শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ মে, ২০২৩ আপডেট:

বিমানবন্দর নেই যেসব দেশে

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানবন্দর নেই যেসব দেশে

একটি দেশের বিমানবন্দর কেবল সাধারণ ফ্লাইট কিংবা যাতায়াতের মাধ্যমই নয়, দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উভয় ক্ষেত্রে অগ্রগতির অন্যতম প্রতীক। যেখানে বিমানে যাতায়াতের ব্যবস্থা রয়েছে, কয়েক দশক পরে সেখানে নগর উন্নয়নের পাশাপাশি আর্থসামাজিক সমৃদ্ধিও ঘটে।  এ কারণেই বিমানবন্দরহীন দেশ খুঁজে পাওয়া বিরল। তবে বিশ্বজুড়ে এমন কয়েকটি দেশ রয়েছে, যেখানে বিমানবন্দর নেই।

 

এক দেশ থেকে অন্য দেশে পৌঁছানোর নিরাপদ ও দ্রুততম মাধ্যম হলো উড়োজাহাজ। বর্তমানে মুহূর্তেই এই বিস্ময়কর যানে চেপে কয়েক মিনিট থেকে শুরু করে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে যাওয়া যায় দূর-দূরান্তের যে কোনো দেশে। এখন বিশ্বের প্রায় সব দেশেই আছে বিমানবন্দর। তবে আপনার এ ধারণা কিন্তু সঠিক নয়! এমনো কিছু দেশ রয়েছে যেসব দেশে সরাসরি যাওয়া সম্ভব নয়। কারণ এখনো বিশ্বের পাঁচটি দেশে নেই কোনো বিমানবন্দর। বিমানবন্দর ছাড়া এই দেশগুলোয় পৌঁছানো কঠিন হতে পারে। তাই বলে ভাববেন না!  এগুলো দরিদ্র রাষ্ট্র। পাঁচটি দেশ প্রতিটি পরাক্রমশালী। কেবল অর্থনৈতিকভাবে নয়, ভৌগোলিক এবং বৈশ্বিক দুভাবেই। বিমানবন্দর না থাকার কারণও বিস্তর। ভৌগোলিক অবস্থান, আয়তনে ছোট, বিমানবন্দর নির্মাণে ‘স্থান স্বল্পতা’, সমতল ভূমির অভাবসহ আরও বেশ কয়েকটি কারণে এসব দেশে নেই কোনো বিমানবন্দর। তবে দেশগুলোর ভাগ্য ভালো, প্রতিবেশী রাষ্ট্রের বিমানবন্দর ব্যবহার করতে পারে তারা। তালিকায় থাকা পাঁচটি দেশই পার্শ¦বর্তী দেশের বিমানবন্দরের কাছাকাছি অবস্থিত, তাই নিজেদের দেশের বিমানবন্দর স্থাপনের থেকে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের বিমানবন্দরে যাতায়াত করায় বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এটাই তাদের কাছে সহজ উপায়। আর হবেই না কেন? নানা বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে একটি আধুনিক বিমানবন্দর স্থাপনে প্রয়োজন সব প্রকার সুযোগ-সুবিধা। যার বেশির ভাগ নেই ভ্যাটিকেন সিটি, মোনাকো, সান মারিনো, লিচেনস্টাইন এবং অ্যান্ডোরার মতো দেশে। আর হ্যাঁ, বিমানবন্দর না থাকলেও এসব দেশ থেকে প্রতিবেশী রাষ্ট্রে যাতায়াতে রয়েছে অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থা।  ফলে এসব দেশ তাদের পাশের রাষ্ট্রগুলোর বিমানবন্দর ব্যবহারকেই বেশি সহজ বলে মনে করে।

 

ভ্যাটিকান সিটি

ছোট্ট নগরী ভ্যাটিকান সিটি। তিবের নদীর কূল ঘেঁষে ভ্যাটিকান সিটি অবস্থিত। ভ্যাটিকান সিটি বিশ্বের সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে স্বীকৃত। মাত্র ৪৯ হেক্টর আয়তনের এই ক্ষুদ্র দেশে জনসংখ্যা কমবেশি ৮২৫-এর মতো। ভ্যাটিকেন সিটিতে নেই কোনো নিজস্ব বিমানবন্দর। কারণ, ‘স্থান স্বল্পতা’। দেশটি এতটাই ছোট যে, সেন্ট পিটার স্কয়ার বাদে এখানে হালকা বিমান অবতরণ করতে পারে এমন স্থানও নেই। নেই সমুদ্রবন্দর, নদীপথ কিংবা অন্য কোনো ব্যবস্থা। ইতালির রোম শহরের মাঝখানের শহর ভ্যাটিকান। তাই বিমানবন্দরের বিকল্প হিসেবে রয়েছে মেট্রোরেল। শহরটিকে ঘিরে আছে ফিউমিসিনো রেলস্টেশন এবং সিয়াম্পিনো রেলস্টেশন। ৩০ মিনিটেরও কম দূরত্ব। এ ছাড়া পিসা, নেপলস এবং ফ্লোরেন্সের সঙ্গেও শহরের রেল যোগাযোগ রয়েছে। কাছাকাছি ইতালির রিমিনির ফেদেরিকো ফেলিনি বিমানবন্দরই স্থানীয়দের ভরসা। এটি মাত্র নয় মাইল দূরত্বে অবস্থিত। রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি-ফিউমিসিনো বিমানবন্দর ভ্যাটিকান সিটি থেকে প্রায় ১৮.৫ মাইল দূরে। আর যাতায়াতের মাধ্যম হিসেবে রয়েছে ভূগর্ভস্থ বাস বা ট্যাক্সি।

 

সান মারিনো

ইউরোপের ছোট্ট একটি দেশ সান মারিনো। আয়তন মাত্র ২৪ বর্গমাইল। আর জনসংখ্যা ১ কোটি কিংবা ৫০ লাখ তো দূরের বিষয়, ৫০ হাজারও নয়। খুব বেশি হলে ৩৪ হাজার হবে। শহরটি সম্পূর্ণরূপে ইতালি দ্বারা বেষ্টিত। রাজধানী রোম থেকে খুব বেশি দূরে নয়, তবে ভ্যাটিকান সিটির ঠিক পেছনে অবস্থিত বিশ্বের প্রাচীনতম রাজ্য সান মারিনো। ছোট্ট দেশটির নেই কোনো নিজস্ব বিমানবন্দর। সান মারিনোর আয়তনের অর্ধাংশের বেশি জুড়ে আছে মাউন্ট টাইটানো (৪০ কিলোমিটার)।  খুব বেশি উঁচু নয়, তবে এটি সান মারিনোর ঠিক কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত একটি পর্বতমালা। স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভাগ্য যে, এখানে সমতল ভূমির অভাব খুবই কম। আর এটি আধুনিক বিমানবন্দর স্থাপনে সবচেয়ে বড় বাধা। যদিও দেশটির নিকটতম বিমানবন্দরের মধ্যে অন্যতম রিমিনি এয়ারপোর্ট। যা ফেদেরিকো ফেলিনি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে পরিচিত। মাত্র ১৬ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত। সান মারিনো ছোট, কিন্তু এর যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব ভালো। এখানে প্রবেশে বোলোগনা, ফ্লোরেন্স, পিসা এবং ভেনিসের বিমানবন্দরগুলো ব্যবহার করা যায়। যা স্থানীয়দের জন্য তো বটেই, দেশটিতে আসা পর্যটকদের জন্যও একমাত্র যাতায়াত ব্যবস্থা।

 

লিচেনস্টাইন

লিচেনস্টাইন, আরেকটি ছোট্ট রাজত্ব। জনসংখ্যা মাত্র ৪০ হাজার। পশ্চিম-দক্ষিণে সুইজারল্যান্ড এবং পূব-উত্তরে অস্ট্রিয়া সীমান্তে অবস্থিত। আয়তন মাত্র ১৬০ বর্গকিলোমিটার (৬২ বর্গমাইল), যা ইউরোপের চতুর্থতম ছোট। আর ব্যাসার্ধে মাত্র ৭৫ কিলোমিটার। খুব বেশি উঁচু নয়, তবে ছোট ছোট পাহাড়ে আবৃত রাষ্ট্র লিচেনস্টাইন। যদিও লিচেনস্টাইনের বেশির ভাগ ভূমি উঁচু-নিচু, তবে স্থানীয় স্কান শহরের উত্তরে একটি ছোট সমতল ভূমি রয়েছে, যা শুধু কৃষিভূমি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এখানে নেই কোনো নিজস্ব বিমানবন্দর। মূলত সমতল ভূমির অভাবে লিচেনস্টাইন সরকার কোনো বিমানবন্দর নির্মাণ করেনি। কখনো বিমানবন্দর নির্মাণ করতে চাইলে এর আংশিক পড়বে পূর্বের রাইন শহর (সুইজারল্যান্ডের অঞ্চল) এবং পশ্চিমের পর্বতমালা অর্থাৎ অস্ট্রিয়ায়। এসব কারণে লিচেনস্টাইনের জনসাধারণকে প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর ফ্লাইটের ওপর নির্ভর করতে হয়। দেশটির রাজধানী থেকে মাত্র ২৪ মাইল দূরে অবস্থিত সুইজারল্যান্ড। স্থানীয়রা যাতায়াতের জন্য নিউজিল্যান্ডের জুরিখ বিমানবন্দর ব্যবহার করে থাকেন। তারা সেন্ট গ্যালেন-আলটেনরাইন বিমানবন্দর হয়ে দেশটিতে প্রবেশ করেন।

 

অ্যান্ডোরা

দক্ষিণ-পশ্চিম ইউরোপের রাষ্ট্র অ্যান্ডোরা। পূর্ব পিরিনীয় পর্বতমালায় ফ্রান্স ও স্পেনের মাঝামাঝি অবস্থিত দেশ। পাইরেনিস পর্বতমালা দেশটিকে ইউরোপের বাকি অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। তালিকায় থাকা অন্যান্য দেশের মতো ছোট নয় অ্যান্ডোরা। জনসংখ্যাও মোনাকোর প্রায় দ্বিগুণ। আয়তনে প্রায় শতগুণ বড়; অর্থাৎ ৪৬৮ বর্গকিলোমিটার। ভৌগোলিকভাবে এটি গভীর গিরিখাত, সরু উপত্যকা ও সুউচ্চ পর্বতমালা নিয়ে গঠিত। এই দেশটিরও নেই নিজস্ব বিমানবন্দর। কারণ বিশালাকার পাহাড়। এখানে ৩ হাজার মিটারের কাছাকাছি বেশ কয়েকটি উপত্যকা রয়েছে। যার প্রতিটি পর্বতমালায় আছে তিনটি রাস্তা। এ ধরনের উচ্চতায় আধুনিক বিমান চলাচল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিপজ্জনক। বিশেষত যখন অ্যান্ডোরা ঘন কুয়াশা বা মেঘমালায় আবৃত থাকে। তাই স্থানীয়রা প্রতিবেশী রাষ্ট্রের বিমানবন্দরের ওপর ভরসা করে থাকেন। কাতালোনিয়ায় এন-২৬০ রাস্তা থেকে ৩০ কিলোমিটার নিচে অ্যান্ডোরা-লা সেউ বিমানবন্দর। যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৮০০ মিটার ওপরে অবস্থিত। এটি সম্পূর্ণ সমতল ভূমির ওপর নির্মিত। স্থানীয় ও দর্শনার্থীরা প্রতিবেশী লেরিদা, ট্যারাগোনা, বার্সেলোনা বা গিরোনার মতো শহরের ফ্লাইটে যাতায়াত করে থাকেন।

 

মোনাকো

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্র মোনাকো। পশ্চিম ইউরোপের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধ দেশ। আয়তন প্রায় ২.০২০ বর্গকিলোমিটার। দেশটির সীমানা মাত্র ৬ কিলোমিটার, যার দৈর্ঘ্যও মাত্র তিন কিলোমিটার। জনসংখ্যা ৩৭ হাজার ৩০৮-এর মতো। তিন দিকে ফ্রান্স অন্যদিকে ভূমধ্যসাগর। ইতালির খুব কাছাকাছি দেশ মোনাকো। মোনাকোতে প্রায় ১২৫ দেশের মানুষের বসবাস। তবে আশ্চর্যজনক বিষয় হলো- দেশটির নেই কোনো নিজস্ব বিমানবন্দর! আসলে দেশটিতে বিমানবন্দর স্থাপনের পর্যাপ্ত জায়গাও নেই। এমনকি ছোট বিমানবন্দর নির্মাণ করতে চাইলে দেশটির জনসংখ্যা অর্ধেকে নেমে আসবে। সংকট সমাধানে দেশটি প্রতিবেশী রাষ্ট্র ফ্রান্সের নিস শহরের বিমানবন্দরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ রয়েছে। যার নাম দে জিওর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।  মোনাকো থেকে নিসের মাত্র ৩০ মিনিটের দূরত্ব। আর হেলিকপ্টারে মাত্র ৫ মিনিটের দূরত্ব। নিস শহর এবং মোনাকোর মধ্যে দারুণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। আর হ্যাঁ, মোনাকোয় পৌঁছানোর জন্য গাড়ি কিংবা বাস ট্রিপই শেষ ভরসা। ফরাসি উপকূল থেকে মোনাকোয় যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম মেট্রোরেল বা রেলপথ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম