শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
হঠাৎ নিখোঁজ এই বিখ্যাতরা

অ্যামব্রোস বায়ার্স

আমেরিকান পত্রিকা সম্পাদনাকারী, সাংবাদিক ও লেখক ছিলেন বায়ার্স। বিদ্রুপাত্মক ও ছোট গল্প লেখায় তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন। ‘অ্যান অকারেন্স অ্যাট আওয়েল ক্রিক ব্রিজ’ বইটি তার নামকে সমুজ্জ্বল করেছে। তার লেখার নিজস্ব ধরন তাকে অনন্য করেছে। লেখক হিসেবে তার যশ-খ্যাতি যতটা রয়েছে তার চেয়ে কম নয় একজন ভ্রমণকারী হিসেবে। ১৯১৩ সালের ঘটনা। বায়ার্স মেক্সিকোর দিকে যাত্রা করেছিলেন। তখন মেক্সিকান বিপ্লবের বারুদ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। সিভিল যুদ্ধের এই লগ্নে তার লেখায় ঝরত বিদ্রুপ বাক্য। তখন তার বয়স ৭১ বছর। তার চাচাতো বোন লরাকে তিনি একটি চিঠি পাঠালেন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘শুভ বিদায়। যদি তুমি জানো আমাকে মেক্সিকান পাথুরে ভূমিতে পিঠ ঠেকিয়ে গুলি করা হয়েছে তবে জেনে রেখ আমি মৃত্যুর জন্য একটি উপযুক্ত পরিবেশ পেয়েছি। এটা জরা, ব্যাধি জয় করেছে যেমন করে আকাশের তারকার পতন হয়।’ এই চিঠিটিই শেষ লেখা তার। তিনি অদৃশ্য হয়ে গেলেন। বায়ার্সের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। অনেকে দাবি করে থাকেন, তাকে হত্যা করা হয়েছে। তার চিঠি সে রকমই ইঙ্গিত দেয়। আবার কেউ কেউ বলেছেন, তার চিঠি বলে দিচ্ছে, তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি নন বরং তিনি আত্মহত্যা করতে চলেছেন। এসব যে যাই বলুন আরেক দল মানুষ বলেছেন, এই চিঠি লেখার পরও তিনি বেঁচে ছিলেন এবং তার দেখা মিলেছিল। যাই ঘটে থাকুক না কেন, এই সাংবাদিক ও বিখ্যাত লেখক কিন্তু ফিরে আসেননি। অজ্ঞাত কোনো কারণে থেমে গিয়েছিল তার কলম। মেক্সিকো ভ্রমণই ইতি টেনে দেয় তার জীবনের।

 

অ্যাবি হফম্যান

ইয়ুথ ইন্টারন্যাশনাল পার্টি সংক্ষেপে ‘ইয়াপ্পি’ নামে প্রতিষ্ঠানের কো-ফাউন্ডার অ্যাবি হফম্যান। ১৯৬৮ সালের দিকে তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রতিবাদে পুলিশের মুখোমুখি দাঁড়ান। এ ছাড়া আমেরিকান আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধেও প্রতিবাদমুখর ছিলেন। এ নিয়ে তাকে বারবার কারাবরণ করতে হয়। তাকে অনেকেই পাবলিসিটি স্টান্ট-এর মাস্টার বলেও ডাকেন। মাদক রাখা, মাদক বিক্রি করা, ভাঙচুরে উৎসাহ দেওয়া ছিল তার বিরুদ্ধে নিত্যনৈমিত্তিক অভিযোগ। ১৯৭১ সালে বেস্ট সেলার ‘স্টিল দিজ বুক’ প্রকাশের পর বই চুরির হিড়িক পড়ে যায়। নিউইয়র্ক থেকে ৩৬ হাজার ডলার মূল্যের কোকেনসহ ধরা পড়ার পরও তিনি জামিন পান। কিন্তু জামিন পাওয়ার পরই তিনি নিখোঁজ হয়ে যান। এরপর বহু খোঁজাখুঁজি করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। প্রায় সাত বছর তিনি নিখোঁজ ছিলেন। এই সময়ের মাঝে তিনি ছদ্মবেশ নিয়ে মানুষকে ফাঁকি দেন। সাত বছর পর তার ছদ্মবেশ ফাঁস হয়ে যাওয়ায় তিনি আবার জনসম্মুখে আসেন।

 

ডি. বি. কুপার

কুপার এক কুখ্যাত কিংবদন্তি হয়ে আছেন। আমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই এখনো লাল তালিকায় ঝুলিয়ে রেখেছে এই কুপারকে। কিন্তু তার কোনো হদিস নেই। আজ অবধি কেউ জানেন না তার সত্যিকারের নাম কী। তিনি দেখতে কেমন? তার একটি মুখচ্ছবি প্রকাশ করা হলেও তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চয়তা নেই। হয়তো কোনো ছদ্মবেশে তিনি আশপাশেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কুপারকে নিয়ে সবচেয়ে বড় মিথ হলো- তিনি অদৃশ্য হয়ে যান। এক অদৃশ্য মানুষ এই ডি. বি. কুপার। নর্থওয়েস্ট এয়ারলাইনসের ৩০৫ নম্বর ফ্লাইট হাইজ্যাক করেছিলেন এই কুপার। তখন সেখানে যাত্রী ছিলেন ৩৬ জন। তিনি ব্রিফকেস দেখিয়ে বলেছিলেন এখানে বোমা রয়েছে! আপনারা এখানে চুপ থাকুন নয়তো বোমা ফাটিয়ে দেওয়া হবে। সবাই আতঙ্কে চুপ মেরে থাকলেন। কুপার সেখানে বসেই নির্দেশ দিচ্ছিলেন পাইলটকে। ২ লাখ মার্কিন ডলার ও প্যারাসুট চাইলেন তিনি। তাকে নিয়ে তখন বিমান মেক্সিকোতে। দরজা বন্ধ রেখেই বিমানটি নিচু হয়ে ধীরে ধীরে উড়ে চলল। কুপারের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল তা কেউ আগে থেকে টের পায়নি। কুপার তার পরিকল্পনা ধরেই এগোতে থাকলেন। টাকা পেয়ে কুপার কিন্তু বিমান ছাড়লেন না। এদিকে বাইরে সবাই ফন্দি আঁটছিলেন কীভাবে কুপারকে ধরা যায়। কুপার পাইলটকে বললেন, বিমান রেনোর দিকে নিয়ে চলো। রেনো থেকে বিমানে জ্বালানি ভরা হবে- এটা ভেবে সবাই বসে থাকলেও কুপার কিন্তু দুর্দান্ত কাজ করে বসলেন। রেনোর দিকে যাওয়ার পথে রাতের অন্ধকারে প্যারাসুট পরে বিমান থেকে লাফ দিলেন। তখন ওই রুট দিয়ে আরও পাঁচটি বিমান চলায় কেউ কিছু বুঝে ওঠার আগেই অদৃশ্য হয়ে যান এই কুখ্যাত অপরাধী। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত এফবিআইসহ বিশ্বের বহু গোয়েন্দা সংস্থা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাকে খুঁজে ফিরেছে কিন্তু তার চিহ্ন পর্যন্ত খুঁজে পাননি কেউ।

 

অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট

১৮৯৭ সালের ২৪ জুলাই জন্মগ্রহণ করেছিলেন তুখোড় নারী পাইলট অ্যামেলিয়া ইয়ারহার্ট। অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত তার ক্যারিয়ার ছিল নানা বৈচিত্র্যপূর্ণ ঘটনায় ভরা। একক উড্ডয়নের নানা পরীক্ষায় তিনি এভিয়েশনে আনেন বৈচিত্র্য। তার উড্ডয়নে পরীক্ষা হয়েছিল লকহেড ভেগা ৫বি। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। অ্যামেলিয়া পুরো বিশ্বের প্রথম নারী পাইলট, যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়েছিলেন। তার ক্যারিয়ারে সাফল্যের গল্পের কোনো কমতি নেই। আমেরিকার পাইলটদের অন্যতম সেরা প্রাপ্তি ফ্লাইং ক্রস অর্জন করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া তার হাতে ছিল অনেক দুর্লভ ফ্লায়িং রেকর্ড। তার লেখা বই বেস্ট সেলিং হিসেবে চলেছিল বইয়ের বাজারে। ১৯৩৫ সালে তিনি যখন পেরুড বিশ্ববিদ্যালয়ে আগ্রহী নারীদের পাইলট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অনুপ্রাণিত করতেন তখন তার খ্যাতি আকাশছোঁয়া। মিডিয়ার মধ্যমণি ছিলেন তিনি। কিন্তু এর পরই শুরু তার এক অধরা স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে যাত্রা। আর রহস্যের শুরু এখানেই। বলাবাহুল্য, পাইলট হিসেবে তার দক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন ছিল না। বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্য নিয়ে তিনি আকাশে ভেসে পড়েন। এ জন্য তিনি বেছে নেন লকহেড ১০ মডেলটি। যেটির পরীক্ষামূলক উড়াল তিনি নিজেই দিয়েছিলেন। ১৯৩৭ সালের ঘটনা। ধনী এই পাইলট আকাশে উড়ান বিমান। বিশ্বভ্রমণের কথা থাকলেও খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে আকাশে হারিয়ে যান তিনি। প্যাসিফিক মহাসমুদ্রের ওপর দিয়ে তখন তিনি হল্যান্ড দ্বীপ পার হচ্ছিলেন। এখানে এসেই তার বিমান হারিয়ে যায়। আজ পর্যন্ত এই দক্ষ ও খ্যাতিমান নারী পাইলট নিরুদ্দেশ হওয়ার কোনো যুক্তিযুক্ত ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেননি।

 

অস্কার অ্যাকোস্টা

অদৃশ্য হয়ে যাওয়াদের তালিকায় রয়েছেন টেক্সাস নগরীর অস্কার অ্যাকোস্টা।

তিনি একাধারে একজন আমেরিকান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ, ঔপন্যাসিক ও চিকানো আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। ‘অ্যাটোবায়োগ্রাফি অব অ্যা ব্রাউন বাফেলো’ এবং ‘দ্য রিভল্ট অব দ্য কক্রোচ ম্যান’ নামের বিখ্যাত উপন্যাস দুটির লেখক হিসেবেও অস্কার সর্বাধিক পরিচিত। আমেরিকান জনপ্রিয় লেখক ও সাংবাদিক হান্টার এস. থম্পসনের সঙ্গে ছিল তার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। শুধু তাই নয়, অস্কার ছিলেন থম্পসনের সামোয়ান আইনজীবী। ১৯৭১ সালে থম্পসনের প্রকাশিত উপন্যাস ‘ফেয়ার অ্যান্ড লেথিং ইন লাস ভেগাস’-এ ডা. গঞ্জো চরিত্রে ছিলেন অস্কার। উপন্যাসটিতে অস্কার আসল নাম প্রকাশে অসম্মতি জানালে ছদ্মনাম ব্যবহার করা হয়। অস্কার ১৯৭৮ সালে মেক্সিকোতে মাজাটলিনে ভ্রমণের সময় নিখোঁজ হয়েছিলেন। সেই থেকে তাকে পাওয়া যায়নি। তাকে মৃত বলে ধারণা করা হয়।

 

 

ভার্জিনিয়া ডেয়ার

দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন

আমেরিকার বর্তমান নর্থ ক্যারোলিনা অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভার্জিনিয়া ডেয়ার। ১৫৮৭ সালে জন্ম নেওয়া এই নারী কিন্তু খুব অল্প সময়ের ব্যবধানেই মিথ হয়ে ওঠেন। ঘটনাটি রোনোক দ্বীপ ঘিরে। উত্তর ক্যারোলিনা থেকে ছেড়ে আসা এই দ্বীপ থেকেই হারিয়ে যান এ মেয়েটি। এর আগে একটু জেনে নেওয়া দরকার, ভার্জিনিয়ার দাদা ইংল্যান্ডের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন। তখনো ভার্জিনিয়ার পরিবার অতটা সচ্ছল হয়নি। আর্থিক অসঙ্গতি দূর করতে ভাগ্য ফেরানো মানুষের দলে নাম লেখাতে ইংল্যান্ডের দিকে যাত্রা শুরুর পর ভার্জিনিয়া বেশ কিছুটা একা হয়ে পড়েন। তখন তিনি একেবারেই শিশু। কিন্তু দ্বীপে তাকে চেনে না এমন কেউ নেই। ইংলিশ পরিবারের প্রথম সন্তান বলে কথা। ভার্জিনিয়া কলোনির নামানুসারে নাম রাখা হয়েছিল তার। কিন্তু এই নাম এত দ্রুত মিথে পরিণত হবে তা কেউ ঘুণাক্ষরেও ভাবেনি। ভার্জিনিয়ার দাদা ঠিক তিন বছর পর ফিরে এসেছিলেন। ঘরে ফিরে তিনি রীতিমতো বোকা বনে যান। অবাক হয়ে দেখেন দ্বীপে কোনো মানুষের চিহ্ন পর্যন্ত নেই! শুধু ভার্জিনিয়ার পরিবার নয়, পুরো দ্বীপে যে ইংরেজ কলোনি ছিল, তার কোনো হদিস নেই। এই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য দেখে তিনি নিশ্চিত হলেন, হয়তো তার দ্বীপে ফিরতে কোনো ভুল হয়েছে। কিন্তু অচিরেই টের পান, না ঠিকানায় কোনো ভুল নেই। পুরো কলোনির মানুষ সমেত ভার্জিনিয়া হারিয়ে গেছে।

ভার্জিনিয়ার হারিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি আজও পৃথিবীর অমীমাংসিত এক রহস্য হয়ে আছে। পুরো কলোনির মানুষ কোথায় হারিয়ে গেল তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে আধুনিক যুগেও। তবে এর উত্তর মেলেনি।  অনেকেই দাবি করেছেন, হয়তো কোনো দস্যুদলের আক্রমণে তারা মারা গেছেন বা পালিয়ে গেছেন।

 

অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ

বলশেভিক বিপ্লবের সূত্র ধরেই রাশিয়ার রানি খুন হয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়ে আসছে ১৯১৭ সাল থেকে। সে বছর অক্টোবরেই একাধিক নারী কিন্তু রোমানোভের পরিচয় দিয়ে সুইস ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছেন। অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ তেমনি এক ব্যক্তি, যিনি হারিয়ে গিয়ে মিথ তৈরি করেছেন লাখো মানুষের মধ্যে। এরই মধ্যে আনা অ্যান্ডারসনকে ঘিরেও অনেক কৌতূহল তৈরি হয়েছিল।

১৯৯০ সালের দিকে অ্যান্ডারসনের ডিএনএ টেস্ট করে এ বিষয়ে পরিষ্কার ফলাফল বের করার চেষ্টা করে। কিন্তু অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন বলে লোকমুখে প্রচলিত থাকলেও তার অস্তিত্ব নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। রাজপরিবারে এ ধরনের অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ঘটনা স্বভাবতই মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকে। ১৯০১ সালে জন্ম নেওয়া অ্যানাসতেসিয়া রোমানোভ এমনি এক মিথ। টিসার নিকোলাস দুইয়ের সবচেয়ে ছোট মেয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু বিপ্লবের অঙ্গারে পুড়তে হয়েছে তার পরিবারকে। ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া পরিবারের সব সদস্যই গ্রেফতার হয়েছেন, মারা পড়েছেন, নয়তো অজানায় পালিয়ে গেছেন- এসবই গুজব হয়ে ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। বাস্তবে কী হয়েছিল তা একেকজন একেকভাবে উপস্থাপন করেছেন। বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে রাজপরিবারের রক্ত শরীরে বইছে বা রাজপরিবারের সদস্য বলে বহু প্রতারকই হাজির হয়েছেন সাধারণ মানুষের সামনে। কিন্তু সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছিলেন, অ্যানাসতেসিয়া বেঁচে রয়েছেন এবং তিনি ফিরে আসবেন। কিন্তু তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না। একেবারে হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া এক দুঃখী রাজকন্যা হিসেবে মিথ হয়ে রইলেন তিনি।

 

ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন

অ্যালকারাজ বন্দিশিবিরে শহরের কুখ্যাত অপরাধীদের বন্দি করে রাখা হয়েছে। সিভিল যুদ্ধের এই অপরাধীদের নিয়ন্ত্রণ করা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। লিন্ডবার্গ অপহরণের পর এফডিআর অ্যাটর্নি জেনারেল এই দ্বীপের বন্দিদের ওপর বিশেষ নিরাপত্তা প্রদানে জোর দেন। এখানেই বন্দি রাখা হয়েছিল ভয়ংকর অপরাধী আল কেপোনোকে। কেলি, রবার্ট স্ট্রড কে ছিলেন না সেখানে। ষাটের দশক কাঁপানো অপরাধীদের বন্দিশিবির থেকে পালিয়ে যান ফ্রাঙ্ক, জন ও অ্যাঙ্গলিন। কারাগারে বাতাস চলাচলের রাস্তা ছোট ছুরি দিয়ে কাটতে শুরু করেন তারা। দীর্ঘদিন কাটার পর সেখান থেকে বেরিয়ে সুড়ঙ্গ খোঁড়েন। এরই মধ্যে তৈরি করেন অন্য চেহারার মুখোশ। এই প্লাস্টিক মুখোশগুলো পরার কারণে তাদের সামনে থেকে দেখেও নিরাপত্তা প্রহরীরা চিনতে পারেননি। বাতাস চলাচলের পথ দিয়ে বের হয়ে তারা নেমে পড়েন সুড়ঙ্গে। সেখান দিয়ে তারা সোজা গিয়ে পড়েন উপকূলে। আর সেখান থেকেই অদৃশ্য হয়ে যান তারা চিরতরে। কেউ কোনো দিন তাদের খোঁজ পায়নি।

 

লিন্ডবার্গ বেবি

অদৃশ্য মানুষের বিখ্যাত সব ঘটনার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে লিন্ডবার্গ বেবি খ্যাত এক বাচ্চা অপহরণের ঘটনা। বারবার অদৃশ্য হয়ে যাওয়া বাচ্চা বলা হলেও একসময় সবাই নিশ্চিত হতে পারেন এটি আসলে একটি অপহরণের ঘটনা। পরবর্তীতে এই শিশুটির দেহ উদ্ধারের কথাও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু এর শুরুর দিকের ঘটনা যে কোনো রহস্য উপন্যাসের গল্পকেও হার মানায়। ১৯৩২ সালের এক গভীর রাতে চার্লস লিন্ডবার্গ তার স্ত্রীকে জানান, আনা, ওরা আমাদের বাচ্চাকে চুরি করেছে। স্ত্রী ছুটে যান বাচ্চার থাকার ঘরে। যে বিছানায় তাকে শুইয়ে রাখা হয়েছিল সেখানে এক টুকরো কাগজ পড়ে রয়েছে। ‘স্যার, ৫০ হাজার ডলার প্রস্তুত রাখেন...’ ২০ মাস বয়সী বাচ্চাকে হারিয়ে বাবা-মা যখন পাগলপ্রায় তখন সবাই খুঁজতে থাকেন ঠিক কীভাবে বাচ্চাটিকে চুরি করা হয়। তা কি আদৌ সম্ভব ছিল নাকি বাচ্চাটি বাতাসে মিলিয়ে গেছে? তার বাবা চার্লস কিন্তু অপহরণকারীদের কথামতো টাকা পাঠিয়েছিলেন কিন্তু বাচ্চা ফেরত পাননি। তখনই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে বাচ্চাটি কোথায়। জেনে যায় পুলিশ ও মিডিয়া। এই বাচ্চার জন্য পুরো দুনিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়। বাচ্চাটি কোথায় কেউ বলতে পারছেন না। পোস্টার ছাপানো হলো। পোস্টারে ছেয়ে গেল পুরো শহর। খবরের কাগজে ছোট-বড় খবর ছিল প্রতিদিন। কেউই খুঁজে পাচ্ছেন না বাচ্চাটিকে। এ নিয়ে দেশের ভিতরেই চাপে পড়ল ক্ষমতাসীন দল। তারা বাধ্য হলো অপহরণ রোধে আইন তৈরি করতে। যুগান্তকারী এই আইনে অপহরণকারীকে কঠোর আইনের আওতায় নিয়ে আসার আদেশ দেওয়া হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা