শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৩

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

প্রিন্ট ভার্সন
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

পাখা না থাকলেও পাখির মতো ওড়ার স্বাদ এসেছে মানব জনমেই। সেই মানুষই এখন পাখির চেয়েও ক্ষিপ্র গতিতে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দেয় এবং সেই সহায়ক বাহনটির নাম বিমান।  বিমানের আবিষ্কারক রাইট ভ্রাতৃদ্বয় প্রথমে পাখির মতো ওড়ার প্রয়াসে যন্ত্রটি আবিষ্কার করতে সক্ষম হন। কিন্তু দিন দিন তার সংস্করণ মানুষকে শুধু ওড়ার শখই পূরণ করেনি, দূর যাত্রাকে দ্রুত, সহজ ও আরামদায়ক করেছে। কিন্তু সব সুবিধা কি আর শুধু সুবিধা থাকে। মাঝে মাঝে বিপত্তিও আনে। ইতিহাসের পাতায় উড়ে চলার যন্ত্রটি যোগ করেছে বড় বড় শোকগাথা, ভয়ংকর কিছু বিমান দুর্ঘটনা।  এ নিয়ে রকমারি ডেস্কের আয়োজন...

 

বিপজ্জনক বিমানবন্দরে ভয়াবহ দুর্ঘটনা

কখনো মাঝ আকাশে বিমানে আগুন। কখনো অবতরণের সময় গোত্তা খেয়ে ভেঙে পড়া। কিংবা রানওয়ে ছাড়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পাহাড়ের বুকে হারিয়ে যাওয়া। ৩০ বছরে ৩০টির বেশি মারাত্মক বিমান দুর্ঘটনা দেখেছে  নেপালের পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। যাতে প্রাণ  গেছে বহু মানুষের। গতকাল ১৫ জানুয়ারি, তেমনি একটি দুর্ঘটনার সাক্ষী হয় নেপালের পোখারাবাসী। গণমাধ্যম সূত্রমতে, অন্যান্য দিনের মতোই শুরু হয়েছিল পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্যক্রম। শীতের সকাল, তাই স্বাভাবিকভাবেই বেশ কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল পোখারার পাহাড়ি এলাকা। রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে পোখারায় যাওয়ার পথে ইয়েতি এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। নেপালের কাঠমান্ডু পোস্ট জানিয়েছে, রবিবার সকালে কাসকি জেলার পোখারা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং পুরনো বিমানবন্দরের মাঝামাঝি এলাকায় দুই ইঞ্জিনের এটিআর -৭২ উড়োজাহাজটি দুর্ঘটনায় পড়ে। ইয়েতি এয়ারলাইনসের মুখপাত্র সুদর্শন বার্তাউলা বলেছেন, ওই ফ্লাইটের ৭২ আরোহীর মধ্যে ৬৮ জন যাত্রী, বাকিরা সবাই ক্রু। জানা গেছে, চারজন ক্রু মেম্বার ছিলেন বিমানে। ককপিটে ছিলেন ক্যাপ্টেন কমল কেসি। আর যাত্রীদের মধ্যে অন্তত ১০ জন ছিলেনই বিদেশি নাগরিক। তবে তারা কোন কোন দেশের নাগরিক, প্রাথমিকভাবে সেই তথ্য জানা যায়নি। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র কৃষ্ণ ভান্ডারি জানিয়েছেন, উড়োজাহাজটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেছে, ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আরও মৃতদেহ মিলবে বলে আমরা ধারণা করছি। স্থানীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ছোট একটি উড়োজাহাজ অবতরণের সময় হঠাৎ কাত হয়ে সরাসরি মাটির দিকে নেমে আসছে। বলা হয়, পোখারায় দুর্ঘটনায় অবতরণের ঠিক আগের মুহূর্তের ভিডিও এটি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতোমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে বিমান দুর্ঘটনার ছবি ও ভিডিও। তাতে দেখা গেছে, পাহাড়ি এলাকায় বিমানের জ্বলন্ত ধ্বংসস্তূপের কাছে আগুন নেভাচ্ছে উদ্ধারকর্মীরা। দূর থেকেও কালো ধোঁয়ার কুন্ডলী দেখা যায় ওই এলাকায়। এর আগে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে নামার সময় বাংলাদেশের ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হলে ৫১ জনের প্রাণ যায়। কেন বারবার হিমালয়ের কোলের এই দেশে ঘটছে বিমান দুর্ঘটনা? বিশেষজ্ঞদের দাবি, এর  পেছনে রয়েছে তিনটি কারণ। প্রথমত, নেপালের ভূপ্রাকৃতিক গঠন। পোখারা বিমানবন্দরের কোল ঘেঁষে হিমালয়ের একাধিক শৃঙ্গ থাকায়, এখানে দুর্ঘটনা বেশি ঘটে। দ্বিতীয়ত, কুয়াশার দাপট। তৃতীয়ত, নেপালের অর্থনীতি। কাঠমান্ডুর আর্থিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ বিমান চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এর জেরেও দুর্ঘটনা ঘটছে বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।

 

২৩৯ যাত্রীসহ উধাও এমএইচ-৩৭০

২০১৪ সালের ৮ মার্চ, বিমান উড্ডয়নের সব কার্যক্রম সঠিকভাবে সম্পন্ন করার পরও উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক বাদে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। বিমানটি ছিল মালয়েশিয়া এয়ারলাইনসের ফ্লাইট এমএইচ-৩৭০। বিমানটি মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে চীনের বেইজিং যাওয়ার পথে আকাশ থেকে হারিয়ে যায়। গণমাধ্যম সূত্রমতে, উড্ডয়নের ঘণ্টাখানেক বাদে রাডারের নিয়ন্ত্রণ হারায় এবং পরবর্তীতে আর খোঁজ মেলেনি।  বিমানটিতে ১৫টি দেশের ১২ জন কর্মী ও ২২৭ জন যাত্রীসহ মোট ২৩৯ জন যাত্রী ছিলেন, যাদের অধিকাংশই চীনা। ২৪ মার্চ মালয়েশীয় সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়, (সম্ভবত) ভারত মহাসাগরের দক্ষিণাংশে বিমানটি আকাশ থেকে ছিটকে পড়েছে। একই সঙ্গে ধারণা করা হয় এর যাত্রীরা কেউ বেঁচে নেই। বিমানটি হারিয়ে যাওয়ার পর প্রায় দুই বছর হয়েছে। এ দুই বছরে ভারত মহাসাগরের কিছু অংশ তন্ন তন্ন করে অনুসন্ধান পরিচালনা করেছে অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে বহুজাতিক উদ্ধারকারী দল। তবে সে স্থানে কোনো ধ্বংসস্তূপ পাওয়া যায়নি। সাগরের গভীরেও পাওয়া যায়নি। ফলে অধিকাংশ অনুসন্ধানও বন্ধ হয়ে গেছে। তবে সম্প্রতি গবেষকরা অনুসন্ধান এলাকায় আরও কিছুটা উত্তরে খোঁজ করলে মিলতে পারে ধ্বংসাবশেষ। বিমানটির ধ্বংসাবশেষ মহাসাগরের সম্ভাব্য ধ্বংসপ্রাপ্ত স্থানে পাওয়া না গেলেও ফ্রান্সের রিউনিয়ন দ্বীপসহ বেশকিছু জায়গায় ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকে পাওয়া গেছে একটি প্লেনের ধ্বংসাবশেষ, যা এমএইচ-৩৭০ এর নিখোঁজ হওয়ার রহস্য উন্মোচনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।

 

৫২০ জনের প্রাণহানি

১৯৮৫ সালের ১২ আগস্ট, স্বাভাবিকভাবে শুরু হয়েছিল দিনটি। ফ্লাইট-১২৩ জাপানের টোকিও থেকে এসারকো যাওয়ার জন্য অপেক্ষমাণ ছিল। তবে ঘটনাটি ঘটে বোয়িং- ৭৪৭ এর সঙ্গে। জাপান এয়ারলাইনসের এই বিমানটি হেনেডা এয়ারপোর্ট থেকে ওসাকা আন্তর্জাতিক এয়ারপোর্ট জাপানে যাচ্ছিল। যান্ত্রিক ব্যর্থতার কারণে ফ্লাইটের মাত্র ১২ মিনিটের মাথায় বোয়িং-৭৪৭ ফ্লাইটটি মাউন্ট অসুটাকার মাঝে বিধ্বস্ত হয়। টোকিও থেকে এর দূরত্ব ১০০ কিলোমিটারের। ফ্লাইটটি বিধ্বস্তের পর বিমানের ৫২০ জন যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল সে সময়। তবে বিস্ময়করভাবে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন চারজন। ইতিহাসের ভয়াবহতম বিমান দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে এটিও একটি। দুর্ঘটনার পর জাপানের দুর্ঘটনা তদন্ত কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এমন একটি সিদ্ধান্ত দেয় যে, ওসাকা এয়ারপোর্টে অবতরণের সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। বিমানটি বাতাসের সঙ্গে সমঝোতার জন্য পেছনের বাল্কহামের ওপর একটি ডাবলার প্লেট ত্রুটিপূর্ণ ছিল। বিমানের এই ত্রুটি আগে থেকেই ছিল। কিন্তু ছোট্ট এই ত্রুটি শেষ রক্ষা করতে পারেনি। শেষমেশ দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হয় ছোট্ট এই ত্রুটি। বিমান দুর্ঘটনার প্রথমদিকে কিছু যাত্রী আহত অবস্থায় উদ্ধার হলেও পরে তারা মারা যান।

 

নিহতের বেশির ভাগই খেলোয়াড়

১৯৫৮ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, জার্মানির মিউনিখে তখন তুষারঝরা দুপুর। এ দিনে ব্রিটিশ ইউরোপিয়ান এয়ারওয়েজ ফ্লাইট-৬০৯ বরফে ঢাকা জার্মানির মিউনিখ-রিয়েম এয়ারপোর্টের রানওয়ে থেকে তৃতীয়বারের মতো উড্ডয়নের চেষ্টা করার সময় ভূপাতিত হয়। তৎকালীন গণমাধ্যম সূত্রমতে, যুগোস্লোভাকিয়া থেকে ইংল্যান্ডে যাওয়ার পথে প্লেনের জ্বালানি নেওয়ার পর মিউনিখ থেকে ম্যানচেস্টারে যাত্রা শুরু করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দল। তৃতীয়বারের চেষ্টায় প্লেনটি যখন টেক-অফ করতে যায় তখন রানওয়ে থেকে আছড়ে পড়ে বিমানবন্দরের সামান্য বাইরে একটি ঘরের ওপর। সেদিন বিমানের যাত্রী ছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ফুটবল দল এবং সমর্থক ও সাংবাদিক। বিমানের ৪৪ জন যাত্রীর মধ্যে ২৩ জন যাত্রী এই বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান। সেই বিমান দুর্ঘটনায় অকাল প্রয়াণ ঘটেছিল প্রথম একাদশের আট ফুটবলারের। বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন জেমস থেইন দুবার উড্ডয়নের চেষ্টা করেন, কিন্তু ইঞ্জিনের সমস্যার কারণে দুবারের চেষ্টা ব্যর্থ হয়। বিকাল ৩টায় তৃতীয়বারের মতো চেষ্টা করা হয়। কিন্তু সেবার বিমান উড্ডয়নের জন্য যথেষ্ট উচ্চতায় পৌঁছতে পারেনি, ফলে বিমানটি এয়ারপোর্টের সীমানাপ্রাচীরে আছড়ে পড়ে। প্রথমে পাইলটের ভুলে বিমান দুর্ঘটনা মনে করা হলেও পরবর্তীকালে দেখা গেছে রানওয়ের শেষ প্রান্তে জমে থাকা তুষারের কারণেই এমনটি ঘটে। এই তুষারের কারণে বিমানটি উড্ডয়নের জন্য পর্যাপ্ত গতি পেতে ব্যর্থ হয়। এর পরই বিমান উড্ডয়নের অনেক নিয়ম-কানুনে পরিবর্তন আনা হয়।

 

যে দুর্ঘটনায় কেঁদে ছিল বিশ্ব

১৯৭৭ সালের ২২ মার্চ, সকালটি ছিল ভারী কুয়াশাচ্ছন্ন। সেদিন স্পেনের টেনেরিফ নর্থ এয়ারপোর্টে একটি কেএলএম বোয়িং-৭৪৭ বিমান কোনো প্রকার সংকেত ছাড়াই উড্ডয়নের চেষ্টা করে। তবে সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে রানওয়েতে থাকা প্যানএম বোয়িং-৭৪৭ বিমানের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ধারণা করা হয়, বিমান দুর্ঘটনার ইতিহাসে এটি সবচেয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনা। গণমাধ্যম সূত্রমতে, দীর্ঘ বিরতির পর উভয় বিমানকেই রানওয়েতে টেক-আপের নির্দেশ দেওয়া হয়। রানওয়েতে যখন কেএলএম বিমানটি তার টেক-অফ পয়েন্টে পৌঁছায়, প্যানএম বিমানটি তখনো রানওয়েতেই ছিল। আসলে প্যানএম বিমানটি রানওয়েতে কেবলই ট্যাক্সিওয়ের টিকিট পেয়েছিল। এদিকে কেএলএম বিমানটি প্যানএম প্লেনের স্ট্যাটাস ছাড়াই টেক-অফ করতে শুরু করে। এটিসি কন্ট্রোলার এবং প্যানএম পাইলট প্রত্যেকে কেএলএম বিমানকে সতর্কবার্তা প্রেরণ করেন, কিন্তু দুজনের রেডিও ট্রান্সমিশন একযোগে হওয়ার ফলে কেএলএম কারোটাই শুনতে পারেননি। কেএলএম বিমানটি টেক-অফ করার সঙ্গে সঙ্গেই প্যানএমের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে উভয় প্লেনেই আগুন ধরে বিস্ফোরিত হয়। কেএলএমের ২৩৪ যাত্রী ও ১৪ জন ক্রু এবং প্যানএমের ৩২৬ জন যাত্রী ও ৯ জন ক্রুসহ মোট ৫৮৩ জনের সবাই নিহত হন। প্যানএম বিমানটিকে ক্লিপার ভিক্টর নামে ডাকা হতো। কেএলএম বিমানটি রাইন রিভার নামে পরিচিত ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা