শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ এপ্রিল, ২০২৩

আকাশেই হাওয়া ডি বি কুপার

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
আকাশেই হাওয়া ডি বি কুপার

কিছু রহস্য মানুষকে যুগের পর যুগ ধরে ভাবায়। রহস্যমানব ডি বি কুপার এমনই এক ব্যক্তি যার নাম শুনলে এখনো চোখ কপালে তোলেন যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারা। তার নিখোঁজ হওয়ার গল্প সিনেমা, রহস্য উপন্যাসের চেয়েও বেশি কিছু। তাকে খুঁজতে গিয়ে বিশ্ববিখ্যাত এফবিআই গোয়েন্দারাও ব্যর্থ।  একটি বোয়িং-৭২৭ বিমান হাইজ্যাক করার পর মাঝ আকাশে ২ লাখ ডলারসহ প্যারাসুট নিয়ে প্লেন থেকে ঝাঁপ দেন কুপার। এরপর কী হলো, কোথায় গেলেন তিনি, সে রহস্য আজও অজানা...

 

বিমান হাইজ্যাক

কুপারের হাতে ২ লাখ ডলার ও দুটি প্যারাসুট

কুপারের সুটকেসে বোমা দেখে ভয়ে কাঁপছিলেন বিমানবালা ফ্লোরেন্স। বিমানে থাকা আরেকজন বিমানবালা টিনা মাকলো একটি ইন্টারকম টেলিফোন নিয়ে কুপারের পাশে বসেন। বিমানচালক এবং কুপারের সঙ্গে কথাবার্তা চলছিল ইন্টারকম টেলিফোনের মাধ্যমে। খুব দ্রুতই খবর জানাজানি হয়ে যায়। আমেরিকার প্রশাসন যাত্রীদের কথা ভেবে কুপারের সব দাবি মেনে নেওয়ার বিষয়ে সম্মতি জানায়। আমেরিকার গোয়েন্দা বিভাগের লোকেরা ভেবেছিল, বিমান একবার মাটিতে পা রাখলে কুপারকে ধরা কোনো ব্যাপারই হবে না। প্রশাসন এবং কুপারের কথাবার্তা চলাকালীন সিয়াটল বিমানবন্দর এলাকাজুড়ে চক্কর খাচ্ছিল বিমানটি। বিমানের ভিতরের যাত্রীরা অবশ্য এসবের কিছুই জানেন না। তারা ভাবছিলেন ৪৫ মিনিটের ফ্লাই শেষে নিরাপদেই গন্তব্যে পৌঁছে যাবেন। এদিকে বিমানবন্দর এলাকায় বিমানটি চক্কর খাওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে শোরগোল শুরু হয়। তখন তাদের জানানো হয়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিমান অবতরণ সম্ভব হচ্ছে না। অন্যদিকে সিয়াটলের স্থানীয় ব্যাংক থেকে নগদ ২ লাখ ডলারের বন্দোবস্ত করা হয়। ওই ডলারের নম্বরও নিজেদের কাছে রাখছিল প্রশাসন। কুপারের দাবি মতো দুটি প্যারাসুটও পাঠানো হয়। ৫টা ৪৫ মিনিটে সিয়াটল বিমানবন্দরে বিমানটি অবতরণ করে। সঙ্গে সঙ্গেই কুপারের কাছে নগদ অর্থ এবং প্যারাসুট পৌঁছে দেওয়া হয়। সে সময় বিমানে জ্বালানিও ভরা হয়। এ অবস্থায় কুপার মুক্তি দেন ৩৫ যাত্রী এবং দুজন বিমানকর্মীকে। যাত্রীদের উদ্ধারই ছিল প্রশাসনের এক নম্বর চ্যালেঞ্জ।  যাত্রীরা নেমে যাওয়ার পরই বেঁকে বসেন কুপার। বলেন, ‘বিমানচালক এবং দুজন বিমানকর্মী বিমানেই থাকবে।’

 

কুপারের চিরকুট

‘ম্যাডাম, আমার কাছে বোমা আছে’

তারিখটা সাদামাটা। ১৯৭১ সালের ২৪ নভেম্বর। আমেরিকার নর্থ-ওয়েস্ট ওরিয়েন্ট এয়ালাইনসের ফ্লাইট-৩০৫ বোয়িং-৭২৭ বিমানটি পোর্টল্যান্ড থেকে সিয়াটলের উদ্দেশে রওনা দেবে। একে একে যাত্রী উঠছেন বিমানে। যাত্রী সারিতেই ছিলেন ড্যান কুপার। বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। বেশ স্মার্ট দেখতে। চোখে সানগ্লাস, পরনে স্যুট। বিমানে উঠে নিজের সিটে বসলেন। ফ্লাইট টেক অফ করার আগে বিমানবালা এগিয়ে এলেন, ‘স্যার, ড্রিঙ্ক লাগবে?’ হাসিমুখে অর্ডার করলেন তিনি। পকেট থেকে সিগারেট বের করলেন। ঘড়িতে ২টা ১৮ মিনিট। বিমান আকাশে ডানা মেলল। এবার নিজেই বিমানবালাকে ডাকলেন কুপার। কাছে যেতেই একটি চিরকুট এগিয়ে দিলেন। বিমানবালা হাসিমুখে চিরকুটটি খুললেন। মুহূর্তেই তার চোখ আতঙ্কে বিস্ফোরিত হলো যেন। তবু মুখ থেকে একটা শব্দও বের করলেন না। শান্ত হয়ে কুপারের পাশের সিটে বসে পড়লেন সেই বিমানবালা। চিরকুটে লেখা ছিল, ‘ম্যাডাম, আমার কাছে বোমা আছে। আপনি আমার পাশে বসুন।’ পাশে বসতেই কুপার বিমানবালার পোশাকে নেমপ্লেট দেখলেন, নাম ফ্লোরেন্স সফনার। কুপার এবার নিজের কাছে থাকা সুটকেসটি খুলে দেখান। তাতে আটটি ডিনামাইট এবং একটি  ডেটোনেটর রাখা। ভয়ে দাঁতকপাটি লাগার দশা ফ্লোরেন্সের। বিপদকালীন পরিস্থিতির ট্রেনিং ছিল তার। মাথা ঠান্ডা করে পরিস্থিতির ভয়াবহতা বুঝে চুপ করে কুপারের কথা শুনছিলেন তিনি। বোমা দেখে তার বুঝতে বাকি রইল না, বিমান হাইজ্যাক হয়ে গেছে। কুপার শান্ত হয়ে ফ্লোরেন্সকে বললেন, ‘ভয় নেই। আমার তিনটি দাবি আছে। এসব পূরণ করে দিন। এ দুঃস্বপ্ন কেটে যাবে।’ সঙ্গে এও জানান, দাবি পূরণ না হলে বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে দেবেন।

তার তিনটি দাবি

১। বিকাল ৫টার মধ্যে তাঁকে নগদ ২ লাখ ডলার দিতে হবে।

২। তাঁর জন্য বিমানে দুটি প্যারাসুট পাঠাতে হবে।

৩। সিয়াটল বিমানবন্দরে একটি জ্বালানি ভর্তি ট্রাকের বন্দোবস্ত করতে দিতে হবে। শেষে এটাও বললেন, কোনো চালাকির চেষ্টা হলে বিমানে বোমার বিস্ফোরণ ঘটাবেন তিনি।

 

উড়ন্ত বিমান থেকেই ঝাঁপ দেন

কুপারের হাতে টাকা ও প্যারাসুট। ককপিটে পৌঁছে পাইলটকে বললেন, ‘বিমান মেক্সিকো সিটিতে নিয়ে যাও।’ কিন্তু জ্বালানির অপ্রতুলতায় মেক্সিকো সিটি যাওয়া সম্ভব ছিল না। কুপার তার প্ল্যান মতোই সব করছিলেন। বিমান কতটা উচ্চতায়, কত গতিবেগে চলবে, সবই ঠিক করে দিচ্ছিলেন কুপার। রিনো অথবা ফিনিক্সে আবারও জ্বালানি ভরার জন্য বিমানচালককে নির্দেশ দেন তিনি। রিনোতে বিমান নামানোর বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়। এ সময় দুটি যুদ্ধবিমানকে ওই বিমানটির পেছনে ধাওয়া করতে পাঠায় আমেরিকা। এক সময় বিমানবালা টিনাকে ককপিটে যাওয়ার নির্দেশ দেন কুপার। রাতের অন্ধকারে বিমানটি নামানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বিমানচালক। এ সময় ককপিটের দরজা খোলার সময় টিনা দেখেন কুপার নিজের কোমরে কিছু একটা বাঁধছেন।  এর পর দরজা বন্ধ করে ককপিটে ঢুকে যান টিনা। তাদের দাবি, ওই সময় কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে বিমানের সিঁড়ি খুলে উড়ন্ত বিমান থেকেই প্যারাসুট নিয়ে ঝাঁপ দেন কুপার।

 

৪৫ বছর পর কেস ক্লোজড

পড়ে রইল আটটি সিগারেট

বিমানবালা টিনা ডি বি কুপারকে শেষবারের মতো দেখেছিলেন। তার পর আর কেউ তার হদিস পায়নি। ৫২ বছর ধরে তিনি লাপাত্তা। তিন ঘণ্টা পর বিমান রিনো বিমানবন্দরে অবতরণ করে। গোয়েন্দারা বিমানে গিয়ে পেলেন একটি প্যারাসুট, একটি টাই এবং আটটি সিগারেট। বিমানকর্মী এবং যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে কুপারের একটি স্কেচ তৈরি করা হয়। তার ছবির সঙ্গে তাঁকে দেওয়া ডলারের নম্বর গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়। তাকে ধরিয়ে দিতে পারলে মিলবে লোভনীয় পুরস্কার। এত কিছু করেও কুপারকে খুঁজে পাননি গোয়েন্দারা। তার খোঁজে নেমেছিল মার্কিন পুলিশ, এফবিআই গোয়েন্দা ও মার্কিন সেনা। যেখানে প্যারাসুট থেকে তিনি নামতে পারেন এমন এলাকায় চিরুনি তল্লাশি করেও খোঁজ পাওয়া যায়নি কুপারের। এমনকি সেনাবাহিনী নামিয়ে প্রতিটি এলাকায় তল্লাশি চালান মার্কিন গোয়েন্দারা। গোয়েন্দারা আরও ভেবেছিলেন কুপারের হাতে তুলে দেওয়া ডলার খরচ করলেই তাকে ধরা যাবে। কিন্তু এখানেও ব্যর্থ হতে হয় তাদের। ১৯৮০ সালে দক্ষিণ ওয়াশিংটনের কলম্বিয়া নদীর ধারে একটি বাচ্চা খেলা করছিল। সেই বাচ্চাটি বালি খুঁড়তে খুঁড়তে তিনটি ডলারের বান্ডিল পায়। ছেলের হাতে এত ডলার দেখে ঘাবড়ে যান তাঁর বাবা-মা। মোট ৫ হাজার ৮০০ ডলার পাওয়া গিয়েছিল ওই এলাকা থেকে। বাচ্চাটির মা-বাবা ওই ডলারের বান্ডিল তুলে দেন এফবিআইর হাতে। তারা তদন্ত করে জানতে পারেন, এই ডলারগুলো ৯ বছর আগে দেওয়া হয়েছিল ডি বি কুপারকে।  এটাই শেষ ক্লু। ১৯৭১ সালের ২৪ নভেম্বরের পর ড্যান কুপারকে আর কেউ দেখেনি। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে ৪৫ বছর পর হাল ছাড়ে এফবিআই, বুঝতে পারে আর চেষ্টা করে লাভ নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৮ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ
নীলফামারীতে ক্রীড়া সামগ্রী ও সাইকেল বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
লক্ষ্মীপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড
ড্র করেও বিশ্বকাপে স্পেন-অস্ট্রিয়া-সুইজারল্যান্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
হত্যাচেষ্টা মামলায় তাপস-কামরুলসহ ৪০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি
নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে হবিগঞ্জে নৌ র‌্যালি

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট
রংপুর বইমেলাসহ প্রশাসনের সাংস্কৃতিক আয়োজন বয়কট

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের আগে প্রোটিয়া দলে এনগিডি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র
বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভারতে যাচ্ছেন ট্রাম্প পুত্র

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি
উলিপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কিশোরীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন
নীলফামারীতে নতুন আলু উত্তোলন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বাউবির এমবিএ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে
বিএসটিআই-এর সব সেবা এখন অনলাইনে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার
সামরিক বাহিনী কমান্ড ও স্টাফ কলেজে গ্র্যাজুয়েশন সনদ বিতরণ প্রধান উপদেষ্টার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা