শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩

বেঁচে ফেরার অবিশ্বাস্য কাহিনি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে ফেরার অবিশ্বাস্য কাহিনি

দুর্ঘটনার পর প্রকৃতির অলৌকিক খেলার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘটনা একেবারে কম নয়। পৃথিবীতে যত দুর্ঘটনা হয়েছে তাতে যোগ হয়েছে এমন সৌভাগ্যবান মানুষের নাম যারা ভয়ংকর বিমান দুর্ঘটনার পরও প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে ফেরা মানুষকে নিয়ে আজকের রকমারি...

 

১৭ দিন পর সুড়ঙ্গ থেকে যেভাবে উদ্ধার হলেন ৪১ জন

একদিন নয়, দুই দিন নয়, দীর্ঘ ১৭ দিন আটকা পড়েছিলেন একটি ভাঙা সুড়ঙ্গে। নানা অনিশ্চয়তা, আতঙ্ক, আশঙ্কা ভর করেছিল উত্তরকাশীর আটকে পড়া ৪১ কর্মীর মনে। সম্প্রতি অবসান হলো সেই উৎকণ্ঠার। অলৌকিকতার সাক্ষী হলেন তারা...

ভারতের উত্তরাখন্ডের পাহাড়ে চলছিল বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। নাম সিলকিয়ারা বেন্ড-বারকোট টানেল। ২০১৮ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদনে হয়েছিল প্রকল্পের কাজ। ২০২২ সালে শেষ হওয়ার কথা। প্রকল্পটি শেষ হলেই স্থানীয়রা সারা বছরই যমুনোত্রী যাওয়া-আসা করতে পারবেন। বরফের জন্য রাস্তা বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি থাকবে না। সরকারি যুক্তি, সুড়ঙ্গ তৈরি হলে ২৫ কিলোমিটারজুড়ে পাহাড়ের গাছ বাঁচবে, রাস্তা করতে গেলে যা কাটতে হতো। সে লক্ষ্য অর্জনে উত্তরকাশী জেলার ব্রহ্মতাল-যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের ওপর সিলকিয়ারা এবং ডন্ডালহগাঁয়ের মধ্যে নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে কাজ করছিলেন শ্রমিকদের একটি দল। কিন্তু আকস্মিক এক দুর্ঘটনায় থমকে যায় কাজ। সাড়ে ৮ মিটার উঁচু এবং প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ সেই সুড়ঙ্গে কাজ করার সময় হঠাৎ হুড়মুড়িয়ে ধস নামার আওয়াজ পান কর্মীরা। ধসে পড়ে সুড়ঙ্গের একাংশ। টানেলের মুখ থেকে ২০০ মিটার অন্ধকার সুড়ঙ্গে আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় প্রশাসন। উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে রাজ্য এবং জাতীয় বিপর্যয় বাহিনী। শুরু হয় লড়াই; সুড়ঙ্গের দুই প্রান্তেই। এক প্রান্তে কর্মীদের উদ্ধার করার লড়াই। অন্য প্রান্তে সুড়ঙ্গে বেঁচে থাকার লড়াই। কিন্তু অনিশ্চয়তা, আতঙ্ক, আশঙ্কা তো আর পিছু ছাড়ে না। ক্ষণে ক্ষণে মৃত্যু আতঙ্ক চেপে বসছিল আটকেপড়া কর্মীদের মনে। তখনো তারা জানত না, অদৌ মুক্তি মিলবে কি না। এদিকে বাইরের কর্মকর্তা ও উদ্ধারকর্মীদের প্রচেষ্টারও কমতি ছিল না। বারবারই ব্যাহত হচ্ছিল উদ্ধার তৎপরতা। শেষমেশ গেল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় প্রথম শ্রমিককে বের করে নিয়ে আসা হয়, আর বাকি সবাইকে বের করতে ঘণ্টাখানেকেরও কম সময় লাগে। সুড়ঙ্গের ভিতরে ৯০০ মিলিমিটার লোহার পাইপ গুঁজে দিয়েই বের করে আনা হয় আটকে পড়া শ্রমিকদের। যারা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ফিরে যান পরিবারের কাছে। তবে সমাপ্তি ঘটা উদ্ধার অভিযান মোটেও সহজ ছিল না। উদ্ধারকাজের প্রাথমিক পর্যায়ে ধাক্কা খান উদ্ধারকর্মীরা। তিন দিনের সুড়ঙ্গে পাইপ ঢোকাতে গিয়ে বিপত্তি বাধে। নতুন করে নামে ধস। আহত হন উদ্ধারকারী সদস্য। আশঙ্কা ধীরে ধীরে আতঙ্কে রূপ নিতে থাকে। থমকে যায় উদ্ধারকাজ। দিল্লি থেকে নতুন যন্ত্র এনে আবার উদ্ধারকাজ শুরু হয়। তবে পাইপের মাধ্যমে আটকেপড়াদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হন উদ্ধারকারীরা। তাদের খাবারদাবার, ওষুধপত্রসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করার পাশাপাশি মনোবল অটুট রাখতে নিয়মিত তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন উদ্ধারকারীরা। অক্সিজেন পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। দিল্লি থেকে আনা যন্ত্র দিয়ে খননকাজ করার প্রচেষ্টা বিফলে যাওয়ার পর উদ্ধারকাজে গতি আনতে নিয়ে আসা হয় আমেরিকার খননযন্ত্র ‘অগার’। কিন্তু তাতেও লাভ হয়রি। সুড়ঙ্গে নতুন ধস নামায় যন্ত্রটি পরিকল্পনা মতো কাজ করছিল না। খননযন্ত্র দিয়ে সুড়ঙ্গের মুখে আটকে থাকা পাথর সরিয়ে পঞ্চম পাইপ ঢোকানোর সময় ফাটল ধরার শব্দ পান উদ্ধারকারীরা। আবারও ধস নামে। এই পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের কীভাবে উদ্ধার করা হবে তা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা হয়। প্রশাসন জানায়, আটকেপড়া কর্মীদের উদ্ধার করতে গর্ত তৈরি করে সেই গর্তে ৮০০ এবং ৯০০ মিলিমিটার ব্যাসের একটি পাইপ ঢুকিয়ে দেওয়া হবে। সেই গর্ত দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে বেরিয়ে আসবেন কর্মীরা। কিন্তু তেমন পরিকল্পনা সফল হয়নি। পাথরের স্তূপে গর্ত করার সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অত্যাধুনিক যন্ত্রটি। ৯ দিনের মাথায় বলা হয়, অপেক্ষা আরও দীর্ঘ হতে পারে। শুরু হয় ধৈর্যের পরীক্ষা। অন্যদিকে ভাঙা সুড়ঙ্গের কর্মীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয় খিচুড়ি, লুচি, পোলাও, পনির। শ্রমিকদের জন্য মনোবিদের ব্যবস্থাও করা হয়। উদ্ধারকাজে দায়িত্বে আসে আন্তর্জাতিক সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞদের একটি দলও। তার নেতৃত্বে ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা আর্নল্ড ডিক্স। তাঁর তত্ত্বাবধানেই উদ্ধারকাজ গতি পায়। সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি ডিক্সের। সাফল্য না মেলা পর্যন্ত হার মানেন না সহজে। তাঁরা অল্প জায়গা নিয়ে সরু গর্ত খুঁড়তে খুঁড়তে এগিয়ে চলেন। ১১ দিনের মাথায় খুশির খবর শোনা যায়। মাত্র ১০ মিটার খোঁড়া হয়ে গেলেই বেরিয়ে আসবে ৪১ জন। তবে সেই ১০ মিটার খুঁড়তেই উদ্ধারকারীদের বারবার হোঁচট খেতে হয়। শেষমেশ শাবল, গাঁইতি দিয়েও খোঁড়ার কাজ চালাতে থাকেন উদ্ধারকারীদের একাংশ। শুরু হয় ‘র‌্যাট-হোল মাইনিং’। সুড়ঙ্গের ভিতরে পৌঁছে একটি দল দেওয়াল খোঁড়ার কাজ শুরু করে, অন্য দল সেই ধ্বংসস্তূপ সংগ্রহ করে এবং তৃতীয় একটি দল চাকা লাগানো গাড়িতে ধ্বংসস্তূপ তুলে দেয়। সেই গাড়ি ধ্বংসস্তূপ বহন করে সুড়ঙ্গের বাইরে নিয়ে আসে। এই পদ্ধতিতে কাজে লাগিয়ে সোমবার থেকে টানা খননকাজ চালাতে থাকেন উদ্ধারকারীরা। সেই পদ্ধতিতেই সাফল্য এলো। সুড়ঙ্গ থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন ৪১ কর্মী। ১৭ দিনের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেলেন তারা।

 

গুহার ভিতরে ১৭ দিন আটকে থাকা ১৩ জন

১২ কিশোর ফুটবলার ও তাদের কোচ গুহার গভীরে আটকে ছিল ১৭ দিন। অভিযানের শেষ তিন দিন ছিল ভয়াবহ। শ্বাসরুদ্ধকর ৭২ ঘণ্টা অভিযানের পর উদ্ধার করা হয় আটকেপড়া ফুটবলার ও কোচকে। সব শেষে বেরিয়ে আসেন তিন নেভি সিল এবং এক চিকিৎসক। আর তাতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল সমগ্র বিশ্ব। শিহরিত এ ঘটনা আসলে কোনো অ্যাডভেঞ্চার মুভির নয়, সম্প্রতি থাইল্যান্ডে ঘটে যাওয়া ঘটনা। দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় থাইল্যান্ডের ‘থাম লুয়াং’ গুহার দিকে তাকিয়ে ছিল কোটি কোটি উদ্বিগ্ন ও কৌতূহলী চোখ। দেশ ও জাতি নির্বিশেষে সবাই প্রার্থনা করেছিল। সবার চাওয়া ছিল নিষ্পাপ শিশুগুলো যেন নিরাপদে মায়ের কোলে ফিরতে পারে। সৃষ্টিকর্তাও হয়তো এটাই চেয়েছেন। কোনো ক্ষতি ছাড়াই নিরাপদে ফিরে এসেছে আটকেপড়া কিশোর ফুটবলার ও তাদের কোচ। শেষ পর্যন্ত স্বস্তি পেল সবাই। এর আগে থাই আবহাওয়া ক্রুদ্ধ হতে শুরু করে। আশঙ্কা হচ্ছিল প্রবল বৃষ্টির। গুহার ভিতরে পানির উচ্চতা বাড়তে থাকলে উদ্ধার কাজ করা কঠিন হবে এ আশঙ্কায় রবিবারই উদ্ধার অভিযান শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেই কথা সেই কাজ, প্রথম দিনই চারজনকে উদ্ধার করা হয়। দ্বিতীয় দিন সোমবার আরও চারজন এবং তৃতীয় দিন উদ্ধার করা হয় বাকি চারজন খুদে ফুটবলার এবং তাদের কোচকে। এটি ছিল আন্তর্জাতিক মানের অভিযান। আর এখানে থাই নৌসেনা ছাড়াও ব্রিটেন এবং অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশের উদ্ধারকারী ও বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। প্রবল বৃষ্টি আর বন্যার কারণে উদ্ধারকাজ বারংবার ব্যর্থ হচ্ছিল। গুহায় ঠাসা পানিতে হামাগুড়ি দিয়ে সেই পথ পেরোতে বেগ পেতে হচ্ছিল ডুবুরিদের। অভিযান যখন শেষদিকে তখন আটকেপড়া খুদে কিশোরকে নিয়ে আশঙ্কা ঘনীভূত হয়। মাত্র ১১ বছরের সেই খুদে ফুটবলার ছিল অত্যন্ত দুর্বল। সে কি পারবে ডুবুরির সঙ্গে প্রতিকূলতাকে পেরিয়ে আলোর দেখা পেতে। অবশেষে উৎকণ্ঠা আশার বাণী নিয়ে আসে শেষ বেলায়। অন্ধকারের বুক চিরে এক উদ্ধারকারী বেরিয়ে এসে বলেন- ‘মিশন সাকসেস’। শ্বাসরুদ্ধকর সেই অভিযানে এক ডুবুরি তো অক্সিজেনের অভাবে প্রাণই হারান। এমতাবস্থায় সবাই শঙ্কায় ছিল যে, আদৌ কিশোর ফুটবলার এবং তাদের কোচকে উদ্ধার করা সম্ভব হবে কি না। চেষ্টার কমতি রাখেননি থাই উদ্ধারকারীরা। ২৩ জুন থেকে চলা অভিযান শেষ হয় ১০ জুলাই। পরিকল্পনামাফিক চলছিল উদ্ধারকাজ। অবশেষে রুদ্ধশ্বাস অভিযানে উদ্ধার করা হয় আটকে থাকা ১৩ জনকে।

 

অলৌকিক মেয়ে বাহিয়া বাকারির বিস্ময়কর ফেরা

মিরাকল গার্ল বা অলৌকিক মেয়ে বলে খ্যাতি তার বিশ্বজোড়া। নাম তার বাহিয়া। বিমানে করে ভারত মহাসমুদ্র পাড়ি দিচ্ছিল। ইয়েমেনীয় ফ্লাইট ৬২৬-এর রুট ছিল সানা, ইয়েমেন থেকে মরনি, কামরুস। এ রুটে অনেক যাত্রী পরিষেবা প্রদানকারী বিমানের চলাচল। অন্যদিনের মতোই আকাশে পাখা মেলেছিল ইয়েমেনীয় ফ্লাইট। ২০০৯ সালের ঘটনা। এয়ারবাস এ৩১০ উড়ে চলল ভারত মহাসাগরের ওপর দিয়ে। হঠাৎ বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দিকে নেমে আসতে শুরু করে। ঝাঁকুনি বেড়ে যাওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে বিপদের আতঙ্ক রূপ নেয় মৃত্যুর শঙ্কায়। বিমানটি ঠিকই সমুদ্রে আছড়ে পড়ে। বিস্ফোরণ ঘটায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে বিমানটি। যাত্রীদের প্রায় সবাই প্রাণ হারালেও বেঁচে যান অলৌকিকভাবে বাহিয়া বাকারি।

 

পরিবার নিয়ে ১৭ মাস সমুদ্রে বেঁচে ফেরা রবার্টসন

৩৮ দিনের জন্য গেলেও যাত্রাকাল দাঁড়ায় ১৭ মাসে। রবার্টসনের পরিবার এর মধ্যে সাগরে হারিয়ে ছিল অনেক দিন। রবার্ট ছিলেন একজন ব্রিটিশ ডেইরি চাষি। তিনি চেয়েছিলেন তার পরিবারকে একটি নৌভ্রমণে নিয়ে যেতে। ঘটনাটি ১৯৭১ সালের ২৭ জানুয়ারির। রবার্টসন তার স্ত্রী ও চার সন্তানকে নিয়ে যাত্রা শুরু করেন। ১৯৭২ সালের ১৫ জুন গালাপাগোজ দ্বীপে এসে তার পরিবার একদল ঘাতক তিমির হাতে পড়ে। তিমির দলের আক্রমণে রবার্টসনের নৌকা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রত্যেকে লাইফবোটে ভাসতে থাকে। এরপর সঙ্গী হয় ছোট ডিঙি নৌকা। এ সময় তাদের হাতে থাকে মাত্র ছয় দিনের খাবার। তারপর তারা বৃষ্টির পানি খেয়ে কোনোমতে বেঁচে থাকে। সমুদ্র থেকে কচ্ছপ শিকার করে খায়। সেই নৌকায় তাদের পুরো পরিবার ধারণ করা ছিল খুবই অসম্ভব একটি ব্যাপার। তবুও রবার্টসন পরিবার ভাসতে থাকে। এরপর ২৩ জুলাই ১৯৭২ সালে তারা আবিষ্কার করে একটি জাপানি জেলে নৌকা। তখন তাদের মুক্তি মেলে।

 

৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার করা হয় হ্যারিসন ওকানেকে

২০১৩ সালের মে মাসে ডুবে যায় জ্যাকসন-৪ নামে একটি জাহাজ। আটলান্টিক মহাসাগরে ১০০ ফুট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া সেই জাহাজ থেকে ঘটনার ৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার করা হয় হ্যারিসন ওকানে নামে এক নাইজেরিয়ানকে। তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাটি প্রকাশ পায়নি। কিন্তু পরবর্তীতে ওকানের অলৌকিকভাবে বেঁচে ফেরার ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। পরে মার্কিন গণমাধ্যম অ্যাসোসিয়েট প্রেসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অলৌকিক সেই মুহূর্তের বর্ণনা দেন ওকানে। ডুবে যাওয়ার সময়টির কথা স্মরণ করে ওকানে বলেন, ‘জাহাজে থাকা অন্যদের চিৎকার আমি শুনতে পাচ্ছিলাম। আমি বুঝতে পেরেছিলাম জাহাজটি ডুবে যাচ্ছে। আমি শুনেছিলাম একজন চিৎকার করে বলছেন, জাহাজটা ডুবে যাচ্ছে! অন্যরা মারা গেলেও আমি বেঁচে যাই অলৌকিকভাবে।

 

একাই বেঁচে ফেরে চার বছরের শিশু সিসিলিয়া সিসান

সিসিলিয়া সিসান। বয়স তখন মাত্র চার বছর। ১৯৮৭ সালের ঘটনা। নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ২৫৫ আকাশে উড়েছিল। বিমানের টেকঅফ থেকেই সমস্যার সূত্রপাত। ন্যাশনাল সেফটি রীতিগুলো না মেনেই আকাশে উঠতে শুরু করে বিমানটি। এর সঙ্গে যোগ হয় বিমানের ফ্ল্যাপ এবং সø্যাটস ঠিকমতো কাজ করছিল না। যান্ত্রিক ত্রুটির সঙ্গে যোগ হয় ভুল উড়ান। সব মিলিয়ে টালমাটাল হয়ে পড়ে বিমানটি। আকাশে কোনোভাবেই থিতু হতে পারছিল না। কিন্তু যখন সবাই টের পেল বিমানটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে তখন অবশ্যম্ভাবী মৃত্যু আতঙ্ক ছেয়ে যায় বিমানে। এ দৃশ্যগুলো নিজের চোখেই দেখছিল সিসিলিয়া। ১৫৪ জন যাত্রী নিয়ে উড়ে চলা বিমানটি মাটিতে পড়েই বিস্ফোরিত হয়। এতগুলো মৃত্যুর মধ্যে একাই বেঁচে ফেরে চার বছরের সিসিলিয়া।

 

১১ দিন বনের গহিনে ছিল জুলিয়ান ডিলার

জুলিয়ান ডিলারের বয়স তখন ১৭ বছর। ১৯৭১ সালের ঘটনা। তার বাবা-মা ছিলেন পরিবেশ বিজ্ঞানী। জুলিয়ান ডিলার যাচ্ছিল মায়ের সঙ্গে লেনসা ফ্লাইট ৫০৮ এ করে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিমানটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। দুর্ঘটনায় পড়ার পর বিমানটি যখন ভূপাতিত হয়, তখনই আগুন ধরে বিমানের সব যাত্রী মারা গিয়েছিল একজন ছাড়া। বেঁচে থাকা ব্যক্তি ছিল জুলিয়ান ডিলার। বিমানটি যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল তখন অবশ্যম্ভাবী মৃত্যু আতঙ্কের দৃশ্যগুলো নিজের চোখেই দেখছিল জুলিয়ান ডিলার। বিমানটি মাটিতে পড়েই বিস্ফোরিত হয়। বেঁচে গিয়ে ১১ দিন একা অ্যামাজন বনের গহিন অরণ্যে প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়েছিল তাকে। এ ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পরে অনেক জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিজ নির্মাণ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা

১ মিনিট আগে | পরবাস

দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল
দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?
ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি
রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা
আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে
আর্সেনাল ম্যাচের আগে পিএসজিকে স্বস্তি দিলেন দেম্বেলে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫
দিনাজপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে
৬ মে, মঙ্গলবার বৈশাখীতে যা যা থাকছে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না
মিডনাইট সান: ফিনল্যান্ডের সেই স্থান যেখানে সূর্য অস্ত যায় না

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু
তারকাদের নিয়ে সেলিব্রিটি ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার
খাদ্য নিরাপত্তায় বিনিয়োগে জোর বাণিজ্য উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল হামলা করলে পাল্টা জবাব দেবে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে