শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

অ্যামব্রোস বায়ার্স

আমেরিকান পত্রিকা সম্পাদনাকারী, সাংবাদিক ও লেখক ছিলেন বায়ার্স। বিদ্রুপাত্মক ও ছোট গল্প লেখায় তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। ‘অ্যান অকারেন্স অ্যাট আওয়েল ক্রিক ব্রিজ’ বইটি তার নামকে সমুজ্জ্বল করেছে। তার লেখার নিজস্ব ধরন তাকে অনন্য করেছে। লেখক হিসেবে তার যশ-খ্যাতি যতটা রয়েছে তার চেয়ে কম নয় একজন ভ্রমণকারী হিসেবে। ১৯১৩ সালের ঘটনা। বায়ার্স মেক্সিকোর দিকে যাত্রা করেছিলেন। তখন মেক্সিকান বিপ্লবের বারুদ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। সিভিল যুদ্ধের এই লগ্নে তার লেখায় ঝরত বিদ্রুপ বাক্য। তখন তার বয়স ৭১ বছর। তার চাচাতো বোন লরাকে তিনি একটি চিঠি পাঠালেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘শুভ বিদায়। যদি তুমি জানো আমাকে মেক্সিকান পাথুরে ভূমিতে পিঠ ঠেকিয়ে গুলি করা হয়েছে তবে জেনে রেখ আমি মৃত্যুর জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ পেয়েছি। এটা জরা, ব্যাধি জয় করেছে যেমন করে আকাশের তারকার পতন হয়।’ এই চিঠিটিই শেষ লেখা তার। তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। বায়ার্সের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। অনেকে দাবি করে থাকেন, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তার চিঠি সে রকমই ইঙ্গিত দেয়। আবার কেউ কেউ বলেছেন, তার চিঠি বলে দিচ্ছে, তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি নন বরং তিনি আত্মহত্যা করতে চলেছেন। এসব যে যাই বলুন আরেক দল মানুষ বলেছেন, এই চিঠি লেখার পরও তিনি বেঁচে ছিলেন এবং তার দেখা মিলেছিল। যাই ঘটে থাকুক না কেন, এই সাংবাদিক ও বিখ্যাত লেখক কিন্তু ফিরে আসেননি। অজ্ঞাত কোনো কারণে থেমে গিয়েছিল তার কলম। মেক্সিকো ভ্রমণই ইতি টেনে দেয় তার জীবনের।

 

অ্যাবি হফম্যান

ইয়ুথ ইন্টারন্যাশনাল পার্টি সংক্ষেপে ‘ইয়াপ্পি’ নামে প্রতিষ্ঠানের কো-ফাউন্ডার অ্যাবি হফম্যান। ১৯৬৮ সালের দিকে তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদে পুলিশের মুখোমুখি দাঁড়ান। এ ছাড়া আমেরিকান আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধেও প্রতিবাদমুখর ছিলেন। এ নিয়ে তাকে বারবার কারাবরণ করতে হয়। তাকে অনেকেই পাবলিসিটি স্টান্ট-এর মাস্টার বলেও ডাকেন। মাদক রাখা, মাদক বিক্রি করা, ভাঙচুরে উৎসাহ দেওয়া ছিল তার বিরুদ্ধে নিত্যনৈমিত্তিক অভিযোগ। ১৯৭১ সালে বেস্ট সেলার ‘স্টিল দিজ বুক’ প্রকাশের পর বই চুরির হিড়িক পড়ে যায়। নিউইয়র্ক থেকে ৩৬ হাজার ডলার মূল্যের কোকেনসহ ধরা পড়ার পরও তিনি জামিন পান। কিন্তু জামিন পাওয়ার পরই তিনি নিখোঁজ হয়ে যান। এরপর বহু খোঁজাখুঁজি করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। প্রায় সাত বছর তিনি নিখোঁজ ছিলেন। এই সময়ের মাঝে তিনি ছদ্মবেশ নিয়ে মানুষকে ফাঁকি দেন। সাত বছর পর তার ছদ্মবেশ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় তিনি আবার জনসম্মুখে আসেন।

 

ডি. বি. কুপার

কুপার এক কুখ্যাত কিংবদন্তি হয়ে আছেন। আমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এখনো লাল তালিকায় ঝুলিয়ে রেখেছে এই কুপারকে। কিন্তু তার কোনো হদিস নেই। আজ অবধি কেউ জানেন না তার সত্যিকারের নাম কী। তিনি দেখতে কেমন? তার একটি মুখচ্ছবি প্রকাশ করা হলেও তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চয়তা নেই। হয়তো কোনো ছদ্মবেশে তিনি আশপাশেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কুপারকে নিয়ে সবচেয়ে বড় মিথ হলো- তিনি অদৃশ্য হয়ে যান। এক অদৃশ্য মানুষ এই ডি. বি. কুপার। নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইনসের ৩০৫ নম্বর ফ্লাইট হাইজ্যাক করেছিলেন এই কুপার। তখন সেখানে যাত্রী ছিলেন ৩৬ জন। তিনি ব্রিফকেস দেখিয়ে বলেছিলেন এখানে বোমা রয়েছে! আপনারা এখানে চুপ থাকুন নয়তো বোমা ফাটিয়ে দেওয়া হবে। সবাই আতঙ্কে চুপ মেরে থাকলেন। কুপার সেখানে বসেই নির্দেশ দিচ্ছিলেন পাইলটকে। ২ লাখ মার্কিন ডলার ও প্যারাসুট চাইলেন তিনি। তাকে নিয়ে তখন বিমান মেক্সিকোতে। দরজা বন্ধ রেখেই বিমানটি নিচু হয়ে ধীরে ধীরে উড়ে চলল। কুপারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল তা কেউ আগে থেকে টের পায়নি। কুপার তার পরিকল্পনা ধরেই এগোতে থাকলেন। টাকা পেয়ে কুপার কিন্তু বিমান ছাড়লেন না। এদিকে বাইরে সবাই ফন্দি আঁটছিলেন কীভাবে কুপারকে ধরা যায়। কুপার পাইলটকে বললেন, বিমান রেনোর দিকে নিয়ে চলো। রেনো থেকে বিমানে জ্বালানি ভরা হবে- এটা ভেবে সবাই বসে থাকলেও কুপার কিন্তু দুর্দান্ত কাজ করে বসলেন। রেনোর দিকে যাওয়ার পথে রাতের অন্ধকারে প্যারাসুট পরে বিমান থেকে লাফ দিলেন। তখন ওই রুট দিয়ে আরও পাঁচটি বিমান চলায় কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই অদৃশ্য হয়ে যান এই কুখ্যাত অপরাধী। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত এফবিআইসহ বিশ্বের বহু গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাকে খুঁজে ফিরেছে কিন্তু তার চিহ্ন পর্যন্ত খুঁজে পাননি কেউ।

 

অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট

১৮৯৭ সালের ২৪ জুলাই জন্মগ্রহণ করেছিলেন তুখোড় নারী পাইলট অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট। অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার ক্যারিয়ার ছিল নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ ঘটনায় ভরা। একক উড্ডয়নের নানা পরীক্ষায় তিনি এভিয়েশনে আনেন বৈচিত্র্য। তার উড্ডয়নে পরীক্ষা হয়েছিল লকহেড ভেগা ৫বি। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। অ্যামেলিয়া পুরো বিশ্বের প্রথম নারী পাইলট, যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়েছিলেন। তার ক্যারিয়ারে সাফল্যের গল্পের কোনো কমতি নেই। আমেরিকার পাইলটদের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি ফ্লাইং ক্রস অর্জন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তার হাতে ছিল অনেক দুর্লভ ফ্লায়িং রেকর্ড। তার লেখা বই বেস্ট সেলিং হিসেবে চলেছিল বইয়ের বাজারে। ১৯৩৫ সালে তিনি যখন পেরুড বিশ্ববিদ্যালয়ে আগ্রহী নারীদের পাইলট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অনুপ্রাণিত করতেন তখন তার খ্যাতি আকাশছোঁয়া। মিডিয়ার মধ্যমণি ছিলেন তিনি। কিন্তু এর পরই শুরু তার এক অধরা স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে যাত্রা। আর রহস্যের শুরু এখানেই। বলাবাহুল্য, পাইলট হিসেবে তার দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে তিনি আকাশে ভেসে পড়েন। এ জন্য তিনি বেছে নেন লকহেড ১০ মডেলটি। যেটির পরীক্ষামূলক উড়াল তিনি নিজেই দিয়েছিলেন। ১৯৩৭ সালের ঘটনা। ধনী এই পাইলট আকাশে উড়ান বিমান। বিশ্বভ্রমণের কথা থাকলেও খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে আকাশে হারিয়ে যান তিনি। প্যাসিফিক মহাসমুদ্রের ওপর দিয়ে তখন তিনি হল্যান্ড দ্বীপ পার হচ্ছিলেন। এখানে এসেই তার বিমান হারিয়ে যায়। আজ পর্যন্ত এই দক্ষ ও খ্যাতিমান নারী পাইলট নিরুদ্দেশ হওয়ার কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেননি।

 

অস্কার অ্যাকোস্টা

অদৃশ্য হয়ে যাওয়াদের তালিকায় রয়েছেন টেক্সাস নগরীর অস্কার অ্যাকোস্টা।

তিনি একাধারে একজন আমেরিকান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, ঔপন্যাসিক ও চিকানো আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। ‘অ্যাটোবায়োগ্রাফি অব অ্যা ব্রাউন বাফেলো’ এবং ‘দ্য রিভল্ট অব দ্য কক্রোচ ম্যান’ নামের বিখ্যাত উপন্যাস দুটির লেখক হিসেবেও অস্কার সর্বাধিক পরিচিত। আমেরিকান জনপ্রিয় লেখক ও সাংবাদিক হান্টার এস. থম্পসনের সঙ্গে ছিল তার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। শুধু তাই নয়, অস্কার ছিলেন থম্পসনের সামোয়ান আইনজীবী। ১৯৭১ সালে থম্পসনের প্রকাশিত উপন্যাস ‘ফেয়ার অ্যান্ড লেথিং ইন লাস ভেগাস’-এ ডা. গঞ্জো চরিত্রে ছিলেন অস্কার। উপন্যাসটিতে অস্কার আসল নাম প্রকাশে অসম্মতি জানালে ছদ্মনাম ব্যবহার করা হয়। অস্কার ১৯৭৮ সালে মেক্সিকোতে মাজাটলিনে ভ্রমণের সময় নিখোঁজ হয়েছিলেন। সেই থেকে তাকে পাওয়া যায়নি। তাকে মৃত বলে ধারণা করা হয়।

 

 

ভার্জিনিয়া ডেয়ার

দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন

আমেরিকার বর্তমান নর্থ ক্যারোলিনা অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভার্জিনিয়া ডেয়ার। ১৫৮৭ সালে জন্ম নেওয়া এই নারী কিন্তু খুব অল্প সময়ের ব্যবধানেই মিথ হয়ে ওঠেন। ঘটনাটি রোনোক দ্বীপ ঘিরে। উত্তর ক্যারোলিনা থেকে ছেড়ে আসা এই দ্বীপ থেকেই হারিয়ে যান এ মেয়েটি। এর আগে একটু জেনে নেওয়া দরকার, ভার্জিনিয়ার দাদা ইংল্যান্ডের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। তখনো ভার্জিনিয়ার পরিবার অতটা সচ্ছল হয়নি। আর্থিক অসঙ্গতি দূর করতে ভাগ্য ফেরানো মানুষের দলে নাম লেখাতে ইংল্যান্ডের দিকে যাত্রা শুরুর পর ভার্জিনিয়া বেশ কিছুটা একা হয়ে পড়েন। তখন তিনি একেবারেই শিশু। কিন্তু দ্বীপে তাকে চেনে না এমন কেউ নেই। ইংলিশ পরিবারের প্রথম সন্তান বলে কথা। ভার্জিনিয়া কলোনির নামানুসারে নাম রাখা হয়েছিল তার। কিন্তু এই নাম এত দ্রুত মিথে পরিণত হবে তা কেউ ঘুণাক্ষরেও ভাবেনি। ভার্জিনিয়ার দাদা ঠিক তিন বছর পর ফিরে এসেছিলেন। ঘরে ফিরে তিনি রীতিমতো বোকা বনে যান। অবাক হয়ে দেখেন দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন, হয়তো তার দ্বীপে ফিরতে কোনো ভুল হয়েছে। কিন্তু অচিরেই টের পান, না ঠিকানায় কোনো ভুল নেই। পুরো কলোনির মানুষ সমেত ভার্জিনিয়া হারিয়ে গেছে।

ভার্জিনিয়ার হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি আজও পৃথিবীর অমীমাংসিত এক রহস্য হয়ে আছে। পুরো কলোনির মানুষ কোথায় হারিয়ে গেল তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে আধুনিক যুগেও। তবে এর উত্তর মেলেনি।  অনেকেই দাবি করেছেন, হয়তো কোনো দস্যুদলের আক্রমণে তারা মারা গেছেন বা পালিয়ে গেছেন।

 

অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ

বলশেভিক বিপ্লবের সূত্র ধরেই রাশিয়ার রানি খুন হয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়ে আসছে ১৯১৭ সাল থেকে। সে বছর অক্টোবরেই একাধিক নারী কিন্তু রোমানোভের পরিচয় দিয়ে সুইস ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ তেমনি এক ব্যক্তি, যিনি হারিয়ে গিয়ে মিথ তৈরি করেছেন লাখো মানুষের মধ্যে। এরই মধ্যে আনা অ্যান্ডারসনকে ঘিরেও অনেক কৌতূহল তৈরি হয়েছিল।

১৯৯০ সালের দিকে অ্যান্ডারসনের ডিএনএ টেস্ট করে এ বিষয়ে পরিষ্কার ফলাফল বের করার চেষ্টা করে। কিন্তু অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন বলে লোকমুখে প্রচলিত থাকলেও তার অস্তিত্ব নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। রাজপরিবারে এ ধরনের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনা স্বভাবতই মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে। ১৯০১ সালে জন্ম নেওয়া অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ এমনি এক মিথ। টিসার নিকোলাস দুইয়ের সবচেয়ে ছোট মেয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু বিপ্লবের অঙ্গারে পুড়তে হয়েছে তার পরিবারকে। ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া পরিবারের সব সদস্যই গ্রেফতার হয়েছেন, মারা পড়েছেন, নয়তো অজানায় পালিয়ে গেছেন- এসবই গুজব হয়ে ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। বাস্তবে কী হয়েছিল তা একেকজন একেকভাবে উপস্থাপন করেছেন। বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে রাজপরিবারের রক্ত শরীরে বইছে বা রাজপরিবারের সদস্য বলে বহু প্রতারকই হাজির হয়েছেন সাধারণ মানুষের সামনে। কিন্তু সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছিলেন, অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন এবং তিনি ফিরে আসবেন। কিন্তু তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না। একেবারে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া এক দুঃখী রাজকন্যা হিসেবে মিথ হয়ে রইলেন তিনি।

 

ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন

অ্যালকারাজ বন্দিশিবিরে শহরের কুখ্যাত অপরাধীদের বন্দি করে রাখা হয়েছে। সিভিল যুদ্ধের এই অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। লিন্ডবার্গ অপহরণের পর এফডিআর অ্যাটর্নি জেনারেল এই দ্বীপের বন্দিদের ওপর বিশেষ নিরাপত্তা প্রদানে জোর দেন। এখানেই বন্দি রাখা হয়েছিল ভয়ংকর অপরাধী আল কেপোনোকে। কেলি, রবার্ট স্ট্রড কে ছিলেন না সেখানে। ষাটের দশক কাঁপানো অপরাধীদের বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে যান ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন। কারাগারে বাতাস চলাচলের রাস্তা ছোট ছুরি দিয়ে কাটতে শুরু করেন তারা। দীর্ঘদিন কাটার পর সেখান থেকে বেরিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়েন। এরই মধ্যে তৈরি করেন অন্য চেহারার মুখোশ। এই প্লাস্টিক মুখোশগুলো পরার কারণে তাদের সামনে থেকে দেখেও নিরাপত্তা প্রহরীরা চিনতে পারেননি। বাতাস চলাচলের পথ দিয়ে বের হয়ে তারা নেমে পড়েন সুড়ঙ্গে। সেখান দিয়ে তারা সোজা গিয়ে পড়েন উপকূলে। আর সেখান থেকেই অদৃশ্য হয়ে যান তারা চিরতরে। কেউ কোনো দিন তাদের খোঁজ পায়নি।

 

লিন্ডবার্গ বেবি

অদৃশ্য মানুষের বিখ্যাত সব ঘটনার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে লিন্ডবার্গ বেবি খ্যাত এক বাচ্চা অপহরণের ঘটনা। বারবার অদৃশ্য হয়ে যাওয়া বাচ্চা বলা হলেও একসময় সবাই নিশ্চিত হতে পারেন এটি আসলে একটি অপহরণের ঘটনা। পরবর্তীতে এই শিশুটির দেহ উদ্ধারের কথাও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু এর শুরুর দিকের ঘটনা যে কোনো রহস্য উপন্যাসের গল্পকেও হার মানায়। ১৯৩২ সালের এক গভীর রাতে চার্লস লিন্ডবার্গ তার স্ত্রীকে জানান, আনা, ওরা আমাদের বাচ্চাকে চুরি করেছে। স্ত্রী ছুটে যান বাচ্চার থাকার ঘরে। যে বিছানায় তাকে শুইয়ে রাখা হয়েছিল সেখানে এক টুকরো কাগজ পড়ে রয়েছে। ‘স্যার, ৫০ হাজার ডলার প্রস্তুত রাখেন...’ ২০ মাস বয়সী বাচ্চাকে হারিয়ে বাবা-মা যখন পাগলপ্রায় তখন সবাই খুঁজতে থাকেন ঠিক কীভাবে বাচ্চাটিকে চুরি করা হয়। তা কি আদৌ সম্ভব ছিল নাকি বাচ্চাটি বাতাসে মিলিয়ে গেছে? তার বাবা চার্লস কিন্তু অপহরণকারীদের কথামতো টাকা পাঠিয়েছিলেন কিন্তু বাচ্চা ফেরত পাননি। তখনই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে বাচ্চাটি কোথায়। জেনে যায় পুলিশ ও মিডিয়া। এই বাচ্চার জন্য পুরো দুনিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়। বাচ্চাটি কোথায় কেউ বলতে পারছেন না। পোস্টার ছাপানো হলো। পোস্টারে ছেয়ে গেল পুরো শহর। খবরের কাগজে ছোট-বড় খবর ছিল প্রতিদিন। কেউই খুঁজে পাচ্ছেন না বাচ্চাটিকে। এ নিয়ে দেশের ভিতরেই চাপে পড়ল ক্ষমতাসীন দল। তারা বাধ্য হলো অপহরণ রোধে আইন তৈরি করতে। যুগান্তকারী এই আইনে অপহরণকারীকে কঠোর আইনের আওতায় নিয়ে আসার আদেশ দেওয়া হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে