শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

আধুনিক স্থাপত্যের বিস্ময়

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
আধুনিক স্থাপত্যের বিস্ময়

স্থাপত্য ও তার নকশা, পাশাপাশি অন্যান্য কারুশিল্প বরাবরই যে কোনো স্থাপত্যশিল্পকে করে তোলে আকর্ষণীয়। সময়ের রকম ফেরে মানুষের সৃষ্ট অনেক স্থাপনা জাগিয়েছে বিস্ময়। অনেক সময় নিজের সৃষ্টিকে নিজেই অবাক হয়ে দেখেছে মানুষ। এমন অসাধারণ নকশা ও চাকচিক্যময় স্থাপনা সহজেই জয় করে নিতে পারে যে কারও মন। এমনি আধুনিক স্থাপত্য কেবল মানুষের বসবাস বা প্রয়োজনীয় কাজে নির্মাণ হয়নি। কিছু নির্মিত ভবন মানুষকে করেছে মুগ্ধ ও বিস্মিত।

দুবাই

বুর্জ খলিফা

বুর্জ খলিফার সৌন্দর্য আর প্রাচুর্যে মন হারাননি- এমন মানুষ পাওয়া দায়! প্রথমে নির্মাতারা ঠিক করেছিলেন শুধু মানুষের বসবাসের জন্যই ভবনটি তৈরি করা হবে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই পরিকল্পনায় বদল আসে। বর্তমানে গগনচুম্বী বহুতল ভবনটি বাসস্থান, করপোরেট অফিস এবং হোটেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবনটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোভিত্তিক আর্কিটেকচার ফার্ম স্কিডমোর, ওইংস এবং মেরিল। ভবনটির স্থপতি অ্যাড্রিয়ান স্মিথের ডিজাইন করা এবং এর স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছিলেন উইলিয়াম এফ বেকার। ১৬৩ তলা বিশিষ্ট বুর্জ খলিফার উচ্চতা প্রায় ৮২৯.৮ মিটার (২৭১৭ ফুট)। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, এখানে অ্যাপার্টমেন্ট এবং স্টুডিও মিলিয়ে মোট বাসস্থানের সংখ্যা ৯০০। তাতে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ থাকেন। হোটেলের মধ্যে বুর্জ খলিফার ভেতরে রয়েছে আরমানি হোটেল দুবাই। ১২২ তলায় রয়েছে ডাইনিং রেস্তোরাঁ। এ ছাড়াও ‘দ্য লাউঞ্জ বুর্জ খলিফা’ রয়েছে ১২৫ তলা এবং ‘দ্য টপ বুর্জ খলিফা স্কাই’ রয়েছে ১২৪ তলায়। দর্শনার্থীরা দুবাইয়ের দুর্দান্ত দৃশ্য উপভোগ করতে ১৪৮ তলায় যেতে পারেন। এখানে হোটেলের নিজস্ব স্পা, সুইমিং পুল, লাইব্রেরি এবং জিম রয়েছে। বুর্জ খলিফায় রয়েছে নিজস্ব দোকান, বাজার, শপিং মল। এখানে কিছু কিনতে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। ভেতরে মেলে সব।

 

মালয়েশিয়া

পেট্রোনাস টাওয়ার

প্রাকৃতিক পরিবেশ আর সুপরিকল্পিত নগরায়ণ যে কারও নজর কাড়বে। অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী কুয়ালালামপুর নগরের অন্যতম নিদর্শন এই পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার। গণমাধ্যমের তথ্য মতে, ৮৮ তলাবিশিষ্ট সুউচ্চ ভবনটির উচ্চতা ৯১.৯ মিটার (১৪৮৩ ফুট)। উচ্চতার দিক দিয়ে এই টাওয়ারটি ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ টাওয়ারের তালিকায় শীর্ষস্থানে ছিল। এখনো এটি বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা টুইন টাওয়ার। অপরূপ সুন্দর এই টাওয়ারটির নকশা করেছিলেন আর্জেন্টাইন স্থপতি চেসার পেলী। এই ভবনের জোড়ার নিচে প্রায় ১২০ মিটারের ফাউন্ডেশন গাঁথুনি আছে। আর এই ফাউন্ডেশন গাঁথুনি করে দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক খ্যাতনামা নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ব্যাচি সোল্টাঞ্চ। বিল্ডিং দুটির মধ্যখানে একটি সংযোগ সেতু আছে, যা ৪১ এবং ৪২তম তলায় অবস্থিত। ৫৮.৪ মিটার সেতুর ওজন ৭৫০ টন। এখানে আলজাজিরা, বোয়িং, আইবিএম, ক্রওলার নেটওয়ার্ক, মাইক্রোসফট, রয়টার্সসহ বেশ কটি প্রতিষ্ঠানের সদর দফতর রয়েছে। এই টাওয়ারে আছে আটতলা বিশিষ্ট শপিংমল। যার পাঁচতলা মাটির নিচে। বাকি তিনতলা সমতলে।

 

অস্ট্রেলিয়া

অপেরা হাউস

১৯৫৯ সালে অপেরা হাউসের নির্মাণ শুরু হলেও ১৯৭৩ সালে কমপ্লেক্সটির কাজ শেষ হয়। প্রশান্ত মহাসাগরের পাড়ে সাড়ে চার একর জায়গার ওপর নৌকার পাল আকৃতির স্থাপনাটি সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে আধুনিক স্থাপত্যশৈলী হয়ে। স্থাপনাটির দৈর্ঘ্য ৬০০ ফুট ও প্রস্থ ৩৯৪ ফুট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে স্থাপনাটির সর্বোচ্চ স্থানটির উচ্চতা ২১৩ ফুট, যা প্রায় ২২ তলা ভবনের সমান উঁচু। এই হাউসটিকে বহুমুখী শিল্পকলা প্রদর্শনের মঞ্চ বলা যায়। এই হাউসে রয়েছে একাধিক মিলনায়তন ও অনুষ্ঠানের স্থান। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো কনসার্ট হল। এর ধারণক্ষমতা প্রায় ২ হাজার ৭০০ জন। এ ছাড়াও এতে রয়েছে প্রায় ১ হাজার ৫০৭ আসনের অপেরা থিয়েটার, ৫৪৪ আসনের ড্রামা থিয়েটার, ৩৯৮ আসনের প্লে হাউস ও ৪০০ লোক একসঙ্গে কাজ করার মতো একটি স্টুডিও। খাবার ও কেনাকাটার জন্য বেশ কিছু দোকানও আছে এখানে।

 

বেলজিয়াম

দ্য অ্যাটমিয়াম

বিখ্যাত দ্য অ্যাটমিয়াম স্থাপনাটি ১৯৫৮ সালের বিশ্ব মেলার জন্য নির্মিত হয়েছিল। এর ঐতিহ্যগত মূল্য ছাড়াও অ্যাটমিয়াম একটি সাংস্কৃতিক স্থানও বটে। এখন এখানে ব্যক্তিগত আয়োজন, প্রদর্শনী, জাদুঘর, শিশুদের পার্ক একটি রেস্তোরাঁর মতো একাধিক উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। বিখ্যাত এই ভবনটি বিশালাকৃতির নয়টি গোলক দ্বারা গঠিত। যার প্রতিটি ১৮ মিটার চওড়া এবং গোলকগুলো স্টেইনলেস-স্টিল দ্বারা নির্মিত। নয়টি গোলকের মধ্যে পাঁচটি সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত। ভবনটি ১০২ মিটার (৩৩৫ ফুট) লম্বা এবং শীর্ষ গোলকের রেস্তোরাঁ থেকে গোটা ব্রাসেলস দেখা যায়।

 

চীন

সেন্ট্রাল টেলিভিশন

অসাধারণ স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত ভবনটি বেইজিংয়ের বিখ্যাত চায়না সেন্ট্রাল টেলিভিশন হেডকোয়ার্টার (সিসিটিভি)। ৫১টি তলাবিশিষ্ট টাওয়ারটি কোনো ঐতিহ্যবাহী টাওয়ার নয়, তবে ভবনটি ২০১৩ সালের সেরা সর্বোচ্চ বিল্ডিং কাউন্সিল অন টল বিল্ডিংস অ্যান্ড আরবান হ্যাবিট্যাট খেতাব পেয়েছিল। এই টাওয়ারটি ভারী ভূমিকম্পেও টিকে থাকবে বলে দাবি করেছে কর্তৃপক্ষ। এটি ২০০৮ সালে একটি অফিস বিল্ডিং এবং চায়না মিডিয়া গ্রুপের (সিএমজি) সদর দফতর হিসেবে খোলা হয়েছিল। এর সর্বোচ্চ চূড়া ভূমি থেকে ২৩৪ মিটার (৭৬৮ ফুট) উঁচু। এটি তার আইকনিক ডিজাইনের কারণে বিখ্যাত। যা এটিকে ‘বিগ বক্সার শর্টস’ বা ‘বিগ প্যান্ট’ তকমা অর্জন করেছে।

 

তাইওয়ান

তাইপে ১০১

তাইপে ১০১ একটি বহুতল ভবন যা তাইওয়ানের জিনই জেলার তাইপে শহরে অবস্থিত। এর আগের নাম ছিল তাইপে ওয়ার্ল্ড ফাইন্যান্সিয়াল সেন্টার। যদিও এটি তাইপেই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার নামে বেশি পরিচিত। ৫০০ মিটার উচ্চতার টাওয়ারটি ২০০৪ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ছিল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন। ২০১০ সালে বুর্জ খলিফা উদ্বোধনের পর সর্বোচ্চ ভবনের তকমা হারায় তাইওয়ানের গগণচুম্বী ভবন তাইপে ১০১। ভবনটির নকশা প্রণয়ন করেছে সি ওয়াই লি অ্যান্ড পার্টনার্স এবং নির্মাণ করেছে কেটিআরটি জয়েন্ট ভেঞ্চার। ভবনে স্থাপিত লিফটে মাত্র ৩৭ সেকেন্ডে (গতি ৬০ কিলোমিটার) পঞ্চম তলা থেকে ৮৯ তলায় পৌঁছানো যায়। ভূমির ওপরে ১০১ তলা এবং মাটির নিচে পাঁচটি তলা রয়েছে। এর ৮৮তম এবং ৮৯তম তলায় রেস্তোরাঁ, পর্যবেক্ষণ ডেক এবং শপিং মল।

 

সিঙ্গাপুর

মেরিনা বে স্ট্যান্ড

লাস ভেগাস কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন বিখ্যাত রিসোর্ট মেরিনা বে স্ট্যান্ড। এটি সিঙ্গাপুরের একটি পরিবেশবান্ধব পর্যটক কেন্দ্র। যুব অলিম্পিক পার্কের পাশে হেলিক্স লিঙ্ক বেফ্রন্টে বিখ্যাত এই মেরিনা সেন্টারটি অবস্থিত। বিলাসবহুল রিসোর্টটি ২০১০ সালে খোলার সময় সবচেয়ে ব্যয়বহুল ক্যাসিনো হিসেবে পরিচিত ছিল। মহাকাব্যিক ভবন এবং রিসোর্টের চারপাশে রয়েছে দেখার মতো অনেক দুর্দান্ত জিনিস। গ্র্যান্ডস বে, আর্টস মিউজিয়াম, মেরিনা বে স্ট্যান্ড পার্ক, মেরিনা বে স্ট্যান্ড ক্যাসিনো, মেরলিয়ন ইত্যাদি। বিশালাকৃতির রিসোর্টে ২ হাজার ৫৬১টি রুম, একটি জাদুঘর, দুটি বড় থিয়েটার, ‘সেলিব্রিটি শেফ’ রেস্তোরাঁ, দুটি ক্রিস্টাল প্যাভিলিয়ন, শিল্প-বিজ্ঞান প্রদর্শনী, ৫০০টি টেবিল এবং ১ হাজার ৬০০টি স্লট মেশিনসহ বিশ্বের বৃহত্তম অ্যাট্রিয়াম ক্যাসিনো।

জাপান

টোকিও স্কাইট্রি

বর্তমান বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভবন জাপানের বিখ্যাত টোকিও স্কাইট্রি। এমনকি এটি জাপানের সবচেয়ে উঁচু ভবনও। উচ্চতা ৬৩৪ মিটার (২ হাজার ৮০ ফুট)। ত্রিভুজ ও ইয়েন মুদ্রা গোল আদলের কাঠামোবিশিষ্ট ৩৬ হাজার ৯০০ বর্গমিটার জায়গায় নির্মিত স্কাইট্রি টাওয়ারটি ভূমিকম্প থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষিত। এটি জাপানের কান্টো অঞ্চলের প্রাথমিক টেলিভিশন এবং রেডিও সম্প্রচার সাইট। টাওয়ারের ৩১ তলা পর্যন্ত রয়েছে অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অ্যাকুরিয়াম, ডোম থিয়েটার, বাণিজ্যিক দফতর, রেস্টুরেন্ট ও বার এবং হোটেল। এর প্রধান আকর্ষণ দুটি মানমন্দির। যা রয়েছে ভবনের পঞ্চম তলায়। জাপানের ঐতিহাসিক মন্দিরের আদলে নির্মাণ করা হয়েছে মানমন্দিরগুলো। এর নিজস্ব রং রয়েছে যা ‘স্কাইট্রি হোয়াইট’ নামে বেশি পরিচিত। ভবনটির ৪৫০ মিটার আকৃতির পর্যবেক্ষণ ডেক থেকে শহরের ৩৬০ ডিগ্রি পর্যন্ত ভিউ দেখা যায়।

 

চীন

সাংহাই টাওয়ার

সাংহাই টাওয়ার চীনের উচ্চতম অট্টালিকা। এর উচ্চতা ৬৩২ মিটার (প্রায় ২ হাজার ফুট)। এই অট্টালিকার উপরের তলাগুলো নিয়ে তৈরি হয়েছে জে হোটেল সাংহাই টাওয়ার। আমেরিকান স্থাপত্য জেন্সেলের কর্তৃক নকশাকৃত পুডং-এর তিনটি সন্নিহিত অসাধারণ ভবনের মধ্যে সবচেয়ে লম্বা ভবন; অন্য দুটি হচ্ছে জিন মাও টাওয়ার এবং সাংহাই ওয়ার্ল্ড ফাইনেন্সিয়াল সেন্টার। ভবনটি নির্মাণে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন চীনা স্থপতি জুন জিয়া। ১৩০ তলাবিশিষ্ট ভবনটির মাটির নিচে দুইতলা; বাকি ১২৮ তলা সমতলে। এর নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০০৮ সালে। ২০১৫ সালে খুলে দেওয়া হয়।

 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

অ্যাপল পার্ক

আসল নাম অ্যাপল পার্ক। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের কুপার্টিনোতে অবস্থিত অ্যাপলের সদর দফতর। এর ফ্লায়িং আকৃতির জন্য একে ‘স্পেসশিপ’ও বলা হয়। এর প্রধান নকশাবিদ জনি আইভ। গোলাকার ও চারতলা ভবনটির চারদিকে রয়েছে সবুজের ছোঁয়া। ১৭৫ একরের গোটা ক্যাম্পাসজুড়ে প্রায় ৭ হাজার ফল-ফুলের গাছ রয়েছে। এর অফিস ২৮ লাখ বর্গফুট বা ২ লাখ ষাট হাজার বর্গমিটার। ব্যাসার্ধ প্রায় এক মাইল। এর দেয়াল তৈরি করা হয়েছে শুধু কাচ দিয়ে। এর ভেতরের পার্টিশনেও ব্যবহার করা হয়েছে কাচ। কমপ্লেক্সটির ছাদ তৈরি করা হয়েছে সোলার প্যানেল দিয়ে। যা ‘অ্যাপল পার্ক’-এর ৭৫ শতাংশ প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম। এ ছাড়া এতে পার্ক করা যায় ১৪ হাজার ২০০ গাড়ি। বিশাল ক্যাম্পাসের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যেতে রয়েছে ১ হাজারেরও বেশি সাইকেল।

 

বেইজিং, চীন

বেইজিং ন্যাশনাল স্টেডিয়াম

২০০৮ সালে বেইজিং অলিম্পিকের জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল অদ্ভুত নকশার বেইজিং ন্যাশনাল স্টেডিয়াম। এটি বার্ডস নেস্ট হিসেবেও সর্বাধিক পরিচিত। বার্ড নেস্ট এখন চীনের বৃহত্তম স্টেডিয়াম। এটি দেশটির সর্বশ্রেষ্ঠ ক্রীড়া স্থাপনা। যা রিখটার স্কেলের আট মাত্রার ভূমিকম্প প্রতিরোধেও সক্ষম বলে দাবি করেছে কর্তৃপক্ষ। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত স্টেডিয়ামটি ব্যবহার করা যাবে। ৯০ হাজার বা তার বেশি দর্শক ধারণক্ষমতার বার্ড নেস্টে আকস্মিক দুর্ঘটনা মোকাবিলায় প্রস্তুতি রয়েছে। স্টিলের তৈরি আইকনিক স্টেডিয়ামটি তার নিখুঁত নকশার জন্য বিখ্যাত। প্রকৌশলীদের জন্য এর নকশা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য হলেও এর নির্মাণশৈলী প্রমাণ করে যে, স্টেডিয়ামটি স্থাপত্যের এক বিস্ময়। ২০২২ সালে এখানে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তা ছাড়া নান্দনিক স্টেডিয়ামটি দর্শকদের আকৃষ্ট করার জন্য এর চারপাশে কেনাকাটার জন্য অস্থায়ী শপিং মল এবং বিনোদনের জন্য স্থাপত্যও তৈরি করা হয়েছে। বেশ কয়েকটি খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছিল।

 

বিলবাও, স্পেন

গুগেনহাইম মিউজিয়াম

আধুনিক ও সমসাময়িক শিল্পের অন্যতম সংগ্রহশালা গুগেনহাইম মিউজিয়াম। স্পেনের বিলবাও নগরীর বিখ্যাত মিউজিয়ামটি তার অদ্ভুত নকশার জন্য বেশি জনপ্রিয়। কানাডিয়ান-আমেরিকান স্থপতি ফ্র্যাঙ্ক গহরি আধুনিক এই অদ্ভুত মিউজিয়াম ভবনটির নকশা করেছিলেন। ১৯৯৭ সালে আজব নকশার ভবনটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করেছিল স্পেন সরকার। ভবনটির আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পেছনে রয়েছে এর অদ্ভুত নকশা। তিনতলা বিশিষ্ট ভবনে ২০টি গ্যালারি রয়েছে। পুরো ভবনটি টাইটানিয়াম, চুনাপাথর এবং কাচে আবৃত। এই মিউজিয়ামটি নেভারিয়ন নদীর পাশে অবস্থিত, যা ভবনটিকে আরও বেশি দৃষ্টিনন্দন করে তুলেছে। এই মিউজিয়ামে সমসাময়িক শিল্পীদের অসংখ্য শিল্পকর্ম রয়েছে। গুগেনহেইম বিলবাওকে বিশেষজ্ঞরা ‘এ সময়ের সর্বশ্রেষ্ঠ ভবন’ বলে অভিহিত করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

১৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ