারিয়ে যাওয়ার পর প্রায় দুই বছর হয়েছে। এ দুই বছরে ভারত মহাসাগরের কিছু অংশ তন্ন তন্ন করে অনুসন্ধান পরিচালনা করেছে অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে বহুজাতিক উদ্ধারকারী দল। তবে সে স্থানে কোনো ধ্বংসস্তূপ পাওয়া যায়নি। সাগরের গভীরেও পাওয়া যায়নি। ফলে অধিকাংশ অনুসন্ধানও বন্ধ হয়ে গেছে। তবে সম্প্রতি গবেষকরা অনুসন্ধান এলাকায় আরও কিছুটা উত্তরে খোঁজ করলে মিলতে পারে ধ্বংসাবশেষ। বিমানটির ধ্বংসাবশেষ মহাসাগরের সম্ভাব্য ধ্বংসপ্রাপ্ত স্থানে পাওয়া না গেলেও ফ্রান্সের রিউনিয়ন দ্বীপসহ বেশকিছু জায়গায় ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকে পাওয়া গেছে একটি প্লেনের ধ্বংসাবশেষ, যা এমএইচ-৩৭০ এর নিখোঁজ হওয়ার রহস্য উন্মোচনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

 

৫২০ জনের প্রাণহানি

১৯৮৫ সালের ১২ আগস্ট, স্বাভাবিকভাবে শুরু হয়েছিল দিনটি। ফ্লাইট-১২৩ জাপানের টোকিও থেকে এসারকো যাওয়ার জন্য অপেক্ষমাণ ছিল। তবে ঘটনাটি ঘটে বোয়িং- ৭৪৭ এর সঙ্গে। জাপান এয়ারলাইনসের এই বিমানটি হেনেডা এয়ারপোর্ট থেকে ওসাকা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট জাপানে যাচ্ছিল। যান্ত্রিক ব্যর্থতার কারণে ফ্লাইটের মাত্র ১২ মিনিটের মাথায় বোয়িং-৭৪৭ ফ্লাইটটি মাউন্ট অসুটাকার মাঝে বিধ্বস্ত হয়। টোকিও থেকে এর দূরত্ব ১০০ কিলোমিটারের। ফ্লাইটটি বিধ্বস্তের পর বিমানের ৫২০ জন যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল সে সময়। তবে বিস্ময়করভাবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন চারজন। ইতিহাসের ভয়াবহতম বিমান দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে এটিও একটি। দুর্ঘটনার পর জাপানের দুর্ঘটনা তদন্ত কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এমন একটি সিদ্ধান্ত দেয় যে, ওসাকা এয়ারপোর্টে অবতরণের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। বিমানটি বাতাসের সঙ্গে সমঝোতার জন্য পেছনের বাল্কহামের ওপর একটি ডাবলার প্লেট ত্রুটিপূর্ণ ছিল। বিমানের এই ত্রুটি আগে থেকেই ছিল। কিন্তু ছোট্ট এই ত্রুটি শেষ রক্ষা করতে পারেনি। শেষমেশ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হয় ছোট্ট এই ত্রুটি। বিমান দুর্ঘটনার প্রথমদিকে কিছু যাত্রী আহত অবস্থায় উদ্ধার হলেও পরে তারা মারা যান।

 

নিহতের বেশির ভাগই খেলোয়াড়

১৯৫৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, জার্মানির মিউনিখে তখন তুষারঝরা দুপুর। এ দিনে ব্রিটিশ ইউরোপিয়ান এয়ারওয়েজ ফ্লাইট-৬০৯ বরফে ঢাকা জার্মানির মিউনিখ-রিয়েম এয়ারপোর্টের রানওয়ে থেকে তৃতীয়বারের মতো উড্ডয়নের চেষ্টা করার সময় ভূপাতিত হয়। তৎকালীন গণমাধ্যম সূত্রমতে, যুগোস্লোভাকিয়া থেকে ইংল্যান্ডে যাওয়ার পথে প্লেনের জ্বালানি নেওয়ার পর মিউনিখ থেকে ম্যানচেস্টারে যাত্রা শুরু করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দল। তৃতীয়বারের চেষ্টায় প্লেনটি যখন টেক-অফ করতে যায় তখন রানওয়ে থেকে আছড়ে পড়ে বিমানবন্দরের সামান্য বাইরে একটি ঘরের ওপর। সেদিন বিমানের যাত্রী ছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফুটবল দল এবং সমর্থক ও সাংবাদিক। বিমানের ৪৪ জন যাত্রীর মধ্যে ২৩ জন যাত্রী এই বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান। সেই বিমান দুর্ঘটনায় অকাল প্রয়াণ ঘটেছিল প্রথম একাদশের আট ফুটবলারের। বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন জেমস থেইন দুবার উড্ডয়নের চেষ্টা করেন, কিন্তু ইঞ্জিনের সমস্যার কারণে দুবারের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বিকাল ৩টায় তৃতীয়বারের মতো চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সেবার বিমান উড্ডয়নের জন্য যথেষ্ট উচ্চতায় পৌঁছতে পারেনি, ফলে বিমানটি এয়ারপোর্টের সীমানাপ্রাচীরে আছড়ে পড়ে। প্রথমে পাইলটের ভুলে বিমান দুর্ঘটনা মনে করা হলেও পরবর্তীকালে দেখা গেছে রানওয়ের শেষ প্রান্তে জমে থাকা তুষারের কারণেই এমনটি ঘটে। এই তুষারের কারণে বিমানটি উড্ডয়নের জন্য পর্যাপ্ত গতি পেতে ব্যর্থ হয়। এর পরই বিমান উড্ডয়নের অনেক নিয়ম-কানুনে পরিবর্তন আনা হয়।

 

যে দুর্ঘটনায় কেঁদে ছিল বিশ্ব

১৯৭৭ সালের ২২ মার্চ, সকালটি ছিল ভারী কুয়াশাচ্ছন্ন। সেদিন স্পেনের টেনেরিফ নর্থ এয়ারপোর্টে একটি কেএলএম বোয়িং-৭৪৭ বিমান কোনো প্রকার সংকেত ছাড়াই উড্ডয়নের চেষ্টা করে। তবে সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে রানওয়েতে থাকা প্যানএম বোয়িং-৭৪৭ বিমানের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ধারণা করা হয়, বিমান দুর্ঘটনার ইতিহাসে এটি সবচেয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা। গণমাধ্যম সূত্রমতে, দীর্ঘ বিরতির পর উভয় বিমানকেই রানওয়েতে টেক-আপের নির্দেশ দেওয়া হয়। রানওয়েতে যখন কেএলএম বিমানটি তার টেক-অফ পয়েন্টে পৌঁছায়, প্যানএম বিমানটি তখনো রানওয়েতেই ছিল। আসলে প্যানএম বিমানটি রানওয়েতে কেবলই ট্যাক্সিওয়ের টিকিট পেয়েছিল। এদিকে কেএলএম বিমানটি প্যানএম প্লেনের স্ট্যাটাস ছাড়াই টেক-অফ করতে শুরু করে। এটিসি কন্ট্রোলার এবং প্যানএম পাইলট প্রত্যেকে কেএলএম বিমানকে সতর্কবার্তা প্রেরণ করেন, কিন্তু দুজনের রেডিও ট্রান্সমিশন একযোগে হওয়ার ফলে কেএলএম কারোটাই শুনতে পারেননি। কেএলএম বিমানটি টেক-অফ করার সঙ্গে সঙ্গেই প্যানএমের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে উভয় প্লেনেই আগুন ধরে বিস্ফোরিত হয়। কেএলএমের ২৩৪ যাত্রী ও ১৪ জন ক্রু এবং প্যানএমের ৩২৬ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রুসহ মোট ৫৮৩ জনের সবাই নিহত হন। প্যানএম বিমানটিকে ক্লিপার ভিক্টর নামে ডাকা হতো। কেএলএম বিমানটি রাইন রিভার নামে পরিচিত ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ