শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩

আবদুল কাদের

লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে ১৯৬৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি পশ্চিমা দুনিয়ার এক সোচ্চার সমালোচক হিসেবে সুপরিচিত হয়ে ওঠেন। জাতীয়তাবাদী চেতনায় আরব দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করেন। তাঁর আকর্ষণীয় পোশাক, জ্বালাময়ী ভাষণ তাঁকে বিশ্বমঞ্চে এক বিশেষ নেতা হিসেবে পরিচিত করে তোলে। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। কিন্তু পরবর্তীকালে তিনি ক্রমেই হয়ে ওঠেন সর্বকর্তৃত্বময় এক শাসক। লিবিয়ার এই লৌহমানবকে নিয়ে আজকের রকমারি...
প্রিন্ট ভার্সন
লৌহমানব গাদ্দাফির উত্থান-পতন

মাত্র ২৭ বছর বয়সেই লিবিয়ার অধিপতি

১৯৬৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ৪২ বছর লিবিয়ার শাসনকর্তা ছিলেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি। আফ্রিকার লৌহমানব হিসেবে পরিচিত লিবীয় নেতা যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন, তখন তাঁর বয়স মাত্র ২৭ বছর। এর আগের ঘটনা পুরোটাই উপনিবেশ শাসনামলের। ১৯৫১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া রাজা ইদ্রিসের খেয়ালখুশিমতো চলতে থাকে। ১৯৫৯ সালে তেল আবিষ্কার হলে পশ্চিমাদের মোসাহেব হিসেবে পরিচিত এই শাসক তেলসমৃদ্ধ লিবিয়ার অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ তুলে দেন বিদেশি কোম্পানিগুলোর হাতে। ইদ্রিসের আমলে লিবিয়া সংযুক্ত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পরিবর্তে কেন্দ্রশাসিত রাষ্ট্রের প্রবর্তন করা হয়। ইদ্রিসের স্বৈরাচার ও পশ্চিমাতোষণ তাঁকে দ্রুত জনবিচ্ছিন্ন ও বিরাগভাজন করে তোলে। তখন গাদ্দাফি লিবিয়াকে নিজ অঞ্চলের অধিপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে রাজধানী ত্রিপোলিতে এক  রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানের মাধ্যমে লিবিয়ার শাসনক্ষমতা দখল করেন। অল্প বয়সী সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে অপেক্ষাকৃত সিনিয়র অফিসারদের এবং কিছু প্রভাবশালী বেসামরিক নাগরিকের সঙ্গে ক্ষমতা নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। এর ফলে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে শাসনব্যবস্থা। এসব সমস্যা নিরসন করে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসে গাদ্দাফি একজন সফল শাসক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তবে পশ্চিমা মিডিয়া যেভাবে গাদ্দাফিকে উপস্থাপন করছে তাতে মনে হবে যে, গাদ্দাফি ছিলেন ভয়ংকর নিষ্ঠুর এক স্বৈরশাসক। তিনি দেশটিকে একেবারে লুটেপুটে খেয়ে ছারখার করেছেন। এর অবশ্য কারণও ছিল। সত্তরের দশকের শেষে গাদ্দাফি ভোল পাল্টে ইসলামী সমাজতন্ত্রের তত্ত্ব উপস্থান করেন। পাশাপাশি মার্কিন ও পশ্চিমা বিশ্বকে সম্পূর্ণ অগ্রাহ্য করে তাদের চক্ষুশূলে পরিণত হয় লিবিয়া। মার্কিন ও পশ্চিমাবিরোধী বিভিন্ন সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা থাকায় দায়ী করা হয় গাদ্দাফিকে। এর প্রতিক্রিয়া হিসেবে লিবিয়ার ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপ করা হয়। তার জবাবে গাদ্দাফি মার্কিনবিরোধী সন্ত্রাসী কর্মকান্ড শুরু করেন। ১৯৮৬ সালে লিবিয়ায় মার্কিন বোমাবর্ষণ ও ১৯৮৮ সালে লকারবি বিমান হামলার পর লিবিয়ার সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সম্পর্ক সম্পূর্ণ ধসে পড়ে। একই সঙ্গে ইসলামপন্থি সংগঠনগুলো এবং সরকার ও সেনাবাহিনীর অসন্তুষ্ট গোষ্ঠীগুলো গাদ্দাফির সশস্ত্র বিরোধিতা শুরু করে। অবশ্য এসব সহিংসতা কঠোরহস্তে দমন করা হয়।  আশির দশকের মাঝামাঝি সমাজতান্ত্রিক ধাঁচের অর্থনীতি আন্তর্জাতিক অবরোধের মুখে ভেঙে পড়লে গাদ্দাফি সংস্কার কর্মসূচি হাতে নেন। নব্বইয়ের দশকের শেষে গাদ্দাফি পশ্চিমাদের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করেন। ইসলামী সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে পশ্চিমা বিশ্বকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। বিদেশি রাষ্ট্র ও কোম্পানিগুলোর লিবিয়ায় বিনিয়োগের সুযোগ ক্রমশ বৃদ্ধি পায়।

 

রাজনৈতিক উত্থান

এক রক্তপাতহীন অভ্যুত্থানে ১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বরে লিবিয়ার ক্ষমতা দখল করেছিলেন ক্যাপ্টেন মুয়াম্মার গাদ্দাফি এবং আরও কিছু তরুণ সামরিক কর্মকর্তা। তবে এর আগে গাদ্দাফি যখন সেনাবাহিনীতে চাকরিরত; তখন লিবিয়ায় পশ্চিমাপন্থি সেনুসি রাজতন্ত্রের শাসন চলছিল। তৎকালীন লিবিয়ার শাসক ছিলেন রাজা ইদ্রিস। ১৯৫১ সালে ইতালির কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে লিবিয়া শাসন করে আসছিলেন এই রাজা। তিনি ছিলেন পশ্চিমাদের হাতের পুতুল। আর গাদ্দাফি চেয়েছিলেন পশ্চিমা দাসত্ব থেকে মুক্তি। এ জন্য কাজও করে যাচ্ছিলেন। ১৯৬৫ সালে সেনাবাহিনীর উচ্চ প্রশিক্ষণ লাভের জন্য গাদ্দাফি ব্রিটেনে যান। ১৯৬৬ সালে নিজ দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। দেশে ফিরেই তিনি রাজা ইদ্রিসকে উৎখাতের সুযোগ খুঁজতে থাকেন। সেই সঙ্গে চলতে থাকে নিজের গুপ্ত সংগঠনের কাজ। ১৯৬৯ সালে চিকিৎসার জন্য তুরস্ক সফরে যান ইদ্রিস। এর ফলে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের সুযোগ পান গাদ্দাফি। ১৯৬৯ সালে গাদ্দাফি তাঁর মিত্রদের নিয়ে গড়া গোপন বাহিনীর সাহায্যে রক্তপাতহীন এক সামরিক অভ্যুত্থান ঘটান। রাজা ইদ্রিসের প্রশাসনকে উৎখাত করে লিবিয়ার ক্ষমতায় আরোহণ করেন মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি।

 

স্বপ্ন ছিল এক স্বাধীন লিবিয়ার...

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক তৃণমূল গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের। স্বপ্ন ছিল ইউরোপিয়ানদের (পশ্চিমা দাসত্বমুক্ত) বিতাড়িত করে একটি স্বাধীন লিবিয়ার। সেই স্বপ্নের বুননটা ঘটেছিল ছেলেবেলায়। গাদ্দাফি যখন স্কুলে পড়তেন লিবিয়া তখন ছিল ইউরোপের উপনিবেশ। তখন থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতেন ইউরোপিয়ান দাসত্বমুক্ত লিবিয়া। সাবাহর স্কুলের অধিকাংশ শিক্ষক ছিলেন মিসরের। এই শিক্ষকদের মাধ্যমে গাদ্দাফি খবরের কাগজ,

রাজতন্ত্রের পতন ঘটিয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ইসলামের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক গণতান্ত্রিক সমাজবাদী বিপ্লবের...

রাজনৈতিক আন্দোলন, রেডিও অনুষ্ঠান ইত্যাদি জানার সুযোগ পেয়েছিলেন। মিসরের বিপ্লবী নেতা কর্নেল জামাল আবদুল নাসেরের লেখা বই ‘বিপ্লবের দর্শন’ পড়েন। এভাবেই তাঁর মাঝে গড়ে উঠতে থাকে রাজনৈতিক চেতনা। তাঁকে গুরুর মতো সম্মান দিতেন। কর্নেল নাসেরের সঙ্গে স্কুলে থাকাকালীনই গাদ্দাফি তৎকালীন উপনিবেশবাদী অত্যাচারী রাজতন্ত্রকে উৎখাতের জন্য আন্দোলন শুরু করেছিলেন। ফলে স্কুল থেকে বহিষ্কারও হয়েছিলেন। সাবাহ থেকে বহিষ্কার হয়ে তিনি মিসার্তা চলে আসেন এবং মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এরপর বেনগাজির তৎকালীন ইউনিভার্সিটি অব লিবিয়ায় ভর্তি হন কিন্তু পড়ালেখা শেষ না করেই ১৯৬৩ সালে বেনগাজির সামরিক পরিষদে যোগদান করেন।

 

গাদ্দাফির শাসনকালে কেমন ছিল লিবিয়া

৪২ বছর শাসন করে লিবিয়ার অবস্থা বদলে দিয়েছিলেন গাদ্দাফি। তাঁর শাসনামলে লিবিয়ায় বাকস্বাধীনতা ছিল না। তবে সুখ-সমৃদ্ধির কমতি ছিল না। ১৯৭২ সালে লিবিয়ায় গাদ্দাফির স্বৈরশাসনের সূচনা হয়। তাঁর শাসনামলে প্রত্যেক লিবীয়কে বাড়ি বরাদ্দ দিত গাদ্দাফি প্রশাসন। বিনামূল্যে ছিল শিক্ষা ও চিকিৎসাসেবা। এমনকি চিকিৎসাসেবার জন্য বাইরের দেশে প্রেরণের খরচ সরকারের পক্ষ থেকে বহন করা হতো। ব্যবসায়ের জন্য নাগরিকদের সরকারের পক্ষ থেকে খামার, গবাদিপশু ও বীজ সরবরাহের ব্যবস্থা করে গাদ্দাফি প্রশাসন। বিদ্যুতের জন্য নাগরিকদের কোনো অর্থ পরিশোধ করতে হতো না। গাদ্দাফির শাসনামলের আগে লিবিয়ায় ঔপনিবেশিক শাসনের যে অভিজ্ঞতা তা ছিল ভয়াবহ। যেখানে অসংখ্য লোককে হত্যা করা হয়েছিল, অনেকের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছিল প্রকাশ্যেই। গাদ্দাফির সময়ও আগের চেয়ে কম সংখ্যায় হলেও ঠিক একইভাবে প্রকাশ্যে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হতো। সব একনায়ক চায় জনসাধারণের ব্যক্তিগত জীবনের ভিতরে প্রভাব বিস্তার করতে। গাদ্দাফির প্রশাসনের এ ব্যাপারে ছিল বিশেষ মনোযোগ। সিনেমা বন্ধ, থিয়েটার বন্ধ। ফুটবল খেলাও বন্ধ ছিল দীর্ঘদিন। হঠাৎ করেই গাদ্দাফি ঘোষণা করলেন, বাদ্যযন্ত্র হচ্ছে লিবিয়ার বিশুদ্ধ সংস্কৃতির ওপর বিদেশি প্রভাব বিস্তারের একটা উপায়। বন্ধ হয়ে গেল বিনোদনের অন্যতম মাধ্যমটিও। এটা ছিল এমন- যেন পুরো জাতিই একটা মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিল। বাকস্বাধীনতাহীন সুখ লিবিয়ার মানুষ মেনে নেয়নি। তবে যে উদ্দেশ নিয়ে লিবিয়ার মানুষ গাদ্দাফিকে নিঃশেষ করেছিল তা পূরণ হয়নি আজও।

 

গাদ্দাফির মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য

২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, ৪২ বছর লিবিয়া শাসন করা রাষ্ট্রপতির মৃত্যুর দিন। তাঁর মৃত্যু নিয়ে নানা রহস্য দানা বেঁধেছিল। শোনা গিয়েছিল, তাঁর গাড়িবহরের ওপর ন্যাটোর বিমান হামলা চালিয়ে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। যদিও পরবর্তীকালে ন্যাটো জানিয়েছিল, সেই বহরের মধ্যে গাদ্দাফি যে উপস্থিত ছিলেন, তা তাদের জানা ছিল না। লিবিয়া সরকার জানিয়েছিল, গাদ্দাফি মারা গেছেন ক্রসফায়ারে। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ ছিল। কিন্তু পরে একটি মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদন জানায়, গাদ্দাফি ও তাঁর দেহরক্ষীদের হত্যা করা হয়েছিল। তৎকালীন এক ভিডিও পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বেশ কয়েকজন সশস্ত্র যোদ্ধা অত্যন্ত নির্মমভাবে গাদ্দাফিকে মারধর করে নিয়ে যাচ্ছে। দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার গাদ্দাফিবিরোধীরা করেছিলেন, বাস্তবে তা কার্যকর করা যে কতটা কঠিন, গাদ্দাফির নৃশংস হত্যাকান্ডই তা দেখিয়ে দিচ্ছে। সে সময় অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, দুই পক্ষের গোলাগুলির সময় গাদ্দাফির মৃত্যু হয় এবং তাঁকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ারও চেষ্টা করা হয়েছিল। তবে ঘটনাস্থলের ভিডিও দেখে এই দাবি বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হচ্ছে না। অন্যদিকে, গাদ্দাফির স্ত্রী এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে জাতিসংঘের তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। যদিও তা আজও বাস্তবে রূপ নেয়নি।

 

গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা

মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি তাঁর জীবদ্দশায় সর্বদা সুন্দরী নারী দেহরক্ষীদের সঙ্গে রাখতেন। বিশ্বের আর কোনো নেতা নারী বডিগার্ড রেখেছিলেন বলে শোনা যায়নি। গাদ্দাফির দেহরক্ষীরা ছিল সুপ্রশিক্ষিত। তিনি যখন নারী দেহরক্ষীদের বেছে নিয়েছিলেন, তখন কেবল দক্ষতা দেখেই নেননি, বরং তাদের সৌন্দর্য আর আনুগত্যতা ছিল দেহরক্ষী বাছাইপর্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গাদ্দাফি কেন নারী দেহরক্ষীদের ব্যবহার করতে পছন্দ করতেন তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। তবে একটা কথা নিশ্চিত যে, এই নারী দেহরক্ষীদের দল দেশের কথা বলতে না পারলেও, সৈনিক হিসেবে এরা ছিল যোগ্য ও মর্যাদাপূর্ণ। যদিও গাদ্দাফির সাবেক নিরাপত্তাপ্রধান মানসুর দাউ দাবি করেন, নিজের ভোগবিলাসের জন্য নারী দেহরক্ষী খুঁজে আনতে একটি আলাদা সরকারি বিভাগ খুলেছিলেন গাদ্দাফি। দেশটির সাবেক এই স্বৈরশাসককে নিয়ে নিরাপত্তাপ্রধান মানসুরের মূল্যায়নগুলো প্রকাশ করেছে ডেইলি মেইল। ওই প্রতিবেদনে তারা জানিয়েছিল, কয়েক দশকের শাসনামলে শত শত নারীর ওপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন গাদ্দাফি। ত্রিপোলির প্রাসাদে অনেক নারীকে আটকে রাখতেন তিনি। আর গাদ্দাফির নানা খেয়ালি ইচ্ছা পূরণে সাহায্যকারী কর্মকর্তারা দ্রুত পদোন্নতি পেয়ে যেতেন। এক কথায় নারীদের ভোগের সামগ্রীতে পরিণত করেছিলেন গাদ্দাফি। সাবেক এই স্বৈরশাসকের মৃত্যুর পর দীর্ঘদিনের শাসনামলের নানা কুকীর্তির খবর বেরিয়ে আসতে থাকে। সে সময় এসব নিয়ে নানা প্রামাণ্যচিত্র আর বইও বেরিয়েছিল।

 

অসিয়তনামায় গাদ্দাফির শেষ কথা...

২০১১ সালে আরব বসন্তের ছোঁয়া লাগে লিবিয়ায়। আরব রাষ্ট্রগুলোর বিশ্বাসঘাতকতা আর পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রে লিবিয়ার বিপ্লব রূপ নেয় সহিংস গৃহযুদ্ধে। লিবিয়ার পতন হয় ৪২ বছরের স্বৈরশাসক এবং একনায়কত্বন্ত্রের। মৃত্যুর আগে গাদ্দাফি একটি অসিয়তনামা রেখে গিয়েছিলেন। যা তিনি লিখেছিলেন আরবি ভাষায়। সেই চিঠির বঙ্গানুবাদ এরকম :

‘এটা আমার অসিয়তনামা। আমি মুয়াম্মার বিন মোহাম্মদ বিন আবদুস সালাম বিন হুমায়ুদ বিন আবু মানিয়ার বিন হুমায়ুদ বিন নায়েল আল ফুহসি গাদ্দাফি, শপথ করছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো প্রভু নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) তাঁর নবী। আমি প্রতিজ্ঞা করছি, আমি মুসলিম হিসেবেই মরব। নিহত হলে, আমি চাই আমাকে যেন মুসলিম রীতি অনুযায়ী সমাহিত করা হয়। মৃত্যুর সময় যে কাপড়ে থাকব সে কাপড়েই এবং শরীর না ধুয়েই সির্তের গোরস্থানে যেন সমাহিত করা হয় আমার পরিবার ও আত্মীয়দের পাশে। আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর আমার পরিবার বিশেষ করে নারী ও শিশুদের সঙ্গে যেন ভালো ব্যবহার করা হয়। লিবিয়ার জনগণের উচিত তাদের আত্মপরিচয়, অর্জন, ইতিহাস এবং তাদের সম্মানিত পূর্ব পুরুষ ও বীরদের ভাবমূর্তি রক্ষা করা। লিবিয়ার জনগণের উচিত হবে না, স্বাধীন ও শ্রেষ্ঠ মানুষের ত্যাগের ইতিহাস বিসর্জন  দেওয়া। আমার সমর্থকদের প্রতি আহ্বান, তারা যেন সবসময়ের জন্য আগ্রাসী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে। বিশ্বের সব স্বাধীন মানুষকে জানিয়ে দাও, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সুস্থির জীবনের জন্য আমরা যথেষ্ট দরকষাকষি করেছি এবং সামর্থ্য খাটিয়েছি। এর বিনিময়ে আমাদের অনেক কিছু দিতে চাওয়া হয়েছিল কিন্তু এই সংঘাতের সময় দায়িত্ব ও সম্মানের রক্ষাকারী হিসেবে দাঁড়ানোকেই আমরা বেছে নিয়েছি।  যদি আমরা তাৎক্ষণিক বিজয়ী নাও হই তবু আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এই শিক্ষা দিয়ে যেতে পারব, জাতিকে রক্ষা করার দায়িত্ব বেছে নেওয়া হলো সম্মানের আর এটা বিক্রি করে দেওয়া মানে সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতকতা। যে দায়িত্ব বেছে নিলে ইতিহাস চিরকাল মনে রাখবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
সর্বশেষ খবর
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল
ভিনিসিয়ুসের নৈপুণ্যে জিতল রিয়াল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার

১১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনিং সেন্টারের ছাদ থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা
করোনা আক্রান্ত শিক্ষার্থীর বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত
রমেক হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত প্রথম রোগী শনাক্ত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক
৯০ হাজার পিস ইয়াবাসহ দুই রোহিঙ্গা নারী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’
‘৭৩ থেকে যত নির্বাচন হয়েছে, একটিও গ্রহণযোগ্য ছিলো না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা
আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২
গোপালগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় নারীসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ
শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন
মুশফিককে ছাড়িয়ে শীর্ষে লিটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের
বিমানবন্দর রেল গেটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার
কাঁকরোল খেলে পাওয়া যাবে যেসব উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারিণের শনির দশা
ফারিণের শনির দশা

শোবিজ

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ
আর শোনা যাবে না অমিতাভের কণ্ঠ

শোবিজ

জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান
জন্মদিনে ফেরদৌসী রহমান

শোবিজ

নাবিলার পছন্দের নায়ক
নাবিলার পছন্দের নায়ক

শোবিজ

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

মিশা সওদাগরের চাওয়া
মিশা সওদাগরের চাওয়া

শোবিজ

হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন
হাসিনা পরিবারের নামে ৯৭৭ প্রতিষ্ঠান অবশেষে পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন