শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

পাখা না থাকলেও পাখির মতো ওড়ার স্বাদ এসেছে মানব জনমেই। সেই মানুষই এখন পাখির চেয়েও ক্ষিপ্র গতিতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দেয় এবং সেই সহায়ক বাহনটির নাম বিমান।  বিমানের আবিষ্কারক রাইট ভ্রাতৃদ্বয় প্রথমে পাখির মতো ওড়ার প্রয়াসে যন্ত্রটি আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। কিন্তু দিন দিন তার সংস্করণ মানুষকে শুধু ওড়ার শখই পূরণ করেনি, দূর যাত্রাকে দ্রুত, সহজ ও আরামদায়ক করেছে। কিন্তু সব সুবিধা কি আর শুধু সুবিধা থাকে। মাঝে মাঝে বিপত্তিও আনে। ইতিহাসের পাতায় উড়ে চলার যন্ত্রটি যোগ করেছে বড় বড় শোকগাথা, ভয়ংকর কিছু বিমান দুর্ঘটনা।  এ নিয়ে রকমারি ডেস্কের আয়োজন...

 

বিপজ্জনক বিমানবন্দরে ভয়াবহ দুর্ঘটনা

কখনো মাঝ আকাশে বিমানে আগুন। কখনো অবতরণের সময় গোত্তা খেয়ে ভেঙে পড়া। কিংবা রানওয়ে ছাড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পাহাড়ের বুকে হারিয়ে যাওয়া। ৩০ বছরে ৩০টির বেশি মারাত্মক বিমান দুর্ঘটনা দেখেছে  নেপালের পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। যাতে প্রাণ  গেছে বহু মানুষের। গতকাল ১৫ জানুয়ারি, তেমনি একটি দুর্ঘটনার সাক্ষী হয় নেপালের পোখারাবাসী। গণমাধ্যম সূত্রমতে, অন্যান্য দিনের মতোই শুরু হয়েছিল পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্যক্রম। শীতের সকাল, তাই স্বাভাবিকভাবেই বেশ কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল পোখারার পাহাড়ি এলাকা। রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে পোখারায় যাওয়ার পথে ইয়েতি এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। নেপালের কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, রবিবার সকালে কাসকি জেলার পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং পুরনো বিমানবন্দরের মাঝামাঝি এলাকায় দুই ইঞ্জিনের এটিআর -৭২ উড়োজাহাজটি দুর্ঘটনায় পড়ে। ইয়েতি এয়ারলাইনসের মুখপাত্র সুদর্শন বার্তাউলা বলেছেন, ওই ফ্লাইটের ৭২ আরোহীর মধ্যে ৬৮ জন যাত্রী, বাকিরা সবাই ক্রু। জানা গেছে, চারজন ক্রু মেম্বার ছিলেন বিমানে। ককপিটে ছিলেন ক্যাপ্টেন কমল কেসি। আর যাত্রীদের মধ্যে অন্তত ১০ জন ছিলেনই বিদেশি নাগরিক। তবে তারা কোন কোন দেশের নাগরিক, প্রাথমিকভাবে সেই তথ্য জানা যায়নি। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র কৃষ্ণ ভান্ডারি জানিয়েছেন, উড়োজাহাজটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে, ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আরও মৃতদেহ মিলবে বলে আমরা ধারণা করছি। স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ছোট একটি উড়োজাহাজ অবতরণের সময় হঠাৎ কাত হয়ে সরাসরি মাটির দিকে নেমে আসছে। বলা হয়, পোখারায় দুর্ঘটনায় অবতরণের ঠিক আগের মুহূর্তের ভিডিও এটি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতোমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে বিমান দুর্ঘটনার ছবি ও ভিডিও। তাতে দেখা গেছে, পাহাড়ি এলাকায় বিমানের জ্বলন্ত ধ্বংসস্তূপের কাছে আগুন নেভাচ্ছে উদ্ধারকর্মীরা। দূর থেকেও কালো ধোঁয়ার কুন্ডলী দেখা যায় ওই এলাকায়। এর আগে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে নামার সময় বাংলাদেশের ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হলে ৫১ জনের প্রাণ যায়। কেন বারবার হিমালয়ের কোলের এই দেশে ঘটছে বিমান দুর্ঘটনা? বিশেষজ্ঞদের দাবি, এর  পেছনে রয়েছে তিনটি কারণ। প্রথমত, নেপালের ভূপ্রাকৃতিক গঠন। পোখারা বিমানবন্দরের কোল ঘেঁষে হিমালয়ের একাধিক শৃঙ্গ থাকায়, এখানে দুর্ঘটনা বেশি ঘটে। দ্বিতীয়ত, কুয়াশার দাপট। তৃতীয়ত, নেপালের অর্থনীতি। কাঠমান্ডুর আর্থিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ বিমান চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এর জেরেও দুর্ঘটনা ঘটছে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।

 

২৩৯ যাত্রীসহ উধাও এমএইচ-৩৭০

২০১৪ সালের ৮ মার্চ, বিমান উড্ডয়নের সব কার্যক্রম সঠিকভাবে সম্পন্ন করার পরও উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক বাদে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। বিমানটি ছিল মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসের ফ্লাইট এমএইচ-৩৭০। বিমানটি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে চীনের বেইজিং যাওয়ার পথে আকাশ থেকে হারিয়ে যায়। গণমাধ্যম সূত্রমতে, উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক বাদে রাডারের নিয়ন্ত্রণ হারায় এবং পরবর্তীতে আর খোঁজ মেলেনি।  বিমানটিতে ১৫টি দেশের ১২ জন কর্মী ও ২২৭ জন যাত্রীসহ মোট ২৩৯ জন যাত্রী ছিলেন, যাদের অধিকাংশই চীনা। ২৪ মার্চ মালয়েশীয় সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়, (সম্ভবত) ভারত মহাসাগরের দক্ষিণাংশে বিমানটি আকাশ থেকে ছিটকে পড়েছে। একই সঙ্গে ধারণা করা হয় এর যাত্রীরা কেউ বেঁচে নেই। বিমানটি হারিয়ে যাওয়ার পর প্রায় দুই বছর হয়েছে। এ দুই বছরে ভারত মহাসাগরের কিছু অংশ তন্ন তন্ন করে অনুসন্ধান পরিচালনা করেছে অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে বহুজাতিক উদ্ধারকারী দল। তবে সে স্থানে কোনো ধ্বংসস্তূপ পাওয়া যায়নি। সাগরের গভীরেও পাওয়া যায়নি। ফলে অধিকাংশ অনুসন্ধানও বন্ধ হয়ে গেছে। তবে সম্প্রতি গবেষকরা অনুসন্ধান এলাকায় আরও কিছুটা উত্তরে খোঁজ করলে মিলতে পারে ধ্বংসাবশেষ। বিমানটির ধ্বংসাবশেষ মহাসাগরের সম্ভাব্য ধ্বংসপ্রাপ্ত স্থানে পাওয়া না গেলেও ফ্রান্সের রিউনিয়ন দ্বীপসহ বেশকিছু জায়গায় ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকে পাওয়া গেছে একটি প্লেনের ধ্বংসাবশেষ, যা এমএইচ-৩৭০ এর নিখোঁজ হওয়ার রহস্য উন্মোচনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

 

৫২০ জনের প্রাণহানি

১৯৮৫ সালের ১২ আগস্ট, স্বাভাবিকভাবে শুরু হয়েছিল দিনটি। ফ্লাইট-১২৩ জাপানের টোকিও থেকে এসারকো যাওয়ার জন্য অপেক্ষমাণ ছিল। তবে ঘটনাটি ঘটে বোয়িং- ৭৪৭ এর সঙ্গে। জাপান এয়ারলাইনসের এই বিমানটি হেনেডা এয়ারপোর্ট থেকে ওসাকা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট জাপানে যাচ্ছিল। যান্ত্রিক ব্যর্থতার কারণে ফ্লাইটের মাত্র ১২ মিনিটের মাথায় বোয়িং-৭৪৭ ফ্লাইটটি মাউন্ট অসুটাকার মাঝে বিধ্বস্ত হয়। টোকিও থেকে এর দূরত্ব ১০০ কিলোমিটারের। ফ্লাইটটি বিধ্বস্তের পর বিমানের ৫২০ জন যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল সে সময়। তবে বিস্ময়করভাবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন চারজন। ইতিহাসের ভয়াবহতম বিমান দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে এটিও একটি। দুর্ঘটনার পর জাপানের দুর্ঘটনা তদন্ত কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এমন একটি সিদ্ধান্ত দেয় যে, ওসাকা এয়ারপোর্টে অবতরণের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। বিমানটি বাতাসের সঙ্গে সমঝোতার জন্য পেছনের বাল্কহামের ওপর একটি ডাবলার প্লেট ত্রুটিপূর্ণ ছিল। বিমানের এই ত্রুটি আগে থেকেই ছিল। কিন্তু ছোট্ট এই ত্রুটি শেষ রক্ষা করতে পারেনি। শেষমেশ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হয় ছোট্ট এই ত্রুটি। বিমান দুর্ঘটনার প্রথমদিকে কিছু যাত্রী আহত অবস্থায় উদ্ধার হলেও পরে তারা মারা যান।

 

নিহতের বেশির ভাগই খেলোয়াড়

১৯৫৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, জার্মানির মিউনিখে তখন তুষারঝরা দুপুর। এ দিনে ব্রিটিশ ইউরোপিয়ান এয়ারওয়েজ ফ্লাইট-৬০৯ বরফে ঢাকা জার্মানির মিউনিখ-রিয়েম এয়ারপোর্টের রানওয়ে থেকে তৃতীয়বারের মতো উড্ডয়নের চেষ্টা করার সময় ভূপাতিত হয়। তৎকালীন গণমাধ্যম সূত্রমতে, যুগোস্লোভাকিয়া থেকে ইংল্যান্ডে যাওয়ার পথে প্লেনের জ্বালানি নেওয়ার পর মিউনিখ থেকে ম্যানচেস্টারে যাত্রা শুরু করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দল। তৃতীয়বারের চেষ্টায় প্লেনটি যখন টেক-অফ করতে যায় তখন রানওয়ে থেকে আছড়ে পড়ে বিমানবন্দরের সামান্য বাইরে একটি ঘরের ওপর। সেদিন বিমানের যাত্রী ছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফুটবল দল এবং সমর্থক ও সাংবাদিক। বিমানের ৪৪ জন যাত্রীর মধ্যে ২৩ জন যাত্রী এই বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান। সেই বিমান দুর্ঘটনায় অকাল প্রয়াণ ঘটেছিল প্রথম একাদশের আট ফুটবলারের। বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন জেমস থেইন দুবার উড্ডয়নের চেষ্টা করেন, কিন্তু ইঞ্জিনের সমস্যার কারণে দুবারের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বিকাল ৩টায় তৃতীয়বারের মতো চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সেবার বিমান উড্ডয়নের জন্য যথেষ্ট উচ্চতায় পৌঁছতে পারেনি, ফলে বিমানটি এয়ারপোর্টের সীমানাপ্রাচীরে আছড়ে পড়ে। প্রথমে পাইলটের ভুলে বিমান দুর্ঘটনা মনে করা হলেও পরবর্তীকালে দেখা গেছে রানওয়ের শেষ প্রান্তে জমে থাকা তুষারের কারণেই এমনটি ঘটে। এই তুষারের কারণে বিমানটি উড্ডয়নের জন্য পর্যাপ্ত গতি পেতে ব্যর্থ হয়। এর পরই বিমান উড্ডয়নের অনেক নিয়ম-কানুনে পরিবর্তন আনা হয়।

 

যে দুর্ঘটনায় কেঁদে ছিল বিশ্ব

১৯৭৭ সালের ২২ মার্চ, সকালটি ছিল ভারী কুয়াশাচ্ছন্ন। সেদিন স্পেনের টেনেরিফ নর্থ এয়ারপোর্টে একটি কেএলএম বোয়িং-৭৪৭ বিমান কোনো প্রকার সংকেত ছাড়াই উড্ডয়নের চেষ্টা করে। তবে সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে রানওয়েতে থাকা প্যানএম বোয়িং-৭৪৭ বিমানের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ধারণা করা হয়, বিমান দুর্ঘটনার ইতিহাসে এটি সবচেয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা। গণমাধ্যম সূত্রমতে, দীর্ঘ বিরতির পর উভয় বিমানকেই রানওয়েতে টেক-আপের নির্দেশ দেওয়া হয়। রানওয়েতে যখন কেএলএম বিমানটি তার টেক-অফ পয়েন্টে পৌঁছায়, প্যানএম বিমানটি তখনো রানওয়েতেই ছিল। আসলে প্যানএম বিমানটি রানওয়েতে কেবলই ট্যাক্সিওয়ের টিকিট পেয়েছিল। এদিকে কেএলএম বিমানটি প্যানএম প্লেনের স্ট্যাটাস ছাড়াই টেক-অফ করতে শুরু করে। এটিসি কন্ট্রোলার এবং প্যানএম পাইলট প্রত্যেকে কেএলএম বিমানকে সতর্কবার্তা প্রেরণ করেন, কিন্তু দুজনের রেডিও ট্রান্সমিশন একযোগে হওয়ার ফলে কেএলএম কারোটাই শুনতে পারেননি। কেএলএম বিমানটি টেক-অফ করার সঙ্গে সঙ্গেই প্যানএমের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে উভয় প্লেনেই আগুন ধরে বিস্ফোরিত হয়। কেএলএমের ২৩৪ যাত্রী ও ১৪ জন ক্রু এবং প্যানএমের ৩২৬ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রুসহ মোট ৫৮৩ জনের সবাই নিহত হন। প্যানএম বিমানটিকে ক্লিপার ভিক্টর নামে ডাকা হতো। কেএলএম বিমানটি রাইন রিভার নামে পরিচিত ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ