শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

অ্যামব্রোস বায়ার্স

আমেরিকান পত্রিকা সম্পাদনাকারী, সাংবাদিক ও লেখক ছিলেন বায়ার্স। বিদ্রুপাত্মক ও ছোট গল্প লেখায় তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। ‘অ্যান অকারেন্স অ্যাট আওয়েল ক্রিক ব্রিজ’ বইটি তার নামকে সমুজ্জ্বল করেছে। তার লেখার নিজস্ব ধরন তাকে অনন্য করেছে। লেখক হিসেবে তার যশ-খ্যাতি যতটা রয়েছে তার চেয়ে কম নয় একজন ভ্রমণকারী হিসেবে। ১৯১৩ সালের ঘটনা। বায়ার্স মেক্সিকোর দিকে যাত্রা করেছিলেন। তখন মেক্সিকান বিপ্লবের বারুদ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। সিভিল যুদ্ধের এই লগ্নে তার লেখায় ঝরত বিদ্রুপ বাক্য। তখন তার বয়স ৭১ বছর। তার চাচাতো বোন লরাকে তিনি একটি চিঠি পাঠালেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘শুভ বিদায়। যদি তুমি জানো আমাকে মেক্সিকান পাথুরে ভূমিতে পিঠ ঠেকিয়ে গুলি করা হয়েছে তবে জেনে রেখ আমি মৃত্যুর জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ পেয়েছি। এটা জরা, ব্যাধি জয় করেছে যেমন করে আকাশের তারকার পতন হয়।’ এই চিঠিটিই শেষ লেখা তার। তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। বায়ার্সের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। অনেকে দাবি করে থাকেন, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তার চিঠি সে রকমই ইঙ্গিত দেয়। আবার কেউ কেউ বলেছেন, তার চিঠি বলে দিচ্ছে, তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি নন বরং তিনি আত্মহত্যা করতে চলেছেন। এসব যে যাই বলুন আরেক দল মানুষ বলেছেন, এই চিঠি লেখার পরও তিনি বেঁচে ছিলেন এবং তার দেখা মিলেছিল। যাই ঘটে থাকুক না কেন, এই সাংবাদিক ও বিখ্যাত লেখক কিন্তু ফিরে আসেননি। অজ্ঞাত কোনো কারণে থেমে গিয়েছিল তার কলম। মেক্সিকো ভ্রমণই ইতি টেনে দেয় তার জীবনের।

 

অ্যাবি হফম্যান

ইয়ুথ ইন্টারন্যাশনাল পার্টি সংক্ষেপে ‘ইয়াপ্পি’ নামে প্রতিষ্ঠানের কো-ফাউন্ডার অ্যাবি হফম্যান। ১৯৬৮ সালের দিকে তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদে পুলিশের মুখোমুখি দাঁড়ান। এ ছাড়া আমেরিকান আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধেও প্রতিবাদমুখর ছিলেন। এ নিয়ে তাকে বারবার কারাবরণ করতে হয়। তাকে অনেকেই পাবলিসিটি স্টান্ট-এর মাস্টার বলেও ডাকেন। মাদক রাখা, মাদক বিক্রি করা, ভাঙচুরে উৎসাহ দেওয়া ছিল তার বিরুদ্ধে নিত্যনৈমিত্তিক অভিযোগ। ১৯৭১ সালে বেস্ট সেলার ‘স্টিল দিজ বুক’ প্রকাশের পর বই চুরির হিড়িক পড়ে যায়। নিউইয়র্ক থেকে ৩৬ হাজার ডলার মূল্যের কোকেনসহ ধরা পড়ার পরও তিনি জামিন পান। কিন্তু জামিন পাওয়ার পরই তিনি নিখোঁজ হয়ে যান। এরপর বহু খোঁজাখুঁজি করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। প্রায় সাত বছর তিনি নিখোঁজ ছিলেন। এই সময়ের মাঝে তিনি ছদ্মবেশ নিয়ে মানুষকে ফাঁকি দেন। সাত বছর পর তার ছদ্মবেশ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় তিনি আবার জনসম্মুখে আসেন।

 

ডি. বি. কুপার

কুপার এক কুখ্যাত কিংবদন্তি হয়ে আছেন। আমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এখনো লাল তালিকায় ঝুলিয়ে রেখেছে এই কুপারকে। কিন্তু তার কোনো হদিস নেই। আজ অবধি কেউ জানেন না তার সত্যিকারের নাম কী। তিনি দেখতে কেমন? তার একটি মুখচ্ছবি প্রকাশ করা হলেও তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চয়তা নেই। হয়তো কোনো ছদ্মবেশে তিনি আশপাশেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কুপারকে নিয়ে সবচেয়ে বড় মিথ হলো- তিনি অদৃশ্য হয়ে যান। এক অদৃশ্য মানুষ এই ডি. বি. কুপার। নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইনসের ৩০৫ নম্বর ফ্লাইট হাইজ্যাক করেছিলেন এই কুপার। তখন সেখানে যাত্রী ছিলেন ৩৬ জন। তিনি ব্রিফকেস দেখিয়ে বলেছিলেন এখানে বোমা রয়েছে! আপনারা এখানে চুপ থাকুন নয়তো বোমা ফাটিয়ে দেওয়া হবে। সবাই আতঙ্কে চুপ মেরে থাকলেন। কুপার সেখানে বসেই নির্দেশ দিচ্ছিলেন পাইলটকে। ২ লাখ মার্কিন ডলার ও প্যারাসুট চাইলেন তিনি। তাকে নিয়ে তখন বিমান মেক্সিকোতে। দরজা বন্ধ রেখেই বিমানটি নিচু হয়ে ধীরে ধীরে উড়ে চলল। কুপারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল তা কেউ আগে থেকে টের পায়নি। কুপার তার পরিকল্পনা ধরেই এগোতে থাকলেন। টাকা পেয়ে কুপার কিন্তু বিমান ছাড়লেন না। এদিকে বাইরে সবাই ফন্দি আঁটছিলেন কীভাবে কুপারকে ধরা যায়। কুপার পাইলটকে বললেন, বিমান রেনোর দিকে নিয়ে চলো। রেনো থেকে বিমানে জ্বালানি ভরা হবে- এটা ভেবে সবাই বসে থাকলেও কুপার কিন্তু দুর্দান্ত কাজ করে বসলেন। রেনোর দিকে যাওয়ার পথে রাতের অন্ধকারে প্যারাসুট পরে বিমান থেকে লাফ দিলেন। তখন ওই রুট দিয়ে আরও পাঁচটি বিমান চলায় কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই অদৃশ্য হয়ে যান এই কুখ্যাত অপরাধী। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত এফবিআইসহ বিশ্বের বহু গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাকে খুঁজে ফিরেছে কিন্তু তার চিহ্ন পর্যন্ত খুঁজে পাননি কেউ।

 

অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট

১৮৯৭ সালের ২৪ জুলাই জন্মগ্রহণ করেছিলেন তুখোড় নারী পাইলট অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট। অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার ক্যারিয়ার ছিল নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ ঘটনায় ভরা। একক উড্ডয়নের নানা পরীক্ষায় তিনি এভিয়েশনে আনেন বৈচিত্র্য। তার উড্ডয়নে পরীক্ষা হয়েছিল লকহেড ভেগা ৫বি। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। অ্যামেলিয়া পুরো বিশ্বের প্রথম নারী পাইলট, যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়েছিলেন। তার ক্যারিয়ারে সাফল্যের গল্পের কোনো কমতি নেই। আমেরিকার পাইলটদের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি ফ্লাইং ক্রস অর্জন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তার হাতে ছিল অনেক দুর্লভ ফ্লায়িং রেকর্ড। তার লেখা বই বেস্ট সেলিং হিসেবে চলেছিল বইয়ের বাজারে। ১৯৩৫ সালে তিনি যখন পেরুড বিশ্ববিদ্যালয়ে আগ্রহী নারীদের পাইলট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অনুপ্রাণিত করতেন তখন তার খ্যাতি আকাশছোঁয়া। মিডিয়ার মধ্যমণি ছিলেন তিনি। কিন্তু এর পরই শুরু তার এক অধরা স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে যাত্রা। আর রহস্যের শুরু এখানেই। বলাবাহুল্য, পাইলট হিসেবে তার দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে তিনি আকাশে ভেসে পড়েন। এ জন্য তিনি বেছে নেন লকহেড ১০ মডেলটি। যেটির পরীক্ষামূলক উড়াল তিনি নিজেই দিয়েছিলেন। ১৯৩৭ সালের ঘটনা। ধনী এই পাইলট আকাশে উড়ান বিমান। বিশ্বভ্রমণের কথা থাকলেও খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে আকাশে হারিয়ে যান তিনি। প্যাসিফিক মহাসমুদ্রের ওপর দিয়ে তখন তিনি হল্যান্ড দ্বীপ পার হচ্ছিলেন। এখানে এসেই তার বিমান হারিয়ে যায়। আজ পর্যন্ত এই দক্ষ ও খ্যাতিমান নারী পাইলট নিরুদ্দেশ হওয়ার কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেননি।

 

অস্কার অ্যাকোস্টা

অদৃশ্য হয়ে যাওয়াদের তালিকায় রয়েছেন টেক্সাস নগরীর অস্কার অ্যাকোস্টা।

তিনি একাধারে একজন আমেরিকান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, ঔপন্যাসিক ও চিকানো আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। ‘অ্যাটোবায়োগ্রাফি অব অ্যা ব্রাউন বাফেলো’ এবং ‘দ্য রিভল্ট অব দ্য কক্রোচ ম্যান’ নামের বিখ্যাত উপন্যাস দুটির লেখক হিসেবেও অস্কার সর্বাধিক পরিচিত। আমেরিকান জনপ্রিয় লেখক ও সাংবাদিক হান্টার এস. থম্পসনের সঙ্গে ছিল তার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। শুধু তাই নয়, অস্কার ছিলেন থম্পসনের সামোয়ান আইনজীবী। ১৯৭১ সালে থম্পসনের প্রকাশিত উপন্যাস ‘ফেয়ার অ্যান্ড লেথিং ইন লাস ভেগাস’-এ ডা. গঞ্জো চরিত্রে ছিলেন অস্কার। উপন্যাসটিতে অস্কার আসল নাম প্রকাশে অসম্মতি জানালে ছদ্মনাম ব্যবহার করা হয়। অস্কার ১৯৭৮ সালে মেক্সিকোতে মাজাটলিনে ভ্রমণের সময় নিখোঁজ হয়েছিলেন। সেই থেকে তাকে পাওয়া যায়নি। তাকে মৃত বলে ধারণা করা হয়।

 

 

ভার্জিনিয়া ডেয়ার

দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন

আমেরিকার বর্তমান নর্থ ক্যারোলিনা অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভার্জিনিয়া ডেয়ার। ১৫৮৭ সালে জন্ম নেওয়া এই নারী কিন্তু খুব অল্প সময়ের ব্যবধানেই মিথ হয়ে ওঠেন। ঘটনাটি রোনোক দ্বীপ ঘিরে। উত্তর ক্যারোলিনা থেকে ছেড়ে আসা এই দ্বীপ থেকেই হারিয়ে যান এ মেয়েটি। এর আগে একটু জেনে নেওয়া দরকার, ভার্জিনিয়ার দাদা ইংল্যান্ডের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। তখনো ভার্জিনিয়ার পরিবার অতটা সচ্ছল হয়নি। আর্থিক অসঙ্গতি দূর করতে ভাগ্য ফেরানো মানুষের দলে নাম লেখাতে ইংল্যান্ডের দিকে যাত্রা শুরুর পর ভার্জিনিয়া বেশ কিছুটা একা হয়ে পড়েন। তখন তিনি একেবারেই শিশু। কিন্তু দ্বীপে তাকে চেনে না এমন কেউ নেই। ইংলিশ পরিবারের প্রথম সন্তান বলে কথা। ভার্জিনিয়া কলোনির নামানুসারে নাম রাখা হয়েছিল তার। কিন্তু এই নাম এত দ্রুত মিথে পরিণত হবে তা কেউ ঘুণাক্ষরেও ভাবেনি। ভার্জিনিয়ার দাদা ঠিক তিন বছর পর ফিরে এসেছিলেন। ঘরে ফিরে তিনি রীতিমতো বোকা বনে যান। অবাক হয়ে দেখেন দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন, হয়তো তার দ্বীপে ফিরতে কোনো ভুল হয়েছে। কিন্তু অচিরেই টের পান, না ঠিকানায় কোনো ভুল নেই। পুরো কলোনির মানুষ সমেত ভার্জিনিয়া হারিয়ে গেছে।

ভার্জিনিয়ার হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি আজও পৃথিবীর অমীমাংসিত এক রহস্য হয়ে আছে। পুরো কলোনির মানুষ কোথায় হারিয়ে গেল তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে আধুনিক যুগেও। তবে এর উত্তর মেলেনি।  অনেকেই দাবি করেছেন, হয়তো কোনো দস্যুদলের আক্রমণে তারা মারা গেছেন বা পালিয়ে গেছেন।

 

অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ

বলশেভিক বিপ্লবের সূত্র ধরেই রাশিয়ার রানি খুন হয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়ে আসছে ১৯১৭ সাল থেকে। সে বছর অক্টোবরেই একাধিক নারী কিন্তু রোমানোভের পরিচয় দিয়ে সুইস ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ তেমনি এক ব্যক্তি, যিনি হারিয়ে গিয়ে মিথ তৈরি করেছেন লাখো মানুষের মধ্যে। এরই মধ্যে আনা অ্যান্ডারসনকে ঘিরেও অনেক কৌতূহল তৈরি হয়েছিল।

১৯৯০ সালের দিকে অ্যান্ডারসনের ডিএনএ টেস্ট করে এ বিষয়ে পরিষ্কার ফলাফল বের করার চেষ্টা করে। কিন্তু অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন বলে লোকমুখে প্রচলিত থাকলেও তার অস্তিত্ব নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। রাজপরিবারে এ ধরনের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনা স্বভাবতই মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে। ১৯০১ সালে জন্ম নেওয়া অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ এমনি এক মিথ। টিসার নিকোলাস দুইয়ের সবচেয়ে ছোট মেয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু বিপ্লবের অঙ্গারে পুড়তে হয়েছে তার পরিবারকে। ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া পরিবারের সব সদস্যই গ্রেফতার হয়েছেন, মারা পড়েছেন, নয়তো অজানায় পালিয়ে গেছেন- এসবই গুজব হয়ে ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। বাস্তবে কী হয়েছিল তা একেকজন একেকভাবে উপস্থাপন করেছেন। বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে রাজপরিবারের রক্ত শরীরে বইছে বা রাজপরিবারের সদস্য বলে বহু প্রতারকই হাজির হয়েছেন সাধারণ মানুষের সামনে। কিন্তু সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছিলেন, অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন এবং তিনি ফিরে আসবেন। কিন্তু তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না। একেবারে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া এক দুঃখী রাজকন্যা হিসেবে মিথ হয়ে রইলেন তিনি।

 

ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন

অ্যালকারাজ বন্দিশিবিরে শহরের কুখ্যাত অপরাধীদের বন্দি করে রাখা হয়েছে। সিভিল যুদ্ধের এই অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। লিন্ডবার্গ অপহরণের পর এফডিআর অ্যাটর্নি জেনারেল এই দ্বীপের বন্দিদের ওপর বিশেষ নিরাপত্তা প্রদানে জোর দেন। এখানেই বন্দি রাখা হয়েছিল ভয়ংকর অপরাধী আল কেপোনোকে। কেলি, রবার্ট স্ট্রড কে ছিলেন না সেখানে। ষাটের দশক কাঁপানো অপরাধীদের বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে যান ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন। কারাগারে বাতাস চলাচলের রাস্তা ছোট ছুরি দিয়ে কাটতে শুরু করেন তারা। দীর্ঘদিন কাটার পর সেখান থেকে বেরিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়েন। এরই মধ্যে তৈরি করেন অন্য চেহারার মুখোশ। এই প্লাস্টিক মুখোশগুলো পরার কারণে তাদের সামনে থেকে দেখেও নিরাপত্তা প্রহরীরা চিনতে পারেননি। বাতাস চলাচলের পথ দিয়ে বের হয়ে তারা নেমে পড়েন সুড়ঙ্গে। সেখান দিয়ে তারা সোজা গিয়ে পড়েন উপকূলে। আর সেখান থেকেই অদৃশ্য হয়ে যান তারা চিরতরে। কেউ কোনো দিন তাদের খোঁজ পায়নি।

 

লিন্ডবার্গ বেবি

অদৃশ্য মানুষের বিখ্যাত সব ঘটনার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে লিন্ডবার্গ বেবি খ্যাত এক বাচ্চা অপহরণের ঘটনা। বারবার অদৃশ্য হয়ে যাওয়া বাচ্চা বলা হলেও একসময় সবাই নিশ্চিত হতে পারেন এটি আসলে একটি অপহরণের ঘটনা। পরবর্তীতে এই শিশুটির দেহ উদ্ধারের কথাও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু এর শুরুর দিকের ঘটনা যে কোনো রহস্য উপন্যাসের গল্পকেও হার মানায়। ১৯৩২ সালের এক গভীর রাতে চার্লস লিন্ডবার্গ তার স্ত্রীকে জানান, আনা, ওরা আমাদের বাচ্চাকে চুরি করেছে। স্ত্রী ছুটে যান বাচ্চার থাকার ঘরে। যে বিছানায় তাকে শুইয়ে রাখা হয়েছিল সেখানে এক টুকরো কাগজ পড়ে রয়েছে। ‘স্যার, ৫০ হাজার ডলার প্রস্তুত রাখেন...’ ২০ মাস বয়সী বাচ্চাকে হারিয়ে বাবা-মা যখন পাগলপ্রায় তখন সবাই খুঁজতে থাকেন ঠিক কীভাবে বাচ্চাটিকে চুরি করা হয়। তা কি আদৌ সম্ভব ছিল নাকি বাচ্চাটি বাতাসে মিলিয়ে গেছে? তার বাবা চার্লস কিন্তু অপহরণকারীদের কথামতো টাকা পাঠিয়েছিলেন কিন্তু বাচ্চা ফেরত পাননি। তখনই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে বাচ্চাটি কোথায়। জেনে যায় পুলিশ ও মিডিয়া। এই বাচ্চার জন্য পুরো দুনিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়। বাচ্চাটি কোথায় কেউ বলতে পারছেন না। পোস্টার ছাপানো হলো। পোস্টারে ছেয়ে গেল পুরো শহর। খবরের কাগজে ছোট-বড় খবর ছিল প্রতিদিন। কেউই খুঁজে পাচ্ছেন না বাচ্চাটিকে। এ নিয়ে দেশের ভিতরেই চাপে পড়ল ক্ষমতাসীন দল। তারা বাধ্য হলো অপহরণ রোধে আইন তৈরি করতে। যুগান্তকারী এই আইনে অপহরণকারীকে কঠোর আইনের আওতায় নিয়ে আসার আদেশ দেওয়া হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ
নদীতে ভাসছে অজ্ঞাত লাশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
লালমনিরহাটে ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন
মেহেরপুরে পুলিশ সুপারের সরকারি বাসভবনে আগুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা
গ্যাস অনুসন্ধানে ১০০ নতুন কূপ খনন কার্যক্রম জোরদার করছে পেট্রোবাংলা

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের নাশকতা ঠেকাতে রাজপথে দিপু ভুঁইয়া

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার নিয়ে ঢাকায় ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব
হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার নিয়ে ঢাকায় ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নির্বাচন কর্মকর্তাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়: নুর

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা
পদ্মার এক কাতলার দাম ৫৫ হাজার টাকা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
দেশে উদ্দেশ্যমূলকভাবে সংকট তৈরি করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী
গভীর রাতে হৃতিকের ফোন, অবাক অভিনেত্রী

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে ঝড়ো বাতাসের মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ
শিক্ষিত প্রজন্ম গড়তে ঝড়ো বাতাসের মোমবাতি হতে চাই : বিএনপি প্রার্থী মাজেদ

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও
শীঘ্রই ফিরছে শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার, চলবে কাপ্তাই লেকেও

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’
‘মানুষ এখন নৌকা, লাঙ্গল আর দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করতে চায় না’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড
প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-নাসরিনের ৫ বছরের কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা
নাহিদ রানাকে আইসিসির জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু
গাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধায় ভেন্ডিং মেশিন চালু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার
লিভার সুস্থ রাখতে উপকারী যেসব খাবার

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
মোংলায় দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ‘কেমন বন্দর চাই’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে
কাজ করবে ফরেনসিক সায়েন্স ও সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল
দেশের মানুষের সেবক হয়ে কাজ করবেন তারেক রহমান: ভিপি সাইফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত
সাবেক সিটি মেয়র আইভীর জামিন চেম্বার আদালতে স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট
ঘরে বসেই কেনা যাবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের টিকিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার সৈন্যদের আবারও পাল্টাপাল্টি হামলা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে’
‘চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদান প্রদান নীতিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন