শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দিল্লির রহস্যময় লোহার পিলার

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দিল্লির রহস্যময় লোহার পিলার

পৃথিবীতে অসংখ্য রহস্য ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। এগুলো মানুষকে আকর্ষণ করে। নানা প্রশ্ন জন্মায় এ রহস্যগুলোকে নিয়ে। কৌতূহলের সবটাই যে মেটে তা কিন্তু নয়। তেমনই এক অমীমাংসিত রহস্য রয়েছে ভারতে। ১৬০০ বছর বয়স হয়েছে এক লোহার পিলারের। মরিচা ধরেনি তাতে। কেন এমন একটি লোহার পিলার বানানো হয়েছিল তা ঠিকভাবে জানা যায়নি। এ লোহার পিলারটির রহস্যভেদ না হলেও গবেষকরা কিন্তু বসে নেই। প্রতিনিয়তই এ লোহার পিলারের গঠনবৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জানার চেষ্টা চলছে। দেখতে খুব সাধারণ হলেও লোহার পিলারটি সবাইকে বিস্মিত করে চলেছে। এটি রয়েছে ভারতের দিল্লিতে। ২৩ ফুট উঁচু এ পিলারটির ওজন প্রায় ছয় টনেরও বেশি। হাজার বছর ধরে খোলা বাতাসে উন্মুক্ত এ লোহার পিলারে এতটুকু মরিচা পড়েনি। পিলারটি কেন বানানো হয়েছে আর কারা বানিয়েছে সে নিয়ে নানা তর্ক রয়েছে। তবে লোহার পিলারটি হাজার বছর ধরে মানুষের মনকে গোলকধাঁধায় ঘোরাচ্ছে। যে কারণে এখনো প্রতি বছর লাখ লাখ দেশি-বিদেশি দর্শনার্থী ও ধর্মভীরু মানুষ এ পিলারটি দেখার জন্য ভিড় জমান। পিলারটি ৭.৩ মিটার লম্বা, গোড়ার দিকে ব্যাস ৪৮ সেন্টিমিটার, সরু মাথার মাপ ২৯ সেন্টিমিটার এবং ওজন প্রায় ৬.৫ টন। প্রকৃতপক্ষে কে এ পিলারটি তৈরি করেছিলেন তা ঠিক জানা যায়নি। এটি চতুর্থ বা পঞ্চম শতাব্দীতে স্থাপিত কি না গবেষকদের মধ্যে এ নিয়ে মতভেদ রয়েছে। হাজার বছরেরও বেশি বয়স এটির। তবে এটির গঠনশৈলী মোটেও বিকৃত হয়নি। এর পেছনে নিশ্চিতভাবে ব্যতিক্রমী পদ্ধতি রয়েছে। যে কারণে আজও এতে কোনো মরিচা ধরেনি কিংবা ক্ষয় হয়নি। পিলারটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় চাপ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এবং এতে ব্যবহার করা হয়েছে শতকরা ৯৮ ভাগ খাঁটি লোহা। পর্যটকরা ভীষণ আবেগে পিলারটিকে ছুঁয়ে আনন্দ অনুভব করেন। পিলারটি যেন বন্ধ্যত্ব, সত্যবাদিতা, বিশ্বস্ততা ও স্থায়িত্বের প্রতীক। এখন অবশ্য পিলারটির চারদিক ঘিরে দেওয়া হয়েছে। প্রত্নতত্ত্ববিদদের কারও কারও ধারণা, হিন্দু দেবতা বিষ্ণুুর পতাকা খোদিত এ পিলারটি খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে তৈরি হয়েছে। আর এটি তৈরি করেন গুপ্তবংশীয় রাজা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত। কোনো মন্দির নির্মাণে বা মন্দির চত্বরে স্থাপনের জন্যই পিলারটি তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু এটি কেমন করে বর্তমান স্থানে এলো তার কোনো সঠিক ইতিহাস নেই।  লোককাহিনি মতে, পিলারটি অলৌকিকভাবেই কুতুব কমপ্লেক্সে চলে এসেছে, কেউ এটি নিয়ে আসেনি। আর এ পিলারকে কেন্দ্র করেই কুতুব-উদ-দীন নির্মাণ করেছেন কুতুব কমপ্লেক্স। তাছাড়া পিলারটি অন্য অনেক জায়গায় অনেকে দেখেছে বলেও লোকশ্রুতি আছে।

স্তম্ভটির প্রাথমিক অবস্থান কোথায় ছিল তা নিয়ে বিতর্ক এখনো চলমান। স্তম্ভটি কুওয়াত-উল-ইসলাম মসজিদে স্থাপন করা হয়েছিল কোনো যুদ্ধের বিজয়ের স্মারক হিসেবে। কিন্তু এর আগে এটি কোথায় ছিল সেটি নিয়ে আলোচনা এখনো চলছে। স্তম্ভের ওপর একটি লোহার চাকতি বা চাকা রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ চাকতিটির মূল উৎস ভারতের মধ্যপ্রদেশের উদয়গিরির গুহা। স্তম্ভটির গায়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাষায় অনেক কিছু লেখা হয়েছে। সবচেয়ে প্রাচীন লেখাটি লেখা হয়েছে গুপ্ত যুগে ব্রাক্ষ্মীলিপিতে সংস্কৃত ভাষায়। এটি থেকে বোঝা যায় এটি বিষ্ণুর প্রতি সম্মানের নিদর্শন হিসেবে স্থাপন করা হয়েছিল। এ ছাড়া এতে রাজা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের সাহস ও শাসনামলের প্রশংসাগাথা বর্ণিত হয়েছে। অনেকের মতে এখানে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের কথা বলা হয়েছে। সেই হিসেবে এ প্রাচীন স্তম্ভটি খ্রিস্টপূর্ব ৯১২ সালে স্থাপিত হয়েছে।

এটি কে নির্মাণ করেছেন সেটি নিয়েও বিতর্ক আছে। ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র মতে, এ পিলারটি গুপ্ত সাম্রাজ্যের রাজা কুমারা গুপ্ত তৈরি করেন বলে মনে করেন। আর এটি নির্মাণের সময়কাল ৩২০-৫৪০ খ্রিস্টাব্দে। এ ছাড়া তারা এর গঠনগত বৈশিষ্ট্যও প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু কোনো গবেষণায়ই পিলারটির রহস্য উদ্ধারে পরিপূর্ণ সফল হয়নি। বছরের পর বছর ধরে প্রত্নতত্ত্ববিদ ও ধাতুবিশেষজ্ঞদের কাছে এ স্তম্ভটি বিরাট এক বিস্ময়ের জিনিস। এ স্তম্ভকে ‘প্রাচীন ভারতীয় কামারদের দক্ষতার শ্রেষ্ঠ নিদর্শন’গুলোর একটি হিসেবে ধরা হয়। কারণ এটির মরিচা-প্রতিরোধের উচ্চ ক্ষমতা। কীভাবে এ স্তম্ভ মরিচা-প্রতিরোধী হলো? বিশেষজ্ঞরা দেখলেন, সেই প্রাচীন আমলের ধাতব বস্তু নির্মাতা বা কামাররা এ লোহার

স্তম্ভের ওপর আয়রন হাইড্রোজেন ফসফেট স্ফটিকের স্তর ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। আই আই টি কানপুরের বিশেষজ্ঞ ডক্টর আর বালাসুব্রমনিয়ম জানান কীভাবে এ স্তম্ভটিকে মরিচা-প্রতিরোধী করে তৈরি করা হলো। প্রথমে লোহাকে উচ্চ তাপমাত্রায় নরম করে পিটিয়ে একটি অংশের সঙ্গে আরেকটি অংশকে জোড়া লাগানো হয়। এরপর স্তম্ভের গায়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয় মরিচা-প্রতিরোধী দ্রব্যের পাতলা স্তর। লোহার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণার মাঝে ছিল স্লাগ বা ধাতুমল ও অবিজারিত আয়রন অক্সাইড। আর এ লোহার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণার ভিতরে ছিল অনেক বেশি পরিমাণে ফসফরাস। এ ছাড়া দীর্ঘদিন খোলা স্থানে থাকার কারণে প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক উপায়ের সংমিশ্রণে স্তম্ভটির ওপর একটি তিন স্তরবিশিষ্ট মরিচা-প্রতিরোধী ব্যবস্থা সৃষ্টি হয়। স্তম্ভটির মরিচা-প্রতিরোধী হওয়ার আরেকটি কারণ এতে ব্যবহার করা ফসফরাস। প্রাচীন ভারতীয় লৌহশিল্পীরা লোহা গলানোর চুল্লিতে চুন ব্যবহার করতেন না, করতেন চুনাপাথর। চুনাপাথর ব্যবহার করেই গলন্ত লোহা থেকে ইস্পাতের উদ্ভব ঘটত। তবে স্তম্ভটি মরিচা-প্রতিরোধী হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে হাইড্রোজেন ফসফেট হাইড্রেটের একটি পাতলা স্তর, যেটি লোহার এ স্তম্ভ তৈরির পর এর গায়ের ওপর প্রলেপ হিসেবে দেওয়া হয়। এক মিলিমিটারের বিশ ভাগের এক ভাগ পুরত্বসম্পন্ন এ পাতলা স্তর ১৬০০ বছর ধরে প্রাচীন লোহার স্তম্ভকে মরিচা থেকে সুরক্ষা দিচ্ছে।  যে কারণে এখনো পিলারটি মানুষকে সমানভাবে বিস্মিত করে আসছে।

 

চুম্বকের পাহাড়

প্রতি বছর বিপুলসংখ্যক পর্যটক বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লাদাখে আসেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে। শুটিং স্পট এবং পর্যটন স্পট হিসেবেই লাদাখ সবার কাছে বেশি পরিচিত। লাদাখের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বাইরেও কিছু রহস্য আছে। লাদাখের লেহ অঞ্চল থেকে কারগিলের দিকে যেতে ৩০ কিলোমিটার দূরত্বেই আছে সেই রহস্যময় চুম্বক পাহাড়। ওই সড়কে গেলেই সাক্ষী হওয়া যাবে এক রহস্যময় ঘটনার। আপনি যদি আপনার গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ করে রাখেন, তাহলে কিছুক্ষণ পরই দেখতে পাবেন আপনার সাধের গাড়িটি ক্রমে সামনের দিকে যাচ্ছে। ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে আপনার গাড়িটিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে যেন অদৃশ্য কেউ।

শুধু গাড়িই নয়, লাদাখের এ অঞ্চলের ওপর দিয়ে কোনো বিমান যাওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। বিমানের গতিপথ যাতে পাল্টে না যায় সেদিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখতে হয় পাইলটকে। এ চুম্বক পাহাড় নিয়ে স্থানীয়দের ভিতর নানা গল্প চালু আছে। তবে সব গল্পই সেই ঐশ্বরিক বা অতিপ্রাকৃতিক শক্তির বর্ণনায় শেষ হয়। লাদাখের এ চুম্বক পাহাড় স্থানীয় জনতার বাইরে ভিন্নাঞ্চলের মানুষের কাছে আবিষ্কৃত হয় অনেক পরে।  বর্তমানে লাদাখ কর্তৃপক্ষ ওই সড়কটির দুই প্রান্তেই সাইনবোর্ড বসিয়ে দিয়েছে, যাতে কেউ দুর্ঘটনায় পতিত না হয়।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

এই মাত্র | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৯ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা