শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩

আবদুল কাদের

লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে ১৯৬৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি পশ্চিমা দুনিয়ার এক সোচ্চার সমালোচক হিসেবে সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। জাতীয়তাবাদী চেতনায় আরব দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেন। তাঁর আকর্ষণীয় পোশাক, জ্বালাময়ী ভাষণ তাঁকে বিশ্বমঞ্চে এক বিশেষ নেতা হিসেবে পরিচিত করে তোলে। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। কিন্তু পরবর্তীকালে তিনি ক্রমেই হয়ে ওঠেন সর্বকর্তৃত্বময় এক শাসক। লিবিয়ার এই লৌহমানবকে নিয়ে আজকের রকমারি...
প্রিন্ট ভার্সন
লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

মাত্র ২৭ বছর বয়সেই লিবিয়ার অধিপতি

১৯৬৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ৪২ বছর লিবিয়ার শাসনকর্তা ছিলেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব হিসেবে পরিচিত লিবীয় নেতা যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন, তখন তাঁর বয়স মাত্র ২৭ বছর। এর আগের ঘটনা পুরোটাই উপনিবেশ শাসনামলের। ১৯৫১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া রাজা ইদ্রিসের খেয়ালখুশিমতো চলতে থাকে। ১৯৫৯ সালে তেল আবিষ্কার হলে পশ্চিমাদের মোসাহেব হিসেবে পরিচিত এই শাসক তেলসমৃদ্ধ লিবিয়ার অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ তুলে দেন বিদেশি কোম্পানিগুলোর হাতে। ইদ্রিসের আমলে লিবিয়া সংযুক্ত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পরিবর্তে কেন্দ্রশাসিত রাষ্ট্রের প্রবর্তন করা হয়। ইদ্রিসের স্বৈরাচার ও পশ্চিমাতোষণ তাঁকে দ্রুত জনবিচ্ছিন্ন ও বিরাগভাজন করে তোলে। তখন গাদ্দাফি লিবিয়াকে নিজ অঞ্চলের অধিপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে রাজধানী ত্রিপোলিতে এক  রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে লিবিয়ার শাসনক্ষমতা দখল করেন। অল্প বয়সী সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র অফিসারদের এবং কিছু প্রভাবশালী বেসামরিক নাগরিকের সঙ্গে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর ফলে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে শাসনব্যবস্থা। এসব সমস্যা নিরসন করে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসে গাদ্দাফি একজন সফল শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তবে পশ্চিমা মিডিয়া যেভাবে গাদ্দাফিকে উপস্থাপন করছে তাতে মনে হবে যে, গাদ্দাফি ছিলেন ভয়ংকর নিষ্ঠুর এক স্বৈরশাসক। তিনি দেশটিকে একেবারে লুটেপুটে খেয়ে ছারখার করেছেন। এর অবশ্য কারণও ছিল। সত্তরের দশকের শেষে গাদ্দাফি ভোল পাল্টে ইসলামী সমাজতন্ত্রের তত্ত্ব উপস্থান করেন। পাশাপাশি মার্কিন ও পশ্চিমা বিশ্বকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে তাদের চক্ষুশূলে পরিণত হয় লিবিয়া। মার্কিন ও পশ্চিমাবিরোধী বিভিন্ন সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকায় দায়ী করা হয় গাদ্দাফিকে। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে লিবিয়ার ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ করা হয়। তার জবাবে গাদ্দাফি মার্কিনবিরোধী সন্ত্রাসী কর্মকান্ড শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে লিবিয়ায় মার্কিন বোমাবর্ষণ ও ১৯৮৮ সালে লকারবি বিমান হামলার পর লিবিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সম্পর্ক সম্পূর্ণ ধসে পড়ে। একই সঙ্গে ইসলামপন্থি সংগঠনগুলো এবং সরকার ও সেনাবাহিনীর অসন্তুষ্ট গোষ্ঠীগুলো গাদ্দাফির সশস্ত্র বিরোধিতা শুরু করে। অবশ্য এসব সহিংসতা কঠোরহস্তে দমন করা হয়।  আশির দশকের মাঝামাঝি সমাজতান্ত্রিক ধাঁচের অর্থনীতি আন্তর্জাতিক অবরোধের মুখে ভেঙে পড়লে গাদ্দাফি সংস্কার কর্মসূচি হাতে নেন। নব্বইয়ের দশকের শেষে গাদ্দাফি পশ্চিমাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করেন। ইসলামী সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্বকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। বিদেশি রাষ্ট্র ও কোম্পানিগুলোর লিবিয়ায় বিনিয়োগের সুযোগ ক্রমশ বৃদ্ধি পায়।

 

রাজনৈতিক উত্থান

এক রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানে ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বরে লিবিয়ার ক্ষমতা দখল করেছিলেন ক্যাপ্টেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি এবং আরও কিছু তরুণ সামরিক কর্মকর্তা। তবে এর আগে গাদ্দাফি যখন সেনাবাহিনীতে চাকরিরত; তখন লিবিয়ায় পশ্চিমাপন্থি সেনুসি রাজতন্ত্রের শাসন চলছিল। তৎকালীন লিবিয়ার শাসক ছিলেন রাজা ইদ্রিস। ১৯৫১ সালে ইতালির কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া শাসন করে আসছিলেন এই রাজা। তিনি ছিলেন পশ্চিমাদের হাতের পুতুল। আর গাদ্দাফি চেয়েছিলেন পশ্চিমা দাসত্ব থেকে মুক্তি। এ জন্য কাজও করে যাচ্ছিলেন। ১৯৬৫ সালে সেনাবাহিনীর উচ্চ প্রশিক্ষণ লাভের জন্য গাদ্দাফি ব্রিটেনে যান। ১৯৬৬ সালে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরেই তিনি রাজা ইদ্রিসকে উৎখাতের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। সেই সঙ্গে চলতে থাকে নিজের গুপ্ত সংগঠনের কাজ। ১৯৬৯ সালে চিকিৎসার জন্য তুরস্ক সফরে যান ইদ্রিস। এর ফলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের সুযোগ পান গাদ্দাফি। ১৯৬৯ সালে গাদ্দাফি তাঁর মিত্রদের নিয়ে গড়া গোপন বাহিনীর সাহায্যে রক্তপাতহীন এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। রাজা ইদ্রিসের প্রশাসনকে উৎখাত করে লিবিয়ার ক্ষমতায় আরোহণ করেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি।

 

স্বপ্ন ছিল এক স্বাধীন লিবিয়ার...

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। স্বপ্ন ছিল ইউরোপিয়ানদের (পশ্চিমা দাসত্বমুক্ত) বিতাড়িত করে একটি স্বাধীন লিবিয়ার। সেই স্বপ্নের বুননটা ঘটেছিল ছেলেবেলায়। গাদ্দাফি যখন স্কুলে পড়তেন লিবিয়া তখন ছিল ইউরোপের উপনিবেশ। তখন থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতেন ইউরোপিয়ান দাসত্বমুক্ত লিবিয়া। সাবাহর স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষক ছিলেন মিসরের। এই শিক্ষকদের মাধ্যমে গাদ্দাফি খবরের কাগজ,

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের...

রাজনৈতিক আন্দোলন, রেডিও অনুষ্ঠান ইত্যাদি জানার সুযোগ পেয়েছিলেন। মিসরের বিপ্লবী নেতা কর্নেল জামাল আবদুল নাসেরের লেখা বই ‘বিপ্লবের দর্শন’ পড়েন। এভাবেই তাঁর মাঝে গড়ে উঠতে থাকে রাজনৈতিক চেতনা। তাঁকে গুরুর মতো সম্মান দিতেন। কর্নেল নাসেরের সঙ্গে স্কুলে থাকাকালীনই গাদ্দাফি তৎকালীন উপনিবেশবাদী অত্যাচারী রাজতন্ত্রকে উৎখাতের জন্য আন্দোলন শুরু করেছিলেন। ফলে স্কুল থেকে বহিষ্কারও হয়েছিলেন। সাবাহ থেকে বহিষ্কার হয়ে তিনি মিসার্তা চলে আসেন এবং মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এরপর বেনগাজির তৎকালীন ইউনিভার্সিটি অব লিবিয়ায় ভর্তি হন কিন্তু পড়ালেখা শেষ না করেই ১৯৬৩ সালে বেনগাজির সামরিক পরিষদে যোগদান করেন।

 

গাদ্দাফির শাসনকালে কেমন ছিল লিবিয়া

৪২ বছর শাসন করে লিবিয়ার অবস্থা বদলে দিয়েছিলেন গাদ্দাফি। তাঁর শাসনামলে লিবিয়ায় বাকস্বাধীনতা ছিল না। তবে সুখ-সমৃদ্ধির কমতি ছিল না। ১৯৭২ সালে লিবিয়ায় গাদ্দাফির স্বৈরশাসনের সূচনা হয়। তাঁর শাসনামলে প্রত্যেক লিবীয়কে বাড়ি বরাদ্দ দিত গাদ্দাফি প্রশাসন। বিনামূল্যে ছিল শিক্ষা ও চিকিৎসাসেবা। এমনকি চিকিৎসাসেবার জন্য বাইরের দেশে প্রেরণের খরচ সরকারের পক্ষ থেকে বহন করা হতো। ব্যবসায়ের জন্য নাগরিকদের সরকারের পক্ষ থেকে খামার, গবাদিপশু ও বীজ সরবরাহের ব্যবস্থা করে গাদ্দাফি প্রশাসন। বিদ্যুতের জন্য নাগরিকদের কোনো অর্থ পরিশোধ করতে হতো না। গাদ্দাফির শাসনামলের আগে লিবিয়ায় ঔপনিবেশিক শাসনের যে অভিজ্ঞতা তা ছিল ভয়াবহ। যেখানে অসংখ্য লোককে হত্যা করা হয়েছিল, অনেকের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছিল প্রকাশ্যেই। গাদ্দাফির সময়ও আগের চেয়ে কম সংখ্যায় হলেও ঠিক একইভাবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হতো। সব একনায়ক চায় জনসাধারণের ব্যক্তিগত জীবনের ভিতরে প্রভাব বিস্তার করতে। গাদ্দাফির প্রশাসনের এ ব্যাপারে ছিল বিশেষ মনোযোগ। সিনেমা বন্ধ, থিয়েটার বন্ধ। ফুটবল খেলাও বন্ধ ছিল দীর্ঘদিন। হঠাৎ করেই গাদ্দাফি ঘোষণা করলেন, বাদ্যযন্ত্র হচ্ছে লিবিয়ার বিশুদ্ধ সংস্কৃতির ওপর বিদেশি প্রভাব বিস্তারের একটা উপায়। বন্ধ হয়ে গেল বিনোদনের অন্যতম মাধ্যমটিও। এটা ছিল এমন- যেন পুরো জাতিই একটা মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। বাকস্বাধীনতাহীন সুখ লিবিয়ার মানুষ মেনে নেয়নি। তবে যে উদ্দেশ নিয়ে লিবিয়ার মানুষ গাদ্দাফিকে নিঃশেষ করেছিল তা পূরণ হয়নি আজও।

 

গাদ্দাফির মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য

২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, ৪২ বছর লিবিয়া শাসন করা রাষ্ট্রপতির মৃত্যুর দিন। তাঁর মৃত্যু নিয়ে নানা রহস্য দানা বেঁধেছিল। শোনা গিয়েছিল, তাঁর গাড়িবহরের ওপর ন্যাটোর বিমান হামলা চালিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। যদিও পরবর্তীকালে ন্যাটো জানিয়েছিল, সেই বহরের মধ্যে গাদ্দাফি যে উপস্থিত ছিলেন, তা তাদের জানা ছিল না। লিবিয়া সরকার জানিয়েছিল, গাদ্দাফি মারা গেছেন ক্রসফায়ারে। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ ছিল। কিন্তু পরে একটি মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদন জানায়, গাদ্দাফি ও তাঁর দেহরক্ষীদের হত্যা করা হয়েছিল। তৎকালীন এক ভিডিও পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বেশ কয়েকজন সশস্ত্র যোদ্ধা অত্যন্ত নির্মমভাবে গাদ্দাফিকে মারধর করে নিয়ে যাচ্ছে। দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার গাদ্দাফিবিরোধীরা করেছিলেন, বাস্তবে তা কার্যকর করা যে কতটা কঠিন, গাদ্দাফির নৃশংস হত্যাকান্ডই তা দেখিয়ে দিচ্ছে। সে সময় অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, দুই পক্ষের গোলাগুলির সময় গাদ্দাফির মৃত্যু হয় এবং তাঁকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে ঘটনাস্থলের ভিডিও দেখে এই দাবি বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হচ্ছে না। অন্যদিকে, গাদ্দাফির স্ত্রী এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে জাতিসংঘের তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। যদিও তা আজও বাস্তবে রূপ নেয়নি।

 

গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা

মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি তাঁর জীবদ্দশায় সর্বদা সুন্দরী নারী দেহরক্ষীদের সঙ্গে রাখতেন। বিশ্বের আর কোনো নেতা নারী বডিগার্ড রেখেছিলেন বলে শোনা যায়নি। গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা ছিল সুপ্রশিক্ষিত। তিনি যখন নারী দেহরক্ষীদের বেছে নিয়েছিলেন, তখন কেবল দক্ষতা দেখেই নেননি, বরং তাদের সৌন্দর্য আর আনুগত্যতা ছিল দেহরক্ষী বাছাইপর্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গাদ্দাফি কেন নারী দেহরক্ষীদের ব্যবহার করতে পছন্দ করতেন তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। তবে একটা কথা নিশ্চিত যে, এই নারী দেহরক্ষীদের দল দেশের কথা বলতে না পারলেও, সৈনিক হিসেবে এরা ছিল যোগ্য ও মর্যাদাপূর্ণ। যদিও গাদ্দাফির সাবেক নিরাপত্তাপ্রধান মানসুর দাউ দাবি করেন, নিজের ভোগবিলাসের জন্য নারী দেহরক্ষী খুঁজে আনতে একটি আলাদা সরকারি বিভাগ খুলেছিলেন গাদ্দাফি। দেশটির সাবেক এই স্বৈরশাসককে নিয়ে নিরাপত্তাপ্রধান মানসুরের মূল্যায়নগুলো প্রকাশ করেছে ডেইলি মেইল। ওই প্রতিবেদনে তারা জানিয়েছিল, কয়েক দশকের শাসনামলে শত শত নারীর ওপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন গাদ্দাফি। ত্রিপোলির প্রাসাদে অনেক নারীকে আটকে রাখতেন তিনি। আর গাদ্দাফির নানা খেয়ালি ইচ্ছা পূরণে সাহায্যকারী কর্মকর্তারা দ্রুত পদোন্নতি পেয়ে যেতেন। এক কথায় নারীদের ভোগের সামগ্রীতে পরিণত করেছিলেন গাদ্দাফি। সাবেক এই স্বৈরশাসকের মৃত্যুর পর দীর্ঘদিনের শাসনামলের নানা কুকীর্তির খবর বেরিয়ে আসতে থাকে। সে সময় এসব নিয়ে নানা প্রামাণ্যচিত্র আর বইও বেরিয়েছিল।

 

অসিয়তনামায় গাদ্দাফির শেষ কথা...

২০১১ সালে আরব বসন্তের ছোঁয়া লাগে লিবিয়ায়। আরব রাষ্ট্রগুলোর বিশ্বাসঘাতকতা আর পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রে লিবিয়ার বিপ্লব রূপ নেয় সহিংস গৃহযুদ্ধে। লিবিয়ার পতন হয় ৪২ বছরের স্বৈরশাসক এবং একনায়কত্বন্ত্রের। মৃত্যুর আগে গাদ্দাফি একটি অসিয়তনামা রেখে গিয়েছিলেন। যা তিনি লিখেছিলেন আরবি ভাষায়। সেই চিঠির বঙ্গানুবাদ এরকম :

‘এটা আমার অসিয়তনামা। আমি মুয়াম্মার বিন মোহাম্মদ বিন আবদুস সালাম বিন হুমায়ুদ বিন আবু মানিয়ার বিন হুমায়ুদ বিন নায়েল আল ফুহসি গাদ্দাফি, শপথ করছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো প্রভু নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) তাঁর নবী। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, আমি মুসলিম হিসেবেই মরব। নিহত হলে, আমি চাই আমাকে যেন মুসলিম রীতি অনুযায়ী সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর সময় যে কাপড়ে থাকব সে কাপড়েই এবং শরীর না ধুয়েই সির্তের গোরস্থানে যেন সমাহিত করা হয় আমার পরিবার ও আত্মীয়দের পাশে। আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর আমার পরিবার বিশেষ করে নারী ও শিশুদের সঙ্গে যেন ভালো ব্যবহার করা হয়। লিবিয়ার জনগণের উচিত তাদের আত্মপরিচয়, অর্জন, ইতিহাস এবং তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষ ও বীরদের ভাবমূর্তি রক্ষা করা। লিবিয়ার জনগণের উচিত হবে না, স্বাধীন ও শ্রেষ্ঠ মানুষের ত্যাগের ইতিহাস বিসর্জন  দেওয়া। আমার সমর্থকদের প্রতি আহ্বান, তারা যেন সবসময়ের জন্য আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে। বিশ্বের সব স্বাধীন মানুষকে জানিয়ে দাও, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সুস্থির জীবনের জন্য আমরা যথেষ্ট দরকষাকষি করেছি এবং সামর্থ্য খাটিয়েছি। এর বিনিময়ে আমাদের অনেক কিছু দিতে চাওয়া হয়েছিল কিন্তু এই সংঘাতের সময় দায়িত্ব ও সম্মানের রক্ষাকারী হিসেবে দাঁড়ানোকেই আমরা বেছে নিয়েছি।  যদি আমরা তাৎক্ষণিক বিজয়ী নাও হই তবু আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই শিক্ষা দিয়ে যেতে পারব, জাতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব বেছে নেওয়া হলো সম্মানের আর এটা বিক্রি করে দেওয়া মানে সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা। যে দায়িত্ব বেছে নিলে ইতিহাস চিরকাল মনে রাখবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ