শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৩

যেভাবে ২০০ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন ইলন মাস্ক

আবদুল কাদের
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে ২০০ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন ইলন মাস্ক

ছিলেন বিশ্বের শীর্ষ ধনী। করোনায় শীর্ষ ধনীরা যখন কপাল চাপড়াচ্ছিলেন তখন ইলন মাস্ক গড়ে তোলেন টাকার পাহাড়। ২০২১ সালে তাঁর সম্পদ বেড়ে ৩৪০ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল! কিন্তু ভাগ্যের ফের, মাত্র এক বছরেই তাঁর লস হয়েছে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলার। হারিয়েছেন বিশ্বের সেরা ধনীর তকমা। উল্টো লস খাওয়ার লজ্জার রেকর্ড গড়েছেন তিনি। বর্তমানে ১৪৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মালিক তিনি। তাঁর ২০০ বিলিয়ন ডলার খোয়ানোর ঘটনা নিয়ে আজকের রকমারি-

 

এক বছরে হাওয়া ২০ হাজার কোটি ডলার

কয়েক বছরের মধ্যে বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় প্রথম সারিতেই চলে এসেছে ইলন মাস্কের নাম। টেসলার সিইও মাস্কের সম্পত্তি হু হু করে বেড়েছিল। তবে এবার জোর ধাক্কা খেলেন সেই মাস্ক। এক লাফে ২০০ বিলিয়ন ডলার হারান তিনি। বিশ্বের ইতিহাসে এত বড় ক্ষতি নাকি এই প্রথম। ব্লুমবার্গের বিলিয়নিয়ার ইনডেক্সে উঠে এসেছে ইলন মাস্কের এই বিপুল ক্ষতি। ২০২১-এর জানুয়ারিতে অ্যামাজনকর্তা জেফ বেজোসের পরই ছিলেন মাস্ক, যিনি ২০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পত্তির মালিক ছিলেন। গাড়ি সংস্থা টেসলার শেয়ার কমে যাওয়াতেই এই বিপত্তি, এমনটা মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সম্প্রতি ১৩৭ ডলার কমেছে সেই শেয়ার। গত ২৭ ডিসেম্বর ১১ শতাংশ শেয়ার হারিয়েছে টেসলা। যুক্তরাষ্ট্রে ৭৫০০ ডলার ছাড় দিচ্ছে টেসলা। এ ছাড়া সাংহাইয়ে এই সংস্থা গাড়ি তৈরির সংখ্যাও কমিয়েছে। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হিসেবে নাম উঠে এসেছিল মাস্কের। ডিসেম্বর মাসে তাঁকে টপকে গেছেন ফরাসি ব্যবসায়ী বার্নার্ড আর্নল্ট। টেসলার ধাক্কার সঙ্গে সঙ্গে টুইটার নিয়েও বিতর্কে জড়িয়েছেন ইলন মাস্ক। তবে টেসলা নিয়ে সমস্যার কথা মানতে নারাজ সিইও মাস্ক। বিশ্বের দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে ২০২১ সালের জানুয়ারিতে ২০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ব্যক্তিগত সম্পদের মাইলফলক ছুঁয়েছিলেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সম্প্রতি টুইটারের নিয়ন্ত্রণ নেন ইলন মাস্ক। তারপর থেকেই একাধিক বিতর্কের মুখে পড়তে হয়েছে ইলন মাস্ককে। সম্প্রতি টুইটারে সংস্থার মধ্যে একটি অভ্যন্তরীণ ভোট হয়। যেখানে তিনি বিশ্বের মানুষের কাছে জানতে চান টুইটারের সিইও পদে তাঁর থাকা উচিত কি না। আর সেই ভোটের ফলাফলে বড় ধাক্কা খান মাস্ক। দেখা যায়, বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ব্লিগিং সাইটের সিইও পদে মাস্ককে চান না। আর এর পরেই জল্পনা তৈরি হয়েছে, তাহলে মাস্ক কি টুইটের সিইও পদ ছেড়ে দেবেন? আর এই জল্পনার মধ্যেই জানা যায়, তিনি নয়া সিইও খুঁজছেন। আবার এও শোনা যাচ্ছে, তিনি আরও একটি সংস্থা কিনতে চলেছেন। আর এর মধ্যেই বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির বড় ধাক্কা। এক লাফে ২০০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে তাঁর। তাও আবার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই। যা টেসলাকর্তার কাছে বড় ধাক্কা বলেই মনে করা হচ্ছে। যদিও এ বিষয়ে মাস্কের তরফে কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি।

 

কে এই ইলন মাস্ক

প্রযুক্তি ও ব্যবসার খোঁজখবর রাখেন অথচ ইলন মাস্কের কথা জানেন না, এমন মানুষ বোধহয় কম।

ইলন মাস্ক দক্ষিণ আফ্রিকার বংশোদ্ভূত আমেরিকান উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী; যিনি ১৯৯৯ সালে এক্স ডটকম (যা পরবর্তীতে পেপ্যাল নামে পরিচিত পায়), ২০০২ সালে স্পেসএক্স ও ২০০৩ সালে টেসলা মোটরস প্রতিষ্ঠা করেন। বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে ইলন মাস্ক তাঁর জীবনের প্রথম প্রতিষ্ঠান জিপ টু (এমন একটি সফটওয়্যার যা খবরের কাগজের জন্য ইন্টারনেট গাইড হিসেবে ব্যবহার করা হতো) বিক্রি করে ধনকুবের বনে যান। ২০১২ সালের মে মাসে তিনি খবরের কাগজের শিরোনামে উঠে আসেন যখন তাঁর কোম্পানি স্পেসএক্স প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে অর্থের বিনিময়ে ভ্রমণে ইচ্ছুক যাত্রী প্রেরণ করে।

২০১৬ সালে সোলার সিটি কেনার মধ্য দিয়ে তিনি তাঁর অর্জনের পাল্লা আরও ভারী করেন। ট্রাম্প প্রশাসনের শুরুর দিনগুলোয় উপদেষ্টা হওয়ার প্রস্তাব গ্রহণ করে শিল্প ও বাণিজ্যের জগতে একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা হিসেবে নিজের অবস্থান পাকা করেন।

 

গাড়ির দাম কমিয়েছে টেসলা

২০২৩ সালের শুরুতে এক ঢিলে দুই পাখি শিকার করলেন ইলন মাস্ক। বিশ্বব্যাপী বৈদ্যুতিক গাড়ির দাম ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়েছে টেসলা। বৈদ্যুতিক গাড়ির জগতে টেসলার প্রতিদ্বন্দ্বীদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জের সৃষ্টি করেছে এই ডিসকাউন্ট। গেল বছরে রেকর্ড ১৩ লাখ ইউনিট গাড়ি বিক্রি করেছে টেসলা। তবে প্রধান নির্বাহীর লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী গাড়ি সরবরাহ করতে ব্যর্থ সংস্থাটি। এ অবস্থায় মূল্য ছাড়ের নীতি গ্রহণ করছে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। চীনসহ এশিয়ার বাজারের পর এবার সংস্থাটি যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে গাড়ির দাম কমিয়েছে। অবশ্য ধেয়ে আসা অর্থনৈতিক মন্দা এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভসহ বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সুদহার বাড়ার কারণে গাড়ি বিক্রির প্রবৃদ্ধি ঠিক রাখতে কিছুদিন আগেই প্রয়োজনে লাভ কমিয়ে গাড়ি বিক্রি বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। বর্তমানে বাজারে গাড়ির দাম অত্যধিক বেশি উল্লেখ করে এই দাম গ্রাহক পর্যায়ে চাহিদা কমিয়ে দিতে পারে বলেও সতর্ক করেছিলেন তিনি। গত সপ্তাহে এশিয়ার বাজারে গাড়ির দাম কমানোর ঘোষণা দেয় টেসলা। এরপর ক্রমান্বয়ে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকার বাজারে গাড়ির দাম কমানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। গাড়ির দাম কমিয়ে আসলে ইলন মাস্ক এক ঢিলে দুই পাখি মারার বন্দোবস্ত করলেন, এমনটাই মনে করছেন বিশ্লেষকরা। দাম কমে যাওয়ায় লাভ কম হলেও টেসলার গাড়ি বিক্রির প্রবৃদ্ধি অটুট থাকবে, আবার দাম কমানোর কারণে চাপের মুখে পড়বে প্রতিদ্বন্দ্বী বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিগুলো। টেসলার দামের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নিজেদের গাড়ির দাম কমানোয় চাপে পড়বেন তারা। এতে অনেক কোম্পানি লোকসানে পড়বে। ইলন মাস্ক এমন এক সময় টেসলার গাড়ির দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিলেন যখন জেনারেল মোটরস বা টয়োটার মতো অটোমোবাইল কোম্পানিগুলো ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ শুরু করেছে। টেসলার ডিসকাউন্টের কারণে আগে যেসব মানুষের জন্য বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনাটা দুঃসাধ্য ছিল তারাও এখন সহজেই বৈদ্যুতিক গাড়ি কিনতে পারবেন। সবচেয়ে বেশি সুবিধা পাবেন মার্কিন ও ফরাসি ক্রেতারা। কারণ কিছু কিছু মডেলের বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে বিশেষ ফেডারেল ট্যাক্স সুবিধা পাবেন এ দুটি দেশের ক্রেতারা। টেসলার সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া গাড়িগুলোর মধ্যে রয়েছে মডেল থ্রি সেডান ও মডেল ওয়াই ক্রসওভার এসইউভি। এই গাড়ি দুটিতে টেসলা দাম কমিয়েছে ৬ থেকে ২০ শতাংশ। দাম কমানোর পর এখন টেসলার মডেল ওয়াই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আগের ৬৫ হাজার ৯৯০ ডলার থেকে হ্রাস পেয়ে এখন পাওয়া যাবে ৫২ হাজার ৯৯০ ডলারে। এ দুটি মডেলের পাশাপাশি টেসলা যুক্তরাষ্ট্রে তাদের মডেল এক্স লাক্সারি ক্রসওভার এসইউভি এবং মডেল এস সেডানের দামও কমিয়েছে। ইউরোপে সম্প্রতি কমতে থাকা মূল্যস্ফীতির সঙ্গে এই দাম কমানোর সম্পর্ক আছে বলে দাবি করেন টেসলার এক মুখপাত্র। জার্মানিতে মডেল থ্রি এবং মডেল ওয়াই গাড়িগুলোর দাম এক শতাংশ থেকে ১৭ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়েছে টেসলা। দেশটিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় মডেল ওয়াই আগের দাম থেকে ৯ হাজার ১০০ ইউরো কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ৪৪ হাজার ৮৯০ ইউরোতে। এ ছাড়া ফ্রান্সে মডেল থ্রি গাড়ি কিনলে অতিরিক্ত ৫ হাজার ইউরো ফ্রান্স সরকারের ইভি স্কিমের আওতায় ভর্তুকি পাবেন ক্রেতারা। দাম কমানোর মাধ্যমে টেসলার জনপ্রিয় ৫ সিটের মডেল ওয়াই গাড়িগুলোও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের ট্যাক্স সুবিধার আওতায় চলে আসবে। এর আগে মডেল ওয়াইয়ের লং রেঞ্জ ভার্সনের গাড়িগুলো এ ট্যাক্স সুবিধার আওতার বাইরে ছিল। এদিকে ইলন মাস্কের টেসলার দাম কমিয়ে দেওয়ায় বিপাকে পড়েছে টেসলার প্রতিদ্বন্দ্বী গাড়ি কোম্পানিগুলো। ইউরোপের ডয়েচ ব্যাংক এক হিসাবে জানিয়েছে, দাম কমানোর ফলে টেসলার মডেল ওয়াই গাড়িগুলোর দাম প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ফোর্ড-এর মাসটাং ম্যাক ই মডেলের থেকে ১৮ হাজার ডলার দাম কম পড়বে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মাস্কের দাম কমানোর পদক্ষেপে যদিও টেসলার মুনাফা কমে যাবে কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রতিষ্ঠানের প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে এবং এই পদক্ষেপ প্রতিদ্বন্দ্বীদের ব্যাপক অসুবিধায় ফেলবে। টেসলার শেয়ারের দর পড়ে গেলেও প্রতিদ্বন্দ্বীদের শেয়ারের দর আরও বেশি করে পড়বে। ইতোমধ্যেই মার্কিন অটোমোবাইল জায়ান্ট জেনারেল মোটরস ও ফোর্ড-এর শেয়ারের দর যথাক্রমে ৪ দশমিক ৫ শতাংশ এবং ৬ শতাংশ কমে গেছে। তবে দাম কমানোয় বিশ্বজুড়ে টেসলার বিক্রি চলতি বছর ১২ থেকে ১৫ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে সম্প্রতি যারা টেসলার গাড়ি কিনেছেন তারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন টেসলার এই দর কমানোর ঘোষণায়। ডিসকাউন্ট না পাওয়ায় নিজেদের বঞ্চিত মনে করছেন। বিশেষত গত বছরের ডিসেম্বরে যারা গাড়ি কিনেছেন তাদের ক্ষোভ আরও বেশি। চীনে টেসলার বিক্রয় কেন্দ্রের সামনে জড়ো হয়ে রীতিমতো ক্ষোভ ঝেড়েছেন টেসলার গাড়ির মালিকরা।

 

স্টক মার্কেটে কারসাজিতে ফাঁসলেন

টুইটার অধিগ্রহণের পর থেকে সময়টা একেবারেই ভালো যাচ্ছে না শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের। টুইটার কেনার পর টুইট করে জানান, কীভাবে বদলাবেন এই কোম্পানি। সেই থেকে শুরু, একের পর এক বিতর্কে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন তিনি। এবার স্টক মার্কেটে কারসাজির অভিযোগে মঙ্গলবার বিচারব্যবস্থার মুখোমুখি হচ্ছেন ইলন মাস্ক। মামলাটি ক্যালিফোর্নিয়া থেকে টেক্সাসে সরিয়ে নেওয়ার জন্য বিচারককে অনুরোধ জানিয়েছিলেন মাস্ক। কিন্তু এই আবেদন খারিজ করে দেন ফেডারেল বিচারক। জানা গেছে, ২০১৮ সালের আগস্টে তৎকালীন টেসলার সিইও ইলন মাস্ক একটি টুইট করেন। সেখানে তিনি বলেন, টেসলাকে ব্যক্তিগতভাবে প্রাইভেট কোম্পানিতে নেওয়ার জন্য তাঁর কাছে পর্যাপ্ত তহবিল রয়েছে। এর ফলে তখন কোম্পানির শেয়ারের দাম হু হু করে বেড়ে যায়। টুইটারে পোস্টের মাধ্যমে বিলিয়ন ডলার খরচ করার অভিযোগে শেয়ারহোল্ডাররা মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

 

টুইটারে সর্বনাশ

এখনো টুইটার নিয়ে ব্যস্ত ইলন মাস্ক। টানছেন অযথা বিতর্কও। টেসলা নিয়ে খুব একটা সিরিয়াসও নন তিনি। বিনিয়োগকারীদের অনেকেই এমনটা ভাবছেন। আর সে কারণেই টেসলার শেয়ার বিক্রি করে টাকা তুলে নিচ্ছেন তাঁরা। ইলন নিজেও টেসলার শেয়ার বিক্রি করে টুইটার কিনে নেন। একটু পেছন ফিরে তাকালে দেখব, ২০২১ সালের এপ্রিলে টুইটার গভর্নিং বোর্ডে যোগ দেন মাস্ক। পরের ছয় মাসে যা ঘটেছিল সে রকম ঘটনা সিলিকন ভ্যালি খুব কমই দেখেছে। টুইটারের মালিকানা বদল নিয়ে চুক্তি এক দিন এগোচ্ছে তো পরদিনই ভেঙে পড়ছে- এ রকম একটা অবস্থা। শেষমেষ বিশাল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে মালিক বনে যান তিনি। যদিও লাভের চেয়ে লোকসানের পরিমাণ বেশি, তাতে ভ্রুক্ষেপ নেই মাস্কের। মানব ইতিহাসে প্রথমবার, প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলার হারান তিনি। বিশ্বের ধনীতম মানুষটি এবার বিশ্বের সবচেয়ে বেশি লোকসানকারীর তকমা পেলেন। তবে লোকসানের মূল কারণ কিন্তু টেসলার শেয়ার দরের পতন। বিপুল হারে কমেছে বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার শেয়ার। বিশেষজ্ঞরা বলেন, একটা সময় ছিল যখন সবাই বিশ্বাস করতেন যে ইলন মাস্ক বিজ্ঞান, প্রযুক্তির অগ্রগতির মাধ্যমে বিশ্বকে পাল্টে দিচ্ছেন। কিন্তু তাঁর টুইটার ফেজ-এর পর থেকে ইলনের নামের সঙ্গে রাজনীতি, বিতর্ক ইত্যাদি জড়িয়ে গেছে। ফলে আগের মতো চোখ বুজে ভরসা করছেন না অনেকেই। ফলে কমে শেয়ারের দর, হারান শীর্ষ ধনকুবেরের খেতাব।

 

তাঁর যত ব্যবসা

যাত্রা শুরুর গল্প

১৯৯৫ সাল, ইন্টারনেট তখন নতুন। খবরের কাগজের জন্য ইন্টারনেট সে সময় গাইড হিসেবে কাজ করবে, এমন সফটওয়্যার আবিষ্কার করলেন তরুণ উদ্ভাবক ইলন মাস্ক। যার নাম দেওয়া হলো জিপ টু। তাঁর ভাইকে নিয়ে সফটওয়্যার কোম্পানিটি দাঁড় করান মাস্ক। মাস্ক তখন কোম্পানির ৭ শতাংশ শেয়ারের মালিক। প্রথম কাজেই সফলতা পেলেন। তাঁর সফটওয়্যারটি নজরে পড়ল বিখ্যাত টেক কোম্পানি কমপ্যাকের। ১৯৯৯ সালে কোম্পানিটি বিক্রি করে তাঁর পকেটে ঢুকল প্রায় ২২ মিলিয়ন ডলার।

 

এরপর পেপ্যাল

মানি ট্রান্সফার কোম্পানির মাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যে টাকা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পাঠানোর আইডিয়া প্রথম আনেন তিনি। বাস্তবায়নও করেছিলেন তিনি একই বছর (১৯৯৯ সাল) মানি ট্রান্সফার কোম্পানি এক্স ডটকম চালু করার মাধ্যমে; যা পরবর্তীকালে রূপ নেয় অনলাইন মানি ট্রানজেকশনের মাধ্যম পেপ্যালে। ২০০২ সালে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইবে পেপ্যালকে ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে কিনে নেয়। পেপ্যালের ১১ শতাংশ শেয়ারের মালিক ছিলেন মাস্ক, তাঁর অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছিল ১৬৫ মিলিয়ন ডলার!

 

সীমানা পেরিয়ে মহাকাশ

রকেটের মাধ্যমে মহাকাশে পণ্য সরবরাহের চিন্তাটা ইলন মাস্কের মাথায় ছিল আগেই। রাশিয়ায় রকেট কিনতে গিয়ে ভাবলেন কম খরচে রকেট বানাবেন। ২০০২ সালে গঠন করলেন স্পেসএক্স। স্পেসএক্স থেকে ফ্যালকন-১ নামের রকেটটি উৎক্ষেপণ করতে গিয়ে বারবার ব্যর্থ হয়েছিলেন কিন্তু হাল ছাড়েননি। সম্প্রতি ফ্যালকন-১ এর সফল উৎক্ষেপণ হয়। ইলন মাস্ক নাম লেখালেন ইতিহাসে। মাত্র ৬০ জন কর্মী নিয়ে যাত্রা শুরু করা স্পেসএক্স কোম্পানিতে বর্তমানে প্রায় ৭ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন।

 

টেসলা দিয়ে শীর্ষস্থান

বিশ্বের জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় ইলেকট্রনিক কারের মাঝেই ভবিষ্যৎ খুঁজে পেয়েছিলেন ব্যবসায়ী মাস্ক। তাই ২০০৪ সালে মার্টিন ইবারার্ট এবং মার্ক টারপেনিং-এর সঙ্গে চালু করেন টেসলা মোটরস। বছর দুয়েকের মাথায় প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে আসে মাস্কের টেসলা মোটরস। পরে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে পরিবেশবান্ধব গাড়ির জনপ্রিয়তা। ২০০৮ সালে টেসলার স্পোর্টস কার রোডস্টার বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগামী গাড়ির খেতাব অর্জন করে। মাস্কের বিশ্বাস, বিশ্বের দ্রুতগামী গাড়ির খেতাব অর্জন করবে টেসলা।

 

দ্য বোরিং কোম্পানি

২০১২ সালে দৈনন্দিন হাইপার-লুপ প্রযুক্তির ব্যবহারে আগ্রহ দেখান ইলন মাস্ক। হাইপারলুপ-এর জন্য সুড়ঙ্গ খুঁড়তে তিনি ‘দ্য বোরিং কোম্পানি’ প্রতিষ্ঠা করেন। রাস্তায় গাড়ির জ্যামে বিরক্ত হয়ে এমন পরিকল্পনা করেন মাস্ক। তাঁর স্বপ্ন হচ্ছে কয়েকটি সুড়ঙ্গ তৈরি করা যেগুলো দিয়ে মানুষ ও গাড়ি যানজট ছাড়াই পার হয়ে যাবে। সুড়ঙ্গের ভিতর দিয়ে গাড়ি চলবে এমনটা নয়। বরং এটি থাকবে একটি পডের ওপর, ওই পড চলবে নেটওয়ার্কে। সম্প্রতি ঘণ্টায় ১ হাজার কি.মি. গতিতে চলা হাইপার-লুপের সফল পরীক্ষা হয়।

 

হাইপার-লুপ

২০১৩ সালে মাস্ক যাতায়াতের এক নতুন পদ্ধতির ঘোষণা দেন। নাম দেওয়া হয় হাইপার-লুপ। এর মাধ্যমে বড় শহরগুলোয় খুব সহজেই যাতায়াত সম্ভব হবে। প্রযুক্তিটি বাস্তবায়িত হলে তা হবে দ্রুতগতির (ঘণ্টায় ৬০০ মাইল)। এটি টিউব কেন্দ্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থা। টিউবটি একটি দেশের বিভিন্ন শহরে কিংবা কয়েকটি ভিন্ন দেশে যুক্ত থাকবে। যার ভিতরে থাকবে ক্যাপসুল আকৃতির যানবাহন। উদাহরণ হিসেবে মাস্ক বলেন, প্রযুক্তিটির মাধ্যমে নিউইয়র্ক থেকে লস অ্যাঞ্জেলেস যেতে সময় লাগবে মাত্র ৪৫ মিনিট।

 

প্রতিভাবান একজন

দক্ষিণ আফ্রিকার ছেলে

১৯৭১ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ায় ইলন মাস্কের জন্ম। বাবা দক্ষিণ আফ্রিকান ও কানাডিয়ান মায়ের সন্তান ইলনের পুরো নাম ‘ইলন রিভ মাস্ক’।

 

শেষ করেননি শিক্ষাজীবন

স্নাতকোত্তর শেষে পিএইচডির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পান। কিন্তু অর্থ উপার্জনের নেশায় পিএচইডি অধরা থেকে যায়। বর্তমানে উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্বের তরুণদের আইকন তিনি।

 

প্রতিভাবান

মাত্র ১০ বছর বয়সেই কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে পারদর্শিতা লাভ করেন। ১২ বছর বয়সে বেসিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে ব্লাস্টার নামের একটি ভিডিও গেম তৈরি করেন, যা পরবর্তীতে ৫০০ ডলারে পিসি অ্যান্ড অফিস টেকনোলজি ম্যাগাজিনের কাছে বিক্রি করেছিলেন।

 

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠায় ইলন মাস্কের কোম্পানি স্পেসএক্স। বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটটি স্পেসএক্স-এর সবচেয়ে আধুনিক ফ্যালকন রকেটের মাধ্যমে ২০১৮ সালের মে মাসে মহাকাশে পাঠানো হয়।

 

বেতন

টেসলার সিইও হিসেবে বছরে বেতন নেন মাত্র এক ডলার। নিজের অংশীদারিত্ব থাকা বিভিন্ন কোম্পানি থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশসহ আরও কিছু সুবিধা পান মাস্ক। বছরে ১ ডলার বেতন সিলিকন ভ্যালির ট্রেন্ড।

 

বিতর্কিত চরিত্র

বিতর্কের জন্ম দিতে ভালোবাসেন মাস্ক। টুইটারে নানা বিতর্কিত টুইটও করেন। শুধু তাই নয়, নিজ প্রতিষ্ঠানের সহযোগীদের সঙ্গেও নানা সময় দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন। ২০০৮ সালে কমেডিয়ান জো রোগান-এর সঙ্গে অংশ নেওয়া এক পডকাস্টে সরাসরি সম্প্রচারের সময় গাঁজা সেবন করে দারুণ বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন।

 

সমালোচনা

জীবনে সফল হয়েছেন অথচ সমালোচনার শিকার হননি, এ রকম উদাহরণ খুঁজে বের করা আসলেই দুষ্কর। যেমনটি ঘটেছে ইলন মাস্কের ক্ষেত্রেও। স্কুলজীবন থেকেই তিনি অন্য শিক্ষার্থীদের চোখে ছিলেন তুচ্ছ। আবার সমালোচিত হন নিজের চিন্তাধারার জন্যও। এমনকি মাস্কের মঙ্গলগ্রহকে নিয়ে এত সুদূরপ্রসারী চিন্তাভাবনাকেও অনেকে অহেতুক বলেছেন। যদিও মঙ্গলের স্বপ্ন কেবলই সময়ের ব্যাপার।

 

পাত্তা দেননি কভিড-১৯

করোনাভাইরাসকে একেবারেই পাত্তা দেননি এই প্রযুক্তি উদ্যোক্তা। ২০২০ সালের এপ্রিলে কভিড-১৯ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়া বোকামি বলে সমালোচিত হন মাস্ক। যদিও পরে তিনি কভিড-১৯ এ আক্রান্ত হন। লকডাউনে ফ্যাক্টরি বন্ধ রাখার ঘোষণা উপেক্ষা করে নিজের কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম