শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩

বেঁচে ফেরার অবিশ্বাস্য কাহিনি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে ফেরার অবিশ্বাস্য কাহিনি

দুর্ঘটনার পর প্রকৃতির অলৌকিক খেলার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘটনা একেবারে কম নয়। পৃথিবীতে যত দুর্ঘটনা হয়েছে তাতে যোগ হয়েছে এমন সৌভাগ্যবান মানুষের নাম যারা ভয়ংকর বিমান দুর্ঘটনার পরও প্রাণে বেঁচে ফিরেছেন। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে ফেরা মানুষকে নিয়ে আজকের রকমারি...

 

১৭ দিন পর সুড়ঙ্গ থেকে যেভাবে উদ্ধার হলেন ৪১ জন

একদিন নয়, দুই দিন নয়, দীর্ঘ ১৭ দিন আটকা পড়েছিলেন একটি ভাঙা সুড়ঙ্গে। নানা অনিশ্চয়তা, আতঙ্ক, আশঙ্কা ভর করেছিল উত্তরকাশীর আটকে পড়া ৪১ কর্মীর মনে। সম্প্রতি অবসান হলো সেই উৎকণ্ঠার। অলৌকিকতার সাক্ষী হলেন তারা...

ভারতের উত্তরাখন্ডের পাহাড়ে চলছিল বিশাল এক কর্মযজ্ঞ। নাম সিলকিয়ারা বেন্ড-বারকোট টানেল। ২০১৮ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদনে হয়েছিল প্রকল্পের কাজ। ২০২২ সালে শেষ হওয়ার কথা। প্রকল্পটি শেষ হলেই স্থানীয়রা সারা বছরই যমুনোত্রী যাওয়া-আসা করতে পারবেন। বরফের জন্য রাস্তা বন্ধ হওয়ার ঝুঁকি থাকবে না। সরকারি যুক্তি, সুড়ঙ্গ তৈরি হলে ২৫ কিলোমিটারজুড়ে পাহাড়ের গাছ বাঁচবে, রাস্তা করতে গেলে যা কাটতে হতো। সে লক্ষ্য অর্জনে উত্তরকাশী জেলার ব্রহ্মতাল-যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের ওপর সিলকিয়ারা এবং ডন্ডালহগাঁয়ের মধ্যে নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে কাজ করছিলেন শ্রমিকদের একটি দল। কিন্তু আকস্মিক এক দুর্ঘটনায় থমকে যায় কাজ। সাড়ে ৮ মিটার উঁচু এবং প্রায় সাড়ে ৪ কিলোমিটার দীর্ঘ সেই সুড়ঙ্গে কাজ করার সময় হঠাৎ হুড়মুড়িয়ে ধস নামার আওয়াজ পান কর্মীরা। ধসে পড়ে সুড়ঙ্গের একাংশ। টানেলের মুখ থেকে ২০০ মিটার অন্ধকার সুড়ঙ্গে আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় প্রশাসন। উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে রাজ্য এবং জাতীয় বিপর্যয় বাহিনী। শুরু হয় লড়াই; সুড়ঙ্গের দুই প্রান্তেই। এক প্রান্তে কর্মীদের উদ্ধার করার লড়াই। অন্য প্রান্তে সুড়ঙ্গে বেঁচে থাকার লড়াই। কিন্তু অনিশ্চয়তা, আতঙ্ক, আশঙ্কা তো আর পিছু ছাড়ে না। ক্ষণে ক্ষণে মৃত্যু আতঙ্ক চেপে বসছিল আটকেপড়া কর্মীদের মনে। তখনো তারা জানত না, অদৌ মুক্তি মিলবে কি না। এদিকে বাইরের কর্মকর্তা ও উদ্ধারকর্মীদের প্রচেষ্টারও কমতি ছিল না। বারবারই ব্যাহত হচ্ছিল উদ্ধার তৎপরতা। শেষমেশ গেল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় প্রথম শ্রমিককে বের করে নিয়ে আসা হয়, আর বাকি সবাইকে বের করতে ঘণ্টাখানেকেরও কম সময় লাগে। সুড়ঙ্গের ভিতরে ৯০০ মিলিমিটার লোহার পাইপ গুঁজে দিয়েই বের করে আনা হয় আটকে পড়া শ্রমিকদের। যারা প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ফিরে যান পরিবারের কাছে। তবে সমাপ্তি ঘটা উদ্ধার অভিযান মোটেও সহজ ছিল না। উদ্ধারকাজের প্রাথমিক পর্যায়ে ধাক্কা খান উদ্ধারকর্মীরা। তিন দিনের সুড়ঙ্গে পাইপ ঢোকাতে গিয়ে বিপত্তি বাধে। নতুন করে নামে ধস। আহত হন উদ্ধারকারী সদস্য। আশঙ্কা ধীরে ধীরে আতঙ্কে রূপ নিতে থাকে। থমকে যায় উদ্ধারকাজ। দিল্লি থেকে নতুন যন্ত্র এনে আবার উদ্ধারকাজ শুরু হয়। তবে পাইপের মাধ্যমে আটকেপড়াদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হন উদ্ধারকারীরা। তাদের খাবারদাবার, ওষুধপত্রসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করার পাশাপাশি মনোবল অটুট রাখতে নিয়মিত তাদের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেন উদ্ধারকারীরা। অক্সিজেন পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। দিল্লি থেকে আনা যন্ত্র দিয়ে খননকাজ করার প্রচেষ্টা বিফলে যাওয়ার পর উদ্ধারকাজে গতি আনতে নিয়ে আসা হয় আমেরিকার খননযন্ত্র ‘অগার’। কিন্তু তাতেও লাভ হয়রি। সুড়ঙ্গে নতুন ধস নামায় যন্ত্রটি পরিকল্পনা মতো কাজ করছিল না। খননযন্ত্র দিয়ে সুড়ঙ্গের মুখে আটকে থাকা পাথর সরিয়ে পঞ্চম পাইপ ঢোকানোর সময় ফাটল ধরার শব্দ পান উদ্ধারকারীরা। আবারও ধস নামে। এই পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের কীভাবে উদ্ধার করা হবে তা নিয়ে আলাপ-আলোচনা করা হয়। প্রশাসন জানায়, আটকেপড়া কর্মীদের উদ্ধার করতে গর্ত তৈরি করে সেই গর্তে ৮০০ এবং ৯০০ মিলিমিটার ব্যাসের একটি পাইপ ঢুকিয়ে দেওয়া হবে। সেই গর্ত দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে বেরিয়ে আসবেন কর্মীরা। কিন্তু তেমন পরিকল্পনা সফল হয়নি। পাথরের স্তূপে গর্ত করার সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয় অত্যাধুনিক যন্ত্রটি। ৯ দিনের মাথায় বলা হয়, অপেক্ষা আরও দীর্ঘ হতে পারে। শুরু হয় ধৈর্যের পরীক্ষা। অন্যদিকে ভাঙা সুড়ঙ্গের কর্মীদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয় খিচুড়ি, লুচি, পোলাও, পনির। শ্রমিকদের জন্য মনোবিদের ব্যবস্থাও করা হয়। উদ্ধারকাজে দায়িত্বে আসে আন্তর্জাতিক সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞদের একটি দলও। তার নেতৃত্বে ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বাসিন্দা আর্নল্ড ডিক্স। তাঁর তত্ত্বাবধানেই উদ্ধারকাজ গতি পায়। সুড়ঙ্গ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি ডিক্সের। সাফল্য না মেলা পর্যন্ত হার মানেন না সহজে। তাঁরা অল্প জায়গা নিয়ে সরু গর্ত খুঁড়তে খুঁড়তে এগিয়ে চলেন। ১১ দিনের মাথায় খুশির খবর শোনা যায়। মাত্র ১০ মিটার খোঁড়া হয়ে গেলেই বেরিয়ে আসবে ৪১ জন। তবে সেই ১০ মিটার খুঁড়তেই উদ্ধারকারীদের বারবার হোঁচট খেতে হয়। শেষমেশ শাবল, গাঁইতি দিয়েও খোঁড়ার কাজ চালাতে থাকেন উদ্ধারকারীদের একাংশ। শুরু হয় ‘র‌্যাট-হোল মাইনিং’। সুড়ঙ্গের ভিতরে পৌঁছে একটি দল দেওয়াল খোঁড়ার কাজ শুরু করে, অন্য দল সেই ধ্বংসস্তূপ সংগ্রহ করে এবং তৃতীয় একটি দল চাকা লাগানো গাড়িতে ধ্বংসস্তূপ তুলে দেয়। সেই গাড়ি ধ্বংসস্তূপ বহন করে সুড়ঙ্গের বাইরে নিয়ে আসে। এই পদ্ধতিতে কাজে লাগিয়ে সোমবার থেকে টানা খননকাজ চালাতে থাকেন উদ্ধারকারীরা। সেই পদ্ধতিতেই সাফল্য এলো। সুড়ঙ্গ থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন ৪১ কর্মী। ১৭ দিনের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেলেন তারা।

 

গুহার ভিতরে ১৭ দিন আটকে থাকা ১৩ জন

১২ কিশোর ফুটবলার ও তাদের কোচ গুহার গভীরে আটকে ছিল ১৭ দিন। অভিযানের শেষ তিন দিন ছিল ভয়াবহ। শ্বাসরুদ্ধকর ৭২ ঘণ্টা অভিযানের পর উদ্ধার করা হয় আটকেপড়া ফুটবলার ও কোচকে। সব শেষে বেরিয়ে আসেন তিন নেভি সিল এবং এক চিকিৎসক। আর তাতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল সমগ্র বিশ্ব। শিহরিত এ ঘটনা আসলে কোনো অ্যাডভেঞ্চার মুভির নয়, সম্প্রতি থাইল্যান্ডে ঘটে যাওয়া ঘটনা। দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় থাইল্যান্ডের ‘থাম লুয়াং’ গুহার দিকে তাকিয়ে ছিল কোটি কোটি উদ্বিগ্ন ও কৌতূহলী চোখ। দেশ ও জাতি নির্বিশেষে সবাই প্রার্থনা করেছিল। সবার চাওয়া ছিল নিষ্পাপ শিশুগুলো যেন নিরাপদে মায়ের কোলে ফিরতে পারে। সৃষ্টিকর্তাও হয়তো এটাই চেয়েছেন। কোনো ক্ষতি ছাড়াই নিরাপদে ফিরে এসেছে আটকেপড়া কিশোর ফুটবলার ও তাদের কোচ। শেষ পর্যন্ত স্বস্তি পেল সবাই। এর আগে থাই আবহাওয়া ক্রুদ্ধ হতে শুরু করে। আশঙ্কা হচ্ছিল প্রবল বৃষ্টির। গুহার ভিতরে পানির উচ্চতা বাড়তে থাকলে উদ্ধার কাজ করা কঠিন হবে এ আশঙ্কায় রবিবারই উদ্ধার অভিযান শুরুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যেই কথা সেই কাজ, প্রথম দিনই চারজনকে উদ্ধার করা হয়। দ্বিতীয় দিন সোমবার আরও চারজন এবং তৃতীয় দিন উদ্ধার করা হয় বাকি চারজন খুদে ফুটবলার এবং তাদের কোচকে। এটি ছিল আন্তর্জাতিক মানের অভিযান। আর এখানে থাই নৌসেনা ছাড়াও ব্রিটেন এবং অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশের উদ্ধারকারী ও বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন। প্রবল বৃষ্টি আর বন্যার কারণে উদ্ধারকাজ বারংবার ব্যর্থ হচ্ছিল। গুহায় ঠাসা পানিতে হামাগুড়ি দিয়ে সেই পথ পেরোতে বেগ পেতে হচ্ছিল ডুবুরিদের। অভিযান যখন শেষদিকে তখন আটকেপড়া খুদে কিশোরকে নিয়ে আশঙ্কা ঘনীভূত হয়। মাত্র ১১ বছরের সেই খুদে ফুটবলার ছিল অত্যন্ত দুর্বল। সে কি পারবে ডুবুরির সঙ্গে প্রতিকূলতাকে পেরিয়ে আলোর দেখা পেতে। অবশেষে উৎকণ্ঠা আশার বাণী নিয়ে আসে শেষ বেলায়। অন্ধকারের বুক চিরে এক উদ্ধারকারী বেরিয়ে এসে বলেন- ‘মিশন সাকসেস’। শ্বাসরুদ্ধকর সেই অভিযানে এক ডুবুরি তো অক্সিজেনের অভাবে প্রাণই হারান। এমতাবস্থায় সবাই শঙ্কায় ছিল যে, আদৌ কিশোর ফুটবলার এবং তাদের কোচকে উদ্ধার করা সম্ভব হবে কি না। চেষ্টার কমতি রাখেননি থাই উদ্ধারকারীরা। ২৩ জুন থেকে চলা অভিযান শেষ হয় ১০ জুলাই। পরিকল্পনামাফিক চলছিল উদ্ধারকাজ। অবশেষে রুদ্ধশ্বাস অভিযানে উদ্ধার করা হয় আটকে থাকা ১৩ জনকে।

 

অলৌকিক মেয়ে বাহিয়া বাকারির বিস্ময়কর ফেরা

মিরাকল গার্ল বা অলৌকিক মেয়ে বলে খ্যাতি তার বিশ্বজোড়া। নাম তার বাহিয়া। বিমানে করে ভারত মহাসমুদ্র পাড়ি দিচ্ছিল। ইয়েমেনীয় ফ্লাইট ৬২৬-এর রুট ছিল সানা, ইয়েমেন থেকে মরনি, কামরুস। এ রুটে অনেক যাত্রী পরিষেবা প্রদানকারী বিমানের চলাচল। অন্যদিনের মতোই আকাশে পাখা মেলেছিল ইয়েমেনীয় ফ্লাইট। ২০০৯ সালের ঘটনা। এয়ারবাস এ৩১০ উড়ে চলল ভারত মহাসাগরের ওপর দিয়ে। হঠাৎ বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দিকে নেমে আসতে শুরু করে। ঝাঁকুনি বেড়ে যাওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে বিপদের আতঙ্ক রূপ নেয় মৃত্যুর শঙ্কায়। বিমানটি ঠিকই সমুদ্রে আছড়ে পড়ে। বিস্ফোরণ ঘটায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে বিমানটি। যাত্রীদের প্রায় সবাই প্রাণ হারালেও বেঁচে যান অলৌকিকভাবে বাহিয়া বাকারি।

 

পরিবার নিয়ে ১৭ মাস সমুদ্রে বেঁচে ফেরা রবার্টসন

৩৮ দিনের জন্য গেলেও যাত্রাকাল দাঁড়ায় ১৭ মাসে। রবার্টসনের পরিবার এর মধ্যে সাগরে হারিয়ে ছিল অনেক দিন। রবার্ট ছিলেন একজন ব্রিটিশ ডেইরি চাষি। তিনি চেয়েছিলেন তার পরিবারকে একটি নৌভ্রমণে নিয়ে যেতে। ঘটনাটি ১৯৭১ সালের ২৭ জানুয়ারির। রবার্টসন তার স্ত্রী ও চার সন্তানকে নিয়ে যাত্রা শুরু করেন। ১৯৭২ সালের ১৫ জুন গালাপাগোজ দ্বীপে এসে তার পরিবার একদল ঘাতক তিমির হাতে পড়ে। তিমির দলের আক্রমণে রবার্টসনের নৌকা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রত্যেকে লাইফবোটে ভাসতে থাকে। এরপর সঙ্গী হয় ছোট ডিঙি নৌকা। এ সময় তাদের হাতে থাকে মাত্র ছয় দিনের খাবার। তারপর তারা বৃষ্টির পানি খেয়ে কোনোমতে বেঁচে থাকে। সমুদ্র থেকে কচ্ছপ শিকার করে খায়। সেই নৌকায় তাদের পুরো পরিবার ধারণ করা ছিল খুবই অসম্ভব একটি ব্যাপার। তবুও রবার্টসন পরিবার ভাসতে থাকে। এরপর ২৩ জুলাই ১৯৭২ সালে তারা আবিষ্কার করে একটি জাপানি জেলে নৌকা। তখন তাদের মুক্তি মেলে।

 

৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার করা হয় হ্যারিসন ওকানেকে

২০১৩ সালের মে মাসে ডুবে যায় জ্যাকসন-৪ নামে একটি জাহাজ। আটলান্টিক মহাসাগরে ১০০ ফুট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়া সেই জাহাজ থেকে ঘটনার ৬২ ঘণ্টা পর জীবিত উদ্ধার করা হয় হ্যারিসন ওকানে নামে এক নাইজেরিয়ানকে। তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাটি প্রকাশ পায়নি। কিন্তু পরবর্তীতে ওকানের অলৌকিকভাবে বেঁচে ফেরার ঘটনাটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। পরে মার্কিন গণমাধ্যম অ্যাসোসিয়েট প্রেসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে অলৌকিক সেই মুহূর্তের বর্ণনা দেন ওকানে। ডুবে যাওয়ার সময়টির কথা স্মরণ করে ওকানে বলেন, ‘জাহাজে থাকা অন্যদের চিৎকার আমি শুনতে পাচ্ছিলাম। আমি বুঝতে পেরেছিলাম জাহাজটি ডুবে যাচ্ছে। আমি শুনেছিলাম একজন চিৎকার করে বলছেন, জাহাজটা ডুবে যাচ্ছে! অন্যরা মারা গেলেও আমি বেঁচে যাই অলৌকিকভাবে।

 

একাই বেঁচে ফেরে চার বছরের শিশু সিসিলিয়া সিসান

সিসিলিয়া সিসান। বয়স তখন মাত্র চার বছর। ১৯৮৭ সালের ঘটনা। নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইনসের ফ্লাইট ২৫৫ আকাশে উড়েছিল। বিমানের টেকঅফ থেকেই সমস্যার সূত্রপাত। ন্যাশনাল সেফটি রীতিগুলো না মেনেই আকাশে উঠতে শুরু করে বিমানটি। এর সঙ্গে যোগ হয় বিমানের ফ্ল্যাপ এবং সø্যাটস ঠিকমতো কাজ করছিল না। যান্ত্রিক ত্রুটির সঙ্গে যোগ হয় ভুল উড়ান। সব মিলিয়ে টালমাটাল হয়ে পড়ে বিমানটি। আকাশে কোনোভাবেই থিতু হতে পারছিল না। কিন্তু যখন সবাই টের পেল বিমানটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে তখন অবশ্যম্ভাবী মৃত্যু আতঙ্ক ছেয়ে যায় বিমানে। এ দৃশ্যগুলো নিজের চোখেই দেখছিল সিসিলিয়া। ১৫৪ জন যাত্রী নিয়ে উড়ে চলা বিমানটি মাটিতে পড়েই বিস্ফোরিত হয়। এতগুলো মৃত্যুর মধ্যে একাই বেঁচে ফেরে চার বছরের সিসিলিয়া।

 

১১ দিন বনের গহিনে ছিল জুলিয়ান ডিলার

জুলিয়ান ডিলারের বয়স তখন ১৭ বছর। ১৯৭১ সালের ঘটনা। তার বাবা-মা ছিলেন পরিবেশ বিজ্ঞানী। জুলিয়ান ডিলার যাচ্ছিল মায়ের সঙ্গে লেনসা ফ্লাইট ৫০৮ এ করে। খারাপ আবহাওয়ার কারণে বিমানটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। দুর্ঘটনায় পড়ার পর বিমানটি যখন ভূপাতিত হয়, তখনই আগুন ধরে বিমানের সব যাত্রী মারা গিয়েছিল একজন ছাড়া। বেঁচে থাকা ব্যক্তি ছিল জুলিয়ান ডিলার। বিমানটি যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছিল তখন অবশ্যম্ভাবী মৃত্যু আতঙ্কের দৃশ্যগুলো নিজের চোখেই দেখছিল জুলিয়ান ডিলার। বিমানটি মাটিতে পড়েই বিস্ফোরিত হয়। বেঁচে গিয়ে ১১ দিন একা অ্যামাজন বনের গহিন অরণ্যে প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হয়েছিল তাকে। এ ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পরে অনেক জনপ্রিয় চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিজ নির্মাণ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা