শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩

আবদুল কাদের

লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে ১৯৬৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি পশ্চিমা দুনিয়ার এক সোচ্চার সমালোচক হিসেবে সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। জাতীয়তাবাদী চেতনায় আরব দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেন। তাঁর আকর্ষণীয় পোশাক, জ্বালাময়ী ভাষণ তাঁকে বিশ্বমঞ্চে এক বিশেষ নেতা হিসেবে পরিচিত করে তোলে। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। কিন্তু পরবর্তীকালে তিনি ক্রমেই হয়ে ওঠেন সর্বকর্তৃত্বময় এক শাসক। লিবিয়ার এই লৌহমানবকে নিয়ে আজকের রকমারি...
প্রিন্ট ভার্সন
লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

মাত্র ২৭ বছর বয়সেই লিবিয়ার অধিপতি

১৯৬৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ৪২ বছর লিবিয়ার শাসনকর্তা ছিলেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব হিসেবে পরিচিত লিবীয় নেতা যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন, তখন তাঁর বয়স মাত্র ২৭ বছর। এর আগের ঘটনা পুরোটাই উপনিবেশ শাসনামলের। ১৯৫১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া রাজা ইদ্রিসের খেয়ালখুশিমতো চলতে থাকে। ১৯৫৯ সালে তেল আবিষ্কার হলে পশ্চিমাদের মোসাহেব হিসেবে পরিচিত এই শাসক তেলসমৃদ্ধ লিবিয়ার অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ তুলে দেন বিদেশি কোম্পানিগুলোর হাতে। ইদ্রিসের আমলে লিবিয়া সংযুক্ত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পরিবর্তে কেন্দ্রশাসিত রাষ্ট্রের প্রবর্তন করা হয়। ইদ্রিসের স্বৈরাচার ও পশ্চিমাতোষণ তাঁকে দ্রুত জনবিচ্ছিন্ন ও বিরাগভাজন করে তোলে। তখন গাদ্দাফি লিবিয়াকে নিজ অঞ্চলের অধিপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে রাজধানী ত্রিপোলিতে এক  রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে লিবিয়ার শাসনক্ষমতা দখল করেন। অল্প বয়সী সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র অফিসারদের এবং কিছু প্রভাবশালী বেসামরিক নাগরিকের সঙ্গে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর ফলে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে শাসনব্যবস্থা। এসব সমস্যা নিরসন করে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসে গাদ্দাফি একজন সফল শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তবে পশ্চিমা মিডিয়া যেভাবে গাদ্দাফিকে উপস্থাপন করছে তাতে মনে হবে যে, গাদ্দাফি ছিলেন ভয়ংকর নিষ্ঠুর এক স্বৈরশাসক। তিনি দেশটিকে একেবারে লুটেপুটে খেয়ে ছারখার করেছেন। এর অবশ্য কারণও ছিল। সত্তরের দশকের শেষে গাদ্দাফি ভোল পাল্টে ইসলামী সমাজতন্ত্রের তত্ত্ব উপস্থান করেন। পাশাপাশি মার্কিন ও পশ্চিমা বিশ্বকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে তাদের চক্ষুশূলে পরিণত হয় লিবিয়া। মার্কিন ও পশ্চিমাবিরোধী বিভিন্ন সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকায় দায়ী করা হয় গাদ্দাফিকে। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে লিবিয়ার ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ করা হয়। তার জবাবে গাদ্দাফি মার্কিনবিরোধী সন্ত্রাসী কর্মকান্ড শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে লিবিয়ায় মার্কিন বোমাবর্ষণ ও ১৯৮৮ সালে লকারবি বিমান হামলার পর লিবিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সম্পর্ক সম্পূর্ণ ধসে পড়ে। একই সঙ্গে ইসলামপন্থি সংগঠনগুলো এবং সরকার ও সেনাবাহিনীর অসন্তুষ্ট গোষ্ঠীগুলো গাদ্দাফির সশস্ত্র বিরোধিতা শুরু করে। অবশ্য এসব সহিংসতা কঠোরহস্তে দমন করা হয়।  আশির দশকের মাঝামাঝি সমাজতান্ত্রিক ধাঁচের অর্থনীতি আন্তর্জাতিক অবরোধের মুখে ভেঙে পড়লে গাদ্দাফি সংস্কার কর্মসূচি হাতে নেন। নব্বইয়ের দশকের শেষে গাদ্দাফি পশ্চিমাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করেন। ইসলামী সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্বকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। বিদেশি রাষ্ট্র ও কোম্পানিগুলোর লিবিয়ায় বিনিয়োগের সুযোগ ক্রমশ বৃদ্ধি পায়।

 

রাজনৈতিক উত্থান

এক রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানে ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বরে লিবিয়ার ক্ষমতা দখল করেছিলেন ক্যাপ্টেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি এবং আরও কিছু তরুণ সামরিক কর্মকর্তা। তবে এর আগে গাদ্দাফি যখন সেনাবাহিনীতে চাকরিরত; তখন লিবিয়ায় পশ্চিমাপন্থি সেনুসি রাজতন্ত্রের শাসন চলছিল। তৎকালীন লিবিয়ার শাসক ছিলেন রাজা ইদ্রিস। ১৯৫১ সালে ইতালির কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া শাসন করে আসছিলেন এই রাজা। তিনি ছিলেন পশ্চিমাদের হাতের পুতুল। আর গাদ্দাফি চেয়েছিলেন পশ্চিমা দাসত্ব থেকে মুক্তি। এ জন্য কাজও করে যাচ্ছিলেন। ১৯৬৫ সালে সেনাবাহিনীর উচ্চ প্রশিক্ষণ লাভের জন্য গাদ্দাফি ব্রিটেনে যান। ১৯৬৬ সালে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরেই তিনি রাজা ইদ্রিসকে উৎখাতের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। সেই সঙ্গে চলতে থাকে নিজের গুপ্ত সংগঠনের কাজ। ১৯৬৯ সালে চিকিৎসার জন্য তুরস্ক সফরে যান ইদ্রিস। এর ফলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের সুযোগ পান গাদ্দাফি। ১৯৬৯ সালে গাদ্দাফি তাঁর মিত্রদের নিয়ে গড়া গোপন বাহিনীর সাহায্যে রক্তপাতহীন এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। রাজা ইদ্রিসের প্রশাসনকে উৎখাত করে লিবিয়ার ক্ষমতায় আরোহণ করেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি।

 

স্বপ্ন ছিল এক স্বাধীন লিবিয়ার...

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। স্বপ্ন ছিল ইউরোপিয়ানদের (পশ্চিমা দাসত্বমুক্ত) বিতাড়িত করে একটি স্বাধীন লিবিয়ার। সেই স্বপ্নের বুননটা ঘটেছিল ছেলেবেলায়। গাদ্দাফি যখন স্কুলে পড়তেন লিবিয়া তখন ছিল ইউরোপের উপনিবেশ। তখন থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতেন ইউরোপিয়ান দাসত্বমুক্ত লিবিয়া। সাবাহর স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষক ছিলেন মিসরের। এই শিক্ষকদের মাধ্যমে গাদ্দাফি খবরের কাগজ,

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের...

রাজনৈতিক আন্দোলন, রেডিও অনুষ্ঠান ইত্যাদি জানার সুযোগ পেয়েছিলেন। মিসরের বিপ্লবী নেতা কর্নেল জামাল আবদুল নাসেরের লেখা বই ‘বিপ্লবের দর্শন’ পড়েন। এভাবেই তাঁর মাঝে গড়ে উঠতে থাকে রাজনৈতিক চেতনা। তাঁকে গুরুর মতো সম্মান দিতেন। কর্নেল নাসেরের সঙ্গে স্কুলে থাকাকালীনই গাদ্দাফি তৎকালীন উপনিবেশবাদী অত্যাচারী রাজতন্ত্রকে উৎখাতের জন্য আন্দোলন শুরু করেছিলেন। ফলে স্কুল থেকে বহিষ্কারও হয়েছিলেন। সাবাহ থেকে বহিষ্কার হয়ে তিনি মিসার্তা চলে আসেন এবং মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এরপর বেনগাজির তৎকালীন ইউনিভার্সিটি অব লিবিয়ায় ভর্তি হন কিন্তু পড়ালেখা শেষ না করেই ১৯৬৩ সালে বেনগাজির সামরিক পরিষদে যোগদান করেন।

 

গাদ্দাফির শাসনকালে কেমন ছিল লিবিয়া

৪২ বছর শাসন করে লিবিয়ার অবস্থা বদলে দিয়েছিলেন গাদ্দাফি। তাঁর শাসনামলে লিবিয়ায় বাকস্বাধীনতা ছিল না। তবে সুখ-সমৃদ্ধির কমতি ছিল না। ১৯৭২ সালে লিবিয়ায় গাদ্দাফির স্বৈরশাসনের সূচনা হয়। তাঁর শাসনামলে প্রত্যেক লিবীয়কে বাড়ি বরাদ্দ দিত গাদ্দাফি প্রশাসন। বিনামূল্যে ছিল শিক্ষা ও চিকিৎসাসেবা। এমনকি চিকিৎসাসেবার জন্য বাইরের দেশে প্রেরণের খরচ সরকারের পক্ষ থেকে বহন করা হতো। ব্যবসায়ের জন্য নাগরিকদের সরকারের পক্ষ থেকে খামার, গবাদিপশু ও বীজ সরবরাহের ব্যবস্থা করে গাদ্দাফি প্রশাসন। বিদ্যুতের জন্য নাগরিকদের কোনো অর্থ পরিশোধ করতে হতো না। গাদ্দাফির শাসনামলের আগে লিবিয়ায় ঔপনিবেশিক শাসনের যে অভিজ্ঞতা তা ছিল ভয়াবহ। যেখানে অসংখ্য লোককে হত্যা করা হয়েছিল, অনেকের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছিল প্রকাশ্যেই। গাদ্দাফির সময়ও আগের চেয়ে কম সংখ্যায় হলেও ঠিক একইভাবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হতো। সব একনায়ক চায় জনসাধারণের ব্যক্তিগত জীবনের ভিতরে প্রভাব বিস্তার করতে। গাদ্দাফির প্রশাসনের এ ব্যাপারে ছিল বিশেষ মনোযোগ। সিনেমা বন্ধ, থিয়েটার বন্ধ। ফুটবল খেলাও বন্ধ ছিল দীর্ঘদিন। হঠাৎ করেই গাদ্দাফি ঘোষণা করলেন, বাদ্যযন্ত্র হচ্ছে লিবিয়ার বিশুদ্ধ সংস্কৃতির ওপর বিদেশি প্রভাব বিস্তারের একটা উপায়। বন্ধ হয়ে গেল বিনোদনের অন্যতম মাধ্যমটিও। এটা ছিল এমন- যেন পুরো জাতিই একটা মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। বাকস্বাধীনতাহীন সুখ লিবিয়ার মানুষ মেনে নেয়নি। তবে যে উদ্দেশ নিয়ে লিবিয়ার মানুষ গাদ্দাফিকে নিঃশেষ করেছিল তা পূরণ হয়নি আজও।

 

গাদ্দাফির মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য

২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, ৪২ বছর লিবিয়া শাসন করা রাষ্ট্রপতির মৃত্যুর দিন। তাঁর মৃত্যু নিয়ে নানা রহস্য দানা বেঁধেছিল। শোনা গিয়েছিল, তাঁর গাড়িবহরের ওপর ন্যাটোর বিমান হামলা চালিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। যদিও পরবর্তীকালে ন্যাটো জানিয়েছিল, সেই বহরের মধ্যে গাদ্দাফি যে উপস্থিত ছিলেন, তা তাদের জানা ছিল না। লিবিয়া সরকার জানিয়েছিল, গাদ্দাফি মারা গেছেন ক্রসফায়ারে। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ ছিল। কিন্তু পরে একটি মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদন জানায়, গাদ্দাফি ও তাঁর দেহরক্ষীদের হত্যা করা হয়েছিল। তৎকালীন এক ভিডিও পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বেশ কয়েকজন সশস্ত্র যোদ্ধা অত্যন্ত নির্মমভাবে গাদ্দাফিকে মারধর করে নিয়ে যাচ্ছে। দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার গাদ্দাফিবিরোধীরা করেছিলেন, বাস্তবে তা কার্যকর করা যে কতটা কঠিন, গাদ্দাফির নৃশংস হত্যাকান্ডই তা দেখিয়ে দিচ্ছে। সে সময় অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, দুই পক্ষের গোলাগুলির সময় গাদ্দাফির মৃত্যু হয় এবং তাঁকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে ঘটনাস্থলের ভিডিও দেখে এই দাবি বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হচ্ছে না। অন্যদিকে, গাদ্দাফির স্ত্রী এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে জাতিসংঘের তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। যদিও তা আজও বাস্তবে রূপ নেয়নি।

 

গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা

মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি তাঁর জীবদ্দশায় সর্বদা সুন্দরী নারী দেহরক্ষীদের সঙ্গে রাখতেন। বিশ্বের আর কোনো নেতা নারী বডিগার্ড রেখেছিলেন বলে শোনা যায়নি। গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা ছিল সুপ্রশিক্ষিত। তিনি যখন নারী দেহরক্ষীদের বেছে নিয়েছিলেন, তখন কেবল দক্ষতা দেখেই নেননি, বরং তাদের সৌন্দর্য আর আনুগত্যতা ছিল দেহরক্ষী বাছাইপর্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গাদ্দাফি কেন নারী দেহরক্ষীদের ব্যবহার করতে পছন্দ করতেন তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। তবে একটা কথা নিশ্চিত যে, এই নারী দেহরক্ষীদের দল দেশের কথা বলতে না পারলেও, সৈনিক হিসেবে এরা ছিল যোগ্য ও মর্যাদাপূর্ণ। যদিও গাদ্দাফির সাবেক নিরাপত্তাপ্রধান মানসুর দাউ দাবি করেন, নিজের ভোগবিলাসের জন্য নারী দেহরক্ষী খুঁজে আনতে একটি আলাদা সরকারি বিভাগ খুলেছিলেন গাদ্দাফি। দেশটির সাবেক এই স্বৈরশাসককে নিয়ে নিরাপত্তাপ্রধান মানসুরের মূল্যায়নগুলো প্রকাশ করেছে ডেইলি মেইল। ওই প্রতিবেদনে তারা জানিয়েছিল, কয়েক দশকের শাসনামলে শত শত নারীর ওপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন গাদ্দাফি। ত্রিপোলির প্রাসাদে অনেক নারীকে আটকে রাখতেন তিনি। আর গাদ্দাফির নানা খেয়ালি ইচ্ছা পূরণে সাহায্যকারী কর্মকর্তারা দ্রুত পদোন্নতি পেয়ে যেতেন। এক কথায় নারীদের ভোগের সামগ্রীতে পরিণত করেছিলেন গাদ্দাফি। সাবেক এই স্বৈরশাসকের মৃত্যুর পর দীর্ঘদিনের শাসনামলের নানা কুকীর্তির খবর বেরিয়ে আসতে থাকে। সে সময় এসব নিয়ে নানা প্রামাণ্যচিত্র আর বইও বেরিয়েছিল।

 

অসিয়তনামায় গাদ্দাফির শেষ কথা...

২০১১ সালে আরব বসন্তের ছোঁয়া লাগে লিবিয়ায়। আরব রাষ্ট্রগুলোর বিশ্বাসঘাতকতা আর পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রে লিবিয়ার বিপ্লব রূপ নেয় সহিংস গৃহযুদ্ধে। লিবিয়ার পতন হয় ৪২ বছরের স্বৈরশাসক এবং একনায়কত্বন্ত্রের। মৃত্যুর আগে গাদ্দাফি একটি অসিয়তনামা রেখে গিয়েছিলেন। যা তিনি লিখেছিলেন আরবি ভাষায়। সেই চিঠির বঙ্গানুবাদ এরকম :

‘এটা আমার অসিয়তনামা। আমি মুয়াম্মার বিন মোহাম্মদ বিন আবদুস সালাম বিন হুমায়ুদ বিন আবু মানিয়ার বিন হুমায়ুদ বিন নায়েল আল ফুহসি গাদ্দাফি, শপথ করছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো প্রভু নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) তাঁর নবী। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, আমি মুসলিম হিসেবেই মরব। নিহত হলে, আমি চাই আমাকে যেন মুসলিম রীতি অনুযায়ী সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর সময় যে কাপড়ে থাকব সে কাপড়েই এবং শরীর না ধুয়েই সির্তের গোরস্থানে যেন সমাহিত করা হয় আমার পরিবার ও আত্মীয়দের পাশে। আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর আমার পরিবার বিশেষ করে নারী ও শিশুদের সঙ্গে যেন ভালো ব্যবহার করা হয়। লিবিয়ার জনগণের উচিত তাদের আত্মপরিচয়, অর্জন, ইতিহাস এবং তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষ ও বীরদের ভাবমূর্তি রক্ষা করা। লিবিয়ার জনগণের উচিত হবে না, স্বাধীন ও শ্রেষ্ঠ মানুষের ত্যাগের ইতিহাস বিসর্জন  দেওয়া। আমার সমর্থকদের প্রতি আহ্বান, তারা যেন সবসময়ের জন্য আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে। বিশ্বের সব স্বাধীন মানুষকে জানিয়ে দাও, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সুস্থির জীবনের জন্য আমরা যথেষ্ট দরকষাকষি করেছি এবং সামর্থ্য খাটিয়েছি। এর বিনিময়ে আমাদের অনেক কিছু দিতে চাওয়া হয়েছিল কিন্তু এই সংঘাতের সময় দায়িত্ব ও সম্মানের রক্ষাকারী হিসেবে দাঁড়ানোকেই আমরা বেছে নিয়েছি।  যদি আমরা তাৎক্ষণিক বিজয়ী নাও হই তবু আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই শিক্ষা দিয়ে যেতে পারব, জাতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব বেছে নেওয়া হলো সম্মানের আর এটা বিক্রি করে দেওয়া মানে সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা। যে দায়িত্ব বেছে নিলে ইতিহাস চিরকাল মনে রাখবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি