শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দেশে দেশে বৃহৎ রাজনৈতিক দলের বিপর্যয়

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে বৃহৎ রাজনৈতিক দলের বিপর্যয়

বিশ্ব ইতিহাসে রাষ্ট্র ধারণা জন্মের পর থেকেই রাজনৈতিক পালা বদলের সূত্রপাত। সময় আর যুগের পরিপ্রেক্ষিতে পাল্টে যায় ক্ষমতার ধারাবাহিকতা।  এক সময় যে দল আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তায় ক্ষমতায় আসীন থাকে, তারাই আবার কালের আবর্তে হারিয়ে যায়। ধস নামে তাদের জনপ্রিয়তায়। বিশ্বজুড়ে এমন অনেক দেশেই বড় বড় রাজনৈতিক দল পড়েছে রাজনৈতিক বিপর্যয়ে। কারও ক্ষেত্রে এ বিপর্যয় সাময়িকের আবার অনেক দলের ক্ষেত্রে রীতিমতো তৈরি করেছে অস্তিত্বের সংকট। ইন্টারনেট অবলম্বনে এমন সব রাজনৈতিক দলের আদ্যোপান্ত নিয়ে রকমারির এ আয়োজন-

 

নানা দলে বিভক্ত ব্রিটিশ-ভারতের সেই মুসলিম লীগ

১৯৪৯ সালে মুসলিম লীগের বাঙালি বিকল্প হিসেবে আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। দলটি পূর্ব পাকিস্তানে জনপ্রিয়তা ও জনসমর্থন অর্জন করে এবং শেষ পর্যন্ত পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক ও রাজনৈতিক আধিপত্য-চেতনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে বাঙালি জাতীয়তাবাদী শক্তির নেতৃত্ব দেয়

১৯০৬ সালের প্রেক্ষাপট; তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যারা গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরন্তর সংগ্রাম করেছিল। পরবর্তীতে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ হিসেবে দলটি ব্যাপক পরিচিতি পায়। ভারতবর্ষের মুসলমানদের রাজনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় গঠিত দলটি তাদের জন্য পৃথক স্বাধীন দেশ অর্জনের লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিল। দলটির মূল লক্ষ্যই ছিল মুসলমানদের ইমান আকিদা রক্ষার মাধ্যমে অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থানের মতো গণমানুষের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর এ দলটির মূল উত্তরসূরি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে মুসলিম লীগ (পাকিস্তান)। স্বাধীনতার পর থেকে ১৯৫৮ সাল (১১ বছর) পর্যন্ত দলটি পাকিস্তান শাসন করে। কিন্তু পাকিস্তানে সামরিক আইন জারির পর বদলে যায় প্রেক্ষাপট। তৎকালীন পাকিস্তানের জেনারেল আইয়ুব খান মুসলিম লীগ (পাকিস্তান) ভেঙে দেন। অল্প সময়ের মধ্যেই দলটি কনভেনশন মুসলিম লীগ এবং কাউন্সিল মুসলিম লীগ নামক দুটি দলে বিভক্ত হয়ে যায়। কনভেনশন মুসলিম লীগের নেতারা জেনারেল আইয়ুব খানের শাসনকে সমর্থন করেছিলেন, অন্যদিকে কাউন্সিল মুসলিম লীগের নেতারা আইয়ুববিরোধী হিসেবে আবির্ভূত হন। কয়েক বছরের মধ্যেই মুসলিম লীগ বহু দলে-উপদলে বিভক্ত হয়ে যায়। তন্মধ্যে ১৯৬২ সালে তারা কনভেনশন মুসলিম লীগ, ১৯৭০ সালে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (কাইয়ুম), ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানে মুসলিম লীগের আধিপত্যের বাঙালি বিকল্প হিসেবে আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যে দলের নেতৃত্বে বাংলাদেশ পেয়েছিল স্বাধীনতার স্বাদ। এখানেই থেমে থাকেনি মুসলিম লীগ। এরপর পাকিস্তানে তিন ভাগে বিভক্ত হয় দলটি।  ১৯৯৩ সাল ২০০৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (জে), ১৯৯৫ সাল ২০০৪ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান মুসলিম লীগ (জিন্নাহ) এবং ২০০৯ সাল ২০১৩ সাল পর্যন্ত পাকিস্তান পিপলস মুসলিম লীগ হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে।

 

শক্তিশালী কনজারভেটিভ পার্টির ভরাডুবির যত ইতিহাস

ব্রিটেনের কনজারভেটিভ পার্টির ইতিহাস ঘাঁটলে বড় বিপর্যয়ের উদাহরণ মিলবে। ডানপন্থি এ দলটির লক্ষ্য সংসদীয় আইন পালনে  কঠোরতা। ঐতিহাসিকভাবে দলটির পথচলা শুরুর পর থেকে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের পরিসর বাড়ানোর দিকে নজর ছিল। সে সময় তারা দেশের সামাজিক উন্নয়নের বিষয়টিও প্রাধান্য দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে উইনস্টন চার্চিলের নামের সঙ্গে কনজারভেটিভ পার্টির নাম গোটা বিশ্বে উচ্চারিত ও পরিচিত হতে থাকে। এর আগে কনজারভেটিভ পার্টি ১৮৯২ থেকে ১৮৯৫ এবং ১৮৯৫ থেকে ১৯০৫ সাল পর্যন্ত দুবার ক্ষমতায় ছিল। দেশটির শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন ও শুল্ককরের ক্ষেত্রে সংস্কারের প্রশ্নে দলের নেতাদের মধ্যেই বড় মতবিরোধ দেখা দেয়। নীতিগত এ বিরোধের কারণে ভরাডুবি হয় দলটির। যে কারণে দীর্ঘ সময় তারা ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। অ্যান্ড্রু বোনার লয়ের নেতৃত্বে ১৯২২ সালে ক্ষমতায় ফেরে দলটি। এর মাঝে দলে যোগ দিয়েছিলেন উইনস্টন চার্চিল। তিনি কনজারভেটিভ পার্টি ও লিবারেল পার্টি- দুটি দলের হয়ে রাজনীতি করেছেন। ১৯০০ সালের পরপরই তিনি ইংল্যান্ডের রাজনীতিতে আলোচিত হতে থাকেন। দেশটির শক্তিশালী কনজারভেটিভ পার্টির এমপি নির্বাচিত হন তিনি। শুরুতে কনজারভেটিভ পার্টিতে তিনি প্রভাব বিস্তার করলেও তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। নিজ দলের লোকদের সঙ্গেই তাঁর তর্ক বেধে যায়। তিনি শুল্কের বিরুদ্ধে এবং দরিদ্রদের জন্য সামাজিক পরিবর্তনের সমর্থনে বক্তৃতা দিয়ে জনপ্রিয়তা পান। কিন্তু দলের অনেক নেতা তা মেনে নিতে পারেননি। এ নিয়ে সংকট দেখা দেয় দলের ভিতরেই। মতবিরোধের কারণে তিনি কনজারভেটিভ পার্টি ছেড়ে দেন। ১৯০৪ সালে তিনি যোগ দেন লিবারেল পার্টিতে।

১৯০৫ সালে লিবারেল পার্টি জাতীয় নির্বাচনে জয়লাভ করে। এবার চার্চিল হন সংসদ সদস্য। ১৯১৭ সালে চার্চিলকে যুদ্ধের মন্ত্রীর পদ দেওয়া হয়। নানা ঘটনাপ্রবাহের পর চার্চিল পুনরায় কনজারভেটিভ পার্টিতে যোগ দেন। উইনস্টন চার্চিল ১৯৪০ সালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জয় লাভের পর তিনি যেমন আলোচিত হয়েছেন তেমনি হয়েছেন সমালোচিত। ১৯৪৩ সালে ভারতীয় উপমহাদেশের বাংলায় এক ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। চার্চিলের ভুল নীতির মারাত্মক খেসারত দিতে হয় দুর্ভিক্ষের শিকার হওয়া মানুষকে। প্রায় ৩০ লক্ষাধিক মানুষ মারা যায়। জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়তে শুরু করে তার। ১৯৪৫ সালে দেশটির সাধারণ নির্বাচনে বড় ধাক্কা খান চার্চিল। পরাজিত হন তিনি। কনজারভেটিভ পার্টির ভরাডুবির পর কিছুটা মধ্যপন্থি প্রগতিশীল ও কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের নীতিতে ঝুঁকে পড়ে দলটি। ব্রিটেনের প্রভাবশালী এ দলটি বারবার উত্থান পতনের মধ্য দিয়ে গিয়েছে।  বারবার হারিয়েছে সংখ্যাগরিষ্ঠতা। ১৯৯৭ সালে ফের ক্ষমতার বাইরে চলে যায় তারা। ক্ষমতায় ফিরতে দলটির অপেক্ষা করতে হয় ২০১০ সাল পর্যন্ত।

 

সেই বামফ্রন্ট এখন প্রধান বিরোধী দলও হতে পারছে না

ছয়ের দশকের সময়কার ওপার বাংলার জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল ‘বামফ্রন্ট’। যারা অনেক লড়াই-সংগ্রামের পর ১৯৭৭ সালে পশ্চিমবঙ্গে ‘সর্বহারা শ্রেণির প্রতিনিধিত্বকারী’ বাম সংগঠনগুলোর জোট হিসেবে নির্বাচনে জয়ী হয়েছিল। যাদের এ জয়যাত্রা তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে অব্যাহত থাকে। ওপার বাংলার বিভিন্ন প্রদেশ শাসন করা এবং স্বাধীনতার আগে ও পরের প্রায় এক শতাব্দী ধরে সামাজিক-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক জীবনে জড়িয়ে থাকা কমিউনিস্ট দলটি এক সময় আসনশূন্য হয়ে যায়। এই তো! ২০১১ সালের নির্বাচনের ঘটনা সবারই জানা।

সেবার পশ্চিমবঙ্গে ভোট বিপর্যয়ের পর দলটি দ্বিতীয় স্থানও ধরে রাখতে পারেনি। রাজ্যের রাজনৈতিক পরিসরেই তারা তাৎপর্যহীন হয়ে পড়ে। যত নির্বাচন আসছে, তাদের অবক্ষয় কেবল আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। ২০১১ সালের পর, পশ্চিমবঙ্গের দুটি নির্বাচনে তাদের জনসমর্থন ৩০ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশে নেমে আসে।

 

জার্মান সাম্যবাদী দলের সঙ্গে একীভূত হতে বাধ্য হয় এসপেডে

জার্মানির সামাজিক গণতন্ত্রী দল (এসপেডে) পৃথিবীর অন্যতম পুরনো রাজনৈতিক দল। মূলত শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের জন্যই দলটি তৈরি হয়। অষ্টাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে যখন শ্রমজীবী মানুষের অধিকার ছিল খুবই সীমিত, তখন জার্মানির একদল লোক এটা নিয়ে কথা বলতে শুরু করে। পরবর্তীতে তারাই সঙ্গবদ্ধ হয়ে রাজনীতি শুরু করে। এর রয়েছে অনেক চড়াই-উতরাইয়ের ইতিহাস। কখনো নিষিদ্ধ হয়েছে, কখনো ভেঙেছে। প্রতিষ্ঠার সময় এটি ছিল মার্কসবাদ দ্বারা প্রভাবিত অন্যতম রাজনৈতিক দলগুলোর একটি। সময়ের পরিক্রমায় এটি হয়ে ওঠে জার্মানির সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। ১৯৩০-এর দশকে জার্মানিতে নাৎসি দলের ক্ষমতায় আরোহণের পর সামাজিক গণতন্ত্রী দল ছিল একমাত্র দল যেটি রাইখসটাগে ১৯৩৩ সালের ক্ষমতায়ন আদেশের বিরোধিতা করে। এরপর দলটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। তারপর সেটি নির্বাসনে থেকে পরিচালিত হতে থাকে। তবে দলটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময়। সে সময় দলটি যুদ্ধের পক্ষে ও বিপক্ষে দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। শুরু হয় নতুন মেরুকরণ। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সামাজিক গণতন্ত্রী দলটিকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়। পূর্ব জার্মানিতে এটিকে জার্মান সাম্যবাদী দলের সঙ্গে একীভূত হতে বাধ্য করা হয়। তখন দল দুটি একত্রে মিলে জার্মানির সমাজতন্ত্রী ঐক্য দল গঠন করে। ১৯৫৯ সালে সামাজিক গণতন্ত্রী দল মার্কসবাদ থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন ঘোষণা করে। জার্মানির সামাজিক গণতন্ত্রী দলের পুরো চিত্রটাই বদলে যায়। শুরু হয় নতুন রূপে তাদের পথচলা।

 

অভ্যন্তরীণ কোন্দলে ভেঙে যায় শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টি

শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক দল শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টি (এসএলএলপি)। প্রভাবশালী এ রাজনৈতিক দলটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে নানা পটপরিবর্তনের ইতিহাস। ক্ষমতায় গিয়ে যেমন আলোচনার জন্ম দিয়েছে, তেমনি বিভিন্ন সমালোচনার মুখেও পড়েছে দলটি। দলটির ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে ক্ষমতা হারিয়ে বড় সংকটের মুখে পড়তে হয়েছে দলটিকে। অভ্যন্তরীণ কোন্দলে একপর্যায়ে ভেঙে যায় শ্রীলঙ্কার ফ্রিডম পার্টি। ষাটের দশকে দলটি প্রতিষ্ঠা করেন ডন আলউইন রাজাপাকসে। তখন এর নেতৃত্বে ছিলেন এসডব্লিউআরডি বান্দারানায়েক। তিনিও এসএলএলপির আরেকজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ১৯৫৬ সালে দলটি প্রথমবারের মতো ক্ষমতাসীন দলের মর্যাদা পায়। ১৯৫৯ সালে তাকে হত্যার পর তার স্ত্রী সিরিমাভো দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৯৭২ সালে এসএলএফপি নতুন সংবিধান প্রবর্তন করে। দেশের নাম সিলন থেকে শ্রীলঙ্কা রাখে ও শ্রীলঙ্কাকে প্রজাতন্ত্র হিসেবে ঘোষণা করে। ১৯৭৬ সালে জোট-নিরপেক্ষ আন্দোলনের সভাপতি হন সিরিমাভো। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর তার সরকার ভালোই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। বিশেষ করে অর্থনীতি ও দুর্নীতির কারণে জনপ্রিয়তা হারাতে শুরু করেন তিনি। একই সঙ্গে এসএলএফপির জনপ্রিয়তায়ও ভাটা পড়ে। যে কারণে ১৯৭৭ সালের নির্বাচনে এসএলএফপির ভরাডুবি হয়। এ পরাজয়ের পর অভ্যন্তরীণ কোন্দল আরও বড় আকার দেখা দেয়। ১৯৮২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে হেক্টর কোব্বেকাদুয়া এসএলএফপির প্রার্থী হন। কিন্তু তার সঙ্গে দলের দূরত্ব বেড়েই চলে। একই বছর সংসদ নির্বাচন ছয় বছরের জন্য পিছিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় দলটিতে বেশ বড় ধরনের সংকট দেখা দেয়। ১৯৯৪ সালে চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা এসএলএলপির দায়িত্ব নেন। নেতাদের মধ্যে মতবিরোধ চরম পর্যায়ে পৌঁছালে ভেঙে যায় শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টি। তৈরি হয় শ্রীলঙ্কা পিপলস পার্টি। এ দলে শ্রীলঙ্কা ফ্রিডম পার্টির কিছু নেতা যোগ দিলে কার্যত অচল হয়ে পড়ে পুরনো দলটি। সিরিমাভোর কন্যা ও ভবিষ্যতের দল নেতা চন্দ্রিকা কুমারাতুঙ্গা দলে ভাঙন সৃষ্টি করে শ্রীলঙ্কা পিপলস পার্টি প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০৯ সালে জাতিগত তামিল বিদ্রোহীদের সঙ্গে দেশের ২৬ বছরের গৃহযুদ্ধের অবসান ঘটানোয় দলটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। কিন্তু এবারও দুর্নীতির কারণে জনরোষে পড়ে দল ও তার নেতারা। বন্দর নির্মাণে চীনের কাছ থেকে ঋণ নেন। এ প্রকল্পে ঋণ পরিশোধ করা শ্রীলঙ্কার জন্য প্রায় অসম্ভব। এরপর অর্থনীতি ভেঙে পড়ে, শ্রীলঙ্কাকে দেশটির ইতিহাসে বৃহত্তম কর হ্রাসের মধ্যে ঠেলে দেয়। যা দেশটির অর্থনীতিতে ব্যাপক বিরূপ প্রভাব ফেলে। পরে মহামারিতে দেশটির পর্যটন খাতে ব্যাপক ধস নামে। ২০২১ সালে রাসায়নিক সার আমদানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা বাতিলে বাধ্য হন গোতাবায়া। আর সে সময় বৈশ্বিক পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বিশ্বব্যাপী খাদ্য ও তেলের দাম বেড়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতি দাঁড়ায় ৩০ শতাংশ এবং খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। কলম্বোর রাস্তায় ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। ফলে, প্রেসিডেন্ট পালাতে বাধ্য হন। প্রধানমন্ত্রীও পদত্যাগ করেন। দুর্নীতির কারণে শ্রীলঙ্কার জনপ্রিয় এই ফ্রিডম পার্টি ইমেজ সংকটে পড়েছে।

 

ক্ষমতা থেকে ছিটকে যাওয়া ফ্রান্সের সোশ্যালিস্ট পার্টি

ফ্রান্সের সোশ্যালিস্ট পার্টি ১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। শুরুতে এর নাম ছিল ফ্রেন্স সেকশন অব দ্য ওয়ার্কার্স ইন্টারন্যাশনাল। পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে এর নাম বদলে হয়ে যায় সোশ্যালিস্ট পার্টি। এ দলটি সামাজিকভাবে ধনী-গরিব সবার সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়েই গড়ে উঠেছিল। ১৯৮১ সালে দলটি প্রথম ক্ষমতায় আসে। দেশটির সাধারণ নির্বাচনে এ দল থেকেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয় সেবার। ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত এ দলটি একচ্ছত্র আধিপত্য ধরে রাখে। কিন্তু ১৯৯৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে দলটি আধিপত্য হারায়। হেরে যায় সোশ্যালিস্ট পার্টি। বিপর্যয়ের শুরু এখান থেকেই। বারবার প্রেসিডেনশিয়াল ইলেকশনে পরাজয়ের মুখে পড়ে দলটি। ঘুরে দাঁড়ানোর শত চেষ্টা বিফলে যায়।  তাদের ভাগ্যের চাকা ঘোরে ২০১১ সালে। ৫০ বছরের মধ্যে প্রথমবার আঞ্চলিক পর্যায়ে দারুণ ফলাফল করে দলটি। সিনেটে শক্ত অবস্থান তৈরি হয়। ২০১২ সালে দলের অবস্থা বেশ ভালো বলে মনে হচ্ছিল। কিন্তু পাঁচ বছরের মধ্যেই পরিস্থিতি পুরো উল্টে যায়। ২০১৭ সাল থেকে ক্ষমতা থেকে ছিটকে যায় এ দল।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম