শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

অ্যামব্রোস বায়ার্স

আমেরিকান পত্রিকা সম্পাদনাকারী, সাংবাদিক ও লেখক ছিলেন বায়ার্স। বিদ্রুপাত্মক ও ছোট গল্প লেখায় তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। ‘অ্যান অকারেন্স অ্যাট আওয়েল ক্রিক ব্রিজ’ বইটি তার নামকে সমুজ্জ্বল করেছে। তার লেখার নিজস্ব ধরন তাকে অনন্য করেছে। লেখক হিসেবে তার যশ-খ্যাতি যতটা রয়েছে তার চেয়ে কম নয় একজন ভ্রমণকারী হিসেবে। ১৯১৩ সালের ঘটনা। বায়ার্স মেক্সিকোর দিকে যাত্রা করেছিলেন। তখন মেক্সিকান বিপ্লবের বারুদ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। সিভিল যুদ্ধের এই লগ্নে তার লেখায় ঝরত বিদ্রুপ বাক্য। তখন তার বয়স ৭১ বছর। তার চাচাতো বোন লরাকে তিনি একটি চিঠি পাঠালেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘শুভ বিদায়। যদি তুমি জানো আমাকে মেক্সিকান পাথুরে ভূমিতে পিঠ ঠেকিয়ে গুলি করা হয়েছে তবে জেনে রেখ আমি মৃত্যুর জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ পেয়েছি। এটা জরা, ব্যাধি জয় করেছে যেমন করে আকাশের তারকার পতন হয়।’ এই চিঠিটিই শেষ লেখা তার। তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। বায়ার্সের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। অনেকে দাবি করে থাকেন, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তার চিঠি সে রকমই ইঙ্গিত দেয়। আবার কেউ কেউ বলেছেন, তার চিঠি বলে দিচ্ছে, তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি নন বরং তিনি আত্মহত্যা করতে চলেছেন। এসব যে যাই বলুন আরেক দল মানুষ বলেছেন, এই চিঠি লেখার পরও তিনি বেঁচে ছিলেন এবং তার দেখা মিলেছিল। যাই ঘটে থাকুক না কেন, এই সাংবাদিক ও বিখ্যাত লেখক কিন্তু ফিরে আসেননি। অজ্ঞাত কোনো কারণে থেমে গিয়েছিল তার কলম। মেক্সিকো ভ্রমণই ইতি টেনে দেয় তার জীবনের।

 

অ্যাবি হফম্যান

ইয়ুথ ইন্টারন্যাশনাল পার্টি সংক্ষেপে ‘ইয়াপ্পি’ নামে প্রতিষ্ঠানের কো-ফাউন্ডার অ্যাবি হফম্যান। ১৯৬৮ সালের দিকে তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদে পুলিশের মুখোমুখি দাঁড়ান। এ ছাড়া আমেরিকান আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধেও প্রতিবাদমুখর ছিলেন। এ নিয়ে তাকে বারবার কারাবরণ করতে হয়। তাকে অনেকেই পাবলিসিটি স্টান্ট-এর মাস্টার বলেও ডাকেন। মাদক রাখা, মাদক বিক্রি করা, ভাঙচুরে উৎসাহ দেওয়া ছিল তার বিরুদ্ধে নিত্যনৈমিত্তিক অভিযোগ। ১৯৭১ সালে বেস্ট সেলার ‘স্টিল দিজ বুক’ প্রকাশের পর বই চুরির হিড়িক পড়ে যায়। নিউইয়র্ক থেকে ৩৬ হাজার ডলার মূল্যের কোকেনসহ ধরা পড়ার পরও তিনি জামিন পান। কিন্তু জামিন পাওয়ার পরই তিনি নিখোঁজ হয়ে যান। এরপর বহু খোঁজাখুঁজি করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। প্রায় সাত বছর তিনি নিখোঁজ ছিলেন। এই সময়ের মাঝে তিনি ছদ্মবেশ নিয়ে মানুষকে ফাঁকি দেন। সাত বছর পর তার ছদ্মবেশ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় তিনি আবার জনসম্মুখে আসেন।

 

ডি. বি. কুপার

কুপার এক কুখ্যাত কিংবদন্তি হয়ে আছেন। আমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এখনো লাল তালিকায় ঝুলিয়ে রেখেছে এই কুপারকে। কিন্তু তার কোনো হদিস নেই। আজ অবধি কেউ জানেন না তার সত্যিকারের নাম কী। তিনি দেখতে কেমন? তার একটি মুখচ্ছবি প্রকাশ করা হলেও তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চয়তা নেই। হয়তো কোনো ছদ্মবেশে তিনি আশপাশেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কুপারকে নিয়ে সবচেয়ে বড় মিথ হলো- তিনি অদৃশ্য হয়ে যান। এক অদৃশ্য মানুষ এই ডি. বি. কুপার। নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইনসের ৩০৫ নম্বর ফ্লাইট হাইজ্যাক করেছিলেন এই কুপার। তখন সেখানে যাত্রী ছিলেন ৩৬ জন। তিনি ব্রিফকেস দেখিয়ে বলেছিলেন এখানে বোমা রয়েছে! আপনারা এখানে চুপ থাকুন নয়তো বোমা ফাটিয়ে দেওয়া হবে। সবাই আতঙ্কে চুপ মেরে থাকলেন। কুপার সেখানে বসেই নির্দেশ দিচ্ছিলেন পাইলটকে। ২ লাখ মার্কিন ডলার ও প্যারাসুট চাইলেন তিনি। তাকে নিয়ে তখন বিমান মেক্সিকোতে। দরজা বন্ধ রেখেই বিমানটি নিচু হয়ে ধীরে ধীরে উড়ে চলল। কুপারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল তা কেউ আগে থেকে টের পায়নি। কুপার তার পরিকল্পনা ধরেই এগোতে থাকলেন। টাকা পেয়ে কুপার কিন্তু বিমান ছাড়লেন না। এদিকে বাইরে সবাই ফন্দি আঁটছিলেন কীভাবে কুপারকে ধরা যায়। কুপার পাইলটকে বললেন, বিমান রেনোর দিকে নিয়ে চলো। রেনো থেকে বিমানে জ্বালানি ভরা হবে- এটা ভেবে সবাই বসে থাকলেও কুপার কিন্তু দুর্দান্ত কাজ করে বসলেন। রেনোর দিকে যাওয়ার পথে রাতের অন্ধকারে প্যারাসুট পরে বিমান থেকে লাফ দিলেন। তখন ওই রুট দিয়ে আরও পাঁচটি বিমান চলায় কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই অদৃশ্য হয়ে যান এই কুখ্যাত অপরাধী। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত এফবিআইসহ বিশ্বের বহু গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাকে খুঁজে ফিরেছে কিন্তু তার চিহ্ন পর্যন্ত খুঁজে পাননি কেউ।

 

অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট

১৮৯৭ সালের ২৪ জুলাই জন্মগ্রহণ করেছিলেন তুখোড় নারী পাইলট অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট। অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার ক্যারিয়ার ছিল নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ ঘটনায় ভরা। একক উড্ডয়নের নানা পরীক্ষায় তিনি এভিয়েশনে আনেন বৈচিত্র্য। তার উড্ডয়নে পরীক্ষা হয়েছিল লকহেড ভেগা ৫বি। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। অ্যামেলিয়া পুরো বিশ্বের প্রথম নারী পাইলট, যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়েছিলেন। তার ক্যারিয়ারে সাফল্যের গল্পের কোনো কমতি নেই। আমেরিকার পাইলটদের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি ফ্লাইং ক্রস অর্জন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তার হাতে ছিল অনেক দুর্লভ ফ্লায়িং রেকর্ড। তার লেখা বই বেস্ট সেলিং হিসেবে চলেছিল বইয়ের বাজারে। ১৯৩৫ সালে তিনি যখন পেরুড বিশ্ববিদ্যালয়ে আগ্রহী নারীদের পাইলট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অনুপ্রাণিত করতেন তখন তার খ্যাতি আকাশছোঁয়া। মিডিয়ার মধ্যমণি ছিলেন তিনি। কিন্তু এর পরই শুরু তার এক অধরা স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে যাত্রা। আর রহস্যের শুরু এখানেই। বলাবাহুল্য, পাইলট হিসেবে তার দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে তিনি আকাশে ভেসে পড়েন। এ জন্য তিনি বেছে নেন লকহেড ১০ মডেলটি। যেটির পরীক্ষামূলক উড়াল তিনি নিজেই দিয়েছিলেন। ১৯৩৭ সালের ঘটনা। ধনী এই পাইলট আকাশে উড়ান বিমান। বিশ্বভ্রমণের কথা থাকলেও খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে আকাশে হারিয়ে যান তিনি। প্যাসিফিক মহাসমুদ্রের ওপর দিয়ে তখন তিনি হল্যান্ড দ্বীপ পার হচ্ছিলেন। এখানে এসেই তার বিমান হারিয়ে যায়। আজ পর্যন্ত এই দক্ষ ও খ্যাতিমান নারী পাইলট নিরুদ্দেশ হওয়ার কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেননি।

 

অস্কার অ্যাকোস্টা

অদৃশ্য হয়ে যাওয়াদের তালিকায় রয়েছেন টেক্সাস নগরীর অস্কার অ্যাকোস্টা।

তিনি একাধারে একজন আমেরিকান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, ঔপন্যাসিক ও চিকানো আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। ‘অ্যাটোবায়োগ্রাফি অব অ্যা ব্রাউন বাফেলো’ এবং ‘দ্য রিভল্ট অব দ্য কক্রোচ ম্যান’ নামের বিখ্যাত উপন্যাস দুটির লেখক হিসেবেও অস্কার সর্বাধিক পরিচিত। আমেরিকান জনপ্রিয় লেখক ও সাংবাদিক হান্টার এস. থম্পসনের সঙ্গে ছিল তার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। শুধু তাই নয়, অস্কার ছিলেন থম্পসনের সামোয়ান আইনজীবী। ১৯৭১ সালে থম্পসনের প্রকাশিত উপন্যাস ‘ফেয়ার অ্যান্ড লেথিং ইন লাস ভেগাস’-এ ডা. গঞ্জো চরিত্রে ছিলেন অস্কার। উপন্যাসটিতে অস্কার আসল নাম প্রকাশে অসম্মতি জানালে ছদ্মনাম ব্যবহার করা হয়। অস্কার ১৯৭৮ সালে মেক্সিকোতে মাজাটলিনে ভ্রমণের সময় নিখোঁজ হয়েছিলেন। সেই থেকে তাকে পাওয়া যায়নি। তাকে মৃত বলে ধারণা করা হয়।

 

 

ভার্জিনিয়া ডেয়ার

দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন

আমেরিকার বর্তমান নর্থ ক্যারোলিনা অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভার্জিনিয়া ডেয়ার। ১৫৮৭ সালে জন্ম নেওয়া এই নারী কিন্তু খুব অল্প সময়ের ব্যবধানেই মিথ হয়ে ওঠেন। ঘটনাটি রোনোক দ্বীপ ঘিরে। উত্তর ক্যারোলিনা থেকে ছেড়ে আসা এই দ্বীপ থেকেই হারিয়ে যান এ মেয়েটি। এর আগে একটু জেনে নেওয়া দরকার, ভার্জিনিয়ার দাদা ইংল্যান্ডের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। তখনো ভার্জিনিয়ার পরিবার অতটা সচ্ছল হয়নি। আর্থিক অসঙ্গতি দূর করতে ভাগ্য ফেরানো মানুষের দলে নাম লেখাতে ইংল্যান্ডের দিকে যাত্রা শুরুর পর ভার্জিনিয়া বেশ কিছুটা একা হয়ে পড়েন। তখন তিনি একেবারেই শিশু। কিন্তু দ্বীপে তাকে চেনে না এমন কেউ নেই। ইংলিশ পরিবারের প্রথম সন্তান বলে কথা। ভার্জিনিয়া কলোনির নামানুসারে নাম রাখা হয়েছিল তার। কিন্তু এই নাম এত দ্রুত মিথে পরিণত হবে তা কেউ ঘুণাক্ষরেও ভাবেনি। ভার্জিনিয়ার দাদা ঠিক তিন বছর পর ফিরে এসেছিলেন। ঘরে ফিরে তিনি রীতিমতো বোকা বনে যান। অবাক হয়ে দেখেন দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন, হয়তো তার দ্বীপে ফিরতে কোনো ভুল হয়েছে। কিন্তু অচিরেই টের পান, না ঠিকানায় কোনো ভুল নেই। পুরো কলোনির মানুষ সমেত ভার্জিনিয়া হারিয়ে গেছে।

ভার্জিনিয়ার হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি আজও পৃথিবীর অমীমাংসিত এক রহস্য হয়ে আছে। পুরো কলোনির মানুষ কোথায় হারিয়ে গেল তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে আধুনিক যুগেও। তবে এর উত্তর মেলেনি।  অনেকেই দাবি করেছেন, হয়তো কোনো দস্যুদলের আক্রমণে তারা মারা গেছেন বা পালিয়ে গেছেন।

 

অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ

বলশেভিক বিপ্লবের সূত্র ধরেই রাশিয়ার রানি খুন হয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়ে আসছে ১৯১৭ সাল থেকে। সে বছর অক্টোবরেই একাধিক নারী কিন্তু রোমানোভের পরিচয় দিয়ে সুইস ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ তেমনি এক ব্যক্তি, যিনি হারিয়ে গিয়ে মিথ তৈরি করেছেন লাখো মানুষের মধ্যে। এরই মধ্যে আনা অ্যান্ডারসনকে ঘিরেও অনেক কৌতূহল তৈরি হয়েছিল।

১৯৯০ সালের দিকে অ্যান্ডারসনের ডিএনএ টেস্ট করে এ বিষয়ে পরিষ্কার ফলাফল বের করার চেষ্টা করে। কিন্তু অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন বলে লোকমুখে প্রচলিত থাকলেও তার অস্তিত্ব নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। রাজপরিবারে এ ধরনের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনা স্বভাবতই মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে। ১৯০১ সালে জন্ম নেওয়া অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ এমনি এক মিথ। টিসার নিকোলাস দুইয়ের সবচেয়ে ছোট মেয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু বিপ্লবের অঙ্গারে পুড়তে হয়েছে তার পরিবারকে। ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া পরিবারের সব সদস্যই গ্রেফতার হয়েছেন, মারা পড়েছেন, নয়তো অজানায় পালিয়ে গেছেন- এসবই গুজব হয়ে ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। বাস্তবে কী হয়েছিল তা একেকজন একেকভাবে উপস্থাপন করেছেন। বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে রাজপরিবারের রক্ত শরীরে বইছে বা রাজপরিবারের সদস্য বলে বহু প্রতারকই হাজির হয়েছেন সাধারণ মানুষের সামনে। কিন্তু সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছিলেন, অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন এবং তিনি ফিরে আসবেন। কিন্তু তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না। একেবারে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া এক দুঃখী রাজকন্যা হিসেবে মিথ হয়ে রইলেন তিনি।

 

ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন

অ্যালকারাজ বন্দিশিবিরে শহরের কুখ্যাত অপরাধীদের বন্দি করে রাখা হয়েছে। সিভিল যুদ্ধের এই অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। লিন্ডবার্গ অপহরণের পর এফডিআর অ্যাটর্নি জেনারেল এই দ্বীপের বন্দিদের ওপর বিশেষ নিরাপত্তা প্রদানে জোর দেন। এখানেই বন্দি রাখা হয়েছিল ভয়ংকর অপরাধী আল কেপোনোকে। কেলি, রবার্ট স্ট্রড কে ছিলেন না সেখানে। ষাটের দশক কাঁপানো অপরাধীদের বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে যান ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন। কারাগারে বাতাস চলাচলের রাস্তা ছোট ছুরি দিয়ে কাটতে শুরু করেন তারা। দীর্ঘদিন কাটার পর সেখান থেকে বেরিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়েন। এরই মধ্যে তৈরি করেন অন্য চেহারার মুখোশ। এই প্লাস্টিক মুখোশগুলো পরার কারণে তাদের সামনে থেকে দেখেও নিরাপত্তা প্রহরীরা চিনতে পারেননি। বাতাস চলাচলের পথ দিয়ে বের হয়ে তারা নেমে পড়েন সুড়ঙ্গে। সেখান দিয়ে তারা সোজা গিয়ে পড়েন উপকূলে। আর সেখান থেকেই অদৃশ্য হয়ে যান তারা চিরতরে। কেউ কোনো দিন তাদের খোঁজ পায়নি।

 

লিন্ডবার্গ বেবি

অদৃশ্য মানুষের বিখ্যাত সব ঘটনার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে লিন্ডবার্গ বেবি খ্যাত এক বাচ্চা অপহরণের ঘটনা। বারবার অদৃশ্য হয়ে যাওয়া বাচ্চা বলা হলেও একসময় সবাই নিশ্চিত হতে পারেন এটি আসলে একটি অপহরণের ঘটনা। পরবর্তীতে এই শিশুটির দেহ উদ্ধারের কথাও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু এর শুরুর দিকের ঘটনা যে কোনো রহস্য উপন্যাসের গল্পকেও হার মানায়। ১৯৩২ সালের এক গভীর রাতে চার্লস লিন্ডবার্গ তার স্ত্রীকে জানান, আনা, ওরা আমাদের বাচ্চাকে চুরি করেছে। স্ত্রী ছুটে যান বাচ্চার থাকার ঘরে। যে বিছানায় তাকে শুইয়ে রাখা হয়েছিল সেখানে এক টুকরো কাগজ পড়ে রয়েছে। ‘স্যার, ৫০ হাজার ডলার প্রস্তুত রাখেন...’ ২০ মাস বয়সী বাচ্চাকে হারিয়ে বাবা-মা যখন পাগলপ্রায় তখন সবাই খুঁজতে থাকেন ঠিক কীভাবে বাচ্চাটিকে চুরি করা হয়। তা কি আদৌ সম্ভব ছিল নাকি বাচ্চাটি বাতাসে মিলিয়ে গেছে? তার বাবা চার্লস কিন্তু অপহরণকারীদের কথামতো টাকা পাঠিয়েছিলেন কিন্তু বাচ্চা ফেরত পাননি। তখনই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে বাচ্চাটি কোথায়। জেনে যায় পুলিশ ও মিডিয়া। এই বাচ্চার জন্য পুরো দুনিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়। বাচ্চাটি কোথায় কেউ বলতে পারছেন না। পোস্টার ছাপানো হলো। পোস্টারে ছেয়ে গেল পুরো শহর। খবরের কাগজে ছোট-বড় খবর ছিল প্রতিদিন। কেউই খুঁজে পাচ্ছেন না বাচ্চাটিকে। এ নিয়ে দেশের ভিতরেই চাপে পড়ল ক্ষমতাসীন দল। তারা বাধ্য হলো অপহরণ রোধে আইন তৈরি করতে। যুগান্তকারী এই আইনে অপহরণকারীকে কঠোর আইনের আওতায় নিয়ে আসার আদেশ দেওয়া হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন