শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩

বেঁচে ফেরার অবিশ্বাস্য কাহিনি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে ফেরার অবিশ্বাস্য কাহিনি

দুর্ঘটনার পর প্রকৃতির অলৌকিক খেলার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘটনা একেবারে কম নয়। পৃথিবীতে যত দুর্ঘটনা হয়েছে তাতে যোগ হয়েছে এমন সৌভাগ্যবান মানুষের নাম যারা ভয়ংকর বিমান দুর্ঘটনার পরও প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে ফেরা মানুষকে নিয়ে আজকের রকমারি...

 

১৭ দিন পর সুড়ঙ্গ থেকে যেভাবে উদ্ধার হলেন ৪১ জন

একদিন নয়, দুই দিন নয়, দীর্ঘ ১৭ দিন আটকা পড়েছিলেন একটি ভাঙা সুড়ঙ্গে। নানা অনিশ্চয়তা, আতঙ্ক, আশঙ্কা ভর করেছিল উত্তরকাশীর আটকে পড়া ৪১ কর্মীর মনে। সম্প্রতি অবসান হলো সেই উৎকণ্ঠার। অলৌকিকতার সাক্ষী হলেন তারা...

ভারতের উত্তরাখন্ডের পাহাড়ে চলছিল বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। নাম সিলকিয়ারা বেন্ড-বারকোট টানেল। ২০১৮ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদনে হয়েছিল প্রকল্পের কাজ। ২০২২ সালে শেষ হওয়ার কথা। প্রকল্পটি শেষ হলেই স্থানীয়রা সারা বছরই যমুনোত্রী যাওয়া-আসা করতে পারবেন। বরফের জন্য রাস্তা বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি থাকবে না। সরকারি যুক্তি, সুড়ঙ্গ তৈরি হলে ২৫ কিলোমিটারজুড়ে পাহাড়ের গাছ বাঁচবে, রাস্তা করতে গেলে যা কাটতে হতো। সে লক্ষ্য অর্জনে উত্তরকাশী জেলার ব্রহ্মতাল-যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের ওপর সিলকিয়ারা এবং ডন্ডালহগাঁয়ের মধ্যে নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে কাজ করছিলেন শ্রমিকদের একটি দল। কিন্তু আকস্মিক এক দুর্ঘটনায় থমকে যায় কাজ। সাড়ে ৮ মিটার উঁচু এবং প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ সেই সুড়ঙ্গে কাজ করার সময় হঠাৎ হুড়মুড়িয়ে ধস নামার আওয়াজ পান কর্মীরা। ধসে পড়ে সুড়ঙ্গের একাংশ। টানেলের মুখ থেকে ২০০ মিটার অন্ধকার সুড়ঙ্গে আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় প্রশাসন। উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে রাজ্য এবং জাতীয় বিপর্যয় বাহিনী। শুরু হয় লড়াই; সুড়ঙ্গের দুই প্রান্তেই। এক প্রান্তে কর্মীদের উদ্ধার করার লড়াই। অন্য প্রান্তে সুড়ঙ্গে বেঁচে থাকার লড়াই। কিন্তু অনিশ্চয়তা, আতঙ্ক, আশঙ্কা তো আর পিছু ছাড়ে না। ক্ষণে ক্ষণে মৃত্যু আতঙ্ক চেপে বসছিল আটকেপড়া কর্মীদের মনে। তখনো তারা জানত না, অদৌ মুক্তি মিলবে কি না। এদিকে বাইরের কর্মকর্তা ও উদ্ধারকর্মীদের প্রচেষ্টারও কমতি ছিল না। বারবারই ব্যাহত হচ্ছিল উদ্ধার তৎপরতা। শেষমেশ গেল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় প্রথম শ্রমিককে বের করে নিয়ে আসা হয়, আর বাকি সবাইকে বের করতে ঘণ্টাখানেকেরও কম সময় লাগে। সুড়ঙ্গের ভিতরে ৯০০ মিলিমিটার লোহার পাইপ গুঁজে দিয়েই বের করে আনা হয় আটকে পড়া শ্রমিকদের। যারা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ফিরে যান পরিবারের কাছে। তবে সমাপ্তি ঘটা উদ্ধার অভিযান মোটেও সহজ ছিল না। উদ্ধারকাজের প্রাথমিক পর্যায়ে ধাক্কা খান উদ্ধারকর্মীরা। তিন দিনের সুড়ঙ্গে পাইপ ঢোকাতে গিয়ে বিপত্তি বাধে। নতুন করে নামে ধস। আহত হন উদ্ধারকারী সদস্য। আশঙ্কা ধীরে ধীরে আতঙ্কে রূপ নিতে থাকে। থমকে যায় উদ্ধারকাজ। দিল্লি থেকে নতুন যন্ত্র এনে আবার উদ্ধারকাজ শুরু হয়। তবে পাইপের মাধ্যমে আটকেপড়াদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হন উদ্ধারকারীরা। তাদের খাবারদাবার, ওষুধপত্রসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করার পাশাপাশি মনোবল অটুট রাখতে নিয়মিত তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন উদ্ধারকারীরা। অক্সিজেন পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। দিল্লি থেকে আনা যন্ত্র দিয়ে খননকাজ করার প্রচেষ্টা বিফলে যাওয়ার পর উদ্ধারকাজে গতি আনতে নিয়ে আসা হয় আমেরিকার খননযন্ত্র ‘অগার’। কিন্তু তাতেও লাভ হয়রি। সুড়ঙ্গে নতুন ধস নামায় যন্ত্রটি পরিকল্পনা মতো কাজ করছিল না। খননযন্ত্র দিয়ে সুড়ঙ্গের মুখে আটকে থাকা পাথর সরিয়ে পঞ্চম পাইপ ঢোকানোর সময় ফাটল ধরার শব্দ পান উদ্ধারকারীরা। আবারও ধস নামে। এই পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের কীভাবে উদ্ধার করা হবে তা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা হয়। প্রশাসন জানায়, আটকেপড়া কর্মীদের উদ্ধার করতে গর্ত তৈরি করে সেই গর্তে ৮০০ এবং ৯০০ মিলিমিটার ব্যাসের একটি পাইপ ঢুকিয়ে দেওয়া হবে। সেই গর্ত দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে বেরিয়ে আসবেন কর্মীরা। কিন্তু তেমন পরিকল্পনা সফল হয়নি। পাথরের স্তূপে গর্ত করার সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অত্যাধুনিক যন্ত্রটি। ৯ দিনের মাথায় বলা হয়, অপেক্ষা আরও দীর্ঘ হতে পারে। শুরু হয় ধৈর্যের পরীক্ষা। অন্যদিকে ভাঙা সুড়ঙ্গের কর্মীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয় খিচুড়ি, লুচি, পোলাও, পনির। শ্রমিকদের জন্য মনোবিদের ব্যবস্থাও করা হয়। উদ্ধারকাজে দায়িত্বে আসে আন্তর্জাতিক সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞদের একটি দলও। তার নেতৃত্বে ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা আর্নল্ড ডিক্স। তাঁর তত্ত্বাবধানেই উদ্ধারকাজ গতি পায়। সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি ডিক্সের। সাফল্য না মেলা পর্যন্ত হার মানেন না সহজে। তাঁরা অল্প জায়গা নিয়ে সরু গর্ত খুঁড়তে খুঁড়তে এগিয়ে চলেন। ১১ দিনের মাথায় খুশির খবর শোনা যায়। মাত্র ১০ মিটার খোঁড়া হয়ে গেলেই বেরিয়ে আসবে ৪১ জন। তবে সেই ১০ মিটার খুঁড়তেই উদ্ধারকারীদের বারবার হোঁচট খেতে হয়। শেষমেশ শাবল, গাঁইতি দিয়েও খোঁড়ার কাজ চালাতে থাকেন উদ্ধারকারীদের একাংশ। শুরু হয় ‘র‌্যাট-হোল মাইনিং’। সুড়ঙ্গের ভিতরে পৌঁছে একটি দল দেওয়াল খোঁড়ার কাজ শুরু করে, অন্য দল সেই ধ্বংসস্তূপ সংগ্রহ করে এবং তৃতীয় একটি দল চাকা লাগানো গাড়িতে ধ্বংসস্তূপ তুলে দেয়। সেই গাড়ি ধ্বংসস্তূপ বহন করে সুড়ঙ্গের বাইরে নিয়ে আসে। এই পদ্ধতিতে কাজে লাগিয়ে সোমবার থেকে টানা খননকাজ চালাতে থাকেন উদ্ধারকারীরা। সেই পদ্ধতিতেই সাফল্য এলো। সুড়ঙ্গ থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন ৪১ কর্মী। ১৭ দিনের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেলেন তারা।

 

গুহার ভিতরে ১৭ দিন আটকে থাকা ১৩ জন

১২ কিশোর ফুটবলার ও তাদের কোচ গুহার গভীরে আটকে ছিল ১৭ দিন। অভিযানের শেষ তিন দিন ছিল ভয়াবহ। শ্বাসরুদ্ধকর ৭২ ঘণ্টা অভিযানের পর উদ্ধার করা হয় আটকেপড়া ফুটবলার ও কোচকে। সব শেষে বেরিয়ে আসেন তিন নেভি সিল এবং এক চিকিৎসক। আর তাতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল সমগ্র বিশ্ব। শিহরিত এ ঘটনা আসলে কোনো অ্যাডভেঞ্চার মুভির নয়, সম্প্রতি থাইল্যান্ডে ঘটে যাওয়া ঘটনা। দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় থাইল্যান্ডের ‘থাম লুয়াং’ গুহার দিকে তাকিয়ে ছিল কোটি কোটি উদ্বিগ্ন ও কৌতূহলী চোখ। দেশ ও জাতি নির্বিশেষে সবাই প্রার্থনা করেছিল। সবার চাওয়া ছিল নিষ্পাপ শিশুগুলো যেন নিরাপদে মায়ের কোলে ফিরতে পারে। সৃষ্টিকর্তাও হয়তো এটাই চেয়েছেন। কোনো ক্ষতি ছাড়াই নিরাপদে ফিরে এসেছে আটকেপড়া কিশোর ফুটবলার ও তাদের কোচ। শেষ পর্যন্ত স্বস্তি পেল সবাই। এর আগে থাই আবহাওয়া ক্রুদ্ধ হতে শুরু করে। আশঙ্কা হচ্ছিল প্রবল বৃষ্টির। গুহার ভিতরে পানির উচ্চতা বাড়তে থাকলে উদ্ধার কাজ করা কঠিন হবে এ আশঙ্কায় রবিবারই উদ্ধার অভিযান শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেই কথা সেই কাজ, প্রথম দিনই চারজনকে উদ্ধার করা হয়। দ্বিতীয় দিন সোমবার আরও চারজন এবং তৃতীয় দিন উদ্ধার করা হয় বাকি চারজন খুদে ফুটবলার এবং তাদের কোচকে। এটি ছিল আন্তর্জাতিক মানের অভিযান। আর এখানে থাই নৌসেনা ছাড়াও ব্রিটেন এবং অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশের উদ্ধারকারী ও বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। প্রবল বৃষ্টি আর বন্যার কারণে উদ্ধারকাজ বারংবার ব্যর্থ হচ্ছিল। গুহায় ঠাসা পানিতে হামাগুড়ি দিয়ে সেই পথ পেরোতে বেগ পেতে হচ্ছিল ডুবুরিদের। অভিযান যখন শেষদিকে তখন আটকেপড়া খুদে কিশোরকে নিয়ে আশঙ্কা ঘনীভূত হয়। মাত্র ১১ বছরের সেই খুদে ফুটবলার ছিল অত্যন্ত দুর্বল। সে কি পারবে ডুবুরির সঙ্গে প্রতিকূলতাকে পেরিয়ে আলোর দেখা পেতে। অবশেষে উৎকণ্ঠা আশার বাণী নিয়ে আসে শেষ বেলায়। অন্ধকারের বুক চিরে এক উদ্ধারকারী বেরিয়ে এসে বলেন- ‘মিশন সাকসেস’। শ্বাসরুদ্ধকর সেই অভিযানে এক ডুবুরি তো অক্সিজেনের অভাবে প্রাণই হারান। এমতাবস্থায় সবাই শঙ্কায় ছিল যে, আদৌ কিশোর ফুটবলার এবং তাদের কোচকে উদ্ধার করা সম্ভব হবে কি না। চেষ্টার কমতি রাখেননি থাই উদ্ধারকারীরা। ২৩ জুন থেকে চলা অভিযান শেষ হয় ১০ জুলাই। পরিকল্পনামাফিক চলছিল উদ্ধারকাজ। অবশেষে রুদ্ধশ্বাস অভিযানে উদ্ধার করা হয় আটকে থাকা ১৩ জনকে।

 

অলৌকিক মেয়ে বাহিয়া বাকারির বিস্ময়কর ফেরা

মিরাকল গার্ল বা অলৌকিক মেয়ে বলে খ্যাতি তার বিশ্বজোড়া। নাম তার বাহিয়া। বিমানে করে ভারত মহাসমুদ্র পাড়ি দিচ্ছিল। ইয়েমেনীয় ফ্লাইট ৬২৬-এর রুট ছিল সানা, ইয়েমেন থেকে মরনি, কামরুস। এ রুটে অনেক যাত্রী পরিষেবা প্রদানকারী বিমানের চলাচল। অন্যদিনের মতোই আকাশে পাখা মেলেছিল ইয়েমেনীয় ফ্লাইট। ২০০৯ সালের ঘটনা। এয়ারবাস এ৩১০ উড়ে চলল ভারত মহাসাগরের ওপর দিয়ে। হঠাৎ বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দিকে নেমে আসতে শুরু করে। ঝাঁকুনি বেড়ে যাওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে বিপদের আতঙ্ক রূপ নেয় মৃত্যুর শঙ্কায়। বিমানটি ঠিকই সমুদ্রে আছড়ে পড়ে। বিস্ফোরণ ঘটায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে বিমানটি। যাত্রীদের প্রায় সবাই প্রাণ হারালেও বেঁচে যান অলৌকিকভাবে বাহিয়া বাকারি।

 

পরিবার নিয়ে ১৭ মাস সমুদ্রে বেঁচে ফেরা রবার্টসন

৩৮ দিনের জন্য গেলেও যাত্রাকাল দাঁড়ায় ১৭ মাসে। রবার্টসনের পরিবার এর মধ্যে সাগরে হারিয়ে ছিল অনেক দিন। রবার্ট ছিলেন একজন ব্রিটিশ ডেইরি চাষি। তিনি চেয়েছিলেন তার পরিবারকে একটি নৌভ্রমণে নিয়ে যেতে। ঘটনাটি ১৯৭১ সালের ২৭ জানুয়ারির। রবার্টসন তার স্ত্রী ও চার সন্তানকে নিয়ে যাত্রা শুরু করেন। ১৯৭২ সালের ১৫ জুন গালাপাগোজ দ্বীপে এসে তার পরিবার একদল ঘাতক তিমির হাতে পড়ে। তিমির দলের আক্রমণে রবার্টসনের নৌকা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রত্যেকে লাইফবোটে ভাসতে থাকে। এরপর সঙ্গী হয় ছোট ডিঙি নৌকা। এ সময় তাদের হাতে থাকে মাত্র ছয় দিনের খাবার। তারপর তারা বৃষ্টির পানি খেয়ে কোনোমতে বেঁচে থাকে। সমুদ্র থেকে কচ্ছপ শিকার করে খায়। সেই নৌকায় তাদের পুরো পরিবার ধারণ করা ছিল খুবই অসম্ভব একটি ব্যাপার। তবুও রবার্টসন পরিবার ভাসতে থাকে। এরপর ২৩ জুলাই ১৯৭২ সালে তারা আবিষ্কার করে একটি জাপানি জেলে নৌকা। তখন তাদের মুক্তি মেলে।

 

৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার করা হয় হ্যারিসন ওকানেকে

২০১৩ সালের মে মাসে ডুবে যায় জ্যাকসন-৪ নামে একটি জাহাজ। আটলান্টিক মহাসাগরে ১০০ ফুট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া সেই জাহাজ থেকে ঘটনার ৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার করা হয় হ্যারিসন ওকানে নামে এক নাইজেরিয়ানকে। তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাটি প্রকাশ পায়নি। কিন্তু পরবর্তীতে ওকানের অলৌকিকভাবে বেঁচে ফেরার ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। পরে মার্কিন গণমাধ্যম অ্যাসোসিয়েট প্রেসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অলৌকিক সেই মুহূর্তের বর্ণনা দেন ওকানে। ডুবে যাওয়ার সময়টির কথা স্মরণ করে ওকানে বলেন, ‘জাহাজে থাকা অন্যদের চিৎকার আমি শুনতে পাচ্ছিলাম। আমি বুঝতে পেরেছিলাম জাহাজটি ডুবে যাচ্ছে। আমি শুনেছিলাম একজন চিৎকার করে বলছেন, জাহাজটা ডুবে যাচ্ছে! অন্যরা মারা গেলেও আমি বেঁচে যাই অলৌকিকভাবে।

 

একাই বেঁচে ফেরে চার বছরের শিশু সিসিলিয়া সিসান

সিসিলিয়া সিসান। বয়স তখন মাত্র চার বছর। ১৯৮৭ সালের ঘটনা। নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ২৫৫ আকাশে উড়েছিল। বিমানের টেকঅফ থেকেই সমস্যার সূত্রপাত। ন্যাশনাল সেফটি রীতিগুলো না মেনেই আকাশে উঠতে শুরু করে বিমানটি। এর সঙ্গে যোগ হয় বিমানের ফ্ল্যাপ এবং সø্যাটস ঠিকমতো কাজ করছিল না। যান্ত্রিক ত্রুটির সঙ্গে যোগ হয় ভুল উড়ান। সব মিলিয়ে টালমাটাল হয়ে পড়ে বিমানটি। আকাশে কোনোভাবেই থিতু হতে পারছিল না। কিন্তু যখন সবাই টের পেল বিমানটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে তখন অবশ্যম্ভাবী মৃত্যু আতঙ্ক ছেয়ে যায় বিমানে। এ দৃশ্যগুলো নিজের চোখেই দেখছিল সিসিলিয়া। ১৫৪ জন যাত্রী নিয়ে উড়ে চলা বিমানটি মাটিতে পড়েই বিস্ফোরিত হয়। এতগুলো মৃত্যুর মধ্যে একাই বেঁচে ফেরে চার বছরের সিসিলিয়া।

 

১১ দিন বনের গহিনে ছিল জুলিয়ান ডিলার

জুলিয়ান ডিলারের বয়স তখন ১৭ বছর। ১৯৭১ সালের ঘটনা। তার বাবা-মা ছিলেন পরিবেশ বিজ্ঞানী। জুলিয়ান ডিলার যাচ্ছিল মায়ের সঙ্গে লেনসা ফ্লাইট ৫০৮ এ করে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিমানটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। দুর্ঘটনায় পড়ার পর বিমানটি যখন ভূপাতিত হয়, তখনই আগুন ধরে বিমানের সব যাত্রী মারা গিয়েছিল একজন ছাড়া। বেঁচে থাকা ব্যক্তি ছিল জুলিয়ান ডিলার। বিমানটি যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল তখন অবশ্যম্ভাবী মৃত্যু আতঙ্কের দৃশ্যগুলো নিজের চোখেই দেখছিল জুলিয়ান ডিলার। বিমানটি মাটিতে পড়েই বিস্ফোরিত হয়। বেঁচে গিয়ে ১১ দিন একা অ্যামাজন বনের গহিন অরণ্যে প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়েছিল তাকে। এ ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পরে অনেক জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিজ নির্মাণ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন