শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩

আবদুল কাদের

লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে ১৯৬৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি পশ্চিমা দুনিয়ার এক সোচ্চার সমালোচক হিসেবে সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। জাতীয়তাবাদী চেতনায় আরব দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেন। তাঁর আকর্ষণীয় পোশাক, জ্বালাময়ী ভাষণ তাঁকে বিশ্বমঞ্চে এক বিশেষ নেতা হিসেবে পরিচিত করে তোলে। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। কিন্তু পরবর্তীকালে তিনি ক্রমেই হয়ে ওঠেন সর্বকর্তৃত্বময় এক শাসক। লিবিয়ার এই লৌহমানবকে নিয়ে আজকের রকমারি...
প্রিন্ট ভার্সন
লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

মাত্র ২৭ বছর বয়সেই লিবিয়ার অধিপতি

১৯৬৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ৪২ বছর লিবিয়ার শাসনকর্তা ছিলেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব হিসেবে পরিচিত লিবীয় নেতা যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন, তখন তাঁর বয়স মাত্র ২৭ বছর। এর আগের ঘটনা পুরোটাই উপনিবেশ শাসনামলের। ১৯৫১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া রাজা ইদ্রিসের খেয়ালখুশিমতো চলতে থাকে। ১৯৫৯ সালে তেল আবিষ্কার হলে পশ্চিমাদের মোসাহেব হিসেবে পরিচিত এই শাসক তেলসমৃদ্ধ লিবিয়ার অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ তুলে দেন বিদেশি কোম্পানিগুলোর হাতে। ইদ্রিসের আমলে লিবিয়া সংযুক্ত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পরিবর্তে কেন্দ্রশাসিত রাষ্ট্রের প্রবর্তন করা হয়। ইদ্রিসের স্বৈরাচার ও পশ্চিমাতোষণ তাঁকে দ্রুত জনবিচ্ছিন্ন ও বিরাগভাজন করে তোলে। তখন গাদ্দাফি লিবিয়াকে নিজ অঞ্চলের অধিপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে রাজধানী ত্রিপোলিতে এক  রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে লিবিয়ার শাসনক্ষমতা দখল করেন। অল্প বয়সী সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র অফিসারদের এবং কিছু প্রভাবশালী বেসামরিক নাগরিকের সঙ্গে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর ফলে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে শাসনব্যবস্থা। এসব সমস্যা নিরসন করে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসে গাদ্দাফি একজন সফল শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তবে পশ্চিমা মিডিয়া যেভাবে গাদ্দাফিকে উপস্থাপন করছে তাতে মনে হবে যে, গাদ্দাফি ছিলেন ভয়ংকর নিষ্ঠুর এক স্বৈরশাসক। তিনি দেশটিকে একেবারে লুটেপুটে খেয়ে ছারখার করেছেন। এর অবশ্য কারণও ছিল। সত্তরের দশকের শেষে গাদ্দাফি ভোল পাল্টে ইসলামী সমাজতন্ত্রের তত্ত্ব উপস্থান করেন। পাশাপাশি মার্কিন ও পশ্চিমা বিশ্বকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে তাদের চক্ষুশূলে পরিণত হয় লিবিয়া। মার্কিন ও পশ্চিমাবিরোধী বিভিন্ন সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকায় দায়ী করা হয় গাদ্দাফিকে। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে লিবিয়ার ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ করা হয়। তার জবাবে গাদ্দাফি মার্কিনবিরোধী সন্ত্রাসী কর্মকান্ড শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে লিবিয়ায় মার্কিন বোমাবর্ষণ ও ১৯৮৮ সালে লকারবি বিমান হামলার পর লিবিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সম্পর্ক সম্পূর্ণ ধসে পড়ে। একই সঙ্গে ইসলামপন্থি সংগঠনগুলো এবং সরকার ও সেনাবাহিনীর অসন্তুষ্ট গোষ্ঠীগুলো গাদ্দাফির সশস্ত্র বিরোধিতা শুরু করে। অবশ্য এসব সহিংসতা কঠোরহস্তে দমন করা হয়।  আশির দশকের মাঝামাঝি সমাজতান্ত্রিক ধাঁচের অর্থনীতি আন্তর্জাতিক অবরোধের মুখে ভেঙে পড়লে গাদ্দাফি সংস্কার কর্মসূচি হাতে নেন। নব্বইয়ের দশকের শেষে গাদ্দাফি পশ্চিমাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করেন। ইসলামী সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্বকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। বিদেশি রাষ্ট্র ও কোম্পানিগুলোর লিবিয়ায় বিনিয়োগের সুযোগ ক্রমশ বৃদ্ধি পায়।

 

রাজনৈতিক উত্থান

এক রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানে ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বরে লিবিয়ার ক্ষমতা দখল করেছিলেন ক্যাপ্টেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি এবং আরও কিছু তরুণ সামরিক কর্মকর্তা। তবে এর আগে গাদ্দাফি যখন সেনাবাহিনীতে চাকরিরত; তখন লিবিয়ায় পশ্চিমাপন্থি সেনুসি রাজতন্ত্রের শাসন চলছিল। তৎকালীন লিবিয়ার শাসক ছিলেন রাজা ইদ্রিস। ১৯৫১ সালে ইতালির কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া শাসন করে আসছিলেন এই রাজা। তিনি ছিলেন পশ্চিমাদের হাতের পুতুল। আর গাদ্দাফি চেয়েছিলেন পশ্চিমা দাসত্ব থেকে মুক্তি। এ জন্য কাজও করে যাচ্ছিলেন। ১৯৬৫ সালে সেনাবাহিনীর উচ্চ প্রশিক্ষণ লাভের জন্য গাদ্দাফি ব্রিটেনে যান। ১৯৬৬ সালে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরেই তিনি রাজা ইদ্রিসকে উৎখাতের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। সেই সঙ্গে চলতে থাকে নিজের গুপ্ত সংগঠনের কাজ। ১৯৬৯ সালে চিকিৎসার জন্য তুরস্ক সফরে যান ইদ্রিস। এর ফলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের সুযোগ পান গাদ্দাফি। ১৯৬৯ সালে গাদ্দাফি তাঁর মিত্রদের নিয়ে গড়া গোপন বাহিনীর সাহায্যে রক্তপাতহীন এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। রাজা ইদ্রিসের প্রশাসনকে উৎখাত করে লিবিয়ার ক্ষমতায় আরোহণ করেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি।

 

স্বপ্ন ছিল এক স্বাধীন লিবিয়ার...

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। স্বপ্ন ছিল ইউরোপিয়ানদের (পশ্চিমা দাসত্বমুক্ত) বিতাড়িত করে একটি স্বাধীন লিবিয়ার। সেই স্বপ্নের বুননটা ঘটেছিল ছেলেবেলায়। গাদ্দাফি যখন স্কুলে পড়তেন লিবিয়া তখন ছিল ইউরোপের উপনিবেশ। তখন থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতেন ইউরোপিয়ান দাসত্বমুক্ত লিবিয়া। সাবাহর স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষক ছিলেন মিসরের। এই শিক্ষকদের মাধ্যমে গাদ্দাফি খবরের কাগজ,

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের...

রাজনৈতিক আন্দোলন, রেডিও অনুষ্ঠান ইত্যাদি জানার সুযোগ পেয়েছিলেন। মিসরের বিপ্লবী নেতা কর্নেল জামাল আবদুল নাসেরের লেখা বই ‘বিপ্লবের দর্শন’ পড়েন। এভাবেই তাঁর মাঝে গড়ে উঠতে থাকে রাজনৈতিক চেতনা। তাঁকে গুরুর মতো সম্মান দিতেন। কর্নেল নাসেরের সঙ্গে স্কুলে থাকাকালীনই গাদ্দাফি তৎকালীন উপনিবেশবাদী অত্যাচারী রাজতন্ত্রকে উৎখাতের জন্য আন্দোলন শুরু করেছিলেন। ফলে স্কুল থেকে বহিষ্কারও হয়েছিলেন। সাবাহ থেকে বহিষ্কার হয়ে তিনি মিসার্তা চলে আসেন এবং মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এরপর বেনগাজির তৎকালীন ইউনিভার্সিটি অব লিবিয়ায় ভর্তি হন কিন্তু পড়ালেখা শেষ না করেই ১৯৬৩ সালে বেনগাজির সামরিক পরিষদে যোগদান করেন।

 

গাদ্দাফির শাসনকালে কেমন ছিল লিবিয়া

৪২ বছর শাসন করে লিবিয়ার অবস্থা বদলে দিয়েছিলেন গাদ্দাফি। তাঁর শাসনামলে লিবিয়ায় বাকস্বাধীনতা ছিল না। তবে সুখ-সমৃদ্ধির কমতি ছিল না। ১৯৭২ সালে লিবিয়ায় গাদ্দাফির স্বৈরশাসনের সূচনা হয়। তাঁর শাসনামলে প্রত্যেক লিবীয়কে বাড়ি বরাদ্দ দিত গাদ্দাফি প্রশাসন। বিনামূল্যে ছিল শিক্ষা ও চিকিৎসাসেবা। এমনকি চিকিৎসাসেবার জন্য বাইরের দেশে প্রেরণের খরচ সরকারের পক্ষ থেকে বহন করা হতো। ব্যবসায়ের জন্য নাগরিকদের সরকারের পক্ষ থেকে খামার, গবাদিপশু ও বীজ সরবরাহের ব্যবস্থা করে গাদ্দাফি প্রশাসন। বিদ্যুতের জন্য নাগরিকদের কোনো অর্থ পরিশোধ করতে হতো না। গাদ্দাফির শাসনামলের আগে লিবিয়ায় ঔপনিবেশিক শাসনের যে অভিজ্ঞতা তা ছিল ভয়াবহ। যেখানে অসংখ্য লোককে হত্যা করা হয়েছিল, অনেকের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছিল প্রকাশ্যেই। গাদ্দাফির সময়ও আগের চেয়ে কম সংখ্যায় হলেও ঠিক একইভাবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হতো। সব একনায়ক চায় জনসাধারণের ব্যক্তিগত জীবনের ভিতরে প্রভাব বিস্তার করতে। গাদ্দাফির প্রশাসনের এ ব্যাপারে ছিল বিশেষ মনোযোগ। সিনেমা বন্ধ, থিয়েটার বন্ধ। ফুটবল খেলাও বন্ধ ছিল দীর্ঘদিন। হঠাৎ করেই গাদ্দাফি ঘোষণা করলেন, বাদ্যযন্ত্র হচ্ছে লিবিয়ার বিশুদ্ধ সংস্কৃতির ওপর বিদেশি প্রভাব বিস্তারের একটা উপায়। বন্ধ হয়ে গেল বিনোদনের অন্যতম মাধ্যমটিও। এটা ছিল এমন- যেন পুরো জাতিই একটা মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। বাকস্বাধীনতাহীন সুখ লিবিয়ার মানুষ মেনে নেয়নি। তবে যে উদ্দেশ নিয়ে লিবিয়ার মানুষ গাদ্দাফিকে নিঃশেষ করেছিল তা পূরণ হয়নি আজও।

 

গাদ্দাফির মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য

২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, ৪২ বছর লিবিয়া শাসন করা রাষ্ট্রপতির মৃত্যুর দিন। তাঁর মৃত্যু নিয়ে নানা রহস্য দানা বেঁধেছিল। শোনা গিয়েছিল, তাঁর গাড়িবহরের ওপর ন্যাটোর বিমান হামলা চালিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। যদিও পরবর্তীকালে ন্যাটো জানিয়েছিল, সেই বহরের মধ্যে গাদ্দাফি যে উপস্থিত ছিলেন, তা তাদের জানা ছিল না। লিবিয়া সরকার জানিয়েছিল, গাদ্দাফি মারা গেছেন ক্রসফায়ারে। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ ছিল। কিন্তু পরে একটি মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদন জানায়, গাদ্দাফি ও তাঁর দেহরক্ষীদের হত্যা করা হয়েছিল। তৎকালীন এক ভিডিও পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বেশ কয়েকজন সশস্ত্র যোদ্ধা অত্যন্ত নির্মমভাবে গাদ্দাফিকে মারধর করে নিয়ে যাচ্ছে। দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার গাদ্দাফিবিরোধীরা করেছিলেন, বাস্তবে তা কার্যকর করা যে কতটা কঠিন, গাদ্দাফির নৃশংস হত্যাকান্ডই তা দেখিয়ে দিচ্ছে। সে সময় অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, দুই পক্ষের গোলাগুলির সময় গাদ্দাফির মৃত্যু হয় এবং তাঁকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে ঘটনাস্থলের ভিডিও দেখে এই দাবি বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হচ্ছে না। অন্যদিকে, গাদ্দাফির স্ত্রী এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে জাতিসংঘের তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। যদিও তা আজও বাস্তবে রূপ নেয়নি।

 

গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা

মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি তাঁর জীবদ্দশায় সর্বদা সুন্দরী নারী দেহরক্ষীদের সঙ্গে রাখতেন। বিশ্বের আর কোনো নেতা নারী বডিগার্ড রেখেছিলেন বলে শোনা যায়নি। গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা ছিল সুপ্রশিক্ষিত। তিনি যখন নারী দেহরক্ষীদের বেছে নিয়েছিলেন, তখন কেবল দক্ষতা দেখেই নেননি, বরং তাদের সৌন্দর্য আর আনুগত্যতা ছিল দেহরক্ষী বাছাইপর্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গাদ্দাফি কেন নারী দেহরক্ষীদের ব্যবহার করতে পছন্দ করতেন তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। তবে একটা কথা নিশ্চিত যে, এই নারী দেহরক্ষীদের দল দেশের কথা বলতে না পারলেও, সৈনিক হিসেবে এরা ছিল যোগ্য ও মর্যাদাপূর্ণ। যদিও গাদ্দাফির সাবেক নিরাপত্তাপ্রধান মানসুর দাউ দাবি করেন, নিজের ভোগবিলাসের জন্য নারী দেহরক্ষী খুঁজে আনতে একটি আলাদা সরকারি বিভাগ খুলেছিলেন গাদ্দাফি। দেশটির সাবেক এই স্বৈরশাসককে নিয়ে নিরাপত্তাপ্রধান মানসুরের মূল্যায়নগুলো প্রকাশ করেছে ডেইলি মেইল। ওই প্রতিবেদনে তারা জানিয়েছিল, কয়েক দশকের শাসনামলে শত শত নারীর ওপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন গাদ্দাফি। ত্রিপোলির প্রাসাদে অনেক নারীকে আটকে রাখতেন তিনি। আর গাদ্দাফির নানা খেয়ালি ইচ্ছা পূরণে সাহায্যকারী কর্মকর্তারা দ্রুত পদোন্নতি পেয়ে যেতেন। এক কথায় নারীদের ভোগের সামগ্রীতে পরিণত করেছিলেন গাদ্দাফি। সাবেক এই স্বৈরশাসকের মৃত্যুর পর দীর্ঘদিনের শাসনামলের নানা কুকীর্তির খবর বেরিয়ে আসতে থাকে। সে সময় এসব নিয়ে নানা প্রামাণ্যচিত্র আর বইও বেরিয়েছিল।

 

অসিয়তনামায় গাদ্দাফির শেষ কথা...

২০১১ সালে আরব বসন্তের ছোঁয়া লাগে লিবিয়ায়। আরব রাষ্ট্রগুলোর বিশ্বাসঘাতকতা আর পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রে লিবিয়ার বিপ্লব রূপ নেয় সহিংস গৃহযুদ্ধে। লিবিয়ার পতন হয় ৪২ বছরের স্বৈরশাসক এবং একনায়কত্বন্ত্রের। মৃত্যুর আগে গাদ্দাফি একটি অসিয়তনামা রেখে গিয়েছিলেন। যা তিনি লিখেছিলেন আরবি ভাষায়। সেই চিঠির বঙ্গানুবাদ এরকম :

‘এটা আমার অসিয়তনামা। আমি মুয়াম্মার বিন মোহাম্মদ বিন আবদুস সালাম বিন হুমায়ুদ বিন আবু মানিয়ার বিন হুমায়ুদ বিন নায়েল আল ফুহসি গাদ্দাফি, শপথ করছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো প্রভু নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) তাঁর নবী। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, আমি মুসলিম হিসেবেই মরব। নিহত হলে, আমি চাই আমাকে যেন মুসলিম রীতি অনুযায়ী সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর সময় যে কাপড়ে থাকব সে কাপড়েই এবং শরীর না ধুয়েই সির্তের গোরস্থানে যেন সমাহিত করা হয় আমার পরিবার ও আত্মীয়দের পাশে। আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর আমার পরিবার বিশেষ করে নারী ও শিশুদের সঙ্গে যেন ভালো ব্যবহার করা হয়। লিবিয়ার জনগণের উচিত তাদের আত্মপরিচয়, অর্জন, ইতিহাস এবং তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষ ও বীরদের ভাবমূর্তি রক্ষা করা। লিবিয়ার জনগণের উচিত হবে না, স্বাধীন ও শ্রেষ্ঠ মানুষের ত্যাগের ইতিহাস বিসর্জন  দেওয়া। আমার সমর্থকদের প্রতি আহ্বান, তারা যেন সবসময়ের জন্য আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে। বিশ্বের সব স্বাধীন মানুষকে জানিয়ে দাও, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সুস্থির জীবনের জন্য আমরা যথেষ্ট দরকষাকষি করেছি এবং সামর্থ্য খাটিয়েছি। এর বিনিময়ে আমাদের অনেক কিছু দিতে চাওয়া হয়েছিল কিন্তু এই সংঘাতের সময় দায়িত্ব ও সম্মানের রক্ষাকারী হিসেবে দাঁড়ানোকেই আমরা বেছে নিয়েছি।  যদি আমরা তাৎক্ষণিক বিজয়ী নাও হই তবু আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই শিক্ষা দিয়ে যেতে পারব, জাতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব বেছে নেওয়া হলো সম্মানের আর এটা বিক্রি করে দেওয়া মানে সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা। যে দায়িত্ব বেছে নিলে ইতিহাস চিরকাল মনে রাখবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৫৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন